নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন ধাধা ০১

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩০

গল্পে গল্পে ধাধা:-

০১ ) নিখোজ ৮ম ছাত্র ??

আটজন কলেজ ছাত্র যারা সবাই মাউন্টেন ক্লাইমিং ক্লাবের সদস্য ছিলো। সেইবার শীতে বরফ পরে সবকিছু সাদা হয়ে গিয়েছিলো। তারা আটজন ঐখানের উচু পব`তের চুড়া উঠার জন্য করার জন্য রওনা হলো। তারা চুড়ায় পৌছাবার পরে আবহাওয়া খুবই খারাপ হওয়া শুরু হলো। তাড়াতাড়ি সবাই চুড়ার থেকে নামার পথে একটা গুহায় আশ্রয় নিলো ঝড় থেকে বাচার জন্য।

দুই সপ্তাহ পরে উদ্ধারকারী দল তাদের গুহায় খুজে পেলো। কিন্তু ঐ গুহায় পৌছে তারা ৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করলো। তারা প্রচন্ড দূব`ল হয়ে গিয়েছিলো এবং প্রায় মৃতপ্রায় অবস্হায় তাদের দ্রুত হাসপাতালে ভতি` করা হলো। ৬ জন ১ সপ্তাহ পরে সাভাবিক হয়ে উঠলো কিন্তু ৭নং ছেলেটির মানুষিক অবস্তা এতোই ভেঙ্গেপড়েছিলো যে তাকে একটা মানুষীক হাসপাতালে স্হানান্তর করা হলো।

পুলিশ যখন সুস্হ ৬ জনকে জিঙ্গাসা করলো নিখোজ ৮ম ছেলেটি সম্পকে তারা সবাই একই কথা বললো যে ঝড়ের মাঝে ও পেছন থেকে হারিয়ে গেছে এবং তাদের গুহায় পৌছাতে পারেনাই।

পুলিশ যখন মানুষিক হাসপাতালের ছেলেটির কাছে গেলো এবং তাকে নিখোজ বন্ধুর কথা জিঙ্গাসা করলো তার আচরন থেকে পুলিশ কিছুই বুঝতে পারলো না। সে শুধু দেয়ালে বার বার মাথা ঠুক ছিলো এবং একটা শব্দ বার বার বলছিলো। তা হলো ইংরেজী সংখ্যা '' এইট''


০২) অপহরনকারী কে??

নায়লা এবং নাইম দুই বোন এবং তারা আইডেন্টিক্যাল টুইন। তাদের বাবা আবেদ সাহেব শহরের মাল্টমিলিওনিয়ার , তাদের মা এবং বড় ভাই মিলে তারা শহরের বাইরে বিরাট বাগানবাড়ীতে থাকে। সবাই দুই বোনকে প্রচন্ড হিংসা করে কারন দুই মেয়ে আবেদ সাহেবের চোখের মনি তাদের কে খুবই বেশি ভালোবাসে এবং তাদের সব আবদার না চাইতেই পুরন করে। একরাতে যখন তারা দুজন ঘুমিয়েছিলো, তাদের অজ্ঞানকরার ওষুধ দিয়ে তাদের অপহরন করে। তাদের যখন জ্ঞান ফেরে তারা নিজেদের চোখ বাধা এবং চেয়ারের সাথে বাধা অবস্হায় আবিস্কার করে।

কিছুক্ষন পরে একটি পায়ের সব্দ শুনতে পায় তাদের কাছে আসে....

অপহরনকারী ফিস ফিস করে নায়লার কানে বলে:- '' আমি আবেদ সাহেবের কাছে তোমাদের মুক্তিপন বাবদ ১০ লক্ষটাকা চেয়েছি। কিন্তু যদি তুমি পালাতে চেস্টা করো তবে আমি নাইমকে মেরে ফেলবো ''

অপহরনকারী নাইমের কানে কানে ফিস ফিস করে বলে:- '' আমি আবেদ সাহেবের কাছে তোমাদের মুক্তিপন বাবদ ১০ লক্ষটাকা চেয়েছি। কিন্তু যদি তুমি পালাতে চেস্টা করো তবে আমি নায়লাকে মেরে ফেলবো ''


(-- ইংরেজী গল্প ধাধা অবলম্বনে)

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইন্টারেস্টিং! দাঁড়ান ভাবছি!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

নতুন বলেছেন: দেরী করে ফেলেছেন... বদ্ধিমতি তনয়া উত্তর দিয়ে দিয়েছে :)

