নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সতর্কতা মূলক পোষ্ট ১ঃ মোবাইল ফোনের ক্যামেরা ব্যবহারে সর্তক হউন!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪১



দৃশ্য এক
রিনা হাতঘড়ি দেখে চমকে উঠল, সর্বনাশ! অনেক দেরি হয়ে গেছে। ওর হ্যাজবেন্ড মনে হয় অলরেডি বাসায় চলে এসেছে। ও এসেছিল বান্ধবীর বাসায় বেড়াতে। তাড়াহুড়ো করে বের হবার সময় মোবাইলটা ফেলে রেখেই চলে আসল ও। বাসায় আসার পর যখন মনে পড়ল, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। মিরপুর থেকে কাকরাইল শুধু একটা মোবাইল আনতে যাবার মানে হয় না। বান্ধবীকে হ্যাজবেন্ডের মোবাইল থেকে ফোন করে বলে দিল, পাঠাও পার্সেল সার্ভিস দিয়ে মোবাইলটা ওর বাসায় পাঠিয়ে দিতে, খরচ যা লাগে ও দিবে।
সাতদিন পরে ম্যাসেঞ্জারে ওকে ওরই হ্যাজবেন্ডের সাথে রাতের বেলা তোলা দুইটা বেশ ঘনিষ্ট ছবি পাঠিয়ে বড় অংকের টাকা চাওয়া হলো, আর বলা হলো এরকম আরও বেশ কিছু ছবি আছে এদের কাছে। এক দিনের মধ্যে টাকা না দিলে সব ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবে। রিনা ভেবে কূল-কিনারা পাচ্ছে না কিভাবে এরা ওদের অন্তরঙ্গ ছবিগুলি পেল.......

দৃশ্য দুই
স্কুলে পড়ুয়া ছাত্র হাসিব আজকেই মোবাইল ফোন কিনে এনেছে। বাসায় এনে চার্জ দেবার পর মোবাইল ফোন অন করে ও তো মহাখুশি! ক্যামেরা স্ট্যার্ট করে যা পারছে সেটারই ছবি তুলছে। ভার্সিটিতে পড়া আপুকে মোবাইলটা দেখানো জন্য আপুর রুমে ঢুকে দেখে আপু কেবলই গোছল করে বাথরুম থেকে বের হচ্ছে। এই অবস্থাতেই আপু কিছু বুঝার আগেই হাসিব টপাটাপ চার পাঁচটা ছবি তুলে ফেলল! আপু কঠিন বকা দিলেও সেদিন তোলা অনেক ছবির মধ্যে হাসিব ভুলে গেল আপুর এই ছবি গুলি মুছে ফেলে দিতে।
পাড়ার মোড়ের একটা দোকান থেকে মোবাইলে রেগুলার হাসিব গান আর গেম লোড করে। পনের দিন পরে হাসিবের আপুকে প্রায় মধ্যরাতে ওরই এক ক্লাসমেট এক ভয়ংকর দুঃসংবাদ দেয়, ওর সদ্য গোছল করে বের হওয়া ছবিগুলি ইন্টারনেটে হট শাওয়ার পিক হিসেবে ভাইরাল হয়ে গেছে। হাসিবের আপুর প্রায় মাথা খারাপ অবস্থা। ইন্টারনেটে ঢুকে দেখে কিছু ছবি আবার এডিট করে আরও নোংরা ভাবে ছেড়ে দেয়া হয়েছে.....

দৃশ্য তিন
সিয়াম আজকে বেতনের টাকা তুলেই মার্কেটে যেয়ে একটা নতুন ঝকঝকে ডুয়েল সেল্ফি মোডের ক্যামেরা মোবাইল কিনল। প্রথম দিনেই মাথায় ভুত চাপল ওর, নিজের ও সদ্য বিবাহিতা স্ত্রীর কিছু রগরগে হলিউডি মার্কা ছবি ও ভিডিও তুলবে। নিজের স্ত্রী বারবার আপত্তি করলেও রাতে ওর ইচ্ছাটা পূরণ করলো সিয়াম। সকালে অফিস বসে অফ টাইমে লুকিয়ে লুকিয়ে এই সব ছবি আর ভিডিও দেখে ওর গরম গরম অবস্থা! সেইরকম হয়েছে ছবি আর ভিডিওগুলি! মনে মনে ঠিক করল আজকে রাতে বাসায় যেয়েই ভিডিও ও ছবি কম্পিউটারে ট্রান্সফার করে ফেলবে। সন্ধ্যায় বাসায় আসার সময় বাস থেকে নামতেই ছিনতাইকারীদের হাতে পড়ে এই মোবাইলটা হারাল ও। এক সপ্তাহ পরে বেশ কয়েক জায়গা থেকে খবর আসল, এইসব ছবি আর ভিডিও বাংলা আর ইন্ডিয়ান বেশ কিছু সাইটে টপ রেটেড! সবাই ঝাপিয়ে পড়ছে এইগুলি দেখার জন্য……….

দৃশ্য চার
পুতুল আর নিরব ভার্সিটির ক্লাস ফাঁকি দিয়ে আজকে বেশ দূরে ডেটিং করতে এসেছে। বোটানিক্যাল গার্ডেনের ভিতর হাটতে হাটতে বেশ দূরে একটা জায়গায় বসে গভীর প্রেমালাপে ব্যস্ত। গভীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তে খেয়ালও করলো না, একটু দুরেই একটা ছেলে গাছের পিছনে লুকিয়ে লুকিয়ে প্রায় পুরোটাই ভিডিও করে ফেলছে! কি সবর্নাশ হয়ে গেছে সেটা টের পেল নিরব, তিন দিন পরে হলে আড্ডা মারতে যেয়ে! ওদের লাইভ এ্যাকশনের ভিডিও আর ছবি সবার মোবাইলে আর ট্যাবে! গুগলে সার্চ দিয়ে দেখে ইতিমধ্যেই শত শত সাইটে আপলোড হয়ে গেছে এই ভিডিও! পুতুল যখন জানবে তখন কি হবে, ভাবতেই ওর মাথা খারাপ অবস্থা…….

