![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অধ্রের চেয়ে বেশী ভাঙ্গার চেয়ে ভালো, ছিন্নের তরে অন্যের কারও। আমি শুন্য দিয়ে পুর্ণ হয়েছি, চুর্ন হেও ধন্য রয়েছি। পন্যতেই নগন্য আমার তুল্য মুল্য স্বল্প। আমি মৃতত টিনের ডানা ভাঙ্গা কুল, বন্য তরুর ভিন্ন চেরা ফুল। আমি বাকা চোখের রুক্ষ আকা হাসি। দুর হতে কেউ আর বলো না ভালবাসি। তাহসান।
তুমি কি মনে করতে পারছ আব্বু কত বছর তুমি তোমার ছেলে মেয়েদের দেখ না? তোমার সন্তানরা কতদিন তাদের বাবাকে বাবা বলে ডাকতে পারেনা? সেই যে ১৯৮৮ সালের মাঝামাঝিতে তুমি কোথায় যে চলে গেলে আর তোমাকে ফিরে পেলাম না আমাদের মাঝে । দেখতো ২১টা বছর পার হয়ে গেছে। তোমার সেই ছোট্ট মেয়েটা আজ কারও ঘরের বউ, বড় মেয়েটার একটা পাকনা মেয়ে হয়েছে। সারা দিন শুধু নানী নানী করে। তুমি থাকলে সাথে নানা নানা ও ডাকতে পারত। আর তোমার দুটো ছেলে জীবন সংগ্রামের এক সীমাহীন পথে সংগ্রাম করে যাচ্ছে। আজ তারা নিজের পায়ে প্রতিষ্ঠিত। শুধু প্রতিষ্ঠিত বললে ভুল হবে, তারা আজ এমন অবস্থানে আছে হয়তো তুমিও তাদের এই অবস্থানে পৌছাতে সমর্থ হতে না। কিন্তু তারা স্রোতের বিপরীতে যুদ্ধ করে, মায়ের চোখের পানির দিকে চেয়ে নিজেদের এমন ভাবে গড়ে তুলেছেন কেউ তাদের দিকে আঙুল তোলে বলতে পারবেনা এরা তোমার সন্তান। আজ তাদের তোমার পরিচয়ের প্রয়োজন নেই, নিজেরদের গুণে আজ সবার কাছে পরিচিত। তারা তাদের মায়ের যোগ্য সন্তান হয়েছে। মায়ের চোখের পানির মূল্যদিতে শিখেছে।
হ্যাঁ আমরা আমার মায়ের সন্তান। তোমার পরিচয়ে নিজেকে পরিচিত করতে চাইনা। কি দিয়েছ তুমি আমাদের ? তোমার নামের কোন অংশটুকুও নিজের নামের ব্যবহার করতে পারিনা। তুমি আমাদের ফেলে চলে গেলে একবারও ভাবলে না এই চারটা সন্তানকে নিয়ে তাদের মা কিভাবে কি করবে? তোমার বড় মেয়েটার বয়স মাত্র ১২ বছর আর ছোট মেয়েটা ১০ মাসের( যে তোমার কোন কিছু পায়নি) । বড় ছেলেটা ৯ বছর আর ছোট ছেলেটা ৩ বছরের। তুমি কি জানো কিভাবে তোমার স্ত্রী এদের মুখে খাবার তুলে দিয়েছে? তুমি খুব ভালো ভাবেই জানো তোমার বাড়ির মানুষ কত নিচু প্রকৃতির। তারা তোমার স্ত্রীর অসহায় অবস্থার সু্যোগ নিতে চাইতো। গ্রামের সব অসহায়রা যখন সরকারী রিলিফ এর গম পেত কিন্তু তোমার বুড়ি মাকে চেয়ারম্যান রিলিফ দেয়নি, তার নাতিদের মুখে একবেলার খাবার তুলে দিতে। বলে দিয়েছে তোমার স্ত্রীকে যেতে। কিন্তু তোমার স্ত্রী পশুদের সাথে আপোষ করেনি, তাদের কাছে নত হয়নি। তার পাশে এসে দাড়িয়ে ছিল তার বাবা মা, কলেজ পড়ুয়া ভাইয়েরা। টিউশনি করে বোনের সন্তানদের আহারের ব্যবস্থা করেছে। ভাগ্নে ভাগ্নীদের জন্য মামারা ২০ মাইল হেটে মাথায় করে মায়ের দেয়া খাবার বোনের বাড়ি এনে দিত। তারা বার বার তাদের বোনকে নিজেদের কাছে নিয়ে ্যেতে চেয়েছে কিন্তু আমাদের মা তোমার পথ চেয়ে তোমার সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে সকল কষ্ট মুখ বুজে সয়ে গেছে।
