নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
কয়েকদিন ধরেই এই বাবা রাম রহিমের ধষ`নের ঘটনায় ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে তোড়পাড় চলছে।
বাবা নিজেকে ভগবান দাবি করে। এবং তার ডেরায় থাকা ২০০ স্বাধ্বী থেকে অনেকেই ধষ`ন করেছে বলে অভিযোগ উঠে। ভারতের সেন্ট্রাল ইনভেস্টিগেসন বুরো তাকে দোষী বলে প্রমান পায়।
আজ তাকে 20 বছরের সাজা শোনালো কোট`
তার এই ঘটনায় এখন পযন্ত ৩২ মানুষ মারা গেছে।
ঘটনার একটি চিঠি যেই সাংবাদিক প্রকাশ করেছিলো তাকে গুলি করে হত্যা করে বাবার লোকজন।
পরে ঐ ধষিতা নারীর ছোট ভাইকে্ও হত্যা করা হয় ।
উকিপিডিয়া:: Click This Link
তার ছবি ম্যাসেন্জার অফ গড >>
https://www.youtube.com/watch?v=scuWiXG5bh8
ভারতে তার অনুসারী আছে প্রায় ৬ কোটি...
নিচের চিঠিটি লিখেছিলেন বেনামে একজন সাধ্বী যারা সাদা শাড়ী পরে ডেরায় থাকে এবং বাবার সেবা করতো।
শ্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি
প্রধানমন্ত্রী, নয়াদিল্লি
আমি পাঞ্জাব থেকে আসা মেয়ে। সিরসার (হরিয়ানা) ডেরা সচ সউদে একজন সাধ্বী হিসেবে সেবা করে চলেছি পাঁচ বছর ধরে। আমার মতো আরও কয়েক শ মেয়ে এখানে রয়েছেন, যাঁরা প্রতি দিন ১৮ ঘণ্টা করে সেবা করে চলেছেন।
কিন্তু এখানে আমরা যৌন নির্যাতনের শিকার। ডেরায় মেয়েদের ধর্ষণ করেন ডেরা মহারাজ (গুরমিত সিংহ)। আমি একজন স্নাতক। ডেরা মহারাজের ওপরে আমার পরিবারের অন্ধবিশ্বাস। পরিবারের সেই অন্ধবিশ্বাসের জেরেই আজ আমি একজন সাধ্বী। সাধ্বী হওয়ার বছর দুয়েক পর একদিন রাত ১০টা নাগাদ হঠাৎ এক মহিলা ভক্ত আমার ঘরে আসেন। জানান, মহারাজ আমাকে ডেকেছেন। মহারাজ স্বয়ং ডেকে পাঠিয়েছেন শুনে খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েছিলাম। সাধ্বী হওয়ার পর সেটাই তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম সাক্ষাৎ। সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে তাঁর ঘরে ঢুকি। দেখলাম, ওনার হাতে একটা রিমোট এবং টিভিতে তিনি ব্লু ফিল্ম দেখছেন। বিছানায় তাঁর বালিশের পাশে একটা পিস্তল রাখা ছিল। এসব দেখে আমি ভয় পেয়ে যাই। ভীষণ নার্ভাস হয়ে পড়েছিলাম। এরপর মহারাজ টিভিটা বন্ধ করে দেন। আমাকে ঠিক তাঁর পাশে নিয়ে গিয়ে বসান। খাওয়ার জন্য এক গ্লাস জল দেন। তারপর খুব আস্তে করে বলেন, ডেকে পাঠানোর কারণ, আমাকে তিনি নিজের খুব কাছের বলে মনে করেন। এটাই ছিল আমার প্রথম অভিজ্ঞতা।
এরপরই তিনি এক হাত দিয়ে আমাকে জড়িয়ে তাঁর আরও কাছে টেনে নেন। কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে বলেন, আমাকে তিনি হৃদয়ের গভীর থেকে ভালোবাসেন। আমার সঙ্গে সহবাস করতে চান। বলেন, তাঁর শিষ্যা হওয়ার সময়ই আমার সমস্ত সম্পদ, আমার শরীর এবং আত্মা তাঁর কাছে উৎসর্গ করেছি এবং তিনি তা গ্রহণও করেছেন। আমি বাধা দিলে তিনি বলেন, ‘আমি ঈশ্বর, এতে তো কোনো সন্দেহ নেই।’ আমি তাঁকে বলি, ঈশ্বর কখনো এ রকম করেন না। আমাকে বাধা দিয়ে তিনি বলেন:
