নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
ব্লগে আজকাল বেশ কিছু ব্লগারদেরকে ইসলাম ধর্ম সর্ম্পকীত বিভিন্ন পোস্ট দিতে দেখি। কিন্তু এইসব পোস্টের জন্য যা অবশ্যই প্রয়োজন সেটা হলো, এইসব পোস্টে ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে সমর্থন। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কীত ব্যাখ্যা, মুসলিম জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্কীত কিংবা যে কোন ফতোয়া বা মাসায়েল দেবার সাথে সাথেই এর সমর্থনে পবিত্র কুরআন শরীফের নির্দিস্ট আয়াত এবং সহী সনদ সহ হাদীস দেয়া জরুরী। কিন্তু এইসব পোস্টে সহী হাদীস তো দেয়াই হয় না, বরং পোস্টে যেয়ে পোস্টের সমর্থনে কোন সহী হাদীস আছে নাকি সেটা জানতে চাওয়া পরেও কোন উত্তর পাওয়া যায় না। অল্প কিছুদিন আগে একজন ব্লগার (কিছুদিনের মধ্যেই তিনি নাকি কোন ধর্মীয় বই প্রকাশ করবেন, আল্লাহ মাপ করুন!) সম্পূর্ণ অসত্য একটা ধর্মীয় পোস্ট দেবার পর তাকে যখন জিজ্ঞেস করা হলো, উনি নির্লজ্জের মতো সহী বুখারী শরীফ, সহী তিরমীজি শরীফে হাদীস ভুল আছে এবং তিনিই একদম ঠিক বলেছেন বলে মন্তব্য করলেন। যখন কোন হাদিস ভুল আছে সেটা জানতে চাওয়া হলো তারপর শুরু করলেন প্যাঁচানো, কোনভাবেই আর সঠিক উত্তর তিনি দিলেন না! এইব্লগার ক্রমাগত ভাবেই ব্লগে বিভিন্ন বিতর্কিত, আন্দাজে উলটাপালটা ধর্মীয় পোস্ট দিতেন। এর সাথে সাথে ব্লগে মাঝে মাঝেই অসত্য এবং ভয়ংকর সব ভুলে ভরা ধর্মীয় পোস্টও দেখা যায়। বর্তমানে বিভিন্ন মিডিয়ায় লেখা, ইন্টারনেটে কিংবা পুস্তকে অনেক অনেক মনগড়া কথা বা কাহিনী বা ব্যাখ্যা ইসলাম ধর্মের নামে চালিয়ে দেয়া হয়, যা আসলে কখনই সত্য নয় অথবা আসল/সত্য থেকে নিজেদের প্রয়োজনে কিছুটা পরিবর্তন করে নেয়া হয়েছে, যেটা পুরোপুরিই ইসলামে নিষিদ্ধ।
সবার জানা উচিত, ইসলাম ধর্মে নতুন কিছু মনগড়া প্রবেশ করা কিংবা তৈরী করা সম্পুর্ণ বিদায়াত।
ইসলামের নামে মিথ্যা হাদীস কিংবা নতুন পন্থা বের করা এবং প্রচার করা নিয়ে সর্তক হউন।
আল্লাহ পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ করেনঃ
“আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ন করে দিলাম, তোমাদের উপর আমার অনুগ্রহ সম্পন্ন করলাম। আর তোমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন হিসাবে মনোনীত করলাম”। (সুরা মায়েদা, আয়াত নং ৩)
সুতরাং এরপর থেকে দ্বীনের জন্য নতুন নতুন রাস্তা খোঁজা, কিংবা পন্থা বের করা বিদায়াত ছাড়া আর কিছু নয়।
