![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহিত্যে ব্যাপক আগ্রহ, আমি কবিতা পড়তে (কদাচিৎ লিখতেও) পছন্দ করি। ইতিহাস আমাকে আলোড়িত করে... আর রাজনীতি আমাকে দর্শন শেখায়।
এই লেখাটি একটি সংকলিত লেখা, আলোচনা নয় বরং রেফারেন্স তুলে ধরছি এই লেখায়। সময়ে-অসময়ে আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী লোকেরা স্বাধীনতার ঘোষণা থেকে জিয়াউর রহমানের নাম, অডিও মুছে ফেলতে চেষ্টা করলেও রয়ে গেছে অনেক দালিলিক প্রমাণ, পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে সেই প্রমাণ গুলো তুলে ধরাই এই লেখার উদ্দেশ্য।
================================
এটা ২৭ তারিখের দি ব্যাংকক পোস্টের কাটিং। যেখানে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে ," I, hereby, assume the powers of the provisional head of the liberation army of Swdhin Bangla Desh. As provisional head, I order the freedom fighters of Bangla Desh to continue the struggle till victory. Jai bangla."
একই কথার অনুরণণ পাওয়া গেছে এই সংবাদ্গুলোতেও,
উপরেরটা March 29, 1971, Baltimore Sun, Rebels report Bengali regime এর কাটিং
উপরেরটা March 29, 1971, Pretoria News, Rebellion is over says Pakistan কাটিং
উপরেরটা March 29, 1971, Baltimore Sun, Rebels report Bengali regime এর কাটিং
উপরেরটা March 29, 1971, Boston Globe, Fighting wanes in East Pakistan as army tightens grip এর কাটিং
March 29, 1971, Straits Times, Provisional government formed এর কাটিং
উপরের March 29, 1971, Sydney Morning Herald, Major leads Dacca govt এর ছবি
এটা March 31, 1971, Times of London, President
এসব পেপার কাটিং এটা প্রমাণে যথেষ্ট যে জিয়াউর রহমান স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে নিজেকে অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি ঘোষনা দেন এবং সে অনুযায়ী স্বাধীনতার ঘোষনা দেন।
এবার বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্সের সাহায্য নিচ্ছিঃ
সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল (অবঃ) কাজী নূর-উজ্জামান এর বই থেকেঃ
১৯৭৪ সালে প্রকাশিত,বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসের উপর রচিত সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যসম্বলিত বইটির নাম হচ্ছে -
হিস্টোরি অফ ফ্রিডম মূভমেন্ট ইন বাংলাদেশ (প্রকাশকাল-১৯৭৪), লেখকঃ জ্যোতি সেন গুপ্ত; সুবিখ্যাত ভারতীয় বংশোদভূত সাংবাদিক।
১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে তিনি একাধারে ছিলেন -
১) ফরেন করেসপন্ডেন্ট, প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া (পিটিআই)
২) স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট "টাইমস অফ ইন্ডিয়া।"
৩) স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট "দি ইকোনমিক টাইমস।"
সেই বইয়ে চাক্ষুস সাক্ষীর বর্ণণায় উল্লেখ আছেঃ
পাকিস্তানী সামরিক অফিসার ব্রিগেডিয়ার (অবঃ) সিদ্দিক সালিক রচিত বই থেকে
পাকিস্তানী সামরিক অফিসার লেঃ জেনারেল (অবঃ) কামাল মতিনউদ্দীন রচিত বই থেকে
মেজর জেনারেল (অবঃ) সুখওয়ান্ত সিং রচিত বই থেকে
মেজর জেনারেল (অবঃ) শফিউল্লাহ রচিত বই থেকেঃ
কে এম সফিউল্লাহ বীরউত্তম তার বই BANGLADESH AT WAR এর পৃষ্টা ৪৪-৪৫ এ স্বাধীনতার ঘোষনা সম্পর্কে কি বলছেন,
"All the troops then took an oath of allegiance to Bangladesh. The oath was administered by Zia at 1600 hrs on March 26. Thereafter, he distributed 350 soldiers of East Bengal Regiment and about 200 troops of East Pakistan Rifles to various task forces under command of an officer each. These task forces were meant for the city. The whole city of Chittagong was divided into various sectors and each sector was given to a task force. After having made these arrangements, Zia made his first announcement on the radio on March 26. In this announcement apart from saying that they were fighting against Pakistan army he also declared himself as the head of the state. This, of course, could have been the result of tension and confusion of the moment. As the battalion began to gather strength, in the afternoon of March 27, Zia made another announcement from the Shawadhin Bangla Betar Kendra established at Kalurghat." (Ref: Maj.Gen.K.M. Safiullah psc, Bir Uttam: Bangladesh at war, Academic Publisher,Dhaka 1989, page 44-45).
বর্তমান আওয়ামী নেতা কে এম সফিউল্লাহ তার বইয়ে স্পষ্টই বলেছেন, জিয়া ২৬শে মার্চ প্রথম ঘোষণাটি দেন এবং নিজেকে রাষ্ট্রের প্রধান হিসাবে ঘোষনা করেন। পরবর্তীতে ২৭শে মার্চ জিয়া কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে আরেকটি ঘোষণা দেন। বর্তমান আওয়ামী লীগ এই ২৭শে মার্চের ঘোষণাটার কথা বলে এবং ২৬শে মার্চ প্রথম ঘোষণাটি সম্পূর্ণ চেপে যায়।
ইন্দিরা-মুজিব সাক্ষরিত-বাংলাদেশের স্বাধীনতার আসল ইতিহাসের লগ বুক- "বাংলা নামের দেশ"!
একটি দালিলিক - "রেড সিগন্যাল " ইন রেসপন্স টু
"বাংলা নামের দেশ" একটি অসামান্য দলীল।এর প্রকাশনার প্রত্যেকটি ধাপে কোনরূপ ফাঁক রাখা হয়নি। সম্পাদনা মন্ডলী থেকে শুরু করে ছাপাখানা পর্যন্ত পুরো কাজ ইন্দিরা গান্ধী পার্সোন্যালী সুপারভাইজ করেছেন! ইন্দিরা এবং মুজিব আমাদের স্বাধীনতার অন্যতম প্রধান দুই ব্যক্তি,যৌথভাবে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পত্রিকা বেইজড এই স্মরণিকাটিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার দলীল বলে প্রথমেই সার্টিফাই করে গেছেন!!!
সেই সাথে আরেকটি অতি গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্সঃ
INDEPENDENT BANGLADESH PROCLAIMED!
The beginning of the history of an Independent & Sovereign Bangladesh was made when Major Ziaur Rahman, an Officer of the 8th battalion of the EBR(East Bengal Regiment) at Chittagong, on 26th March 1971, shortly after the military crack-down, made an electrifying broadcast on “Swadhin Bangla Betar Kendra”(Free Bangla Radio) announcing the establishment of an Independent Bangladesh!!!
Chapter-03; Page-93; Official 1971 War History;
History Devision, Ministry Of Deffence
http://www.bharat-rakshak.com/LAND-FORCES/Army/History/1971War/PDF/index.html
আরেকটি THE WAY IT WAS বই থেকে, এটা লিখেছে Brigadier (Retd) Zahir Alam Khan যে শেখ মুজিবকে এরেস্ট করে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার অপারেশন পরিচালনা করেছে। পৃষ্ঠা-১১ তে সে লিখেছেঃ
While having our evening meal we turned on the radio and heard an Indian radio station, probably All India Radio, Calcutta, announce that Sheikh Mujib had safely crossed over to India. We also heard Major Zia ur Rehman, the second in command of 8 East Bengal Regiment, broadcast declaring the independence of Bangladesh and proclaiming himself the commander-in-chief of the Bangladesh army.
