নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা ভাইরাস সংক্রামণঃ কারও পৌষ মাস, কারও.........

১৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:২৪

এক


ভারতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বেড়ে ৮৪ হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। আতঙ্ক বিরাজ করছে দেশজুড়ে। এ পরিস্থিতিতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ রুখতে গোমূত্রর ওপরই ভরসা রেখেছে হিন্দু দল ‘অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা’। তাই এ প্রাণঘাতী ভাইরাস নির্মূলে গোমূত্র এবং গোবরের উপকারিতা সম্পর্কে জনমনে সচেতনতা বাড়াতে চা পার্টির মত এবার গোমূত্র পার্টি আয়োজন করেছে দলটি। দিল্লিতে দলের সদরদপ্তরে 'গোমূত্র পার্টি' আয়োজনের সিদ্ধান্তের কথা আগেই জানিয়েছিল হিন্দু মহাসভা (অল ইন্ডিয়া হিন্দু ইউনিয়ন)। সে পার্টিই শনিবার আয়োজন করে কথা রেখেছেন দলের সভাপতি চক্রপাণি মহারাজ।

পার্টিতে ২শ’ মানুষ যোগ দিয়েছে এবং আয়োজকরা ভারতের অন্যান্য আরো জায়গাতেও এমন পার্টি আয়োজন করবেন বলে জানিয়েছেন। অনেক হিন্দুই বিশ্বাস করেন গরুর মূত্র পবিত্র এবং তা পান করলে দাওয়াই হিসাবে কাজ করে।পার্টিতে যোগ দেওয়া একজন বলেন, “আমরা ২১ বছর ধরে গোমূত্র পান করে আসছি। আমরা গোবর দিয়ে স্নানও করি। আমরা কখনোই ওষুধ সেবনের প্রয়োজন বোধ করিনি।”

গোমূত্র পার্টিতে করোনাভাইরাস কী এবং গোজাত পণ্য দিয়ে কীভাবে কোভিড-১৯ থেকে বাঁচা যায় সে সম্পর্কে মানুষকে বোঝাবেন বলে এর আগে সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন চক্রপানি মহারাজ। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে এ লড়াইয়ে গোশালাগুলোকেও সামিল করতে চায় হিন্দু মহাসভা। এজন্য গোশালাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগও শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন চক্রপাণি মহারাজ।
সূত্রঃ bdnews24.com

দুই


প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ভারতে গোমূত্রের হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও গোবরের সাবান কেনার হিড়িক পড়েছে! দেশটিতে যখন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের সংকট, ঠিক তখন ‘কাউপ্যাথি’ নামে এক ব্র্যান্ড বাজারে এনেছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার। বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটে দেদারছে বিক্রি হচ্ছে সেই স্যানিটাইজার। তবে এই স্যানিটাইজারের কোনো কার্যক্ষমতা আছে কিনা, তার প্রমাণ এখনও মেলেনি।

ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময় জানিয়েছে, ই-কমার্স সাইটে ৫০ মিলিলিটারের দুটি হ্যান্ড স্যানিটাইজার পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১০০ টাকায়; যা গরুর গোমূত্র দিয়ে তৈরি। আর ২১০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ‘কাউপ্যাথি’ সাবানের প্যাক; যা গোবর দিয়ে তৈরি।
প্রসঙ্গত করোনাভাইরাস আতঙ্কের পর থেকে গোমূত্র এবং গোবরের ওপরেই প্রবল আস্থা দেখিয়েছেন হিন্দু মহাসভার সভাপতি চক্রপাণি মহারাজ। এই মারণ ভাইরাস নির্মূল করতে গোমূত্র, গোবর এবং গোজাত সামগ্রীর উপকারিতা সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। দিল্লিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে চা পার্টির মতো ‘গোমূত্র পার্টি’ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে হিন্দু মহাসভা।

সূত্রঃ ভারতে গোমূত্রের স্যানিটাইজার ও গোবরের সাবান কেনার হিড়িক!

তিন
যারা এখনও গোমাতার এই মহাবিদ উপকার নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন তাদের জন্য এই লেখাটা দিলাম। গোমূত্র: উপকারিতা, ব্যবহার, পুষ্টি সংক্রান্ত তথ্য, ক্যালোরি এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ

হিন্দুদের কাছে গরু একটি পবিত্র প্রাণী। প্রাচীন ভারতে চাষাবাদ এবং গরু ও ছাগল পালন ছিল উপার্জনের এইটি প্রধান উৎস। সেই আদি যুগ থেকেই গরুকে পূজা করার প্রথা চালু আছে। মূলত এর দুধের কারণেই গরুর অর্থনৈতিক মূল্য ছিল খুবই উঁচু। গোমূত্রের ব্যবহারও চালু ছিল। আপনি জিজ্ঞাসা করতেই পারেন যে কেন গোমূত্র?

আপনি জেনে অবাক হবেন যে গোমূত্র এবং গোবর, এই দুইটিরই চিকিৎসার উপকরণ হিসাবে মূল্যবান! তথ্যটি এই যে পঞ্চগব্য হল গরুর দুধ, মূত্র, ঘি, দই এবং গোবরের মিশ্রণ। এই পঞ্চগব্যের ঔষধি ব্যবহার আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা আছে। চিকিৎসা বিষয়ক সংস্কৃত গ্রন্থ, সুশ্রুত সংহিতা অনুযায়ী গরু থেকে প্রাপ্ত সব বস্তুগুলির মধ্যে গোমূত্রকে সব চেয়ে কার্যকর উপশমকারী বলে মনে করা হয়।

আয়ুর্বেদ গোমূত্রকে অমৃত বা জীবনদায়ী জল বলে মনে করা হয়। নাইজেরিয়ায় এবং মায়ানমারের লোক-চিকিৎসকরাও তাদের ওষুধে গোমূত্রকে অন্তর্গত করেছেন।

কেউ কেউ মনে করেন যে সূর্যোদয়ের আগে সংগ্রহ করা কুমারী গরুর মূত্র পান করাই শ্রেষ্ঠ। আবার কেউ কেউ মনে করেন যে গাভিন (গর্ভবতী) গরুর মূত্রই সব চেয়ে পুষ্টিকর কারণ এতে বিশেষ হরমোন থাকে। বিশ্বাস করা হয় যে গোমূত্রের ব্যবহারে প্রায় 80 রকমের অনারোগ্য রোগের এবং অন্যান্য সমস্যার নিরাময় করা যায়।

ঔষধি গুণ ছাড়াও গোমূত্রের আরও অনেক ব্যবহার আছে। জৈব চাষে ব্যাপকভাবে গোমূত্র সার হিসাবে ব্যবহার করা হয়। নিম পাতার আর গোমূত্র এক সাথে মিশিয়ে চমৎকার বায়ো-পেস্টিসাইড হয়। গোমূত্র প্রচলিত পরিষ্কার করার দ্রবণের অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। তাই বিশেষ করে মেঝে পরিষ্কার করার জন্যও গোমূত্র ব্যবহার করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে গোমূত্র দিয়ে মেঝে পরিষ্কার করলে স্থানটি জীবাণু-মুক্ত হয়ে একটি পবিত্র স্থান হয়ে যায়। কসমেটিকস, বিশেষত শ্যাম্পু এবং সাবান প্রস্তুতে গোমূত্র ব্যবহার করা হয়।

