নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
একটা কথা আমরা সব সময়ই শুনি যে দেশের মানুষ খুবই খারাপ। মানুষের খারাপ কাজের কাহিনি গুলি সোসাল মিডিয়ায় বেশি দেখি।আমরা সবাই হতাশ হই যে দেশের কিছুই হবেনা।
কিন্তু আমি যখন খবই বড় বিপদে পড়েছিলাম তখন আমি আমার চারপাশে অনেক মানুষকে পেয়েছি যারা সাহাজ্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলো। আত্নীয়, বন্ধু এবং কি অপরিচিত মানুষের কাছ থেকে অনেক সাহাজ্য পেয়েছিলাম সেই ঘটনায়। তাদের পরে আর ব্যক্তিগত ভাবে কৃতঙ্গতা স্বীকার করা হয়ে উঠেনি। সেই সব ঘটনায় বুঝেছি মানুষ এখনো মানুষের জন্য হাত বাড়িয়ে দেয়। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মানুষকে সাহাজ্য করতে চেস্টা করি। আমি বিশ্বাস করি আপনি ভালো ব্যবহার করলে মানুষ আপনার সাথেও ভালো ব্যবহার করবে, বিপদে সাহাজ্য করবে।
বিপদে যেহেতু বন্ধুর পরিচয় পাওয়া যায় তাই আমার জীবনের বিপদের সময়ে মানুষের সাহাজ্য পেয়েছি সেটাই সেয়ার করবো আজ।
আপনারাও আপনার দেখা ভালো মানুষের কথা সেয়ার করুন।
ঘটনা ১:- সময় ২০১৩ দীঘ জীবনে এই প্রথম আসল বিপদের মুখমুখি হয়েছিলাম। আমার পরিবারের এক সদস্য হাসপাতালে দেশে যেতে হবে, অফিসে বলাই ছিলো, ছুটি নিলাম, ২ জন বস/কলিজ ডেকে অবস্থা জিঙ্গাসা করলো এবং টাকা পয়সা লাগবে কিনা সেটাও জিঙ্গাসা করলো। বললো যদি দেশে দরকার হয় তবে জানাতে তারা ব্যবস্থা করবে।
ঘটনা ২:- বিকেলে ফ্লাইট, এক সহ বন্ধু/সহকমীকে ওহিদ ভাইকে ফোন করে জানালাম রাতে বাড়ি যাচ্ছি। জিঙ্গাসা করলাম টাকা আছে কিনা? বল্লো আমি আসতেছি দেখা করতে। তিনি ১ লক্ষ টাকা এটিএম থেকে তুলে নিয়ে হাতে দিলেন বললো দেশে গিয়ে জানাতে আরো ব্যবস্থা করবে প্রয়োজন হলে। আমাকে বললেই হতো যে ভাই হাতে টাকা নাই। তা না বলে নিজেই তুলে এনে হাতে দিয়ে গেলো।
ঘটনা ৩:- দেশে স্কয়ার হাসপাতালে ৬ দিনের যুদ্ধের সময় । বন্ধু দেখা করতে এসে ২টা এটিএম কাড দিলো বললো এতে ১ লক্ষ টাকা আছে ব্যবহার করতে পারবো। বাড়ীতে আরো ১ লক্ষ ক্যাস আছে লাগলে দিয়ে যাবে।
ঘটনা ৪:- হাসপাতালে সারা দিন থাকতাম এনআইসিউর সামনে। একদিন বন্ধুকে রক্ত লাগবে বলে ফোনে কথা বলার পরে পাশের লোকটি বললো তার স্ত্রার জন্য রক্ত ব্যবস্থা করা আছে সেটা সম্ভবত লাগবেনা। তিনি আমাকে সাথে নিয়ে নাস`কে বলেদিলেন ডাক্তারের কাছে জিঙ্গাসা করে যদি সেটা না আমাকে দিয়ে দিতে। উনিও বক্ষব্যাধীর ডাক্তার, তার স্ত্রীকে নিয়ে এসেছেন সন্তান ডেলিভারির জন্য। তার সাথে হাসপাতালের বেঞ্চেই পরিচয়।
ঘটনা ৫:- আরেক বন্ধুকে ফোনে বলছি দোস্ত রক্ত লাগবে, ফোনেই বন্ধু তার পাসের বন্ধুকে বললো তোর রক্তের গ্রুপ কি ও+ ? বললো বাইকে উঠ বন্ধুর মেয়ের জন্য রক্ত লাগবে। ৪০ মিনিটের মধ্যেই চলে আসলো তারা।
ঘটনা ৫:- আরেক আত্নীয় স্কয়ারের একাউন্টে ১ লক্ষ টাকা জমা করেছে আমার রোগীর জন্য।