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



প্রথমটা এইট, দ্বিতীয়টা বাবা আবেদ সাহেব নিজেই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

নতুন বলেছেন: ১নং - এইট ( মানে খেয়েছে)

২নং- ছেলে ( বাবা মেয়েকে আদর করে তাই সে জেলাস... এবং আইডেন্টিক্যাল টুইনস দের পরিবারের কাছের সদস্য ছাড়া চেনা কস্টকর।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

রহস্যময়ী তনয়া বলেছেন: ১/ ৭ম ছাত্রটি এইট বলতে ইংরেজী শব্দ "eight" না বুঝিয়ে বুঝিয়েছে "ate"... এর মানে হলো তারা ৮ম জনকে খেয়ে ফেলেছিল!!!

২/ যেহেতু তারা জমজ হবার পরেও অপহরণকারী তাদেরকে আলাদাভাবে চিনতে পেরেছিল, এবং নিজের গলার স্বর গোপনের জন্য ফিসফিস করে কথা বলছিল এবং তাদের জমজদেরকে "সবাই" হিংসা করত, সেহেতু কিডনাপকারী হবে তাদের বড় ভাই। কারণ সে-ও তাদেরকে হিংসে করত!

(খুব মজা পেলাম)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

নতুন বলেছেন: বদ্ধিমতি তনয়া :)

১০০% ঠিক উত্তর দিয়েছেন।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: প্রথম ধাঁধার উত্তরটা বের করতে একটু টাইম লাগবে।

দ্বিতীয় ধাঁধাঃ

জমজ বোনদের বাবার পক্ষেই সম্ভব তাদেরকে আলাদাভাবে চিনতে পারা। আর অপহরণকারী জমজ বোনদের প্রত্যেককেই তাদের নাম ধরেই ডাকছিল।

কিন্তু ...........................

অপহরণকারী বলছিল যে সে আবেদ সাহেবের কাছে টাকা চেয়েছে। আর আবেদ সাহেবই ত তাদের বাবা। তাছাড়া তাদের বাবা তাদের সাথে কথা বললে তারা সেটা বুঝতে পারত। সেক্ষেত্রে তাদের বাবার তাঁর নিজের কাছেই টাকা চাওয়াটা হাস্যকর হয়ে যায়। তাহলে??

এর অর্থ তাদের অপহরণকারী তাদের বড় ভাই। কেননাঃ

দুই মেয়ে আবেদ সাহেবের চোখের মনি তাদের কে খুবই বেশি ভালোবাসে এবং তাদের সব আবদার না চাইতেই পুরন করে।

এবং অর্থলোভী বড় ভাই সেতা ভালো করেই জানে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

নতুন বলেছেন: হুম এই ধাধা গুলির উদ্দেশ্যই এইটা, কাহিনির ডিটেইল্স বিস্লেষন করা।

কাহিনি ভাল মতন পড়লে এবং বুঝলেই উত্তর পাওয়া যায়।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ১/ ৭ম ছাত্রটি এইট বলতে ইংরেজী শব্দ "eight" না বুঝিয়ে বুঝিয়েছে "ate"... এর মানে হলো তারা ৮ম জনকে খেয়ে ফেলেছিল!!!

হুম। এইটাই হবে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০

নতুন বলেছেন: :) এটা কে হোমোফোন বলে আলাদা শব্দ কিন্তু একই রকমের উচ্চারন। https://en.wikipedia.org/wiki/Homophone

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভালৈ।মজা পাইসি|
নাঈলা-নাইম হাহাহা ||

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০

নতুন বলেছেন: অনেক খুজে এইটাই পাইলাম...

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

আবু শাকিল বলেছেন: নতুন দা -
লেখার প্রথম প্যারায় মনে হয় কিছু মিসিং হইছে।
উঠার জন্য ----করার জন্য
ততক্ষনে আমি ভাবতে গেলাম।আবার।আসব।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২

নতুন বলেছেন: এই প্রথম এইরকমের জিনিস লিখতে চেস্টা করলাম। এটা একটা ভিডিও থেকে নেওয়া ...ইউটিউবের ভিডিও তে কাহিনি আকারে বলা আমি লিখে ধাধা বানিয়েছি।

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

আবু শাকিল বলেছেন: প্রথম টা পারি না।
২য় টা- রহস্যময়ী তনয়া র সাথে সহমত।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯

