![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকে একটি ছবি। একটি বালিকার মৃতদেহ। পানিতে ডুবে মারা গেছে। ভাসছে। দু’হাত প্রসারিত। বলা হচ্ছে, সে রোহিঙ্গা। মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় নৃশংসতার শিকার। ফেসবুক খুললেই সেনাবাহিনীর নৃশংস উল্লাসনৃত্যের দৃশ্য। পুরো নগ্ন করে যুবতীর দেহ নিয়ে উল্লাস করছে তারা। প্রহার করছে। লাথি মারছে। হাত পা কেটে নিচ্ছে। গলা কেটে মাথা বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে। সেই মাথা হাতে নিয়ে তান্ডবনৃত্য করছে।
কোনো এক বোনকে ঘিরে দরেছে হায়েনার দল। তার চোখমুখ দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে। তিনি বাঁচার জন্য কাকুতি জানাচ্ছেন। উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। সঙ্গে সঙ্গে লাথি দিয়ে তাকে মাটিতে ফেলে দেয়া হচ্ছে। চারদিকে তাকে ঘিরে আছে কয়েক শত মানুষ। সবাই সেই উল্লাস দেখছে। প্রহার করা হচ্ছে সেই বোনকে। রক্তাক্ত যুবতী বোনটি আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। না, তাকে সেই সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। এবার তার গায়ে ঢেলে দেয়া হয় কেরোসিন বা কোনো জ্বালানি তরল। ম্যাচের কাঠি দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। যুবতী চিৎকার করেন। উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন। পারেন না। দাউ দাউ জ্বলতে থাকে আগুন তার শরীরে। তিনি গড়াগড়ি খেয়ে আগুন নিভানোর চেষ্টা করেন। হাত-পা ছোড়েন। কিন্তু না। পশুর দল তাকে বাঁচতে দেয় না। আবার তার দেহে জ্বালানি তরল ঢেলে দেয়া হয়। সারা শরীর এবার আগুনের বলয়ে পরিণত হয়। আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যায় তার দেহ। পা দুটি টান টান হয়ে যায়। বাম হাতটি উপর দিকে উঠে যায়।
বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩
সনেট কবি বলেছেন: এদের ঘৃণাকরার উপযুক্ত ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা।