নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ভৌতিক কাহিনী - পরী সাধনা! (দ্বিতীয় পর্ব)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

আগের পর্ব পড়ে আসুন গল্প: ভৌতিক কাহিনী - পরী সাধনা (প্রথম পর্ব)



সাত
হাশিমের বাসার সামনে দাঁড়িয়ে কান খাড়া করে কিছু একটা শুনার চেস্টা করছে মোহনরাজ। বাসার চৌহদ্দিতে এখনও পা দেয়নি ও। বাসাটার চারপাশে কেমন যেন অস্বাভাবিক শীতল একটা পরিবেশ! একটু দূর থেকে তিনটা কুকুর অদ্ভুত স্বরে ডাকছে। দৈব্য শক্তির উৎস শিবকে দুই হাত তুলে প্রণাম করে মন্ত্র পড়তে পড়তে ঘরের দিকে এগিয়ে গেল মোহনরাজ........।

হাশিমের বাবা একটু দূর থেকে ঘরটা দেখিয়ে দিয়ে ভয়ার্ত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে দরজার দিকে।
-আজকে সারাদিন এই দরজা কেউ খুলতে পারেনি। দরজায় হাত দিলেই পুরো ঘর থরথর করে কাঁপতে থাকে। ভিতর থেকে কে যেন ভয়ংকর স্বরে ঐখান থেকে চলে যেতে বলে।
- আমি ঘরের ভিতরে ঢুকার পর কেউ আশেপাশে থাকবি না। কিচ্ছু শুনার চেস্টা করবি না। আর যা কিছু দেখবি সেটা কোনদিন কাউরে বলবি না। যা, তোরা চলে যা এখান থেকে....

দুই হাত তুলে স্বয়ং মহাকালীকে প্রণাম করে মোহনরাজ জোরে জোরে মন্ত্র পড়া শুরু করল। "ওঁং হ্রিং হ্রিং রিং রিং কালী কালী স্বর্বশক্তি মহাকালী করাল বদলি কুরু কুরু স্বাহা"। একই মন্ত্র বারবার বলতে বলতে দরজায় হাত দিল ও। দরজা হুট করে খুলে গেল আর সাথে সাথেই শুনতে পেল এক অপার্থিব ভয়ংকরী গুরুগম্ভীর নিনাদ.....

মোহনরাজ ঘরে ঢুকে প্রথমেই সারাঘর বন্ধক দেয়া শুরু করল। কাঁধের ঝোলা থেকে মন্ত্রপড়া মোমবাতির প্যাকেট খুলে ঘরের চারকোনায় চার রং এর চারটা মোমবাতি মেঝেতে রেখে জ্বালিয়ে দিল। মোমবাতির হালকা আলোতে ঘরের গুমোট অন্ধকার কিছুটা দূর হলো। ঘরের মধ্যে একটা তীব্র বোটকা গন্ধ আর একটা আবছা অবয়ব যেন চকিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে সব জায়গায়!

সেই গুরুগম্ভীর নিনাদ প্রতিনিয়ত অনুরণিত হচ্ছে সারা ঘরে। যেন ছোট্ট এই ঘরে এই নিনাদটুকুই একমাত্র সত্য। নেই কোন আলো, নেই কোন অবয়ব, শুধুই গলিত অন্ধকারের মাঝে একমাত্র সত্য এই গভীর অপার্থিব নিনাদ। মোহনরাজ দিব্য চোখে তাকিয়ে দেখল, সেই অপার্থিব নিনাদের মধ্য থেকে ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে ওর খুব পরিচিত একটা মুখ!

খাটের খুব কাছে যেয়ে হাশিমের দিকে তাকাল মোহনরাজ। দুইহাত মোটা রশি দিয়ে খাটের সাথে বাঁধা ওর শিষ্য হাশিম এখন প্রায় জীবন্মৃত। এক ভয়ংকর অতিপ্রাকৃত শক্তির কাছে ওর দেহ ও আত্মা দুইটাই গচ্ছিত! সংগমের ফলে হাশিমের পুরো শরীরের উপরই অধিকার পেয়ে গেছে এই অপশক্তি! এর সাথে যুদ্ধ করতে হলে ওর এখন দরকার অপার্থিব শক্তি। সেই শক্তির সাধনাই আগে করতে হবে ওর....

খাটের পাশেই মেঝেতে বীরাসনে বসে মোহনরাজ হাতের তিনটা আঙ্গুল দিয়ে নিজের চোখ ঢেকে, তর্জনী ভ্রুর উপর রেখে, বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠি দিয়ে কানের ফুঁটো চেপে অদ্ভুত একটা কাঁপা কাঁপা স্বরে তান্ত্রিক মন্ত্র পড়া শুরু করল। গুরুগম্ভীর সেই নিনাদ কমতে কমতে বিলীন হয়ে গেল আর সারা ঘর তীব্র নীলাভ রঙে আলোকিত হয়ে উঠতে লাগল। বিমূঢ় অচেনা এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে হাশিম ওর দিকে। কিন্তু হাশিমের চোখ দুটো জ্বলছে, কিসের এক অদ্ভুত অভিব্যক্তিতে সেটা মোহনরাজ বুঝতে পারল না। কোন কিছুই না বলে হঠাৎ এগিয়ে এসে মোহনরাজের গলা টিপে ধরল হাশিম ডান হাত দিয়ে। হতভম্ব হয়ে গেল কাপালিক। এই মাত্রই তো ও দেখল দুই হাতই বাঁধা খাটের সাথে। হাশিমের কপালে হঠাৎ এই কাটা দাগটা কোথা থেকে আসল? দেখতে অনেকটা তৃতীয় নয়নের মত? কি কঠিন মুষ্টি! মাত্র পাঁচটা আঙ্গুল যেন ওর কণ্ঠনালীতে চেপে বসে ওর সমস্ত প্রাণবায়ু শুষে নিচ্ছে। এখনই বাঁধা দিতে হবে ওর, সময় বেশি পাবে না ও। দ্রুত মন্ত্র পড়ে তিনবার তালি দিল ও। হাশিমের হাতের মুষ্ঠি নরম হয়ে এলে ও হাশিমের ডানহাতটা ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিল।

অনেক প্রশ্রয় দেয়া হয়েছে, এবার আসল কাজ শুরু করল ও। খাটের উপর হাশিমের সামনে বসে তান্ত্রিক মন্ত্র পড়ে হাশিমের দুই হাতের দুই কনিষ্ঠ আঙ্গুল নিজের দুই বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠি দিয়ে চেপে ধরল ও আর সাথে সাথে অপশক্তি দূর করার খুব গোপন একটা তান্ত্রিক মন্ত্র জোরে জোরে পড়া শুরু করল। হাশিম প্রথমে পাগলের মতো কিছুক্ষন ছটফট করলেও খুব তাড়াতাড়ি আগের অবস্থায় ফিরে আসলো আর সুর করে অচেনা ভাষায় হাশিম কি যেন পড়া শুরু করল মৃদু স্বরে....

মন্ত্র পড়তে পড়তেই কষে একটা ধমক দিয়ে অপশক্তিটাকে হাশিমকে ছেড়ে এখান থেকে চলে যেতে বলল কাপালিক।
ক্রুর হাসি মুখে নিয়ে হাশিমের উপর ভর করা অপশক্তি অপার্থিব এক কন্ঠে বলল-
- একে তুই আর ফিরত পাবি না। এ শুধুই আমার। আমি নিজে আসি নাই, এই আমারে ডাইক্যা আনছে। আমারে এর ভিতরে নিজেই জায়গা দিছে। এর সাথে আমার মিলন হইছে।
- তুই ওরে ছাইড়া এইখান থেইক্যা একক্ষন চইল্যা যা কইলাম!
- আমারে ভয় দেখাস? তুই আমারে কিছুই করতে পারবি নারে মোহনরাজ! তোর পিতলের থালা কই? তোর নাড়ীনক্ষত্র সবই জানি আমি। তোর শক্তি কতখানি সবই জানি!
হতভম্ব হয়ে গেল কাপালিক। ওর পিতলের থালা হারিয়ে সর্বনাশ করেছে হাশিম। এক ঝাটকায় দুইহাত ছুটিয়ে নিয়ে ভয়ংকর স্বরে হা হা করে হেসে উঠল হাশিম। ডান হাত তুলে খোলা দরজা দেখিয়ে বলল-
- যা, এইখান থেইক্যা ভাগ। আর কিন্তু কমু না। এরপর তোর কল্লা মটকাইয়া তোর আস্তানার সামনের ঝিলন বিলে গাইরা দিয়া আসুম। ভাগ!
- তুই আমারে ভয় দেখাস! কাপালিক মোহনরাজরে ভয় দেখাস তুই? এত্তবড় সাহস তোর?