================================
ইতিহাস নিয়ে কানামাছি খেলার দিন শেষ। রেফারেন্সগুলো এই সত্য অনুধাবনে এবং প্রমাণে যথেষ্ট যে জিয়াউর রহমান-ই স্বাধীনতার ঘোষক।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫২
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ভাই।
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
পাঠক০০৭ বলেছেন:
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে এটি একটি ফালতু বিতর্ক। এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন অথবা বিতর্ক মুক্তিযুদ্ধের পরে হয় নাই। এই বিতর্ক অনেক পরের বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের উপরে দলীয় মালিকানা বিস্তারের ডিসকোর্স হিসাবে এই বিতর্ক হাজির হয়েছে। জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসাবে বিশেষ একটি পদমর্যাদা দিয়ে বিএনপি এই বিতর্কটির সূত্রপাত করেছে। দলটির জন্ম মুক্তিযুদ্ধের অনেক পরে, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক নেতাও ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন সামরিক ব্যক্তি। তার স্বাধীনতার ঘোষক উপাধিটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির মালিকানা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা মাত্র। কিন্তু আওয়ামীলীগ এই রাজনৈতিক ডিসকোর্সটি আপন করে নিয়ে ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধু ও জাতির জনকের উপাধিতে ভুষিত শেখ মুজিবর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার যুদ্ধে অবতির্ন হলো।
বাঙালি স্বাধীনতার ঘোষনা করেছে কবে? আমি বলবো ৭ মার্চ। বঙ্গবন্ধুর ভাষনে সেই স্বাধীনতার ঘোষনা ছিল কি? কিছুটা ছিল। বাকিটুকু ছিল আহমদ ছফার স্বাধীন বাঙলার প্রথম পত্রিকায় যা সেইদিন ছাপা হয়েছিল। তারও আগে যারা স্বাধীন বাঙলার পতাকা উড়িয়েছেন, যারা ছাত্রলীগের ছিলেন, ছাত্র ইউনিয়নের ছিলেন, যারা কাঠের বন্দুক হাতে মার্চ করেছিলেন, যারা আড্ডায়, কবিতায়, গানে স্বাধীন বাঙলার কথা বলতেন তারা কি বাঙলার স্বাধীনতা চান নাই? পূর্ব বাঙলা শ্রমিক আন্দোলন যে সেই উনষত্তরে পাকিস্তানকে ঔপনিবেষিক শাসন হিসবে চিহ্নিত করে স্বাধীনতার জন্যে যুদ্ধ শুরু করেছিল তার ঘোষনা কে দিয়েছিল? আর লাখো জনতা যারা স্লোগান তুলেছিল, কোটি জনতা যারা স্বপ্ন দেখেছিল তারা কিসের স্বপ্নে স্লোগান তুলেছিল? একটি স্বাধীন বাংলাদেশের জন্যে নয় কি? বাঙলার মানুষ কি স্বাধীনতা চায় নাই? বঙ্গবন্ধু কি জোর করে তাদের হাতে স্বাধীনতা তুলে দিয়েছে? জিয়া বেতারে ঘোষনা পাঠের আগে কি স্বাধীনতা শব্দটি তাদের ছিল না?
তাও স্বাধীনতা দিবসের কথা মাথায় রেখে যদি স্বাধীনতার কোন ঘোষক খুঁজতে হয় তবে যারা ২৫/২৬ মার্চ শহীদ হয়েছিলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে, স্লোগান তুলে, পতকা উড়িয়ে জীবন দিয়েছিলেন, তাদের কথাই বলতে হবে। তারা নিহত হয়েছিলেন বলেই, রক্ত ঢেলেছিলেন বলেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক এবং সামরিক ব্যক্তিবর্গরা স্বাধীনতা ঘোষনা করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তার আগে পর্যন্ত আওয়ামীলীগ তৈরি ছিল না। বঙ্গবন্ধু তৈরি ছিলেন না। জিয়া অনেক দুরের বিষয়। জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক এই কথাটি জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসাবে দাবি করার চেয়ে খুব বেশি সত্য নয়। আর বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করাটা জাতির জনকের জন্যে কতোটা সম্মানজনক সেই বোধ আওয়ামী ইতিহাসবিদদের এখনো হয় নাই।
- জনৈক ফেসবুকারের স্ট্যাটাস
জিয়া একজন মহান বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাঁর সমর্থকরা যতই তাকে কচলে তিতা করুক কিংবা তাঁর বিরোধীরা যতই তাঁর সম্পর্কে অহেতুক মিথ্যে বলুক তাঁর অসামান্য অবদান এই দেশ ও জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞতা চিত্তে মনে রাখবে।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০১
গুগলরকস বলেছেন: কিরে জিয়ার কোন ছবিই তো নাই! আর জিয়া হলো পাঠক, যেমন স্কুলের পিয়ন। আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হলো প্রিন্সিপাল, বা স্কুলের মালিকও হতে পারে। কই ২টাকার পিয়ন আর কই প্রধান শিক্ষক।
ইহাকে বলে কই জাতির পিতা আর কই জুতার ফিতা!
আসল রেফারেন্স দেখ Click This Link
আর জিয়া খাল কাটা ছাড়া আর কোন কাজ করে নাই। তবে আকাজ অনেক করেছে। যেমন তোদের পাইক্যা বাপগুলারে দেশে এনে পোলাও বিরিয়ানি খাওয়ার ব্যাবস্থা করেছে।
আর তোরা যে ফাকিস্তানি স্টাইলে যে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলিস এটাই প্রমান করে তোরা হলি ফাকিস্তানি কুকুর।
যদিও তোদের দল এখন বিলুপ্তির পথে। আর ক্ষমতায় আসতে পারবি না। দূরে গিয়া মর রাজাকারের বাচ্চা।
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫০
নীল_সুপ্ত বলেছেন: জানতাম, সামু ব্লগে এখন থার্ড ক্লাস ক্যাটাগরির মানুষ-ই বেশি আসে, এইখানে তথ্যের চেয়ে গালি যারা দিতে পারে তাদের দাম ও হয়তো বেশি !! তাও, শিয়ালের কাছে মুরগি পালতে দিলাম...
রিপোর্টেড।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪২
আহলান বলেছেন: ইতিহাস তার আপন গতিতে চলে .. .. ..
