![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহিত্যে ব্যাপক আগ্রহ, আমি কবিতা পড়তে (কদাচিৎ লিখতেও) পছন্দ করি। ইতিহাস আমাকে আলোড়িত করে... আর রাজনীতি আমাকে দর্শন শেখায়।
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরের ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস আজ বৃহস্পতিবার।
ঘটনাটি ২০০১ সালের ১৮ এপ্রিল। ঐদিনে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ অতর্কিতভাবে বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে বড়াইবাড়ী বিওপিতে আক্রমণ করে। এ সময় বিএসএফ-বিডিআরের (এখন বিজিবি) মধ্যে গুলি বিনিময় শুরু হয়। এতে বিডিআরের তিন জওয়ান শহীদ হন। আহত হন অন্তত ছয়জন। ভারতীয় বিএসএফের এ সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত ও দুজনকে আটক করা হয়। ওই দিন ভারতীয় বিএসএফ বড়াইবাড়ী গ্রামে ঢুকে ৭৯টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করলে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়। পরে ওই গ্রামের মিনহাজ উদ্দিন (১৮) জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বড়াইবাড়ী বিওপিতে সংবাদ দেন। এরই মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। আত্মরক্ষায় বড়াইবাড়ী বিওপির বিডিআর পাল্টা আক্রমণ চালায়। ১৮ এপ্রিলের ঘটনায় বিডিআরকে স্থানীয় জনসাধারণ বিভিন্নভাবে সাহায্য করে।
৪২ ঘণ্টা গুলি-পাল্টা গুলির পর ২০ এপ্রিল থেমে যায় যুদ্ধ। যুদ্ধে বিডিআরের লে. নায়েক ওয়াহিদ মিয়া, সিপাহী মাহফুজার রহমান ও সিপাহী আবদুল কাদের শাহাদাত বরণ করেন। আহত হন ছয়জন। অন্যদিকে ভারতের ১৬ জন বিএসএফ নিহত ও দুজন আত্মসমর্পণ করে। পরে কামালপুর সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশ ও আটককৃতদের ফেরত দেয়া হয়। ২১ এপ্রিল বড়াইবাড়ীতে ১০৬৭ নম্বর পিলারের কাছে পতাকা বৈঠকের জন্য বিডিআর বিএসএফকে চিঠি দেয়। ফলে ২৪ এপ্রিল পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন তত্কালীন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল শায়রুজ্জামান জামালপুর।
ফলে যুদ্ধের পরিবর্তে শান্তির ছায়া নেমে আসে।
বড়াইবাড়ীর পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের নাটকের মাধ্যমে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের ইন্ধন জুগিয়েছিল ভারতীয় আধিপত্যবাদী শক্তি; এই সন্দেহ সচেতন মহলের।
দুর্ভাগ্যের কথা যে আজও রাষ্ট্রীয় সম্মান পাননি সেই শহীদ ৩ জওয়ান ।
এই দিবস আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায় আধিপত্যবাদী আর সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে নৈতিক এবং মানসিক ভাবে বলীয়ান হওয়ার এক অনন্য দিক।
সেই দেশপ্রেমিক বিডিআর আর এখনকার বিজিবি !
পার্থক্য আপনি ই বুঝে নিন !!!
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
নীল_সুপ্ত বলেছেন: বিডিআর নয় বলুন বিজিবি ...
কাটাতারে ফেলানীর লাশ এখনও চোখে ভেসে আছে
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
ক্লিকবাজ বলেছেন: আগের সেই বিডিআর থাকলে ফালানীদের লাশ কাঁটাতারে ঝুলত না। "র" এর গুয়েন্দা কর্মকর্তা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশের অভ্যান্তরে ঘুরতে পারতো না। গুলি খেয়ে নিরীহ বাংলাদেশীরা মারা মড়তো না।
বিজিবিকে তো বর্তমানে চূড়ি পড়িয়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে। কারণ সীমান্তের উপারের তারাইতো এদের আসল দাদা, বিজিবি প্রতিবাদ করতে গেলে যদি দাদাদের গায়ে আঁচড় (গুলি) লাগে তাহলে ঐ দাদাদের বাপেদের কাছে কি জবাব দিবে? বাংলাদেশী মরলেতো আর কারো কাছে জবাব দেয়া লাগে না।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
নীল_সুপ্ত বলেছেন: বিজিবিকে দিয়ে এখন রাজপথ নিয়ন্ত্রণ করার যে উদ্যোগ আমরা গত কয়েক মাসে দেখেছি তা খুব নিন্দনীয়...
অথচ গত কয়েক মাসে বার বার সীমান্তে আঘাত এসেছে... আমরা (বিজিবি) চুপচাপ দেখেছি অথবা মুখ বুজে সহ্য করেছি...
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
মদন বলেছেন: ড়াইবাড়ীর পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের নাটকের মাধ্যমে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের ইন্ধন জুগিয়েছিল ভারতীয় আধিপত্যবাদী শক্তি; এই সন্দেহ সচেতন মহলের।
একমত
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নীল_সুপ্ত বলেছেন: বিডিআর হত্যাকান্ড একাধিক দলিল আছে যে এই ঘটনা দেশের বাইরের মহলের পরিকল্পনায় সাজানো, এই সরকারের আমলে এটা যেভাবে বিরোধী জোটের উপর চাপানো হয়েছে আমার বিশ্বাস পট পরিবর্তনের সাথে গোপন করে ফেলা সেসব দলিল চোখের সামনে আসবেই ।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
পিওর গাধা বলেছেন: জারয গুলা দেশ টাকে ধ্বঃস করে দিল।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নীল_সুপ্ত বলেছেন: কাদের কথা বলছেন?
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
নানাভাই বলেছেন: সেই বিডিআর আছিলো বাংলাদেশের
আর এই বিজিবি হইলো ইন্ডিয়ার
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নীল_সুপ্ত বলেছেন:
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
সক্রিয় বলেছেন: নানাভাই বলেছেন: সেই বিডিআর
আছিলো বাংলাদেশের আর এই
বিজিবি হইলো ইন্ডিয়ার
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নীল_সুপ্ত বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
কেনজিয়া বলেছেন: বর্তমান বিডিআর হইল-নিধিরাম সর্দার।