নতুন বলেছেন: প্রথমটা একটু কনফিউসিং কারন আমরা Ate and Eight শব্দগুলি তেমন ব্যবহার করিনা। আর এটা আমাদের ভাষার শব্দও না তাই এই শব্দগুলি আমাদের মাথায় একটু কম খেলবে। :)

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: রহস্যজনক !!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯

নতুন বলেছেন: সেই জন্যই ভাল লেগেছে।

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আবু শাকিল বলেছেন: নতুন দা -
লেখার প্রথম প্যারায় মনে হয় কিছু মিসিং হইছে।

না শাকিল ভাই। কিছু মিস হয় নাই।

"দুই সপ্তাহ পরে উদ্ধারকারী দল তাদের গুহায় খুজে পেলো। কিন্তু ঐ গুহায় পৌছে তারা ৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করলো। তারা প্রচন্ড দূব`ল হয়ে গিয়েছিলো"

এই দুই সপ্তাহ তারা কি খেয়ে বেঁচে ছিল?? ( তারা কোন খাবার নিয়ে গিয়েছিল এমনটা দেওয়া নেই ) হতে পারেঃ

১। লাম্বা ইয়েতির মাংস ( বরফের রাজ্যে এটা ছাড়া আর কিছু পাওয়ার কথা না )

২। তাদের কারও মাংস ।

২ নাম্বারটাই বেশি লজিকাল। সপ্তম ছেলেটি তাদের মানুষের মাংস খাওয়ার দৃশ্য দেখে সহ্য করতে না পেরে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছে। এবং এজন্যই সে বলছিল "ate" মানে খেয়ে ফেলেছে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২

নতুন বলেছেন: হুম ২ নং টা পুরাই স্পস্ট।

কিন্তু ১ নং এ অপহরনকারী.. মা এবং ভাই হতে পারে। কারন আইডেন্টিক্যাল টুইনকে পরিবারের কেউ ছাড়া অন্যরা খুব সহজে আলাদা করতে পারেনা।

কিন্তু আমি কাহিনিতে বাবার আদরের কারনে সবাই জেলাস যোগ করেছি যাতে ভাই ই অপহরনকারী হয়।

কারন মা অবশ্যই নিজের মেয়ে কে অপহরন করবে না।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: পোস্ট একবার পড়েছি, মন্তব্য গুলি বেশ কয়েকবার পড়েছি.... উত্তর গুলি ঐ রকম হবার কথা।

দারুন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫

নতুন বলেছেন: মন্তব্য না পড়ে আগে উত্তর দিয়ে তারপরে মন্তব্য পড়তে হবে।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

রিকি বলেছেন: ১। আটজন কলেজ ছাত্র যারা সবাই মাউন্টেন ক্লাইমিং ক্লাবের সদস্য ছিলো। সেইবার শীতে বরফ পরে সবকিছু সাদা হয়ে গিয়েছিলো।

দুই সপ্তাহ পরে উদ্ধারকারী দল তাদের গুহায় খুজে পেলো। কিন্তু ঐ গুহায় পৌছে তারা ৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করলো। তারা প্রচন্ড দূব`ল হয়ে গিয়েছিলো এবং প্রায় মৃতপ্রায় অবস্হায় তাদের দ্রুত হাসপাতালে ভতি` করা হলো।

মানসিক হাসপাতালের ঐ ছেলেটি সত্য কথাটা বলেই দিয়েছে---১ জন মরেছে, ৭ জন বেঁচে আছে একভাবেই সম্ভব, যদি আট নম্বরকে তারা ৭ জন ক্যানিবালাইজ করে ফেলে তো, সাথে নিখোঁজও হলো !!! B:-/

২। বড় ভাই / মা!!! :||

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

নতুন বলেছেন: ২। বড় ভাই / মা!!! :||

ভাই ই যৌক্তিক। কারন মা নিজের মেয়েকে অপহরন করবে না। আর ভাই জেলাসিতে ভুগবে তাই ভাই ই বেশি গ্রহন যোগ্য আমার কাছে।

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

টোকাই রাজা বলেছেন: মাথা পুরা আউলা হইয়া গেছে।
কেমতে কি, মানুষ মানুষরে খায়।
আর নিজের বোনকে/নিজের মেয়েকে কি কেউ অপহরন করে! B:-/

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪

নতুন বলেছেন: এটা তো কাহিনি।

কিন্তু বাস্তবে এই রকমের হয়।

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আমি একটাও পারিনি। তবে কমেন্টে মোটামুটি ধারণা পেলাম।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

নতুন বলেছেন: এই গল্পের ধাধায় কিন্তু অনেক চিন্তার খোরাক মেলে... আরো দেবার চেস্টা করবো... চিন্তা করুন... বের করতে পারবেন।

১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

কল্লোল পথিক বলেছেন: ভাবছি!! চিন্তার বিষয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

নতুন বলেছেন: :) ভেবে পেলেন?