তীব্র ক্রোধে মোহনরাজ মন্ত্র পড়ে দুই হাত দিয়ে হাশিমের মাথা চেপে ধরে জোরে হাশিমের সারা শরীরে ফুঁ দিল। এই বাতাস লাগলে এর আর হাশিমের ভিতরে থাকা সম্ভব না। কিন্তু ও অবাক হয়ে দেখল সবকয়টা মোমবাতি হুট করে নিভে গেল আর কে যেন ওকে প্রচন্ড শক্তিতে ধাক্কা দিয়ে ঘরের শেষ মাথায় দেয়ালের উপর ফেলে দিল। প্রচন্ড ব্যথা পাবার পরও আবার উঠে দাড়াল কাপালিক। শক্তির রক্ষা কবচ হিসাবে ওর গলায় ঝুলান পিতলের মাদুলীটা বাম হাতে চেপে ধরে আবার মন্ত্র পড়ে ডান হাতে খুব প্রাচীন এক নকশা আঁকতে আঁকতে সামনে আগাল মোহনরাজ। আজ পর্যন্ত এত শক্তিশালী কোন অপশক্তি মুখামুখি হয়নি ও, কপালে বেশ কয়েকটা ভাঁজ পড়ল ওর। কিন্তু কিছুদুর যাবার পর খাটের কাছে কিছুতেই যেতে পারছে না ও। একটা অদৃশ্য বর্ম যেন ঘিরে রেখেছ খাট টাকে! সর্বশক্তি প্রয়োগ করার পরও একচুল পরিমানও এগুতে পারল না ও।

অবাক হয়ে কে এই অপশক্তি জানতে চাইল কাপালিক!
- আমি ঈষানসূয়া। দশ সহস্র পরীর রানী আমি। আর এ হলো আমার, শুধুই আমার। আমি খুন্নাস চাই! খুন্নাস! কেউ আমারে ঠেকাতে পারবে না। যা তুই, আমারে আর বিরক্ত করিস না।
হঠাৎ করে মোহনরাজের মনে হলো কে যেন ওর ঘাড় ধরে শুন্যে ভাসিয়ে দরজার বাইরে নিয়ে যেয়ে উঠানে ফেলে দিল। একটু পরে ওর ঝোলাটাও ওর পাশে এসে পড়ল। ভয়ে সারা শরীর প্রচন্ড ঘাম দিয়ে উঠল, থরথর করে কাঁপছে ও। এই জীবনে এতবড় ভয় আর কোনদিনও পায়নি ও! একটু দূরে দাড়ান সবাই হতভম্ব হয়ে কাপালিকের দিকে তাকিয়ে আছে। মাথা নীচু করে মোহনরাজ হাশিমের বাসা থেকে বের হয়ে আসল......

আট
প্রতিবারের মতো এইবারেও হাশিম ঘোরলাগা দৃষ্টিতে সামনে তাকিয়ে দেখল, ওর সেই অপরূপা পরী সম্পুর্ন নগ্নদেহে এগিয়ে এসে ওকে জড়িয়ে ধরল। অপুর্ব সুন্দরী স্বাস্থ্যবতী প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর এক প্রেয়সী নারী। যে নারী ওকে সারা দিনরাত দেয় চরম স্বর্গসুখের অনুভূতি। দুই জোড়া ঠোঁট মিশে যেতেই হাশিম অনুভব করল অদ্ভুত একটা ভালোলাগা আর সুতীব্র কামনা। আস্তে আস্তে পরীর শরীর চেপে বসছে ওর উপরে, মিশে যাচ্ছে ওর সঙ্গে, একাকার হয়ে যাচ্ছে দুটি অতৃপ্ত শরীর। হুট করে হাশিমের দুই হাতের বাঁধন খুলে গেল। হাশিমের চেতনার যেটুকু অবশিষ্ট ছিল, তাও যেন এক লহমায় মিলিয়ে গেল এক তীব্র আকাঙ্ক্ষার মধুর ক্ষীয়মান অনুরণনে। কম্পিত শরীর আর বুবুক্ষু হৃদয়ে হাশিম যেন বিলীন হয়ে গেল সেই পরীর শরীরের সাথে......

নয়
প্রায় এক সপ্তাহ পরে…

নিশুতি অমাবস্যার মধ্যরাত। ঘোর অমানিশায় চারিদিকে শুনশান নিরবতা। হঠাৎ নূপুরের আওয়াজে হাশিমের বাবা'র ঘুম ভেঙ্গে গেল! খুব মিষ্টি আওয়াজ, অদ্ভুত বিষন্ন কিন্তু মাদকতায় পূর্ণ তাল। বিছানা থেকে উঠে উনি জানালা দিয়ে চারপাশে তাকালেন। কিন্তু কিছুই দেখতে পেলেন না। একটা মেয়েলি মিষ্টি গানের গলাও শুনলেন। মনে হলো হাশিমের ঘর থেকে ভেসে আসছে। হাশিমের ঘরের পাশে দাড়ান কৃষ্ণচূড়া গাছটার দিকে তাকিয়ে উনি অবাক হয়ে গেলেন। এই মধ্যরাতেও কি উজ্জল লাগছে এর ফুলগুলিকে! হাশিমের ঘরের দিকে তাকিয়ে উনি আরও অবাক হলেন। সারাঘর একটা স্নিগ্ধ আর মিষ্টি উজ্জ্বল আলোতে চকমক করছে। জানালা দিয়ে সেই আলো বাইরে বের হয়ে এসে সারা উঠান আলোকিত করে রেখেছে। হাশিমকে আছর করার পর থেকে গত একমাসে আজ পর্যন্ত এই অদ্ভুত কান্ড উনি দেখেন নি। সাথে সাথেই মনের ভিতরে কু ডাক দেয়া শুরু হলো। বিছানা থেকে নেমে হাশিমের ঘরের দিকে রওনা দিলেন উনি…..

হাশিমের ঘরের দরজার সামনে এসে দাড়াতেই উনার মনে হলো, ঘরের ভিতর একটা নয়, বেশ কয়েকটা কন্ঠ গান গাইছে আর নাচছে, অনেকগুলি নূপুরের নিক্কন একসাথে শুনা যাচ্ছে। মনের ভিতরে আগের কু এবার বেশ জোরেশোরেই ডাকা শুরু করল। জানালা দিকে উঁকি দিতেই, উনি অবাক হয়ে গেলেন! বিছানায় অনিন্দ্য সুন্দরী একটা মেয়ে চোখ ঝলসিয়ে দেয়া ঝলমলে পোষাক পরা হাশিমের হাত ধরে বসে আছে। মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে হতভম্ব হয়ে গেলেন! পূর্ণিমার চাঁদের মতো ফর্সা মুখ, মুখের গড়ন এতই সুন্দর, কিন্তু একটা মেয়ে এত সুন্দর হয় কিভাবে? লজ্জা রাঙ্গা হাসি মুখে সামনে তাকিয়ে আছে। হাশিমও একই রকম ঝলমলে পোষাক পড়ে হাসিমুখে মেয়েটার সাথে কথা বলছে। হাশিমকে এতই সুন্দর লাগছে যে, নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছে না। কি শীতল একটা বাতাস বইছে সারা ঘরে! প্রাণটা যেন জুড়িয়ে যায়! অজানা এক মিষ্টি মধুর ঘ্রানে সারা ঘর মৌ মৌ করছে। আর ঘরের মাঝখানে সাদা জরীর পোষাক পড়া তিনটা মেয়ে গুনগুন করে অজানা ভাষায় গান গাইছে আর নাচছে! মোহনরাজের বলা কথাগুলি খুব করে মনে পড়ল হাশিমের বাবা'র। উনাকে বলেছিল যদি এদের খুব পছন্দ হয়ে যায়, পরীরা অনেকক্ষেত্রে আছর করা ব্যক্তিকে অনুষ্ঠান করে বিয়ে করে ফেলে আর যদি বিয়ে করেই ফেলে তখন একে কখনই ফেরত আনা সম্ভব না। আজকে কি এই ঘটনা ঘটেছে? হাশিমের বাবা'র চোখের সামনেই এরা দুইজন বিছানা থেকে উঠে দাড়াল। মুহূর্তের লহমায় নৃত্যরত তিনটা মেয়ে উধাও হয়ে গেল! ঘরের উজ্জ্বল আলো ক্রমশ হালকা হয়ে যাচ্ছে! ঘরটা পুরোপুরি অন্ধকার হয়ে যাবার আগেই উনি দেখলেন, অনিন্দ্য সুন্দরী মেয়েটা হাশিমের হাত ধরে মেঝে থেকে উপরে উঠে যাচ্ছে। উনি দৌড়ে ঘরে এসে ঢুকলেন, কিন্তু ততক্ষনে অনেক দেরী হয়ে গেল! ঘরে কেউ নেই আর ছাদের দিকে তাকিয়ে দেখলেন মাঝখানে বেশ বড় একটা গর্ত! সেই গর্ত দিয়ে উপরে তাকাতেই দেখলেন, অনেক উপরে বিন্দুর মতো কিছু একটা একবার দেখা গেল, তারপর আর কিছু নেই…………

দশ
জঙ্গলের ভিতরে সেই মাটির ঘরে অমাবস্যা আর পূর্ণিমাতে গভীর রাতে অদ্ভুত নীলাভ আলোর বিচ্ছুরণ দেখা যায়! অচেনা কেউ যেন ভুল করে সেখানে না যেতে পারে, সেজন্য ঐ গ্রামের লোকজন বেশ কয়েকবার ঘরটা ভেঙ্গে ফেলার চেস্টা করেছে। কিন্তু ঘরের খুব কাছে যাবার পর সবারই একই অবস্থা হয়। প্রচন্ড আতংকে হঠাৎ করেই ছুটে চলে আসে ঘরের কাছ থেকে……

পাদটীকাঃ জ্বীন ও ইনসানের যৌনমিলন সম্ভব। জ্বীন চাইলেই মানুষের বেশে মানুষের সাথে যৌনমিলন করতে পারে। এর ফলে জন্ম নেয়া সন্তানকে বলা হয় খুন্নাস।

উৎসর্গঃ প্রিয় ব্লগার মাইদুল ভাই আমাকে ভৌতিক একটা গল্প লেখার অনুরোধ করেছিলেন। উনার অনুরোধে প্রেক্ষিতেই এটা লেখা হয়েছে। আর এই দুই পর্ব গল্পের অনিন্দ্য সুন্দরী পরীকে আমি ব্লগার আর্কিওপটেরিক্স ভাই জন্য উৎর্সগ করলাম।

সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: উপস্থিত।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: জলদি পড়ে বলুন কেমন লিখেছি?
তর সইছে না যে! ;)
আমার প্রিয় পাঠক আজকে প্রথম মন্তব্য করেছেন। এর চেয়ে বেশি আর কি লাগে বলুন?
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: ওঁং হ্রিং হ্রিং রিং রিং কালী কালী স্বর্বশক্তি মহাকালী করাল বদলি কুরু কুরু স্বাহা"।

দাদা মন্ত্র হিগাই লাইছি :D

অসাধারণ হয়েছে প্রিয় আকাশ ভাই।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল ফাহিম ভাই,
খুব খুশি হলাম আপনার মন্তব্য পড়ে। ভালো লাগলে লাইক বাটনে ক্লীক করুন। এটা লেখককে উৎসাহিত করে.......
কষ্ট করে লিখাটা স্বার্থক হয়েছে মনে হচ্ছে........
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ টেনশন জলদি শেষ করায় :)
হা হা হা

শেষটায় হারিয়েই দিলেন! হুম কামনার কাছেই পরাজিত হলো সাধনা!
কাপালিকও হার মেনে গেল! বাপ্রে!