তুমি জানো তোমার বড় সন্তান একদিন বাড়িতে এসে কাদতে কাদতে তার মায়ের কাছে কি বলেছিল " মাগো কাকা দোকান থেকে আমাদের চাল দিতে না করে দিয়েছে। আমরা কি খাবো?"। সরকারী চাকরী জীবি ছোট ভাই তোমার সংসারের জন্য মাসে ২০ কেজি চাল এর খরচ ও দিতে অপারগতা জানায়। তোমার অসহায়া স্ত্রী আর তোমার মায়ের কান্নায় সেদিন গাছের পাতা গুলোও নিরবে কেদেঁছিল। তোমার কোন আত্বীয় স্বজন সেদিন আমাদের পাশে দাড়ায় নি। দাড়িয়ে ছিল আমাদের নানা। তিনি তার মেয়ে আর নাতীদের নিয়ে আসেন নিজের কাছে। তোমার মায়ের আহাজারী আর বুক ফাটা কান্না দেখে তোমার বড় ছেলে থেকে যায় দাদীর সাথে। সেই সাথে নিজের জীবন থেকে শিক্ষার আলো আসার সব টুকু পথ বন্ধ করে।
তোমার বড় মেয়ে আর ছোট ছেলে নানা বাড়িতে থেকে লেখা পড়ে শুরু করে এবং তারা তাদের প্রচেষ্টার সব টুকু ঢেলে দেয় নিজেদের গড়তে। পড়ালেখায় তারা এলাকায় সুনামের সৃষ্টি করে তাদের নাম এখনো তাদের স্কুলে, কলেজে সম্মানের সাথে মনে করে। এক সময় তোমার মা বুঝতে পারে নাতিকে তার কাছে রেখে সে কিছুই করতে পারবেনা। পাঠিয়ে দেয় নানা বাড়ি। কিন্তু ততদিনে সময় অনেক পেরিয়ে গেছে । নানা বাড়ি এসে মামাদের ব্যবসায় হাত লাগায় তোমার বড় ছেলে। একসময় মামারা ও বুঝতে পারে ওদের জীবন গড়তে আরও কিছু করা দরকার পাঠিয়ে দেয় তোমার ছেলেকে ইউরোপে। ১০ বছরের পরিশ্রমে আজ সে সেখানে প্রতিস্ঠিত । যারা এক সময় একমুঠো আহারের জন্য হাহাকার করেছে শুধু তোমার কারণে তারা আজ টাকা পয়সা,বাড়ি গাড়ি সব কিছুরই মালিক হয়েছে। অভাবের কাছে পরাজিত না হয়ে অভাবকে পারাজিত করছে। কিন্তু তুমি কি জানো তোমার সন্তানরা আজো তাদের মায়ের মায়ের কাদতে কাদতে ক্ষয় হয়ে যাওয়া চোখের দিকে তাকিয়ে তোমায় অভিশাপ দেয়। তোমার ছোট মেয়েটা যে কোন দিন বাবা বল ডাকতে পারেনি আজো কাউকে তার মেয়ে আদর করতে দেখলে কেদে বুক ভাসায়। তোমার ছোট ছেলেটা যে কখনোই কারো কাছে নিজের কষ্ট গুলো প্রকাশ করে না সেও তোমাকে একবার বাবা বলে ডাকার জন্য পথ চেয়ে থাকে।
তুমি কি একবারও পারলে না আড়াল করে একটু খবর নিতে কেমন আছে তোমারা সন্তানরা? আমরা জানি তুমি দূর থেকে দেখছ আজ আমরা কেমন আছি। তোমার কি দেখতে ইচ্ছে করেনা, অভাবে ছুড়ে দেওয়া মুখ গুলো কেমন করে মলিন হাসি দেয়?