১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

নিমগ্ন বলেছেন: কা_ভা ভাইয়ের ভাবনা কি এখনো শেষ হয়নাই? B-))

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

নতুন বলেছেন: B-)

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার লাগল। +।

প্রশ্নের উত্তর তো আউট হয়ে গেছে !!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

নতুন বলেছেন: পরের বারে কমেন্ট হাইড করে রাখবো এবং একটা সময়ের পরে উত্তর গুলি প্রকাশ করবো।

১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: প্রশ্নের উত্তর ফাশ হয়ে গেছে!!!! :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

নতুন বলেছেন: পরের বারে কমেন্ট হাইড করে রাখবো এবং একটা সময়ের পরে উত্তর গুলি প্রকাশ করবো।

১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: আমি কিছু কমু না, দেহি কে কি উত্তর দেয় - --

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

নতুন বলেছেন: সবাই কিন্তু উত্তর দিয়ে দিয়েছে।

২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

তারেক৭০৭ বলেছেন: Answer #1. The 8th. number student ate by other 7 student. The mental guy indicate that. ;ate' not 'eight'
Answer #2. Obviously mother who kidnapped two daughter because mother can perfectly identify her identical son / daughter. সুতরাং সন্দেহের তীরটা মার দিকেই বেশী ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

নতুন বলেছেন: ১ নং ঠিক হয়েছে।

কিন্তু দুই নং আমি ভাইকে মনে করি। কারন মার মোটিভ কম... মাও মেয়ে কে ভালোবাসে..

কিন্তু ভাই জেলাস ফিল করবে বাবা/মায়ের বেশি আদরের জন্য।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

নতুন বলেছেন: because mother can perfectly identify her identical son / daughter


এটা ঠিক যে মায়ের পক্ষেই সবচেয়ে বেশি সম্ভব নিভূল ভাবে এমন জমজদের পাথ`ক্য করা সম্ভব। অন্যদের একটু ভুল হতেই পারে কিন্তু মায়ের ভুল হবেনা।

কিন্তু ভাই জেলাসির বস্যভুত হয়ে এটা করতে পারে। কিন্তু মায়ের অপহরনের মোটিভ কাহিনিতে নেই।

২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

-দীপু বলেছেন: দ্বিতীয়টির কিন্তু আরো সলিউশন আছে ! বোনদুটি যেহেতু আইডেন্টিকাল টুইন, তাদের একজনের ক্লোস বয় ফ্রেন্ড কাজটি করে থাকতে পারে । বাসা বাড়িতে বয়ফ্রেন্ডদের যা ইজি এন্ট্রি !

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮

নতুন বলেছেন: আইডেন্টিকাল টুইনের পাথ`ক্য বয় ফ্রেন্ড ধরতে পারবেনা।

অপহরনকারী দুজনকেই ঠিকই চিনতে পারে তাই এটা ভাই হবে।

২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @রহস্যময় তনয়া আপনি অনুগ্রহ করে ব্লগ টিমের কাছে অনুরোধ করে আপনার নামটি রহস্যময় তনয়া থেকে বুদ্ধিমতী তনয়া রাখার অনুরোধ করতে পারেন। ;)

অভিনন্দন। !!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

নতুন বলেছেন: হুম উনার পুরস্কার হিসেবে এটা চমতকার একটা প্রস্তাব।

২৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আরো দিয়েন!!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

নতুন বলেছেন: ঠিক আছে। দিচ্ছি..

২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


এসব তো খুবই সোজা....
রহস্যময়ী তনয়া না বললে আমিই হতাম ১নম্বর পুরস্কার বিজয়ী :P
এই প্রতিবাদে এরপর থেকে আর অংশ নেবো না ভাবছি ;)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩

নতুন বলেছেন: মইনুল ভাই এর পরের পবে` কমেন্ট মডারেসন করে রাখবো এবং একটা সময় দিয়ে দেবো।

বেশ জটিল কিছু খুজে পেলে একটা পুরুস্কারেরও আয়োজন করতে হবে।

২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

কালীদাস বলেছেন: ইন্টারেস্টিং :)
থ্যাংকস ফর শেয়ার :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ...

