![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রোজার মাস সংযমের মাস ।। আল্লাহ এর সান্নিধ্য লাভ করার মাস ।। এই মাসে পাপ কাজ থেকে দূরে থাকা উচিত ।।
শোনা যায় রমজান মাসে আল্লাহ শয়তান কে শিকল দিয়ে বেধে রাখেন ।। কিন্তু এই কথাটা শুধু আমাদের বেবসায়ি দের জন্য খাটে না ।তাদের উপর শয়তান ভর করে বসে। তারা যেভাবে পারে কালোবাজারি , মজুতদারি করে সকল নিত্তপন্নের দাম আকাশ ছোঁয়ায় দেয় ।। আমাদের সরকার ত মাশাল্লাহ সরকার ।। সে পারলে অই দাম এর উপর আরও tax বসাইয়া জনগনের পুটু মারার জন্য বেস্ত হয়ে পরে ।।
সাধারনত বেশিরভাগ মুসলিম দেশগুলোতে ঈদ গুলোতে জিনিসপত্রের দাম কম থাকে ।। এমনকি ক্রিসমাস এর উতসবে অনেক দেশেই পন্নের উপর বিভিন্ন মূল্যছাড় দেয়া হয় ।যাতে সবাই তাদের উতসবে আনন্দ করতে পারে।
সে হিসাবে বাংলাদেশ সম্পূর্ণই ভিন্ন ।। যেকোনো উতসব এর আগে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছুবে ।। শাক সবজি , তরকারি কোন কিছুই হাতের নাগালে থাকবে না ।। আর কার কোন সমস্যাও যেন নেই ।। যারা ধনী তাদের কাছে এই দাম কোন বেপার না ।। যারা গরিব তারা কথা বলতে ভয় পায় ।। কারন কাকে কি বলতে হয় , কিভাবে অধিকার নিতে হয় তারা তা জানে না ।।
মধ্যবিত্তের কাছে রোজার মাস অভিশাপ এর মতই ।।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫১
রাজনীতির ভাষা বলেছেন: সেক্ষেত্রে শিরোনামটা হবে বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের কাছে রোজার মাস ... । রোজার মাসের দোষ দিয়া লাভ নাই। আমরা সিস্টেম এমন করে রাখছি, সংযমের মাসও খুব বেশি কিছু করতে পারেনা। সমস্যা হলো ভ্যাকসিন দিতে দিতে এখন আর এন্টিবায়োটিকে কাজ হয়না। রোগ জীবানু সব এন্টি - এন্টিবায়োটিক ইউজ করতাছে।
লেখক, বানান কিছু সংস্কার দরকার।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
নাওেয়দ বলেছেন: যাদের কানে আর বুকে তালা মেরে দিয়েছেন, তাদের আপনি চেষ্টা করলেও ঠেকাতে পারবেন না।
কারন, আমাদের পুলিশ ফোর্স থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদরা সব হিপোক্রিট। আজ অবশ্য হিপোক্রিসির ট্রনেডো দেখতে পাচ্ছি।
৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৩
আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: সত্য বচন। আমার মনে রোজার মধ্যে আমরা শয়তানের হাতে বন্দী হয়ে পরি।
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
বিভ্রান্ত মানুষ বলেছেন: কুমার সাহা নামে একজন অনলাইনে লিখেছেন, ‘অতি দুঃখ ভারাক্রান্ত হূদয়ে লিখছি। আমি সুনীতি কুমার সাহা। আমি ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত (সাধারণ ও কারিগরি) ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। আমার রেজি: নম্বর ০২২৫২৭। আমার প্রথম পছন্দ ছিল কৃষি ক্যাডার। কিন্তু পদ স্বল্পতার কারণে আমাকে পিএসসি কর্তৃক কোনো পদে সুপারিশ করা হয়নি (উল্লেখ্য, কোটা প্রার্থী না থাকায় পিএসসি ৭০টি পদ খালি রাখে)। গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০১২ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কৃষি ক্যাডারে ২২০টি পদের বিপরীতে ১৩৬ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, পিএসসি কর্তৃক ১৫০ জনকে সুপারিশ করা হয়েছিল। যে ১৪ জন বাদ পড়েছেন, হয়তো তাঁদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হননি বা পুলিশ প্রত্যয়ন পাননি বা ৩১তম বিসিএসের আগে অন্য কোনো ভালো পদে কর্মরত আছেন। আমার দুঃখ, এই জায়গায় ৮৪ পদ খালি থাকা সত্ত্বেও আমার চাকরি পাইনি। আমার সমস্ত পরিশ্রমের ফলাফল কোটা সংরক্ষণজনিত নিয়মের কারণে শূন্য। যাঁরা এসব নিয়ম তৈরি করেন, তাঁরা কি একবারও ভেবে দেখেছেন আগামী ১০-২০ বছর পর আমাদের দেশের প্রসাশনের কী অবস্থা হবে?’
পার্থ নামে আরেকজন লিখেছেন: ‘আমি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। গতকাল প্রকাশিত বিসিএস ৩৪তম প্রিলিমিনারির ফল বের হয়েছে। ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে ৭৫+ পেয়েও সাধারণ পরীক্ষার্থী চান্স পায়নি অথচ কোটার কারণে ৫৯+ পেয়েও অনেকে চান্স পেয়েছে। মেধার বিচারে ৫৯=৭৫ হতে পারে না। ফলে প্রকৃত মেধাবীরা বঞ্চিত হয়ে চরম হতাশ ও বিপথগামী হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশ একসময় মেধাশূন্য হয়ে যেতে পারে।
সদ্য প্রকাশিত বিসিএস রেজাল্ট, ৩২তম স্পেশাল বিসিএস এবং সাম্প্রতিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (সোনালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, আইসিবি ইত্যাদি) শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারীদের আবেদন করার যোগ্যতা কি সাধারণ প্রার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নয়? কোটা কি শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধির জন্য দায়ী নয়?’
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ১০০% ......