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০২
শাহ আজিজ বলেছেন: খুব ভালো প্রসঙ্গ এবং অতি পুরনো প্যাচাল ।
জিয়া একটা অফিস ডেকোরামকে ভেঙ্গে নিজেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দিয়েছিলেন কারন তখনও তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন ডিফেকটেড সৈন্য মাত্র যখন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের কোন ইস্যুই তৈরি হয়নি । এপ্রিলে প্রবাসি সরকার গঠন হলে রাষ্ট্রপতি জিয়া সেই কমান্ডের আওতায় এসে একজন সেক্টর কমান্ডার হিসাবে পদন্নতি পান । কেন ওসমানি জিয়ার কোর্ট মার্শাল করতে চেয়েছিলেন জানেন ? মিত্র বাহিনীর মানেক শ ওসমানিকে নিষেধ করেন এজন্য যে এতে যুদ্ধরত মুক্তিবাহিনির ভিতর চিড় ধরবে । তারপরও জিয়াকে তার সেক্টর থেকে অব্ব্যাহতি দেওয়া হয় সেপ্টেম্বর মাসে। এটা ঠিক অনেকেই মুজিবের আঁতাত করে পাকিস্তান চলে যাওয়া টা ভালো চোখে দেখেনি , আমিও দেখিনা । তবে একটাই গর্ব আমার জিয়াই একমাত্র মুক্তিযোদ্ধা যিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন প্রচুর রক্তের বিনিময় । লোকটি ব্রিলিয়ানট এবং লোভী ছিলেন ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৩
নীল_সুপ্ত বলেছেন: শাহ আজিজ সাহেব,
এই ডকুমেন্ট আপনার জন্যঃ
সেপ্টেম্বরে জিয়ার বানানো মুক্তাঞ্চলে ই এসেছিল সৈয়দ নজরুল ইচলাম/ওসমানি/কামারুজ্জামান এরা......NBC TV'র বিদেশী সাক্ষাতকার ঐডাও রৌমারিতে সেপ্টেম্বরেই নেয়া......... অক্টোবরে জিয়াকে সিলেটে পাঠানো হয় ( সেপ্টেম্বরে না) মীর শওকত আলী আর চিত্তরঞ্জন দত্তকে ৫ ও ৪ নং সেক্টরে সাপোর্ট দেয়ার জন্য + ওসমানির নিজস্ব প্ল্যান বাস্তবায়নের জন্য যা ওসমানির সাক্ষাৎকারে ওটা আসছে
Major Zia interview in Roumari,Rangpur,sector 11 in September 1971 with Robert Rogers of the NBC tv : Click This Link
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৫
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ছবিটা ভালো করে না দেখতে পারলে এই লিংকে যানঃ
http://imgur.com/8tIlOoB
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৬
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ছবিটির শেষ প্রশ্ন এবং উত্তর খেয়াল করুন
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: প্রথম ঘোষণাটি অল্প ফ্রিকয়েন্সিতে দেওয়া হয় কিন্তু দ্বিতীয়টি আমি নিজ কানে শুনেছি । আর জিয়ার সহযোগী একজন লেঃ আমায় পুরো বিষয় বলেছিলেন যিনি কালুরঘাট যুদ্ধে আহত হয়ে ৯ টি মাস পাক সেনাদের হাতে আটক ছিলেন ।
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৮
পাঠক০০৭ বলেছেন: আজকে ম্যাডাম খালেদা জিয়া বলেছেন, শহীদ জিয়া বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। খুবই ভালো কথা। সত্য এভাবে প্রকাশ পাওয়া উচিত।
আমি বিশ্বাস করি, ৭ই মার্চের ভাষনও জিয়ার দেয়ার কথা ছিল। মুজিব কেমনে যেন দিয়া ফালাইছে। এনশাল্লাহ! আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এই সংক্রান্ত তথ্য প্রমান হাতে পাওয়ার আশা রাখি।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ!!!
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৬
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ভাইজান, ও ভাইজান, এইসব 'নামতা' শিখে আসছেন কোত্থেকে? যেইখানে শিখছেন সেইখানে শুনাইলে ভালা পাই... কারণ, আপনার এইসব মুখস্থ নামতার উত্তর গুণে গুণে দেয়া হইছে উপরের পোস্টে...
একটু পড়ালেখা করেন... যে দেখছেন "খ্যাতায় আগুন" অমনি "নামতার বই' লইয়া চইলা আইছেন ! কি মুশকিল !!!
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৫
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন:
হাম্বা... হাম্বা... । জাস্ট কোন রেফারেন্স নাই ।
জাস্ট হাম্বা হাম্বা । হয়ে গেল ইতিহাস ।
আমার মনে হয় ভারতীয় অ্যাড মেকার বাঙ্গালী এসব হাম্বাদের দেখে গেইলকে দিয়ে হাম্বা হাম্বা করানোর সাহস পাইছে
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৮
নীল_সুপ্ত বলেছেন: হে হে হে হে
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৭
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: শাহ আজিজ স্যার / ভাই / সাহেব দয়া করে " কেন ওসমানি জিয়ার কোর্ট মার্শাল করতে চেয়েছিলেন জানেন ? " জানাবেন ? আমার কোন আইডিয়া নাই এই বিষয়ে ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
নীল_সুপ্ত বলেছেন: এর উত্তর দিয়েছি উনাকে, দেখে নিতে পারেন
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩০
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: মাজহারুল হুসাইন, কারণ আর কিছুই না, জিয়ার ক্যারাশমেটিক লিডারশিপ মুক্তিযুদ্ধে দারুন প্রভাব ফেলেছিলো, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে, এমনকি জিয়ার লিডারশিপে আলাদা বাহিনী বানানোর কাজও হয়ে গিয়েছিলো প্রায়, এটা ওসমানী মেনে নিতে পারে নাই,
পরে সব দিক সামাল দিতে জেড ফোর্স, কে ফোর্স বানানো হয়।
মনে রাখা দরকার, ওসমানী একজন রিটায়ার্ড কর্ণেল ছিলো, য্াকে আর কোনো সিনিয়র না পেয়ে ধরে সেনাপ্রধান করা হয়েছিলো, আর মেজর জিয়া ছিলেন পাকবাহিনীর অন্যতম সেরা অফিসার, মেজর জিয়ার রেজিমেন্টে ৬৫'এ ইন্ডিয়ান গুলা এতো মার খেয়েছে, আমার মতে ওসমানীর মাধ্যমে তার একটা শোধ ইন্ডিয়ান গুলা নিতে চেয়েছে।
আর মেজর জিয়ার রেজিমেন্টের বীরত্ব এক কথায় প্রবাদ তুল্য। আর নেতা ভালো হলে সৈনিকেরা জান দিতে কার্পন্য করে না, মেজর জিয়া তার প্রমাণ।
শাহ আজিজ- "জিয়া লোভী ছিলেন" । এমন ভাবে বলছেন আপনি ফেরেশতা পর্য়ায়ে চলে গেছেন, প্রোফাইল দেখেতো মনে হয় জিয়ার কমান্ডে পারলে ভালোকরে লেফট রাইট করতে বাধ্য ছিলেন।
১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩৯
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: স্বাধীনতার জন্য শেখ মুজিব ও জিয়াউর রহমান দু'জনেরই অবদান অস্বিকার করা যাবে না। দু'জনই সম্মানীত ব্যক্তি, যদি কেউ এই মহান দু'জন মানুষের প্রতি সম্মান জানাতে না পারে তবে অসম্মান করার অধীকার তার নেই।
কেনো ভুলে যাই যে, সম্মান দিতে না জানলে নিজে সম্মান পাবার আশা করা যায়না..
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৪৫
নীল_সুপ্ত বলেছেন: এখানের কোন কথায় স্বাধীনতা পূর্ব শেখ মুজিবর রহমানের অবদান অস্বীকার করা হয় নি
অস্বীকার করার প্রশ্ন ও আসে না ।
১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:০৭
পাঠক০০৭ বলেছেন: হা হা হা! ৪ নাম্বার মন্তব্যের জবাবে কইলেন, সামু ব্লগে এখন সব থার্ডক্লাস পাবলিক আসে। আপনারে দেইখা আর দ্বিমত করতে পারলাম না । এখানে শুধু থার্ড ক্লাস পাবলিক আসে না, এই সব থার্ডক্লাস পোষ্টও নির্বাচিত পাতায় যায়!
ওহে ফাস্ট ক্লাস মূর্খ মানব! খালেদা জিয়ারও দাবি, জিয়াই প্রথম রাষ্ট্রপতি এটা আইজারই ঘটনা!
যদিও আফনাদের দলে ওয়েবসাইটে আছে - জিয়া দেশের সপ্তম রাষ্ট্রপতি
যাউজ্ঞা বাজারে তো ম্যাডামের এই সব প্রলাপের পিছে অনেকেই কি সব পানি টানির কথা বলেন। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নাকি কি সব সম্মিলিত পানি পানের আয়োজন হয়েছিল।
নইলে কেমনে কি! আমি কিন্তু বিশ্বাস করি নাই।
আপনি করবেন কি না জানি না।
:-&
সুতরাং ৭ই মার্চের ভাষনও যে জিয়া দিসে এইটা শুনলেও অবাক হবার কিছু নাই। স্যালুট ভাই! আপনাদের নামতার ছন্দটা দারুন!
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:১৭
নীল_সুপ্ত বলেছেন: আপনার কথার উত্তর হাড়ে হাড়ে দিবো, তার আগে বলেন যে, ২৬শে মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ নামক স্বাধীন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন???
১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:২২
নিয়েল হিমু বলেছেন: জিয়া নিজেই জয় বাংলা বলছে আপনে বাজি কন ক্যান ?
