![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই নেত্রির ফোনালাপ প্রকাশ করে ইনুরা একটা ভাব নিতে চাইছিলো, উল্টো এখন তাদের,........... ছেড়ে দে মা কেদে বাচি অবস্থা ......ম্যাডাম খালেদা তো প্রাইম মিনিষ্টার কে আছ্ছা মত ধোলাই দিল .........পুরো রেকডিং এ..........শুনলাম, শুধু ধোলাই আর ধোলাই ......শুধু ধোলাই আর ধোলাই ....শুধু ধোলাই আর ধোলাই
ব্যাপার টা হছ্চে ধোলাই এর, একজন কুড়ি ডজন ডিগ্রি ধারি দেশের প্রধান মন্ত্রিকে এভাবে অষ্টম শ্রেনি পাশ (আাওয়ামি ঘরনা ব্যাক্তিদের মতে) নেত্রির ক্ষুরধার কথা ও প্রচন্ড যুর্ক্তিতে হেরে যাওয়া সত্যিই অসাধারন,
হাসিনাকে দেওয়া খালেদা জিয়ার ৬ টা বাঁশ!!!
বাঁশঃ ১।
খালেদা- আপনি কাল রাতে ফোন করতে পারতেন।
হাসিনা- আমি রাত জাগি না। আমি নামাজ পড়ি, নিয়মিত কোরআন পড়ি।
খালেদা- নামাজ পড়েন। কোরআন পড়েন। নামাজিদের গুলি করেন হত্যা সবই করেন।
বাঁশঃ ২।
খালেদা- কাল রাতে কেন ফোন দিলেন না। তাহলে আমি দলের নেতাদের সঙ্গে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিতে পারতাম। আমি তো ৭টায় অফিসে গিয়েছিলাম। ফোন করলেই পেয়ে যেতেন।
হাসিনা- তখন তো রাত।
খালেদা- ৭টা রাত নয় সন্ধ্যা।
বাঁশঃ ৩।
খালেদা- সময় মতো ফোন করেননি। আমি দুঃখিত। কাল ফোন করলে পরিবেশ পরিস্থিতি অন্যরকম হতো।
হাসিনা- আমার এডিসি দেড়টা থেকে চেষ্টা করেছে।
খালেদা- ফোন না বাজলে ধরার উপায় নেই।
হাসিনা- শিমুল বিশ্বাসের ফোনেও অনেক চেষ্টা করেছে।
খালেদা- আপনি বসেছিলেন ৬টার জন্য।
হাসিনা- আপনি জানেন আমাদের মিটিং ছিল। আমি মিটিংয়ে দেরি করতে পছন্দ করি না।
খালেদা- মিটিং জরুরি না এটা জরুরি ছিল।
বাঁশঃ ৪।
হাসিনা- ১৫ই আগস্ট আপনি কেন কেক কাটেন?
খালেদা- ওইদিন কি কোন মানুষ জন্ম নেবে না। আপনারা জিয়াউর রহমানের কথা বলেন। জিয়াউর রহমান তো আপনাদের আওয়ামী লীগকে জন্ম দিয়েছেন। আপনারা তো বাকশাল ছিলেন।
বাঁশঃ ৫।
হাসিনা- মানুষ হত্যা বন্ধ করুন।
খালেদা- মানুষ হত্যা আপনারা করছেন। আপনারা গান পাউডার দিয়ে বাস পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছেন। লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যা করেছেন। এসব হত্যার নির্দেশ আপনার মুখ থেকেই বেরিয়েছে। এর দায় আপনাদের।
বাঁশঃ ৬।
হাসিনা- জনগনের স্বার্থে হরতাল প্রত্যাহার করুন।
খালেদা- জনগনের স্বার্থে হরতাল দিয়েছি।
জয় বংলা
খালেদা জিয়াকে সামলা !!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
এক নীলান্জনার খোজে বলেছেন: কেন ভাই আমি কি মিছা কিছু পোষ্ট দিছি ???