গোমূত্রের পুষ্টিগুণ সংক্রান্ত তথ্য - Cow urine nutrition facts in Bengali
গোমূত্রের স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত উপকার - Cow urine health benefits in Bengali
কর্কট রোগে গোমূত্র - Cow urine for cancer patients in Bengali
ক্ষত নিরাময়ে গোমূত্র - Cow urine for wound healing in Bengali
অন্ত্রের কৃমি নিরাময়ে গোমূত্র - Cow urine for intestinal worms in Bengali
গোমূত্র একটি বায়ো-এনহ্যান্সার - Cow urine as bio-enhancer in Bengali
দেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় গোমূত্র - Cow urine for immune system in Bengali
মধুমেহ রোগে গোমূত্র - Cow urine for diabetes in Bengali
বার্ধক্যের চিহ্ন রোধে গোমূত্র - Cow urine anti-ageing benefits in Bengali
ত্বকের উপকারে গোমূত্র - Cow urine benefits for skin in Bengali
অর্শের চিকিৎসায় গোমূত্র - Cow urine for haemorrhoids in Bengali
গোমূত্রের অন্যান্য উপকারিতা - Other benefits of Cow urine in Bengali
গোমূত্রের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া - Cow urine side effects in Bengali

চার
যারা এখন সন্দেহের দোলাচলে আছেন তাদের জন্য রেফারেন্স দিলামঃ
১। Gurpreet Kaur Randhawa. Cow urine distillate as bioenhancer. J Ayurveda Integr Med. 2010 Oct-Dec; 1(4): 240–241. PMID: 21731367

২। Gurpreet Kaur Randhawa, Rajiv Sharma. Chemotherapeutic potential of cow urine: A review. J Intercult Ethnopharmacol. 2015 Apr-Jun; 4(2): 180–186. PMID: 26401404

৩। Devender O. Sachdev, Devesh D. Gosavi, Kartik J. Salwe. Evaluation of antidiabetic, antioxidant effect and safety profile of gomutra ark in Wistar albino rats. Anc Sci Life. 2012 Jan-Mar; 31(3): 84–89. PMID: 23284212

৪।Sonia Singla, Satwinder Kaur. BIOLOGICAL ACTIVITIES OF COW URINE: AN AYURVEDIC ELIXIR. EUROPEAN JOURNAL OF PHARMACEUTICAL AND MEDICAL RESEARCH.

৫। Dr. Omaprakash W.Talokar, Dr.Archana R. Belge, Dr.Raman S. Belge. Clinical Evaluation of Cow-Urine Extract special reference to Arsha (Hemorrhoids). International Journal of Pharmaceutical Science Invention, Volume 2 Issue 3 ‖ March 2013 ‖ PP.05-08

৬। Javid Ahmad Ganaie, Varsha Gautam, Vinoy Kumar Shrivastava. Effects of Kamdhenu Ark and Active Immunization by Gonadotropin Releasing Hormone Conjugate (GnRH-BSA) on Gonadosomatic Indices (GSI) and Sperm Parameters in Male Mus musculus. J Reprod Infertil. 2011 Jan-Mar; 12(1): 3–7. PMID: 23926493

৭। Sumeet Khanduja, Prachi Jain, Sumit Sachdeva, Jitender Phogat. Cow Urine Keratopathy: A Case Report. J Clin Diagn Res. 2017 Apr; 11(4): ND03–ND04. PMID: 28571179

৮। Jian Meng Hoh and B. Dhanashree. Antifungal effect of cow's urine distillate on Candida species. J Ayurveda Integr Med. 2017 Oct-Dec; 8(4): 233–237. PMID: 28869083

৯। Madhav University [internet]. Rajasthan. India. Cow Urine: A Divine Medicine

সূত্রঃ Click This Link

পাঁচ
ভারতীয় সংস্কৃতিতে গরুকে গোমাতা বলে আখ্যায়িত করা হয়, কারণ গরু মানুষকে মায়ের সমান উপকার দিয়ে থাকে। গরুর দুধে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিদ্রব্য থাকে। গরুর গোবর জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হয় ও গোমূত্রকে জৈব সার ও ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। সাম্প্রতিক, গুজরাটের একদল বিজ্ঞানী গোমূত্রের গবেষণা করে একথা জানিয়েছেন যে এই বস্তুটির মধ্যে ক্যান্সার এর মত রোগ নিরাময়ের রসদ রয়েছে। বিবিধ হিন্দু পুরাণে ও গুগুলের উইকিপিডিয়াতেও গোমূত্রের উপকারিতা উদাহরণসহ বেশ নিরেট ব্যাখ্যা রয়েছে।

গুজরাটের জুনাগড় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর জৈবপ্রযুক্তির বিজ্ঞানীরা গোমূত্রকে ব্যবহার করে যে ক্যান্সার আক্রান্ত কোশ মারা যায় সেই বিষয়টির গবেষণায় প্রথম পদক্ষেপ নেন। তারা দাবী করেন যে, গোমূত্র কাজে লাগিয়ে সাধারণ ক্যান্সার যেমন মুখের, ফুসফুসের, বৃক্কের, চামড়া ও বুকের ক্যান্সার নিরাময় করা সম্ভব।
গবেষকদের মধ্যে সহায়ক শ্রদ্ধা ভাট ও রিউকামসিন্‌ তোমার ও গবেষণায় প্রযুক্ত সদস্য কবিতা যোশী তাদের সুদীর্ঘ একবছরের গবেষণার ফলাফল ব্যক্ত করেছেন। তাদের বক্তব্য তারা যে গবেষণা সুদীর্ঘ এক বৎসর ধরে চালিয়েছেন সেটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ছিলো কারণ তারা সরাসরি ক্যান্সার আক্রান্ত কোষের উপর পরীক্ষা করেছিল যেগুলো কিনা বোতলে তৈরী হয়েছিলো।  শ্রদ্ধা ভাট আরও বলেন “আমরা আসলে পরীক্ষা করতে চেয়েছিলাম যে ঠিক কত পরিমাণ ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ গোমূত্র দ্বারা ধ্বংস করা যাচ্ছিলো এই বিষয়টি । পরবর্তী ক্ষেত্রে আমরা ইঁদুরের উপড় গবেষণা করতে চাই। যদি এই পরীক্ষাটি একবার সফল হয়ে যায় তাহলে আমরা বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সার নিরাময়ের ঔষধ তৈরি করা শুরু করতে পারবো।” গবেষক ও বিশেষজ্ঞ হিসেবে তোমার বলেন যে কেমোথেরাপির প্রভাবে সুস্থ কোশগুলিও ধ্বংস হয়ে যায় কিন্তু গোমূত্র শুধুমাত্র ক্যান্সার আক্রান্ত কোশগুলিকেই বিনষ্ট করে। থড়ুপুজার ধন্বন্তরী বিদ্যাশালা আয়ুর্বেদিক কেন্দ্রের প্রধান শতিশ নাম্বুদিরির মতে এটি পাকস্থলীর ঘা বা পাকস্থলীর ক্যান্সার এর উপশমে সক্ষম, তাছাড়া যকৃৎ প্রদাহ, ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগের উপশমেও সক্ষম। ২০০২ সালে ভারতীয় গবেষক যারা গোমূত্রের অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতার উপড় গবেষণা করছিলেন তাদের Council of Scientific and Industrial Research Centre-এ গবেষণার ছাড়পত্র দিয়েছে।
২০১০ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ এবং ন্যাশানাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট থেকে গো-বিজ্ঞান অনুসন্ধান কেন্দ্র (দেওলাপুর) কে অনুদান করা হয়েছে। এই সব সংস্থা গোমূত্র নিয়ে গবেষণায় আমেরিকার পেটেন্ট স্বত্বকে স্বাগত জানিয়েছেন।