১. শ্রীকৃষ্ণও ঈশ্বর। তাঁর ৩৬০ জন গোপী ছিলেন। যাঁদের সঙ্গে শ্রীকৃষ্ণ প্রেমলীলা করতেন। আমাকেও সবাই ঈশ্বর বলে মানে। এতে এত অবাক হওয়ার কিছু নেই।
২. আমি তোমাকে এখনই এই পিস্তল দিয়ে খুন করতে পারি। তোমার লাশ এখানেই পুঁতে দেব। তোমার পরিবারের প্রতিটা সদস্য আমার অন্ধ ভক্ত। তুমি খুব ভালো করেই জানো, তাঁরা কখনোই আমার বিপক্ষে যাবেন না।
৩. সরকারের ওপরেও আমার যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। পাঞ্জাব, হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী এবং কেন্দ্রের অনেক মন্ত্রীও আমার কাছে আসেন। আমার প্রতি তাঁদের ভক্তি দেখান। রাজনীতিবিদেরা আমার কাছ থেকে সাহায্য নিতে থাকেন। সুতরাং, তাঁরাও আমার বিরুদ্ধে কোনো রকম পদক্ষেপ করবেন না। আমি তোমার পরিবারের সদস্যদের সরকারি চাকরি কেড়ে নেব এবং তাঁদের সেবাদার দিয়ে খুন করাব। আর সেই খুনের কোনো প্রমাণ থাকবে না। তুমি খুব ভালো করেই জানো, ডেরা ম্যানেজার ফকিরচাঁদকেও আমি গুন্ডা দিয়ে খুন করিয়েছি। এখনো সেই খুনের কিনারা হয়নি। ডেরার দৈনিক আয় এক কোটি। এই টাকা দিয়ে আমরা রাজনীতিক নেতা, পুলিশ, এমনকি বিচারক সকলকেই কিনে ফেলতে পারি।
ঠিক এরপরই মহারাজ আমাকে ধর্ষণ করেন। তিন বছর ধরেই মহারাজ এভাবে আমাকে ধর্ষণ করে আসছেন। প্রতি ২৫ থেকে ৩০ দিন অন্তর আমার পালা আসে। আমি জানতে পেরেছি, আমার মতো যতজন সাধ্বীকে তিনি তলব করেছেন, তাঁদের সবাইকেই ধর্ষণ করেছেন। বেশির ভাগেরই বয়স এখন ৩০ থেকে ৪০। বিয়ের বয়স পেরিয়ে গিয়েছে। তাঁদের কাছে এখন ডেরার এই আশ্রয় ছাড়া আর কোনো অবলম্বন নেই।
এই মহিলাদের বেশির ভাগই শিক্ষিত। কারও স্নাতক তো কারও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে। কিন্তু তাঁরা তা সত্ত্বেও এই নরকবাস করছেন। কারণ একটাই, মহারাজের ওপরে তাঁদের পরিবারের অন্ধবিশ্বাস। আমরা সাদা পোশাক পরি, মাথায় স্কার্ফ বাঁধি, পুরুষদের দিকে চেয়ে দেখি না। পুরুষদের সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন হলে ৫-১০ ফুট দূরত্ব বজায় রাখি। কারণ, এসবই মহারাজের ইচ্ছা। তাঁর কথামতোই আমরা এখানে চলাফেরা করি। সাধারণ মানুষ আমাদের দেবী গণ্য করেন। কিন্তু তাঁরা জানেন না, ডেরাতে আমরা আসলে রক্ষিতা। ডেরা এবং মহারাজের আসল সত্যিটা আমি আমার পরিবারকে জানানোর চেষ্টা করেছিলাম। তাতে তাঁরা আমাকেই বকাবকি করে। জানায়, ডেরায় স্বয়ং ঈশ্বরের (মহারাজ) বাস। সুতরাং, এর থেকে ভালো জায়গা আর নেই। এবং ডেরা সম্পর্কে যেহেতু আমার মনে খারাপ ধারণা জন্মেছে, তাই আমার উচিত ‘সদ্গুরু’-র নাম করা। শেষ পর্যন্ত আমাকে মহারাজের সমস্ত আদেশ পালন করতেই হয়, কারণ আমি সব মিলিয়ে অসহায়।
এখানে কাউকেই অন্যদের সঙ্গে বেশি কথা বলতে দেওয়া হয় না। পাছে ডেরার সত্য ফাঁস হয়ে যায়, তাই টেলিফোনেও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয় না। কোনো সাধ্বী যদি মহারাজের এই আচরণ ফাঁস করে দেন, তাহলে মহারাজের আদেশমতো তাঁকে শাস্তি দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে, ভাতিন্দার এক তরুণী মহারাজের এই সমস্ত নির্যাতনের কথা পরিবারকে জানান। মহারাজের নির্দেশে সমস্ত সাধ্বী মিলে তাঁকে বেধড়ক পেটান। মেরুদণ্ডে গুরুতর চোট নিয়ে তিনি এখন শয্যাশায়ী। তাঁর বাবা ডেরায় কাজ করতেন। কাজে ইস্তফা দিয়ে বাড়ি ফিরে যান। মহারাজের ভয়ে এবং আত্মসম্মানের কথা ভেবে মুখ খোলেননি।