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
দখিনা বাতাস বলেছেন: এইগুলা একটু মির্জা ফখরুল বা গোলাপী ম্যাডামরে জানানোর ব্যাবস্হা করেন। উনারা কেন জানি মন খারাপ করছে। ফোনালাপ প্রকাশ পাইছে দেখা বলে উনারা বিব্রত। এইগুলা জানাইয়া দেখেন উনাদের মন ভালো করা যায় কিনা। আর আপনারেও উপদেস্টা বানাইয়া ফালায় কিনা- কে জানে। তাড়াতাড়ি করেন ভাইডি
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
নষ্ট ছেলে বলেছেন: এই ইনুরাই আওয়ামী লীগকে আখেরি ুটকি মারাটা দিবে। বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধ করেছে। রক্ষীবাহিনী তাদের ৩০ হাজার কর্মী মেরেছে সুযোগ পেলে ইনুরা আওয়ামী লীগের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিবে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৭
এক নীলান্জনার খোজে বলেছেন: ঠিক বলেছেন,
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
আখিলিস বলেছেন: ১০ দিন আগে কোরবানীর মাংশ নেয়ার জন্য জড় হওয়া বস্তির মহিলারা বাসার সামনে জড়ো হয়েছিল, তারপর বিতরণ শুরু হলেই একজন দেখলাম কুৎসিত ভাষায় অন্য সবাই কে গালাগালি করে লাইনের সামনে এসে দাঁড়ালো । অন্য সবাইকে ১ প্যাকেট করে দিলেও ঐ মহিলার জঘন্য ভাষার থেকে মুক্তি পাবার জন্য ওকে ২ প্যাকেট দিয়ে তাড়াতাড়ি বিদায় করলাম। চলে যাবার সময় দেখলাম ঐ মহিলার মুখে বিজয়ের হাসি - দারুণ জিতেছে সে - সবাই পেয়েছে ১ প্যাকেট আর উনি ২ ।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
দুর্বলতার অমিত বলেছেন: আখিলিস বলেছেন: ১০ দিন আগে কোরবানীর মাংশ নেয়ার জন্য জড় হওয়া বস্তির মহিলারা বাসার সামনে জড়ো হয়েছিল, তারপর বিতরণ শুরু হলেই একজন দেখলাম কুৎসিত ভাষায় অন্য সবাই কে গালাগালি করে লাইনের সামনে এসে দাঁড়ালো । অন্য সবাইকে ১ প্যাকেট করে দিলেও ঐ মহিলার জঘন্য ভাষার থেকে মুক্তি পাবার জন্য ওকে ২ প্যাকেট দিয়ে তাড়াতাড়ি বিদায় করলাম। চলে যাবার সময় দেখলাম ঐ মহিলার মুখে বিজয়ের হাসি - দারুণ জিতেছে সে - সবাই পেয়েছে ১ প্যাকেট আর উনি ২
হাইরে খালেদা কে তো দেখি একদম বস্তির মহিলা বানাইয়া দিলেন
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
এক নীলান্জনার খোজে বলেছেন: কে কাকে কি বানাইছে........হে হে হে......পাবলিক কে ঠিক ই মজা নেছে ভাইডি
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: আখিলিস কে জেন আদালত করতিক প্রমানিত রঙ হেডেড ? ?
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ৭টা রাত নয় সন্ধ্যা...জটিল হইছে...
আর এই ধরনের যুক্তি কি বস্তির ভাষা নাকি...
হাসিনাই পুর্বে কথা টেনে টেনে আসল উদ্দেশ্যই ব্যহত করছে...
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
পান্থ নজরুল বলেছেন: এই ফোনালাপ নিয়ে বেশী ঘাটাঘাটি শুধু দূর্গন্ধই ছড়াবে সুতরাং বু্দ্ধিমানের কাজ হবে এড়িয়ে যাওয়া। ভাগ্যিস এ সংলাপ যে সামনাসামনি হয়নি নইলে সেই চুল নড়ানড়ি শুরু হয়ে যতো!!! মাননীয় দু'নেত্রীই দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। অতীত নিয়ে চিমটাচিমটি না করলেও চলতো। আর মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ফোনটা আরো আগে হলে তিনি আরো মহিমান্বিত হতেন। আর বিরোধী দলের নেত্রী এ অফারটা লুফে নিলে অনেক কিছু অর্জন করতে পারতেন।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
উযায়র বলেছেন: আবুশিথি বলেছেন: আখিলিস কে জেন আদালত করতিক প্রমানিত রঙ হেডেড ? ?
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ৭টা রাত নয় সন্ধ্যা...জটিল হইছে...
আর এই ধরনের যুক্তি কি বস্তির ভাষা নাকি...
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেম্বু-৭:
হাসিনা- আপনি জবাব দিতে পারেন। অসাংবিধানিক সরকার...