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৩
এন এইচ আর বলেছেন: সেটা আমরাও আজও বুঝতে পারিনি.......।
ধন্যবাদ আপনাকে.....
২| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১০
জটিল বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে , সাবাস ।
এরই নাম সফল জীবন সংগ্রাম ।
চালিয়ে যাও ভ্রাতা ...
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৫
এন এইচ আর বলেছেন: আমি এবং আমরা সংগ্রাম করছি, করে যাবো।
তাকে দেখাতে চাই তোমার মতো আমরা পরাজিত হইনি। পালিয়ে যাইনি জীবন থেকে
৩| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১২
আহছানউল্লাহ বলেছেন: আজ আমার চোখে ও কান্না পাচ্ছে সেই বাবার কথা মনে করিয়ে দিয়ে।আমিও তো বাবাকে দেখেনি যখন একেবারে চলে গেল আমাদের ছেড়ে।হে আল্লাহ তুমি তাদের আত্নাকে শান্তিতে রাখ।যারা আমাদেরকে ছেড়ে চলে গেছে চিরদিনের জন্য।
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৮
এন এইচ আর বলেছেন: আল্লাহ যাদের নিয়েছেন তারা ভালো থাকুক কিন্তু যে নিজে সরিয়ে নিয়েছে?
৪| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৫
তনুজা বলেছেন: অভিনন্দন ভাইয়া
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৯
এন এইচ আর বলেছেন: ধন্যবাদ তনুপা আপনাকে।
৫| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৬
জয় সরকার বলেছেন: অনেক সুন্দর হইছে লেখাটা............আজ মনটা এমনিতেই খারাপ.........আপনি আরো খারাপ করে দিলেন.....................।
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:২১
এন এইচ আর বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেবার জন্য দুখিত। আসলে তার কারণে আজ কিছু দিন ধরে আমি এতো মানসিক যন্ত্রনায় আছি যে বলে বোঝাতে পারব না।
৬| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১৯
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: কিছু বলার নাই। যার ব্যাথা কেবল সেই বুঝতে পারে। কাছাকাছি মানুষগুলো হয়তো একটু অণুধাবণ
করতে পারে। আপনার ফাদার ফ্যামিলি বলবেনঃ তারা হল সমাজের প্রকৃত নোংরা রূপ।
আপনাকে ভাই কিছু বলার ভাষা নেই। আপনি হয়তো আপনার অণুভুতিগূলো শেয়ার করতে চেয়েছেন।
শুধু +++ দিলেন আপনার মা,কিংবা ভাই,বোন অথবা আপনার জীবন সংগ্রামকে ছোট করা হয়,
তাই আমি শুধু স্যালুট জানাতে পারি। আপনার মা,ভাই,বোন,আপনার নানা এবং আপনাকে আমার
স্যালুট।
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:২৭
এন এইচ আর বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক গুলো জীবন নষ্ট করার চেষ্টা করে হয়তো নিজে সুখি হতে চেয়েছে কিন্তু সে কোন দিন পারবে না সুখি হতে যেখানেই থাকুক যে ভাবেই থাকুক।
৭| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:২৮
জয় সরকার বলেছেন: আরে ধুর দুখিত হওয়ার কিছু নাই............ভালো থাকবেন।আপনার অনুভুতি প্রকাশের দূরন্ততায় আমি অন্তত মুগ্ধ............
সবকিছুর পরে এটাই তো জীবন তাইনা????কষ্ট হলেও মেনে নিতে হয়............