ঘটনা ৬:- হাসপাতালে ৪থ` দিন ডাক্তার এটা ওষুধ লিখলো বললো এটা দেশে পাওয়া যাবেনা, কলকাতাতে পাওয়া যাবে। তবে একটা ঠিকানা দিলো ঢাকাতে যে তার কাছে থাকতে পারে কারন তিনি তার বাচ্চার জন্য আনিয়েছিলেন কিছুদিন আগে।
আমি ফোন করে ভদ্রলোককে খুলে বললাম। তিনি বললো আপনার কোথায় লাগবে ঔষুধ গুলি। বললাম আমি আসছি আপনার বাসায়। পৌছে ঔষুধ নিয়ে উনাকে বললাম কত দিতে হবে? উনি অবাক হয়ে বললো, কিছুই দিতে হবেনা। উনার কাছে ৬ বোতল ওষুধ আছে উনি আমাকে ৪ বোতল দিলেন। উনি বললেন উনিও এই ভাবেই পেয়েছেন তাই আমার কাছ থেকেও কোন টাকা নিলো না।
যে কেউই তখন ১ বোতলের জন্য ৫০ হাজার টাকা দিতেও রাজি হোত। নাহলে ঐ ওষুধ কলকাতা থেকে আনাতে হতো।
পরের দিন আমিও একটা কল পেলাম আরেক বাবা আমাকে কল করেছে এই ওষুধ তার বাচ্চার দরকার তাই। আমিও নাস`কে তাকে ২ বোতল দিতে বললাম। উনি জিঙ্গাসা করলেন কত দিতে হবে। আমি তাকে বললাম আমাকেও একজন দিয়েছেন তাই কোন টাকা লাগবেনা। যদি কেউ আপনার কাছে আসে তবেও আপনি সাহাজ্য করবেন।
ঘটনা ৭:- সময় ২০১৮ দুবাই, আমরা যেই সপিং মলে কেনাকাটা করি সেখানে একটা পপকনে`র দোকানে সব সময় আমার মেয়ের জন্য ১ দিরহামের ছোট প্যাকেট পপক`ন কিনি। নেপালী দোকান দারকে হাই, হ্যালো দেওয়া হয় যখন মলে যাই। একদিন ভাঙতি ১ দিরহাম নাই। মেয়েকে বললাম বাবা ভাংতি নাই পরে কিনবো। মেয়ে মন খারাপ করলো। আমরা যখন গাড়ীতে উঠছি তখন দেখি ঐ দোকানী এক পেকেট পপক`ন নিয়ে এসেছে। নেপালী তাই বুঝতে পেরেছে আমার কাছে ভাঙতি ছিলোনা, মেয়ের মন খারাপ দেখে দোকানী গাড়ীর পাকিং পযন্ত এসেছে পপক`ন নিয়ে। উনি ঐ পপক`নের টাকা গ্রহন করেনাই। তিনি দোকান খালি রেখে পাকি`ং পযন্ত এসেছিলো কারন তার প্রতি দেখানো সুভেচ্ছাটুকু। ১ দিরহামের পপক`ন কিন্তু ভালোবাসা ছিলো অনেক যেটা টাকা দিয়ে কেনা যায়না।
এই ঘটনা গুলি মানুষের কাছে পাওয়া অনেক বড় উপকার যেটা বিপদের সময়ে পেয়েছিলাম। তাই আমি মনে করি এখনো অনেক মানুষ আছে দেশে যারা বিপদে সাহাজ্যর হাত বাড়িয়ে দেয়। আরো ছোট খাটো সাহাজ্য অপরিচিত, পরিচিত মানুষের কাছে পেয়েছি চলার পথে। তাই আমি বিশ্বাস করি যদি আমরা আমাদের পাশের মানুষটির সমস্যায় সাহাজ্য করি তবে সেটা হয়তো অন্য কোন সময় কোন না কোন ভাবে ফিরে আসে।
আসুন আমরা সবাই আমাদের পাশের মানুষের জন্য সাহাজ্যের হাতটি বাড়িয়ে দেই, যখন দরকার হবে তখন আমরাও কারুর বাড়িয়ে দেওয়া হাতটি পাবো।
২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪
নতুন বলেছেন: আমিও দেশের সাধারন মানুষই। ক্ষমতাধর কেউই না।
আমার দরকারী ঔষুধটা সাধারন রোগীদের লাগেনা। সম্ভবত দাম এবং চাহিদা কম হওয়ার ফলে আমাদের দেশে উতপাদন হয়না।
শ্রেনী বৈষম্য অনেক বেড়েছে। ঐ শ্রেনী দেশে চিকিতসা করেনা। তারা দেশেই আমেরিকার মতন জীবন জাপন করে।