এনিওয়ে । দালিলিক প্রমান তো সব বিদেশী আইনা দিলেন তাও পাকি অফিসারদের লেখা চটি বই থেকে । যেগুলা টয়লেট টিসু হিসাবেও ব্যবহার অনুপোযোগী । দেশিও প্রমানাদি বিশ্বাসই করেন না ক্যান ? ভাষণ পরে জীয়ার অনুভুতি টাইপ একটা ভিডিও ইউটিউবেই আছে । তার পরে বিস্তারিত পত্রিকা কাটিং বাংলাদেশের পত্রিকা যেগুলো ছিল দেখানোর পরেও আপনারা নারাজ খাইতে । এক কাজ করেন আপনারা একটা খোয়ার খুলছেন না (ব্লগ সাইট না কি জানি একটা) ঐখানে এইটা প্রসব করেন গিয়া অনেকক্ষণ ধৈরা আপনার সতির্থরা চাবাবে ভাল লাগবে দেখতে আপনার ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
নীল_সুপ্ত বলেছেন: হু হা হু
কাজী নূরুজ্জামান , শফিউল্লাহ কবে থেকে পাকিস্তানি হইলো বুঝলাম না... যাও, তোমগো দাদাবাবুর দেশের মানুষ জ্যোতি সেন গুপ্তরে তো ভালো পাওয়ার কথা
বুঝতেছিনা... দেশি রেফারেন্স দিতে গেলে মতিউর রহমান রেন্টুর 'আমার ফাঁসি চাই' এর বহুত রেফারেন্স দিতে হইবো... তখন ইজ্জত কা লুঙ্গি লইয়া তোমগো দৌড় লাগবো যে
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ওহ, ছাগু নিয়েলরে আরেকখান কথা কইতে ভুইলা গেছি
ভারতের ইন্দিরা গান্ধীরে মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ সম্মামনা কে দিছে?? আওয়ামীলীগ না????
ঐ ইন্দিরা গান্ধীর রেফারেন্স এবং ভারতের অফিশিয়াল রেফারেন্স ধইরা ধইরা তুইলা দিছি,
আন্ধা হয়ে গেলে ডাক্তারখানায় যাও, চুলকানি উঠলে মলম লাগাও, ব্লগে কি !!!
ব্লগটা বাকশালী ছাগুতে ভইরা গেলো :/
১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪৬
পাঠক০০৭ বলেছেন: ভাইজান, তার আগে কন, বিগত ৪৩ বছরে আপনাগো এই তত্ব কই আছিল? নাকি বিম্পি ন্যাশন্যাল ট্রেজার মুভির মত কোন কিছু খুইজা পাইছে?
২৬শে মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ নামক স্বাধীন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর হইল- ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিব নগর থেকে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় এবং এর মাধ্যমে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। সরকার গঠনের আগে প্রেসিডেন্ট, প্রাইম মিনিষ্টার কই থিকা আসব??
শুনেন মিয়া ভাই, ইতিহাস ফিল ইন দ্যা গ্যাপস না। হঠাৎ কইরা একটা সিন খালি পাইলেন আর সেখানে কাউরে ঢুকাইয়া দিলেন।
আপনারে আগেও কইছি, এখনও কই, জিয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, এই নিয়া কেউ কখনও সন্দেহ করে নাই, কেউ অসম্মানও করে নাই। তিনি অন্তত তার পুত্রদ্বয় এবং স্ত্রীর চাইতে অনেক বেশি জ্ঞানী ছিলেন। কিন্তু তাদের বুদ্ধিতে এই বীরকে হাস্যকর বানানোর প্রচেষ্টাটা খুবই দৃষ্টিকটু।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ভাই আপনের কমেন্টে ল্যাদানু ছাড়া আর কিছু পাইলাম না......... জিয়ারে আপনে মুক্তিযোদ্ধা কন না কিডা রাজাকার কয় Click This Link তাতে বাস্তব সইত্যের কুছু আইবে যাইবে না...... তা বিম্পি ৪৩ বচ্ছরে কিছু কউক আর না কউক আর আমনে এইখানে যতই আপনেরে দ্যাওন ডকু না পইড়্যা ল্যাদান আর না ল্যাদান... আপনে অন্ধ থাকতে চাইলে ডাক্তার আর কি করবো...
১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৫১
হার্ড হিটার বলেছেন: ছাগুদের ঘটে এত কম জ্ঞান হলে হবে?ত্রিভুজ দুর্বলধন বেজিরনানাদের কাছে কিছু শিখিস নাই?এত কম ট্রেইনিং দিয়া সামুতে পাঠাইছে?
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
নীল_সুপ্ত বলেছেন: গরু হাম্বা হাম্বা করে, ঈদের আনন্দ বাড়ে, বিজ্ঞাপনটা দারুণ
১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:১২
আমি অপদার্থ বলেছেন: নতুন ইতিহাস জানলাম আমাদের দেশে দুইদলি নিজেদের মত করে ইতিহাস তৈরি করে। মাঝখানে আমরা পড়ি বিপাকে
। দুই দলের জন্য শুভকামনা রইল, যেন এসকল সস্তা কাজ রেখে মানুষের ও দেশের উন্নয়ন করতে পারে সে দিকে মনযোগী হয়।
আপনি অনেকের উত্তর এড়িয়ে যাচ্ছেন, কারণ কি?
কোন কিছুর সত্যিটা বেরিয়ে আসতে আলোচনা অত্যন্ত জরুরি।
পোষ্ট পর্যবেক্ষণে নিলাম
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
নীল_সুপ্ত বলেছেন: কোন উত্তর এড়িয়ে গেছি? বলবেন কি...
১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:০১
ধ্রুব মহাকাল বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট +++++
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: প্রবাদে আছে রতেনে রতন চিনে; তেমনী হাম্বা চিনে ঘাঁস।
এই সব ছাই পাস না লিখে সংসদ ভবনের মাঠ থেকে ঘাঁসের ছবি এনে ব্লগে পোষ্ট করো অনেক খদ্দের পাবা। সেই ঘাঁস খাইয়া তারা হাম্বা-হাম্বা কইয়া তোমারে বাপ ডাক বো।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
নীল_সুপ্ত বলেছেন:
হাম্বাগো আগামী ২-৩ মাসের ঘাস দিয়া দিছি, হ্যাতেরে উহা খাইতেছে আর জেভর কাটতাছে
১৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হ্যা , দিচ্ছি ।
২০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
অনন্ত শেশা বলেছেন: ১৯৭,১ ২৪ শে মার্চ, জনৈক মুরাদ পাগলা, তার পরনের চটি খুলে- নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করে, দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল!!
তার মানে কি এই- উহা সঠিক??
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪২
নীল_সুপ্ত বলেছেন: হাতি ঘোড়া গেলো তল, মুরাদ পাগলা বলে কত জল !!!!!
২১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে ।
২২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫২
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ধন্যবাদ তোরাব ভাই
২৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
গুগলরকস বলেছেন: শোন ফাকিস্তানি ছাগু, জিয়া রাজাকারদের দেশে এনেছে। এভাবেই জিয়া বাংলাদেশ কে বাশ দিয়েছে। জিয়ার পোলা ১০% করে খায়। জিয়ার বউ রাজাকরদের গাড়িতে পতাকা লাগানোর ব্যাবস্থা করে, রাজাকারদের মন্ত্রী বানায়! ছি! বাংলাদেশের জন্য এদের কোন মায়া নাই। যাই হোক ক্ষমতা আর পাবে না এটাই শেষ কথা! আলহামদুলিল্লাহ...
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
নীল_সুপ্ত বলেছেন: উহু, ছাগুরক্স ওরফে গুগলিছাগু, দিলা তো মেজাজটা বিগড়ায়া, এহন তো তোমগো আব্বা হুজুরের ধুতি ধইরা টান দেওন ফরজ হইয়া গেলো ...
