নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, \nনিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নষ্ট সমাজ ব্যবস্থা ৩ঃ ৫ বছর পর ভিকটিম জীবিত আটক, খুন না হলেও স্বীকারোক্তি আদায় করেছিল ডিবি

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪



পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু সাঈদকে অপহরণ মামলায় ২০১৪ সালে এক নারীসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। জিজ্ঞাসাবাদের পর আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় তারা। জবানবন্দিতে চারজন বলে, শিশুটিকে বরিশালগামী লঞ্চ থেকে নদীতে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ ৫ বছর পর সেই অপহৃত শিশু আবু সাঈদকে (বর্তমানে কিশোর) জীবিত আটক করেছে পুলিশ। আটক করা হয়েছে তার বাবা-মাকেও। তাহলে ‘কথিত ওই চার আসামি’ কীভাবে খুনের স্বীকারোক্তি দিলেন। ওই আসামিদের দাবি, পুলিশ চোখ বেঁধে তাদের পিটিয়েছে। এরপর মাটিতে ফেলে শরীরের ওপর উঠে পাড়াত। এভাবে ৮-১০ দিন চলার পর বাধ্য হয়ে পুলিশ যা শিখিয়ে দিয়েছে তাই বলেছি।

সূত্র জানায়, ২০১৪ সালের ৭ জুলাই মোহাম্মদ আজম তার পঞ্চম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে আবু সাঈদকে অপহরণ করা হয়েছে মর্মে হাজারীবাগ থানায় একটি মামলা করেন। এরপর অভিযোগ করেন, শিশু সাঈদকে অপহরণের দাবি করে গাইবান্ধার একটি প্রতারক চক্র তার কাছ থেকে মুক্তিপণ বাবদ সাড়ে ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। এরপরও আবু সাঈদের সন্ধান মিলছিল না।

এদিকে আবু সাঈদকে উদ্ধারে কোনো কিনারা করতে পারছিল না পুলিশ। পরে মামলাটি ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তদন্তে নেমে গোয়েন্দা পুলিশ বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের বাসিন্দা আফজাল, সাইফুল, সোনিয়াসহ ৪ জনকে আটক করে। তাদের ঘটনার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করা হয়। আদালতে তারা জানান, বরিশালগামী একটি লঞ্চ থেকে নদীতে ফেলে শিশু আবু সাঈদকে হত্যা করা হয়। এরই মধ্যে পেরিয়ে গেছে ৫ বছর। বৃহস্পতিবার হঠাৎই নাটকীয় মোড় ঘুরল শিশু আবু সাঈদ অপহরণ ও হত্যা নাটকের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পল্লবী জোনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার এসএম শামীম যুগান্তরকে বলেন, বৃহস্পতিবার বিকালে আফজাল নামে একজন আমার কাছে কান্নাকাটি করতে করতে আসে। সে জানায়, একটি অপহরণ ও হত্যা মামলায় ৫ বছর ধরে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সে ও তার পরিবার। যাকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় মামলা চলছে সে জীবিত আছে। বর্তমানে তার বাবা-মার সঙ্গে বিহঙ্গ পরিবহনের এমডি নাসির উদ্দিন খোকনের বাসায় এসেছে। এরই মধ্যে নাসির উদ্দিন খোকনও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এ কথা জানার পর আমি তাকে পল্লবী থানায় জিডি করতে বলি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ কথিত অপহরণের পর ‘খুনের শিকার’ আবু সাঈদ, তার বাবা মোহাম্মদ আজম ও মাকে আটক করে। তাদের হাজারীবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পল্লবী থানার এসআই আবদুস শহীদ যুগান্তরকে বলেন, খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পল্লবীর নাসির উদ্দিন খোকনের বাসা থেকে আবু সাঈদ, তার বাবা মোহাম্মদ আজম ও মাকে আমরা থানায় নিয়ে আসি।

বিহঙ্গ পরিবহনের এমডি নাসির উদ্দিন খোকন যুগান্তরকে বলেন, ২০১৪ সালের একটি অপহরণ ও হত্যা মামলায় আমার এলাকার ছেলে আফজাল, তার বোন সোনিয়া, ফুফাতো ভাই সাইফুল ও আরেক আত্মীয় শাহীন রাজিকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। তাদের দিয়ে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয় বরিশালগামী অভিযান-৫ লঞ্চ থেকে নদীতে ফেলে শিশু আবু সাঈদকে হত্যা করা হয়েছে।

