নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ভৌতিক কাহিনী - পরী সাধনা (প্রথম পর্ব)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৩



- তোরে আমি আগেও কয়ছি, এই লাইন থেইক্যা চইলা যা। আমি তরে কিছুই শিখামুনা। নিজের সর্বনাশ করিস না।
- আমার সর্বনাশ আমি নিজেই বুঝমু। আপনে শুধু আমারে মন্ত্রটা দেন। নিয়ম কানুন সব আমি আগেই শিখছি!
- তোরে শিখাইলে তুই সবাইরে কইয়া দিবি। সবার সর্বনাশ করবি রে তুই!
- গুরু, আপনারে কসম দিয়ে কইতাছি, আমি কাউরে কমু না। আপনের কথা না শুনলে তো আপনে আমারে সাথে সাথেই বান মাইরা দিতে পারবেন। আপনার কাছ থেইক্যা পালাইয়া এই দুনিয়ায় যামু কই আমি?

কথা অতিশয় সত্য। কাপালিক মোহনরাজ রক্তলাল চোখে হাশিমের দিকে তাকিয়ে হাশিমের মনের কথাগুলি পড়তে শুরু করল......

এক
নিশুতি রাত। চারদিকে নিঃস্তব্ধ অন্ধকারের হাতছানি। ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভিতরেও হাশিম একমনে ঘন জঙ্গলের ভিতরে হেঁটে যাচ্ছে। অনেকদুর হাঁটার পর মাটির ঘরটা চোখে পড়ল হাশিমের। এই ঘরটা ওর বাসা থেকে অনেক দূরে। বহুদিন আগে এটা ব্যবহার করা হতো। প্রথম যেদিন খুঁজে পায় এই ঘরটা, সেদিন দরজা খুলে ভিতরে ঢুকে হাশিম সাথে সাথেই বুঝে যায়, ঠিক এই রকম একটা ঘরের কথাই বলেছে গুরু। অন্ধকারাচ্ছন্ন, সূর্যের আলো খুব একটা প্রবেশ করে না দিনের বেলা এখানে আর বহুদিন ধরে এই ঘরে কোন মেয়ে বা মহিলার আগমন ঘটেনি, যেটা ও মনপ্রান দিয়ে চেয়েছিল। যথেষ্ঠ সাফসুতর করে গতকালকে ঘরটা কাজে লাগানোর মতো তৈরি করলেও, আজকেই সাধনায় বসবে ও। চান্দ্রমাসের প্রথম রাত আজকে, তার উপর আবার বৃহঃস্পতিবার। ঠিক যেমন রাত ওর দরকার। সাথে আনা সব জিনিসপত্র মেঝেতে নামিয়ে রেখে হাত ঘড়ির দিকে তাকাল হাশিম। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা।
হাতে সময় বেশি নেই দেখে তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করল হাশিম………..

রাত বারটা বাজার সাথে সাথেই ঘরের মাঝখানে নতুন সবুজ একটা ছোট কার্পেট বিছিয়ে দিল প্রথমে। সারাঘরে তীব্র গন্ধের একটা আতর ছিটিয়ে দিয়ে, সারা ঘরে লাল জংলি গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে দিল। কাপড় পরিবর্তন করা শুরু করল হাশিম। রেশমি কাপড়ের প্রিন্স কোটটা আজকেই দর্জির কাছ থেকে নিয়ে এসেছে ও। রেশমি কাপড় দিয়ে বানানো নতুন কাপড়চোপড় পড়া শেষ হতেই, মাথায় একটা বড় টোপড় দেয়া নতুন পাগরী পড়ল ও। চারটা চার রঙ এর মোমবাতি মন্ত্রপড়া প্যাকেট থেকে বের করে সবুজ কার্পেটের চারপাশে মেঝেতে রেখে জ্বালিয়ে দিয়ে নিরাপত্তার বেষ্টনী দিল হাশিম। আতরটা সারা গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে নিয়ম মতো কার্পেটের উপর চন্দ্রাসন গেড়ে বসল হাশিম। সামনে কার্পেটের উপর ছোট একটা নতুন কাঠের পিড়ির উপর গুরুর দেয়া পিতলের থালাটা রাখল। ব্যাগ থেকে কস্তুরি, মেশক আর গোলাপ জল বের করে মন্ত্র পড়তে পড়তে পিতলের থালার উপর নিয়ম মতো নির্দিষ্ট একটা নকশা বারবার আঁকা শুরু করল হাশিম।
টানা কয়দিন যে সাধনা চলবে হাশিম নিজেও জানে না.....


দুই
টানা তিন রাত্রী সাধনার পর ক্লান্ত হয়ে হাশিম প্রায় ঘুমিয়ে পড়েছে সেই সবুজ কার্পেটের উপর। হঠাৎ ঘরের ভিতর হালকা ধুম করে একটা শব্দ হতেই ঘুমটা ভেঙ্গে গেল ওর। মাত্র কিছুক্ষন আগেই ঘুম এসেছে, তাই হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ায় হাশিম বুঝতে পারছে না কিসের শব্দ হলো! হালকা নীলাভ একটা আলোয় ডুবে আছে যেন ঘরটা। কিছুক্ষণ পর হাশিমের মনে হলো কামিনী ফুলের তীব্র ঘ্রানে পুরো ঘরটা ভরে গেছে! অবাক হয়ে গেল ও, বেশ ভালো করে সারা ঘরেই তীব্র আতর দিয়েছিল ও। কোথায় গেলে সেই আতরের ঘ্রান? দুচোখে লেগে থাকা ঘুমের রেশ চট করে কেটে গেল। ঠিক সেই সময় ঘরের ভেতর শুনতে পেল কংকনের টুংটাং আওয়াজ। হালকা করে মাথা তুলে তাকাতেই দেখল আবছা একটা ছায়া যেন আড়াল করে আছে এক নারীকে। খুব উজ্জল গৌড় বর্ণের শরীর থেকে নীলাভ সাদা আভা বিচ্ছুরিত হচ্ছে, গাঢ় সাদা রংয়ের কাপড় পড়নে, ঘন লাল লম্বা চুলের গোছা সামনে ভারী উঁচু বুকের উপর বিছানো। দুহাতে মোটা মোটা স্বর্ণের বালা, গলায় স্বর্ণের একটা বড় হার ঝুলছে। ব্যাখ্যাহীন একটা ভঙ্গিতে দাড়িয়ে ওর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি করে হাসছে। অসহ্য সুন্দর সেই শারীরিক গঠন! কোন নারী এতটাই রুপসী হতে পারে সেটা একে না দেখলে হাশিম জানতই না । এ যেন অপার্থিব জগতের কোন সেরা শিল্পী, নিজ হাতে আপন মনে তৈরি করেছে এই নারীকে অকল্পনীয় অসহ্য সৌন্দর্য দিয়ে। চন্দ্রাহতের মতো সেদিকে তাকিয়ে রইল হাশিম। ওর মাথা ঠিক কাজ করছে না, ভুলে গেল এর পরের কি কি কাজ করতে বলেছিল কাপালিক মোহনরাজ। চোখে চোখ রেখে এক পা দুই পা করে আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছে সেই নারী ওর দিকে। অল্প একটু দূরে দাঁড়িয়ে কামনারত ভঙ্গিতে বুকের উপর রাখা কাপড় ফেলে দিল। অসম্ভব সুন্দর সেই পীনোন্নত বুকের দিকে তাকিয়ে হাশিম ভুলে গেল মোমবাতি দিয়ে নিরাপত্তায় ঘেরা কার্পেটের কথা। দুই হাত তুলে হাশিমকে কাছে ডাকা সেই কামনার আহবান ও কিছুতেই উপেক্ষা করতে পারল না। ছুটে যেয়ে পাগলের মতো জড়িয়ে ধরল হাশিম ওরই সাধনায় ডেকে আনা প্রেয়সীকে। ওর মাথায় কিভাবে যেন শুধুই একটা চিন্তা ঘুরছে, এর সাথে ওকে যেভাবেই হোক সংগম করতে হবে। একবার দুইটা শরীর মিলিত হতে পারলেই এই পরী সারা জীবন ওর বশীভূত হবে। প্রচন্ড শারীরিক কামনায় এর শরীর থেকে শাড়ি খুলে ফেলল হাশিম। এক পলকের মধ্যেই হাশিমের সব কাপড় ওর গা থেকে একে একে খুলে পড়ে গেল। এই অপরূপা নারীদেহের স্পর্শে হাশিমের সারা শরীরে অকল্পনীয় যৌন উত্তেজনা এসে ভর করল।
পাগলের মতো আদর করতে করতে ওর প্রেয়সীকে নিয়ে হাশিম মেঝেতে শুয়ে পড়ল......