তোমাগো আব্বা হুজুর শেখ সাহেব ই ছিল রাজাকারদের কোলে লইয়া ঘুরতো... নমুনা দেখবা??
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
নীল_সুপ্ত বলেছেন:
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ছাগুরক্স, শেখ সাহেবের মুক্তির লাইগা যুদ্ধ্বাপরাধী গভর্নর মালিকের কাছে হাত পাতছে তাইনের অয়াইফঃ
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫১
নীল_সুপ্ত বলেছেন: সুতরাং, মুজিব শাসনামলে ১৯৭৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের ছাড়া হয়েছিল।
যুদ্ধাপরাধী খাজা খায়েরুদ্দিনকে মুক্তি দিয়েছিলেন শেখ মুজিব
যুদ্ধাপরাধী খান এ সবুরকে মুক্তি দিয়েছিলেন শেখ মুজিব
যুদ্ধাপরাধী গভর্নর মালিককে মুক্তি দিয়েছিলেন শেখ মুজিব
ট্রাইবুনালে বিচারাধীন রাজাকার আব্দুল আলীমকে জয়পুরহাট সুগার মিলের পরিচালক নিযুক্ত করেন মুজিব।
ছাগুরক্স এইবার তোমার ম্যা ম্যা করতে থাকো।
২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫০
তারেক উজ জামান বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট +++++
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৪
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২০
মুদ্দাকির বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট !!
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৪
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ধন্যবাদ !
২৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৯
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনি কষ্ট করে নিচের লিংক ধরে পোস্টটা একটু ভালো ভাবে পড়ে আসুন এবং তারপর আপনার বক্তব্যটা তুলে ধরুন। ভুল বুঝাবুঝিটা কোথায় তাতে পরিষ্কার হবে আশা করছি। তবে আশা করবো আপনি কোন দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে কথা বলবেন না। ধন্যবাদ নীল_সুপ্ত
একাত্তরের ২৬শে মার্চ প্রথমভাগে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতা ঘোষণার খবর বিভিন্ন মিডিয়ায় যেভাবে এসেছিল
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৫১
নীল_সুপ্ত বলেছেন: জেনারেশন সুপারস্টারকে আপনি নিরপেক্ষ মানেন?
তার একটা কমেন্ট তুলে ধরছি,
হু, অবশ্যই, ঐ পোস্টের চাইলেই কাউন্টার দিতে পারি... সিপি গ্যাং এই পোস্ট থেকে ছয় মহাদেশে মুজিবের ঘোষণার নিউজ নিয়ে একটা পোস্ট ও করেছে ফেসবুকে।
২৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:২৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি আপনাকে এবং উনাকে কাউকেই নিরপেক্ষ মনে করি না। তবে আপনি যদি আপনার অবস্থান এবং আপনার তথ্যসমুহকে সত্য বলে জানেন, তবে পাশাপাশি যুক্তি দেখানোর অনুরোধ রইলো। তাতে অন্তত যারা এই ক্যাচালে আগ্রহী না, তারা সত্যটা অনুধাবন করতে পারবেন। আবারও আপনাকে ধন্যবাদ।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৫
নীল_সুপ্ত বলেছেন: একই আশা আমিও পোষণ করছি, একপাক্ষিক যুক্তি মুক্ত আলোচনার ক্ষেত্রে সর্বদাই বাঁধা , ধন্যবাদ আপনাকে
২৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:১২
উপপাদ্য বলেছেন: বিএনপি ও বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদী শক্তির সরলতার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে এতদিন ধরে আওযামী ও ইন্ডিয়া পন্থীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে যাচ্ছে তাই ছিনিমিনি খেলেছে। উদাহরন হচ্ছে গুন্ডে সিনেমা। স্বাধীনতার ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধকে নিজস্ব খেলার পন্য হিসেবে যেমন ইচ্ছা তেমন করে বিকৃতি করেছে। বিএনপি কখনোই সংঘবদ্ধভাবে এসব বিকৃতির বিরুদ্ধে উচ্চবাচ্য করেনি। এমন কি জীবিত জিয়াও কখনোই এসব নিয়ে মাথা ঘামাতেন না। কারন জাতীয়তাবাদীরা বিশ্বাস করে গুটি কয়েক এদেশীয় কুলাঙ্গার ছাড়া বাকী সাড়ে সাত কোটি বাংলাদেশীরা মিলেই দেশকে স্বাধীন করেছেন। দেশের স্বাধীনতা নিয়ে নোংরা রাজনীতি করেনি বিএনপি।
কিন্তু ইতিহাস বিকৃতির আওয়ামী স্টাইল আজ জাতিকে, দেশকে, জনগনের বিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। তাই তারেক জিয়া আজ যা বলেছেন তা হচ্ছে একটা ঐতিহাসিক সত্য তুলে ধরেছেন। কোন বানানো, মিথ্যাচার করছেন না। বাংলাদেশের ইতিহাসের একটা গুরুত্বপূর্ন ফ্যাক্ট যা বিএনপি দলীয়ভাবে এতোদিন ইগনোর করতো তা সবাইকে জানিয়েছেন।
এখন কথা উঠতে পারে জীবিত জিয়া কেন এসব নিয়ে কথা বলেন নি। এর একটা সহজ উত্তর হচ্ছে জীবিত জিয়া সকল জাতীয় নেতৃতৃকে শ্রদ্ধা করতেন। জিয়ার মধ্যে দেশের জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা ছিলো। তাই তিনি কোনদিনও অন্যান্য আওযামী নেতাদের মতো ভাগ বাটোয়ার হিসেব নিয়ে, কম্বল চুরি সহ অন্যান্য ক্ষমতা ভাগাভাগিতে দর কষাকষি করেন নি। করলে হয়তো শেখ মুজিবকে অনেক কিছু দিতে হতো জিয়াকে।
আজ ইতিহাসের এই কঠিন সত্য প্রকাশে যেমন দেশের মানুষ খুশী তেমনি কিছু ইন্ডি-আওয়ামী কুলাঙ্গারের মুখে চুনকালী পরেছে।
আমার বিশ্বাস ইতিহাস আরো ঘাটলে আরো যুগান্তরকারী অনেক তথ্য মিলবে। যা আমাদেরকে ভাবাবে, শিখাবে। দল নিরপেক্ষ হয়ে ভাবার অবকাশ দেবে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। অসাধারন এই পোস্ট টি আমাদেরকে উপ হার দেয়ার জন্য।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৮
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ঐতিহাসিক সত্যতা তুলে ধরার ক্ষেত্রে বিএনপি কখনোই সাহসী ভূমিকা পালন করে নি, ভবিষ্যতেও করবে কিনা সন্দেহ বিস্তর। তবুও... ইতিহাসকে জানতে হবেই, পক্ষ-বিপক্ষের যুক্তির মধ্যে দিয়ে সকলেই খুঁজে পাক প্রকৃত সত্যতা... এই আশা।
২৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:১২
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: নিজদের অততীতকে বেহুদা গৌবেজনক বানানোর চেষ্টা কেন। জিয়া যদি রাজনীতি করতে চাইতন- তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পরই করতে পারতেন- তখন এই নিয়ে কথা চলতো। মুজিবের অধীন সাড়ে তিন বছর চাকরি করে বাই চান্স সেনা প্রধান হয়ে পরে প্রেসিডেন্ট হয়ে রাজনীতিতে ঢুকছেন। তারপরও এক বারও বঙ্গবন্ধুর নামে একটি ব্যক্তিগত বিদ্বেষমুলখ কথা বলেন নাই, সেখানে আপনারই জিয়ােকে কলঙ্কিত করছেন। রাজনীতি করেন- ব্াকশালকে সমালোচনা করেন- দুর্ণীতিকে তুলে ধরেন- কিন্তু মিথ্যাচার দিয়ে রাজনিতির স্থায়ীত্বশীলতা বাড়ে না।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৩৫
নীল_সুপ্ত বলেছেন: আপনি কি অন্ধ !!! মিথ্যাচারের ফাঁকা বুলি থাকে... আর কিছু না... আপনার কথা অনুযায়ী উপরের সব রেফারেন্স মিথ্যা !! প্রমাণ করুন তাহলে...