সূত্রঃ Click This Link

ছয়
ভারতের উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত বলেছেন, গরু আমাদের অক্সিজেন দেয় বলেই তাকে মাতা বলা হয়। হার্ট ও কিডনিসহ সারা শরীরের জন্যই গোবর ও গোমূত্র খুবই উপকারী। গরুর পাশে থাকলে টিবি রোগ ভালো হয়ে যায়। আমাদের বিজ্ঞানীরাও এখন এই প্রশংসাপত্র দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভাইরাল হয়ে যাওয়া একটি ভিডিওতে ত্রিবেন্দ্রকে এই কথাগুলো বলতে শোনা যায়। এদিকে কয়েকদিন আগেও দেরাদুনের একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, শ্বাসকষ্টের সমস্যাও সারিয়ে দিতে পারে গরু। এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, এই শৈলরাজ্যে এটাই মানুষের বিশ্বাস। আর মানুষের বিশ্বাসের কথাই তুলে ধরেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কোনো মুমূর্ষু রোগী গরুর কাছাকাছি থাকলে তার দ্রুত আরোগ্য হবে।
তিনি আরো বলেন, গবেষণায় উঠে এসেছে যে গোমূত্রের উপকারিতা অপরিসীম। পাহাড়ের কোলে থাকা মানুষেরা বিশ্বাস করেন, গরু অক্সিজেন ত্যাগ করে। 
সূত্রঃ Click This Link

ভারতের শিক্ষাক্ষেত্রে অভূত পূর্ব সাফল্যঃ
১। গোমূত্র ও গোবর নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি
২। গরুর গোবর-মূত্র গবেষণায় ডি-লিট ডিগ্রি লাভ

প্রস্তাবনাঃ
কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন পত্রপত্রিকাতে এইসমস্ত সংবাদগুলি পড়ার পর মনে হচ্ছে আমাদের দেশে একটা নতুন বিরাট ব্যবসা খোলার অপার সু্যোগ এসে গেল। ইদানিং খবরের কাগজগুলি শোনা যাচ্ছে গার্মেন্ট ইন্ড্রাসট্রিজের এক্সপোর্টে ধবস নেমে এসেছে, প্রবাসী শ্রমিকরাও একে একে দেশে ফিরে আসছে। দেশের অর্থনীতি বাঁচিয়ে রাখার জন্য অতি দ্রুতই নতুন কোন ব্যবস্থার আয়োজন করা দরকার যাতে আবার বিদেশী রেমিটেন্স আগের মতোই প্রবাহিত থাকবে।

তাছাড়া এটা অন্য কোন দেশ নয়, ভারত বলে কথা! বর্তমান সরকার অতি দ্রুতই ভারতের মতো এত গভীর বন্ধুপ্রতীম রাষ্টের প্রয়োজনে সবকিছু নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে উচিত।

সারাদেশ থেকে সরকারী এবং প্রয়োজন পরলে বেসরকারী ব্যবস্থাপনার আধীনে গোমূত্র এবং গোবর সংগ্রহ করে ইলিশ মাছের মতো করে ভারতে পাঠানো হোক।

যারা এখন আন্দাজ করতে পারছেন না কিভাবে গোমূত্র সংগ্রহ করা হবে তাদের জন্য বলছি, সারা দেশ থেকে গোদুগ্ধ যেভাবে সংগ্রহ করা হয় সেভাবেই এটা সংগ্রহ করা হবে। আর সেই পাঠানো এক্সপোর্টের প্রথম লট যাবে মোদির সৌজন্যে রাষ্ট্রীয় উপহার হিসেবে।

পরের এক্সপোর্টের লটগুলি থেকে সরকার শুল্ক আদায় করতে পারে। ভারতের জনসংখ্যা অনেক বেশি। ইচ্ছে করলেই সারাদেশে সব গো-মাতার সকল গোমূত্র এবং গোবর ভারতে রপ্তানী করা যেতে পারে।

এর সাথে সাথেই গোপালগঞ্জ (আসল নাম ভুলে গেছি করোনার ভয়ে) ভার্সিটিতে ভারতের সহায়তায় গোমূত্র গবেষনাগার প্রতিষ্ঠা এবং এই বিষয়ে পিএইডি, ডি-লিট ডিগ্রী প্রদানে অতিসত্ত্বর ব্যবস্থা করা হোক।

এই বিষয়ে ব্লগের বিজ্ঞ এবং সম্মানিত ব্লগারদের সুচিন্তিত মতামত আশা করছি।
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, মার্চ ২০২০

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: হাস্যকর।
করোনার ভয়ে কিছু মানুষ পাগল হয়ে গেছে।
এই আধুনিক যুগে এসেও কিছু মানুষ আধুনিক হতে পারলো না।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৯

নীল আকাশ বলেছেন: এরা নামেই শুধু আধুনিক। এদের বুদ্ধি বৃত্তি এখনও মনে হচ্ছে প্রস্তর যুগে রয়ে গেছে।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আবার তোরা মানুষ হ

১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২১

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
এদের মানুষ হবার সম্ভবনা খুব কম। দিল্লীতে এরা যেভাবে নিরীহ অসহায় জ্যান্ত লোকদের পিটিয়ে মেরে ফেলছিল তাতে আমার ঘোরতর সন্দেহ আছে এরা কোন দিন মানুষ হতে পারবে কিনা?
ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




একদল ফু দেওয়া পানি খাচ্ছে ঘরে ছিটাচ্ছে। কাগজ প্রিন্ট করে ঘরের সদর দরজা সহ বাহুতে ঝুলাচ্ছে আরেক দল গো মূত্র গোবর খাচ্ছে - উভয় দলে সামান্যতম কোনো পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। উভয় দল হাচ্ছে পৃথিবীর হারাম - - গোত্র। ভারতে নরমাংস অস্থিমজ্জা কলিজা খাওয়ার ঘটনাও অহরহ আছে। এমনকি বাংলাদেশেও এ ঘটনা ঘটেছে সম্ভবত ১৯৭৩ - ১৯৭৪ সনের ঘটনা খলিলুল্লাহ নামক এক হারাম - - কবরস্থান থেকে মৃত লাশের কলিজা ভক্ষণ করতো।


১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

নীল আকাশ বলেছেন: এরা সবাই হলো ভন্ড।
উপমহাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলো ধর্মীয় ব্যবসা।
বিনা পুঁজিতে এরচেয়ে লাভ আর কোন জায়গায় পাবেন বলুন?

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই ,
অসাধারণ একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন ,আপনি যে ছবিটি দিয়েছেন সেই ছবিটি দুদিন আগে তুমি দেখার পর আমার শুধু
ঘৃণা লাগছিল সবকিছুতেই । গোমূত্র পান --এর শিরোনাম পত্রিকাতে দেখেই কোন যুগে বাস করছি ?
ভাবতে অবাক লাগছে ,
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ভারতে গোমূত্রের হ্যান্ড স্যানিটাইজার
ও গোবরের সাবান কেনার হিড়িক পড়েছে!-- এটা কোন কথা হতে পারে!! এতো দেখছি মরার উপর খরার ঘা ।
ধন্যবাদ ভাই ,ভালো থাকুন ।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার আর দোষ দিয়ে কি হবে?
আমার নিজেরও তো এটা লেখার সময় বমি পাচ্ছিল। এরা মানুষ হবার যোগ্য নয়।
একটা প্রানীর বর্জ্য কিভাবে এরা গলধঃকরন করে সেটা আমার মাথায় এখন পর্যন্ত ঢুকে নি।
গোমূত্রের হ্যান্ড স্যানিটাইজার সহ বাকি সব হচ্ছে ভারতীয় সরকারের স্ট্যান্টবাজী। ধর্মীয় ধাপ্পাবাজী।
ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

সাগর শরীফ বলেছেন: জানতাম না। আসলেই?
প্রস্তরযুগের মানুষও তো এর থেকে ভাল ছিল। এতকিছু বুঝত না।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: তারচেয়ে বড় কথা হলো খোদ সরকার এইসব কাজে প্রশয় দিচ্ছে। এরা মনুষ্য প্রজাতীর জন্য কলংক।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

হাসান রাজু বলেছেন: একবার চিন্তা করেন যে সব ভারতীয় শিক্ষিত শ্রেণী ইউরোপে বা আমেরিকায় থাকেন তারা কি পরিমান লজ্জায় পড়তে যাচ্ছে। কি বলে বুঝাবে? কোন গর্তে লুকাবে?

