![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবু তাহের ছিলেন বাংলাদেশি একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং বামপন্থী বিপ্লবের নেতা ছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি ছিলেন ১১নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার।আবু তাহের আসাম প্রদেশের বাদারপুরে ১৯৩৮ সালের ১৪ই নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। পরে আসাম থেকে তার পরিবার বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলায় আসেন। তার বাবার নাম মহিউদ্দিন আহমেদ এবং মায়ের নাম আশরাফুন্নেসা। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করেন চট্টগ্রামের প্রবর্তক বিদ্যালয় ও কুমিল্লার ইউসুফ বিদ্যালয় থেকে। পরবর্তীতে ১৯৫৯ সালে সিলেটের এমসি কলেজ থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ এবং গবেষণা ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করেন ।১৯৬১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে অফিসার হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৬২ সালে কমিশনপ্রাপ্ত হন। ১৯৬৫ সালের ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে কাশ্মীর আর শিয়ালকোট সেক্টরে যুদ্ধ করেন তিনি৷ সে যুদ্ধে তিনি আহত হন৷ একমাত্র বাঙালি অফিসার হিসাবে তাকে মেরুন প্যারাস্যুট উইং নামক সম্মাননা প্রদান করা হয়৷
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অফিসার হিসাবে তাহের কমান্ডো প্রশিক্ষণ লাভ করেন এবং পরে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষক হিসাবে কাজ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাহের সম্মুখ সমরে আহত হন এবং এক পা হারান। কর্নেল তাহেরের সব ভাইবোন মুক্তিযুদ্ধে তার নেতৃত্বে ১১ নং সেক্টরে যৌথভাবে যুদ্ধ করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধের পরে তাহের প্রথমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্নেল পদে দায়িত্ব পালন করেন কিন্তু মতবিরোধের জন্য পদত্যাগ করেন। তিনি বামপন্থী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর তার নেতৃত্বে সিপাহি জনতার বিপ্লব সংঘটিত হয় যা খালেদ মোশাররফ সরকারের পতন ঘটায় এবং জেনারেল জিয়াউর রহমানকে কারামুক্ত করে।পরবর্তীতে দায়েরকৃত এক হত্যা মামলায় তাহেরকে সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় এবং ১৯৭৬ সালের ২১শে জুলাই তাকে ফাঁসি দেয়া হয়। তথ্য: ইন্টারনেট।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
তিনি জাতির জন্য যুদ্ধ করেছিলেন; মুক্তিযুদ্ধ অবধি সব সঠিক ছিল; তাঁর ভাবনায় দরিদ্র মানুষেরা ছিলেন, সেটাও সঠিক ছিল; কিন্তু জেনারেল জিয়া কি করছেন, উনি বুঝতে পারেননি; এবং তখনকার সেনা বাহিনী কখনো সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে প্রস্তুত ছিলো না, সেটা তিনি বুঝতেন না; অকালে তাঁকে প্রাণ দিতে হয়েছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাইয়া।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৫৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: স্মরণীয়, বরণীয়
২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত ভাইয়া।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:২৮
blogermassud বলেছেন: ভালো লাগল একজন মুক্তিযোদ্ধার কথা শুনে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১২
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হুম।