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৩৩
এন এইচ আর বলেছেন: অনুভূতি গুলো অস্তিত্তের সাথে মিশে গেছে, হয়েছে জীবন সংগ্রামের শক্তি।
জীবনের সব ক্ষেত্রে আমাদের দিয়েছে এগিয়ে যাওয়ার চেতনা।
৮| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৩৩
নতুন গগন বলেছেন: খারাপ লাগছে..সতি্ত বেদনাদায়ক,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৩৬
এন এইচ আর বলেছেন: কিছু বেদনা বুকে ক্ষত সৃষ্টি করে কাউকে দেখানো যায় না।
৯| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৩৮
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: কাউকে কস্ট দিয়ে কেউ সুখি হতে পারে না ভাই। একসময় না একসময় সে সাফার করবেই, ভাই
আমি নিজের চোখে দেখিছি।তেমনি আপনার বাবা ও থাকার কথা না। তবে একটা বেপার কি জানেন
মানুষ অনেক সময় তার ভুল বুঝে বাট তার আর ফেরার পথ থাকে না।
ভাল থাকার চেস্টা করুন সব'দা।
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৪৭
এন এইচ আর বলেছেন: এত গুলো মানুষে সুখ হাসি আনন্দ চিরতরে নষ্ট করে কেউ যদি সুখি হতে পারে তবে কি সৃষ্টি কর্তার কোন বিচার নেই?
সে পারবে না কোনদিন আমার মায়ের চোখের পানির দাগ মুছে নিজে সুখি হতে, কিন্তু আমরা পারবো শুধু থাকবে কিছু না ভোলা অতীত।
১০| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: মনটা খারাপ করে দিলে ভাইয়াটা
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৪৯
এন এইচ আর বলেছেন: মন খারাপ করনা আপু। আমি পারিত মনে করিনা তাকে, কিন্তু কেউ একজন তার কিছু কথা জানতে চেয়েছিল। তাকে বলতে গিয়ে মনটাকে আর ধরে রাখতে পারছি না।
১১| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১১:০৬
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: সংগ্রাম.................. সংগ্রাম....................
শুণ্য থেকে জীবনের সব কিছু শুরু করে তা জয় করাই যোদ্ধাদের সাফল্য। পিছনে ফেলে দেন বিস্মৃতির ইতিহাস। এগিয়ে চলেন সেই পথে, যে পথ কঠিন সংগ্রাম করে অর্জন করেছেন। শুভ কামনা থাকবে সম সময়।
ভালো থাকুন মিতা।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৩৯
এন এইচ আর বলেছেন: জয় করেছি কিনা জানি না তবে কখনো পরাজিত হইনি। হবো না এি মনো বল অটুট আছে।
১২| ০৩ রা জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ইশতিয়াক অাহমেদ বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গোলো...আপনার বাবার হারিয়ে যাওয়ার কথা শুনে...
মনটা ভালো হয়ে গোলো...আপনার আপনাদরে জেগে ওঠার কথা শুনে...
ভালো থাকুন...
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৪০
এন এইচ আর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইশতিয়াক ভাই.........
আপনিও ভাল থাকুন।
১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ১২:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: নাহ দুই-তিন দিন পর ব্লগে এসে তিনটা পোষ্ট পড়লাম মন খারাপ করা। ভাল থাকবেন। অনে...ক ভাল। অন...নে..ক.. অন...নে...ক শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৪২
এন এইচ আর বলেছেন: মন খারাপের কথা পড়ে মনে কষ্ট নিতে নেই , অন্যের কষ্ট দেখে নিজেকে প্রস্তুত রাখতে হয়। কার জীবনে কখন কোন ঝড় আসবে কেউ জানে না। মন কে শক্ত করো........।
তুমিও ভালো থাকো সব সময়
১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ১২:৫৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি মাইনাস দিলাম।
কারন ব্যাপারটা আমি এইভাবে ধরে নেই, ভাগ্যান্বেষনে উনি যেখানে গেছেন সেখানে উনি সফল হননি। বরংচ এমন হতে পারে সে আরো অতলে তলিয়ে গেছে। আমরা খুব স হজেই অন্যের ভুলগুলো ধরতে পারি, এমনকি নিজের পিতা মাতারও। কিন্তু এটা ভাবি না, তারা নিশ্চয়ই আমাদের ভালোবাসেন আর অতিরিক্ট ভালোবাসেন বলেই জীবনে সবকিছু তুচ্ছ করে বড় একটা ডাইভ নেন। অনেকেই সফল হন বেশীরভাগ হন না। তখন পারিবারিক দ্বন্ধ গুলো চরমে ওঠে।
মনটা ভেঙ্গে গেলেও দেখেছি সেই বাবা বা মার মমটা এতটুকু কমে না।
আমি নিজে এমন দেখেছি বলেই আমি সন্তানের এমন বুক ভরা আকুতি খুব একটা স্পর্শ করেনি!
