নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
নাচলের রানী ইলা মিত্র একজন বিপ্লবী, নারী অান্দলনের অগ্রো সৈনিক, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ত্ব, দেশপ্রেমিক, মানবতাবাদী, সাহিত্যিক, জননেত্রী ইত্যাদি অনেক কিছুই উনার সম্পর্কে বলা যায়। ইলা মিত্র সম্পর্কে একটু জেনে অাসিঃ
নামঃ ইলা মিত্র
স্বামীঃ রমেন্দ্র মিত্র
পিতাঃ নগেন্দ্রনাথ সেন
মাতাঃ মনোরমা সেন
জন্মঃ ১৯২৫ সাল, ২৮ অক্টোবর, কলকাতা।
বিবাহঃ ১৯৪৫ সাল। নাচলের জমিদার বংসের ছেলের সাথে।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এম.এ পাশ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।(বেথুন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শেষ করেন।এবং একই কলেজ থেকে বি.এ ডিগ্রী লাভ করেন।)
রাজনৈতিক জীবনঃ কলকাতাই থাকা অবস্থাই তিনি কম্যুনিস্ট পার্টির সদস্য হন। বাংলাদেশে এসে রাজনীতিতে মননিবেশ করেন। ভারত ও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বেশ অনেক বার জেল খাটেন। ১৯৬২-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত মানিকতলা অাসন থেকে ৪বার পশ্চিমবঙ্গের বিধান সভার সদস্য নির্বাচিত হন।
কর্মজীবনঃ পূর্বপাকিস্তান তথা বাংলাদেশের জেল থেকে মুক্তি লাভের পর ভারতে চলে যান। ওখানে এম.এ শেষ করার পরে একটি কলেজে অধ্যাপনা শুরু করেন।
পুরস্কার লাভঃ এথলেটার হিসেবে অনেক পুরস্কার পেলেও ইলা মিত্র "হিরসিমার- মেয়ে" গ্রন্থ অনুবাদের জন্য সভিয়েত ল্যা- নেহেরু পুরস্কার পান। এ ছাড়াও ব্রিটিশ বিরোধী অান্দোলনের জন্য ভারত সরকার কর্তৃক " তাম্রপত্র এওয়ার্ড " প্রাপ্ত হন।
বিখ্যাত হওয়ার কারণঃ ১৯৪৬-১৯৫০ সাল পর্যন্ত রাজশাহীর নবাবগাওতে তে-ভাগা অান্দোলনে নেতৃত্ব দান।
অন্যান্য যোগ্যতাঃ ভালো এথলেটার।প্রথম বাঙালি হিসেবে ১৯৪০ সালে জাপানে অনুষ্ঠিত অলিম্পিকের জন্য নির্বাচিত হন। যদিও তা বিশ্বযুদ্ধের কারনে স্থগিত করা হয়
উপরের ছবি থেকেই বোঝা যায় উনি কতটা ট্যালেন্ট ছিলেন।
ইলা মিত্র একজন মহিলা রাজনীতিবিদ হয়েও ভোগ করেছেন কারা নির্যাতন। জেলে যতো প্রকার নির্যাতন হয় তা উনার উপর প্রয়োগ করা হয়। ডিম থেরাপি প্রয়োগ করা হয়। তার পরেও উনি উনার দ্বায়িত্বের বেপারে শীথিলতা পয়োগ করেননি।
বাবা নগেন্দ্র নাথ সেন একজন বৃটিশ সরকারের অধীনে বাংলার একাউনটেন্টস জেনারেল হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করাই ইলা মিত্র কলকাতাই জন্ম গ্রহণ করেন।
ইলা মিত্রের পৈত্রিক অাদিনিবাস তৎকালীন যশোরের ঝিনাইদহের শৈলকুপার বাগুটিয়ার রাইপাড়াতে। জন্ম কলকাতাই হলেও উনি অনেক ্ গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন।
ইলা মিত্র বাঙালীদের মধ্য থেকে অন্যতম বিপ্লবী। যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অন্দলনে সহায়তা করেছেন।একজন নারী হয়েও যেভাবে তিনি অান্দলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন তা সত্যই অব্ক করার মতো বিষয়।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তেভাগা আন্দোলনের নেত্রি ইলা মিত্রর সম্পর্কে কিছু নতুন তথ্য জানলাম!
সুন্দর পোস্ট!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:২৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ । তার সম্পকে জানা হল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনুপ্রাণিত হলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রয়াত ইলা মিত্রের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: ইলা মিত্রের প্রতি শ্রদ্ধা।
অনেক অনেক ভালো লাগা ভাইয়া।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
অনুপ্রাণিত হলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া একই মন্তব্য কপি পেস্ট কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হবেনা!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো অাপনার মন্তবটা।
অনেক খুশি হয়েছি।
প্রথম মন্তব্যটা রাত্রে লেখার পর রিপ্লাই করে ঘুমায়ে পড়ি। সকালে অাবার লিখে রিপ্লাই দিছিলাম।
অাবুহেনা মোঃ অাশরাফুল ইসলাম বড় ভাই ও শায়মা অাপুকে যখন রিপ্লাই লিখি তখন দেখি লেখা গুলা একই হয়ে যাচ্ছে। তখন শায়মা অাপুকে একটু অালাদা করে রিপ্লাই করি।
কাকতালীয় ভাবে এক হয়ে গেছে এটা অামার কপি পেষ্ট ছিলোনা।
ধন্যবাদ।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: কলকাতা থেকে লেখাপাড়া শেষ করে তিনি ১৯৪৫ খ্রিঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামে আসেন রমেন মিত্রের বধু হিসেবে। ১৯৪৭-৫০ খ্রিঃ নাচোলে অনুষ্ঠিত তেভাগা আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দেন। এজন্য আজও তাঁর কথা মনে রেখেছে এখানকার আবাল-বৃদ্ধ বনিতা।ইলা মিত্র এক সংগ্রামী নাম। এক বঞ্চিত মানুষের প্রতিনিধির নাম। এক মানবতাবাদী নারীর নাম। যিনি সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য স্বেচ্ছায় জীবনের সকল সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়েছেন। ভোগ করেছেন অমানুষিক নির্যাতন। তবুও থেমে যায়নি তাঁর আদর্শের লড়াই। জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত সাধারণ মানুষের জন্য লড়ে গেছেন সংগ্রামী এই নারী। শত অত্যাচার নীরবে সহ্য করে গণতন্ত্রকামী মানুষের মুক্তির জন্য আজীবন সংগ্রাম করে মানুষকে আলোর পথ দেখিয়েছেন।
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: আমি গর্বিত আমি ইলা মিত্রের দেশে জন্মেছি।
পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
তাই জনাব!
ভালোলাগলো
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯
শান্তা ইসলাম ইমা বলেছেন: প্রথীবিটা এইরকম ভালোকে তার প্রাপ্য এভাবে দেওয়া হয়ে ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: শাসক মহল সবসময়ই নিজের মতকে অন্যের উপর চাপানোর চেষ্টা করে অাসছে।
যার ফলে দেখা খেছে কিছু ভালো মানুষকে বিনা অপরাধে অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছে।
তবে, সত্যের জয়,
অবশেষে হয়।
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০০
শান্তা ইসলাম ইমা বলেছেন:
ভাইয়া খু্ব ভালো লিখেছেন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৮
প্রামানিক বলেছেন: ইলা মিত্রকে যেভাবে নিষ্ঠুর অত্যাচার করে মারা হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।