নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পাদক, শিল্প ও সাহিত্য বিষয়ক ত্রৈমাসিক \'মেঘফুল\'। প্রতিষ্ঠাতা স্বেচ্ছাসেবী মানবিক সংগঠন \'এক রঙ্গা এক ঘুড়ি\'।

নীলসাধু

আমি খুব সহজ এবং তার চেয়েও বেশী সাধারন একজন মানুষ । আইটি প্রফেশনাল হিসেবে কাজ করছি। টুকটাক ছাইপাশ কিছু লেখালেখির অভ্যাস আছে। মানুষকে ভালবাসি। বই সঙ্গে থাকলে আমার আর কিছু না হলেও হয়। ভালো লাগে ঘুরে বেড়াতে। ভালবাসি প্রকৃতি; অবারিত সবুজ প্রান্তর। বর্ষায় থৈ থৈ পানিতে দুকুল উপচেপরা নদী আমাকে টানে খুব। ব্যাক্তিগতভাবে বাউল, সাধক, সাধুদের প্রতি আমার দুর্বলতা আছে। তাই নামের শেষে সাধু। এই নামেই আমি লেখালেখি করি। আমার ব্লগে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন সবসময়। শুভ ব্লগিং। ই-মেইলঃ [email protected]

নীলসাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই রীতি/নিয়ম একেবারেই বদলে দেয়া উচিত। এবং তা এখনই!

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৪



এই রীতি/নিয়ম একেবারেই বদলে দেয়া উচিত।
এবং তা এখনই।

সরকারের পক্ষ হতে সরাসরি নির্দেশনা পেলে জেলা উপজেলা ইউনিয়ন কোন স্কুলেই এভাবে থালা বাসন পুরস্কার দেয়ার কথা নয়।
স্কুল কলেজে এই হাস্যকর প্রথা পরিবর্তন হলে তা সর্বত্র ছড়িয়ে যাবে এমনিতেই।

যারা দিচ্ছেন তারা কারা? তাদের বুদ্ধি বিবেচনা আছে কিনা এই সব ভাবার দরকার নেই। কার কী আছে তাতো আমরা দেখছি তাই এ বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি কামনা করি আমরা।

হাড়ি পাতিল থালা পুরস্কার দিয়ে বাড়ির লোকের খুশি নয় আমাদের নজর দিতে হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন বইয়ের সাথে থাকে, বই পড়ে তার দিকে।
অল্প কয়েকজন মানুষের দীনতা নির্বুদ্ধিতার জন্য আমরা সকলেই ভুগছি। শিশু ও কিশোর দের কোন যুক্তিতে বইয়ের বদলে থালা বাসন দেয়া হয় এটা আমার মাথাতেই আসে না।
তাও আবার খোদ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে???

আমরা যখন স্কুলে পড়েছি তখন পুরস্কার হিসেবে বইই পেয়েছি তাহলে এখন থালা বাসন দেয়ার এই প্রচলন হলো কেন ও কীভাবে?

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ভাইজান থালা বাসন দেয়াই ভালো। বই দিতে বললে এখন আমলারা নিজেদের লেখা অখাদ্য বই শিশুদের হাতে তুলে দিবে। সেই বই পড়ার চেষ্টা করে শিশুদের বই পড়ার প্রতি অনিহা জন্মানোর সম্ভবনাই বেশী।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩১

নীলসাধু বলেছেন: খুবই দরকারি কথা বলেছেন। বই পুরস্কার দিলে তা তাদের জন্য যথাযথ কীনা সেটাও দেখতে হয়। আবার এদিকে আমলারা তাদের অখাদ্য বই তুলে দিতে পারে সে সম্ভাবনাও রয়েছে।

বেদনাদায়ক হচ্ছে আমরা সব দিক দিয়েই অধঃপতিত। আমাদের কী উপায়?

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু -র সাথে একমত।
জাতীয় কোন নেতাকে নিয়ে এক হাজার কবিতার বই পুরস্কার দিলেই কম্মো সাবাড়!!

তবে আপনার কথায় সহমত।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

নীলসাধু বলেছেন: জি তাঁর কথা গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের দেশে সব সম্ভব
দেখা গেলো শিশুরা যে বই পড়ে তাঁর ধারে কাছে নেই উনারা।
আসলে আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে নানা অনৈতিকতা, কোন দিকেই সবুজ নেই, আলো নেই এমন একটা অবস্থা। আবার এগুলো বললে মনে হয় আমরা নিরাশাবাদী হয়ে গেছি, সেটাও ভালো দেখায় না বলে আশাবাদীর ভাব নিয়ে থাকি কিন্তু আমরা - আমাদের দেশটি বদলে গেছে নানাদিক দিয়েই। হতাশাজনক।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২১

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সব জায়গাতেই একই প্রবনতা। এনজিওতেও একই প্রচলন। যদি প্রতিবাদ করা যায় তো বলবে আপনি বেশি জানেন, বেশি বোঝেন !!! কোথায় আছি আমরা। আমাদের মূল্যবোধের অবনতি ! চরম অবনতি !! আর তা এখন বড়দের মাঝেই বিদ্যমান। বিড়ালের গলায় ঘন্টা কে বাধবে !!!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩০

নীলসাধু বলেছেন: আপা আমরাতো ছোটবেলায় স্কুল হতে বইই পেতাম। কেন এই নয়ম বদলে গেলো? কারা বদলালো?
এটা অস্বাভাবিক একটা ব্যাপার যে স্কুল সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আয়োজনে ছাত্র-ছাত্রীদের থালা বাসন দেয়া হয়
ছি
লজ্জাজনক এই কাজটি আমরা করে যাচ্ছি।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০২

বিটপি বলেছেন: থালা বাসন তো কোন না কোন কাজে লাগে। বই কোন কাজে লাগে?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৮

নীলসাধু বলেছেন: আপনিতো অশিক্ষিত, মূর্খ মানুষের মতন কথা বলছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.