শুধু শফিউল্লাহ এর বইয়ের লাইনগুলো আবারো উদ্ধৃত করছিঃ
""All the troops then took an oath of allegiance to Bangladesh. The oath was administered by Zia at 1600 hrs on March 26. Thereafter, he distributed 350 soldiers of East Bengal Regiment and about 200 troops of East Pakistan Rifles to various task forces under command of an officer each. These task forces were meant for the city. The whole city of Chittagong was divided into various sectors and each sector was given to a task force. After having made these arrangements, Zia made his first announcement on the radio on March 26. In this announcement
apart from saying that they were fighting against Pakistan army he also declared himself as the head of the state. This, of course, could have been the result of tension and confusion of the moment. As the battalion began to gather strength, in the afternoon of March 27, Zia made another announcement from the Shawadhin Bangla Betar Kendra established at Kalurghat." (Ref: Maj.Gen.K.M. Safiullah psc, Bir Uttam: Bangladesh at war, Academic Publisher, Dhaka 1989, page 44-45)."
তাই নিজে 'মিথ্যাচার' করার আগে মূর্খের সাথে করুন...
৩০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আমি বিএনপির সাপোর্টার নই। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে জিয়ার ভূমিকা একজন বাংলাদেশী হিসেবে আমি কখনই অস্বীকার করতে পারি না। সবাইকেই যার যার ক্রেডিট দিতে হবে। আওয়ামী লীগ একা দেশ স্বাধীন করে নি। পুরো জাতি স্বাধীন করেছে।
৩১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
দখিনা বাতাস বলেছেন: জিয়াতো তাইলে অনেক কিছু ছিল ৭১এ। মেজর ছিল, রাস্ট্রপতি ছিল, ওসমানির অধীনে সেক্টর কমান্ডার ছিল। নতুন কইরা জাতিয়তাবাদী ইতিহাস জানার পরে মনে হইতাছে, জিয়া একাই ছিল রাজা রানী, বাকি সবাই চুতমারানি
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৩৬
নীল_সুপ্ত বলেছেন: গরু হাম্বা হাম্বা করে, ঈদের আনন্দ বাড়ে
৩২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১১
শাহেদ সুলতান মহিউদ্দিন বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে সবাই যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি স্বীকার করে তখনও আওয়ামী নেতারা তাকে স্বাধীনতার ঘোষক বানানোর মত ক্ষুদ্র মানসিকতার মধ্যে আটকে আছে। অন্যকে সন্মান দিতে না পারলে নিজের সন্মান পাওয়া যায়না। অথচ আওয়ামী নেতারা (উপর থেকে নিচ পর্যন্ত) তাদের বক্তব্বের ৫০% সময় জিয়া ও তার পরিবারের কুৎসা রটনাতে নিয়োজিত থাকে। কিন্তু বিএনপি এর নেতারা কখনও বঙ্গবন্ধুকে ছোট করে কথা বলে না। রাজনৈতিক অপরিপক্কতা থাকা সত্তেও আওয়ামী নেতাদের বাচন বিএনপি এর জন্য সুবিধা বয়ে আনে। উগ্রতাকে কেওই পছন্দ করে না।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৩৯
নীল_সুপ্ত বলেছেন: 100 % right !
৩৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
মরেনো বলেছেন: কেউ নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষোনা করলেই কি প্রেসিডেন্ট হয়ে যায়? ১৯৭০ এ পুর্ব পাকিস্থান থেকে নির্বাচিত জাতিয় সংসদের সদস্যদের মেজরিটির এবং তার নেতাদেরই শুধু স্বাধিনতা ঘোষনা করা, স্বাধিন বাংলাদেশ সরকার গঠন করার এবং এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করার আইনি এবং মোরাল ম্যান্ডেট ছিল বাংলাদেশের জনসাধারনের পক্ষে। আর সেই ম্যন্ডেটের অধিকারি পাকিস্থান সংসদের নির্বাচিত সদস্যদের ১০ই এপ্রিল সরকার ঘটনের আগে জিয়া নিজেকে কিসের প্রেসিডেন্টই বয়া ঘোষনা করেছিলেন।
ততকালিন মেজর জিয়ার সেই ঘোষনা যে অর্বাচিন ও অর্থহিন তা জেনারেল জিয়া নিজেই যে খুব তাড়াতাড়ি বুঝতে পেরেছিলেন, তার প্রমান অনেকঃ
১। তার পরপরই তিনি কোন উচ্চ্যবাচ্য ছাড়াই অস্থায়ি মুজিব নগর সরকারের আনুগত্য মেনে একজন সেক্টর কমান্ডার এবং মেজর হিসাবেই কাজ করেছেন বাকিটা মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধিনতা পরবর্তিতে সরকারের সামরিক আমলা হিসাবে কাজ করেছেন ১৯৭৫ পর্যন্ত।
২। ক্ষমতা দখল করে বাংলাদেশের সপ্তম প্রেসিডেন্ট হয়েও তার জিবদ্বশায় কোনোদিনই এ ব্যাপারে কোন উচ্যবাচ্য করেন নাই বোধগম্য কারনেই - তিনি জানতেন, তার সেই ঘোষনা তরুন বয়সের কতকখানি অর্বাচিনতা আর হাস্যকর ছিল।
স্বাধিনতা পরবর্তি আওয়ামিলিগ আর বঙ্গবন্ধুর ভুলের জন্য বা রাষ্ট্রচালনার প্রজ্ঞার অভাবে বাংলাদেশের স্বাধিনতার স্বপ্ন আজও পুরন হয় নি। কিন্তু স্বাধিনতা পরবর্তি তার সব ব্যার্থতা সত্তেও আমরা স্বাধিনতা যুদ্ধে শেখ মুজিবের অবিসংবাদি্ত নেত্বৃত্বের বাস্থবতা অস্বিকার করি কি করে? আমরা কি করে ভুলা যাই যে তার বিশাল জনপ্রিয়তা, ব্যক্তিত্ব আর সাহসের জন্যই তার প্রত্যাবর্তনের কয়েক মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ থেকে ভারত তার সেনাবাহিনি অপসারন করতে বাধ্য হয়েছিল - তার অবর্তমানে কোন তাজুদ্দিন, কোন নজরুল ইসলাম, কোন ওসমানি বা কোন জিয়া বা সফিউল্লার সাধ্য ছিল না ভারতিয় বাহিনিকে অপসারনের - অথবা বাংলাদেশের তখনই ভারতের করদ বা অংগ রাজ্য হয়ে যাওয়া ঠেকানো।
ততকালিন মেজর জিয়ার স্বাধিনতা ঘোষনা নিয়ে কতই তর্ক বিতর্ক। সেই ঘোষনা আমি শুনেছি - নিসিন্দেহে সেই ঘোষনা আক্রান্ত অসহায় বাঙ্গালিকে ভিষন ভাবে উদ্দিপ্ত করেছিল। কিন্তু আমরা একবারও ভেবে দেখিনা কেন সেদিন বাঙালি উদ্দিপ্ত হয়েছিল - যে একজন পাকিস্তানি মেজরও বিদ্রোহ করেছে, সেই জন্য - না নিরস্ত্র বাঙ্গাগালির একমাত্র সামরিক ইউনিট ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টও বাঙ্গালির মুক্তিযুদ্ধে সামিল হয়েছে পাকিস্থানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে। ঢাকার আর্মি রিক্রুট্মেন্ট সেন্টারে নিয়জিত কর্নেল রেজাও বিদ্রোহ করেছিলেন - কিন্তু তা বাঙ্গালিকে আলোড়িত করে নি - তিনি ছিলেন শুধুই একজন কর্নেল রেজা, তার সাথে ছিল না কোন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেণ্ট। তখন কর্লনে রেজা, জিয়া সফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফকে, কজন বাঙালি চিনতো, এমনকি ইশ্ত বেঙ্গল রেজিমেন্টের কজন সৈনিকই বা চিনতো? তখন সবাই চিনতো একজনকেই।
তাই বলছি জিয়ার ঘোষনার মূল ম্যাসেজ তিনি নন, মূল ম্যাসেজ ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট তথা বাঙালি সৈনিক মেজরিটি চিটাগং গ্যারিসন মুক্তিযুদ্ধ আর মুজিবের পক্ষে বিদ্রোহ করে স্বাধিনতা যুদ্ধে সামিল হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিনত হয়েছে মিথ্যাচার, নানা রঙ্গে রাঙ্গানো মিথ্যাচার, স্লোগান আর গলাবাজির দেশে। সবাই জানে এই সব মিথ্যাচার, নানা রঙ্গে রাঙ্গানো মিথ্যাচার, স্লোগান আর গলাবাজি কেঊ বিশ্বাস করে না ধাতর্ব্যের মধ্যেও আনে না। তবু দুই দলেরই বালসুলভ দুর্বৃত্ত রাজনিতিবিদরা মিথ্যাচারের ড্রাগে আসক্তের মত মিথ্যাচার করেই চলেছেন।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:১৪
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ভালো কপি পেস্ট মারছেন, এতো বিশাল কথার উত্তর ছোট...
