![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নাজমুল ..........................................আর কি................পরে বলব
হুমায়ুন আহমেদ বাংলাদেশের একজন সফল লেখক, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং গীতিকার। তিনি ১৩ নভেম্বর ১৯৪৮ সালে নেত্রকোনা জেলার কুতুবপুর গ্রামের কেন্দুয়া থানায় জন্ম গ্রহন করেন এবং ২০১২ সালের ১৯ জুলাই মৃত্যু বরন করেন (১৯৪৮-২০১২)। জোছনা ও জননীর গল্প, নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, দেয়াল, মধ্যাহ্ন ইত্যাদি হুমায়ুন আহমেদ এর উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহ। এছারা তার হাতে গরা কিছু চরিত্র আজও মানুষের মাঝে অমর হয়ে আছে যেমন _ বাকের ভাই, মিসির আলি, হিমু ইত্যাদি। ব্যক্তিগত জীবনের কিছু কারনের জন্য অনেকেই তাকে অপছন্দ করলেও তার অনেক লেখার তারিফ তাদের মুখ থেকেও শোনা যায়।
প্রচলিত কিছু ছোটগল্প:
গল্প ১
হুমায়ুন আহমেদ তার ব্যক্তিজীবনে ২টি বিবাহ করেছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন গুলতেকিন আহমেদ এবং তার ২য় স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন। কথাটা হচ্ছে শাওনকে নিয়ে – শাওন ১৯৯৮এ ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে HSC পাশ করে। এখানে নিঃসন্দেহে শাওন হুমায়ুন আহমেদের মেয়ের বয়সি(১৯৪৮ হুমায়ুন আহমেদের জন্ম)। শুধু তাই নয় শাওন নাকি হুমায়ুন আহমেদের মেয়ের বান্ধবী ছিল। তো স্বাভাবিক ভাবেই শাওন কে বিয়ে করার আগে শাওন তাকে আঙ্কেল আঙ্কেল বলে ডাকত। যাইহোক বিয়ের পর তো সবাই তাকে ধিক্কার জানাল শুধু হাতেগোনা কিছু লোক বাদে। কিন্তু তিনি কখনই এসব কথায় কান দেয় নাই।
গল্প ২
এটাও শাওন কে নিয়ে ওহ হ্যা তার মা ও এখানে জরিত আছে। অনেকের মুখে শুনা যায় যে শাওনের মায়ের সাথে নাকি হুমায়ুন আহমেদের শারীরিক সম্পর্ক ছিল। এইখানে ১টি প্রশ্ন করাই যায় কথাটা কি আসলেই সত্য। গ্রাম্য ভাষায় একটি কথা আছে যে “ঝরিতে বক মরে” কথাটা এমন হতে পারে।
গল্প ৩
হুমায়ুন আহমেদ নাকি অনেক বেশি পরিমানে মদ্য পান করত আর সিগারেটের তো কথাই নাই ওটা না হলে তো তার ১ মুহুর্তও চলত না। এছারাও তিনি মেয়েদের প্রতি আসক্ত ছিলেন, অনেকেই মনে করেন তার সাথে অনেক মেয়েরই শারীরিক সম্পর্ক ছিল, যদিও কথাটা ৫০% প্রমাণিত আর বাকি ৫০% ধোয়াটে-যুক্ত।
গল্প ৪
সমুদ্র-বিলাস নামের একটি বাড়ি ছিল সেন্টমার্টিনে এটি ছিল হুমায়ুন আহমেদের। হুমায়ুন আহমেদকে নাকি তার এই বারিটি থেকে এমনকি সেন্টমার্টিন থেকেও নিষিদ্ধ করা হয়। লোকমুখে শুনা যায় যে তিনি মাঝে মাঝে সেখানে যেতেন লেখালেখির জন্য, যাওয়ার সময় তিনি তার সাথে অনেক মদ্য এবং কিছু মেয়ে নিয়ে। একবার নাকি তিনি মেয়ে এবং মদ্য নিয়ে স্থানিয়দের কাছে ধরা খায়। এরপর তাকে স্থানিয়রা তাকে মেরে পাঠিয়ে দেয়, এমনটিই লোকমুখে শুনা যায়।
মন্তব্যঃ- লোকমুখে অনেক কথাই শোনা যায় কিন্তু সত্যতা যাচাই করাই বুদ্ধিমানের কাজ। যাইহোক আমরা সবাই তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
২| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০৭
অসচ্ছ প্রান্তর বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম পরিবেশ বন্ধু ।
৩| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০৮
নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: "যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি বাড়ি যায় তথাপি তাহার নাম নিত্যানন্দ রায়"
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ুমায়ূন আহমেদ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের একজন গৌরবউজ্জ্বল সফল সাহিত্যিক । তাকে নিয়ে অনেক গল্পই শুনা যায় । একজন মানুষের ভাল মন্দ উভয় দিক থাকতে পারে । সব চাইতে বড় কথা গুনিমানুসদের ভাল দিকটি যেন পরবর্তী পরজন্মকে প্রভাবিত করে সেভাবেই সমালোচনা করা উচিত । হুমায়ূন আহমেদ তার অনবদ্য সৃষ্টি কর্মের মাধ্যমে ভক্তহৃদয়ে বেচে থাকবেন অনন্তকাল । সেই সাথে পোস্ট দাতাকে ধন্যবাদ ।