তিন
হাশিমের ঘুম ভাঙ্গল পরের দিন প্রায় দুপুর বেলা। চোখ খুলতেই দেখতে পেল সারা ঘর ভয়ংকর তান্ডবে কে যেন প্রায় সব কিছুই তছনছ করে ফেলেছে! উঠে বসার চেস্টা করতেই টের পেল সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা। ওর শরীরে কোন কাপড়ই নেই। সবুজ কার্পেটটা প্রচন্ড আক্রোসে কেউ কুচি কুচি করে কেটে ফেলেছে। কাঠের পিড়ি সহ গুরুর দেয়া পিতলের থালাটা নেই। আঁতিপাঁতি করে সারা জায়গায় খুঁজল হাশিম, কিন্তু কোথাও নেই। আর এটা বুঝার সাথে সাথেই ওর সারা শরীরে হীমশীতল ভয়ের একটা স্রোত বয়ে গেল। গুরু যেকোন মূল্যে এটাকে হাতছাড়া না করতে বলেছিল, আর পরী হাজির হবার পর সর্বপ্রথম এর নাম জিজ্ঞেস করতে বলেছিল। কোনটাই করেনি ও। তার মানে ওকে ঠিকই প্রলুব্ধ করে কার্পেট থেকে বের করে নিয়ে এসেছিল। দুইপায়ের মাঝখানে হঠাৎ ব্যথা এসে ভালো করে ওকে বুঝিয়ে দিল গতকাল রাতে কি সর্বনাশ হয়েছে ওর! অনেক কষ্ট করে উঠে দাড়িয়ে গতকালকে পড়ে আসা পুরানো লুঙ্গিটা পড়ল। মাটির ঘরটা থেকে যখন ও বের হয়ে আসল, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হলো ওর। সমস্ত শরীরটা কেমন যেন ভারী ভারী লাগছে ওর আর মাথাটা ঝিম ঝিম করে ব্যথা করছে।
কোন রকমে বাসার দিকে রওনা দিল হাশিম.....


চার
পনের দিন পরের কথা। কাপালিক মোহনরাজের সামনে হাশিমের বাবা বসে আছে। খুব মনোযোগ দিয়ে হাশিমের বাসায় কি কি উপদ্রব শুরু হয়েছে সেটা শুনছে কাপালিক। হাশিমের বাবা বলা শুরু করল-
- বাড়ীর উপর গত এক সপ্তাহ ধরে যন্ত্রনাদায়ক আযাব শুরু হয়েছে। দিন রাতের কোন ঠিক নেই, হঠাৎ করে বাড়ীর ছাদের উপর শুরু হয় অনেক অনেক লোকের হাঁটাচলা। ভয়ে তখন কেউ ঘর থেকে আর বাইরে বের হই না। মনে হয় যেন ঘরের ছাদ এক্ষুনি ভেঙ্গে নীচে পড়বে। হঠাৎ ছাদের উপর ধাম ধাম করে একটানা পাথরের বৃষ্টি হতে থাকে অথচ বৃষ্টি শেষ হলে বাইরে যেয়ে দেখবেন একটা পাথরও নেই কোথাও! বাড়ীতে সবাই যে যার কাজে ব্যস্ত, হঠাৎ দেখা গেল বাসার চেয়ার টেবিল ঘরের ভিতরে শুন্যের উপর ভাসছে!

হাশিমের কি অবস্থা জানতে চাইল কাপালিক-
- ওকে একটা আলাদা ঘরের মধ্যে দুই হাত খাটের সাথে বেঁধে শুইয়ে রেখেছি আর দরজায় তালা মেরে রেখছি।
- কেন? কি করে ও?
- হঠাৎ করেই খাট থেকে উঠে শুন্যে ভাসতে ভাসতে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। একবার ভুলে দরজায় তালা দেয়া ছিল না রাতে, পরের দিন উঠানের বড় আমগাছের মগডালে পাইছি। অজ্ঞান হয়ে ছিল। সারাক্ষন অদ্ভুত এক ভাষায় কথা বলে, তার আমরা কিছুই বুঝি না। কোন কিছু খায়না। কিছু খেতে বললে হাসে আর বলে কোন হুর পরী নাকি এসে বেহেস্তি খানা খাইয়ে দিয়ে গেছে, পেট ভরা। আর সারারাত ঘরের মধ্য নির্লজ্জের মতো আওয়াজ করে আকাম কুকাম করে। ওর এই বেহায়া চিল্লাচিল্লির জন্য কাউরে মুখ দেখাতে পারি না।
- কার সাথে করে? ঢুকে কি ভাবে? ঘরে তালা মারা থাকে না?
- জানি না। এই সব করার সময় তালা আর দরজা কোনটাই আমরা খুলতে পারি না। একবার জানলার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিছিলাম, খুব সুন্দর মতন একটা মেয়েরে দেখি খাটে বসে হাশিমকে আদর করে কি জানি খাওয়াচ্ছে। হঠাৎ করে আমার দিকে ফিরে তাকাল, চোখগুলি আগুনের মতো জ্বলছে। কি যে ভয় পাইছি! আপনের দুই পা ধরি। আপনে আমার একমাত্র ছেলেরে ঠিক করে দেন। যা টাকাপয়সা লাগে সেটাই দিব। আপনে আমার সাথে এখনই আমার বাসায় চলেন।
- আমার নাম জানলি কেমনে? কে কইছে তোরে?
- হাশিম যেদিন সারা রাত না এসে দুপুরে বাসায় আসল, দেখি সারা শরীর জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে। উঠানেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল। মাথায় পানি ঢালছি বালতির পর বালতি। জ্বর কিছুতেই কমে না। হঠাৎ চোখ খুলে কয়, বাবা, এই সবে কিছু হইব না। তুমি গুরু মোহনরাজ কাপালিকের কাছে যাও। যেয়ে আমার কথা বল।
- কথা শুইনা তো মনে হয় এর উপর খারাপ জিনিসের আছর হইছে! তোর ছেলের তো সর্বনাশ হইছে নিজের দোষে। কত কইরা বারণ করলাম। এইসব পরী সাধনায় যাইস না। এইগুলান তোর মতন বাচ্চা পোলাপানের কাম না। কে শুনে কার কথা?