কুল আউজুবিন্নাস মালিকিন্নাস, মিনাল জিন্নাতি ওয়াল খান্নাস!- এই সেই খান্নাস! তবে? ;)

গল্পে ভাল লাগা

++++

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৭

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
মানুষ ও জ্বীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলামে বলা হয় “খুন্নাস”।
আমর ইবনু হুরাইস (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি যেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ফজরের সলাতে ‘‘ফালাউক্বসিমু বিল খুন্নাস, আল জাওয়ারিল কুন্নাস’’ সূরাহ (তাকবীর) পাঠ করার শব্দ শুনতে পাচ্ছি। সূত্র: সহীহ মুসলিম।

এর চেয়ে ভালো কোন ফিনিস দিলে গল্পটার মান মার খেয়ে যেত।
তবে আপনাকে চুপি চুপি বলি, এর পরের এই ধরনের গল্পে জ্বীন দুর করানো নিয়ে লিখব। গুগলে রুকাইয়্যা খুজুন। আমার এর পরের গল্প এটা নিয়েই হবে..........

আপনার মন্তব্যগুলি এই গল্পের মান অনেক গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত কষ্ট করে এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য। খুব খুশি হলাম আপনার মন্তব্য গুলি পড়ে। কষ্ট করে লিখাটা স্বার্থক হয়েছে মনে হচ্ছে........
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত হাজরা দিয়ে গেলাম ।পরে সময় নিয়ে আবার আসছি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল দাদা,
অবশ্যই, ভালো করে পড়ে মন্তব্য করবেন। আপনার মন্তব্য আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভুল গুলি ধরিয়ে দেবেন।
শুভ কামনা রইল!

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সমাপ্তিটা বেশ অন্যরকম।

কিছুদিন আগে ভুত এম এম এ এমন একটা ঘটনা শুনেছি যে ছেলেটিকে পরীরা নিয়ে যায়।

আবার দিয়ে যায়। বিয়ে করতে চায়।

অন্যরকম সমাপ্তিটাই গল্পটাকে আরও সুন্দর করেছে।

ভাল থাকুন ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
দেরী করে মন্তব্য করার জন্য দুঃখিত।
জনশ্রুতি আছে এই ধরনের ঘটনা অনেক নাকি ঘটছে.........অনেককেই পরে আর খুজে পাওয়া যায় নি। গ্রাম গঞ্জে এই রকম কাহিনী প্রচুর শুনা যায়!
ভিন্ন রকম গল্প তাই ভিন্ন রকম ফিনিশ।
আপনাকে উৎর্সগ করা লেখাতো সুপার হিট। কংগ্রাচুলেশনস টু ইউ!
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮

হাবিব বলেছেন:




বাপরে গল্পরে.......
এক্কেবারে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন।
এমন করে ভাবেন কি করে?
তাইতো আপনাকে বলি গল্পের জাদুকর!

দারুণ গপ্পো, ভাবতেছি এখন আবার রাতে যদি
ভূত স্বপ্নে দেখি.. B:-)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: দুর ভাই, এত্ত সুন্দরী পরী কে নিয়ে লিখলাম (যেই রকম ফিগার বলেছি!!) আর একে দেখে ভয় পাবেন! এই রকম পরী পেলে আর কি লাগে....;)
আগের পর্বে দেখেন নাই আর্কি ভাই ফোন নাম্বার চাচ্ছিল হাশিমের শালীর জন্য! ;)
লাগবে নাকি এই রকম একটা? আয়েশা ভাবীকে বলব না কিন্তু! আপনার আর আমার মধ্যে গোপন থাকবে! :P
গল্প মনে হয় ভালোই লিখেছি। সবাই খুব করে পছন্দ করেছে।
আপনার কবিতা লেখার কি হলো?
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

জুন বলেছেন: সকাল বেলা বসে বসে দুটো পর্বই পড়লাম নীল আকাশ। এধরনের জ্বীন ভুত পরীর গল্প পড়তে বেশ ভয় ভয় মজা লাগে :-&
তবে আপনার লেখার মাধ্যমেই প্রথম জানলাম মানুষ আর পরীর বিয়ে হয় । বেচারা হাশিম এখন সুখে শান্তিতে সংসার করতে পারলেই হলো । পরীর সাথে ঘর করা অনেক হ্যাপা ;)
ঝরঝরে প্রাঞ্জল লেখনীতে ভালোলাগা রইলো ।
+

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন,
সকাল বেলা বসে বসে দুটো পর্বই পড়লাম নীল আকাশ। - আহ আপু, এই রকম পাঠক পেলে আমি বার বার এই ধরনের গল্প লিখবো!

আপনার লেখার মাধ্যমেই প্রথম জানলাম মানুষ আর পরীর বিয়ে হয় । - জনশ্রুতি আছে এই ধরনের ঘটনা অনেক নাকি ঘটছে.........অনেক কেই পরে আর খুজে পাওয়া যায় নি! আহ, এই রকম একটা পরী যদি আমাকে এসে নিয়ে যেত! ইস,
আচ্ছা আপু, ব্লগে এসে পরীরা কি এই গল্প পড়বে! ;) তাহলে আমার একটা চান্স থাকতো!

বেচারা হাশিম এখন সুখে শান্তিতে সংসার করতে পারলেই হলো । পরীর সাথে ঘর করা অনেক হ্যাপা - দেখি হাশিমের পরীর সাথের দাম্পত্য জীবন নিয়ে একটা কিছু লেখা যায় নাকি? পাঠকের প্রতিক্রিয়া! ভাইয়ের খুব শখ ভিডিও করার;)

চমৎকার একটা মন্তব্য করার জন্য মন থেকে ধন্যবাদ রইল।
আর আমার সব গল্প পড়ার আমন্ত্রন রেখে গেলাম।
শুভ কামনা রইল!

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দুই পর্বই পড়লাম। খুব ভালো লিখেছেন।

তবে মুসলমান ভিকটিম (হাশিম), পরী আর হিন্দু কাপালিক (মোহনরাজ) এর কম্বিনেশানটা কেমন যেন লাগলো। জ্বীন-পরীদের উপর শিব-কালীর মন্ত্র কেন বা কতোটুকু কাজ করবে?
এটা বললাম কারন, শুধু গল্প হলে বলতাম খুবই চমৎকার কিন্তু আপনি রেফারেন্স দিচ্ছেন ইসলাম ধর্ম থেকে। সেক্ষেত্রে আপনার পুরো দৃষ্টিভঙ্গীটাই অন্যদিকে টার্ণ নিচ্ছে। আশাকরি বোঝাতে পেরেছি, কি বলতে চাইছি!

তবে আবারও বলছি, গল্প আপনি চমৎকার লিখেন। :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা,
ভাই, আপনি দারুন একটা বিষয় তুলে এনেছেন। জ্বীনরা সবাই কিন্তু মুসলিম না। যারা হিন্দু তাদের জন্য কিন্তু এই তান্ত্রিকরা দারুন ভাল কাজ করে। আবার কেউ কেউ কুফরী কালাম এর মাধ্যমে এই সব কাজ করে।

কোন পর্বের মধ্যেই আমি ইসলাম আনি নি। আছর খুব কমন টার্ম, এর অর্থ প্রায় সবাই জানে। আর খুন্নাস শব্দটার বাংলা আভিধানিক অর্থ আমি খুজে পাইনি। এই জন্যই এর অর্থ আলাদা করে বলে দিয়েছি।

নীচে পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! ভাই এটার ব্যাখ্যা করেছেন। কষ্ট করে নীচে নেমে পড়ুন।

এই সিরিজের পরের পর্ব হবে ইসলামিক ঝাড় ফুকের উপর। অগ্রীম পড়ার দাওয়াত দিয়ে গেলাম।

চমৎকার মন্তব্য এবং সব সময় পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছোট বেলায় এমন কিছু গল্প মুখে মুখে প্রচারিত হতে শুনতাম, কতদিন অপেক্ষা করেছি কাকে নাকি বেল গাছে তুলে রেখছে সেটা দেখার ; আফসোস কেবল গল্প ই শুনলাম।
জুন আপু র মত আমি ও বিয়ে র কথা প্রথম শুনলাম, কোহকাফ নগরী তে সুখে থাক হাশিম।


লেখা ফ্লোলেস, একটানে শেষ করা যায়; আগ্রহের ও কমতি থাকে না। আজ আপনার লেখার বেশ কিছু লাইন আমাকে মুগ্ধ করেছে শব্দ চয়নে বেশ কাব্যতা এসেছে; এমন সব লেখা পড়তে গেলে এক ধরনের মোহ কাজ করে!!


অনেক অনেক ভালোলাগা :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন প্রিয় আপু,
জনশ্রুতি আছে এই ধরনের ঘটনা অনেক নাকি ঘটছে.........অনেক কেই পরে আর খুজে পাওয়া যায় নি! কোহকাফ নগরী সম্ভবত একটা কাল্পনিক জায়গা..........