আমি বলেছি আমার কয়েকটি ঘটনা যেখানে আমি সাধারনের সাহাজ্যের হাত পেয়েছি কারন আমিই ব্যক্তিজীবনে সবাইকে সাহাজ্যের চেস্টা করি। what goes around comes around । তাই সবাই যদি তার নিজের স্হান থেকেই ভালো কাজ করে তবে কোন না কোন ভাবে সেটার ফল সবাই পাবে।
২| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনি যাদের কথা বললেন সবাই সাধারন মানুষ।খারাপ হলো অসাধারন মানুষরা,সরকারী আমলারা।
২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭
নতুন বলেছেন: আমি বলেছি আপনার আমার মতন সাধারন মানুষগুলির কথা।
সাধারন মানুষগুলি ভালোই। কিছু খারাপ মানুষের জন্য সমাজে অনেক সমস্যা সৃস্টি হয়।
৩| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আসলে আমাদের দেশে কিছু মাত্র খারাপ মানুষের জন্য ভালো মানুষের অবধান গুলোও ফিকে হয়ে যায়। বাস্তবে দুনিয়াতে ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশী।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৮
নতুন বলেছেন: আমি আশাবাদি মানুষ তাই আমি ভালো জিনিসটাই দেখতে চাই চারিপাশে।
দুস্টুমানুষ সবখানেই থাকে। ভালো মানুষরা এগিয়ে আসলে দুস্টরা সুজোগ পাবেনা।
৪| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "আমি বলেছি আমার কয়েকটি ঘটনা যেখানে আমি সাধারনের সাহাজ্যের হাত পেয়েছি কারন আমিই ব্যক্তিজীবনে সবাইকে সাহাজ্যের চেস্টা করি। what goes around comes around । তাই সবাই যদি তার নিজের স্হান থেকেই ভালো কাজ করে তবে কোন না কোন ভাবে সেটার ফল সবাই পাবে। "
-বাংলাদেশের ১ লাখ টাকার এটিম কার্ড কত জনের আছে? বাংলাদেশের মধ্যবিত্তরা নিজেদের মাঝে ভালো আছে।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:০৬
নতুন বলেছেন: মধ্যবিত্তরা নিজেদের মাঝে ভালোআছে। তারা একে অপরের সাথে বেচে থাকে।
৫| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সুপারডুপার বলেছেন:
নতুন ভাই, আপনার ঘটনাগুলো শুনে ভালো লাগলো। এইগুলো যারা মানুষ, তাদের গুন্।
আর যারা মানুষ না, তারা গ্রুপিং - বিশ্বাসে। ঐ গ্রুপে থাকলে সাহায্য পাবেন, না থাকলে হিতে বিপরীত হবে। আমি অনেক দিন দেশে যাই না, ব্লগ দেখে ও দেশের সাথে ফোনালাপে মনে হয়, দেশে এদের সংখ্যায় অনেক বেশি।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:০৯
নতুন বলেছেন: ভালোমনের মানুষ হলে আসলে তারা মানুষের বিপদে এগিয়ে আসে।
আমি ভালো মনের মানুষের সাথে সম্পক` রাখি বেশি। দুস্টদের সাথে পরিচয় থাকে কিন্তু তাদের আমার জীবনের ইনার সাকেলে আনিনা।
৬| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন: নতুন
আমি সম্পূর্ণ একমত । শুধু আমাদের দেশে না, সব জায়গাতেই ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশী ।
সবাই সবার পাশে থাকবে , বিপদে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে , সবাই মিলে ভালো থাকা ।
What goes around comes around.