শুধুমাত্র যা আল্লাহর জন্যে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তরীকায় অনুসরন করা হয় তাই ইবাদত। যদি রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সুন্নতকে, তার প্রদর্শিত আদর্শকে বাদ দিয়ে নতুন কোন তরীকা, আকীদায় কাজ করা হয় তাকে বিদায়াত বলে। বিদায়াত মানে হল ধর্মের নামে নতুন কাজ, বেশী বুঝা, যা কিছুর প্রয়োজন নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও আল্লাহ মনে করেন নি নিজেরা সেটা আবিষ্কার করা (হতে পারে সেটা দেখতে ভাল অথবা মন্দ) এবং সেটা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নামে চালিয়ে দেয়া। আর বিদায়াতের ব্যাপারে মহানবী রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সতর্কতা মনে রাখুন:
وَإِيَّاكُمْ وَمُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ) رواه أبو داود والترمذى وقال حديث حسن صحيح
“তোমরা (দ্বীনের) নব প্রচলিত বিষয় সমূহ থেকে সতর্ক থাক। কেননা প্রত্যেক নতুন বিষয় বিদায়াত এবং প্রত্যেক বিদায়াত ভ্রষ্টতা”।
(সুনান আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৯৯১ ও সুনান আত-তিরমিযী, হাদীসনং ২৬৭৬। তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান ও সহী বলেছেন)
মহানবী রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর এক খুতবায় বলেছেন:
إِنَّ أَصْدَقَ الْحَدِيثِ كِتَابُ اللهِ وَأَحْسَنَ الْهَدْيِ هَدْيُ مُحَمَّدٍ وَشَرُّ الأُمُوْرِ مُحْدَثَاتُهَا وَكُلُّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلُّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ وَكُلُّ ضَلاَلَةٍ فِي النَّارِ. رواه مسلم والنسائى واللفظ للنسائى
“নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী আল্লাহ্র কিতাব এবং সর্বোত্তম আদর্শ মুহাম্মদের আদর্শ। আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হলো (দ্বীনের মধ্যে) নব উদ্ভাবিত বিষয়। আর নব উদ্ভাবিত প্রত্যেক বিষয় বিদায়াত এবং প্রত্যেক বিদায়াত হলো ভ্রষ্টতা এবং প্রত্যেক ভ্রষ্টতার পরিণাম জাহান্নাম”।
(সহী মুসলিম, হাদীসনং ১৫৩৫ ও সুনান আন-নাসায়ী, হাদীসনং ১৫৬০, হাদীসের শব্দচয়ন নাসায়ী থেকে)
সুতরাং ইসলাম ধর্মীয় কোন বিষয়ে নিজের কোন চিন্তাভাবনা লিখার আগে ফতোয়া কি সেই সর্ম্পকে সুস্পষ্ট ধারনা থাকা প্রয়োজন। যে কেউ ফতোয়া দিতে পারে না। এটার অনুমতিও সবাইকে দেয়া হয়নি ইসলামে।
ফতোয়া পরিচয়ঃ
আরবি ফতোয়া শব্দটির বহুবচনিক রূপ ফাতাওয়া। অর্থ: মতামত, রায়, অভিমত, বিশেষজ্ঞ বা আইনবিদের পরামর্শ, সিদ্ধান্ত, প্রশ্নের বা সমস্যার জবাব-সমাধান ইত্যাদি। পরিভাষায় ফতোয়া হলো, সমসাময়িক মানব সমাজে উদ্ভূত নিত্য-নতুন সমস্যা সম্পর্কে সে যুগের চিন্তাশীল গবেষক আলেম কিংবা মুফতি কর্তৃক কোরআন-হাদিসের ভিত্তিতে ও পূর্বসূরী বিদগ্ধ সত্যাশ্রয়ী আলেমদের অনুসৃত নীতির আলোকে শরিয়তের বিধান বর্ণনা করা।
লক্ষণীয়, যিনি ফতোয়া দিবেন তিনি সময়ের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে শরিয়ার বিধান বর্ণনা বা ব্যাখ্যা করবেন আর তা করবেন কোরআন-হাদিস থেকে আহরিত দলিল-প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে। তাই দলিল-প্রমাণহীন কোনো মত বা ব্যাখ্যা শরিয়ার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বা বিধান হতে পারে না এবং তা ফতোয়াও নয়। সেটা বক্তিগত অভিমত বলে মনে করা হবে।