হাশিমের বাবা কাপালিকের দুই পা জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে আবার যেতে বলল।
-এখন যাইতে পারুম না। প্রস্তুতি লাগব। সন্ধ্যায় যামু। অমাবস্যার তিথি আছে রাইতে। তুই এখন বাসায় যা। হাশিমরে কোনভাবেই ঘর থাইক্যা বাইর করতে দিবি না। এইবার বাইর করতে পারলে একবারে সারা জীবনের লাইগ্যা নিয়া যাইব! যা, আমি না আসা পর্যন্ত আইজকা ভাল মতন পাহারা দে। আর ঐ ঘরে কেউ ঢুকবি না, খবরদার! উঁকিঝুঁকিও মারবি না! যা, তাড়াতাড়ি নিজের ছেলের কাছে যা!


পাঁচ
হাশিমের বাবা চলে যাবার পর মোহনরাজ শরীর বন্ধক দিয়ে মন্ত্র পড়ে সৌরাসন গেড়ে বসল। হাশিমের উপর আসলে কি হয়েছে সেটা আগে জানা দরকার। এটা না জানলে কোন কিছুই করা যাবে না।

দশ মিনিট পর কাপালিক চোখ খুলে অনেকক্ষন পূর্ব দিকে তাকিয়ে রইল। সামনে বসা তিন জন শিষ্য অবাক হয়ে দেখল কাপালিক অস্থির ভঙ্গিতে মাথা নাড়ছে আর বিড়বিড় করে কি যেন পড়ছে। একটু পরে কাপালিক এই তিনজনকেই বিশেষ কয়েকটা জায়গায় গোপন কিছু জিনিসপত্র আনতে পাঠাল। এইগুলি ছাড়া হাশিমের বাসায় যেয়ে কোনই লাভ নেই!

ঠিক দুই ঘন্টা পরে শিষ্যদের আনা সাতটা পুকুরের পানি এক জায়গায় করে পুরানো একটা বটগাছের নীচে সম্পুর্ণ নগ্ন হয়ে পূর্বদিকে ফিরে গোছল করল কাপালিক। গায়ের জল না মুছে নতুন একটা অধোয়া সেলাইছাড়া সাদা ধুতি পড়ে সাত বার সূর্যের দিকে প্রনাম করে শরীর আবার বন্ধক দিয়ে মন্ত্র পড়ে সৌরাসন ভঙ্গিতে আসন গেড়ে বসল। আগামি এক ঘন্টা কোনভাবেই যেন ওকে কেউ বিরক্ত না করে সেটা বলে, পূর্ব দিকে মুখ ফিরিয়ে চোখ বন্ধ করে আবার বিড়বিড় করে মন্ত্র পড়া শুরু করল কাপালিক।

আজকে সন্ধ্যার পর অমাবস্যার রাতে হাশিমের বাসায় ওকে কঠিন এক যজ্ঞ করতে হবে.......


ছয়
কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যার প্রথম রাত। ঘন কালো অন্ধকারে চারপাশের সবকিছু যেন ঢেকে আছে। মোহনরাজ জঙ্গলের ভিতরে মাটির বাসাটার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সারাশরীর বন্ধক দেয়ার পরও কিছুটা ইতস্তত লাগছে ওর। ডান হাত দিয়ে দরজাটা ধাক্কা দিয়ে খুলে ভিতরে প্রবেশ করল ও। ভাদ্রমাসের তালপাঁকা গরমের সময়েও ঘরের ভিতর নিঃসীম শীতলতা অনুভব করল ও। কিছু একটা ঠিক নেই ভিতরে! ওর অবচেতন মন বলছে মারাত্মক কোন ভুল করেছে হাশিম। হাতের জ্বলন্ত হ্যাজাক বাতি মেঝেতে নামিয়ে স্বয়ং শিবকে স্মরন করে তান্ত্রিক মন্ত্র পড়ে সামনে জোরে ফুঁ দিল ও। তীক্ষ্ম একটা শব্দ ওর চারপাশে উঠছে আর নামছে। বাম হাতের পাত্র থেকে অসুরের যম মা কালীর নামে সদ্য বলি দেয়া পাঠার রক্ত হাশিম যেখানে আসন গেড়ে বসেছিল তার চারিদিকে ছিটিয়ে দিয়ে চন্দ্রকে স্মরণ করে মন্ত্র পড়তে পড়তে চন্দ্রাসনে বসল ও। দুই হাতের দুই কনিষ্ঠ আঙ্গুল মাথার দুই পাশে চেপে ধরে চোখ বন্ধ করল মোহনরাজ। সেদিন রাতে কি কি ঘটেছিল সব এক এক করে ভেসে উঠল ওর চোখের সামনে। সংগমের দৃশ্য চোখের সামনে শুরু হতেই আচমকা অসহনীয় ব্যথায় চিৎকার দিয়ে উঠল ও। এই দৃশ্য ওকে কিছুতেই দেখতে দেয়া হবে না, কিন্তু সেই এক মুহূর্তের লহমায় হাশিমের আহবান করা পরীকে এর আসল রূপে দেখতে পেয়েছে ও। সমস্ত শরীর কাটা দিয়ে উঠল মোহনরাজের।
- হাশিম রে, তুই কি সর্বনাশ করেছিস? কাকে ডেকে এনেছিস তুই?


পরের পর্ব পড়ে আসুন এখান থেকে গল্প: ভৌতিক কাহিনী - পরী সাধনা! (দ্বিতীয় পর্ব)

পাদটীকাঃ জ্বীনের মানুষের ওপর ভর/আশ্রয় গ্রহন করাকে সাধারনভাবে ‘আছর' বলে। এটা এই বিষয়ে প্রচলিত শব্দ। এটি এমন একটি অবস্থা যখন মানুষের নিজের ওপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এবং সাময়িক স্মৃতি বিভ্রম ঘটে।

উৎসর্গঃ প্রিয় ব্লগার মাইদুল ভাই আমাকে ভৌতিক গল্প লেখার অনুরোধ করেছিলেন। উনার অনুরোধে প্রেক্ষিতেই এটা লেখা হয়েছে। আর এই দুই পর্ব গল্পের অনিন্দ্য সুন্দরী পরীকে আমি ব্লগার আর্কিওপটেরিক্স ভাইয়ের জন্য উৎর্সগ করলাম।

সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫০

নজসু বলেছেন:




হাজিরা দিয়ে গেলাম প্রিয় গল্পাকার।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৬

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল সুজন ভাই,
প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম। কেমন হলো জানাবেন?
অনেক স্টাডি করে লিখেছি!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯

দিপু দিপু বলেছেন: বেশ লাগলো। ভাই এর পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল ভাই,
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কালকে পরের পর্ব পাবেন।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এইডা একটা কাম হইল :P

যখন উত্তেজনা পুরাই তুঙ্গে-
বলেন কিনা কাল! :-/

হা হা হা

ভাল লাগলো পরীর গল্প! আগামী পর্বের অপেক্ষায় - - -

++++++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভাই,
এইডা হলো আকাম :P
বেশি দেরি করব না। কালকেই পরের পর্ব দিয়ে দিব। লেখা শেষ!
প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম। অনেক স্টাডি করে লিখেছি! লেখার মধ্য বড় কোন ভুল থাকলে অবশ্যই জানাবেন!
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫২