লেখা ফ্লোলেস, একটানে শেষ করা যায়; আগ্রহের ও কমতি থাকে না। আজ আপনার লেখার বেশ কিছু লাইন আমাকে মুগ্ধ করেছে শব্দ চয়নে বেশ কাব্যতা এসেছে; এমন সব লেখা পড়তে গেলে এক ধরনের মোহ কাজ করে!! - যাক, ভাষার গুরু যখন বলেছে, তখন আর কি লাগে! বাংলা শব্দ নিয়ে এই গল্প বেশ ভালো কাজ করেছি। এই রকম লেখা একটু কঠিন। ইচ্ছে করেই চেস্টা করলাম, দেখি পারি নাকি! পড়ার সময় ভিন্ন অনুভূতি কাজ করে। আপনাকে আমি আগের পর্বে বলেছিলাম এটা দেখার জন্য। কষ্ট করে এখানে এসে বলার জন্য মন থেকে ধন্যবাদ নিবেন।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

জোছনাস্নাত রাত্রি বলেছেন: চমৎকার গল্প। ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: কা_ভা ভাই এই পর্বকেও নির্বাচিত পোস্ট হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য আমার পক্ষ থেকে খুব করে ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা রইল!

১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কিঁ রেঁ নিঁলাকাশ, আঁমারে(ভূত) নিঁয়ে গঁল্প লিঁখিস? তোঁরে এখন কেঁ বাঁচাবে?? কোন কাপালিক?? : D :P

নীলদা, দারুন গল্প। ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে একসময় আমার খুব আগ্রহ ছিল।

গল্পে হিন্দু গুরু পছন্দ করাটা পছন্দ হয়েছে। তবে দুই জায়গাতে খটকা লেগেছে।
১. মন্ত্রটা মনেহল জমে নি। ওটা আরেকটু বড় হওয়া দরকার।
২. ভুয়া মফিজের মত, মুসলমান ভিকটিম (হাশিম), পরী আর হিন্দু কাপালিক (মোহনরাজ) এর কম্বিনেশানটা। (জ্বীন-পরীদের ব্যাপারে হিন্দুদের/অন্য ধর্মের মন্ত্রও কাজ করে। মন্ত্র দু ধরণের, কোরান-সুন্নাহ ভিত্তিক সহিহ মন্ত্র(এটা হালাল/জায়েজ) ও কুফুরি কালাম(এটা হারাম)।)

অরিজিনাল মন্ত্রঃ
ঋগ্বৈদিকশান্তিমন্ত্র[সম্পাদনা]
## ওঁ ভদ্রং কর্ণেভিং শৃণুয়াম দেবাঃ
ভদ্রং পশ্যেমাক্ষভির্য জত্রাঃ
স্থিরৈঃ অঙ্গৈঃ তুষ্টু বাংসঃ তনুহভিঃ
ব্যশেম দেবহিতং যৎ আয়ুঃ।
## শ্রী শ্রী দূর্গা শরণম্...... যা দেবী সব্বভূতেষু মাতৃরুপেন সংস্থিতা নমস্তেস্যৈ নমস্তেস্যৈ নমস্তেস্যৈ নমো নমঃ |

জোড়া তালি দিয়ে আরেকটা মন্ত্র বানাতে পারেন;)




পুনশ্চঃ আমি মনে মনে ভাবছি, হাশিমের রুমে ভিডিও করে ইউটিউবে ছেড়ে দেব। সেটা আর হলো না.... :(:P

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: প্রথমেই এত দারুন একটা মন্তব্য করার জন্য মন থেকে দেয়া ধন্যবাদ নিবেন। আমি গতকালকে আপনার ভাবীকে আপনার দেয়া এই মন্তব্যটা পড়িয়েছি! উনার হাসতে হাসতে গড়াগড়ি অবস্থা আপনার প্রথম দুইটা লাইন পড়ে! পুরো পরিবারকে আনন্দ দেয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

এবার আসি আপনার মন্তব্য নিয়ে - এই লেখাটা লিখার আগে আমি এই জিনিস নিয়ে অনেক অনেক স্টাডি করেছি। এত দারুন দারুন জিনিস শিখেছি সেটা বালর নয়। ইচ্ছা আছে একটা প্রবন্ধ লেখার। কিছু জিনিস নীচে বললাম:-
১। জীন ইসলাম ধর্মে প্রমানিত। না বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবে না।
২। ভুত, দাও, দানব, পেত্নী বলে আসলে কিছুই নেই। সবই দুস্ট জীনদের কাজ।
৩। জীনরা মুসলিম হিন্দু খ্রিস্টান বা অন্য বিভিন্ন ধর্মের হতে পারে।
৪। জীন তাড়ানোর জন্য সহী ইসলামিক পদ্ধতি রুকাই্য়া অথবা কুফরী কালামের মাধ্যম করা যায়।
৫। কুফরী কালাম করার সাথে সাথেই ঈমান দেহ ছেড়ে একবারে চলে যাবে।
৬। সকল ঝাড় ফুক, জীন বশীকরন শুরু হয়েছে বাবেল শহরে। হারুত মারুত ফেরেস্তদের এখানেই একটা কুয়ার মধ্যে উল্টা করে ঝুলিয়ে দিয়ে রাখা হয়েছে। এই জায়গা থেকেই সবাই এই ভয়ংকর কাজ গুলি প্রথম শিখে।
৭। @ "মন্ত্রটা মনে হল জমে নি। ওটা আরেকটু বড় হওয়া দরকার।" আমি সংস্কৃত জানি না। ইন্টারনেটে এক জায়গায় এটা পেয়েছিলাম। তখন তো এটাকে গুরু গম্ভীর বলেই মনে হলো! এরপর থেকে আপনার গুলি ব্যবহার করব। এই ধরনের গল্প আরও লিখব। তখন কাজে লাগবে।
৮। কাপালিকরা খুব গোপন এক সম্প্রদায়। তান্ত্রিক এই গোস্ঠি নিয়ে অনেক কিছুই শুনা যায়। এদের মধ্যে কেউ কেউ খুব শক্তিশালি হয় বলে শুনা যায়। আমি জানার জন্য অনকে ঘাটাঘাটি করেছি, বেশি কিছু পাচ্ছি না।
৯। যেহেতু জীনরা বিভিন্ন ধর্মের হয়, তাদের উপর বিভিন্ন ধর্মের ওঝারা ভালোই কাজ করে। ঠিক এই জন্যই ইউরোপে বা আমেরিকায় বাইবেল দ্বারা এক্সরসিজম করা হয়। এক্সরসিজমের বাইবেলের লাইন গুলি মনে হয় অরিজিনাল ইন্জিল থেকে নেয়া, সে জন্যই কাজ করে।
১০। এই দেশে কবিরাজ/ওঝার কোন জীন এর সাথে চুক্তি করে নেয় ঈমান বিক্রি করে। এই জীন দিয়েই সব অপকর্ম করে বেড়ায় এরা। এদের জীন যদি শক্তিশালি হয় তখন আছর করা জীন এরা খুব সহজেই তাড়িয়ে দেয়।
১১। আপনাকে আমি এই বইটা পড়ার জন্য বলব। জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস - আল্লামা জালালউদ্দিন সুয়ূতী [৩১৬ পেজ]
অনেক অনেক প্রশ্নের সব উত্তর এক জায়গায় দেয়া আছে। জীন জাতী নিয়ে এর চেয়ে ভালো কোন লেখা আমি পাইনি।
১২। এই দেশে প্রচুর কুফরী কালামের ওঝা এসে গেছে। নীচে বেশ কয়েকটা লিংক দিলাম। সময় পেলে দেখে আসবেন। মাথা ঘুরে যাবে।
- Click This Link
- https://lojjatunnesa.com/
- http://www.thirdeyeradiation.com/
১৩। সহী ইসলামিক নিয়মে রুকাইয়া করার সব কিছু এইখানেই দেয়া আছে। দেখে আসুন।
http://thealmahmud.blogspot.com/2017/08/ruqyah-shariyah-bangla.html

আর এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য হাশিমের কাছ থেকে চেয়ে আপনার জন্য এই পরীটাকে নিয়ে এসেছি। একে বাসায় নিয়ে যেয়ে দরজা লাগিয়ে ;) ;) ;) যত ইচ্ছা ভিডিও করেন। কপিরাইট সব আপনার থাকবে..........


দেরী করে মন্তব্য করার জন্য খুব করে লজ্জিত আমি। নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই গল্পগুলো সত্যি একটু বেশী রোমাঞ্চও ভীতি সঞ্চার করে। একবার বাঁশি বাজাচ্ছি এক মুরুব্বী বলছে দুপুর বেলা আর রাতের বাঁশি যেনো না বাজাই এই সময় নাকি বাঁশির সুর শুনে পরী নেমে আসে। একবার কোন এক বাঁশি বাদক বাঁশি বাজাচ্ছিল তখন তার বাঁশি শুনে পরী নেমে এসে .............