এই রকম আরও অনেক অনেক ঘটনা অবিরত আমাদের চারপাশে ঘটে যাচ্ছে….

এই ধরনের ঘটনা ঘটলে কি করা উচিৎ-
কারো ব্যক্তিগত ছবি ভাইরাল হলে যে কোন সময় ভয়ানক বিপদ সৃষ্টি হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র দেরী না করে, মনের সমস্ত দ্বিধা সংকোচ ঝেড়ে ফেলে মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিটিসি’র সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশনের পুলিশ সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করুন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করুন আপনার কাছাকাছি থানায়!

বাস্তবতা মেনে চলুন-
প্রযুক্তি মানুষের উপকার করে, প্রযুক্তি মানুষের ক্ষতিও করে। এর উপকার অপকার নির্ভর করে আমাদের ব্যবহারের উপর। আমরা ইচ্ছে করলে এগুলোকে কল্যাণে ব্যবহার করে কল্যাণ লাভ করতে পারি। আর আমরা যদি এগুলোর ব্যবহার করি মন্দ পথে, তাহলে তা অকল্যাণ বয়ে আনবে। মোবাইলও তেমন একটি যন্ত্র। মোবাইলে যেদিন থেকে ক্যামেরা যুক্ত হল এবং ক্যামেরাযুক্ত মোবাইল সহজলভ্য হতে থাকল, তখন থেকেই এ বিষয়ে সবার শিথিলতা দেখা দিল। প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে ছবি তোলা শুরু হল!

ধর্মীয় দৃষ্টিতেও এটা খারাপ-
মোবাইলে ছবি তোলা জায়েয বা নাজায়েয সে প্রসঙ্গে আমি যেতে চাই না। আমি শুধু দ্বীনদার ব্যক্তি যারা, বিশেষ করে দ্বীনদার পর্দানশীন নারীদের এর ক্ষতির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। শুধু শুধু ছবি তোলা হলে সেটা গায়রে মাহরাম পুরুষেরও চোখে পড়তে পারে, আর এতে অবশ্যই পর্দা নষ্ট হয়। এছাড়া আরো কিছু ক্ষেত্র আছে, যেখানে ছবি তোলার বিষয়ে পর্দার অন্যান্য বিষয়েও শিথিলতা চলে আসে। সতর্ক হলেই আমরা খুব সহজেই এই হারাম কাজ থেকে দূরে থাকতে পারব।

নিজেকে সংযত করে চলুন-
দেশে ছয়কোটি মোবাইল গ্রাহকের এককোটিও যদি ক্যামেরা মোবাইলে ব্যবহার করে থাকে তাহলে প্রতি মুহুর্তে আপনাকে আমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে এক কোটি ক্যামেরার লেন্স। আজকে আমি বা আপনি মোবাইলে যে ছবি বা ভিডিও তুলে রাখছি তা বেহাত হতে পারে বিভিন্ন কারনে। যেমনঃ মোবাইল ছিনতাই হতে পারে, নষ্ট হলে তা দোকানে দিয়ে আসতে হতে পারে, নষ্ট হলে তা সার্ভিসিং সেন্টারে দিতে হয়। মূলত এভাবেই আমাদের ব্যক্তিগত মুহুর্তগুলোর ভিডিও বা ছবি সর্বত্র ছড়িয়ে পরে আর ভুক্তভোগী মেয়েকে হয়তো আত্নহত্যার মতো কঠিন সিদ্ধান্তও নিতে হয়। খুব সাধারন একটি ভুল শেষমেষ বিশাল বিপদের কারন হয়ে দাঁড়ায়...

শুধুমাত্রই আমাদের অসচেতনতার জন্য আমাদের প্রিয় মানুষগুলোর ছবি বা ভিডিও চলে যাচ্ছে পর্ন সাইটে আর তার দর্শক হচ্ছে অসংখ্য বিকৃত মস্তিস্কের মানুষ। আপাতত দৃষ্টিতে আপনার কোন ছবি শোভন বা সাময়িক আনন্দ বা দুস্টামির ফসল মনে হলেও, তা অন্যের কাছে হয়ত ভয়াবহ বিকৃত আনন্দের খোরাক। আমাদের দেশের সামাজিক রীতিনীতি বা ধর্মীয় অনুশাসনকে পশ্চিমা কালচারের সাথে তুলনা না করে, নিজেরা নিজেদের আচরন সংযত করতে শিখি!

আল্লাহ আমাদের তাকওয়া ও খোদাভীতি দান করুন এবং তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলার তাওফীক দান করুন। আল্লাহ বলেছেন, ‘সৎকাজ ও তাকওয়ায় তোমরা পরস্পর সহযোগিতা কর এবং পাপকাজ ও সীমালঙ্ঘনে একে অন্যকে সাহায্য করো না। আল্লাহকে ভয় কর! নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তিদানে কঠোর।’- সূরা মায়িদা ৫:২

আসুন মোবাইলে বা এর ক্যামেরায় ছবি তোলার বিষয়ে নিজে সাবধান হই, অপরকেও সাবধান করি!

সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫

রাকু হাসান বলেছেন:

অভিনন্দন নীল ভাই জনসচেতনতা মূলক পোস্ট করার জন্য । সত্যিই বাস্তবিক ,অভিনব পন্থা । পাঠাওদের এমন কাজে ব্যয়িত হলাম । এটা তো একটি দিক বললেন অসচেতনতার । এভাবে ,ওভাবে নানা পদ্ধতিতে যে শত শত ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে তৃতীয় পক্ষের হাতে ! এসব সবি বিষয়েই আমাদের সচেতন হতে হবে । অন্যতায় এভাবেই ব্লাকমেইলের স্বীকার হতে হবে । ধন্যবাদ আবারও ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভাই,
বেশ কয়েকদিন ধরেই নিউজপেপার গুলিতে এই ধরনের ক্রমাগত নিউজ আসছে। সামান্য সচেনতা সৃষ্টি হলেই আমরা সবাই এই ভয়ংকর বিপদ থেকে দুরে থাকতে পারবো। এই ধরনের ঘটনা একটা মেয়ে বা তার পরিবার কি পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যায় সেটা ভাবলেই শিউরে উঠতে হয়!

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১১

বাংলার মেলা বলেছেন: এই প্রসঙ্গে আমি একটু এ্যাড করিঃ অনেক এন্ড্রয়েড মোবাইলে সাইন আপ করার সাথে সাথে গ্যালারির ছবিগুলো গুগল ফোটোস এ আপ্লোড হয়ে যায়, যা পরবর্তীতে জিমেইল ইউজারের ভুলে অন্য কারও সাথে লিঙ্ক শেয়ারিং হতে পারে। তাই ব্যক্তিগত মোবাইলে তোলা ছবি গুগল ফোটোস এ আপ্লোডের ক্ষেত্রেও সাবধান থাকা উচিত।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই শুভ সকাল,
কি চমৎকার একটা বিষয় আপনি যোগ করলেন! আমার মন থেকে দেয়া ধন্যবাদ নিবেন ভাই।
আপনার দেয়া মন্তব্য আমি নোট করে রাখলাম। যদি এই বিষয়ে কোন পরবর্তি পোস্ট দেই, অবশ্যই আপনার দেয়া এই সাজেশনটা যোগ করে দেব।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।


৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: নিজের ডিভাইস নিজেই ঠিক করি B-))

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল ভাই,
সবাই তো আপনার মতো এক্সপার্ট নয় আর আমাদের দেশের মানুষজনের মনোবৃত্তি দিন দিন অধ:পতনে যাচ্ছে...
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

অনেক জরুরী একটা বিষয় খুব সুন্দরভাবে তুলে আনলেন জ্যাঠা ;)
আসলে আমরা যেগুলো আবেগের বশে বা ফুর্তির মজ্জায় ডুবতে গিয়ে করে বসি সেগুলোই একসময় আমাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে আমাদেরই অসতর্কতার প্রায়শ্চিত্ত স্বরুপ।


হ্যালো নাটকটি দেখেছিলুম অনেক আগে। যদিও আপনার লেখার সাথে সেটার গভির সম্পির্ক নেই, তবুও ঐছেলেদেরকে উচিত শিক্ষা দিয়েছিল মোশাররফ করিম। আমাদের সমাজে কিছু ফালতু ছেলেমেয়ে আছে, যারা মানুষের শান্তিময় মূর্তগুলো এভাবে নষ্ট করতেছে তাদেরকে চরম পেদানি দেয়া উচিত।


আলহামদুলিল্লাহ আজ পর্যন্ত আমার পবিত্রির সাথে একটাও সেলফি তুলিনি; তাহলে বলা যায় আমি নিরাপদ ;) ;) =p~

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
বেশিরভাগ সময়েই হাল্কা মজা বা দুস্টামি করতে যেয়ে এই সব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। দৃশ্যগুলির বর্ননাও সেইভাবেই লিখেছি। শেষে সুরার লাইন দিয়ে ভয় দেখিয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ আজ পর্যন্ত আমার পবিত্রির সাথে একটাও সেলফি তুলিনি; তাহলে বলা যায় আমি নিরাপদ অবশ্যই আপনি নিরাপদ তবে কিনা ভাবীর মোবাইল চেক করে দেখা দরকার! ;) ;)

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল পোষ্ট, আসলেই আমাদের সবারই মোবাইল ব্যবহারে সচেতন হওয়া দরকার।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আপনি ঠিকই বলেছেন।
বেশিরভাগ সময়েই হাল্কা মজা বা দুস্টামি করতে যেয়ে এই সব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। দৃশ্যগুলির বর্ননাও সেইভাবেই লিখেছি।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

আমি মুক্তা বলেছেন: একদমই ঠিক কথা। এমন অসতর্ক হয়ে মোবাইল ক্যামেরা ইউজ না করাটাই উত্তম। আর তাইতো আমি এসব কারণে এখন স্মার্টফোন ইউজ করাই বাদ দিয়েছি।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আমার ব্লগ বাড়িতে সুস্বাগতম! এই মাত্র আপনার পোস্ট থেকে ঘুরে আসলাম। মন্তব্যও করে এসেছি! আচ্ছা আপনার বাড়ি কি দিনাজপুর বা ঐ দিকে? যমুনা থেকে অনেক দুর বললেন? আমার বাসাও কিন্তু ঐ দিকে!

আপনি ঠিকই বলেছেন। বেশিরভাগ সময়েই অসতর্ক হয়ে মোবাইল ক্যামেরা ইউজ করা থেকেই এইসব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। দৃশ্যগুলির বর্ননাও সেইভাবেই লিখেছি।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
ঘন ঘন আমার ব্লগে যেন দেখি আপনাকে আর সুচিন্তিত মতামত দিয়ে যাবেন!
শুভ কামনা রইল!