জিয়াউর রহমান যখন চট্টগ্রামের আওয়ামীলীগ নেতাদের কইলো যে আপনারা কেউ ঘোষণা দেন তখন বেবাকে 'না/না' করছে কিয়ের ভয়ে...
আগে এইডার উত্ত্র খুজেন... আস্তালাভিস্তা
৩৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রিয়তে নিয়া রাখলাম কামে লাগব।
আপনারা ক্যাচাল করেন। মুজিব ও জিয়া দুই জনই আমার প্রিয় নেতা।
কে কি করছে সেটা দেখার বিষয় না কিন্তু দেশের প্রতি দুই জনেরই অগাধ ভালবাসা ছিল।
আমি এটাই মানি।
৩৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪৮
নিয়েল হিমু বলেছেন: আমগো এলাকায় এক মাতাল আছিল মদ খায়া আয়া কৈত কে খাইছেরে গন্ধ পাই ক্যান....?
ছাগু কওয়ার আগেই ঢাকার চেষ্টা ব্যটা গর্ধপ ।
আই মেজর জিয়া অন বিহালফ অফ গ্রেট লিডার শেখ মুজিবুর...... এই অংশটুকুর জবাব কি দিবা []ষট্ট
কিছুই মানবা না জানি তুমগো কাছে প্রথম এভারেষ্ট জয়ী রেম্ব রেম্বই থাকব । আটি বান্তে থাকো গিয়া রাজাকারের পাহাদারের দল
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
নীল_সুপ্ত বলেছেন: ওরে হোমো ছাগু , তোমাগো দাদী ইন্দিরা গান্ধী, তোমাগো ন্যাতা শফিউল্লাহ এইটার উত্তর দিয়া গেছে... রিডীং পড়তে পারো না...? ব্লগ দিয়া তুমরাও ইন্টারনেট চালাও ক্যামতে !!!!!
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
নীল_সুপ্ত বলেছেন: রাজাকারের পাহারাদের দল?
বেয়াই মোশাররফ যে জিয়াউর রহমানের বেয়াই ছিল হেইডা তো জানতাম না
৩৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৩৫
ফারুক মৃধা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম
৩৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩
কলাবাগান১ বলেছেন: ১৭ই এপ্রিল পর্যন্ত্য, জিয়া প্রেসিডেন্ট হিসাবে কি কি দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন, ভারতে তো উনার প্রটোকল পাওয়ার কথা ছিল রাস্ট্রপ্রধান হিসাবে। উনি এর জন্য কোন প্রতিবাদ করেছিলেনকি? উনি জীবিত থাকতে একবারের জন্য ও কেন দাবী করেন নাই যে উনিই দেশের প্রথম রাস্ট্রপতি....
একজন প্রেসিডেন্টকে যেখন শুধু সেক্টর কমান্ডার হিসাবে নিয়োগ কে কিভাবে দেখেন
৩৮| ০৩ রা জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: একজন সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা যদি কখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করে তবে সেটা হয় সামরিক বিদ্রোহ , যেটা মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতা যুদ্ধ কখনোই স্বীকৃতি পাবে না,
পাকিস্তান ১৯৭১ সাল থেকেই দাবি করে আসছে , আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ভারতের ষড়যন্ত্রের ফল , ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর মত দেশদ্রোহীরা পাকিস্তান ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র করছিল , তাদের সাইজ করে দেশের মঙ্গলের জন্য অপারেশন সার্চলাইট চালানো হয় , এরপর বাঙালীরা সামরিক বিদ্রোহ করে এবং তারপর গৃহযুদ্ধ শুরু হয় এবং ভারতের ষড়যন্ত্রের কাছে পাকিস্তান সরকার ব্যর্থ হয় , বাংলাদেশের জন্ম হচ্ছে ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসল , জিয়ার মত একজন সামরিক অফিসারকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেব প্রতিষ্ঠা করে পাকিস্তানি দাবিকে সত্যি প্রতিষ্ঠা করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং বাংলাদেশের মহান গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধকে একজন সামরিক অফিসারের বিদ্রোহ হিসেবে চালানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে
১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন , তাই তখনকার পাকিস্তানের নির্বাচনী নিয়মানুযায়ী বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী , এছাড়াও বঙ্গবন্ধু তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধান এবং পুর্ব পাকিস্তনের জাতীয় নেতা , তাই এটা স্পষ্টভাবে প্রতিয়মান যে স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র অধিকার এবং রাজনৈতিক ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর ছিল , উনি ছাড়া অন্য কেউ স্বাধীনতার ঘোষণা করলে কোনভাবে গ্রহণযোগ্য হত না , হবেও না , এবং ইতিহাসের শাশ্বত সত্য হচ্ছে বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন । এই জন্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম তথা মুক্তিযুধে কে গৃহযুদ্ধ , সামরিক বিদ্রোহ এবং ভারতের ষড়যন্ত্র এসব পাকিস্তানি প্রচারণা সফল করতে জিয়ার মত একজন মেজরকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্র হচ্ছে ,আসল সত্য হচ্ছে জিয়া ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে ।
বংলাদেশের স্বাধীনতা ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন এবং ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রচার করে , অথচ জিয়া বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে ২৭শে মার্চ ,
পাঠক লক্ষ্য করুন যেখানে জাতীয় নেতা বঙ্গবন্ধু ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন , এমনকি ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রচার করে ,সেখানে জিয়ার মত একজন সামরিক অফিসার ২৭শে মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র ( যার রেঞ্জই ছিল সর্বচ্চো ৫০ কিমি ) থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে কিভাবে স্বাধীনতার ঘোষক হয় ????????????? আপনারা সবাই এই মিথ্যা পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে রুখে দাড়ান।
৩৯| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: ছাগলের বাচ্চা তোর মিথ্যা অপব্যখ্যা এবং ভুয়া লিঙ্কগুলো একটা একটা করে শেষ করিঃ
নাম্বার একঃ
"এটা ২৭ তারিখের দি ব্যাংকক পোস্টের কাটিং। যেখানে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে ," I, hereby, assume the powers of the provisional head of the liberation army of Swdhin Bangla Desh. As provisional head, I order the freedom fighters of Bangla Desh to continue the struggle till victory. Jai bangla." " এখানে জিয়া নিজেকে সাময়িক প্রধান হিসেবে দাবি করছে , স্বাধীনতার ঘোষণা কোথায় ???????????????? যেখানে স্বাধীনতার কোন উল্লেখই নাই এরকম লিঙ্ক দিয়ে তুই কিভাবে জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করস ????????????