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

নীল আকাশ বলেছেন: এইবার মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই, বাশী বাজিয়ে পরী নামিয়ে পাঠকের প্রতিক্রিয়া! ভাই কে ডাক দিবেন উনার ভিডিও করার খুব শখ! ;) দিন না বেচারাকে একবার সুযোগ! আমরাও ইউটিউবে দারুন একটা ভিডিও দেখি! :P

চমৎকার মন্তব্য করার এবং পড়ার জন্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই,

প্রথমে একটি বিষয় একটু মৃদু আপত্তি জানাচ্ছি যে আপনার ভুল ধরিয়ে দেওয়ার কথা বলাতে আমি যারপরনাই লজ্জা বোধ করছি। আমিও আপনি অত্যন্ত গুণীজন ; খুব সুন্দর লেখেন তাই সে কবিতায় হোক বা গল্পই হোক। পাঠক হিসেবে আমরা মন্তব্য করব- এটাই স্বাভাবিক। ব্যক্তিগতভাবে আমি অন্যান্যদের মন্দ দিকটি সাধারনত তুলে ধরি না। তবে আপনার মত বন্ধু স্থানীয় কয়েকজনের ক্ষেত্রে অবশ্য বিশেষ অনুমতি নিয়ে সে কাজটি করেছি।

হুমায়ূন আহমেদের প্রথম ভৌতিক গল্প দেখছিলাম । গল্পটা উনি এমন একজনকে উৎসর্গ করেছেন যিনি ভূতে বিশ্বাস করেন না ; কিন্তু রাতের বেলা বাইরে বের হন না। বাস্তবে আমি এ রকমই একজন পাঠক। বেশি ভুত ভুত পড়লে রাতের বেলা আমার বাইরে বার হওয়া সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাবে আরকি।হা হা হা ...

জিন পরীর অনেক ঘটনার কথা গ্রামে থাকাকালীন শুনেছি। আমি বিশ্বাসও করি জিন পরীর অস্তিত্ব। কাজেই তাদের অস্তিত্ব নিয়ে চ্যালেঞ্জ করাটাও আমার সাহসে কুলায় না।আপনি খুব সুন্দভাবে বিষয়টা তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি এটা অস্বীকার করবো না যে এ বিষয়ে আমার পড়াশোনা একেবারেই নেই। তবে আপনার গল্পটি খুব জমাট লাগলো। শুনেছি জিনেরা বহু বছর বাঁচে। মানুষের সঙ্গে জিনের বিবাহ ; এক্ষেত্রে হাসিম ঠিক কত বছর বাঁচবে - এ বিষয়ে একটু কৌতূহল থেকেই গেল। অথবা হাসি মেয়ের মতো ইনসান না মরে গেলে ওরা কিভাবে তার সমাধিস্থ করে। বই পড়ি বেশি সুন্দরী আবার দ্বিতীয়বার বিয়ে করবে কিনা অনেক প্রশ্ন থেকে গেছে।
সবশেষে তাদের নতুন দাম্পত্য জীবন সুখের হোক কামনা করি। হোক না সে ভিন্ন প্রকৃতির কিন্তু ভালোবাসার বন্ধন তো !!

শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনাকেও।


০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: দাদা, আপনার সাথে আমার সম্পর্ক ভাষাতীত। আপনি যদি প্রথম থেকে আমাকে সাহায্য না করতেন তাহলে আজকে এই পর্যায়ে অবশ্যই আসতে পারতাম না। আপনাকে যদি ভুল ধরতে না বলি তো কাকে বলব!
লেখাটা মনে হচ্ছে আপনার পছন্দ হয়েছে। সুতরাং আমার লেখা সার্থক।
আপনার জন্যও ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট হিট।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা ভাই,
আপনার মতো এই ব্লগের সিনিয়র একজন ব্লগার যখন বলেছেন তখন অবশ্যই হিট।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

হাবিব বলেছেন: লাগবে নাকি এই রকম একটা? আয়েশা ভাবীকে বলব না কিন্তু! আপনার আর আমার মধ্যে গোপন থাকবে! X(( X((
লাগবে না, আয়েশায় আমার কাছে পরী B:-/

আপনার কবিতা লেখার কি হলো?
-- লিখতেছি, একটু পরে পোস্ট করবো ইনশাআল্লাহ

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

নীল আকাশ বলেছেন: লাগবে না, আয়েশায় আমার কাছে পরী আলহামদুলিল্লা।
আমি তো আসলে ঠিক কাজটাই করেছিলাম আমার অনুপমা সঙ্গী পোস্ট আপনার নামে দিয়ে....
আপনাদের পারিবারিক জীবন যেন বেহ্বস্তেও যেন অটুট থাকে।
আপনার লেখা একটু পরে পড়ে আসছি!
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

বাংলার মেলা বলেছেন: জ্বীন ও মানুষের মিলনে সন্তান উৎপাদন কিভাবে সম্ভব? মানুষের ক্রোমোজোম ২৩ জোড়া। জ্বীনের কয় জোড়া? যদি ২৩ জোড়া হয়, তাহলে সম্ভব। কিন্তু মানুষ ছাড়া এই বিশ্ব জগতে আর কোন প্রাণিরই ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকা সম্ভব না। এই খুন্নাস জিনিসটা দেখতে কেমন?

আরেকটি কথা, এই ঈষনসূয়া নামক পরী কি দেবী কালীর চেয়েও শক্তিশালী?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই এটা গল্প আর গল্পকে গল্প মনে করে পড়ুন। উপরে তো বলেই দিয়েছি এটা গল্প।
আমি সার্থক আপনাকে বাস্তবতার কাছে নিয়ে যাবার জন্য, ভাবনায় ফেলে দেয়ার জন্য!
খুন্নাস এর ব্যাপারে গুগলে যেয়ে সার্চ করুন অনেক তথ্য পাবেন।
কে বেশি শক্তিশালি সেটা ব্যাপার নয়, কে কাজটা করছে আর যার উপর করছে তার মধ্যে শক্ত কে?
সব হুজুর রাই তো তাবিজ দেয়, সবার টা তো কাজ করে না...একই আয়াতই তো ইউজ করে...
তাহলে?
গল্প পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবা!

১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

মা.হাসান বলেছেন: অসাধারন আরেকটা গল্প উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আজকেই ২য় পর্ব দিতে চেয়েছিলেন, দিয়েছেন, তার জন্য ধন্যবাদ। সারাদিন অপেক্ষায় না রেখে সকালেই পোস্ট দিয়েছেন তার জন্য ৩য় ধন্যবাদ। সকালেই পড়েছি, বার বার মন্তব্য লেখার চেষ্টা করেছি, কাজের চাপে হয়ে উঠেনি।
আমার কাছে ফাটাফাটি লেগেছে।
যার এ জগৎটা সম্পর্কে অবিশ্বাস আছে তাকে বলবো গল্প হিসেবেই নেন। আমরা যারা বিশ্বাস করি তাদের জন্য দেশীয় উপাদানের এ লেখা উপরি পাওয়া।
বিদেশী কাহিনী দেশী পটভূমিতে অনুবাদ করতে যেয়ে হযবরল করে ফেলেন অনেকেই। দেশীয় উপাদানে লেখার স্বাদ আলাদা। তান্ত্রিকের বর্ননা ভাল হয়েছে, তবে পরী ভর করার বর্ননাগুলো তুলনাহীন।তরল অন্ধকার শব্দের ব্যবহার দেখেছি, 'গলিত অন্ধকার' শব্দটা নুতন এবং বেশি যুৎসই মনে হয়েছে।
লেখা প্রসব করার মানসিক কষ্টের কথা বাদই দিলাম, শারীরিক কষ্টও কম না। আমার প্রথম পোস্টের পর ২ সপ্তাহ হাতের ব্যথা ছিল। ফরমায়েস দিতে খারাপ লাগে, অনুরোধ থাকলো সুযোগ পেলে আরো ভয়ের গল্প লিখুন। পোস্টে ++++++

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
আমি বহু দিন পড়ে এত সুন্দর একটা মন্তব্য পেলাম। মনটা অনেক বড় হয়ে গেল।
নিন আগে মিষ্টি খান-


শুধুই আপনার জন্য হলেও আমি এই সিরিজের আরেকটা গল্প লিখব। কয়েকটা দিন সময় দিন আমাকে.....
আপনার জন্য মন থেকে ধন্যবাদ আর আপনি সহ আপনার পরিবারের সবার জন্য শুভ কামনা রইল।


১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭

আখেনাটেন বলেছেন: যাহ্, ছাদ ফুঁড়ে বেরিয়ে গেল। আমি থাকলে নৃত্যরত তিন সঙ্গীর কাউকে আটকানোর চেষ্টা করতুম। হাশিমকে নিয়ে পরী চলে যাক। বাকিগুলো থাকলেও কিন্তু...। :P

ভালো লিখেছেন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী ভাই,
দেখি হাশিমকে বলে কয়ে রাজি করানো যায় নাকি!
নৃত্যরত ৩টার পরীর মধ্যে যেটা প্রিয়াদি'র চেয়ে সুন্দর, সেটাকে ললিপপ আর ফুসুং ফাসুং দিয়ে আটকে রেখে, আপনাকে সাথে সাথেই খবর দিব।
প্রিয়াদি, পরী আর জুলিয়া! ওহ গড, এত্ত গুলি সামলাবেন ক্যামনে, সেটা জাতীর সাথেই আমিও জানতে চাই!
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!