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: গুরুজী অসম্ভব সুন্দর লিখেছেন । ভালো করেছেন রাতে পোস্ট করেন নি । আর পরী !!! তাহলে আজকাল মাথায় এইসব চলছে , তাই না ? ভাবি কে বলে দিমু কিন্তু । B-))

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: ভালো পোস্ট হলে লাইক বাটনে ক্লীক করুন। এটা লেখককে উৎসাহিত করে.......
ভাবীরে কইলে কিন্তু খবর আছে কইলাম! ;)
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৬

হাবিব বলেছেন: প্রিয় নীলাকাশ, আমি আজকে আপনার গল্প পড়বোনা, কাল ইনশাআল্লাহ একেবারে পড়বো। কারণ ভৃগু দা বলেছেন, যখন উত্তেজনা তুঙ্গে তখন নাকি শেষ। দুই পর্ব একত্রে পড়ে তারপর মন্তব্য করবো।

বি:দ্র: ভুতের গল্প পড়লে আমি রাত্রে স্বপ্নে ভুত দেখি, তবুও পড়বো....... :-B

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

নীল আকাশ বলেছেন: এটা কিছু হলো? এটা পড়ে না বললে কিভাবে বুঝব কেমন লিখেছি?
এমনিতেই ভয়ে ভয়ে আছি, প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম।
জানিনা কেমন হয়েছে....... :P

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

মা.হাসান বলেছেন: ভিন্ন স্বাদের লেখা। খুব ভালো লাগলো।
কালকের মধ্যে ২য় পর্ব না পেলে কোনো তান্ত্রিক খুঁজে আপনাকে বাণ মারার ব্যবস্থা করবো।
'স্বপ্নের প্রচ্ছায়া' নামে ত্রয়ী প্রকাশন থেকে ২০১৬র বই মেলায় মানুষ-পরীর প্রেমের বাস্তব ঘটনা নিয়ে একটা বই বেরিয়ে ছিল।
খসরু চৌধুরী অসাধারণ কিছু জ্বিনের ঘটনা বর্ননা করেছেন 'আমার যত ভৌতিক অভিজ্ঞতা' নামের একটি বইয়ে। দীর্ঘদিন আউট অফ প্রিন্ট ছিল। সম্প্রতি রিপ্রিন্ট হয়েছে। ঘটনা গুলোর বেশ কয়েকটা সেবার রহস্য পত্রিকাতে ছাপা হয়েছিল। তন্ত্র সাধনা নিয়ে 'তারানাথ তাণ্ত্রিক' এর চেয়ে ভাল কিছু বাংলা ছাপার অক্ষরে পাইনি। ইংরেজিতে মনে হয় ডেনিস হুইটলির বইতেই সব চেয়ে ডিটেইল বর্ননা আছে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
ভয় পেয়েছি ভাই, বাণ মারার ব্যবস্থা করার দরকার নেই। ;) কালকে অবশ্যই পোস্ট দিব। লেখা শেষ।
যাদের কথা বলেছেন খুজে বের করে সেগুলি পড়তে হবে.........ভালো সাজেশন দিয়েছেন।

আপনি আমার প্রায় সব লেখা গল্পগুলি পড়েছেন। অনেস্ট অপিনিয়ন চাচ্ছি। প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম। কেমন লিখেছি? এই ধরনের লেখায় কি আবার যাব?
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অবশেষে লেখাটা পেলাম.....
গল্পটার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ.....
আর পরীটার জন্য..... কৃতজ্ঞতা :D

ভৌতিক গল্পটা চমৎকার হয়েছে :)
শব্দের সাবলীল পথচলা........
ভিন্ন ধাঁচের লেখা......
সবমিলিয়ে দারুণ লাগলো পড়তে.....
পরবর্তী অংশের অপেক্ষায় রইলাম.......


পরীটা তবে আমাকেই উৎসর্গ করলেন :`> :`>
ভয়ানক জিনিস ভাই..... :``>>
আমি ভয়ে মরে যাইতেছি B-))
তবে এরকম একটা পেলে মন্দ না ;)
দেখি তান্ত্রিক বাবারে কল দিই B-))

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: উহ, আপনি পড়েছেন! আপনার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।
ধন্যবাদ ভাই। আপনার জন্য চেস্টা করেছি সবচেয়ে সুন্দরী করে পরীকে লিখতে। আপনার পরী আপনার পছন্দ হয়েচে তার মানে আমি সার্থক। কাপালিক মোহনরাজকে খবর দিব নাকি, এই রকম একটা পরী আপনাকে কাছে পাঠিয়ে দেবার জন্য?

এই প্রথম বার বাংলা শব্দ নিয়ে গভীর ভাবে কাজ করেছি। আপনার কথা পড়ে মনে হলো ভালোই লিখেছি। পরীর ছবিটা কেমন লাগলো?

কালকে অবশ্যই পোস্ট দিব। লেখা শেষ।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমার টোটকা কাজে লেগেছে দেখছি.......
বানান ভুল নেই বললেই চলে.....
তবে "পরা" "পরল" অর্থাৎ "র" আর "ড়" নিয়ে একটা জায়গায় ভুল ধরা পড়লো......

আরেকটা কথা....
সত্যি বলতে কি পরীটার উপর ক্রাশ খেলাম ;)
যা বর্ননা.... ওরে বাবা..... :D
তবে পরী নাকি এমনই.......

আরো কিছু চোখে পড়লে কমেন্ট করবো ফের...... :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার টোটকা ভাল কাজে লেগেছে। লিখতে এখন কোন অসুবিধা হয় না। একটানা লিখতে পারি।
বানান টা খুঁজে নিয়ে ঠিক করে দিব।
সত্যি বলতে কি পরীটার উপর ক্রাশ খেলাম ;) - এখনই ক্রাস খেলে হবে? পরের পর্বে আরও ভয়াবহ লিখেছি। ওটা পড়লে হারিকেন নিয়ে এই পরীকে খুজে বেড়াবেন, দিন রাত!
কি জানি? সব জায়গায় পরীদের সবাই সুন্দরী করেই লিখে তবে আমি লিখেছি সুন্দরী করে আপনার জন্য :P
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩

মিঠু পারভেজ বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ এই পর্ব পরার জন্য।
প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম। জানিনা কেমন হয়েছে? কেমন লাগলো কষ্ট করে জানাবেন কি?
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ছবিটাও ভালো লেগেছে :)
গল্পের বর্ননার সাথে মেলে......
আর নাম্বারটা আমাকেই দিন..... দেখি পরীর আছর কেমন :P

ভাষার মাসে বাংলা নিয়ে গবেষণা করছেন জেনে ভালো লাগলো.....
চালিয়ে যান.... হয়ে যাবে.....