ফতোয়া উৎপত্তিঃ
আল্লাহর রাসূল (সাল্লালাহু আলাইহিস সালাম) তার জীবদ্দশায় ফতোয়া প্রদানের দায়িত্ব পালন করেছেন। এটা ছিল তার প্রতি নাযিল হওয়া নবুওয়তের দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত। সূরা আন-নাহল এর ৪৪নং আয়াতে এ ব্যাপারে আল্লাহতায়ালা নবী (সাল্লালাহু আলাইহিস সালাম) এর ওপর বাধ্যবাধকতা আরোপ করে ইরশাদ করেন, ‘তোমার প্রতি কোরআন অবতীর্ণ করেছি যাতে মানুষের প্রতি যা অবতরণ করা হয়েছে তা তুমি তাদের উদ্দেশ্যে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও এবং যাতে লোকেরাও চিন্তা-ভাবনা করে।’ এ আয়াতে আরবি ‘তুবাইয়্যিনা’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। এর অর্থ ‘ব্যাখ্যা করে বুঝানো।’ বিশেষজ্ঞ আলেমরা ফতোয়াকে এ শব্দটির বিশেষ্য পদ দিয়েই সংজ্ঞায়িত করেছেন।
হজরত রাসূলুল্লাহ (সাল্লালাহু আলাইহিস সালাম) এর পর যারা ফতোয়া দিয়েছেন, এখনও দিচ্ছেন বা ভবিষ্যতে দিবেন তারা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের দায়িত্ব পালনে তার প্রতিনিধি। আল্লাহতায়ালা মুসলমানদের তাদের কাছ থেকে জেনে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন যারা এই জ্ঞান জানেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি নিজেরা না জেনে থাকো তাহলে যাদের কিতাবের জ্ঞান আছে তাদের কাছ থেকে জেনে নাও।’ এ ব্যাপারে ইসলামের মূলনীতি হচ্ছে, যাকে জ্ঞানের অমূল্য নিয়ামতে ভূষিত করা হয়েছে তিনি তা গোপন করবেন না। অন্যদিকে যিনি আলেম নন তার জন্য ফতোয়া প্রদান কখনই বৈধ নয়। এ প্রসঙ্গে হজরত রাসূলুল্লাহ (সাল্লালাহু আলাইহিস সালাম) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি না জেনে ফতোয়া প্রদান করবেন, এ সংক্রান্ত পাপ তার ওপর বর্তাবে।’
দার্শনিক ইবনুল মুনজিরের ভাষায় যিনি ফতোয়া দিবেনঃ “তিনি হচ্ছেন স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যকার সেতুবন্ধন, সুতরাং তার উচিত লক্ষ্য রাখা এই দুইয়ের মাঝে তিনি কি অবস্থান গ্রহণ করছেন। তার বিচারবুদ্ধির মৌলিকত্ব ও স্বাতন্ত্রিকতা এতদূর উন্নত হতে হবে যে, তিনি শুধু অতীত পণ্ডিতদের কথা ও যুক্তির উদ্ধৃতিকার হবেন না বরং তাদের সম্পাদিত ইজতিহাদে অধিকতর সঠিক ও শক্তিশালী মত কোনটি তা চিহ্নিত করতে সক্ষম হবেন। তিনি ফতোয়া দিবেন আল্লাহর বাণীর ভিত্তিতে অথবা রাসূলের সুন্নাহর ভিত্তিতে অথবা এ দুইয়ের সঙ্গে তুলনার ভিত্তিতে অথবা এ দুই উৎস থেকে লব্ধ মনীষার মতামতের ভিত্তিতে। আদর্শ মুফতির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো- বাস্তবতা, সমসাময়িক জনজীবন ও এর সমস্যা সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকা। শরিয়ার লক্ষ্য উপলব্ধি না করে কোনো মুফতির ফতোয়া ঘোষণা করা উচিত নয়”।