২ য় পব` লিখছি ... উত্তর খুজে বের করুন..

২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৫৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ব্যাখ্যায় যেতে পারছি না ভাল করে।

১ নং এর ক্ষেত্রে....

৮ জনের ৬ জন মানসিক ভাবে ঠিক আছে। ১ জন মানসিক রোগী হয়ে গেল। একই দুর্যোগে ৬ জনের কিছু হল না, কিন্তু ৭ম জনের মাথা পুরোই এলোমেলো হয়ে গেল? ব্যাপারটায় খটকা আছে। সাথে ৮ম জন নেই। একদম মিলিয়ে গেছে যেন!

৭ম জনের মাথা এলোমেলো হবার কারণ - সে এমন একটা অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গেছে, যেটার কারণে মাথা ঠিক রাখতে পারেনি। পাগল হয়ে গেছে।
সেইটা কী? অবশ্যই খুবই বাজে কোন দৃশ্য।

তাকে ৮ম জনের কথা জিজ্ঞাস করায় সে এইট বলেছিল। এইট? এটা সংখ্যা না অন্য কিছু?

ভাবতে গেলে একটু পিছে ফেরে যেতে। ৭ম জনের মাথা খারাপ হবার পিছনে অপার্থিব কোন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হবার কারণটা স্পষ্ট।
এইট মানে? সে ৮ম...?

সে ৮ম জনের সাথে অপার্থিব কিছু হতে দেখেছে।
এইট! এইটাকে ইংরেজীতে বলা যায়। স্পেলিং Ate.

সে অষ্টম জনকে খেয়ে ফেলতে দেখেছিল। যেইটার জন্যই তার মানসিক শক্তি একদম হারিয়ে গেছে। সে বিকারগ্রস্ত হয়ে গেছে।

২ নং এর ক্ষেত্রে...

নায়লা এবং নাইম দুই বোন এবং তারা আইডেন্টিক্যাল টুইন। তাদের বাবা আবেদ সাহেব শহরের মাল্টমিলিওনিয়ার , তাদের মা এবং বড় ভাই মিলে তারা শহরের বাইরে বিরাট বাগানবাড়ীতে থাকে। সবাই দুই বোনকে প্রচন্ড হিংসা করে কারন দুই মেয়ে আবেদ সাহেবের চোখের মনি তাদের কে খুবই বেশি ভালোবাসে এবং তাদের সব আবদার না চাইতেই পুরন করে।
রহস্যটা এখানেই লুকানো।

তবে, আগে শেষের অংশ থেকে শুরু করি।
আইডেন্টিকাল টুইনকে খুব ভাল ভাবে চিনে। তাদের নামে ভুল করেনি। এতটা নিশ্চিত ভাবে সে ই বলতে পারবে - যে তাদেরকে খুব ভাল ভাবে চিনে। তবে, এতেই দ্বন্দ্বে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ, একই রকমের পোশাক পড়লে - কাছের মানুষও চিনতে পারবে না।

আর ঘুমের মাঝেই অচেতন করে নিয়ে গেলে - তাদের কথা বলার প্যাটার্ণও ধরা যাবে না। এবং জ্ঞান ফেরার পরও তাদের কন্ঠস্বর শুনে বুঝা যাবে না।
সে এমন কেউ যে জানতো - তারা ঘুমানোর আগে কে কিভাবে প্রস্তুতি নিয়ে ঘুমিয়েছে। সেটাই তার একমাত্র ক্লু।

বলা হয়েছে, বাবার খুব আদরের মেয়ে - তাই সবাই তাদেরকে হিংসা করতো। সবার মাঝে মাও পড়ে। অবশ্য সন্তানের ক্ষেত্রে মায়েরা এইটার জন্য হিংসা করবে না। পার্থিব যুক্তিতেও তাই বলে।

একটা ভাইয়ের কথাও উল্লেখ আছে। সাথে সবাইও। সেই সবাইয়ের মাঝে মেয়েদুটোর বন্ধু-বান্ধবও শামিল।
কিন্তু কোন যুক্তিতেই বন্ধুদের সাথে তাদেরকে হিংসা করার ব্যাপারটা মিলে না। যদি রূপ-গুনের ব্যাপার হত - তাহলে এক কথা ছিল।