একই ভাবে, এই নির্যাতনের শিকার হন কুরুক্ষেত্রের এক তরুণীও। ডেরা ছেড়ে বাড়ি চলে যান তিনি। তাঁর কাছ থেকে এসব কথা জানার পর তাঁর ভাইও ডেরার কাজ থেকে ইস্তফা দিয়ে চলে যান। পাঞ্জাবের সঙ্গরুর এক তরুণী সাহস করে বাড়ি ফিরে ডেরার ভয়ংকর দিকটা সবাইকে জানিয়েছিলেন। পরদিনই ডেরার অস্ত্রধারী সেবাদার বা গুন্ডারা তাঁর বাড়িতে পৌঁছে যান। মুখ খুললে তাঁকে খুনের হুমকি দেন।
একই ভাবে মানসা, ফিরোজপুর, পাতিয়ালা ও লুধিয়ানা থেকে এখানে আসা তরুণীরাও ভয়ে ডেরা নিয়ে কিছু জানাতে চাননি। তাঁরা ডেরা ছেড়ে চলে গিয়েছেন। কিন্তু তারপরও খুন হওয়ার ভয়ে মুখ বন্ধ করে আছেন। সিরসা, হিসার, ফতেয়াবাদ, হনুমানগড় এবং মেরঠের তরুণীরাও মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছেন।
আমিও যদি আমার নাম জানাই, তাহলে আমাকে এবং আমার পরিবারকে খুন করা হবে। সাধারণ মানুষের স্বার্থেই এই সত্য আমি সামনে আনতে চাই। এই মানসিক চাপ আর নির্যাতন সহ্য করতে পারছি না। খুব বিপদে রয়েছি। সংবাদমাধ্যম বা সরকারি কোনো সংস্থা যদি তদন্ত চালায়, তাহলে অন্তত ৪০ থেকে ৫০ জন সাধ্বী এগিয়ে এসে এই সত্য জানাবেন, আমি নিশ্চিত। আমাদের ডাক্তারি পরীক্ষা করা হোক। আমরা আদৌ সাধ্বী কি না, তা জানা হোক। পরীক্ষায় যদি প্রমাণ হয় যে আমদের কুমারীত্ব নেই, তাহলে তদন্ত করে জানা হোক, কে আমাদের সতীত্ব হরণ করেছেন।
তাহলেই সত্য বাইরে আসবে। মহারাজ গুরমিত রাম রহিম সিংহই যে আমাদের জীবন নষ্ট করেছেন, তার প্রমাণ মিলবে।
আমাদের দেশেও এমন বাবা আছে যাদের মুখোশ খুলে ফেলা দরকার। আশা করি ভুক্তভুগীরা এমন ভাবে প্রমান নিয়ে সামনে আসবে যাতে করে তাদের ভন্ডামী প্রকাশ পায়।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৫
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ ও অন্ধ বিশ্বাসী....
নারী বাদে অন্য সকল নিয়া ধান্ধা করলে সমস্যা হবেনা।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন:
এই বাবার কি হবে?
২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৬
নতুন বলেছেন: এই বাবা তো হাট`এর ব্যারামেই শেষ হয়ে যাবে... তারপরে তার মাজারে পুজা শুরু হবে।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: তার এই ঘটনায় এখন পযন্ত ৩২ মানুষ মারা গেছে।
আশ্চর্য হলাম, সাজা প্রাপ্ত আসামীর জন্য আত্ম ত্যাগ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২০
নতুন বলেছেন: মানুষ যদি এতোটাই অন্ধ ভক্ত না হয় তবে এই রকমের বাবা কিভাবে হয়।
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দয়াল বাবার ফাঁসি চেয়েছিলাম মনে মনে।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২১
নতুন বলেছেন: বাবার ২০ বছর হয়েছে.... কিন্তু তার বেশ কিছু ভালো কাজ আছে... তাই আপিল করলে হয়তো সাজা কমতে পারে..