খালেদা- আপনারাই অসাংবিধানিক সরকারকে স্বাগত জানান। আপনিই এরশাদ ক্ষমতা দখলের পর বলেছিলেন, আই এ্যাম নট আনহ্যাপি।
হাসিনা- বলিনি। (পুরাই মিথ্য অসংখ্য পেপা কাটিং সহ ভিডিও রেকর্ড আছে )
খালেদা- আপনি মঈন উদ্দিন-ফখরুদ্দিনকে আপনাদের আন্দোলনের ফসল বলেছেন।
হাসিনা- না। (পুরাই মিথ্য অসংখ্য পেপা কাটিং সহ ভিডিও রেকর্ড আছে )
খালেদা- আপনি তাদের শপথ অনুষ্ঠানে গিয়ে বলেছেন, আপনাদের আন্দোলনের ফসল। মানুষ সে কথা ভুলেনি।
বেম্বু ৮- (আনক্লিন )
হাসিনা- আপনারা ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে হত্যাকাণ্ড করেছেন।
খালেদা- হত্যা আমরা করিনি। আপনি যতদিন থাকবেন, ততই আমাদের লাভ। আপনি যতই অশ্লীল কথা বলবেন ততই আমাদের লাভ।
বেম্বু ৯ -
খালেদা- ১৯৯১ সালে আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করেছি। একসঙ্গে কাজ করতাম। কিন্তু আপনি প্রথম দিনেই সংসদে বললেন, একদিনও শান্তিতে থাকতে দিবেন না।
হাসিনা- নো। (কত বড় মিথ্যা !! অথচ সংসদেই সেই ডকুমেন্টস আছে, শত শত পত্রপত্রিকার কথাতো বাদই। এই এত বড় মিথ্যা বলার পরও তার সমর্থকদের আহা বাহা ভাব দেখে মনে শুধু করুনাই হয় )
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৫
আখিলিস বলেছেন: খালেদা কে দেয়া জনগনের বেম্বু: এতদিন জানতাম আপনি খালি অশিক্ষিত, এখন বুঝলাম আপনি চরম অভদ্রও ! সাথে সাথে আপনার বংশের ব্যাপারে শোনা যাবতীয় তথ্যও প্রমাণিত বুঝলাম । আপনি বরং দেশনেত্রী না হয়ে বুয়ানেত্রী হন - দারুণ মানাবে !
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
এক নীলান্জনার খোজে বলেছেন: for BAL ???
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
স্বাধীকার বলেছেন: তথ্যমন্ত্রী আজ সুর বদলে বলছেন, যারা ফাসঁ করেছেন তাদের খুজেঁ বের করবেন, আইনগত ব্যবস্থা নিবেন!!!!!!
টেলিফোনে দাওয়াত-আলোচনার যাওয়ার জন্য, নট টেলিআলোচনা-খেয়াল করুন তাদের টেলিফোনটি দাওয়াতের, সেটা জনগনের স্বার্থে কিংবা কোনো প্রকাশ হওয়ার মতো ছিলোনা কোনোভাবেই। বরং খালেদা জিয়া দাওয়াতে আসার পর যে আলোচনা হতো-সেটাতে জনস্বার্থ ছিলো, সেটা প্রচার হতে পারতো। তারপরও দুই পক্ষের একমত হলেই কেবল তা প্রকাশ করা সমুচিত, অন্যথায় শিষ্টাচারের লংগন-যা এই সরকার করেছে।
লোক দেখানো পরিকল্পিত টেলিফোন এর প্রকৃত উদ্দেশ্য যে হরতাল প্রত্যাহারের কৌশল ছিলো, সেটা প্রমানিত হয়েছে। আলোচনার জন্য টেলিফোন করা হলে প্রধানমন্ত্রী হরতাল প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী প্রত্যাহার করতে পারবেন না জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী জনগনের উপর এটা ছেড়ে দিতেন, মানুষ তাদের মতামত জানাতো। কিন্তু বারবার প্রধান মন্ত্রীর এই পীড়াপিড়িতে প্রমান হয়, তার আসল উদ্দেশ্য ছিলো হরতালটি প্রত্যাহার করানো, জোটের মধ্যে অবিশ্বাস ধরানো।। এটার প্রমান পাবেন, যখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, একবার আপনি, একবার আমি-তাহলে আমরাই সিদ্ধান্ত নিই(!)-এটি সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক কথা, এদেশে বহুদল আছে, বহুমত আছে, সুধীজন আছে, বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ আছেন-দেশের রাজনীতি কিংবা ক্ষমতা বা নির্বাচনের সিদ্ধান্ত কেবল আম্লীগ বিএনপির উপর নির্ভর করতে পারেনা, এটা কাম্যও নয়।
ইতিমধ্যেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে তথ্যমন্ত্রী তদন্ত করার কথা বলেছেন, হাওয়া ঘুরে গিয়েছে। চালাকিতে সাময়িক জেতা যায়, আখেরে তার জন্য বেশী মূল্য দিতে হয়, অপদস্তও হতে হয়। আমরা সময়ের উপর ছেড়ে দিলাম। আগামীর জন্য স্বাক্ষী হলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
শেখ তাওহিদুজ্জামান বলেছেন: তুমি একটা পুরা ই ছাগু। কুকুরের সাথে কুকুর ই শুধু কামড়া - কামড়ি করতে পারে।