This is so true and it happened in my life too.
চমৎকার একটা লেখা ।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১০
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ, বাইরের দেশে মানুষের বিপদে আরো বেশি মানুষ এগিয়ে আসে।
দেশে অনেকে ধান্দাবাজি করে তাই না যেনে বিপদে এগিয়ে আসেনা।
৭| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: নতুন,
মানুষের মাঝে খারাপ যেমন আছে, ভালোও তেমন আছে। সবাই খারাপ হলে তো আর পৃথিবীটাকে এমন মধুর মনে হোতনা!
আপনার লেখার শেষের লাইনটির সাথে সহমত।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১২
নতুন বলেছেন: ভালো খারাপ নিয়েই দুনিয়া। তবে ভালো মানুষই বেশি।
৮| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: তেলওয়ালা মাথায়ই মানুষ তেল দেয়।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:০৫
নতুন বলেছেন: ৩ জনের কথা বলেছি যাদের ১ জনের সাথে পরিচয় ঐ দিনই আর জীবনে দেখা হয়নি। ১ জনের সাথে প্রথম দিন আলাপ হয়েছে ২য় দিন সাহাজ্য করেছে। ১ জনের সাথে মলে গেলে হাই হ্যালো হয় তার কাছ থেকে হয়তো মাসে দুই এক বার পপক`ন কিনি।
৯| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি যখন কারো উপকার করেছি বা সহযোগিতা করেছি তখন উপরে আল্লাহ আর নিচে একমা্ত্র ভরসা ছিলাম আমি। আমি কারো একমাত্র ভরসা হতে চাই না। সমস্যা হচ্ছে চারোদিকে সাহায্য করার মন মানসিকতার মানুষ খুব একটা বেশী নেই। তারপরও যারা আছেন তারা ভালো মনের মানুষ এখানে কোনো সন্দেহ নেই।
বিপদে না পরলে মানুষ চেনা যায় না। এটি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাণী।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১৫
নতুন বলেছেন: বিপদে না পরলে মানুষ চেনা যায় না। এটি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাণী।
অপরিচিতরা হঠাত সাহাজ্যে এগিয়ে আসতে চায় না। কারন পথে ঘাটে অনেক সময় মানুষ সাহাজ্যে চেয়ে বিপদে ফেলে ।
কিন্তু আপনি যদি ভালো মানুষের বন্ধু থাকেন তবে তাদের সাথে ভালো আচরন করলে তারা আপনার উপকারের চেস্টা করবে।
১০| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন: আমার ঘটনাগুলো সবই ট্র্যাভেল রিলেটেড । আমি যখন অস্ট্রেলিয়াতে স্টাডি করতে আসি , ইট ওয়াজ সুপার চ্যালেন্জিং কজ আমি একদম নতুন । কাউকে চিনিনা । সেইসময় ইনফরমেশন এখনকার মতো হ্যান্ডি ছিলোনা । তখন কিছু মানুষ মিট করেছি জাস্ট লাইক এন এঞ্জেল যারা খুবই সাপোর্টিভ ছিল । এদের কাউকেই আমি সেকেন্ড টাইম দেখিনি কিন্তু মনে থাকবে লাইফটাইম ।
সেইটাই পরে আমি করেছি নতুন কোন স্টুডেন্ট যখন আসে , যতটা সম্ভব সাপোর্ট করা ।
নতুন পরিবেশে ইনফরমেশনটা আসলে খুবই ইম্পরট্যান্ট । হয়তো কখনও লিখবো এটা নিয়ে ।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৪৩
নতুন বলেছেন: ওহ আমি তো ভুলেই গেছি।
মালোয়েশিয়াতে প্রথম দিন টেক্সিতে আমার সকল কাগজের ব্যাগটা রেখে চলে এসেছিলাম। পরের দিন সেই ট্যাক্সি চালক বাসার সামনে এসে আমাকে খুজছিলো। তিনি শুধুই ১০ রিংগিত ভাড়া নিয়েছিলো।
১১| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১৭
মিরোরডডল বলেছেন: ওই যে বললাম এঞ্জেল ।