১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: মজার ব্যপার হলো এরা কিন্তু অশিক্ষিত নন। অশিক্ষিত লোকজন করে বেড়ালেও হতো কিন্তু ঘটনা অন্য।
এরা সাধারণ মানুষের ধর্মীয় আবেগ'কে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটছে।
এদের জন্য সারা পৃথিবীর সবাইকেই লজ্জা পাওয়া উচিত।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আজিমপুর কবরস্থান, ডাকা (ঢাকা) মেডিকেল, মিটফোর্ড মেডিকেল থেকে তৈরি হয় বাংলার ড্রাকুলা। ভাবছি তাকে নিয়ে ব্লগে কিছু লিখবো। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে সারভাইভার একটি প্রোগ্রাম আছে মনে হবে পৃথিবীতে খাদ্যের প্রকট ঘাটতি আছে যে পোকা মাকড় মূত্র ভক্ষণ করে টিভি পোগ্রাম করতে হচ্ছে। আমি প্রথম যেদিন দেখি সেদিনই ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেল আনসাবস্ক্রাইব করে দেই। এগুলো বিকৃত মস্তিস্কের পোগ্রাম।

সমগ্র বিশ্ব সহ ভারত ও বাংলাদেশে বিকৃত মস্তিস্ক মানুষের অভাব নেই যারা নোংরা আবর্জনা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সহ ভক্ষণ করছে। - এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের আক্রমনের কারণ ধরা হচ্ছে নোংরা আবর্জনা সহ বন্য পশুপাখি ভক্ষণ। যদি পৃথিবীর জনপদ টিকে যায় তাহলে হয়তো কোনো একদিন প্রকাশ পাবে করোনা ভাইরাস কোন অখাদ্যর প্রভাব নাকি ম্যান মেইড ফর্মুলা। (শেষপর্যন্ত প্রকাশ না হওয়ার সম্ভবনা অনেক হয়তোবা ক্লাসিফাইড থেকে যাবে এই রহস্য)

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২০

নীল আকাশ বলেছেন: মাহমুদ ভাই,
করোনা ভাইরাস অবশ্যই ম্যান মেইড রোগ এটা। উহানের বাজারে কী কী জিনিস খাবারের নামে বিক্রি করে সেটা দেখেন নি আপনি? এরা স্করপিয়ন পর্যন্ত ফ্রাই করে খায়।
করোনা ভাইরাস উহানের মানুষের কাছে এসেছে বাদুর খাবার জন্য। শুনেছি এই বাদুরগুলির উপরেই নাকি উহান ইন্সটিটিউটে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো ডঃ বেকারের নেতৃত্বে। ২০১৫ সালে আমেরিকাতে সিআইএ এই ভাইরাস আবিস্কার করে। ন্যাচার ম্যাগাজিনে এটার রির্সাচ পেপার দেয়া আছে।
ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হাস্যকর :D

১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: হাস্যকর কিনা জানি না তবে এটা রূচির ব্যাপার। আর এদের অবশ্যই রূচির ভয়াবহ সমস্যা আছে।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:০০

জোছনাস্নাত রাত্রি বলেছেন: এদের রূচি এত বিকৃত কেন? সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে কী এরা কিছু চিন্তাও করতে পারে না?

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: এরা অবশ্যই ভয়াবহ বিকৃত রূচির মানুষ। না হলে এইগুলি খায় কিভাবে?

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

নতুন বলেছেন: কুসংস্কার গুলি এখনো সমাজে রয়ে গেছে।

আরেকটা বিষয় যোগ করতে পারেন সেটা হলো উটের মুত্র, এটাও মধ্যপ্রাচ্যে কিছু মানুষ ভালো মনে করে।

এই ব্যাপারে হাদিসও মনে হয় আছে। Sahih al-Bukhari 5686

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: নতুন ভাই,
একটা পশ্চাদপদ দেশে কিছু কু আচার বা কুসংস্কার থাকতেই পারে। তাই বলে গো মুত্র আর গোবর খাবে? এটাই নিয়ে সরকার প্যাট্রোনাইজ করবে? রির্সাচ করবে? পিএইচডি ডিগ্রী দেবে?
এরা কী আসলে মানুষ? মানব জাতীর মধ্যে কী এরা পরে? এরা আবিষ্কার করেছে, গরু অক্সিজেন ত্যাগ করে! গরু তৃনভোজী প্রাণী, সে নিজেই নাকি এখন তৃনতে রুপান্তরিত হয়েছে।
কেমন লাগে এইসব পড়লে বলুন?

মূত্র যেই প্রানীরই হোক না কেন সেটা সর্বদাই পরিত্যাজ্য।
ধন্যবাদ ভাই।

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মগজহীন মৌলবাদীরা গোমুত্রকে প্রতিষেধক হিসেবে নিয়েয়েছে; আপনিও মৌলবাদী, ভারতীয় মৌলবাদীদের বাংলাদেশ ভার্সন; আপনি বাংগালীদের জন্য কি প্রতিষেধক সাজেষ্ট করেন, "তাবিজ", পানিপড়া, বা কোন দোয়া?

১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৬

নীল আকাশ বলেছেন: আমি বাংলাদেশিদের জন্য আপাতত কোন কিছু সাজেস্ট করছি না। কারণ আপনার প্রাণপ্রিয় নেত্রীর সাগরেদ জনাব স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, যেই দেশে উনার মতো একজন প্রধানমন্ত্রী আছে সেই দেশে কোন করোনার এ্যাটাক হবে না।

আর যদি এ্যাটাক হয়েই যায়, তাহলে সবাই'কে প্রতিরাতে তাহজ্জুদ নামাজ পড়া, দেশে মদিনার সনদের সফল বাস্তবায়নকারী, মাথায় ইলেকশন আসলেই কালো পট্টি বাঁধা মহিলার কাছে পাঠিয়ে দেবো তাবিজ, পানিপড়া, দোয়া আনার জন্য।

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এরা নামেই শুধু আধুনিক। এদের বুদ্ধি বৃত্তি এখনও মনে হচ্ছে প্রস্তর যুগে রয়ে গেছে।

এগুলোকে ধরে মাইর দেওয়া দরকার।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২২

নীল আকাশ বলেছেন: এদের ধরে ধরে পৃথিবী থেকে বহিষ্কার করে দেয়া উচিৎ।

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গরুজাত পন্য (গোমুত্র আর গোবর) নিয়ে ভালোই গবেষণা করেছেন। তবে আসল গবেষণা করছে গোভক্ত'রা। অদূর ভবিষ্যতে এই দুই বাই প্রোডাক্ট আরো যুগান্তরী কোন কিছুতে অবদান রাখলেও অবাক হবো না। বলা যায় না, এক সময়ে ভারতে খাদ্য সমস্যা সমাধানেও এগুলো ভূমিকা রাখতে পারে!! :P

তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, গরু অক্সিজেন ত্যাগ করে!! এতোদিন জানতাম গরু তৃনভোজী প্রাণী, সে নিজেই যে তৃনতে রুপান্তরিত হয়েছে, এটা জানতাম না। =p~

জয় গোমাতা!!!!

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: এটা লিখার সময় এদের এইসব অতিশয় বৈজ্ঞানিক কর্মকান্ড দেখে বুয়েটে যা যা পড়েছিলাম সব ভুলে গেছি। একজায়গায় পেলাম গো মূত্র খেলে ক্যান্সার, এইডস সবভালো হয়ে যায়। ভারতের সব ডাক্তারদের কলাগাছে যেয়ে গরুর লেজ গলায় বেঁধে আত্মহত্যা করা উচিৎ।

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ইসিয়াক বলেছেন: আমার তো সারা শরীর গুলিয়ে উঠছে।
এদের কি সামান্য বিচার বুদ্ধিও লোপ পেয়েছে?