তাই মাইনাস!
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৪৮
এন এইচ আর বলেছেন: আপনার মতামত আর মাইনাচ সাদরে গ্রহীত হলো তবে আপনার সাথে আমি একমত কোন দিন হতে পারব না। আমার লেখায় আমি আমার জন্মদাতাকে ছোট করেছি। কিন্তু তাকে বড় করার মতো কোন গুনাবলী তার মাঝে আমরা পাইনি। তবে তাকে আর ছোট করে তুলে ধরবার মতো লেখনি শক্তি আমার নেই।
আপনাকে শুধু এটুকু বলি যে বাবা জীবনের কাছে পরাজিত!! হয়ে নিজের সন্তানকে দূরে ঢেলে দিতে পারে, তাকে বাবার মর্যাদা দিতে আমি হাজার বার বিব্রত হবো।
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৫০
~~~~~নিশ্চুপ নিরবতা~~~~~~ বলেছেন: ভাইয়া,এটা কি আপনার নিজের জীবনের কথা??? পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:০৪
এন এইচ আর বলেছেন: এটা আমাদের জীবনের কথা। মন খারাপ করতে নেই।
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৫৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে এই বাবাটা কাদের জন্য কিছু করতে গিয়ে পরাজিত হলো, তার কথাটা কি জানাবেন না?
ব্যাপারটা কি এক পেশে হয়ে গেল না?
যাই হোক, আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপারে আমি আর কিছু বলবো না। তবে কেনো জানি এখন মনে হয় কোনোকিছুর প্রোবাবিলিটিকেই ছোট করে দেখা যায় না! আমরা কিছুই জানি না, সব উপর ওয়ালা জেনে বসে আছেন!
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:০২
এন এইচ আর বলেছেন: তাহলে শুনুন সে দুবাই যাবার কথা বলে ঘর ছেড়েছিল। কিন্তু ১ বছর বাংলাদেশী খামে করে তার চিঠি আসতো.........। এরপর আর তাকে খুজে পাওয়া যায়নি।
সব কিছু ্যদি সে হারিয়ে থাকে তবে কেন সে আজ ফিরে এলো না। তার বাবার রেখে যাওয়া জায়গা সম্পত্তি দিয়েও সে আবার শুরু করতে পারত। তার ভিটায় আমাদের কোন পা পড়বে না। যে আমাদের অনাহারে রেখে পালিয়ে যেতে পারে, ২২ টি বছর কোন যোগা্যোগ না করে থাকতে পারে তাকে আমি ক্ষমা করব না।
১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ২:৫৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে এই বাবাটা কাদের জন্য কিছু করতে গিয়ে পরাজিত হলো, তার কথাটা কি জানাবেন না?
ব্যাপারটা কি এক পেশে হয়ে গেল না?
যাই হোক, আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপারে আমি আর কিছু বলবো না। তবে কেনো জানি এখন মনে হয় কোনোকিছুর প্রোবাবিলিটিকেই ছোট করে দেখা যায় না! আমরা কিছুই জানি না, সব উপর ওয়ালা জেনে বসে আছেন!উনি বড় ন্যায়বিচারক!
১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:০৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা অনুরোধ করবো, আমার কমেন্টগুলো দয়া করে মুছে দিন!
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:১২
এন এইচ আর বলেছেন: দরকার নেই। আমার সব ধরনের মানুষের সব রকমের কথা সহ্য করার ধর্য্য আছে।
১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:১০
~~~~~নিশ্চুপ নিরবতা~~~~~~ বলেছেন: আমার মেইল এড্রেস হল [email protected].........।
ইয়াহুঃ cryptic_sv
msn: [email protected]
পারলে তিনটা থেকে যেকোন একটা তে এড করে নিয়েন।ফেসবুকেও এড করতে পারেন।আপনার সাথে তো বেশ কয়েকদিন ধরেই পরিচয়,তাই বললাম।আমি আসলে অপরিচিত লোকজন এড করি না।কিন্তু আপনাকে কয়েকদিন আগে এড করতে চেয়েছিলাম।তখন বলা হয়নি.........।অসুবিধা না থাকলে করে নিয়েন
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:১৮
এন এইচ আর বলেছেন: ফেসবুকেরে কেন যেন আমি ভালো পাই না? ইয়াহুতে এডাইলাম ত
২০| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ৩:৩৯
তামিম ইরফান বলেছেন: বাকী সব পোষ্টগুলা কই????