আমি খবর নিয়ে জানতে পারি ওইদিন অভিযান-৫ লঞ্চটি ছেড়েই যায়নি। এতে আমার সন্দেহ হয়, বিষয়টি সাজানো। এ মামলায় সম্প্রতি সাক্ষী খলিলের মাধ্যমে বিষয়টি আপস-মীমাংসার প্রস্তাব দিচ্ছিল বাদীপক্ষ। এতে আমরা রাজি হই। আমার বাসা থেকে এসে ৫ লাখ টাকা নেয় খলিল ও আজম। আজম মানিকগঞ্জে বাড়ি কিনে বসবাস করছে। এরই মধ্যে জানতে পারি আজমের ছেলে আবু সাঈদ তাদের কাছেই আছে। আজম একটি পান দোকান করার জন্য আমার কাছে আরও এক লাখ টাকা চায়। টাকা দিলে সে মামলা মীমাংসা করবে বলে জানায়। আমি তাকে টাকা দিতে রাজি হই। আসার আগে বলি ছেলেকে আমার বাসায় নিয়ে এসো। ছেলেটাকে আমি দেখব। এরপর বৃহস্পতিবার বিকালে আজম, তার স্ত্রী ও ছেলে আবু সাঈদকে আমার বাসায় নিয়ে আসে। পরে আমি থানায় খবর দিয়ে তাদের পুলিশে দিই।

তিনি বলেন, কথিত অপহৃত আবু সাঈদ আমাদের কাছে, এমনকি পুলিশকেও জানিয়েছে, পড়াশোনার চাপ নিতে না পারায় সে বাসা থেকে পালিয়ে যায়। বাসে উঠে প্রথমে গাবতলী ও পরে নবীনগর যায়। সেখান থেকে যায় শ্রীপুরে। সেখানে গাড়ির হেলপারী করত সে। গাড়িতেই থাকত সে। বাবা-মার কথা মনে পড়ায় একদিন সে বাসায় চলে আসে।

এ ঘটনায় কথিত সাঈদ হত্যা মামলার আসামিদের দাবি, একই পরিবারের ৩ জনসহ ৪ জনকে ডিবি কার্যালয়ে সাত দিন আটকে রেখে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা হয়। গোয়েন্দা পুলিশ তাদের ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করেছে। ভুক্তভোগী আফজাল বলেন, আমার বোন, বাবাকে গ্রাম থেকে ডিবি মনির তুলে এনে একটি মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়। ৮-১০ দিন অত্যাচারের পর আমি তাদের কথা শুনতে বাধ্য হয়েছি। ভুক্তভোগী সোনিয়া বলেন, দুই ঘণ্টা পরপরই আমাদের মারত।
ভুক্তভোগী সাইফুল বলেন, চোখ বেঁধে পিটিয়েছে তবুও আমি স্বীকার করিনি। পরে আমাকে মাটিতে ফেলে পাড়িয়েছে। এরপর ব্যথায় আমাকে যা শিখিয়েছে তাই বলেছি। যে সময় মনে হয় আমাদের মারত।


এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, এমন ঘটনা লজ্জাজনক। আদালতে আমি এ ব্যাপারে চলতি সপ্তাহেই জানাব, ভিকটিমকে পাওয়া গেছে। এছাড়া যারা নির্দোষ তাদের এভাবে অত্যাচারেরও বিচার চাইব। হাজারীবাগ থানার ওসি ইকরাম আলী বলেন, আবু সাঈদসহ আটক তিনজনকে পল্লবী থানা থেকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
--------------------------------------------------------
উপরে খবর আজকেই যুগান্তর পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছে।
লিঙ্ক হলো এখানেঃ Click This Link

মাঝে মাঝেই ব্লগে অনেক’কেই বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগ’কে নিয়ে অতি উচ্চাশার বানী বলতে শুনা যায়।
এই পোস্ট এদের জন্যই দেয়া হয়েছে। দেশে এখন কি ধরনের তুঘলকি কান্ড নিয়মিতি ঘটছে সেটা বুঝার জন্য।

আর কতদিন বেহায়া আর নির্লজ্জের মতো একই কলের রেকর্ড চোখে ঠুলি পড়ে, কানে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিনের পর দিন বাজিয়ে যাবেন?

মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে মানুষ হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। বিবেকবোধ আর মনুষ্যত্ববোধ দিয়েছে।
সেগুলিও কি পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেছে?

নিজেকে অন্ততঃ মানুষ হিসেবে প্রমাণ করুন!

নিজে নিজেই নিজেকে আর কত নীচে টেনে নামাবেন?

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

ইসিয়াক বলেছেন: এদেশে টাকার বিনিময়ে সব সম্ভব।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: তাই বলে এতদুর?
একবার ভাবুন তো কত নিরীহ আর নিরাপরাধ লোকজন কে এভাবে পিটিয়ে পুলিশ ফাসিয়ে দিয়েছে?
এই জায়গায় তো আপনি কিংবা আমিও থাকতে পারতাম!

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ২০১৪ সালের ৭ জুলাই মোহাম্মদ আজম তার পঞ্চম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে আবু সাঈদকে অপহরণ করা হয়েছে মর্মে হাজারীবাগ থানায় একটি মামলা করেন।

শিশু আবু সাঈদ অপহরণ মামলাকারী এখনে মূল আসামী। তার পিতামাতাকে আইনের আওতায় নিতে হবে। মোহাম্মদ আজম যাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তাদের সম্পর্কে সে তার শক্ত অভিযোগ দাখিল করেছে যেই কারণে এমন সমস্যার অবতরণ হয়েছে। এখনানে পুলিশের কোনো সমস্যা দেখছিনা।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

নীল আকাশ বলেছেন: এটা কি বললেন মাহমুদ ভাই?

যে ছেলে দিব্যি জীবত আছে তার গুমের জন্য কি করেছে পড়েন নি?

এ ঘটনায় কথিত সাঈদ হত্যা মামলার আসামিদের দাবি, একই পরিবারের ৩ জনসহ ৪ জনকে ডিবি কার্যালয়ে সাত দিন আটকে রেখে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা হয়। গোয়েন্দা পুলিশ তাদের ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করেছে। ভুক্তভোগী আফজাল বলেন, আমার বোন, বাবাকে গ্রাম থেকে ডিবি মনির তুলে এনে একটি মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়। ৮-১০ দিন অত্যাচারের পর আমি তাদের কথা শুনতে বাধ্য হয়েছি। ভুক্তভোগী সোনিয়া বলেন, দুই ঘণ্টা পরপরই আমাদের মারত।
ভুক্তভোগী সাইফুল বলেন, চোখ বেঁধে পিটিয়েছে তবুও আমি স্বীকার করিনি। পরে আমাকে মাটিতে ফেলে পাড়িয়েছে। এরপর ব্যথায় আমাকে যা শিখিয়েছে তাই বলেছি। যে সময় মনে হয় আমাদের মারত।

দেশটা একদম নষ্ট হয়ে গেছে....

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: মানুষের মন থেকে কি মৃত্যু ভয় উঠে গেছে নাকি! জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

নীল আকাশ বলেছেন: রাকিব ভাই,
এইদেশের মানুষের মন থেকে ধর্ম ভয় একদম উঠে গেছে।
জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই। - কে বিচার করবে? সর্ষের মাঝেই তো ভুত!!!

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

শায়মা বলেছেন: আজম বা বাচ্চাটার বাবাকে সবার আগে যাবজ্জীবন দেওয়া হোক!

আর ডিবি পুলিশ অপহরণকারী খুঁজে না পেলে এই কাজ করবে!!!!!!


এর মাঝে আরও ঘাপলা আছে মনে হচ্ছে .......

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
ঘাপলা তো পুরো কেসের মধ্যেই আছে।
বাদী মনে হচ্ছে এদেরকে কারও সাহায্যে ফাসিয়ে দিয়েছে।
এইজন্যই পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিলে আদালতে অনেক সময় বিশ্বাস করে না।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য!