১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: ইসিয়াক ভাই,
কোন সুস্থ মস্তিস্কের মানুষ গরুর মুত্র আর পায়খানা খেতে পারে না। এরা মানুষ নামের কলংক।
শুভ কামনা রইলো।

১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২

সোহানী বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আবার তোরা মানুষ হ

এরা মানুষ ছিল নাকি??

১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:০১

নীল আকাশ বলেছেন: এরা কোন কালেই মানুষ ছিল না। এরাই একসময় পুজার সময় নরবলী দিতো। নবজাতকদের হত্যা করে শক্তির উপাসন করতো। আর এখন প্রকাশ্যে মানুষ হত্যা করে দিল্লীর রাস্তায় আনন্দ মিছিল বের করে।

প্রমাণ দেখুনঃ-
একদল মানুষ জুবায়েরকে কাঠের খণ্ড, বাঁশের লাঠি ও লোহার রোড দিয়ে বীভৎসভাবে পেটায়। তিনি বলেন, ভয়ানকভাবে তাঁকে পেটানো হয়েছে। ভীষণ যন্ত্রণায় জ্ঞান হারানোর আগেও পেটানো বন্ধ করতে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা।
দিনমজুর জুবায়েরের ওপর নির্যাতনের ছবি ক্যামেরাবন্দী করে সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক আলোকচিত্রী। সেই ছবি ইন্টারনেটেও প্রকাশ করা হয়েছে।

১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৯

নতুন বলেছেন: অন্ধ বিশ্বাস নিয়ে এদের ব্যবসা।

তাই ধম` নিয়ে যারা ব্যবসা করে তারাই কিন্তু মানুষকে এই রকমের জিনিস দিয়ে বোকা বানায়।

সেটা গমুত্র বা মামুন মারুফের ফরমুলা।

এই প্রজাতিরা ধম` ব্যবসায়ীরা ওয়াজ,পুজায় মানুষকে ব্যস্ত রাখে টাকা খরচা করতে বলে, এরা বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষিত হতে কাউকে বলেনা।

অবশ্য ভারতের উন্নতি হচ্ছে একটু, কারন ধমের ট্রামকাডে দিল্লিতে তেমন শুবিধা করতে পারেনাই।

সাধারন মানুষ কিন্তু এখন ধমের জন্য দাঙ্গায় সবাই ঝাপিয়ে পড়ে না।

১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: নতুন ভাই,
ধর্ম ব্যবসা এই উপমহাদেশে খুব লাভজনক একটা ব্যবসা।
আপনি বিজিপি'র রাজনৈতিক গ্রথ দেখুন। এরা প্রথম দিকে কিছুই ছিল না। বাবরী মসজিদ ভেঙ্গেই এরা লাইমলাইটে চলে এসেছে।
এরা দিল্লী'তে নির্বাচনে হেরে আপ্রাণ চেষ্টা করেছে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগিয়ে দিতে। এটা যদি সারা ভারতে ছড়িয়ে পরতো তাহলে নেক্সট ইলেকশনে মোদী আবার জিতে যেত।
শুভ রাত্রী

১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজকের আনন্দবাজার পত্রিকায় বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে যে করণা আতঙ্কে গোটা বিশ্ব যখন আতঙ্কিত তখন ভারতের হিন্দু মহাসভা বিশুদ্ধ মনে গোমূত্র পান করার মধ্য দিয়ে করোনাকে বশীভূত করার কৌশল ঘোষণা করে নজির সৃষ্টি করেছে। কয়েকজন সমালোচক বিষয়টা নিয়ে সমালোচনা করলেও খুব শীঘ্রই যখনবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বিষয়টি নিয়ে ফলাও করে প্রচার করবে এবং সুইজারল্যান্ডের নোবেল কমিটি করোনা আতঙ্ক থেকে মুক্তি পেতে গোমূত্র পান করার উদ্ভাবনী শক্তির জন্য ভারতীয় বিজ্ঞানীদের নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত করবেন তখন কিন্তু আপনারাই চোখ কাটাবেন।

আশা করব আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার হিন্দু মহাসভার পদাঙ্ক অনুসরণ করে সমগ্র দেশে স্কুল-কলেজে খুলে রেখে দিনের শুরুতে যথারীতি গোচনা ভক্ষণের ব্যবস্থা করে যাবতীয় আতঙ্ক থেকে মুক্ত হওয়ার পথে হাঁটবেন এবং সমগ্র দেশবাসীকে নির্ভেজাল করোনা মুক্তির পথ অনুসরণ করতে সরকারী ব্যবস্থা করবেন।
আমরা আরো আশা করি খুব শীঘ্রই আমেরিকা ইউরোপের দেশগুলির বিশেষজ্ঞরা ভারতে এসে পাঠ নেবেন কিভাবে গোচনা পান করে করোনার আতঙ্ক থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দেশের রোগমুক্তির যথাযথ ব্যবস্থা করবেন।
মনে রাখবেন গোচোনা বা গোবর সমস্ত খাবারে সামান্য যোগ করলেই নির্ভেজাল মুক্তি। এবার আপনারা ঠিক করুন কোন পথে হাঁটবেন। হেহেহে

১৮ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:০১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
গো চোনা বা গোবর সমস্ত খাবারে সামান্য যোগ করে নির্ভেজাল মুক্তির কোন দরকার নেই। এটা শোনার পর থেকেই অবিরত গাঁ গুলিয়ে উঠছে।

সুইজারল্যান্ডের নোবেল কমিটি নিয়ে যেটা বলেছেন সেটা অবশ্য মন্দ নয়। সুইডেনের পাশাপাশি সুইজারল্যান্ডেও নোবেল দেয়া শুরু করা উচিত। অন্তত এই গো কেসগুলিতে, যেখানে এত এত বিপুল প্রতিভার সমন্বয় ঘটে। আশা করছি সেই গবেষকদের সাথে সাথে মোদী এবং বিজিপি'কে সংশ্লীট করে দ্রুতই নোবেল পুরষ্কার দেয়া হবে।

পারলের এদের কাছ থেকে এইসব রেসেপিগুলি যোগাড় করে ব্লগে একটা একটা করে পোস্ট দিতে পারেন। ভারতের পাশাপাশি আমাদের দেশের লোকজনও এতে উপকার পেতো।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।

১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০১

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল আকাশ ,




গরুর রচনা ভালোই হয়েছে।
রপ্তানীর এমন সুযোগ ছাড়তে নেই। ;)

মানুষ যখন বিকৃত মস্তিষ্কধারী হয়ে যায় তখন এমনই হয় । ভারতের কোটি কোটি মানুষ এখনও প্রচন্ড অশিক্ষিত। এদের মাথা ভাঙা সহজ বলেই সব হিন্দু সাধুবাবাদের চেহারায় দেখবেন কেমন জেল্লা। আম পাবলিক গোমূত্র পান করে আর সাধুবাবারা গব্যঘৃত খেয়ে নাদুস-নুদুস...................