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০
এন এইচ আর বলেছেন: আমার মডারেটর আমারে শাস্তি দিছে.........
২১| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ ভোর ৪:০৪
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
হৃদয়ছোঁয়া, দুঃখ জাগানিয়া ।
পোস্ট পড়তে পড়তে হেলাল হাফিজের কটি কথা মনে আসছিলো,-
"এভাবেই কেউ কেউ চলে যায়
চলে যেতে হয়,
এভাবেই কেউ কেউ বেছে নেয় পৃথক প্লাবন..."
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
এন এইচ আর বলেছেন: বাকি টুকু এমন হবে
সেই প্লাবনে কেউ কেউ ভেসে যায় হয়ে যায় নিশ্চিন্হ
কেউ বেচে থাকে আকড়ে ধরে খড় কুটো,
বুকে নিয়ে বিশাল এক ব্যাথার পাহাড়।
ধন্যবাদ আপনাকে অনেক অনেক
২২| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪০
উড়ুউড়ু বলেছেন: এটা কেবল আপনার ২য় পোষ্ট, কিন্তু যা লিখেছেন এমন হৃদয়ছোয়া লেখা অনেকদিন পড়ি না।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
এন এইচ আর বলেছেন: ধন্যবাদ দোআ রাইখেন........
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪০
সখ্য বলেছেন: ভালো থেকো ভাইয়া ভালো থেকো...এতো ভালো থেকো যেনো আরো হাজারটা ভাইয়া আপুরা তোমাকে দেখে শক্তি পায়..ছোট্ট ছোট্ট মনগুলো যেনো অসহয়ায় ভয়ে গুটিয়ে না যায় ওদের...
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৭
এন এইচ আর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে.....।
আমি চাইবো না আর কেউ আমাদের মতো এত কষ্টের জীবনে পতিত হোক। আর যারা পতিত হয়েছে তারা যেন ভেঙ্গে না যায়। নিজের প্রতি বিশ্বাস আর মনোবলই পারবে সকল বাধা দুর করতে।
২৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪৭
মুক্ত বয়ান বলেছেন: আপনারে নিয়ে এতদিন একধরনের ভাবনা ছিল.. আজ এই লেখাটা পড়ে ভাবনাগুলো সব ঝটকায় বদলে গেল।
ভাল থাকুন।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯
এন এইচ আর বলেছেন: কনকি না জানি কি ভাবতে ছিলেন..........।
তবে আমি কিন্তু মানুষটা সরল বৈচিত্রের অধিকারী। ভাল থাকবেন আপনিও সবার মাঝে........
২৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:১৩
নুশেরা বলেছেন: অভিনন্দন। শ্রদ্ধা।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০
এন এইচ আর বলেছেন: নুশেরাপু অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক দিন পর এলেন আমার ব্লগে।
ভাল থাকবেন সব সময়।
২৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৩০
প্রেসিডেন্ট মামা বলেছেন: আপনার মা কে আমার সালাম দেবেন আর বলবেন তার আরেকটা ছেলেও আছে তার চোখের জল মুছে দেবার জন্যে আর হাসি ফুটিয়ে দেবে যখন মা বলে ডাকবে।
ভাল থাকুন সবাইকে নিয়ে।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩
এন এইচ আর বলেছেন: মা মায়ের নেই কোন তুলনা। সকল ঝড় ঝাপটা সামলে আগলে ধরে রেখেছেন তার ৪ সন্তানকে। মায়ের কত ত্যাগ আর কষ্টের বিনিময়ে আজকের আমরা তার কোন পরিমাপ করা কোন দিনও সম্ভব হবে না।
আপনিও ভালো থাকবেন মায়ের ভালবাসার সন্তান হয়ে
২৭| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:২২
সোহানা মাহবুব বলেছেন: " তোমার কি দেখতে ইচ্ছে করেনা, অভাবে ছুড়ে দেওয়া মুখ গুলো কেমন
করে মলিন হাসি দেয়?" আপনার মাকে আমি স্যালুট করছি শ্রদ্ধা ভরে।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
এন এইচ আর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন চিরকাল........
২৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ১১:০২
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: কী বলব ভেবে পাচ্ছি না। ভাল থাকবেন।
০৫ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:৩৫
এন এইচ আর বলেছেন: কিছু কথা বলতে হয় না এমনিতেই বুঝা যায়।
২৯| ০৫ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:১৪
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
উঠুক হেসে তোর চারিপাশ
কান্না চেপে অন্যকে যে দেয় মধুর হাসি
সেই তো মহত্তম
সেই-ই তো সেই মানুষ
এসো ধারন করি সেই মানুষ কে।
আপনাকে, আপনার প্রিয় মা-কে জীবনের কঠোরতম সংগ্রামে বিজয়ী হওয়ায় জন্য অভিনন্দন।
০৫ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:৪০
এন এইচ আর বলেছেন: সুন্দর। সুন্দরতম একটা মন্তব্য করছেন। কামনা করি আপনার সময় গুলোও যেন প্রিয়জনের সাথে সুখে আর আনন্দে কাটে
৩০| ০৫ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আমরা আমাদের মায়ের সন্তান........সেজন্যই তো সংগ্রাম করে বিজয়ী হওয়া।
কিন্তু শেষের দিকে কেন ছোট ছেলেটা এখনো বাবাকে বাবা বলে ডাকার জন্য পথ চেয়ে বসে থাকে?.........যে বাবা জন্ম দেয়া ছাড়া আর কিছুই দিল না, তার জন্যও তাহলে মন কাঁদে? কেন, কেমন করে কাঁদে........ আমি আজো বুঝিনা।
সাহসী মায়ের সাহসী সন্তানদের অভিনন্দন।
০৫ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:১৯
এন এইচ আর বলেছেন: আপু জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়েছি আবার এমন সব সাফল্য পেয়েছি তা হয়তো কোন দিন কেউ ভাবেও নি। অভাবের মাঝে বেড়ে ওঠা মনটা আজ সব কিছুতেই পরিপূর্ণ কিন্তু বাবাকে বাবা বলে ডাকার মনের আকুলতা তো কোন দিন পূরণ হবেনা!! কেন আমি এরকম একটা বাবার সন্তান হলাম?
কেন হলাম না এমন বাবার সন্তান যার কাছে তার সন্তানের চেয়ে বড় কিছু নেই। আজও যখন আমার মায়ের নাকে নাক ফুল দেখে কেউ জানতে চায় আপনার স্বামী কোথায় থাকে? মা নিশ্চপ থাকে। কি জবাব দেবে আমার মা? মরে গেছে, হারিয়ে গেছে, না পালিয়ে গেছে? কেন আমার মমতাময়ী মা তার মতো একজন মানুষের জন্য চোখের পানি ঝড়াবে? বাবা ডাকতে চাই সেই বাবাকে যে আমার মায়ের চোখের পানির কারণ হতো না।
৩১| ০৫ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৫০
একজন সৈকত বলেছেন: ফজরের আজানের পর পরই আপনার লেখা পড়লাম। সুবেহ সাদিকের নীরবতা আর বাবার প্রতি আপনাদের আকুলতা মিলেমিশে এক হয়ে গেল। দুটো ব্যাপারই এত পবিত্র!!
হৃদয় কেঁদে উঠে, চক্ষু অজান্তেই আর্দ্র হয়ে উঠে।
আপনাদের ভাই-বোনদের সাথে সাথে আপনার মা এবং দাদীর জন্যও অনেক কষ্ট লাগলো
তবে ভালো লাগলো এই ভেবে - আমাদের দেশের অজস্র জীবন-সংগ্রামে লড়তে থাকা মানুষের জন্য আপনাদের পরিবার উদাহরণ স্বরূপ । আপনাদের জীবন সফলতা আমাদের জন্য আলেখ্য বটে।
জীবন কাহিনী শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বাবার জন্যও দোয়া করুন - নিঁখোজ মানেই পলাতক নয়!