আমি একবার ট্যাক্সিতে আসছি । ছেলেটা খুবই ভদ্র । কথা বলে জানলাম সে আমাদের দেশী ভাই । চলতে চলতে টুকটাক কথা হল । সে আমাকে ড্রপ করার পর ভাড়া নিলো না । আই ইনসিস্ট কিন্তু সে নিলোই না ।
আরাউন্ড ফোর্টি ডলার । এটা কিন্তু ঠিক করেনি । আই ফীল গিল্টি । এভাবে করলে তাঁর চলবে । দেশী হলে যদি ভাড়া না নেয় । ছেলেটা সত্যি ভীষণ ডিসেন্ট ছিল । সি আই রিমেম্বার হিম ।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৭
নতুন বলেছেন: হুম এই অল্প ছোট ঘটনা সারা জীবন মানুষ মনে রাখে।
দেশী মানুষ পেলে অনেক সময় খুবই ভালো লাগে।
আমার কাজের ক্ষেত্রে বিশ্বের সকল দেশের মানুষ আসে হাজারো মানুষ দেখি কথা হয় তাদের অনেকের সাথে। কিন্তু দেশী কাউকে পেলে খুবই ভালো লাগে।
১২| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালো খারাপ নিয়ে পৃথিবী । ভালো মানুষের ভালো কাজ প্রচার বেশী করে না। মন্দ কাজই বেশী ছড়ায়।
২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৯
নতুন বলেছেন: মানুষ ভালোকাজের প্রচার করে কম। খারাপ কাজের সমালোচনা করে বেশি। উদাহরন দেয় বেশি।
১৩| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৩২
কল্পদ্রুম বলেছেন: অন্যের উপকার করার জন্য সবসময় বড় কিছু করতে হয় না।আন্তরিকভাবে করা ছোট্ট একটা কাজই যথেষ্ট।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৩৭
নতুন বলেছেন: অবশ্যই আন্তরিক ভাবে করা সব কাজই অনেক বড়
১৪| ৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১২:০৬
শের শায়রী বলেছেন: আপনার উপকার পাবার অবস্থা দেখে কিছুটা অবাকই হয়ে গেলাম। এগুলো ঠিক স্বাভাবিক না আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে। হয়ত বলবেন, আমি মানুষটা যেমন আমার আশেপাশের মানুষ গুলোও তেমন। নেপালি দোকানদার যা করছে সেটা অনেকবার ভিন্ন প্রেক্ষিতে অভিজ্ঞতা আছে, কিন্তু অপরিচিত মানুষের সহায়তা ছাড়া বাকী যারা আপনাকে সাহায্য করছে তারা আপনার পরিচিত, সেক্ষেত্রে আমার ধারনা আপনার আর্থিক বা সামাজিক অবস্থা যথেষ্ট ভালো বিধায় এই ধরনের সাহায্য পেয়েছেন, অন্যথায় এগুলো স্বাভাবিক না, আমি কারো দোষ দিচ্ছি না। আমাকেও কোন কোন সময় এর থেকে বড় সাহায্য কেউ করছে, আবার মুদ্রার অপর পিঠও দেখা আছে তখন ভিন্ন পরিস্থিতিতে। সেগুলো না হয় না বলি।
মানুষের আলোর দিকটা দেখি, মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকি। আর কৃতজ্ঞ থাকতে এবং প্রকাশ করতে ভালো লাগে।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৫৬
নতুন বলেছেন: আমিও ওষুধ যিনি দিয়েছেন তার ব্যবহারে অবাক হয়েছিলাম। আমি ফোন করার পরে উনি আমাকে বলেছেন আপনার কোথায় লাগবে। উনি আমার কাছে নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। আমি উনার বাসায় যাবার পরে ওষুধ দিয়ে দিলেন। বললেন উনি ২ বোতল রেখে দিলেন যদি অন্য কারুর কাজে লাগে।
যখন বললাম এই ওষুধের জন্য আমি কত দেব? উনি হেসে বললেন কিছুই দিতে হবেনা ।
উনাকেও এই ওষুধ গুলি অন্য আরেক জন্য দিয়ে ছিলেন। হয়তো উনারা আগেই ঠিক করেছিলেন এর জন্য কোন টাকা নেবেন না।
২য় অপরিচত ছিলেন ডাক্তার । উনার সাথে অল্প কিছু কথা হয়েছিলো সেই কারনেই হয়তো তিনি ঐ ফেভারটা করেছেন।
আরেকটা ঘটনা আছে।