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় নীল আকাশভাই,

খুব সুন্দর সচেতনমূলক পোস্ট । এমন পোস্ট আরো বেশি বেশি প্রচার হওয়া দরকার । মোবাইলে গান শোনার সৌজন্যে আজকাল প্রায় দেখি রাস্তাঘাটে কানে হেডফোন গুঁজে মূলত কম বয়সের ছেলে মেয়েদের হাঁটাচলা করতে । প্রায়ই শুনি ট্রেনে কাটা পড়া কম বয়সী ছেলে-মেয়ে রাত লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার কারণে জীবনে চূড়ান্ত পরিণতি ডেকে আনে ।

দরকার সচেতনতা ও মোবাইল ফোনের যথাযথ ব্যবহার ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভেচ্ছা প্রিয় দাদা,
বেশ কয়েকদিন ধরেই নিউজ পেপার গুলিতে এই ধরনের ক্রমাগত নিউজ আসছে। সামান্য সচেনতা সৃষ্টি হলেই আমরা সবাই এই ভয়ংকর বিপদ থেকে দুরে থাকতে পারবো। এই ধরনের ঘটনা একটা মেয়ে বা তার পরিবার কি পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যায় সেটা ভাবলেই শিউরে উঠতে হয়!

আপনি ঠিকই বলেছেন। বেশিরভাগ সময়েই অসতর্ক হয়ে মোবাইল ক্যামেরা ইউজ করা থেকেই এইসব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। দৃশ্যগুলির বর্ননাও সেইভাবেই লিখেছি।
আমার কাছে মোবাইল জিনিসটা শয়তানের আবিষ্কার বলে মনে হয়। কারন এর থেকে খারাপ কিছু আর হতে পারে না যদি আপনি একে খারাপ পথে ইউজ করেন! বতর্মানে সকল অপকর্মের হাতিয়ার এটা!

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সাবধান থাকতে হবে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৬

নীল আকাশ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। বিপদ যে কোন সময়ে হতে পারে...........
ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে পড়ার জন্য।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে নিজের মোবাইল কারো হাতে দেওয়া যাবেনা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার সাথে আমি ১০০ ভাগ স হ ম ত।

১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭

করুণাধারা বলেছেন: মোবাইলে ছবি তোলার এমন খারাপ দিক আছে, এটা কখনো ভাবি নি। সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন করার জন্য এই পোস্ট; অনেক বড় উপকার করলেন! আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করি, অথচ এর অপপ্রয়োগ সম্পর্কে একেবারেই সচেতন হই না। জানা হল, আশা করি অন্যদের জানতে পারবো।

পোস্ট এর সমাপ্তি করেছেন সূরা মায়েদার আয়াত দিয়ে, আমাদের মনে করিয়ে দেবার জন্য। আল্লাহ নিশ্চয়ই আপনার এই কাজের প্রতিদান দেবেন।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

নীল আকাশ বলেছেন: আপু ভালো আছেন নিশ্চয়ই!
সামাজিক সচেতনতা নিয়ে আমি সবসময়ই লেখালিখি করি। ইদানিং হুট করে এই ধরনের সমস্যা গুলি খুব করে প্রকট আকার ধারন করছে। প্রতিদিন নিউজ পেপার পড়ি, সেই জন্য দেখলাম সমস্যাগুলি আস্তে আস্তে ভয়াবহ আকার হচ্ছে। সামান্য সচেনতা সৃষ্টি হলেই আমরা সবাই এই ভয়ংকর বিপদ থেকে দুরে থাকতে পারবো। এই ধরনের ঘটনা একটা মেয়ে বা তার পরিবার কি পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যায় সেটা ভাবলেই শিউরে উঠতে হয়! কিছু সময়ে কি জঘন্য ঘটনা ঘটে সেটা আর বললাম না!

অসতর্ক হয়ে মোবাইল ক্যামেরা ইউজ করা থেকেই এইসব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। দৃশ্যগুলির বর্ননাও সেইভাবেই লিখেছি।

আমার কাছে মোবাইল জিনিসটা শয়তানের আবিষ্কার বলে মনে হয়। কারন এর থেকে খারাপ কিছু আর হতে পারে না যদি আপনি একে খারাপ পথে ইউজ করেন! বতর্মানে সকল অপকর্মের হাতিয়ার এটা!

সবাইকে আল্লাহ পাকের কথা কুরআন শরীফ থেকে মনে করিয়ে দিলাম যেন কিছুটা হলেও মনে ভয় আসে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

নজসু বলেছেন:




খুবই সুন্দর এবং সতর্কতামূলক একটি পোষ্ট।
এই বিষয়ে আমাদের সবার সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি এই বিষয়টা তুলে ধরে খুবই উপকৃত করলেন।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: সুজন ভাই,
অসতর্ক হয়ে মোবাইল ক্যামেরা ইউজ করা থেকেই এইসব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। সাবধান হয়!
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

আরোগ্য বলেছেন: এক সময় ছবি তোলার অনেক শখ ছিল। আলহামদুলিল্লাহ এখন এই বদঅভ্যাস নেই বলা যায়। আমি মনে করি ধীরে ধীরে মানুষ ইসলামী নীতিমালা সম্পর্কে উদাসীন হয়ে যাচ্ছে, যার ফলে এত সব অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। আমাদের নামাজ ও কোরান পড়ার জন্য যেমন করে তাগিদ দেয়া হয়েছে, বর্তমানে অভিভাবকরা কোচিংএ দৌড়াদৌড়িতে এতোটা ব্যস্ত যে, বাচ্চাদের পড়াবে দুরের কথা নিজেই সময় পায় না। যার ফলে সব অশিক্ষা কুশিক্ষা সন্তানরা বেশি গ্রহণ করে। কারণ ফিল্টার করার জন্য তাদের কাছে ইসলামের শিক্ষা নেই।

এতো সুন্দর জনসচেতনতামূলক পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: আমার কাছে মোবাইল জিনিসটা শয়তানের আবিষ্কার বলে মনে হয়। কারন এর থেকে খারাপ কিছু আর হতে পারে না যদি আপনি একে খারাপ পথে ইউজ করেন! বতর্মানে সকল অপকর্মের হাতিয়ার এটা!