আমি ব্লগের বিজ্ঞ ব্লগারদের কাছে একান্ত অনুরোধ করব, ইসলাম ধর্মীয় কোন পোস্ট দেবার আগে সেটা ভালো করে দেখে নিবেন। পবিত্র কুরআন শরীফের নির্দিস্ট আয়াতের নাম্বার কিংবা সহী হাদিসের নাম্বার দেয়া থাকলে সেটা খুব সহজেই মিলিয়ে দেখা যায় সঠিক কিনা। হাদিসের নাম্বার ছাড়া সেটা সহী কিংবা এর সনদ বিচার করা সম্ভব না। বহু জঈফ হাদিস আছে যেইগুলিকে আপাত দৃষ্টিতে ভুল মনে হয় না। কুরআন শরীফের আয়াত এবং সহী হাদিসের মূল অর্থ বাদ দিয়ে/বিপরীতে কারও মনগড়া কোন ব্যাখ্যা কখনই গ্রহনযোগ্য নয়।
ফেসবুক কিংবা কোন সোশাল মিডিয়াতে প্রাপ্ত কোন ধর্মীয় লেখা ব্লগে কপি পেস্ট করে ব্লগে পোস্ট দেবার আগে অবশ্যই যাচাই করে নিবেন। কারন পোস্ট দেবার পরে সমস্ত দায় দায়িত্বই কিন্তু পোস্টদাতারই।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সিরাতুল মুস্তাকীমের পথে চলার তৌফীক দান করুন, আমীন।
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, সেপ্টেম্বর ২০১৯
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: ব্লগে এইসব ধর্ম বিরোধী কর্মকান্ড দেখে খুব বিরক্ত হয়েই এই পোস্ট দিয়েছি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ১ নং কমেন্ট টি মুছে দিন। বানান ভুল আছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: ইতিমধ্যেই দিয়ে দিয়েছি।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে ইসলাম ধর্মকে একদল এতো বিভ্রান্ত করছে তাদের কার্যকলাপে মনে হতে পারে ইসলাম ধর্মের বিবর্তন ও নতুন করে প্রচারণা সম্ভবত বাংলাদেশ থেকে শুরু হবে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: এই পৃথিবীতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইসলাম ধর্মকে শ্বাশত এবং পরিপূর্ন করে পাঠিয়েছেন। যারা এটা নিয়ে আজগুবি থিওরি দেয় তারা আসলে ইসলাম সর্ম্পকে ভালোমতো কিছুই জানে না।
ব্লগে এইসব অনর্থক ব্যা ব্যা বব্ধ করার জন্যই এই পোস্ট দিয়েছি।
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধর্মীয় বিষয়ে খুব সতর্ক থাকা উচিৎ বিশেষ হাদিস উদ্ধৃতি কুর আনের আয়াতের অনুবাদ সূত্র উল্লেখ করাতে । এক্ষেত্রে ভুল হলে ক্ষমার অযোগ্য গুনাহগার হতে হবে । সুন্দর পোস্ট ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭
নীল আকাশ বলেছেন: সেলিম ভাই,
আমি আপনার সাথে ১০০%একমত। না জেনে কিংবা আন্দাজে কিছু লিখতে চাও? অন্য কিছু নিয়ে লেখ। ইসলাম ধর্ম নিয়ে কেন?
ব্লগে এইসব আজগুবি লেখা লেখার আগে যেন আবার ভাবে সেজন্যই এই পোস্ট দিয়েছি।
ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১০
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: কপি পেস্ট এর দুনিয়ায় সবাই জ্ঞানী
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: কবি তো এখানেই নিরব!