এইক্ষেত্রে অবশ্য গল্পে কোন নির্ভর যোগ্য কিছু বলাও নেই।
তবে ধরে নেওয়াই যায়, এই ক্ষেত্রে তার ভাইয়ের চেয়ে বেশি ঈর্ষাণ্বিত আর কেউ না। যেহেতু, বাবা তার দুই বোনের আবদার না চাইতেই পূরণ করে - তারমানে, কোপটা সবসময় সে ই খায়! এইজন্যই রাগাণ্বিত।
আর যেহেতু সে ভাই - তার পক্ষে দুই বোনকে চিনতে পারাটাও সোজা!
ড্রেস কোডের যে সমস্যা - সেইটাও তার পক্ষেই একমাত্র জানা সম্ভব। যদিও গল্পে ভাল করে কোন সূত্র দেওয়া নেই।

উত্তরটা ভাই ই হবে - কিন্তু এটার ক্ষেত্রে আরো ভাল ক্লু দরকার ছিল। ঠিক খাপ খেল না।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

নতুন বলেছেন: প্রথমটা পুরাই পারফেক্ট এনালাইসিস :) ১০০/১০০

দ্বিতীয়টা আমার কাছে ভাই ই মনে হয়েছে। কারন জেলাসি বিষয়টাই প্রধান এখানে...

মা সাধারনত কারুর আদরের জন্য নিজের মেয়ে উপরে জেলাস হবে না।

যদিও সন্দেহের তালিকায় মা ও থাকে... দুনিয়াতে কিছুই অসম্ভব না ..

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনার পরের পোষ্টটায় কমেন্ট করা যাচ্ছে না - এইটাতেই দিলাম ঐটার কমেন্ট।

তৃতীয়টার ক্ষেত্রে একটা প্রশ্ন আছে।

পিস্তলটি ভিক্টিমের ডান হাতে ধরা। মাথার কোন পাশে সত্যিকার অর্থে গুলিটি লেগেছিল? এইটার উল্লেখ নেই। এই পাশটা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মাথার খুলি ভাঙা। এটা নিজেও করে থাকতে পারেন। ক্লোজ রেঞ্জে এইটা সম্ভব। যে ই করুক না কেন!

টেপ-রেকর্ডারে ধারণ করাটা উনার নিজের ইচ্ছাতেও হতে পারে - কেউ উনার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়েও করাতে পারে।

তবে, এইটা হত্যা!

কেন বলছি, টেপ রেকর্ডারটা উনার হাতেই ছিল। উনি চালু করেছিলেন। কিন্তু এইটা উনি বন্ধ করতে পারেননি। বন্ধটা করেছে তার বাটলার। বাটলার এইটা জানতো - তার মালিক বাঁ হাতি। এই জন্যই টেপ-রেকর্ডারটা বাঁ হাতে রাখাছিল। কারণ, মৃত্যুর আগেও এই হাতেই ছিল এইটা। তাই রেকর্ডিং বন্ধ করে - ঐ হাতেই রেখে দিয়েছে।

আর যেহেতু, বাঁহাতি - তাহলে ডান হাত দিয়ে গুলি করার মানেই হয় না রশীদ সাহেবের। ডান হাতে রাখাটা ছিল আরও বড় ভুল।

আর আঙ্গুলের ছাপ? বাটলারদের হাতে বেশির ভাগ সময়ই গ্লাভস থাকে - তার কাজের নিমিত্তেই (আমি ওদের সম্পর্কে যতটা জানি)। তো আঙ্গুলের ছাপ বাটলারের না থাকারই কথা।

তার থেকেও বড় কথা - গুলি করার পর রশীদ সাহেবের হাতে টেপ রেকর্ডার বা পিস্তল কোনটাই থাকার কথা না। হাত থেকে পড়ে যাবে। কারণ, নিমিষেই সব শক্তি উনি হারিয়ে ফেলেছিলেন। এগুলো হাতে পরে রাখা হয়েছে।

তো, আমার কাছে - সব কিছু মিলে এটাকে হত্যা মনে হচ্ছে।

চতুর্থটা পড়িনি এখনও। :(

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

নতুন বলেছেন: হত্যা ঠিকই আছে ... কিন্তু আপনি আরো একটা ক্লু খেয়াল করেন নাই.. ;)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৪

নতুন বলেছেন: ২নং ধাধার কমেন্ট রিভিও অপসনে ক্লিক করেছিলাম...তাই কমেন্টই বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো... এখন কমেন্ট করতে পারবেন।

২৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: উত্তর তো পেয়েই গেসি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.