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



নিতান্ত দু:খজনক। নিরপরাধ মানুষগুলোকে জোর পূর্বক নির্যাতন করে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করিয়ে বছরের পর বছর ধরে হয়রানি করা হল।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

নীল আকাশ বলেছেন: কত বড় জঘন্য অপরাধ চিন্তা করেছেন?
কত নিরীহ আর নিরাপরাধ লোকজন কে এভাবে পিটিয়ে পুলিশ ফাসিয়ে দিয়েছে!
এই জায়গায় তো আপনি কিংবা আমিও থাকতে পারতাম!

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের দুষ্ট কিছু মানুষ ও দুষ্ট 'ডিবির' ঘটনা; এর মাঝে 'মহান আল্লাহের' (পোষ্টের শেষের দিকটা) কথা আসছে কেন? পালিয়ে যাওয়া ছেলে নিয়ে যে স্কানডাল হয়েছে, সেটার মাঝে 'মহান আল্লাহ' র কথা কেন আসছে? হাউকাউ

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: মন্তব্য পড়ে মনে হলো, আপনাকে আমি যে নিয়মিত কমোডের পরিষ্কার পানিতে নিজের চেহারা দিনে ৫ বার করে দেখতে বলেছিলাম, সেটা ভালভাবেই করছেন। ব্যাপক উন্নতি হয়েছে এই কয়দিনে!

তা আপনার নেত্রীর বেয়ান সাহেব'কে রাজাকার, আল বদর ডাকার জন্য যে বলেছিলাম, সেটা কি করার সাহস পেয়েছেন? নাকি সেটা না পেরে ব্লগে এসে সবার পোস্টে যেয়ে লেংটি ইদুরের মতো শুধুই চি চি করে বেড়াচ্ছেন????

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: এরা নিয়মিত ছাত্রলীগ কোটায় চান্স পাওয়া পুলিশ। আপনার প্রিয় নেত্রীর সুযোগ্য সৈনিক। এদের নিয়ে তো আপনার নিয়মিতই গর্ভবতী থাকা উচিত! আপনার খুব প্রিয় ডোডোপাখি এরা!

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার বোন শায়মা ব্লগে সবসময় আজব আজব কথা বলে আজ এমন একটি কথা বলেছে পড়ে মনে হলো আসলেই কোনো জন্মে সে আমার বোন ছিলো। সাবাস শায়মা আপু সাবাস - আমার জন্য বাসায় সালাদ আর লাল আটার রুটি করে রেখো।

উক্ত মামলার মূল আসামী অপহরণকুত বাচ্চাটির “বাবা মা”। পুলিশের কাহিনী বাদ দেন। শিশু আবু সাঈদ এর বাবা মোহাম্মদ আজম যাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে। পারিবারিক শত্রুতার কারণে বাংলাদেশে বহু মাতাপিতা নিজের সন্তানদের খুণ করে অনেককে খুনের মামলায় চিরোজীবনের জন্য ফাঁসিয়ে দেন। - এটি অনেক পুরোনো ঘটনা।


উক্ত মামলায় জড়িত পুলিশদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যাবস্তা নেওয়া হবে, তবে পাশাপাশি মোহাম্মদ আজম ও তার স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিতে হবে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

নীল আকাশ বলেছেন: মাহমুদ ভাই,
উক্ত মামলায় জড়িত পুলিশদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যাবস্তা নেওয়া হবে, তবে পাশাপাশি মোহাম্মদ আজম ও তার স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিতে হবে। - আপনার সাথে আমি ১০০ সহমত।

এইসব পুলিশদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া উচিৎ যেন ভবিষ্যতে আর কেউ এই ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়।

আর এর বাবা মাকে মিনিমাম ১মাসের জন্য রিমান্ডে নিয়ে......