কিন্তু ধষি`তার দিক থেকে দেখলে তার সাজা ঠিকই আছে.. আরো হওয়া দরকার।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
সোহানী বলেছেন: আমার সাথে এক পান্জাবী ছেলে কাজ করে। ওর কাছ থেকে এর কাহিনী আগেই জেনেছিলাম। সে বলে, শিক্ষিতরা জেনে ও কিছু করতে পারছে না কারন তার আছে সব সহলে যোগাযোগ আর অঢেল টাকা। ভারতের সব বাবারাই মোটামুটি এ রকম। এবং পান্জাবে নাকি মুসলিম বাবা ও আছে........... আজিব দেশ ভারত। যতসব মূর্খরা বাস করে।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
নতুন বলেছেন: যত বাবা/মাজার আছে সবই ব্যবসা... এখনে সবাই কিছু না কিছু ধান্দা করে...
আমাদের দেশের বাবাদের সবার হিসাব নেওয়া দরকার। সকল মাজার থেকে কোটি কোটি টাকা আয় করে বাবারা...
যদিও ভারতের মতন এতো কুসংস্কার নাই... কিন্তু ধমী`য় অন্ধবিশ্বাস কেই আমাদের বাবারা পুজি করে ধান্দা করে আসছে....
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ডিম্ব থেরাপিই একমাত্র সমাধান!
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
নতুন বলেছেন: জনগনকে সচেতন করতে হবে...
যৌক্তিক চিন্তা করতে হবে... তবেই বুঝতে পারবে যে বাবা ফু দিলেই রোগ ভালো হয় না।
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫১
হানিফঢাকা বলেছেন: পেপারে দেখলাম ২০ বছর, ব্লগে দেখি ১০ বছর। কোনটা সঠিক?
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২০
নতুন বলেছেন: Maybe it's 10x 2 = 20 years.
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২১
নতুন বলেছেন: Yes it's 20. I'll change it.
Thank you vi.
৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: রাম রহিমের সামনে এখনো বিপদজনক খুনের কেসটা ঝুলে আছে।। প্রমান হয়তো হবে না কিন্তু যাবজ্জীবন এড়ানো যাবে কি??
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
নতুন বলেছেন: বাবার খেল খতম... যাবজ্জীবন এড়ানো যাবে না।
১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আধুনিক রাস্ট্র এদেরকে সুযোগ দিয়েছে; বাবা, পীর, সব বন্ধ করে দেয়ার দরকার ছিলো ১৯৪৭ সালে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
নতুন বলেছেন: এখনো টাইম আছে।
১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২১
বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক।
কেমন আছেন?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
নতুন বলেছেন: কামলা দিতেছি ভাই।
ঈদ কামলা মোবারক।
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: মাত্র ২০ বছর জেল হোল? অন্তত ৫০০ বছর জেল হওয়া উচিৎ ছিল।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
নতুন বলেছেন: ২জনের জন্য ১০ বছর করে ২০....
মাত্র দুইজনই সামনে এসেছে এবং সাহাজ্য করেছে সিবিআই কে...
১৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: বাবারা কি যে সুখে থাকে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
নতুন বলেছেন: আমরাই তো বাবাকে পোটলা দিয়ে আসি।
১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমাদের এখানকার দেওয়ানবাগী, সাইদাবাদী,অাটরশি,ফুরফুরা,রাজারবাগী ইত্যাদি সবগুলি এই বেটার মত একই রকম........
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
নতুন বলেছেন: তবে এরা মনেহয় নারী ঘটিত সমস্যায় কম যায়।
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সম্প্রতি কাগজে দেখলাম ধর্মগুরু নাকি এপযর্ন্ত ২০০০ মহিলাকে ধর্ষণ করেছে!!!
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৬
নতুন বলেছেন: ২০০০ একটু বেশি...
কিন্তু উনার ঐখানে যেহেতু ২০০ স্বাধ্বী থাকে তাই সংখাটা ঠিক ২ জনের বেশি এটা ঠিক।
অনেকেই সম্মানের ভয়ে মামলা করবেনা। অনেকেই কিন্তু বাবা/মা কে জানিয়েছিলো কিন্তু অন্ধবিশ্বাস কতটা খারাপ তার একটা দৃস্টান্ত হয়ে রইলো এই ঘটনা।
১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১২
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশ গুলোতে এরকম ভন্ড বেশি থাকে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬
নতুন বলেছেন: অশিক্ষিত সমাজে এমন ভন্ডরা মানুষকে প্রতারনা বেশি করতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
মানিজার বলেছেন: আপচুচ, আমি এই রাম রহিম হইতে চাই নাই ।