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১১

নীল আকাশ বলেছেন: নিন ভাই, আপনার জন্য খুঁজে বের করলাম। পরী সাধনা | লজ্জাতুন নেছা https://lojjatunnesa.com/
পরে যেন আবার হাশিমের মতো অবস্থা না হয়! ;)

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমার কমেন্টের উপরে দেখি বিশাল তান্ত্রিক বাবা :D
পোস্ট না দিলে বাণ =p~

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
মা.হাসান ভাই আমার খুব গুনমুগ্ধ পাঠক। উনাকে আমি অসম্ভব পছন্দ করি। আমার সব গল্প উনি একটা একটা করে পড়েছেন। এই রকমের পাঠক এই ব্লগে আমার আপনি সহ বেশ কয়েকজন আছেন। এর নীচেই উনি কি বলেছেন দেখুন। মনটা বড় হয়ে যায় উনার মন্তব্যগুলি পড়লে। এই কারনেই আপনাদের জন্যই হাজার কষ্ট হলেও লিখি।
উনার এই পর্ব ভালো লেগেছে সেজন্য ২য়টা তাড়াতাড়ি চাচ্ছেন।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪

মা.হাসান বলেছেন: "... অনেস্ট অপিনিয়ন চাচ্ছি। প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম। ..."
আপনার সব লেখাই উচ্চ মানের। ২য় পর্বেই এটা শেষ হবে কিনা জানি না। পুরো গল্প পড়ার পর বিস্তারিত মতামত দেব।
পর্ব সংখ্যা ২ এর বেশি হলে কিন্তু ক্ষতি নেই :-B

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার সব লেখাই উচ্চ মানের। - ভাই আপনার মুখে ফুল চন্দন পড়ুক! মনটা অনেক অনেক বড় হয়ে গেল এই লাইনটা পড়ে।
২ পর্বেই শেষ করে দিব। কালকেই পাবেন। বেশি দেরী হলে পাঠকের মনে কিছু থাকে না।
সবার ভালো লাগলে আবার এই ধরনের লেখা লিখব, ইনসাল্লাহ।
ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯

জোছনাস্নাত রাত্রি বলেছেন: চমৎকার গল্প। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২১

নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল!

১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত মনে হচ্ছে দারুণ ইন্টারেস্টিং !! আবার ভয় ও দেখালেন সর্বনাশের !! যাইহোক জমে গেছে উৎসর্গ সহ পরী কাহিনী।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
শুভ কামনা।



অফটপিকঃ আপনার মন্তব্যের উত্তর দিয়েছি আমার " কেয়াপাতায় নৌকা ভাসানোর দিনগুলো " লেখায়।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় আপু, দেরী করে মন্তব্য করার জন্য দু:খিত।
এই লেখাটা আমার জন্য অনেক চ্যালেজিং ছিল!
এক - প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম। কেমন লিখলাম কে জানে?
দুই - এর আগে ২ পর্বের লেখা লিখিনি। পাঠককে কি ধরে রাখতে পারব?

এক @ আপনাদের মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে ভালোই লিখেছি। কা_ভা ভাই এসে লাইক দিয়ে গেছে। নির্বাচিত পোষ্টেও এসেছে। বেশ সাহস পেলাম। ভৌতিক গল্প তাহলে আমিও লিখতে পারি! দারুন! আরও লিখবো, অনেক গুলি প্লট ছিল মাথায় এত দিন সাহস পাইনি লেখার।

দুই @ জায়গা মতো ব্রেক দিয়েছি, যেন সবাই পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ পায়।

২টা পর্ব পড়ে খুব ভালো করে সমালোচনা করবেন কি কি ভুল করেছি। তাহলে আমিও শিখব। পরের বার আর ভুল হবে না.....

এবার প্রচুর নতুন নতুন বাংলা শব্দ ব্যবহার করেছি। শব্দের কারুকাজ শিখছি। শব্দের ব্যবহার আর কারুকাজ কেমন লেগেছে আপু?

ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্পের উপস্থাপন। বেশ জমানো গল্প মনে হচ্ছে। সাথেই আছি, পরের পর্বের জন্য।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রইল।
শুভ কামনা রইল!

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নিলদা! খবর ভালো?

গল্প তো সেরাম। দেখি সামনে কী ঘটে...:)

পরীটার কি ছোট বোন আছে???:P

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ, খুব ভালো আছি।
নতুন একটা গল্প নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করলাম। প্রথম বারের মতো ভৌতিক গল্প লিখলাম।
সামনে সেই রকম অঘটন আছে ;)
হাশিম কে জিগ্গেস করে দেখতে হবে :P ? ওরই গার্লফ্রেন্ড! :P ও আপনাকে ওর শালীর তথ্য শেয়ার করবে কিনা কে জানে?
হাশিমের প্রতিক্রিয়া শুনে নেই! B-))
পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পড়লাম।

অনেক সুন্দর হয়েছে কাহিনী বিন্যাস।

উৎসর্গের জন্য ধন্যবাদ।

আর্কিওপটেরিক্স ভাই তবে পড়িটা কে বগল দাবা করলো।

এবার সহি সালামতে থাকলেই হয়।

++++++++

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী,
দেরী করে মন্তব্য করার জন্য দুঃখিত।
আপনার ব্লগীয় চিঠির উত্তর দিলাম। যেই সম্মান আমাকে দিয়েছেন তা সামান্যই শোধ করার চেস্টা করলাম বলতে পারেন।
আপনার সেই ভৌতিক গল্পটা পড়ার পর খুব ইচ্ছে করছিল এই ধরনের একটা গল্প লেখার। লেখা মনে হয় ভালই হয়েছে। কা_ভা ভাই এসে লাইক দিয়ে গেছে। নির্বাচিত পোষ্টেও এসেছে। বেশ সাহস পেলাম। ভৌতিক গল্প তাহলে আমিও লিখতে পারি! দারুন! আরও লিখবো, অনেক গুলি প্লট ছিল মাথায় এত দিন সাহস পাইনি লেখার।
কালকেই ইনসাল্লাহ ২য় পর্ব পাবেন!
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১২

নীল আকাশ বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স ভাই তবে পরীটা কে বগল দাবা করলো।
কালকের পর্ব পড়ার পরই বুঝা যাবে কে আমার এই অনিন্দ্য সুন্দরী পরীটাকে বগলদাবা করলো!

১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

বলেছেন: পরী কাহিনীর সাথে ভন্ড পীরদের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে চোখে আঙুল দিয়ে যত কুয়েশ্চন করা যায় তার প্রতিটি রুপ রেখা গল্পের মোহজালে আবদ্ধ।
পরীর রুপের বণর্না, ভাষার শৈল্পিক ব্যবহারের মাধ্যমে দারুণভাবে ফুটে উঠেছে সেই সাথে ভন্ড হাশেম আর গুরু কাপলিক মোহনরাজ দুটি চরিত্রের নামকরণের প্রথা গল্পটিকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

আগামীকালের অপেক্ষায় রইলাম।


নোট- রিপিটেড শব্দের ব্যবহাট, "সারাঘরে " আতড়, সরাঘরে গোলাপজল -- অসহ্য শারীরিক সৌন্দর্য, লাইনে অসহ্য দুবার ব্যবহৃত হয়েছে --
সঙ্গম মনে হয় এভাবে হবে সংগম নয়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভাই,
আমার সবলেখার বানান ভুল খুঁজে বের করে দেয়ার দায়িত্ব আর্কিওপটেরিক্স ভাইয়ের। আমার অনুরোধেই উনি এই উপকারটা করে দেন। উনি কিছু ইতিমধ্যেই বলেছেন। সব বানান ভুল একবারে ঠিক করে দিব। ২য় পর্ব নিয়ে ব্যস্ত। আজকেই দিয়ে দিব।

রিপিটেড শব্দের সব ভুল ২ পর্ব মিলিয়ে একবার ঠিক করে দিব। ধরিয়ে দেবার জন্য মন থেকে ধন্যবাদ।