২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২২

বলেছেন: মজা পাইলাম…।ভাইTHE JINN BUSTERS:

কোরআন হাদিস দ্বারা জীনের অস্তিত্ব এবং উপকার অপকারের কথা প্রমাণিত। তাদের অবস্থান বাথরুম,কবরস্থান,সমুদ্র হয়। তাদের স্ত্রী লিঙ্গধারীদের কে পরী বলা হয়। পরী ছেলেকে, জ্বীনরা মেয়েদেরকে নিয়ে যাওয়ার সত্যতা পাওয়া যায়। জীনদেরকে বশে আনা যায়। তবে আনার পন্থা ভিন্ন আছে।
প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে স্বতন্ত্র একজন করে জিন রয়েছে যাকে ক্বারিন (সঙ্গী) বলা হয়। এটা মানুষের এই জীবনের পরীক্ষার অংশ বিশেষ। জিনটি তাকে সর্বদা অবমাননাকর কামনা-বাসনায় উৎসাহিত করে এবং সার্বক্ষণিকভাবে তাকে ন্যায়-নিষ্ঠা হতে অন্য দিকে সরিয়ে নেবার চেষ্টা করে।ইফরিত্, শয়তান, ক্বারিন, অপদেবতা, অশুভ আত্মা, আত্মা, ভুতপ্রেত ইত্যাদি। তারা বিভিন্নভাবে মানুষকে ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা করে। যারাই তাদের কথা শুনে এবং তাদের জন্য কাজ করে তাদেরকেই মানব শয়তান বলে উল্লেখ করা হয়।




ধন্যবাদ ,শুভকামনা ও ভালোবাসা

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল লতিফ ভাই,
খুব সুন্দর করে একটা চমৎকার মন্তব্য করেছেন। আমি নিশ্চিত ব্লগের অনেকেই এই তথ্যগুলি জানতো না। এখানে দিয়ে ভালো করেছে। সবাই জানতে পারবে.............
আপনাকে আমি এই বইটা পড়ার জন্য বলব।
জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস - আল্লামা জালালউদ্দিন সুয়ূতী [৩১৬ পেজ]
লিংক: Click This Link
অনেক অনেক প্রশ্নের সব উত্তর এক জায়গায় দেয়া আছে। জীন জাতী নিয়ে এর চেয়ে ভালো কোন লেখা আমি পাইনি।

ক্বারীন জ্বীন নিয়ে একটা প্রবন্ধ লিখার ইচ্ছে আছে। তথ্য যোগাড় করছি। সব কিছু যোগাড় হলে তবেই লিখতে বসব। প্রচুর কুরআন আর হাদিসের সূত্র লাগবে...............

পড়ার এবং চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।++
শুভকামনা

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় আপু,
পড়ার এবং চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৩

মা.হাসান বলেছেন: মিষ্টির লোভে ফিরে আসলাম। ১৮ নং মন্তব্যের জবাবে যা বলেছেন তার জন্য সম্মানিত বোধ করছি।
জ্বীন-পরীর বিষয়ে অভিজ্ঞতা আছে এমন লোকের সংখ্যা খুব কম না। নির্ভরযোগ্য দু-চার জনের কাছ থেকে যা জেনেছি তাতে মনে হয় কোহকাফ নগরী সম্ভবত বাস্তব। জ্বীনের শরীর আমাদের মতো প্রোটিন-ফ্যাট ইত্যাদি দিয়ে সম্ভবত তৈরি না। কাজেই ক্রোমোজোম থাকার কথা না। ঘোড়ার ক্রোমোজোম ৬৪, গাধার ক্রোমোজম ৬২, কিন্তু তাদের মিলন সম্ভব, মিলনে খচ্চর জন্মায় যার ক্রোমোজোম ৬৩ (৪৬ ক্রোমোজোম ওয়ালা খচ্চরও অহরহ চোখে পড়ে)।
আমার এক স্কুলের বন্ধু, যিনি জাতীয় অধ্যাপক মরহুম প্রফেসর এম.আর. খাঁন সাহেব (আল্লাহ ওনাকে জান্নাতে উচু মর্যাদা দিন)-এর সহকারি/জুনিয়র হিসাবে কাজ করেছেন, তার কাছে শোনা- এমন অনেক জটিল রুগী ওঁনার কাছে এসেছে যা অনেক চিকিৎসাতেও ভাল হয়নি। উনি আগের ডাক্তারের ঔষধ রিপিট করেছেন, একই ডোজ এবং রোগী ভাল হয়ে গিয়েছে। পরিচিত ডাক্তারদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে এরকম আরো ঘটনা পাবেন। কাজেই একই মন্ত্রে ভিন্ন ওঝায় রোগী ভাল হওয়া না হওয়ার বিষয়টা আমার কাছে স্বাভাবিক মনে হয়। শয়তানের উপাসনা আর জ্বীন বা তন্ত্র সাধনা ভিন্ন। জ্বীন বা তন্ত্র সাধকরা হোয়াইট এনার্জি ব্যবহার এবং ডার্ক এনার্জি ব্যবহার দুটাই করতে পারেন (তবে সাধারনত যে কোন একটায় ঝুঁকে পড়েন), কিন্তু শয়তানের উপাসকরা যা কিছু অসুন্দর তার পূজা করে থাকেন।শরীরের উপর ব্যায়াম করলে যেরকম হিন্দু -মুসলমান নির্বিশেষে স্বাস্থ্য লাভ সম্ভব, একই ভাবে আত্মার ব্যায়াম করলে যে কারো পক্ষে আত্মিক শক্তি লাভ করা সম্ভব। হিন্দু-মুসলমান-ভালো লোক -মন্দ লোক এরকম কোন শর্ত নেই।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: ছোট একটা ঘটনা দিলাম, পড়ে দেখুন:
শয়তানের পূজা-হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) ও এক ভন্ডপীরের সন্তানের ঘটনা। একটি কিতাবে ঘটনাটি বর্ণিত হয়েছে। হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) এর এক মুরিদ ছিলেন যার পিতা ছিলেন একজন পীর সাহেব। থানবী (রহঃ) এর কাছে একদিন সেই মুরিদ একটি বিষয় তুলে ধরেন। সেটি হলো, সেই মুরিদের পিতা সবসময় গায়েব থেকে অজস্র খাবার দাবার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পেতেন। পীর সাহেব মারা যাবার আগে তার সেই সন্তানকে তার টয়লেটের চাবি দিয়ে বলেন শুধুমাত্র সে ই যেন ঐ টয়লেটটি ব্যাবহার করে, আর অন্য কেউ যাতে ব্যাবহার না করে। আর টয়লেটের পর যাতে টয়লেট তালাবদ্ধ করে রাখা হয়।তো সেই মুরিদ নিয়মিত টয়লেট ব্যাবহার করতে থাকায় তার জন্য নিয়মিত গায়েব থেকে বকরী, তরকারী, টাকাপয়সা ইত্যাদি আসতে থাকে। আবার উক্ত টয়লেট ব্যাবহার কমিয়ে দিলে গায়েবের হাদীয়াও কমে আসতে থাকে।
থানবী (রহঃ) এই ঘটনা জানার পর ঐ টয়লেট ভেঙ্গে ভেতরে তদন্তের নির্দেশ দিলেন। ঐ টয়লেট ভাঙ্গার পর নিচের মলের ট্যাংকে একটি গম্বুজাকৃতির ছোট কুঠুরী পাওয়া যায় যা কমোডের বরাবর নিচেই ছিলো। ঐ গম্বুজ ভেঙ্গে দেখা যায় তার ভেতর ফেলে রাখা হয়েছে কয়েক জিলদ কোরআনের পাতা! (নাউযুবিল্লাহ!)
এই কোরআনকে টয়লেটের নিচে রেখে অবমাননার দরুন সেই পীর সাহেব হয়তো কিছুকালের জন্য ভালো আরাম আয়েশ পেয়েছিলেন কিন্তু এই পৃথিবী ত্যাগ করার পর এই কাজের ফলাফল কি হবে?
এইসকল কাজ করার মাধ্যমে শয়তানকে খুশী করা হয়। এর বিনিময়ে শয়তান আপনাকেও খুশি করতে বিভিন্ন ধোঁকাপূর্ণ ও মায়ার ফাঁদ ফেলে আপনাকে বিমুখ করে দেবে তার থেকে, যার হাত থেকে না পালাতে সক্ষম আমরা, না সেই অবাধ্য শয়তানরা।
এরপরেও কি সহজভাবেই না মানুষ দ্বীনের বিনিময়ে দুনিয়া কিনে নেয়!
আল্লাহ আমাদের সকলকে এ সকল শিরক ও কবিরাহ গোনাহ থেকে ও অবাধ্য শয়তানের হাত থেকে দূরে রাখুন। আমীন!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকে আমি এই বইটা পড়ার জন্য বলব।
জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস - আল্লামা জালালউদ্দিন সুয়ূতী [৩১৬ পেজ]
লিংক: Click This Link).pdf
অনেক অনেক প্রশ্নের সব উত্তর এক জায়গায় দেয়া আছে। জীন জাতী নিয়ে এর চেয়ে ভালো কোন লেখা আমি পাইনি।
এই গল্পটা লেখার আগে আমি কমপক্ষে ১৫ দিন ব্যাপক স্টাডি করেছি এই বিষয়ে...........
আরও কিছু বই আছে । লাগলে বলবেন, লিংক দিয়ে দিব।
ধন্যবাদ।

২৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:০৩

আরোগ্য বলেছেন: বোনাই পারলে প্রতিমাসে এরকম একটা ভৌতিক গল্প দিবেন। খুব ভাল হবে।

অনেক ভালো লেগেছে যার দরুণ প্রিয়তে রেখে দিলাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভাই,
চেস্টা করব। এই ধরনের লেখা আগে লিখিনি। এবার লিখে তো বেশ মজা পেলাম।
ঠিক আছে, মাঝে মাঝে এই ধরনের একটা বা দুইটা গল্প লিখব। আপনি যখন বললেন!
ধন্যবাদ, চমৎকার একটা মন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

২৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৯

আরোহী আশা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর ভৌতিক গল্প। আমি এরকম গল্প বেশি পছন্দ করি। দুই পর্বই চমৎকার। প্রিয়তে রাখলাম

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি এই ধরনের ভৌতিক গল্প পছন্দ করেন এটা জানতাম না। এটা ভালো লেগেছে শুনতো আমার নিজেরই খুব ভালো লাগলো।
আরও এই ধরনের গল্প লিখবো। পড়ার আমন্ত্রন রইল!
ধন্যবাদ, চমৎকার একটা মন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

২৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৪

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ভৌতিক গল্পটি দারুণ হয়েছে। উভয় পর্বই চমৎকার

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ, চমৎকার একটা মন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