কি লিখেছে আর যা লিখেছে সেটা ঠিক আছে কিনা সেটাও বলতে পড়ে না।
ব্লগে পোস্ট দিতে না পারলে মনে হয় এদের পেটের ভাত হজম হয় না।
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধর্মীয় পোস্ট দেয়ার বিরুদ্ধে আমার অভিমত। ধর্ম প্রচারের জন্য হাজারটা জায়গা আছে। ব্লগে ধর্মীয় পোস্ট কেবল অশান্তি, হানাহানি এবং পারস্পরিক ঘৃনা ছিটানো ছাড়া , ভাল কোন প্রভাব তৈরী করতে সমর্থ হয়নি।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৫
নীল আকাশ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই,
আপনার সাথে বেশিরভাগ বিষয়ে একমত থাকলেও এই ধর্মীয় পোস্ট দেবার ব্যাপারে একমত হতে পারলাম না। অবশ্যই ধর্মীয় পোস্ট লিখবে। আপনি যদি ভালো নতুন অথবা অজানা কিছু জানেন তবে সেটা আরেকজন কে জানানোর জন্য ইসলামে নির্দেশ আছে। ইসলামে জ্ঞান গোপন করা পাপ। তবে পোস্ট দেবার সময় অবশ্যই সর্তকতা মেনে চলতে হবে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ রইল আপনাকে।
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধর্মীয় পোস্ট না দেয়াই ভালো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০
নীল আকাশ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি বলতে চেয়েছেন না জেনে আন্দাজে ব্লগে ধর্মীয় পোস্ট না দেয়াই ভালো।
আমি আপনার সাথে শতভাগ একমত।
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
ইসিয়াক বলেছেন: ইসলাম ধর্মের অপব্যবহার ই মানুষকে ইসলাম ধর্ম থেকে দুরে সরিয়ে দিচ্ছে। ফলস্বরূপ ধর্মীয় হানাহানি বিভেদ হিংসা বিদ্বেষ বাড়ছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
নীল আকাশ বলেছেন: একদম পারফেক্ট কথা বলেছেন।
সবাই যে যার মতো জ্ঞান দিতে আসে, মতানৈক্য হলেই ক্যাচাল লেগে যায়।
এই পৃথিবীতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইসলাম ধর্মকে শ্বাশত এবং পরিপূর্ন করে পাঠিয়েছেন। যারা এটা নিয়ে আজগুবি থিওরি দেয় তারা আসলে ইসলাম সর্ম্পকে ভালোমতো কিছুই জানে না।
ব্লগে এইসব অনর্থক ব্যা ব্যা বব্ধ করার জন্যই এই পোস্ট দিয়েছি।
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেহেতু, আমাদের নবী (স: )'এর সময়, উনার সাথের লোকেরা লেখাপড়া জানতেন না, কাগজ ছিলো না, ছাপাখানা ছিলো না, কোরান ও হাসিস লেখা সম্ভব হয়নি; মানুষ মুখে মুখে যা শুনেছে ও মনে যা রেখেছেন, উহাই ধর্ম। পরে, প্রতিবারেই যিনি যা লিখেছেন, ও আপনি লিখেছেন, সবাই নিজের কিছু একটা যোগ করেছেন।
আজকে আপনি যোগ করেছেন যে, যারা ব্লগে ইসলাম নিয়ে লিখবেন, তারা যেন আপনার নিয়ম অনুসরণ করেন; এটাই হলো ধর্ম নিয়ে সবার মতামত, ভালো! ইসলাম নিয়ে লিখতে, সবাই আপনাকে অনুসরণ করলে ভালো হবে, এটাই ভালো নিয়ম।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার যে জ্ঞানবুদ্ধি টিকটিকির চেয়েও কম সেটা আমি খুব ভাল করেই জানি। যে বলেছে সেই সময় কেউ লেখাপড়া জানতো না? অশিক্ষিত আর উজবুকের মতো মন্তব্য করবেন না সবসময়। হযরত আলী (রাঃ) এবং হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) নিজ হাতে হাদিস লিখে রাখতেন। হুদাইবিয়ার সন্ধি কোথায় আর কিভাবে লেখা হয়েছিল বলুন? নবী করিম (সাল্লাহু আলাইহি সালাম) যে বিভিন্ন দেশের রাজাদের কাছ ইসলামের দাওয়াত পাঠাতেন, সেটা কিভাবে পাঠাতেন বলুন?
আপনাকে তো আমি আগেও বলেছি আন্দাজে আমার পোস্টে মন্তব্য না করার জন্য?
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সহমত ভাইয়া
একদম ঠিক কথাগুলো বলেছেন
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: বেশ বিরক্ত আর রাগ করেই এই পোস্ট দিয়েছি।
এরা নিজেরাও জানে না কত বড় গুনাহ এর কাজ এরা করছে!
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মে লজিক না থাকাতে, ধর্মীয়দের লব্ধজ্ঞান সব সময়ই কম, এদের ভাবনাশক্তি দুর্বল, লেখার দক্ষতা কম; এরা যেভাই লেখুক, উহাতে ভুল থাকবেই থাকবে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি ধর্মে লজিক নেই বলতে কি বুঝাচ্ছেন?
আল্লাহ ইসলাম নিজে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন আল্লাহ কাজে লজিক নেই?