সবাইকে আল্লাহ পাকের কথা কুরআন শরীফ থেকে মনে করিয়ে দিলাম যেন কিছুটা হলেও মনে ভয় আসে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নতুন প্রজন্মের জন্য দরকারী...

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই আপনি একদম চরম সত্য কথা বলেছেন। এরাই মোবাইল বেশি আজে বাজে কাজে ব্যবহার করে। বেশিরভাগ সময়েই অসতর্ক হয়ে মোবাইল ক্যামেরা ইউজ করা থেকেই এইসব অপকর্ম গুলি সংঘটিত হয়। আমি শুধু চেয়েছি সবাই যেন একবারের জন্য হলেও সেটার বিপদ অনুধাবন করে। দৃশ্যগুলির বর্ননাও সেইভাবেই লিখেছি।

১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: ফোনেই এখন ডিএসএলআর ক্যামেরা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: আর এই জন্যই সমস্ত অপকর্ম এখন এই মোবাইল দিয়েই হচ্ছে.....

১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

বলেছেন: পোস্টটা ভাইরাল হওয়া উচিত জাতির বৃহত্তর স্বার্থে। +++

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১০

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা প্রিয় লতিফ ভাই,
ভাইরাল হবার চেয়ে যদি সবাই সচেতন হয় তাহলে আমি বেশি খুশি হব!

সামাজিক সচেতনতা নিয়ে আমি সবসময়ই লেখালিখি করি। ইদানিং হুট করে এই ধরনের সমস্যা গুলি খুব করে প্রকট আকার ধারন করছে। প্রতিদিন নিউজ পেপার পড়ি, সেই জন্য দেখলাম সমস্যাগুলি আস্তে আস্তে ভয়াবহ আকার হচ্ছে। সামান্য সচেনতা সৃষ্টি হলেই আমরা সবাই এই ভয়ংকর বিপদ থেকে দুরে থাকতে পারবো। এই ধরনের ঘটনা একটা মেয়ে বা তার পরিবার কি পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যায় সেটা ভাবলেই শিউরে উঠতে হয়! কিছু সময়ে কি জঘন্য ঘটনা ঘটে সেটা আর বললাম না!

আল্লাহ যেন সবার মাঝে সুপথে ফিরে আসার তৌফিক দান করে।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঘটনা ১। উঠতি টিভি তারকা ও সম্ভবনাময় অভিনেত্রী তাঁর বয়ফ্রেন্ডের সাথে ভয়ংকর অন্তরঙ্গ ভিডিও এটিও একই অবস্থা কারো না কারো ভুলে অসর্তকতায় হাত বদল হয়ে আপলোড হয়েছে ইন্টারনেটে ।

ঘটনা ০২ । বাংলাদেশের একজন সম্মানী পরিবারের মহিলা এবং আধুনিক গানের শিল্পী যার ভিডিও নিয়ে প্রবল সমস্যা দেখা দেয় কারণ কোনো অসতর্ক মুহুর্তে কারো না কারো হাত হয়ে ইন্টারনেটে আপলোড হয়েছে ।

*** যবনিকা: আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার এমতবস্থায় কিছুই করার ছিলো না, কারণ এই ভিডিও গুলো পৃথিবীর নানান দেশের হাইরেটেড সার্ভারে ভিউয়ার মিলিয়নে পৌছেছে !!! - আমার নিজের একটি কথা, আইন আপনার পাশে আছে তবে আপনাকে সচেতন হতে হবে, আপনি দুর্ঘটনা কবলিত হওয়ার পর তার ন্যায় বিচার বা বিচার তা সময় সাপেক্ষ তবে আপনি সমাজে দেশে খুব খারাপ পরিস্থিতির স্বীকার হবেন - দেশে ১৭ কোটি মানুষকে সিসিটিভি দিয়ে বা প্রতিটি মানুষের পেছনে একজন বন্ধুকধারী পুলিশ দিয়ে নিরাপত্তা দেওয়া কি সম্ভব ??? - এটি দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে প্রশ্ন ।।

***ধন্যবাদ নীল আকাশ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লিখার জন্য । আবরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার মুল্যবান সময় ব্যায় ও সুন্দর একটি সময়োপযোগী পোষ্ট দেওয়ার জন্য।

সবাই ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা মাহমুদ ভাই,
আমার দেয়া প্রত্যেকটা দৃশ্য আমি দৈনিক নিউজ পেপার থেকে পাওয়া নিউজ থেকে লিখেছি। সবগুলি বাস্তব ঘটনা। অনেক ঘটনা পেয়েছিলাম, সেখান থেকে বেছে বেছে ভয়ংকর গুলি শুধু দিয়েছি।

একমাত্র যারা এই ধরনের বিপদে পড়ে তারাই জানে কত বড় ভুল তারা করেছে ক্যামেরার অপব্যবহার করে। একদম ওয়ান ওয়ে জার্নি। বাঁচার কোনই উপায় নেই!

ধর্ম থেকে দূরে সড়ে যাওয়া আর পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণ এর জন্য আসলে দায়ী।

ইদানিং হুট করে এই ধরনের সমস্যা গুলি খুব করে প্রকট আকার ধারন করছে। সবাই যেন এরপর থেকে সাবধান হয়, সেজন্যই এত কষ্ট করে এটা লেখা। মাত্র একজনেরও যদি বিবেকটা জাগ্রত হয় তাও আমি সার্থক।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার সচেতনামূলক পোস্ট। এমন কোন কিছু হতেই পারে.....সুতরাং সকলকে সাবধান হতে হবে।
+।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী,
আমার ব্লগে আপনাকে প্রথমেই সুস্বাগতম।
ঠিক বলেছেন, এটা সচেতনতা জাগ্রত করার জন্য আমি লিখেছি। সামাজিক সচেতনতা নিয়ে আমি প্রায় সময়ই লেখালিখি করি। ইদানিং হুট করে এই ধরনের সমস্যা গুলি খুব করে প্রকট আকার ধারন করছে। সবাই যেন এরপর থেকে সাবধান হয় সেজন্যই এত কষ্ট করে এটা লেখা। মাত্র একজনেরও যদি বিবেকটা জাগ্রত হয় তাও আমি সার্থক।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেমন খুশি তেমন চলার নাম স্বাধীনতা নয়। স্ব অধীনতার এইটাও দায়িত্ব নিজ সচেতনতা।