ফিরে আসার জন্য আবারও খুব করে ধন্যবাদ নিবেন প্রিয় ভাই।

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

করুণাধারা বলেছেন: সব সময় এমন ঘটনা ঘটে চলেছে, সবগুলো পত্রিকায় আসে না বলে আমরা জানতে পারি না। আজকের সমকাল পত্রিকায় এমন একটি ঘটনা দিয়েছে, পুলিশ টাকা খেয়ে আসামিপক্ষকে বাঁচিয়ে দিচ্ছে।

আপনার ক্ষোভ বুঝতে পারছি, কিন্তু এগুলো তো নিয়মিত ঘটনা।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪১

নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
একবার ভালো করে চিন্তা করে দেখেছেন দেশে আসলে কি চলছে?
কোন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের এই দেশে বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশ নেই!
অন্যায় ভাবে শাস্তি পাওয়া পরিবারটার কথা ভাবুন?
আজকে পত্রিকাতে এই নিউজটা পড়ে আমি স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
ধন্যবাদ আপু পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

রাকু হাসান বলেছেন:

কষ্ট পেলাম পড়ে । েএমন কত সব ঘটনা আছে পর্দার আড়ালে । বিষয়টি সামনে আনার জন্য ধন্যবাদ নীল ভাই । পোস্টে ফিরায় ধন্যবাদ । স্বাগতম ভাইয়া । :)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩২

নীল আকাশ বলেছেন: রাকু ভাই,
আজকে পত্রিকাতে এই নিউজটা পড়ে আমি স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
এও কি সম্ভব? এরা কি মানুষ? এতটা পাশবিক কিভাবে এরা হতে পারল?
শত ব্যাস্ততার মধ্যেও আপনাদের কথা মনে পড়ে দেখেই মাঝে মাঝে এখানে ফিরে আসি।
ভালো থাকুন প্রিয় ভাই, শুভ কামনা রইল।
ধন্যবাদ।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঘটনাটা দুঃখজনক বললে সাজাপ্রাপ্তদের পক্ষে খুব কমই বলা হয়। উপমহাদেশের একটা কমন চিত্র পুলিশের এমন উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো। এমন ঘটনার জন্য সামুতে স্যাড বাটনের অভাব বোধ করছি।
আপনার গল্প কোথায়????
শুভকামনা প্রিয় নীল আকাশ ভাই কে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
বেশ কয়েকটা পোস্টে আপনি স্যাড বাটনের কথা বলেছেন। বুদ্ধিটা আমারও পছন্দ হয়েছে।
এই উপমহাদেশে সৃষ্টিকর্তা আমাদের মানুষ হিসেবে পাঠালেও এরা মানুষ হিসেবে বড় হয় নি,
হয়েছে জন্তু জানোয়ার হিসেবে। আজকে কাস্মীরী লোকজনকে কিভাবে ভারতীয় সৈনিকরা বিনা কারনে নির্মমভাবে পিটিয়েছে সেটার বিবিসি'র প্রতিবেদন দেখলাম। অসভ্য মানুষ এরা।

লেখালিখি করছি গল্প নিয়েই, তবে অফমোডে। হাতের বড় কাজটা শেষ না করা পর্যন্ত অন্যকোন গল্প লেখায় হাত দিব না।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম ঘটনা গুলো আমাকে ভীষন কষ্ট দেয়।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৯

নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব ভাই,
একমাত্র যাদের মধ্যে মনুষ্যত্ব নেই তারা ছাড়া যে কেউ এইগুলি পড়লে কষ্ট পাবে।
আপনি মানুষ সেই জন্য কষ্ট পেয়েছেন, ধন্যবাদ।

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

নাসির ইয়ামান বলেছেন: বাংলাদেশ এখন ইন্দ্রনগরীর পুণ্ড্ররাজার দখলে!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: নিয়মিত ছাত্রলীগ কোটায় চান্স পাওয়া পুলিশদের কাছ থেকে এরচেয়ে ভালো আর কি বা আশা করেন?
নিজের যে এতদিনেও একটা দেশ আছে সেটাই তো চৌদ্দপুরুষের ভাগ্য! কোনদিন যে ঘুম থেকে উঠার পর শুনবো সেটাও নাই!!!