ভাল বেশ ভালো। সাধে আপনাকে আমি...
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: ধর্মীয় পোস্ট দেয়ার বিরুদ্ধে আমার অভিমত। ধর্ম প্রচারের জন্য হাজারটা জায়গা আছে। ব্লগে ধর্মীয় পোস্ট কেবল অশান্তি, হানাহানি এবং পারস্পরিক ঘৃনা ছিটানো ছাড়া , ভাল কোন প্রভাব তৈরী করতে সমর্থ হয়নি।
সত্য বড় তিক্ত লাগে কথাটা যে সত্য তার প্রমান এই মন্তব্য।
যাই হোক,
আপনার মূল্যবান মনোভাবের প্রতি আমার সম্পূর্ণ সমর্থন রয়েছে প্রিয় নীল আকাশ ভাই।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩২
নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
আপনি পড়েছেন দেখে ভালো লাগলো।
ঢাবিয়ান ভাইয়ের প্রতি মন্তব্য পরে এসে পড়ে নিবেন। ইসলাম নিয়ে অবশ্যই লিখবে, কেন লিখবে না? আমি তো
প্রতি নিয়তই আমার বিভিন্ন লেখায় ব্যবহার করি। কিন্তু সেই ব্যবহার উপযুক্ত উপায়ে হতে হবে।
ভালো থাকুন।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
রাজীব নুর বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় কেউ কেউ ক্যাচাল লাগাবার জন্যই বুঝি ধর্ম নিয়ে পোষ্ট দেয়।
নানান জনের নানান মত, লেগে যায় ধুমধাম।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৮
নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব ভাই, এবার যদি এরা একটু সচেতন হয়!
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যার যার ধর্ম তার তার।
প্রত্যেক ব্যক্তির কাছেই তার নিজের ধর্মই সেরা।
তাই প্রত্যেক ধর্মকে সম্মান করা উচিত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। প্রত্যেককের কাছেই নিজের ধর্ম সেরা। শুধু শুধু এটা নিয়ে অনর্থক ক্যাচাল করার কোন মানে হয় না। মহা নবী (সাল্লালাহু আলাইহিস সালাম) নিজেও এটা পালন করতেন এবং আমাদের করার জন্য উপদেশ দিয়ে গেছেন।
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩০
ল বলেছেন: আল্লাহ মাফ করুক।।। ---
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: লতিফ ভাই,
মাঝে মাঝে এমন সব লেখা আসে যেইগুলি পড়লে ভয়ে শিউড়ে উঠতে হয়। এরা কি ভয়ংকর গুনাহর কাজ করছে যদি ভালোমতো জানতো তাহলে এত সমস্যা সৃষ্টি হতো না।
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আজকাল ভন্ডরা ধর্মিয় পোস্ট দিচ্ছে মনে হয়। কিছু পোস্টে উগ্রতা আর কট্টরপন্থার ছাপ স্পষ্ট। এসবে ফিল্টারিং করা দরকার। যারা ধর্ম নিয়ে পোস্ট দেয় তাদের পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা জানা দরকার। দু-চারটা গর্বেজের জন্য মানুষ না ভেবে বসে, "সামুতে জঙ্গীবাদের চাষ হয়"
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
নীল আকাশ বলেছেন: মন্ডল ভাই,
আমি এদের এইসব উদ্ভট আচরন আর উল্টাপাল্টা লেখার ভয়েই এই পোস্ট দিয়েছি।
কি সব লেখে এরা নিজেরাও ঠিক মতো জানে না।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার নতুন প্রপিক আমার পছন্দ হয়েছে। আজকাল ফাউল পোস্ট দিলে ইচ্ছেমতো ঝাড়া কি বন্ধ করে দিয়েছে?
গতকালকে অল্পতেই এক শীয়াকে ছেড়ে দিলেন দেখলাম?