নাম্বার দুই
"এসব পেপার কাটিং এটা প্রমাণে যথেষ্ট যে জিয়াউর রহমান স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে নিজেকে অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি ঘোষনা দেন এবং সে অনুযায়ী স্বাধীনতার ঘোষনা দেন। " তুই যে পেপারকাটিংগুলো রেফারেস্ন হিসেবে দিয়েছিস তাদের প্রত্যেকের বক্তব্যই মোটামুটি একই রকম " the broadcast monitored by indian sources said Major Zia Khan had been appointed temporary head of the new Government of Bangla Desh "under the leadership of Shiekh Mujibur Rahman " . এখানে সবাই বলল যে জিয়া নিজেকে শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে নতুন সরকারের সাময়িক প্রধান হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত , "রাষ্ট্রপতি " শব্দ তো খুজেও পাওয়া গেল না , তো এসব কাটিং দিয়ে কিভাবে " জিয়া নিজেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করল " প্রমান হয় , "temporary head " এর অর্থ সাময়িক প্রধান , তুই কি ইংরেজি দুর্বলতার জন্য এটাকেই "President" হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছিস ছাগলের বাচ্চা ??????????? প্রত্যেকটা নিউজ পেপার "under the leadership of Shiekh Mujibur Rahman " বলল , আর তুই সেটা কি সুন্দর এড়িয়ে গেলি ???????? আর কোন পত্রিকাতেই স্বাধীনতা ঘোষণার কথা উল্লেখই নাই , যেখানে স্বাধীনতার কোন উল্লেখই নাই এরকম পেপার কাটিং দিয়ে তুই কিভাবে জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করস ????????????
এরপর আসা যাক তোর দেয়া বইয়ের কথায় ,
"এবার বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্সের সাহায্য নিচ্ছিঃ
সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল (অবঃ) কাজী নূর-উজ্জামান এর বই থেকেঃ "
প্রথমত বইয়ের যে স্ক্রিন শট দিয়েছিস তা অস্পষ্ট , আর কি লেখা হয়েছে জিয়ার ব্যপারে সেটাও তুই পোস্টে লিখিস নাই , তাহলে কিসের ভিত্তিতে যুক্তি দিলি ছাগলের বাচ্চা ???????
" ১৯৭৪ সালে প্রকাশিত,বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসের উপর রচিত সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যসম্বলিত বইটির নাম হচ্ছে -
হিস্টোরি অফ ফ্রিডম মূভমেন্ট ইন বাংলাদেশ (প্রকাশকাল-১৯৭৪), লেখকঃ জ্যোতি সেন গুপ্ত; সুবিখ্যাত ভারতীয় বংশোদভূত সাংবাদিক।
১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে তিনি একাধারে ছিলেন -
১) ফরেন করেসপন্ডেন্ট, প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া (পিটিআই)
২) স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট "টাইমস অফ ইন্ডিয়া।"
৩) স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট "দি ইকোনমিক টাইমস।"
সেই বইয়ে চাক্ষুস সাক্ষীর বর্ণণায় উল্লেখ আছেঃ "
কত বড় বড় বুলি , অথচ বইয়ের যে স্ক্রিন শট দিয়েছিস তাই অস্পষ্ট , আর কি লেখা হয়েছে জিয়ার ব্যপারে সেটাও তুই পোস্টে লিখিস নাই , তাহলে কিসের ভিত্তিতে যুক্তি দিলি ছাগলের বাচ্চা ???????
পাকিস্তানী সামরিক অফিসার ব্রিগেডিয়ার (অবঃ) সিদ্দিক সালিক রচিত বই থেকে যে স্ক্রিন শট দিয়েছিস তাতে বলা হইসে যে জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছে , কিন্তু নিজের নামে না বঙ্গবন্ধুর পক্ষে এটা ক্লিয়ার করা নাই , অথচ এই ব্রিগেডিয়ার (অবঃ) সিদ্দিক সালিক ই তার বই witness to surrender এ পরিষ্কার করে লিখছে যে অপারেশন সার্চলাইট শুরু হওয়ার পর সে নিজ কানে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা শুনছে , তো হারামজাদা এখান থেকে তুই কিভাবে প্রমান করলি যে জিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করছে ???????????
পাকিস্তানী সামরিক অফিসার লেঃ জেনারেল (অবঃ) কামাল মতিনউদ্দীন রচিত বই থেকে এখানে সে নিজেই লিখছে " he announced the independence of Bangladesh on behalf of Shiekh Mujib-ur-Rahman and made himself the provisional commander-in-chief of Bangladesh Liberation Army " তো ছাগলের বাচ্চা এটা দিয়ে কি বুঝায় , জিয়া ঘোষণা করছে না পাঠ করছে ??????????
মেজর জেনারেল (অবঃ) সুখওয়ান্ত সিং রচিত বই থেকেপ্রথমত বইয়ের যে স্ক্রিন শট দিয়েছিস তা অস্পষ্ট , আর কি লেখা হয়েছে জিয়ার ব্যপারে সেটাও তুই পোস্টে লিখিস নাই , তাহলে কিসের ভিত্তিতে যুক্তি দিলি ছাগলের বাচ্চা ???????
মেজর জেনারেল (অবঃ) শফিউল্লাহ রচিত বই থেকেঃ
কে এম সফিউল্লাহ বীরউত্তম তার বই BANGLADESH AT WAR এর পৃষ্টা ৪৪-৪৫ এ স্বাধীনতার ঘোষনা সম্পর্কে কি বলছেন, ".........Zia made his first announcement on the radio on March 26. In this announcement apart from saying that they were fighting against Pakistan army he also declared himself as the head of the state. This, of course, could have been the result of tension and confusion of the moment. As the battalion began to gather strength, in the afternoon of March 27, Zia made another announcement from the Shawadhin Bangla Betar Kendra established at Kalurghat............." তো ছাগলের বাচ্চা এখানে জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণার কথা কোথায় উল্লেখ করা আছে ???????????? যেখানে স্বাধীনতার কোন উল্লেখই নাই এরকম বইয়ের কাটিং দিয়ে তুই কিভাবে জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করস ????????????
৪০| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
তপ্ত সীসা বলেছেন: ২৬শে মার্চেই পাকিস্তানে গিয়া ভুট্টোর লগে সহবাসকারীরে সাধীনতার ঘোষনাকারী কইতে লজ্জা লাগেনা? জিয়ারে কইলে এতো গায়ে লাগে ক্যান?
আর ছাগু কাম হাম্বা পুঙ্গায়ভাস, শফিউল্লাহ্র কথায় ঘোষনা খুইজা পাবা ক্যামনে, মাথায় তো গরু ছাগলের ব্রেইন লাগাইছোস। তোর নিজের কোট করা লেখাটাই দ্যাখ, জিয়া ডিক্লেয়ারড হিমসেলফ এজ দ্যা হেড অফ দ্যা স্টেট। এইটার মানেও তো ডিক্লারেশন অফ ইন্ডিপেন্ডেন্স। হেড অফ দ্যা স্টেট কি পকিস্তানের ডিক্লেয়ার করছিলো নাকি বাংলাদেশের?
কিছু তো লজ্জা কর। তোর আবাল মাথামোটা দুই নাম্বার বাপের নির্বুদ্ধিতার বোঝা দেশ আর কত দিবো আল্লাহই জানে।
৪১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৪১
রাবব১৯৭১ বলেছেন: জিয়া কোন বালের লিডার টা ছিলো যে ঘোষনা দেয়ার ক্ষমতা রাখে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: কট্টর জাতীয়তাবাদী হিসাবে আপনার এই কঠিন আর সময়ো্পযোগী কাজের জন্য প্রশংসা করছি আর ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আর বাকশালী কুকুরগুলাকে সহজে ছেড়ে দেয়া হবে না, আবোল তাবোল বললেও আর কাজ হবে না।