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ছেলে নিখোঁজ হলে পিতা মামলা করতেই পারে। কাউকে সন্দেহ হলে পুলিশকে বলতে পারেন। পুলিশের দায়িত্ব, খুঁজে বের করা। সঠিকভাবে তদন্ত করা।

সন্দেহ বশত কাউকে অমানুষিক নির্যাতন করে মিথ্যা স্বীকারোক্তি আদায় করা নয়। আমাদের দেশের পুলিশ এইকাজটাই করে যাচ্ছে। নির্যাতন করে নিজেদের মতো স্বীকারোক্তি আদায় করিয়ে নেওয়াতে তারা খুব সফল।
সাম্প্রতিক সময়ের আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায়ও এটা করেছে বলে আমার ধারনা।

পুলিশের বিচার হোক।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১

নীল আকাশ বলেছেন: মিতা ভাই,
রিমান্ডে নিয়ে অযথাই মারপিট করে ফাসিয়ে দেবার অভ্যাস পুলিশের শুরু হয়েছে বিএনপির প্রথমবার গন আন্দোলনের সময়। যাকে পেয়েছে তাকে ধরেই জেলে পুরে টাকার মাধ্যমে ছেড়েছে। সরকার নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য পুরো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে একদম নষ্ট করে ফেলেছে। নিয়মিত ছাত্রলীগ কোটায় চান্স পাওয়া পুলিশদের কাছ থেকে এরচেয়ে ভালো আর কি বা আশা করেন?

রিফাতের কেসে মিন্নিকে জামিন দেয়া হয়েছে একটা মাত্র শর্তে যে মিডিয়ার সামনে মুখ খুলতে পারবে না। এবার বুঝুন, অন্তরালে কি ঘটছে?

শুভ রাত্রী।

১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৯

রাকু হাসান বলেছেন:

আবারও আসলাম মন্তব্যে --শত ব্যাস্ততার মধ্যেও আপনাদের কথা মনে পড়ে দেখেই মাঝে মাঝে এখানে ফিরে আসি।--এটাই বন্ধন। আমরা যারা ব্লগিং করি তা চাইলেও ছাড়তে পারবো না সহজে। আমরা অন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুব একটা উপভোগ করি না । তাই ব্লগিংই বেস্ট। ভালো থাকবেন । শুভরাত্রি।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত। ফেসবুক শুধুই সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই না।
ব্লগ অবশ্যই বেস্ট অপশন।

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনার সমস্যা হল সব কিছুর ভেতর একটা বিশেষ রাজনৈতিক দলকে খোঁজেন(হাকা আর কবাও যেটা করে )। ঘটনা যা পড়লাম তাতে দোষ পুলিশ আর সংশ্লিষ্ট পরিবারের। দলীয় নেতাদের প্রভাব এখানে কতটুকু?

সমস্যা সিস্টেমে। অন্য সব দল যখন ক্ষমতায় ছিল আরো ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে। জজ মিয়ার ঘটনা তো সামনেই আছে।


বিবেকবোধ আর মনুষ্যত্ববোধের কথাই যদি আসে তাহলে দেশের কোন দলকেই অন্ধ সমর্থন করতে পারবেন না। কোন দলই এখন সঠিক ট্র্যাকে নাই।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: দেরি করে প্রতি মন্তব্য করার জন্য প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি সাধারনত রাজনৈতিক পোস্ট দেই না। তবে এইবার দিয়েছি। কারন ব্লগে কিছু ব্লগার আওয়ামীলীগের কারনে দেশে নাকি আইনের সুশাষন প্রতিষ্ঠা হয়েছে বলে দাবী করছে।
এদের জানানোর জন্য এই পোস্ট দিয়ে হয়েছে ।

আমাকে সর্তক করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ মন্ডল ভাই। ভবিষ্যতে সাবধান থাকবো।
শুভ কামনা রইল।

১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫০

আখেনাটেন বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! লিখেছেন: সমস্যা সিস্টেমে। অন্য সব দল যখন ক্ষমতায় ছিল আরো ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে। জজ মিয়ার ঘটনা তো সামনেই আছে।

বিবেকবোধ আর মনুষ্যত্ববোধের কথাই যদি আসে তাহলে দেশের কোন দলকেই অন্ধ সমর্থন করতে পারবেন না। কোন দলই এখন সঠিক ট্র্যাকে নাই।
== সহমত ভাই।

তবে এইসব ঘটনা সমাজের চরম অবক্ষয়ের ক্রমাবনতিকেই ইঙ্গিত করে। আর্থিক উন্নতির সাথে মানবিক উন্নতি হওয়ার বদলে অবনতি ঘটছে। এগুলো জাতির জন্য কোনোভাবেই ভালো লক্ষণ নয়।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