২০১১ এ নেপাল গিয়েছিলাম দুজনে। তখন ফ্লাইট ডিলে হয়। তখন ঐখানে পরিচয় হয় একজন ভদ্রলোকের সাথে । তিনি যাচ্ছেন একটা পিসকনফারেন্সে। তার সাথে কথা হয় এবং তিনি আমাদের পাশেই বসেন ফ্লাইটে। তিনি বীর স্রস্ঠ মতিউর রহমান ফাউন্ডেসনের সাথে কাজ করেন। তিনি বীর স্রস্ঠ মতিউর রহমান স্ত্রী র সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ফোনে। বীর স্রস্ঠ মতিউর রহমান যার কথা পড়ে পাইলোট হবার ইচ্ছা ছিলো জীবনে তার সহধমীনির আমাদের সাথে কথা বলেছেন এবং আমাদের দুইজনকে দোয়া করেছিলেন। এটাও বড় একটা পাওয়া ঐ অচেনা মানুষের কাছ থেকে।
আমি মানুষের সাথে কথা বলতে পছন্দ করি। মানুষের কাছ থেকে অনেক নতুন কিছু জানা যায়।
“Life was like a box of chocolates. You never know what you're gonna get.”
১৫| ৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৩১
রাকু হাসান বলেছেন:
এটা ঠিক আমরা খারাপ খবর পড়তে ,শুনতেই অভ্যস্ত । ভালো খবর আমরা প্রচার কম করি । এইসব মানুষের জন্যই ' মানুষ মানুষের জন্য ' কথাটির এখনও বিশ্বাসযোগ্যতা আছে। আপনি হয়তো ব্যক্তি জীবনে খুব বেশি হেল্পফুল তাই পেয়েছনও । কারও ক্ষেত্রে খুব খারাপ অভিজ্ঞতাও হয়। যাক ভালো কিছু শুনে ভালো লাগানোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। শুভরাত্রি ... ।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১:২২
নতুন বলেছেন: আমি বিশ্বাসকরি মানুষের জন্য ভালো কিছু করলে মানুষ কখনো বৃথা যায় না।
অবশ্য ভালো এবং মন্দ মানুষের পাথ`ক্য আপনাকে বুঝতে হবে। খারাপ মানুষের সাথে পরিচয় রাখতে হবে, মিসতে হবে কিন্তু তাদের জীবনের ইনার সাকেলে রাখা যাবেনা। তবে তারা আপনার ক্ষতির কারনই হবে।
যাদের সাহাজ্য আমি পেয়েছি তাদের দেওয়া অথ`নৈতিক সাহাজ্য পরিশোধ করা যায় কিন্তু সাহাজ্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা ছাড়া তাদের অন্য কোন ভাবে দায় শোধ করা যায় না। তাই এই কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য তাদের কথা সবাইকে বলা।
১৬| ৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৩৩
রামিসা রোজা বলেছেন:
পথে চলতে ফিরতে কিছু ভালো মানুষের ভালো অবদান
কখনো ভুলা যায় না । সেজন্যই কবির ভাষায় বলি,
আমার এই দেশেতে জন্ম যেন এই দেশেতে মরি ।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১:৩২
নতুন বলেছেন: আমাদের পাশে অনেক ভালো মানুষ থাকে। তাদের চেয়ে খারাপরাই সবার নজরে পরে।
১৭| ৩০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:০৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: খারাপ খবর শুনতে শুনতে ভালো খবর শুনতে পেয়ে ভালো লাগলো।
ঔষধ দাতা লোকটির সাহায্যের বর্ণনা অসাধরণ লাগছে।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৪৬
নতুন বলেছেন: এটা আমার জীবনে অন্যতম অবাক হওয়ার মতন ঘটনা। এবং আমার জীবনের সবচেয়ে বড় বিপদের সময় এমন সাহাজ্য অবশ্যই আমার জন্য একটা মিরাক্যেল।
১৮| ৩০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৮
গুরুভাঈ বলেছেন: ঔষধের নাম দিয়ে বললো, সম্ভবত এই ঔষধ দেশে পাওয়া যাবেনা, কোলকাতা থেকে আনতে হবে। অন্য নাম বা অন্য ঔষধ দিতে পারলো না? আচ্চার্য্য....
