![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইদানিং সোস্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু টপিক গুরুত্ব পেয়েছে, যা আসলে পাওয়ার বা অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার কথা না। তারপরও কেন- এতটা আলোচিত হয়ে উঠলো। তাহমিদের কথাই ধরুন, যে ছেলে জঙ্গী হামলার সময় হলি আর্টিসানে উপস্থিত ছিল, রাতভর নানা নাটকীয় ঘটন অঘটনের পর জঙ্গীরা দেশী বিদেশী অনেক জিম্মিকে নারকীয় কায়দায় খুন করার পর হাসনাত করিম, তাহমিদসহ বেশ ক'জনকে ছেড়ে দিলো। তারপর অপারেশন থান্ডার বোল্টে জঙ্গীরা মারা গেল। যে কজন মানুষ জীবন নিয়ে ফিরে আসলো, তাদের সবাইকে সন্দেহভাজন/ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে প্রশাসনের জিম্মায় জেরা করা হলো- হাসনাত করিম ও তাহমিদকে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করে বাকীদের ছেড়ে দেয়া হলো।
আমি আমার প্রসঙ্গে ফিরে যাই, গুলশান হামলার কদিন পরই আমরা সব ভুলে গেলাম। কিন্তু যেই না- তাহমিদকে গ্রেফতার দেখানো হলো, সরব হয়ে উঠলো অনলাইন মিডিয়া, পক্ষ বিপক্ষ, আলোচনা সমালোচনা শুরু হলো । আসলে কি তাই? মোটেও না, এখানে সোস্যাল মিডিয়া মেকানিজম করার মাধ্যমে তাহমিদকে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।
প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে?
প্রথমত: ফ্রি তাহমিদ নামক যে ফেসবুক পেজ তৈরী করা হলো, সেটা দিয়েই মেকানিজম শুরু! বেশ পুরনো কিছু ফেসবুক আইডিকে একই নামে ( ফ্রি তাহমিদ) পেজে কনভার্ট করা হলো, তারপর সেই পেজগুলো মার্জ করে একীভূত করা হলো, যার ফলাফল দাড়াল- ঐ পেজের ফলোয়ার ৫০/৬০ হাজার, কিন্তু এরা কারা? এসব ফলোয়ার তারাই, যারা পেজে কনভার্ট করা আগে আইডিতে ফ্রেন্ডস লিস্টে ছিলেন।
দ্বিতীয়ত: আমরা আবেগপ্রবন জাতি, এই মেকানিজমের পেছনের ব্যক্তিরা অত্যন্ত সুক্ষভাবে তাহমিদের প্রতি সাধারনের সহানুভূতি আদায় করে নিচ্ছেন, যাতে প্রমাণ করা যায় যে, তাহমিদের জঙ্গী কানেকশন নেই বা তাহমিদকে অন্যায়ভাবে ফাঁসানো হচ্ছে।
ফ্রি তাহমিদ পেজের অনেক ফলোয়ার অবাক হয়ে প্রশ্ন করেছেন- আমি ঐ পেজের নামই শুনিনি, লাইক দিব কিভাবে? ঐ যে প্রথমেই বললাম- মেকানিজম। হুম, মেকানিজম করেই আপনি বা আপনার বন্ধুদের ফলোয়ার বানানো হয়েছে।
কেন এই মেকানিজম?
দুটো কারণে মেকানিজমের আশ্রয় নেয়া হয়েছে। এক. আপনি জেনে শুনে এরকম একটি পেজের ফলোয়ার হবেন না। দুই. দ্রুততম সময়ে পেজটির ফলোয়ার বৃদ্ধি, যদিও ফেসবুকে টাকা খরচ করে প্রমোট করে ফলোয়ার বৃদ্ধি করা যায়, কিন্তু সেখানেও আপনি জেনে শুনে হবেন না বলেই মেকানিজম।
ইদানিং সোস্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু টপিক গুরুত্ব পেয়েছে, যা আসলে পাওয়ার বা অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার কথা না। তারপরও কেন- এতটা আলোচিত হয়ে উঠলো। তাহমিদের কথাই ধরুন, যে ছেলে জঙ্গী হামলার সময় হলি আর্টিসানে উপস্থিত ছিল, রাতভর নানা নাটকীয় ঘটন অঘটনের পর জঙ্গীরা দেশী বিদেশী অনেক জিম্মিকে নারকীয় কায়দায় খুন করার পর হাসনাত করিম, তাহমিদসহ বেশ ক'জনকে ছেড়ে দিলো। তারপর অপারেশন থান্ডার বোল্টে জঙ্গীরা মারা গেল। যে কজন মানুষ জীবন নিয়ে ফিরে আসলো, তাদের সবাইকে সন্দেহভাজন/ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে প্রশাসনের জিম্মায় জেরা করা হলো- হাসনাত করিম ও তাহমিদকে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করে বাকীদের ছেড়ে দেয়া হলো।
আমি আমার প্রসঙ্গে ফিরে যাই, গুলশান হামলার কদিন পরই আমরা সব ভুলে গেলাম। কিন্তু যেই না- তাহমিদকে গ্রেফতার দেখানো হলো, সরব হয়ে উঠলো অনলাইন মিডিয়া, পক্ষ বিপক্ষ, আলোচনা সমালোচনা শুরু হলো । আসলে কি তাই? মোটেও না, এখানে সোস্যাল মিডিয়া মেকানিজম করার মাধ্যমে তাহমিদকে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।
প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে?
প্রথমত: ফ্রি তাহমিদ নামক যে ফেসবুক পেজ তৈরী করা হলো, সেটা দিয়েই মেকানিজম শুরু! বেশ পুরনো কিছু ফেসবুক আইডিকে একই নামে ( ফ্রি তাহমিদ) পেজে কনভার্ট করা হলো, তারপর সেই পেজগুলো মার্জ করে একীভূত করা হলো, যার ফলাফল দাড়াল- ঐ পেজের ফলোয়ার ৫০/৬০ হাজার, কিন্তু এরা কারা? এসব ফলোয়ার তারাই, যারা পেজে কনভার্ট করা আগে আইডিতে ফ্রেন্ডস লিস্টে ছিলেন।
দ্বিতীয়ত: আমরা আবেগপ্রবন জাতি, এই মেকানিজমের পেছনের ব্যক্তিরা অত্যন্ত সুক্ষভাবে তাহমিদের প্রতি সাধারনের সহানুভূতি আদায় করে নিচ্ছেন, যাতে প্রমাণ করা যায় যে, তাহমিদের জঙ্গী কানেকশন নেই বা তাহমিদকে অন্যায়ভাবে ফাঁসানো হচ্ছে।
ফ্রি তাহমিদ পেজের অনেক ফলোয়ার অবাক হয়ে প্রশ্ন করেছেন- আমি ঐ পেজের নামই শুনিনি, লাইক দিব কিভাবে? ঐ যে প্রথমেই বললাম- মেকানিজম। হুম, মেকানিজম করেই আপনি বা আপনার বন্ধুদের ফলোয়ার বানানো হয়েছে।
কেন এই মেকানিজম?
দুটো কারণে মেকানিজমের আশ্রয় নেয়া হয়েছে। এক. আপনি জেনে শুনে এরকম একটি পেজের ফলোয়ার হবেন না। দুই. দ্রুততম সময়ে পেজটির ফলোয়ার বৃদ্ধি, যদিও ফেসবুকে টাকা খরচ করে প্রমোট করে ফলোয়ার বৃদ্ধি করা যায়, কিন্তু সেখানেও আপনি জেনে শুনে হবেন না বলেই মেকানিজম।
©somewhere in net ltd.