১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৫

নীল আকাশ বলেছেন: গুরুজী,
গরুর রচনা না বলে বলুন গো মূত্র আর গো গোবর রচনা!!!!!
আম পাবলিক গোমূত্র পান করে আর সাধুবাবারা গব্যঘৃত খেয়ে নাদুস-নুদুস...................
যা একখান কথা বলেছেন!!! দেখুন এদের অবস্থা-

ভারতের জনসংখ্য যত, এটা দেখেই ম নে হয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে সবাই যদি গব্যঘৃত খেতে চায় তাহলে খবর আছে আর তাই এই বুদ্ধি।
ভারতের কোটি কোটি মানুষ এখনও প্রচন্ড অশিক্ষিত। কিন্তু ঐদেশের শিক্ষিত্রাও কী কম যাচ্ছে। ডিলিট পিএইচডি ডিগ্রী নিচ্ছে।
ভারতে সারাদেশে মানুষই প্রায় কুসংস্কারে ডুবে আছ। তাই না হলে সরকার কেন প্যাট্রোনাইজ করবে এটা? ভার্সিটিগুলি রির্সাচ করবে? পিএইচডি ডিগ্রী দেবে? এরা আবিষ্কার করেছে, গরু অক্সিজেন ত্যাগ করে! গরু তৃনভোজী প্রাণী, সে নিজেই নাকি এখন তৃনতে রুপান্তরিত হয়েছে।

খুব সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।

১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভারত এখন একটি ধর্মীয় উন্মাদের দেশ।

১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: ভারত এখন একটি ধর্মীয় উন্মাদের দেশ। একমত তবে আরও পরিষ্কার করেও বলা যায়-
ভারত এখন পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উন্মাদের দেশ।
বিনা পুঁজিতে এত লাভজনক ধর্মীয় ব্যবসা আর কোন দেশে এত রমরমা বলুন যেখানে খোদ সরকারও সেটাকে প্রশয় দেয়!!!!

২০| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০৭

আরোগ্য বলেছেন: এটা কি পোস্ট দিয়েছেন বোনাই, আমার তো বমি বমি লাগছে। কে জানে ভারত প্রীতি ও তাদের অপসংস্কৃতির অনুকরণ আমাদের কোন কাতারে দাড় করায়।

১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩২

নীল আকাশ বলেছেন: বমি আমারও পেয়েছিল। এরা এতই নিকৃষ্ট রূচির যে সেটা লিখে শেষ করা যাবে না।
এরা পশুর চেয়েও অধম!

২১| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে, ঠিক আপনার লেভেলের ভাবনা যারা ভাবে, তারাই গোমুত্র পান করছে।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন:
আপনার প্রাণপ্রিয় নেত্রী আর তার সাগরেদরা সবাই দাওয়াত পেয়েছি কিনা ভালো করে খোঁজ নিন!

২২| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একদিকে গোমূত্র অপরদিকে ওজুর পানি
তা গোমূত্র থেকে তো দূর্গন্ধ বের হয় বলেই তো জানি।
আমাদের ধর্ম মতে গোমূত্র হারাম গোবর হারাম ওসব বর্জন করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও ওজুর পক্ষে আমার রায়। গোমূত্র ও গবর উপঢৌকন হিসেবে ভারতে পাঠানো যেতে পারে।

১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: আনোয়ার ভাই,
এদের যখন গো মূত্র আর গোবর এতই প্রিয়, আমি তাই প্রস্তাব দিয়েছিলাম দেশের সব গোমূত্র ও গোবর উপঢৌকন হিসেবে ভারতে পাঠানো হোক। আমার মতের সাথে একমত হবার জন্য আপনাকে অভিনন্দন রইলো।

২৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪২

শের শায়রী বলেছেন: মন্তব্য নিস্প্রোজন।

১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই কী আর বল্বো আপনাকে?
লেখার পর তো আমি নিজেই হতভম্ব!!!

২৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:৪৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চীন ও ভারত প্রতিবেশী রাষ্ট্র | চীনারা অখাদ্য কুখাদ্য খেলে ভারতীয়রা খেলে অসুবিধা কোথায় ? প্রতিবেশীদের প্রতি কর্তব্য বলে একটা কথা আছে না ? ;)

বিজ্ঞানকে বাইপাস করে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে তা কখনোই জনগণের জন্য মঙ্গোল বয়ে নিয়ে আসে না |

১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: ভাইরে,
চীনাদের অখাদ্য কুখাদ্য এইসবেরও একটা লিমিট ছিল। এই নিউজগুলি পড়ার পর আমি একেবারেই হতম্ভব! কিভাবে এরা এইসব জঘন্য জিনিসগুলি খায় আর হজম করে?
ভারতের বর্তমান সরকারের ধর্ম হচ্ছে বিশাল হাতিয়ার। যতদিন সম্ভব এটা ভাঙ্গিয়ে ফ্রী ফ্রী খাওয়া যায়।
বিজ্ঞান'কে এরা বাইপাস করেনি। দেখন নি এরা গো রিলেটেড টপিকের উপর কি হারে রিসার্চ করছে? এদের সব রিসার্চ সাকসেসফুল হলে এরা সবাই গো প্রাণিতে রূপান্তরিত হবে।
শুভ রাত্রী।

২৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, "আপনার প্রাণপ্রিয় নেত্রী আর তার সাগরেদরা সবাই দাওয়াত পেয়েছি কিনা ভালো করে খোঁজ নিন! "

-আপনি নাকি ইন্জিনিয়ার, ব্লগে হাদিস দিয়ে আপনি আজকের সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহকে ব্যাখ্যা করেন; হাদিস বলে যা আপনি উল্লেখ করেন, সেগুলো আধুনিক সভ্যতার বিপক্ষে, শিক্ষানীতির বিপক্ষে, অর্থনীতির বিপক্ষে। আপনি নিজেই মৌলবাদী, ওদিকে ভারতীয় মৌলবাদীদের সমালোচনা করছেন।

আপনি বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় লেখক, সৈয়দ মুজতবা আলীর বিখ্যাত উপন্যাস "শবনম"এর নাম বাবহার করেছেন আপনার বইয়ে; আপনি নিজের বইতে কি লিখতে পারেন, সেটা আমি সহজেই বুঝি!

১৮ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি অনেক গুতাগুতি করে বহু কষ্টে ব্লগে কিছু পোস্ট দিলেও বাংলা সাহিত্য নিয়ে কোন জ্ঞানই নেই। হাতেগোনা দুই একটা বই বা লেখক ছাড়া আর অন্য কিছুর নামও জানে না। আপনার জ্ঞানে শাখা প্রশাখা পল্লবিত করার জন্য জানাচ্ছি যে, কোন বইয়ের নাম বা উপন্যাসের নাম কখনই প্যাটেন্ট হয় না। যেকোন লেখক একই নাম ব্যবহার করতে পারেন।

নীচে একটা লিস্ট দিচ্ছি, পারলে এইসব লেখকদের কাছে যেয়ে এইসব ফাউল প্যাচাল বলে আসবেন, যদি কোন হ্যাডাম বলে কিছু থাকে-
✔মানচিত্র (কবিতা)-আলাউদ্দিন আল আজাদ
✔মানচিত্র (নাটক) -আনিস চৌধুরী
✔দেনাপাওনা (ছোটগল্প)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✔দেনাপাওনা (উপন্যাস) শরৎচন্দ্র
✔মৃত্যুক্ষুধা (উপন্যাস)- নজরুল
✔জীবনক্ষুধা (উপন্যাস) -আবুল মনসুর আহমেদ
✔জননী (উপন্যাস) -মানিক বন্দোপাধ্যায়
✔জননী (উপন্যাস) শওকত ওসমান
✔অভিযাত্রিক (কাব্য)-সুফিয়া কামাল
✔অভিযাত্রিক (উপন্যাস) -বিভূতিভূষণ
✔সাম্যবাদী (কবিতা) -নজরুল
✔সাম্যবাদী (পত্রিকা) -খান মোঃ মঈনুদ্দিন
✔সাম্য (প্রবন্ধ) -বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
✔নীলদর্পণ (নাটক)-দীনবন্ধু মিত্র
✔নীললোহিত (গল্প) -প্রমথ চৌধুরী
✔রক্তরাগ (কাব্য) -গোলাম মোস্তফা
✔রক্তকরবী (নাটক)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✔রক্তাক্ত প্রান্তর (নাটক) - মুনীর চৌধুরী
✔রিক্তের বেদন (গল্প) -কাজী নজরুল ইসলাম
✔শেষ লেখা (কাব্য) -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✔শেষ প্রশ্ন (উপন্যাস) -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
✔শেষের পরিচয় (উপন্যাস) -শরত্চন্দ্র
✔শেষ বিকেলের মেয়ে (উপন্যাস) -জহির রায়হান
✔শেষ পান্ডুলিপি (উপন্যাস) -বুদ্ধদেব বসু
✔শেষের কবিতা (উপন্যাস) -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