ধন্যবাদ ভায়া।
প্রযুক্তির সু-কু দুটোই আছে থাকবেও। আমাদের সতর্কতায় বাঁচতে পারি অনেক অনাকাংখিত ঘটনা থেকে।

পোষ্টে ++++++++

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী,
বিশ্বাস করুন, আমার দেয়া প্রত্যেকটা দৃশ্য আমি দৈনিক নিউজ পেপার থেকে পাওয়া নিউজ থেকে লিখেছি। সবগুলি বাস্তব ঘটনা। অনেক ঘটনা পেয়েছিলাম, সেখান থেকে বেছে বেছে ভয়ংকর গুলি শুধু দিয়েছি। কি অবস্থা চিন্তা করুন তাহলে!

একমাত্র যারা এই ধরনের বিপদে পড়ে তারাই জানে কত বড় ভুল তারা করেছে ক্যামেরার অপব্যবহার করে। একদম ওয়ান ওয়ে জার্নি। বাঁচার কোনই উপায় নেই!

যেমন খুশি তেমন চলার নাম স্বাধীনতা নয়। একদম আসল কথা বলেছেন। ধর্মীয় অনুশাষনকে তোয়াক্কা না করা,
ধর্ম থেকে দূরে সড়ে যাওয়া আর পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণ এর জন্য আসলে দায়ী।

সবাই যেন এরপর থেকে সাবধান হয়, সেজন্যই এত কষ্ট করে এটা লেখা। মাত্র একজনেরও যদি বিবেকটা জাগ্রত হয় তাও আমি সার্থক।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!


২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



চমৎকার সচেতনতামূলক পোস্টের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

লাইকসহ প্রিয়তে এই পোস্ট।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: নকিব ভাই আপনাকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। আমার আপনার মতো কিছুদের জন্যই একটা অংশ আলাদা করে লিখেছি।
ধর্ম থেকে দূরে সড়ে যাওয়া আর পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণ এর জন্য আসলে দায়ী।

এই সব পাপ কাজেই শয়তান প্রতিনিয়ত মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সীরাতুল মুস্তাকীমের পথে হাঁটার তৌফিক দান করুন, আমীন।

২১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৪

শায়মা বলেছেন: ভালো হয়েছে এই পোস্ট দেখে যখন তখন সেল্ফি আর হেল্পি তোলাদের একটু শিক্ষা হবে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় আপু,
ইচ্ছে করেই দেরী করলাম উত্তর দিতে। ২৭ নম্বর মন্তব্যটা পড়ুন। এইরকম একটা উদাহরনই খুঁজছিলাম আপনাকে দেয়ার জন্য! কত বড় আহামক্ক এরা হতে পারে.........

মনে হয় ছবি তুলতে না পারলে জীবনটাই শেষ হয়ে যাবে! এদের লাইফের একমাত্র লক্ষ্যই হলো ছবি তোলা। ছবি তুলতে না পারলে পেটের ভাত হজম হয় না মনে হয়! সে খাবার জায়গা হোক কিংবা রেল লাইন।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

২২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১২

রিফ্রাক্শন বলেছেন: আসলেই আমাদের সচেতন হওয়া দরকার। ধন্যবাদ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ার জন্য। তবে সবচেয়ে বেশি খুশি হব যদি আত্ম সচেতন হউন এই ব্যাপারে।
শুভ রাত্রী এবং শুভ কামনা রইল!

২৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের অবতারণা করেছেন। বিশেষ করে ফ্রন্ট ক্যামেরা আসার পর আরেকটি ভয়াবহ জিনিস আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে; পাবলিক প্লেসে যত্রতত্র ছবি তোলা হচ্ছে, চার্জ করলে বলা হচ্ছে ফ্রন্ট ক্যামেরা ব্যবহার করে নিজের ছবি তুলছিল। তাই কেউ যদি দেখেন, কোন মোবাইলের ক্যামেরা তার দিকে তাক করা, সাথে সাথে সতর্ক হোন। আর মোবাইল নয় শুধু, যে কোন ডিভাইস (কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল, ক্যামেরা, পেন ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড, হার্ড ড্রাইভ) যেখানে ডেটা স্টোরেজ হয়, সেখানেই সতর্কতা অতি আবশ্যক। আরেকটি হল, যে কোন সোশ্যাল মিডিয়া সাইট, মেইল সহ যে কোন ইউজার একাউন্ট যত্রতত্র থেকে লগইন করা থেকে বিরত থাকুন। পারলে নিজের ডিভাইস এ ও পাসওয়ার্ড সেইভ না করে প্রতিবার লগইন করুন; পারলে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করুন।

সবাই নিরাপদে থাকুন, নিরাপদে রাখুন নিজের একান্ত তথ্যাদি।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই শুভ সকাল,
গতকালকে আপনার এই মন্তব্য পড়ার পর আমি অনেক, অনেকক্ষন ভেবেছি। এই জন্যই প্রতি-মন্তব্য দিতে দেরী হয়ে গেল! আপনি দুর্দান্ত দুইটা বিষয় তুলে এনেছেন। এই বিষয়টা আসলেও আমরা সবাই ভুল করি। জন-সচেতনতার জন্য এটা সবার কাছে অবশ্যই তুলে ধরা উচিৎ।

