নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাজমুল ইসলাম রাহাদ

*"এইসব বায়ো ফায়ো দিয়ে আপনি কখনোই আমাকে চিনতে পারবেন না। কারণ আমার অনেকগুলো আমি, এটা আপনার উপর নির্ভর করবে আপনি কোন আমিকে ডিজার্ভ করেন। আপনি আমাকে পছন্দ করেন কি করেন না, ভাল না খারাপ ভাবেন, আমার কাজকর্ম সম্পর্কে সমালোচনা করেন কি করেন না তাতে আমার কিচ্ছু আসে-যায় না। I don't care If anyone doesn't like me. I was not born in this world to entertain everyone." *"I may can't be good enough for everybody, but I'll always be the best for the one who truly deserves me."* *"এই পৃথিবীতে আমার চেয়ে অনেক ভালো মানুষ যেমন আছে, ঠিক তেমনি আমার চেয়ে অনেক খারাপ মানুষও আছে, কিন্তু এই পৃথিবীতে একটাই মানুষ আছে যেটা আমি, শুধুই আমি (রাহাদ)।"* *"The best thing about being me, I am a limited edition, There are no other copies."* *"I never wanted to be famous. I only wanted to be great." *"If you are my friend, I will help you by costing my life. And on the other hand If you are my enemy, I will make your life hell by wasting my life."* *"I never hate anyone because man can be changed anytime".* *"আমি অতি সাধারণ মানুষ, নগণ্য মানুষ, তুচ্ছ মানুষ। কিন্তু আমারও নিজস্ব ভালোলাগা আছে। একান্ত নিজের ভালোলাগা, একান্ত অর্থহীন ভালোলাগা, একান্ত নিজস্ব অনুভূতি। আমার এই ভালোলাগার ওপর, এই অনুভূতির ওপর অন্য কারো কথা চলবে না। "* *"আশাবাদী মানুষ আমি, স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, সুন্দরতম স্বপ্ন, কিন্তু বেশ অনেকদিন যাবত একটানা স্বপ্নভঙ্গের দুঃস্বপ্নে ডুবে আছি। অপেক্ষায় আছি আবার কবে স্বপ্ন পূরণ হওয়া শুরু হবে, হারিয়ে যাবো একান্তই নিজের কল্পনার রঙ্গীন জগতটাতে।

নাজমুল ইসলাম রাহাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

"এক নজরে 1G-2G-3G-4G সম্পর্কে জেনে নিন"

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৯

"এক নজরে 1G-2G-3G-4G সম্পর্কে জেনে নিন"



তৃতীয় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক বা থ্রিজির শুভ সূচনার মাধ্যমে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে দীর্ঘ প্রতিক্ষার সমাপ্তি হয়েছে।।সেলুলার মোবাইলের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে প্রথম প্রজন্ম (1G)। দেখা গেছে কম-বেশি প্রতি দশ বছর অন্তর-অন্তর নব প্রজন্মের (G) আগমন ঘটছে। আজকের লিখায় ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের ৪টি প্রজন্মের আগমণ ও তার পরিচিতি তুলে ধারার চেষ্টা করা হয়েছে।



1G...

1G হল ১৯৮০ সালে চালু হওয়া প্রথম প্রজন্মের সেলুলার নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি।এতে শুধুমাত্র এনালগ ডাটা ট্রান্সফার (only voice) করা যেত।সাউন্ড এর কোয়ালিটি ভাল ছিল না এবং 9.6kbps রেটে ডাটা পাঠানো যেত।।



2G...

ডিজিটাল মডুলেশন টেকনিকের উপর ভিত্তি করে এরপর আসে 2G বা ২য় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক যাতে short message service(SMS) আদান প্রদান,উচ্চতর bandwidth, উন্নত মানের সাউন্ড এর কোয়ালিটির সুবিধা যুক্ত করা হয়।2G তে তথ্য আদান প্রদানের গোপনীয়তা রক্ষা করার সুবিধা রয়েছে।



2G এবং 3G এর মাঝামাঝিতে 2.5G বা ২.৫য় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক আসে যাতে উন্নততর bandwidth ব্যবহার করা হয়। SMS এর পাশাপাশি GPRS, EDGE সুবিধাগুলোও চালু করা হয় এতে।



3G...

থ্রিজিকে এক কথায় মোবাইল ভিডিও কল ও মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ট্রান্সপোর্টার নেটওয়ার্কও বলা যেতে পারে।



প্রযুক্তিগতভাবে টুজি পর্যন্ত বিষয়গুলো সাদামাটাই ছিল। এর পরে এসেই বিষয়টা একটু জটিলাকার ধারণ করেছে। কারণ তৃতীয় প্রজন্মের (3G) জন্য থ্রিজিবান্ধব নয়া নেটওয়ার্ক কাঠামো প্রয়োজন। অন্য দিকে থ্রিজি নেটওয়ার্ক সুবিধা উপভোগ করতে গ্রাহকদের প্রয়োজন উন্নত মোবাইল সেট। তারপরও প্রজন্ম-প্রযুক্তির অগ্রযাত্রা আটকে থাকে নি।