ঝিগাতলা বলেছেন: চমৎকার গল্প

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
খুব ভয়ে ভয়ে ছিলাম। এই প্রথম এই ধরনের গল্প লিখলাম।
আপনার ভালো লেগেছে শুনে তো আমার নিজেরই খুব ভালো লাগলো।
আরও এই ধরনের গল্প লিখবো। পড়ার আমন্ত্রন রইল!
ধন্যবাদ, চমৎকার একটা মন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমি মন্তব্য করলে প্রতিউত্তর পড়ার চেষ্টা করি। প্রথম মন্তব্যে প্রতিউত্তর না পেয়ে অবাক হলাম। বিষয়টা ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত, জানলে খুশি হতাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: কি ভাবে এটা মনে করলেন আপনি? আপনার সাথে আমার যা খাতির, এই কাজ আমি করতে পারব বলুন!
আপনি আমাকে এতই দারুন একটা মন্তব্য করেছেন যে, আমি আলাদা করে এর প্রতি মন্তব্য রেডি করছি। তাছাড়া কিছু জিনিস আপনাকে দেখাব বলেও রেডি করছি। সময় নিয়ে বড় করে প্রতি মন্তব্য করব, সেজন্যই দেরী করছি। এমনকি করুনাধারা আপুরও ১ম পর্বের মন্তব্যের ও প্রতি মন্তব্য করিনি। এই দুইটার আলাদা স্পেশাল প্রতি মন্তব্য হবে। কিছু জিনিস দেখাব, দেখলে আপনিও অবাক হয়ে যাবেন!
আজকেই ইনসাল্লাহ করব।

২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শুধু মন্তব্যগুলো পড়ার জন্যই সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ব্লগে ঢুকলাম।

অভিনন্দনের জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

নীল আকাশ বলেছেন: এই মাত্র পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! ভাইকে দারুন একটা মন্তব্য করেছি। পড়ে দেখুন!
ধন্যবাদ।

২৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

পরী মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন, তাঁর জন্য ঢাকা পল্টন মোড়ের মরণ চাঁদের খাঁটি ঘি’তে ভাজা জিলেপী ।।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭

নীল আকাশ বলেছেন: মাহমুদ ভাই শুভ সন্ধ্যা,
যেই স্বাদের মিষ্টি অফার করেছেন, পরী তো আর হাশিম কে নিয়ে পালাবে না বরং পরিবারের বাকি সবাই কে ডেকে আপনার বাসায় হাজির হবে জিলাপি খাবার জন্য! তখন কিন্তু আমাকে দোষ দিবেন না! ;)

আজকে নির্বোধটাকে ভালো মতন ধরেছি। আমতা আমতা করে। সতীন নিয়ে ভুল ইতিমধ্যেই মেনে নিয়েছে। এবার ধরেছি স্ত্রীর পারমিশন নিয়ে। ভাল মত ধরা খাবে এটা নিয়ে। এরপর এটা নিয়ে ব্লগে পোস্ট আসতেই পারে। এটা আর পেঁচা এই দুইজন আমাকে ত্যক্ত করে ফেলেছে ব্লগে....

আপনার ভাবিকে নিয়ে মন্তব্য জটিল হয়েছে! হাসতে হাসতে দম বন্ধ হতে গিয়েছিল আমার! আপনি পারেন ও!

৩০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলাম এই পর্বের জন্য, তাই পাবার সাথে সাথে পড়েছি, কিন্তু মন্তব্য করছিলাম না কারণ বুঝতে পারছিলাম না আপনি প্রথম পর্বের মন্তব্যের উত্তর কেন দিচ্ছেন না। যখন সেটার উত্তর পেলাম, ততক্ষণে আপনি আরেকটা পোস্টে  আপনার প্রশ্নের উত্তর পাবার জন্য কাছিমের মতো কামড় দিয়ে লেগে পড়েছেন! এই প্রশ্ন আমারও, তাই আমি সেই পোস্টে আপনাকে ফলো করতে লাগলাম। পোস্টে আপনার লেগে থাকা দেখে আমি মুগ্ধ, এবং পোস্টদাতার এড়িয়ে যাওয়ার জঘন‍্য তরিকা দেখে অতিশয় বিরক্ত...........

আশা করি এই পোস্ট নিয়ে পরে পুরোপুরি মন্তব্য করতে আসবো।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: আপু আপনাকে বড় করে মন্তব্য করব দেখে দেরী করছিলাম। তথ্য গুলি এক জায়গায় আনতে এবং লেখার জন্য দেরী করছিলাম। যেই লিংক গুলি দিয়েছি সেগুলি দেখেছেন কি? সুয়ুতীর বইটা অবশ্যই পড়বেন।

ব্যাটাকে ওর নিজের পোস্টে কাপড় খুলে ছেড়ে দিয়েছি। অনেক দিন ধরেই ব্লগে ইসলাম নিয়ে উলটা পালটা যা মনে আসে পোস্ট দিচ্ছিল। এবার টের পেয়েছে কেমন লাগে! আমাকে এখনও চেনেনি? আমি ছুটিতে আছি। ফিরে এই নিয়ে ব্লগে পোস্ট দিতে পারি হাতে সময় থাকলে। এই রকম আজে বাজে পোস্ট অন্য কেউ দিলেও তাকেও ছাড়বো না। ইসলাম নিয়ে কোন ফালতু পোস্ট চলবে না। আমি জানতাম ঐখানে অনেকেই আমাকে ফলো করছিল। সেজন্যই ভালো মতো ধরেছিলাম।

আপু, এই পুরো গল্পটা নিয়ে, ভুল ত্রুটি নিয়ে, ভালো একটা মন্তব্য চাই আপনার কাছ থেকে!
সব সময় আমার পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২০

মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই,
দিলেন তো একদম জমজমাট করে গল্পের কাহিনী। হাশিম, মোহনরাজ নাম থেকে গল্পের নামকরণের সবকিছুই মিলিয়ে ভালো লেগেছে। আর মন্ত্র গুলোও চমৎকার।
অনেক মাথা খাটিয়ে লিখেছেন বুঝতে আর বাকি নেই। আমার ভাবি বাদে আর কোন পরী নেই তো আপনার কাছে?
থাকলে কিন্তু খবর আছে।
ভালোলাগা জানাচ্ছি আর সেই সাথে আবারও নতুন গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপু, এত বড় সাহস নেই আপনার ভাবীকে রেখে অন্য কেঊ.... :P

ঠিক বলেছেন অনেক স্ট্যাডি করেই এটা লিখেছি। আমি প্রতিটা গল্প লেখার আগে ভালো পরিমানে পড়াশুনা করি।
আপনার মিথিলাকে নিয়ে একটা গল্প লিখতে শুরু করেছি। শেষ হলেই আপনার নামে এটা পোস্ট করা হবে। নাবিলা আর মিথিলা দুই জনই থাকবে এখানে....

পরী নিয়ে গল্পটা ভালো লেগেছে শুনে আমারও খুব ভালো লাগলো।
সব সময় আমার পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

করুণাধারা বলেছেন: খালি চোখে দেখে গল্পের কোন ভুলত্রুটি তো খুঁজে পেলাম না, দেখি অণুবীক্ষণ যন্ত্র নিয়ে পরীক্ষা করে দেখবো। :D

আসলে এই গল্পে সবচেয়ে ভালো লেগেছে, অনেক কিছু বলে গেছেন কিন্তু অল্প কথায়। মাত্র দুটি পর্বে গল্পটি শেষ করেছেন। বোঝাই যাচ্ছে যে, অনেক পড়াশোনা করার পর এটা লেখা। আমার অবাস্তব মনে হয়নি, কারণ আমাদের চেনা জগতের বাইরে অচেনা যে জগৎ আছে তার সম্পর্কে আমরা খুবই অল্প জানি। আপনার গল্প পড়ে মনে পড়লো বুকমার্ক করে রাখা একটা পোস্টের কথা। আপনাকে লিংক দিচ্ছি:
view this link

আমি বিশ্বাস করি এভাবে ছবি দিয়ে তাবিজ করে মানুষের ক্ষতি করা সম্ভব, অথচ অধিকাংশ মন্তব্যকারী শোকাতুর পোস্টদাতাকে ব্যঙ্গ করেছেন!!

এই গল্পটা একেবারেই ভিন্ন স্বাদের গল্প! আমাদের অচেনা এক জগত নিয়ে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করেছে এই গল্প। অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের জন্য এমন পরিশ্রম সাধ্য গল্প লেখার জন্য।

পাশাপাশি আপনি আরেকটা পরিশ্রমসাধ্য কাজ করেছেন, কোরআন হাদিস নিয়ে মিথ্যা, মন গড়া কথা বলে পার পেয়ে যাওয়া
পন্ডিত ভাবা ব্যক্তিটির মুখোশ উন্মোচন করে। এ জন্য সাধুবাদ জানাই।

আগের পোস্টে এই প্রশ্নের উত্তর দেবো।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৭

নীল আকাশ বলেছেন: আপু শুভ রাত্রী,
যেই লিংক দিয়েছেন সেখানে গিয়েছি। ঊনার মা'কে কুফরী কালামের মাধ্যমে সম্ভবত বান মারা হয়েছে। আমার পরিচিত একজন যে একই কাজ করা হয়েছিল, তারপর অত্যন্ত প্রসিদ্ধ একজন হুজুর কে দিয়ে সেটা কাটানো হয়েছিল। আমার ধারনা শোকাতুর পোস্টদাতার কোন নিকট আত্মীয়ই এই কাজ করেছে, কারন এই কাজ করার জন্য রুগীর অনেক কিছু লাগে, যেটা বাইরের কেউ যোগার করে দিতে পারবে না। উনার জন্য আমার মনে কষ্ট হচ্ছে, রুগী উনার মা! আল্লাহ উনাকে জান্নাত বাসী করুন, আমীন।

আর এই নির্বোধের ব্যাপারে আর কি বলব? এর লজ্জা শরম থাকলে এর এই ধরনের লিখবে না। চরমতম শাস্তি দিয়ে দিয়েছি। আরও হবে। আমি এখনও পোস্ট দেই নি!