ব্যক্তিগত জীবনে কিংবা চাকুরীরত জীবনে আমরা সবাই খুবই ব্যস্ত। তারপরও আমি আপনাকে খুব করে অনুরোধ করব, আপনি এই বিষয়টা নিয়ে আমার এই পোস্টের পরবর্তি পর্বটা লিখুন। যেটা নিয়ে আপনি লিখেছেন, সেটা নিয়ে আমি খুব ভালো করে জানিনা। এবং অবশ্যই আপনি আমার চেয়ে অনেক ভালো করে লিখতে পারবেন। একটু সময় করে নিয়ে, এই বিষয়টা নিয়ে লিখুন। এর সাথে বাংলার মেলা ভাই ৩ নম্বর মন্তব্যে আরেকটা এই ধরনের বিষয় নিয়ে এসেছেন সেটা দিয়ে দিন। তার সাথে
পদাতিক চৌধুরি ৮ নম্বরে কিংবা আমার ২৭ নম্বর মন্তব্যের বিষয়টাও নিয়ে আসতে পারেন। আমি নিশ্চিত খুব ভালো একটা পোস্ট হবে সেটা।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

২৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: গণ সচেতনমুলক পোষ্ট।

প্রযুক্তির অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে আমাদরে সতর্ক হওয়া দরকার।

পোষ্টে লাইক ++

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
ধন্যবাদ এটা পড়ার জন্য। সবাই যেন এরপর থেকে সাবধান হয়, সেজন্যই এত কষ্ট করে এটা লেখা। মাত্র একজনেরও যদি বিবেকটা জাগ্রত হয় তাও আমি সার্থক।

প্রযুক্তির অভিশাপ নয়, বরং কিছু নির্বোধ এটাকে অপব্যবহার করে বেড়ায়.............

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

২৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৩

সোহানী বলেছেন: হাতে ক্যামেরা পেয়ে যেমন খুশি ছবি তোলার এ ট্রেন্ড একটা আতংকের নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে দিনের পর দিন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল আপু,
একদম ঠিক কথা বলেছেন। মনে হয় ছবি তুলতে না পারলে জীবনটাই শেষ হয়ে যাবে! এদের লাইফের একমাত্র লক্ষ্যই হলো ছবি তোলা। সে খাবার জায়গা হোক কিংবা রেল লাইন। নীচে ২৭ নম্বর পোস্ট পড়ে দেখুন। কত বড় আহামক্ক এরা হতে পারে..........
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



প্রিয় নীল আকাশ ভাই;
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। ইন্টারনেট আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সমপ্রসারিত হওয়ার ফলে স্মার্ট ক্যামেরা সমৃদ্ধ মোবাইলের ব্যবহার বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর মোবাইল ডিভাইস যেহেতু পার্সনাল ডিভাইজ সেহেতু সেহেতু অনেকেই মোবাইল ফোনে গোপনীয় অনেক ভিডিও ও ছবি রাখেন। এটা হতেই পারে। কিন্তু অনেকেই আছেন এগুলোর যথাযথভাবে গোপনীয় রক্ষা করতে পারেন না। একজন্য মোবাইল চুরি হলে কিংবা অন্যকারো হাতে গেলে এসব ভিডিও/ছবি হাতছাড়া হতে পারে। এগুলো খুব বিপজ্জনক।

মোবাইল ফোন ব্যবহারে এবং পাবলিক প্লেসে উল্টা পাল্টা রোমান্স করা থেকে বিরত থাকাটা জরুরী। এজন্য সচেতনতা প্রয়োজন। +++++++++

ভাল থাকুন, প্রিয় ভাই আমার। মেলায় দেখা হলো না; দুঃখিত। মিস হয়ে গেল।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
এত ব্যস্ততার মাঝেও এসে মন্তব্য করার জন্য মন থেকে দেয়া ধন্যবাদ নিবেন।

জন সচেতনতা সৃস্টি করার জন্যই এই পোস্ট লেখা। সবাই যেন এরপর থেকে সাবধান হয়, সেজন্যই এত কষ্ট করলাম। মাত্র একজনেরও যদি বিবেকটা জাগ্রত হয় তাও আমি সার্থক। প্রযুক্তির অভিশাপ নয়, বরং কিছু নির্বোধ এটাকে অপব্যবহার করে বেড়ায়.............আর রোমান্স করার নামে যা করে বেড়ায় সেটা নোরামী ছাড়া আর কিছুই না..........

দেখা ইনসাল্লাহ আপনার সাথে আমার হবেই! আপনার বইটা এখনও পড়া শুরু করতে পারি নি।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এটা পড়ার এবং সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল!

২৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: আরেকটা নিউজ দেখুন, আজকেই এসেছে পেপারে
অতি উৎসাহেই প্রাণ দিতে হয়েছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নেতা সৈয়দ সাইমন বিন নুর কনককে। শুক্রবার বিকেলে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুঁড়ির মালবাজার মহকুমার মুর্তি নদী সংলগ্ন চন্দ্রচুর ওয়াচ টাওয়ারের কাছে রাজ্য সড়কে একটি দাঁতাল হাতির আক্রমণে তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। কয়েকদিন আগেই কয়েকজন সঙ্গীসহ কনক ডুয়ার্সে বেরাতে এসেছিলেন।

বন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কনক ও তার সঙ্গীরা গাড়ি করে মূর্তি নদী সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে দলগাঁও যাচ্ছিলেন। রাস্তার উপর হাতি দেখতে পেয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েছিলেন কনক। সাহস দেখিয়ে হাতিটির অনেকটা কাছে গিয়ে মোবাইলে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। ছবি তোলায় তিনি এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছিলেন যে, হাতিটির মতিগতির উপর নজর রাখতে পারেননি। সহসাই হাতিটি তাকে আক্রমণ করে। প্রথমে শুড় দিয়ে আছাড় মারে। পরে পা দিয়ে ডলে দেয়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে তার সঙ্গীরা জানিয়েছেন।