উপরের চমৎকার মন্তব্যের জন্য মন থেকে কৃতগ্গতা রইল।

একটু পরেই ২য় পর্ব পাবেন!
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

করুণাধারা বলেছেন: এমন লেখা যে, ভালো লাগা না জানিয়ে থাকা গেল না! এমনিতে আমার ব্লগে আসার সময় বেশ কমে গেছে মাসখানেক ধরে, সেজন্য জানানো হয়নি যে, এই একমাসে আপনার অনেক গল্প পড়েছি, খুব ভালো লেগেছে। আশা করি পরে একসময় জানানো যাবে।

এই গল্পটা একেবারে অন্যরকম! ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে আমারও খুব আগ্রহ আছে; কিছুদিন ইন্টারনেটে এটার পিছনে পড়ে ছিলাম। পরে মনে হলো, খারাপ জিনিস জানার আসক্তি হয়ে যাচ্ছে, তাই বাদ দিলাম। আমাদের দেশে শুনেছি মন্ত্রপূত রুটি সাত টুকরা করে সাতটা কুকুর খাওয়ানো হয় উদ্দেশ্য সিদ্ধির জন্য। অবাক হয়ে দেখলাম এই কাহিনী ইন্টারনেটেও পাওয়া যায়! অন্য দেশেও এই একই নিয়ম! ব্ল্যাক ম্যাজিক জিনিসটা বিভিন্ন দেশে একইভাবে কাজ করে.....

পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় আপু,
আপনাকে আমি বিস্তারিত ভাবে পরে মন্তব্য করব। এই জন্য এখনো ভাল ভাবে প্রতি মন্তব্য করিনি। দারুন দারুন জিনিস দেখাব আপনাকে আমি।
ধন্যবাদ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: আপু শুভ সন্ধ্যা,
আপনি যে না বললেও আমার সব লেখা পড়েন সেটা আমি জানি। এই জন্য গল্প লিখতে বসলে ফিনিসের সময় আপনার কথা মনে পড়ে যায়। একবার তো আপনার জন্য পুরো ফিনিস চেঞ্জ করে দিয়েছি।

ব্ল্যাক মাজিক নিয়ে আমাকেও এই গল্প লেখার সময় প্রচুর পড়তে হয়েছে। কিছু কিছু দারুন জিনিস পেয়েছি। নীচে আপনার সাথে শেয়ার করলাম-
১। জীন ইসলাম ধর্মে প্রমানিত। না বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবে না।
২। ভুত, দাও, দানব, পেত্নী বলে আসলে কিছুই নেই। সবই দুস্ট জীনদের কাজ।
৩। জীনরা মুসলিম হিন্দু খ্রিস্টান বা অন্য বিভিন্ন ধর্মের হতে পারে।
৪। জীন তাড়ানোর জন্য সহী ইসলামিক পদ্ধতি রুকাই্য়া অথবা কুফরী কালামের মাধ্যম করা যায়।
৫। কুফরী কালাম করার সাথে সাথেই ঈমান দেহ ছেড়ে একবারে চলে যাবে।
৬। সকল ঝাড় ফুক, জীন বশীকরন শুরু হয়েছে বাবেল শহরে। হারুত মারুত ফেরেস্তদের এখানেই একটা কুয়ার মধ্যে উল্টা করে ঝুলিয়ে দিয়ে রাখা হয়েছে। এই জায়গা থেকেই সবাই এই ভয়ংকর কাজ গুলি প্রথম শিখে।
৭। ইন্টারনেটে এবং ফেসবুকে রুকাইয়্যা বিডি নামের একটা সাইট আছে। সেখানে বাস্তব জীবনের অনেক কাহিনী আছে। দারুন মজা পাবেন পড়লে।
৮। কাপালিকরা খুব গোপন এক সম্প্রদায়। তান্ত্রিক এই গোস্ঠি নিয়ে অনেক কিছুই শুনা যায়। এদের মধ্যে কেউ কেউ খুব শক্তিশালি হয় বলে শুনা যায়। আমি জানার জন্য অনেক ঘাটাঘাটি করেছি, বেশি কিছু পাচ্ছি না।
৯। যেহেতু জীনরা বিভিন্ন ধর্মের হয়, তাদের উপর বিভিন্ন ধর্মের ওঝারা ভালোই কাজ করে। ঠিক এই জন্যই ইউরোপে বা আমেরিকায় বাইবেল দ্বারা এক্সরসিজম করা হয়। এক্সরসিজমের বাইবেলের লাইন গুলি মনে হয় অরিজিনাল ইন্জিল থেকে নেয়া, সে জন্যই কাজ করে।
১০। এই দেশে কবিরাজ/ওঝার কোন জীন এর সাথে চুক্তি করে নেয় ঈমান বিক্রি করে। এই জীন দিয়েই সব অপকর্ম করে বেড়ায় এরা। এদের জীন যদি শক্তিশালি হয় তখন আছর করা জীন এরা খুব সহজেই তাড়িয়ে দেয়।
১১। আপনাকে আমি এই বইটা পড়ার জন্য বলব। জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস - আল্লামা জালালউদ্দিন সুয়ূতী [৩১৬ পেজ]
অনেক অনেক প্রশ্নের সব উত্তর এক জায়গায় দেয়া আছে। জীন জাতী নিয়ে এর চেয়ে ভালো কোন লেখা আমি পাইনি। বইটা ইন্টারনেটে না পেলে জানাবেন, ইমেইল করে পাঠিয়ে দেব।
১২। এই দেশে প্রচুর কুফরী কালামের ওঝা এসে গেছে। নীচে বেশ কয়েকটা লিংক দিলাম। সময় পেলে দেখে আসবেন। মাথা ঘুরে যাবে।
- https://lojjatunnesa.com/
- http://www.thirdeyeradiation.com/
১৩। সহী ইসলামিক নিয়মে রুকাইয়া করার সব কিছু এইখানেই দেয়া আছে। দেখে আসুন।
http://thealmahmud.blogspot.com

সহী ইসলামিক পদ্ধতিতে জ্বীন তাড়ানোর উপর আমি পরের গল্পটা লিখব। দারুন মজা পাবেন, অনেক দারুন দারুন সব তথ্য দিব ওখানে।

পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!



২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখনী।
চমৎকার গল্প।
২য় পর্বের অপেক্ষায়।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী রাজীব ভাই,
প্রথম বারের মতো এই ধরনের গল্প লিখলাম, মনে কিছুটা ভয় ছিল কেমন লিখলাম! আপনার মন্তব্য পড়ে মনে অনেক সাহস পেলাম। কালকেই ইনসাল্লাহ ২য় পর্ব পাবেন!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই,

আপনিতো দেখছি এখন সব দিকে কাঁপিয়ে দিচ্ছেন। গল্প সুন্দর হয়েছে। অত্যন্ত সাবলীলভাবে কালা জাদু সম্পর্কিত গল্পটি পরিবেশিত হয়েছে। সমীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যুর পর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও প্লানচেট করেছিলেন ছেলের আত্মাকে ফিরে পাওয়ার জন্য। বিখ্যাত সেই গানটি," আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে চলে।" পুত্রের মৃত্যু শোকে তিনি গানটি লিখেছিলেন ।

আপনার প্রথম পর্ব পড়ে এখন আমার আশংকা হচ্ছে ব্লগে কেউ না আবার আপনাকে' গুরুবাবা' মনে করে এমন প্ল্যানচেট বা কালোজাদুর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। আগামীকাল পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম....


শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।


০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০০

নীল আকাশ বলেছেন: গুরু শুভ রাত্রী,
এটা হলো গল্প নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট এর শেষ ধাপ। এই ধাপটাই বাকি ছিল লেখার। খুব মনোযোগ দিয়ে লিখেছি। এক সপ্তাহ ধরে ইন্টারনেটে স্ট্যাডি করেছি। আমি লেখার ব্যাপারে চরম খুতখুত স্বভাবের। শতভাগ পছন্দ না হলে পোস্ট দেই না।

কালকে ২য় পর্ব দেব। ২টা পড়ার পর ফুল সমালোচনা চাই। ভুল কি কি করেছি জানতে চাই।
কা_ভা ভাই এসে লাইক দিয়ে গেছে। নির্বাচিত পোষ্টেও এসেছে। বেশ সাহস পেলাম। ভৌতিক গল্প তাহলে আমিও লিখতে পারি! দারুন! আরও লিখবো, অনেক গুলি প্লট ছিল মাথায় এত দিন সাহস পাইনি লেখার।
কালকেই ইনসাল্লাহ ২য় পর্ব পাবেন!
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!


০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: সমীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যুর পর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও প্লানচেট করেছিলেন ছেলের আত্মাকে ফিরে পাওয়ার জন্য। বিখ্যাত সেই গানটি," আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে চলে।" পুত্রের মৃত্যু শোকে তিনি গানটি লিখেছিলেন ।

এটা জানতাম না। দারুন তথ্য পেলাম। ধন্যবাদ।

২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল আকাশ,




চলুক। দেখি কোনদিকে যায়!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৬

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী শ্রদ্ধেয় জী এস ভাই,
প্রথমেই কষ্ট করে পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
কালকেই ইনসাল্লাহ ২য় পর্ব পাবেন! তখনই বুঝা যাবে গল্প কোন দিকে যাবে!
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: দাওয়াত দিলেন ঠিক সময় কিন্তু বিলম্বে আসার জন্য দুঃখিত।

এ ধরনের গল্প একটানা না পড়তে পারলে ঘুম ঠিক হয় না B-)


বরাবরের চেয়ে একটু বেশি ভালোলাগা গল্পে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় প্রিয়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৬

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
দেরী করে মন্তব্য করার জন্য দু:খিত। ২য় পর্ব রেডি করার জন্য খুব ব্যস্ত ছিলাম।
খুব খুশি হলাম আপনার মন্তব্য পড়ে। ভালো লাগলে লাইক বাটনে ক্লীক করুন। এটা লেখককে উৎসাহিত করে.......
কষ্ট করে লিখাটা স্বার্থক হয়েছে মনে হচ্ছে........
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৭

মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই , সত্যি করে বলেনতো এটা কি শুধুই গল্প না কিছু বাস্তব জীবনের ঘটনাও আছে ? কারণ আমি নিজে জিন বা পরীর কিছু বাস্তব কাহিনী শুনেছি।
যা-ই হোক, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।
ভালো থাকবেন
আমাকে জানাবেন কি?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় আপু,
দেরী করে মন্তব্য করার জন্য দু:খিত। ২য় পর্ব রেডি করার জন্য খুব ব্যস্ত ছিলাম। খুব খুশি হলাম আপনার মন্তব্য পড়ে।

আমাকে জানাবেন কি? - এই ধরনের ঘটনা প্রায়সই শুনা যাচ্ছে আজকাল। কিছু ঘটনা কোনভাবেই অস্বীকার করা যায় না। কিছু কিছু জঘন্য কাহিনী আমি শুনেছি। খুবই লজ্জাজনক ব্যাপার। ফেসবুকে বেশ কিছু সাইটে অনেকেই আজকাল এইসব নিজের জীবনের ঘটনা বলেছে। সেইগুলি কিভাবে অস্বীকার করবেন আপনি? মেয়েদের সাথে বেশি ঘটে এইগুলি। অনেক সময় মহিলারা সকালবেলা উঠে টের পান অঘটন ঘটে গেছে। এই সমস্ত জ্বীনদের বলে লাভার জ্বীন। এরা ছেলে মেয়ে দুই ধরনেরই হয়। অনেক সময় অনিচ্ছা সত্তেও এই ঘটনা ঘটে যায়!

পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২১

আরোগ্য বলেছেন: বোনাই কি একখান গল্প! রাতে এমন গল্প পড়ার মজাই আলাদা। ভাগ্যিস রাতে পড়েছি।

একটা প্রশ্ন বোনাই, যেসব মহিলারা জিন সাধনা করে তারাও কি জিনদের সাথে....?

কথা রাখবেন। আগামীকাল অবশ্যই দিবেন। আচ্ছা যাই আবার কালরাতে কথা হবে।

শুভ রাত্রি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল ভাই,
দেরী করে মন্তব্য করার জন্য দু:খিত। ২য় পর্ব রেডি করার জন্য খুব ব্যস্ত ছিলাম। পোস্ট দিয়ে দিয়েছি।

এক্কেবারে টাইম মতন পড়েছেন! রাতে এই সব গল্প পড়ার মজাই আলাদা..........

একটা প্রশ্ন বোনাই, যেসব মহিলারা জিন সাধনা করে তারাও কি জিনদের সাথে....? - হ্যা, হয়। এই ধরনের প্রচুর ঘটনা শুনা গেছে। অনেক সময় মহিলারা সকাল বেলা উঠে টের পান অঘটন ঘটে গেছে। এই সমস্ত জ্বীনদের বলে লাভার জ্বীন। এরা ছেলে মেয়ে দুই ধরনেরই হয়। অনেক সময় অনিচ্ছা সত্তেও এই ঘটনা ঘটে যায়!

পরের পর্ব কেমন লাগলো জানাবেন!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, জ্বীন পরী গল্পে-গল্পে আপনি জ্বীন পরীর সন্ধান পেতে পারেন। আমি নিজে ভুক্তভোগী।
পরী ব্লগ

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: কি পেয়েছিলেন পরী নাকি?
আজকাল ফেসবুকে প্রচুর এই ধরনের বিষয় নিয়ে কথা শুনা যায়! সত্য না মিথ্যা জানি না। কিছু কিছু ঘটনা পড়লে গায়ের লোম সব খাড়া হয়ে যায়। মুসলিম হিসাবে জ্বীন আছে সেটা বিশ্বাস করতেই হবে।
আমাদের সবার সাথেই নাকি জন্ম থেকে কারীন জ্বীন নামক একটা জ্বীন দিয়ে দেয়া হয়। এটা সব সময় কুমন্ত্রনা দেয়।
ব্লগে কয়েকটা সুন্দরী পরী থাকলে একেবারে মন্দ হতো না, কি বলেন? মাঝে মাঝে এসে এর ওর ব্লগে আছর করত!
গল্পটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গল্প সুন্দর, বর্ণনা তারচেয়েও সুন্দর। কিন্তু হাশিম চরিত্রটি বড্ড দুর্বল, এত দুর্বল চরিত্র নিয়ে আর যাই হোক, সাধনা চলে না।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল দাদা,
আমার গল্পের উঠানে আপনাকে সুস্বাগতম। কি যে ভালো লাগছে আপনাকে দেখে.......
সকালে এসে প্রথমে আপনার মন্তব্যেই উত্তর দিতে বসলাম। অনেক দিন পরে আমার ব্লগে গল্প পড়তে আসলেন!
সব সময় যেন আপনাকে পাশে পাই!