থ্রিজি প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় ও আকর্ষণীয় সুবিধা হলো, এই প্রযুক্তি কার্যকর থাকলে মোবাইল হ্যান্ডসেটের মাধ্যমে ভয়েস সুবিধার পাশাপাশি ব্যবহারকারী উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে। একজন ব্যবহারকারী থ্রিজি সাপোর্টেড মোবাইল সেটের সাহায্যে ভিডিও কনফারেন্স করতে পারে। বিনোদনের ক্ষেত্রে এটি অদ্বিতীয়। ভিডিও টেলিফোনে পাওয়ারফুল ক্যামেরা, ইমেজ এডিটিং, ব্লগিং, ভিডিও কল, মুভি ট্রান্সফার সবই সম্ভব। থ্রিজি বাংলাদেশের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের একমাত্র সমাধান।

দেশে দেশে থ্রিজি

শুধু যে ধনী দেশেগুলোতেই মোবাইল নেটওয়ার্কের এই আপগ্রেডেশন হচ্ছে তা-ই নয়, থ্রিজিতে আপগ্রেডেশনের এই অনুমোদন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোসহ তৃতীয় বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের সরকার ২০০৮ সালের মধ্যে দিয়ে দিয়েছে। যেমন ৯ জুলাই, ২০০৮ সালে বার্মা; ৬ মে, ২০০৮ সালে ভুটান; মে, ২০০৭ সালে নেপাল, জানুয়ারি, ২০০৮ সালে পাকিস্তান; ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সালে মালদ্বীপ; ৭ মার্চ, ২০০৮ সালে উগান্ডা; জুন, ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কা, ২৮ এপ্রিল, ২০০৯ সালে মঙ্গোলিয়া এবং অক্টোবর, ২০০৯ সালে ভারত এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য।



4G...

মোবাইল টেলিকমিউনিকেশনের সর্বাধুনিক সংস্করন ফোর-জি (4G-Fourth Generation)। এটি সম্পূর্নরূপে ইন্টারনেট প্রটোকলভিত্তিক একটি টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম যা গ্রাহককে Ultra-broadband mobile internet access প্রদান করে থাকে। ফোর-জি প্রযুক্তি হচ্ছে থ্রিজি মোবাইলের আধুনিকতর সংস্করন। এই প্রযুক্তি এখনও গ্রাহক পর্যায়ে সহজলভ্য হয়ে উঠেনি। ফোরজি মোবাইলের পুরোপুরি বাণিজ্যিক উৎপাদন ও বিপনন শুরু হলে তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।



ফোর জি মোবাইল ব্যবহারের সুবিধা:

ফোর জি মোবাইলে রয়েছে সর্বোচ্চ গতির ডাটা ট্রান্সফারের সুবিধা।

এই প্রযুক্তিতে গ্রাহক সর্বদাই মোবাইল অনলাইন ব্রডব্যান্ডের আওতায় থাকতে সমর্থ হবেন।

এতে হাই ডেফিনেশন টেলিভিশন এবং ভিডিও কনফারেন্সের সুবিধা পাওয়া যাবে।

এই প্রযুক্তিতে গ্রাহকের কথোপকথন ও ডাটা ট্রান্সফারের নিরাপত্তা অনেক বেশী শক্তিশালী হবে।

ফোর-জি মোবাইল গ্রাহককে ভয়েস মেসেজ, ফ্যাক্স, মাল্টিমিডিয়া মেসেজ, অডিও ভিডিও রেকর্ডিং ইত্যাদির সুবিধাও প্রদান করবে।





দক্ষিণ এশিয়ায় ফোর জি প্রযুক্তি:

দক্ষিণ এশিয়ায় শ্রীলংকা সর্বপ্রথম ফোর জি প্রযুক্তি ব্যবহারে তাদের সফলতার ঘোষণা দেয়। শ্রীলংকার Telecom Mobitel এবং Dialog Axiata যথাক্রমে ৬মে ও ৭মে ২০১১ ইং তারিখে এই ঘোষণা প্রদান করে। এছাড়া ভারত আশা করছে ২০১২ এর ৩১ ডিসেম্বরের মাঝে তারা ফোর জি প্রযুক্তিতে প্রবেশ করতে সমর্থ হবে।



বাংলাদেশে:

বাংলাদেশে আমরা আগে ২০১০ সালেও যে ধরনের মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেছি, একে অন্তত দশ বছর আগের ২.৫জি/(জিপিআরএস) বা ২.৭৫জি নেটওয়ার্ক দাবি করা হয়।বর্তমানে টেলিটক মাত্র থ্রিজি সুবিধা চালু করেছে। সেক্ষেত্রে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ফোর জি মোবাইল চালু করা প্রায় দূরূহ একটি ব্যাপার হয়ে দাড়াবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভালো লাগলো।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ২০০৮ সালে বার্মা; ৬ মে, ২০০৮ সালে ভুটান; মে, ২০০৭ সালে নেপাল, জানুয়ারি, ২০০৮ সালে পাকিস্তান; ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সালে মালদ্বীপ; ৭ মার্চ, ২০০৮ সালে উগান্ডা; জুন, ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কা, ২৮ এপ্রিল, ২০০৯ সালে মঙ্গোলিয়া এবং অক্টোবর, ২০০৯ সালে ভারত এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য।


বাহ বাহ, টেলি কমিউনিকেশনে আমরা মঙ্গোলিয়া বা উগান্ডার মতো দেশ থেকেও পিছিয়ে আছি! গ্রেট গ্রেট!!! ৭২এ মেট্রিক পাস আমলা সবগুলারে পিছমোড়া করে ঝাড়ু পিটা করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.