কনকের সঙ্গে গাড়িতে ছিলেন এমন একজন জানিয়েছেন, তারা কনককে নামতে বারণ করেছিলেন। কিন্তু কনক শোনেননি।

২৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



পশু পাখি আর প্রকৃতি প্রেমী হওয়াতে অন্য কিছুর ছবি তুলতে পারি না ।

সেলফি তো তুলিই না ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: তাহলে তো বেঁচে গেলেন। কিন্তু আমার এই পোস্টের কথা আশেপাশের সবাই কে জানাবেন।
সবাই যেন এরপর থেকে সাবধান হয়, সেজন্যই এত কষ্ট করে এটা লেখা।
মাত্র একজনেরও যদি বিবেকটা জাগ্রত হয় তাও আমি সার্থক।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

২৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: ঘটনা ১ পড়ে খুবই হাসলাম।
যদি ওই ঘটনা আমার সাথে ঘটতো, অর্থাৎ আমার যদি বউ থাকতো আর কেউ আমার সাথে আমার বউয়ের অন্তরঙ্গ ছবি ইন্টারনেটে আপলোড দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা চাইতো তাহলে আমি বলতাম-
তুই এক্ষুনি এইগুলা আপলোড দে! আমি আরও দুইটা পা্ঠাইতেছি ! !

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৬

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই সব সময় সব ছবি আপলোড করা যায় না।
কিছু খুব অন্তরংগ ছবি থাকে যেটা আত্মীয় স্বজন বা পরিচিত কেউ দেখলে লজ্জা পেতে হয়!
ধন্যবাদ পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য!

৩০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
বইমেলায় দেখা করেন, আমি পবিত্রীকে নিয়ে আসবো ;)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: তাজুল ভাই,
চিটাগাং থেকে একবার এসে এবারের বইমেলায় আমার পবিত্রীকে নিয়ে ঘুরে গেছি। আর মনে হয় সম্ভব হবে না। আমি ঢাকায় থাকি না।
আপনার ইমেইল অ্যাড্রস সেভ করে রেখেছি। আমার টা পাঠিয়ে দেব ফিরতি ইমেইলে.....
ধন্যবাদ দাওয়াত দেবার জন্য, ইনসাল্লাহ খুব শিঘ্রই দেখা হবে আপনার সাথে।
শুভ কামনা রইল!

৩১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:০২

মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই,
খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
কিছুদিন আমি একটা ফ্লেক্সিলোড এর দোকানের সামনে ভীড় এবং পুলিশ দেখে কৌতুহলী হয়ে একজনের কাছে শুনলাম , শ্রমিক ধরনের দুইটা মেয়ে মাঝে মাঝে এই দোকান থেকে সিনেমা আপলোড
করে । কিন্তু সেই দোকানের ছেলেটা নাকি ওদের ছবি নিয়ে কাকে কাকে দিয়েছে ।
আপনি যা লিখেছেন তা বাস্তবে আমি দেখলাম।
অনেক দরকারী পোস্ট। ভাই, পায়ে সামান্য ইনজুরিতে পড়েছি। কী যে কস্ট, ফ্রে্কচার বাম যায় । ২ সপ্তাহ বেডরেস্ট। দোয়া করবেন ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: আহা, আপু শুনে মনে বড় কষ্ট পেলাম। যতদিন লাগে ভালো করে বেডরেস্ট নিন।
মন্তব্য দেরি করে দেবার জন্য দু:খিত। আপনার কাজই করছিলাম সারা দিন।
কালকে আপনার জন্য ব্লগে দুদান্ত একটা পোস্ট যাবে.............
ধন্যবাদ।

৩২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:





আপনারা তো বিশাল আয়োজন করে ফেলেছেন ;)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
এখন যাই নি। খুব শিঘ্রই যাব ভাবছি। ছবি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ব্লগের বইমেলার সংকলন গুলি দেখে বেশ অবাকই হলাম। আমরা আমরা ব্যাপার নাকি। এরচেয়ে তো এই ব্লগেই অনেক অনেক ভালো লেখা আছে X(( X(( X((
ধন্যবাদ।

৩৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০০

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়বস্তু নিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: মেহেদী শুভ সকাল,
আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল!

৩৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১২

নীলপরি বলেছেন: বাস্তবিক পোষ্ট ।++
শুভামনা

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ছুটিতে ছিলাম সেজন্য উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল।
শুভ কামনা রইল!

৩৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫

নতুন বলেছেন: এই রকমের পরিস্হিতি তে ব্লাকমেইলের স্বীকার হলে সাথে সাথে পুলিশের কাছে যেতে হবে.... কোন নেগোশিয়েসনে যাবার চেস্টা না করে।

এরা আরো বড় সমস্যায় ফেলতে পারে.... এমনকি স্ত্রী/গালফ্রেন্ড বা ঐ নারীকে তাদের সাথে বিছানায় যেতে বাধ্য করে.....

তাই ব্লাকমেইলের স্বীকার<<<< সাথে সাথে পুলিশের কাছে.... অন্য কোন চেস্টা নয়। এটা সবাইকে বোঝাতে হবে....

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে,
আপনি একদম, ঠিক কথা বলেছেন। এটাই পোস্টে আমি লিখেছি এইভাবে-
এই ধরনের ঘটনা ঘটলে কি করা উচিৎ-
কারো ব্যক্তিগত ছবি ভাইরাল হলে যে কোন সময় ভয়ানক বিপদ সৃষ্টি হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র দেরী না করে, মনের সমস্ত দ্বিধা সংকোচ ঝেড়ে ফেলে মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিটিসি’র সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশনের পুলিশ সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করুন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করুন আপনার কাছাকাছি থানায়!
ধন্যবাদ আপনাকে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.