১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। খুব সুন্দর করে লিখেছেন। +++
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭
নীল আকাশ বলেছেন: নকীব ভাই,
খুব বিরক্ত ছিলাম এদের কাজকাম দেখে। এদের বিরুদ্ধে এটাব্দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।
আপনি পড়েছেন দেখে খুব খুশি হয়েছি।
১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব ধর্মীয় লেখকেরা একই বিষয়ে, একজন অন্য জনের চেয়ে বেশী বুঝে, এটাই ধর্মের বরকত!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৬
নীল আকাশ বলেছেন: আর কেউ কিছু বুঝুক না বুঝুক, আপনি যে সব বিষয়ের সবজান্তা শমসের, সেটা আপনার মন্তব্য পড়লে আমি কেন সদ্য নবজাতক শিশুও বুঝবে!
১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৪
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া । অনেকেই যা মন চায় লিখে যায় ইসলাম নিয়ে । নিজের পাণ্ডিত্য জাহির করে যায়, এই আরকি । সাধারণত কোন লেখার আগে অনেক পড়াশোনা করা প্রয়োজন, আপনি একটি গল্প লেখার আগেই অনেক পড়েন ও জানেন সেই বিষয়ে আর এরা যা মন চায় লিখে যায় এমন একটি সেন্সিটিভ বিষয় নিয়ে । আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন ।
আমি ব্লগে ইসলাম বিষয়ক কোন লেখা সাধারণত পড়িনা আর পড়লেও একজন নীরব পাঠক হিসেবেই থাকি কোন সমালোচনা বা মন্তব্য করিনা ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৭
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি তাহলে এখনও ব্লগেই আছেন?
আপনি অনেকদিন বাঁঁচবেন! আমি কয়েকদিন ধরেই আপনার আর হাবীব ভাইয়ের কথা চিন্তা করছিলাম।
আর কয়েকটা দিন অপেক্ষা করে আগামি মাসে ঐ দিনে একটা হারিকেনে ছবি দিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিব ভেবেছিলাম। বেঁচে গেলেন এই যাত্রায়!
এইসব পোস্ট যারা দেয় এদের প্রতি আমার ধারনা বেশিরভাগই ব্যক্তিগত জীবনে ইসলাম ধর্মের কাছে ধারেও থাকে না। সব কপি পেস্ট লেখক। এদের দৌড় কোন পর্যন্ত আমি খুব ভালো করেই জানি।
আমার লাস্ট গল্পটা পড়েছেন? মন্তব্য দরকার নেই। শুধু পড়ে যাবেন।
ভালো থাকুন, শুভ রাত্রী এবং শুভ কামনা রইল।
২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,
পোস্টটি প্রথমে দেখেছিলাম কিন্তু সংগত কারণেই মন্তব্য করা থেকে দূরে ছিলাম। আজও আমার অবস্থান সেটাই। ধর্মীয় পোস্ট ব্লগে বহু আসে। অথচ ধর্ম খুব স্পর্শকাতর বিষয়।পোস্টদাতার সজাগ থাকা দরকার যে এমন পোস্টে প্রচুর তীর্যক মন্তব্য আসবে। সাথে সাথে তার সম্মুখীন হওয়ার মতো মানসিক দৃঢ়তা ও বৌদ্ধিক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। অন্যথায় অনাবশ্যক ব্যাক্তি আক্রমন আসতে বাধ্য।
এখন কেউ চাইলে ধর্মীয় পোস্ট দিতেই পারেন। আবার ইচ্ছে করলেই কেউ মন্তব্যও করতে পারেন। বহু ক্ষেত্রে এমন পোস্টের ক্যাচাল নজরে পড়ে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে ব্লগে ধর্মীয় পোস্ট আমার না পছন্দ।
শুভেচ্ছা অফুরান।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০১
নীল আকাশ বলেছেন: ভাই আপনার মতো আমিও এই ধরনের পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকি। কিন্তু এই বিষয়ে এমন কিছু পোস্ট আসে যে সেগুলির বিরুদ্ধে কিছু না লেখা গুনাহের কাজ। অন্যয়ের প্রতিবাদ করাও জিহাদের অংশ এবং ঈমানের অংশ।
ধন্যবাদ।
২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩
সুপারডুপার বলেছেন: শরীয়াত নিয়ে ননস্টপ ক্যাচাল থাকবেই। কারণ এটা পরম সত্য নয়।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আর যারা হাদিস-কোরআন নিয়ে প্রচার পোষ্ট করে , বাস্তব জীবনে দেখা যায় তাদের নিজেদের জীবনে হাদিস কোরানের প্রয়োগ করে না। কিন্তু প্রচার করে আনন্দ পায়। আর , যার যেটাতে আনন্দ, ভালো লাগে , সেটা যদি অন্যের ক্ষতির কারণ না হয় , তা হলে তা করা উচিত। উগ্র ধর্মীয় বিষয় নিয়ে লেখা ব্যাতীত , নরমাল ধর্মীয় আলোচনা থাকলে, না মেনে চললেও, ক্যাচাল অনেকেরই ভালো লাগে। তাই থাকুক না ক্যাচাল ...