*******
✔পদ্মা মেঘনা যমুনা (উপন্যাস) -আবু জাফর শামসুদ্দীন
✔পদ্মা নদীর মাঝি (উপন্যাস) -মানিক বন্দোপাধ্যায়
✔পদ্মাবতী (কাব্য) -আলাওল
✔পদ্মাবতী (নাটক) -মাইকেল মধুসূদন দত্ত
✔পদ্মাবতী (সমালোচনামূলক গ্রন্থ) -সৈয়দ আলী আহসান
✔পদ্মগোখরা (গল্প) -কাজী নজরুল ইসলাম
✔পদ্মরাগ (উপন্যাস) -বেগম রোকেয়া
✔জঙ্গনামা (কাব্য) -দৌলত উজির বাহরাম খান
✔জঙ্গনামা (কাব্য) -মুহম্মদ গরীবুল্লাহ
✔খোয়াবনামা (উপন্যাস) -আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
✔সিকান্দারনামা (কাব্য) -আলাওল
✔নূরনামা, নসিহৎনামা (কাব্য) -শাহ পরান /আব্দুল হাকিম
✔আকবরনামা -আবুল ফজল
✔দেয়াল (উপন্যাস)- হুমায়ূন আহমেদ
✔দেয়াল (উপন্যাস) -আবুজাফর শামসুদ্দীন
✔অন্নদামঙ্গল (কাব্য) -ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
✔সারদামঙ্গল (কাব্য) -বিহারীলাল চক্রবর্তী
✔মনসামঙ্গল (কাব্য) -কানাহারি দত্ত
✔কালিকামঙ্গল (কাব্য) -রাম প্রসাদ সেন

আরেকটা লিস্ট দিলাম, পড়ার পর অযথা বকবক করা বন্ধ করবেন আশা করছি-
০১। একাত্তরের ডায়রি- বেগম সুফিয়া কামাল।
০২। একাত্তরের দিনগুলি- জাহানারা ইমাম।
০৩। একাত্তরের বর্ণমালা- এম আর আখতার মুকুল।
০৪। একাত্তরের যীশু- শাহরিয়ার কবির।
০৫। বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত (প্রবন্ধ)- ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
০৬। বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত (প্রবন্ধ)- সুকুমার সেন।
০৭। বাংলা সাহিত্যের কথা (প্রবন্ধ)- ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
০৮। বাংলা সাহিত্যের কথা (প্রবন্ধ)- সুকুমার সেন
০৯। শেষের কবিতা (উপন্যাস)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০। শেষ সপ্তক(কাব্য)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১১। শেষ লেখা (কাব্য)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১২। শেষ কথা (ছোটগল্প)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৩। শেষ রক্ষা (প্রহসন)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৪। শেষপ্রশ্ন (উপন্যাস)- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৫। শেষের পরিচয় (উপন্যাস)- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৬। শেষ বিকালের মেয়ে (উপন্যাস)- জহির রায়হান
১৭। জননী (উপন্যাস)- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৮। জননী (উপন্যাস)- শওকত ওসমান
১৯। ভবিষ্যতের বাঙালি (প্রবন্ধ)- এস ওয়াজেদ আলী
২০। আত্মঘাতী বাঙালি (প্রবন্ধ)- নীরদচন্দ্র চৌধুরী
২১। বাঙালির ইতিহাস (প্রবন্ধ)- নীহাররঞ্জন রায়
২২। সাবাস বাঙালি (প্রবন্ধ)- অমৃতলাল বসু
২৩। বাঙালি ও বাংলা সাহিত্য (প্রবন্ধ)- ডঃ আহমদ শরীফ
২৪। রজনী (উপন্যাস)- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৫। রজনী (উপন্যাস)- হুমায়ূন আহামদ
২৬। কৃষ্ণ কান্তের উইল (উপন্যাস)- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৭। বৈকণ্ঠেরউইল (উপন্যাস)- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৮। কৃষ্ণকুমারী (নাটক)- মাইকেল মধুসূধণ দত্ত
২৯। বসন্তকুমারী (নাটক)- মীর মোশাররফ হোসেন
৩০। মধুমালা (নাটক)- কাজী নজরুল ইসলাম
৩১। মধুমালা (নাটক)- জসিম উদ্দিন
৩২। সঞ্চিতা (কাব্য)- কাজী নজরুল ইসলাম
৩৩। সঞ্চয়িতা(কাব্য)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৪। কবর (নাটক)- মুনীরচৌধরী
৩৫। কবর (কবিতা- জসিম উদ্দিন
৩৬। মরুভাস্কর (কাব্য)-কাজী নজরুল ইসলাম
৩৭। মরুভাস্কর (প্রবন্ধ)- মোঃ ওয়াজেদ আলী
৩৮। মরুশিখা (কাব্য)-যতীন্দ্রনা্থ সেনগুপ্ত
৩৯। মরুমায়া (কাব্য)-যতীন্দ্রনা্থ সেনগুপ্ত
৪০। মরুচন্দ্রিকা (কাব্য)- কাজী কাদের নেওয়াজ
৪১। মরুকুসুম (উপন্যাস)- শাহাদত হোসেন
৪২। মরুদুলাল (গদ্য গ্রন্থ)- গোলম মোস্তফা
৪৩। রাজবন্দীর জবানবন্দী (প্রবন্ধ)- কাজী নজরুল ইসলাম
৪৪। রাজবন্দীর রোজনামচা (প্রবন্ধ)-শহীদুল্লাহ কায়সার
৪৫। দেনাপাওনা (উপন্যাস)-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৪৬। দেনাপাওনা (ছোটগল্প)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪৭। জীবন ক্ষুধা (উপন্যাস)- আবুল মনসুর আহমদ
৪৮। মৃত্যুক্ষুধা (উপন্যাস)- কাজী নজরুল ইসলাম
৪৯। নীললোহিত (গল্প)- প্রমথ চৌধুরী
৫০। নীললোহিত (ছদ্মনাম)- সুনীলগঙ্গোপাধ্যায়
৫১। নীল দংশন(উপন্যাস)- সৈয়দ শামসুল হক
৫২। নীল দর্পন(নাটক)- দীনবন্ধু মিত্র
৫৩। জমিদার দর্পন(নাটক)- মীর মোশাররফ হোসেন
৫৪। রক্তকরবী(নাটক)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫৫। রক্তাক্ত প্রান্তর (নাটক)- মুনীর চৌধুরী
৫৬। রক্তরাগ (কাব্য)- গোলম মোস্তফা
৫৭। সংস্কৃতির সংকট (প্রবন্ধ)- বদরুদ্দিন উমর
৫৮। সভ্যতার সংকট(প্রবন্ধ)- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫৯। পঞ্চতন্ত্র(গল্পগ্রন্থ)- সৈয়দমুজতবা আলী
৬০। পঞ্চনারী(কাব্য)- জসীম উদ্দীন
৬১। কাশবনের কন্যা (উপনাস)- শামসুদ্দিন আবুল কালাম
৬২। কুচবরন কন্যা (কাব্য)- বন্দে আলী মিয়া
৬৩। ধান কন্যা (গল্প)- আলাউদ্দিন আল আজাদ
৬৪। পদ্মগোখরা (গল্প)-কাজীনজরুল ইসলাম
৬৫। পদ্মা নদীর মাঝি (উপন্যাস)- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬৬। পদ্মা মেঘনা যমুনা (উপন্যাস)- আবুজাফর শামসুদ্দীন
৬৭। পদ্মাবতী (কাব্য)- আলাওল
৬৮। পদ্মাবতী (নাটক)- মাইকেলমধুসূদন দত্ত
৬৯। পদ্মাবতী (সমালোচনা মূলক গ্রন্থ)- সৈয়দ আলী আহসান
৭০। পথের পাঁচালী(উপন্যাস)- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৭১। পথের দাবী(উপন্যাস)- শরৎচন্দ্রচট চট্রোপাধ্যায়
৭২। ছায়ানট (কাব্য)- কাজী নজরুল ইসলাম
৭৩। ছায়াময়ী (কাব্য)- হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
৭৪। স্পেনবিজয় (মহাকাব্য)- সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
৭৫। শ্রীকৃষ্ণ বিজয় (নাটক)- মালাধর বসু
৭৬। গোঁরাক্ষ বিজয় (কাব্য)- শেখ ফয়জুল্লাহ
৭৭। রসুল বিজয় (কাব্য)- সরদার জয়েন উদ্দিন
৭৮। রসুল বিজয় (কাব্য)- সৈয়দ সুলতান
৭৯। ধর্ম বিজয় (নাটক)- রামনারায়ণ তর্করত্ন
৮০। সিন্ধু বিজয় (নাটক)- আকবর উদ্দিন
৮১। বন্দীর বন্দনা (কাব্য)- এস ওয়াজেদ আলী
৮২। বন্দীর শিবির থেকে (কাব্য)- শামসুর রাহমান
৮৩। বন্দীর বাঁশি- বেনজীর আহমদ
৮৪। বিধবস্ত নীলিমা (কাব্য)- শামসুর রাহমান
৮৫। অরণ্যে নীলিমা (উপন্যাস)- আহসান হাবিব
৮৬। রত্নাবতী (কাব্য)- মীর মোশাররফ হোসেন
৮৭। রত্নদীপ উপন্যাস)- প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়