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪২
নতুন বলেছেন: জানিনা কেন অন্য ঔষুধ দিলো না।
কিন্তু হয়তো ঐটাই ঐ সময়ে রোগীর জন্য সবচেয়ে ভালো অপসন ছিলো। ঐটা ছিলো প্রিমেচিউর বাচ্চার জন্য তরল খাবার জাতীয় কিছু একটা, দেখতে পানির মতন সচ্ছ। নামটা এখন খেয়াল নেই।
ডাক্তার সেটা স্কয়ার থেকে কিনতে পরামশ` দেন নি। বরং এক জনের ঠিকানা দিয়েছিলেন এবং তিনি আমাকে বিনামূল্যে দিয়েছিলো।
১৯| ৩০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১১:০১
নতুন বলেছেন: আমি সব সময়ই মন্তব্যের জবাব দেবার চেস্টা করি। যদি একদমই কিছু বলার না থাকে তবে হয়তো দেওয়া হয় না।
২০| ৩০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি নিঃসন্দেহে ভালো মানুষ। তাই আপনার সাথে ঘটা ঘটনাগুলোও ভালো।
৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১১:১৬
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ
আমি ভালো মানুষের সাথেই বন্ধুত্ব রাখি।
প্রথমত আমি সবার সাথেই আত্নরিকতার সাথে কথা বলি । কিন্তু যদি খারাপ মানুষ বা দুস্ট মানুষ হয় তবে তাদের বেশি কাছে যাইনা। এবং তাদের সাথে ব্যবসা বা লাভ/লোকসানের কাজ করিনা।
অল্প কিছু ভালো মানুষকেই আমি আমার ইনার সাকেলে পরিচয় করাই এবং তাদের সাথে পারিবারিক ভাবে যাওয়া আশা থাকে।
২১| ০১ লা জুন, ২০২০ সকাল ১১:২৫
মুজিব রহমান বলেছেন: সম্ভবত মানুষের একটা সার্কেল তৈরি হয়ে যায় যারা যে রকম। আপনিও মানুষের পাশে দাঁড়ান বলেই মানুষও আপনার পাশে দাঁড়ায়। আমি মাত্র ১১/১২ বার রক্ত দিয়েছি। এর মধ্যে আমার ছোট ভাইর বন্ধুর এক আত্মিয়া যাকে আমি কোনদিন দেখিওনি সে ছাড়া আর কাউকেই চিনি না। সন্ধানীকেও রক্ত দিয়েছি। কিছু মানুষতো আছেই যারা মানুষের পাশে দাঁড়ায়। তবে দুষ্টু মানুষ অনেক বলেই এটা বলে। আপনি কিছু হারালে ফেরত পান না সাধারণত। যেমন আমার অন্তত ৩টি মোবাইল চুরি/ছিনতাই হয়েছে। বহু মানুষেরই এমনটা হয়েছে। আমি একবার অপহৃত হয়েছি। আমার টাকা পয়সা মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে আমাকে ছেড়ে দিয়েছে। আসলে এমন ঘটনার মুখোমুখি বহু মানুষই হন বলেই এমন ধারণা তৈরি হয়েছে।
০২ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪
নতুন বলেছেন: আপনার অবশ্যই ভালো মানুষ এবং মনে হয় একটু বেশি ভালো এবং সহজে মানুষকে বিশ্বাস করেন।
ভালো মানুষের একটা সাকে`ল তৌরি করবেন আপনার পাশে। যারা জ্ঞানী এবং ভালো মনের মানুষ।
আমি সব রকমের মানুষের সাথে সম্পক` রাখি। কিন্তু খারাপ মানুষের সাথে একটা দুরত্ব থাকে। তাদের আমি বন্ধু বানাইনা।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি হসপিটালিটি ইন্ড্রাস্টির মানুষ তাই হয়তো মানুষ চিনতে পারি খুব সহজে।
সবার সাথেই আমার খাতির কিন্তু আমার খুব কাছের বন্ধু কিন্তু অল্প কয়েক জন।
২২| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সবার অভিজ্ঞতা এক হয় না!