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর পাঠানো পবিত্র ইসলাম ধর্ম পবিত্র, অকৃত্রিম এবং শ্বাশত।
এটা থেকে যারাই দূরে সরে যাবে তারাই পথভ্রষ্ট।
আপনাকে ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৫
মানতাশা বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
স্বীকার করিতেছি ইহা সত্য বলিয়াছেন।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০০
নীল আকাশ বলেছেন: আমার ব্লগে আসার জন্য এবং পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: অফটপিক - হাবীব ভাই এর কথা আমিও ভেবেছি । আমিতো তাও ঢুঁ মারি মাঝে মাঝেই কিন্তু তিনি কই তার কোন খবর কি জানেন ভাইয়া ? আরও কয়জন কে মনে পরে, সনেট কবি, আমার নাতি শাহরিয়ার কবীর, ছোট ভাই প্রান্তর পাতা
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০১
নীল আকাশ বলেছেন: হাবীব ভাইকে আমি আজকে কল করব। আমি নিজেও জানতে চাই।
২৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " আর কেউ কিছু বুঝুক না বুঝুক, আপনি যে সব বিষয়ের সবজান্তা শমসের, সেটা আপনার মন্তব্য পড়লে আমি কেন সদ্য নবজাতক শিশুও বুঝবে! "
-নব জাতক শিশু মাকে চেনে, মায়ের স্তন চেনে, নবজাতক শিশু আমাকে চিনবে না কখনো; আপনার ভাবনাশক্তি প্রশ্নফাঁসদের থেকেও অনেক কম।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪১
নীল আকাশ বলেছেন: আমি কি বলেছি সেটা আমি বুঝতেই পারেন নি। সাধে আমি কি ডোডো পাখি বলি?
২৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই ,
আমি ধর্ম সংক্রান্ত পোস্ট পড়লেও সাধারণত কোন মন্তব্য করি না। কিন্তু আপনার লেখাগুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো এবং পুরোপুরি সহমত । ভাল থাকুন ভাই সব সময় দোয়া করি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: দুঃখিত। নোটিফিকেশন সমস্যার জন্য উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল গেল।
আমি নিজেও ধর্ম সংক্রান্ত পোস্ট পোস্ট দেই না। এই বিষয়টা খুব সেন্সেতিভ এবং না জেনে কিছু লেখাও ঠিক না।
কিন্তু এই বিষয়ে এমন কিছু পোস্ট আসে যে সেগুলির বিরুদ্ধে কিছু না লেখাটাও গুনাহের কাজ।
অন্যয়ের প্রতিবাদ করাও জিহাদের অংশ এবং ঈমানের অংশ।
ধন্যবাদ।
২৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ধর্ম সংক্রন্ত সব পোস্ট আমি পড়ি। কিন্তু মন্তব্য করিনা। তবে ক্ষেত্র বিশেষে করি ফেলি কখনো।সেটা নেহায়েত দুয়েকটা।
কিছু মানুষের মন্তব্যে খুব খারাপ লাগে। তখন ভাই ধর্মীয় পোস্ট এড়িয়ে যাবো।
আপনার এই পোস্ট তা খুবই ভালো। মন্তব্য রেখে গেলাম। ++
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার নিজস্ব অভিমত তাদের উচিত ইসলাম ধর্মে হাত না দিয়ে তারা নতুন একটি ধর্ম আবিস্কার করুক ও সেই ধর্ম প্রচারে ছালা বস্তা হাতে রাস্তায় নেমে যাক।