ধন্যবাদ।

১৮ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২১

নীল আকাশ বলেছেন: নির্বোধের মতো যাকে তাকে মৌলবাদী যে বলে বেড়ান, এই শব্দের অর্থ জানেন? নিন উইকিপিডিইয়া থেকে তুলে দিলাম-

মৌলবাদকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এভাবেঃ মুসলমানদের একটি আন্দোলন হিসেবে যারা অতীতকে ধারন করে এবং ধর্মের মূলে ফিরে যেতে চায় এবং একইভাবে জীবনযাপন করে যেভাবে নবী মুহাম্মদ (সাল্লা.)ও তার সাহাবীগন জীবনযাপন করতেন। ইসলামী মৌলবাদীরা ইসলামের প্রাথমিক উৎস (কুরআন ও সুন্নাহ) এর "আক্ষরিক এবং মৌলিক ব্যাখ্যা" সমর্থন করে, এবং তাদের জীবনের প্রতিটি অংশ হতে, সকল "বিকৃত" অনৈসলামিক প্রভাব দূর করতে চায়।

সূত্রঃ Click This Link

আপনি আমাকে যত ইচ্ছে মৌলবাদী বলেন, এটা তো আমার জন্য অনেক সম্মানের বিষয়। আপনি আমাকে স্বীকৃতি দিচ্ছেন যে আমি আল্লাহ এবং তার রাসুলের পথে একনিষ্ঠ ভাবে চলি। মাশ আল্লাহ। আমি এতে খুবই খুশি হয়েছি। আল্লাহ যেন আমাকে সারাজীবন এভাবেই চলার তৌফিক দান করেন।

২৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভারতের অনেক বদ্ধ উন্মাদ (মোররারজী দেশাই) মানুষের মূত্র খেয়েও নাকি ৯৯ বছর বেচেছিলো !!!!!

১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: এরা অসভ্য, নোংরা ও বিকৃত মন মানসিকতা নিয়ে বেঁচে থাকে।
এদের সব কয়টাকে পৃথিবী থেকে একবারে বের করে দেয়া উচিত।
আমার ব্লগে সুস্বাগতম।

২৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু আমাদের দেশের কর্তাব্যক্তিদের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে, করোনা ভাইরাস তাদেরকেও ভয় করে চলে!

১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব ভাই, এটা ইরানেও মনে করেছিল। শুনেছি ৫৩জন গায়েব হয়ে গেছে। আরও কত গেছে কে জানে?
তবে আমাদের দেশে হলে আমরা মনে হয় বেঁচে যেতাম। দেশট নষ্ট করে ফেলেছে এরা।

২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি হাসছেন? আর আমার গতকাল থেকে এটা লেখার পর বমি পাচ্ছে। এত নোংরা এরা কিভাবে হয়?

২৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
রুচিশীল প্রজাতি।

১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪৩

নীল আকাশ বলেছেন: ওয়াক থু!!!
এদের বাধ্যতামূলকভাবে রূচির উপর কোর্স করানো দরকার।

৩০| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৩

করুণাধারা বলেছেন: ইয়াক! এর চাইতে চীনারা সাপ ব্যাঙ খাক তবু ভালো, কোন বর্জ্য পদার্থ তো খাচ্ছে না! এত বিকৃত মানসিকতার হয় কি করে!

চমৎকার লিখেছেন, অনেক কিছু জানা হল, ঘৃণা হল...

১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
এতদিন ধরে আমার ধারণা ছিল চাইনিজ কোরিয়ানরাই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে জঘন্য জিনিস খায়।
আমি চাইনিজদের নিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা আছে। এরা নাকি চেয়ার টেবিল ছাড়া চার-পা ওয়ালা সবকিছুই খায়।
কিন্তু এই ভারতীয়রা এদের চেয়েও নিকৃষ্ট। এদের চেয়ে মনে হয় আমাজন জঙ্গলের জংলিরাও অনেক ভালো।
সবার জানার জন্যই এটা লিখেছি।
ধন্যবাদ আপু।

৩১| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: সবারে মন্তব্য গুলো পড়লাম।
কে কি মন্তব্য করেছে তা জানার দরকার আছে।

১৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: গো মূত্র আর গো গোবর নিয়ে মন্তব্য পড়ে কী করবেন? জঘন্য একটা বিষয়।

৩২| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইয়াক থু, স্যানিটাইজারের ছবিটা আমিও দেখে হাসছি শুধু কত বড় মুর্খ এরা। চায়নাদের চেয়ে ভারতীয়রা নিকৃষ্ট বেশী। আচ্ছা সবাই কী একই ধারণা পুষে ভারতীয়দের মধ্যে । কেউ কী এসব নিয়ে কিছু বলে না

সুন্দর পোস্ট

১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৫

নীল আকাশ বলেছেন: আজব ব্যাপার হলো, ভারতীয় পত্রপত্রিকাগুলি দেখেন, যেন এরা কম্পিটিশন দিচ্ছে গো আইটেমের উপর। এদের কান্ড কারখানা দেখে আমি তাজ্জব হয়ে গেছি।
এরা একেবারেই বিকৃত রূচির। এরা কোনভাবেই মনুষ্য প্রজাতীর মধ্যে পরে না।
শুভ রাত্রী।

৩৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারতীয়দের সভ্য হতে বহু শতাব্দী লেগে যাবে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: এদের কান্ড কারখানা দেখলে আমার বড়ই সন্দেহ হয় যে এরা আদৌ সভ্য হতে পারবে কিনা!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.