ভালো থাকুন।
০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:১৫
এন এইচ আর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে....। তবে একটা কথা কি
নিঁখোজ মানেই পলাতক নয়! কিন্তু যে পালিয়ে যায় তাকে কি বলা যায়?
৩২| ০৬ ই জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪০
অক্ষর বলেছেন: কিছু বলার নাই রে ভাই
০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:১৬
এন এইচ আর বলেছেন: না বলা টাই ভালো.......।
৩৩| ০৬ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭
প্রচেত্য বলেছেন: কি বলব !
০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:১৫
এন এইচ আর বলেছেন: কিছু বলার নাই
৩৪| ০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:৩৬
সহেলী বলেছেন: তোমার জন্য আমার গর্ব হচ্ছে ।
তোমার মায়ের জন্য শ্রদ্ধা ।
সামনের দিনগুলোতে যেন গর্বিত থাকতে পারি সে চেষ্টাই করো । জানি জীবনের পথ জটিল । তবু আশা করি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তোমার যেন এমনি মাথা উঁচু করে চলার মত অবস্থা থাকে ।
০৭ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
এন এইচ আর বলেছেন: সেই ছোট বেলা থেকে মা আমাকে নিয়ে একটু বেশী গর্ব করে। তার গর্বগুলো যেন মিথ্যে না হয়ে যায় সে জন্য নিজেকে একটা মুখোসে আড়াল করি। আজও সেই মুখোস পড়েই দিন যাপন করি। অনেক কিছু দেখেও দেখি না, বুঝেও না বুঝার ভান ধরে থাকি, অনেক কথা কানে এলেও না শোনার অভিনয় করি।
জীবনের জটিলতায় হয়তো মুখোসটা ঝড়ে পড়তে পারে। কিন্তু আড়ালে থাকা মানুষটা বদলাতে মনে হয় আর পারবে না। তোমাদের দোআ কে সাথে করে যেন মায়ের মাথা চির উন্নত রাখতে পারি। তাতেই আমার সব চাওয়া পাওয়া পূরণ হবে।
৩৫| ০৭ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৫২
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
আপনার মা ভাই বোন নানা এবং আপনার জন্য অভিনন্দন , শ্রদ্ধা ও স্যালুট।
আচ্ছা, আপনার দাদীর প্রসঙ্গ আর আসেনি? উনি কোথায়?
০৭ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১০
এন এইচ আর বলেছেন: ধন্যবাদ জনিপ আপনাকে......
কিছু দিন আগে তার মৃত্যুর ১২ তম বার্ষিকী গেল। এই একটা দিনেই মা শুধু ঐ বাড়িতে যান।
৩৬| ০৮ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:৩৫
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন:
১০ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:০০
এন এইচ আর বলেছেন: এমন সুন্দর হাসি দেওয়া মুখটা বেজার করে রাখতে নেই......।
৩৭| ০৯ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২৫
কঁাকন বলেছেন: কিছু বলার নেই
ভালো থাকুন
জয়ী থাকুন
১০ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:০৬
এন এইচ আর বলেছেন: ভালো থাকার চেষ্টাতেই মনে হয় ভালো আছি। আপনিও ভালো থাকুন। নিয়মিত ব্লগে আসুন,
৩৮| ১১ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: কেমন আছেন? ভাইয়া কি খুব ঝামেলার মাঝে আছেন?? নতু কোন পোষ্ট নাই যে???
৩৯| ২৬ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৫০
রাস্তার ছেলে বলেছেন: "বন্ধু তোমার স্বপ্নটাকে জাপটে ধরে থেকো,
বেঁচে থাকার স্বপ্নটাকে আঁকড়ে ধরে থেকো" -
সুমন বোধহয় এরকমই কিছু একটা বলেছিল!
২৭ শে জুন, ২০০৯ রাত ১২:১৬
এন এইচ আর বলেছেন: আমিত শুনি নাই ভাইয়া আবার কখন এটা বলল?
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৯
মানবী বলেছেন: তিনি জীবিত কনিা বুঝত পারছিনা!!!
যা কিছুই হোক, আপনি এবং আপনারা ভালো থাকুন এন এইচ আর
+