নীল আকাশ বলেছেন: তবে এইসব ঘটনা সমাজের চরম অবক্ষয়ের ক্রমাবনতিকেই ইঙ্গিত করে। আর্থিক উন্নতির সাথে মানবিক উন্নতি হওয়ার বদলে অবনতি ঘটছে। এগুলো জাতির জন্য কোনোভাবেই ভালো লক্ষণ নয়।
আমিও ঠিক সেটাই এই লেখার মাধ্যমে বুঝাতে চেয়েছি।
ধন্যবাদ পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য।
শুভ কামনা রইল।

১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী যে বিভ্রান্তিমূলক কাজকারবার এদেশে

সব কিছুতেই মনে ভয় জাগে সর্বদা

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪১

নীল আকাশ বলেছেন: কি যে বলেন? এর মধ্যে আবার বিভ্রান্তির কি আছে?
দেশে এখন টাকার কাছে সবই বিক্রি হয়ে যায়!

১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: তদন্ত করলে এরকম বহু ঘটনা বের হবে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: ঠিক আমার মনের মতোই কথাটা বলেছেন।
দেশের নিরীহ লোকজনের অবস্থা আসলে কি ভেবে দেখুন!
কোথাও কারও কাছে যাবার জায়গা নেই!
বেচে থাকাই এইদেশে আজন্ম পাপ!

১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: পিটাইয়া মিথ্যাকে সত্য করতে পারলো ডিবি!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: ফাহিম ভাই, এই দেশে সবই সম্ভব। কোন কিছুই আর অবাস্তব মনে করবেন না।

২০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

বঙ্কু বাবু বলেছেন: যেখানে ডিবি কিংবা পুলিশের কাজ অপরাধের রহস্য উন্মোচন, সেখানে তারাই নিরাপরাধকে ফাঁসানোর পরিকল্পনা করে একদম অপরাধীর মত করে। আমরা তাহলে যাব কার কাছে? ভরসার জায়গাগুলো আমাদের আর ভরসা দেয় না। দেয় ভয় আর আতংক সে সাথে ঘৃণার খোরাক।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই বঙ্কু বাবু ,
যেখানে ডিবি কিংবা পুলিশের কাজ অপরাধের রহস্য উন্মোচন, সেখানে তারাই নিরাপরাধকে ফাঁসানোর পরিকল্পনা করে একদম অপরাধীর মত করে। আমরা তাহলে যাব কার কাছে? ভরসার জায়গাগুলো আমাদের আর ভরসা দেয় না। দেয় ভয় আর আতংক সে সাথে ঘৃণার খোরাক। - দুর্দান্ত বলেছেন। আমার পুরো লেখাটার এটাই শানে নযুল। অভিনন্দন আপনাকে সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
এখন তাহলে বুঝুন কোন দেশে আর কি অবস্থার মধ্যে আমরা বাস করছি?
এই দেশে এখন ভাল ভাবে বেচে থাকা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার।
আমার ব্লগবাড়িতে আপনাকে সুস্বাগতম। আশা করছি নিয়মিতই আপনার সাথে কথা হবে।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: কি সাংঘাতিক ঘটনা !

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
সেই দিন পত্রিকাতে এই নিউজটা পড়ে আমি স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
এও কি সম্ভব? এরা কি মানুষ? এতটা পাশবিক কিভাবে এরা হতে পারল?
সবার জানার জন্যই এখানে শেয়ার করলাম।
শুভ রাত্রী।

২২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই ,
কি অমানবিক ঘটনা রক্ষকই ভক্ষক
এখনই প্রয়োজন দোষীদের পর্যাপ্ত শাস্তি। সমসাময়িক বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ রইলো ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: আপু, দূঃখিত। অনেক দেরি করে প্রতি মন্তব্য করলাম।
ব্যক্তিগত একটা কাজের জন্য ব্লগ থেকে বেশ কিছুদিন অনেক দূরে ছিলাম।
এই পুরো বিষয়টা আমার কাছে এতই খারাপ লেগেছিল যে ব্লগে এই নিয়ে পোস্ট দিলাম।
দেশে এখন কি হচ্ছে সবার জানা উচিত।
এও কি সম্ভব? এরা কি মানুষ? এতটা পাশবিক কিভাবে এরা হতে পারল?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.