আপনি যা বলেছেন আমি ঠিক এটাই দেখাতে চেয়েছি। হাশিমের গুরু মোহনরাজ সেটা ঠিকই টের পেয়েছিল। এই জন্যই সে রাজি ছিল না। কিন্তু নাছোড়বান্দা শিষ্যের সাথে শেষ পর্যন্ত পারে নি। আর তারপর থেকেই এই গল্পের শুরু.........

একটু পরেই ২য় পর্ব পাবেন!
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: কা_ভা ভাই এই পর্বকে নির্বাচিত পোস্ট হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য আমার পক্ষ থেকে খুব করে ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা রইল!

২৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯

আখেনাটেন বলেছেন: হাশিমকে তো হাঁসফাঁস করে মারার ব্যবস্থা করেছেন মশাই। বেচারা। :P


ভৌতিক গল্প ভালো লেগেছে। পরের পর্ব হাশিম মিঞাভাইয়ের কি হয় দেখি?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা,
এই বার আপনার দেয়া থিওরি শতভাগ ফলো করেছি। গল্প ছোট করে ফেলেছি। কথাবার্তা কম দিয়েছি। ভাল সাজেশন দিয়েছেন। পোস্ট হিট।
পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল!

৩০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬

নজসু বলেছেন:




সবার আগে হাজিরা দিয়ে এলাম সবার শেষে।
সকাল বেলা থেকে আপনার ভৌতিক গল্পের এই পর্বটি আমার ব্রাউজারে খোলা রয়েছে।
কমেন্ট টাইপ না করা পর্যন্ত বন্ধ করতে পারছিলাম না।
গল্পের প্রতি পরতে দারুণ উত্তেজনা ছিলো।
২য় অংশের জন্য পাঠককে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে হয়েছিলো মনে হচ্ছে।
আমিও দ্রুত ২য় অংশ প্রবেশ করবো।

শুভকামনা রইল প্রিয় গল্পাকার।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন সুজন ভাই,
খুব ভালো হলো।
মন্তব্য শুরুও করেছিলেন আপনি আর শেষও হলো আপনাকে দিয়ে। চমৎকার।
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭

করুণাধারা বলেছেন: ব্যস্ত সময়ের মাঝে আপনি আমার জন্য এতটা সময় ব্যয় করে এমন বিস্তারিত লিখেছেন, আমি অভিভূত হলাম। প্রতিটি পয়েন্টেই আমি অনেক কিছু জানতে পেরেছি, লিংকগুলোও দেখেছি। এই বিষয়ে আমার খুব আগ্রহ।

একজন ব্লগার বহুকাল আগে সাহায্য চেয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, আপনার এই পোস্ট দেখে মনে হল সে সময় আপনি থাকলে হয়তো তাকে সাহায্য করতে পারতেন। তার সমসাময়িক সকলে তাকে ব্যঙ্গ করেছে। এই পোস্টটা আমি আবিষ্কার করেছিলাম এক মন্তব্যের সূত্র ধরে। আপনার দ্বিতীয় পর্বে তার লিংক দিয়ে দিয়েছি, আশা করি দেখবেন। আমাদের জ্ঞানের স্বল্পতা আছে এটা স্বীকার না করেই আমরা অনেক অজানা বিষয়কে উড়িয়ে দেই।

অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, এমন চমৎকার প্রতিমন্তব্য দেবার জন্য।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৯

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী প্রিয় আপু,
এটা কি বল্লেন আপনি আপু? আমি সবার জন্য এত কষ্ট করতাম নাকি? আপনি বল্লেন এই ব্যাপারে আপনার আগ্রহ আছে, তাই সময় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে লিখেছি। আমার দেয়া সাইট গুলিতে দারুন মজা পাবেন। আরেকটা বাস্তব সাইট দিলাম এখানে Click This Link
অবাক হয়ে যাবেন কত মানুষ এই ধরনের সমস্যা নিয়ে আছে..

লিংকাটা দেখে ঐ পোস্টেই মন্তব্য করে এসেছি। এখন যদি হতো ফেসবুকের এই উপরের সাইটে যোগাযোগ করতে বলতাম। খুব ভাল সাইট। একদম ফ্রী, ভলেন্টারী সার্ভিস।

এই ব্লগে আমি অনেক কেই পেয়েছি না জেনে শুধু মন্তব্য করে বেড়ায়। ঐ ব্লগারের জন্য আমার খুব খারাপ লেগেছে। যার মা সেই শুধু বুঝে!

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৬

আশরাফুল ইসলা১৯৬৯ বলেছেন: চমৎকার..তবে একটু তাড়াহুড়ো মনে হয়েছে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আমার লেখা একটু তাড়াহুড়ো মনে হয়েছে! বলেন কি? আমি এই ব্লগে সব চেয়ে সাইজে বড় গল্প লিখি। সাইজ কমাতে পারিনা দেখে সবাই বলে যায়! আমি আমার লেখায় কখনোই তাড়াহুড়ো করি না। ২য় পর্বের জন্য হুট করে কাট করে দিয়েছি, যেন ২য় পর্ব পড়ার আগ্রহ পায় পাঠক!
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রেখে গেলাম!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভৌতিক গল্প হিসেবে মন্দ নয়, মধ্যরাতেই পড়লাম। গল্পের চেয়ে আপনার স্টাডি বেশী ভাল লেগেছে; ১৯ নম্বর মন্তব্যের প্রতিত্তর এ দেয়া তথ্যগুলো সেই ইঙ্গিতই দেয়।

লিখতে থাকুন বেশী করে, আমরাও পড়তে থাকি। যাই পরের পর্বে...

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আমি একটা গল্প লিখার আগে বেশ ভালো পরিমানে স্ট্যাডি করি। প্রায় প্রতিটা গল্পেই আপনি দেখবেন আমি নতুন নতুন জিনিস নিয়ে আসি।
ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

৩৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

নতুন বলেছেন: ভালো হয়েছে....

ভৌতিক সিরিজ তৌরি করা দরকার। ভালো পরিচালকের হাতে পড়লে খুবই সুন্দর একটা ভৌতিক ছবি হতে পারে... :)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভৌতিক সিরিজ তো ইতিমধ্যেই লেখা শুরু করেছি। ৪ পর্ব হয়ে গেছে।
ভালো পরিচালকের হাতে পড়লে খুবই সুন্দর একটা ভৌতিক ছবি হতে পারে..- ভালোই লোভ মাথায় ঢুকিয়ে দিলেন দেখছি। এটা আমি চিন্তা করি নি।
আমি আপনাকে আমার বাকি ভালো ভালো গল্পগুলি পড়ার আমন্ত্রন দিয়ে গেলাম।
ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
শুভ কামনা রইল!


৩৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১২

শের শায়রী বলেছেন: দারুন শুরু। দ্বিতীয় পর্বে যাচ্ছি। ইম্প্রেসিভ। ভৌতিক গল্পের ওপর নিজের প্রচুর পড়াশুনা থেকে বলছি (যেহেতু আমি এই ব্যাপারে ইন্টারেষ্টেড) শুরুটা দারুন লাগছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
আমিও আপনার মতো একটা কিছু লিখতে বসলে সেটা আগে ভালো মতো পড়াশুনা করে নেই। এই গল্প লেখার আগে আমাকে এই বিষয়ে বিস্তর পড়তে হয়েছে। এটা ছিল আমার প্রথম ভৌতিক গল্প, আর তাই খুব মনোযোগ দিয়ে লিখেছি।
পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.