যাদের কাছে টাকা পাই তারা ফোন ধরে না!
০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
নতুন বলেছেন: দেশের অনেকেই এই রকমের করে।
চেস্টা করবেন ভালো মানুষকে পাশে রাখতে।
আপনি ভালো মানুষ, আপনি মানুষকে সাহাজ্য করেন সেটা বোঝা যায়। কিন্তু চেস্টা করবেন খারাপ মানুষ হলে তাকে বেশি টাকা পয়সা না দিতে।
২৩| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একটা ভালো সুন্দর মন সবসময় ভালো ও সুন্দর করে ভাবে। পৃথিবীর সব ভালো মানুষ ভালো ঠাক। পোস্টে ভালো লাগা।
১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৩২
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ গোফরান ভাই। আমি সবকিছু পজেটিভ দিকটাই দেখি যেটা আমার মনেই শান্তি দেয়।
নিতিবাচক জিনিস মনে জমিয়ে রাখলে নিজেরই মনে কস্ট।
আপনার কিন্তু একটা সুন্দর গোফ রাখা উচিত নামের সাথে মিল রেখে
২৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৯
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন:
২০১৮ সালের ঘটনা। একটা সরকারী প্রকল্পে জব করি। প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৮ পর্যন্তই। আবার নতুন করে ডিপিপি করে ২০২০ পর্যন্ত করবে। তো নোটিশ আসলো, জব ছেড়ে দিতে চাইলে ছেড়ে দিতে পারেন, করতে চাইলে করতে পারেন তবে বেতন আদৌ পাবেন কী না জানি, ডিপিপি পাস হলেই পাবেন। এতবছরের জব হুট করেতো আর ছেড়ে দেয়া যায় না। তখন মিহিরের সাথে বিয়ে হয়নি...
লজ্জ্বায় কাউকে বলতেও পারছি না। কীভাবে জানি মিহির বুঝে গেলো বিষয়টা। বললো সমস্যা নাই, তুমি জবটা করো। বেতন পেলে পাইলে, না পেলেও সমস্যা নাই, তখন অন্য জব করবে। যতদিন তোমার বেতন হবে না ততদিন আমি সব টাকা দেবো।
একবছরও বেশি সময়পর সেই কাঙ্কিত পেতন পেলাম। এবং একবছরও বেশি সময় মিহির আমার খরচ, পরিবারের খরচ সব বহন করেছে। এই একটা মেয়ের কাছে আমি ঋণী। ভীষণ ঋণী। শুধু এটার জন্য না। আরও অনেক ঘটনা আছে। বিয়েরপরেরও ঘটনা আছে। আমার মায়েরও ঘটনা আছে। পুরোটা লিখলে আপনার আর্টিকেলের চেয়ে বড় হয়ে যাবে...
তবে আমি মিহিরকে একটা কথা সবসময় বলি, আমি খুবই ভাগ্যবান। তোমার মত একটা জীবনসঙ্গী পেয়ে, এবং এমন একটা মা পেয়ে...
আপনার লেখা পড়ে মনটা ভরে গেলো।
ভালো থাকবেন।
ভালো থাকুক সমস্ত ভালো মানুষগুলো...
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৩
নতুন বলেছেন: আমার অভিঙ্গতায় আমি দেখেছি আপনি যদি মানুষকে ভালো জানেন মানুষও আপনাকে ভালো জানবে।
তবে আপনার মানুষ চিনতে হবে, দুস্তু মানুষ থেকে দুরে থাকবেন, তাদেরকে জীবনের সাথে জড়াবেন না। তখন তারা বেশি অনিস্ঠ করতে পারেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো উদাহরণ দিয়েছেন; কিন্তু আপনার উদাহরণগুলো দেশের সাধারণ মানুষের জন্য মোটামুটি ব্যতিক্রম হবে। আরেকটা কথা স্বাধীনতার ৪৯ বছর পর, দেশের এক শ্রেণীর অবস্হা আমেরিকা থেকেও ভালো হওয়ার পর, আপনার দরকারী ঔষধটা হাসপাতালের নিজস্ব ফার্মেসীতে নেই কেন?