এই গল্পটা লিখতে যেয়ে অনেক পড়াশুনা করেছি। এর পরের পর্ব আরও মজার হবে। সহী রুকাইয়্যা পদ্ধতি নিয়ে লিখছি। আরও নতুন নতুন জিনিস জানবেন। ১ম পর্বে যেই লিংকগুলি দিয়েছি, দেখে আসবেন, মাথা ঘুরে যাবে। সব কুফরী কালাম।

আপু, আপনার আরেকটা মন্তব্যের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৩৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ঝরঝরে লেখা...... একটানে পড়লাম.......
এটাও চমৎকার লেগেছে।
বাহবা দিতে বাধ্য হলাম :)

#Now for the বানান পার্ট........

প্রাণবায়ু শুষে নেওয়া হবে।
বের হয়ে আসলো হবে। ও'কারটা বাদ গেছে । (আট শুরুর আগে)
ঠোঁট বানানে চন্দ্রবিন্দু বাদ গেছে। (আট)
জোরেশোরে হবে (নয় নং পার্ট)
পড়া ____পরা হবে...... (নয়)

পরীর বর্ণনায় কিছু শব্দ মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার করেছেন।
লেটস স্টার্টঃ
"অপুর্ব সুন্দরী স্বাস্থ্যবতী প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর এক প্রেয়সী নারী"
এটাকে এমন লিখলে কেমন হয়ঃ
"অপূর্ব সুন্দরী নারী" কিংবা "প্রাণ চাঞ্চল্যে ভরপুর এক রূপসী" কিংবা "অনিন্দ্য সুন্দরী নারী"......



স্বাস্থ্যবতী কথাটা রূপের বর্ননার সাথে খাপ খায় না। (তবে বুঝতে পারলাম কি বুঝিয়েছেন ;) )


শেষমেশ পরী আকাশে চলে গেল :(
সাথে আবার তিনটা সঙ্গীও :(( :((

তবে পরীতো নীল আকাশেই যাবে :D
সেক্ষেত্রে আমিই পাবো B-))

পরী তুমি কুতায় :-/

গল্পের প্লটটায় সিম্বোলিক নোটেশনের কথা পড়ে ড্যান ব্রাউনের " দ্যা দ্যা ভিঞ্চি কোড " ও " দ্যা লস্ট সিম্বল" এর কথা মনে পড়ে গেল। অসাধারণ দুটো বই।



*Hacking Android with picture নিয়ে কাজ করছিলাম...... For this, I was extremely busy.তাই দেরিতে পড়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত....
Android bulletin

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই শুভ সকাল,
সব বানান গুলি আপনার কথা মতো ঠিক করে দিলাম।
স্বাস্থ্যবতী কথাটা থাক! স্বাস্থ্যবতী মেয়েরা হট হয়ে! এটাই বুঝাতে চেয়েছি।
পরী তুমি কুতায় :-/ - আর দু:খ কইরেন না! ব্লগে এখন পরীদেরই জয়জয়কার! কত পরী নিবেন! কোনটা রেখে কোনটা নিবেন?
চমৎকার মন্তব্যের জন্য মন থেকে দেয়া ধন্যবাদ নিবেন।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৩৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আর ২০ ও ২২ নং কমেন্টের লিংক কাজ করে না।
এরকমটা আছেঃ

https://ia902906.us.archive.org/19/items/jalaluddinsuyuti/jinn-jatir-bissoykor-itihas-(Almodina.com

কিন্তু এমন হবেঃ
https://ia902906.us.archive.org/19/items/jalaluddinsuyuti/jinn-jatir-bissoykor-itihas-(Almodina.com).pdf

অতিরিক্ত ).pdf যোগ করলেই হবে। .....
আমার কাছে ইউআরএল মোডিফিকেশন ডালভাত :D
যদিও archive.org এ ডাইরেক্ট ডাউনলোডের জন্য লিংক কপি করলেই হয়ে যায়।

পুনরায় ২০ ও ২২ এর প্রতিউত্তর করলে ভালো হয় :)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: সাহায্যের জন্য ধন্যবাদ। উনার পেয়েছেন। তাই আর নতুন করে দিলাম না..........
চমৎকার মন্তব্যের জন্য মন থেকে দেয়া ধন্যবাদ নিবেন।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

৩৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: প্ল্যানচেট করেন নাকি B-))

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: নাহ, ঠিক বিশ্বাসও করি না। তবে কুরআনের আয়াত দিয়ে নাকি জ্বীন সত্যই বশ করা যায়! জানি না সত্য না মিথ্যা!
ধন্যবাদ।

৩৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ব্যস্ততার কারণে না পড়লেও লাইক ও প্রিয়তে ঠিকই নিয়েছিলাম :)
দানের পরী বলে কথা ;)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী,
"অপুর্ব সুন্দরী স্বাস্থ্যবতী প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর এক প্রেয়সী নারী" - এটা কোন দৃশ্যে ব্যবহার করেছি দেখেছেন তো ;) ! এইগুলি না থাকলে দিন রাত এ্যাকশন চলবে কিভাবে? ;) আরও কিছু বিশেষন থাকলে সেটাও দিতাম, তখন আর মনে পড়েনি। শুধুই আপনার জন্য এইগুলি লিখেছিলাম। :P কথা দিয়েছিলাম সেই রকম সুন্দরী একটা পরী দেব আপনাকে, আমি আমার কথা রেখেছি ১০০ ভাগ!

ভাই, পরীকে নিয়ে গল্পটা কেমন লেগেছে সব মিলিয়ে? ধরতে গেলে এই গল্পটা আপনার জন্যই লিখেছি কারন ভৌতিক গল্প আমি পরী বাদ দিয়ে অন্য বিষয় নিয়েও লিখতে পারতাম। আপনার কি পছন্দ হয়েছে? হয়ে থাকলে আমার এত কষ্ট সার্থক!
কালকে দিনের বেলা বানান ভুল গুলি ঠিক করব, আপনার মন্তব্যের জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।
লিংক ঠিক করব দেয়ার বুদ্ধি দেবার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল, সাইট গুলি দেখেছে নাকি! কঠিন জিনিস সব ওখানে!
ধন্যবাদ এবং বিনম্র শ্রদ্ধা এত কষ্ট করার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

৩৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! ভাইয়ের ভিডিও :D

আর ক্রাশটা কনফার্ম হয়েই গেল.... কি বলেন ;)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

নীল আকাশ বলেছেন: সে আর বলতে! যেই পরীর ছবি ২টা দিয়েছি, ক্রাশ না খেলে তো পাবনা......
গতকালকে ব্লগে একজনকে রাম ছ্যাকা দিয়েছি! টের পান নি?
সেই রকম দিয়েছি! ভুলেও আর উলটা পালটা পোস্ট দিবে না!

৩৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জোসস লেগেছে :``>> :`>
যে বর্ননা B-))

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: T H A N K YOU.
IT'S MY PLEASURE!

৩৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ পর্বটাও পড়ে গিয়েছিলাম অথচ মতামত দেওয়া হয় নি। ভালো হয়েছে।

গ্রামগঞ্জে প্রচলিত গল্পের আলোকে কিছু ভৌতিক গল্প লিখবেন আশা করি। ওগুলোও ভালো লাগে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: দাদা শুভ সকাল,
কষ্ট করে ফিরে আসার জন্য মন থেকে দেয়া ধন্যবাদ নিবেন!
ভালো প্লট পেলে আমি অবশ্যই এই ধরনের লেখা নিয়ে ফিরে আসব!
ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। এটাই বা কম কিসের!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

৪০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালই ছিল। চলুক লেখালিখি। একটু ভয় ভয় অনুভূতি হচ্ছে এই মধ্যরাতে... :( :((

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আপনার ভালো লেগেছে দেখে আমারও ভালো লাগলো।
এই সিরিজের আরেকটা গল্প লিখছি।
এইটা আরও ভয়ের হবে নিশ্চিত। ভয় দেখানো যত রকমের চেস্টা আছে সব গুলি দিব ;)
শুভ কামনা রইল!

৪১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৭

শের শায়রী বলেছেন: এক কথায় বলি দারুন দারুন দারুন। ব্লগে পড়া আমার বেষ্ট পরী কাহিনী। আরো লিখুন। বাংলা সাহিত্যে এই ধারাটিকে অনেকে ব্যাঙ্গ হাসি তামাশা করে কিন্তু বিশ্ব সাহিত্যে ভুত প্রেত নিয়ে গল্পের আলাদা একটা স্বতন্ত্র ধারা আছে, আপনি দারুন লিখছেন প্রিয় ভাই। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মোহাবিষ্ট করে রেখেছেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
এক কথায় বলি দারুন দারুন দারুন। ব্লগে পড়া আমার বেষ্ট পরী কাহিনী। .....শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মোহাবিষ্ট করে রেখেছেন।
আপনার মতো সামু ব্লগে অন্যতম সেরা একজন ব্লগারের কাছে থেকে এই কমপ্লিমেটস পাবার পর আর কিছু লাগে না।
সাহস করে আপনাকে পড়তে দিয়েছিলাম। এর পরের পর্ব জ্বীন সাধনা নিয়ে। এটা একদম বাস্তব রুকাইয়া পদ্ধতি। সময় থাকলে জ্বীন সাধনার ২টা পর্ব পড়ে দেখতে পারেন। এটাও একজনের অনুরোধের প্রেক্ষিতে লিখেছিলাম।
শুভ কামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.