নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
নামঃ দত্তনগর কৃষি খামার।
অবস্থানঃ ঝিনাইদ জেলার মহেশপুর থানা স্বরুপপুর ইউনিয়ন।( জীবননগর উপজেলা শহর থেকে ২ কিলোমিটার অাসলেই দত্তনগর ফার্ম, জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা জেলার, একটি উপজেলা)
পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানঃ বি,এ,ডি,সি
স্থাপিতঃ ১৯৪০ সাল
অায়তনঃ ২হাজার ৭৩৭ একর(৫ টি খামারে বিভক্ত। যথাঃ ১, গোকুল নগর ২, মথুরা ৩, পাতিলা ৪, খড়িজ্ঞা এবং ৫, কুশাডাঙ্গা।)
চাষ পদ্ধতিঃ অাধুনিক ও প্রাচীন, উভয়।
প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সেনা বাহীনিতে টাটকা সবজী সরবরাহ করা।
প্রতিষ্ঠাতাঃ হেমেন্দ্র নাথ দত্ত।
চারা ধান, সদ্য রোপন কৃত ধান ও পরিপক্ব ধান। মজার ব্যাপার হচ্ছে শুষ্ক মওশুমে গেলে অারো সমৎকার লাগে।কারণঃ ১দিনের চারা,১০দিনের চারা,২০দিনের চারা,১মাসের চারা, জমিচাষ, ধান রোপোন, নতুন রোপন করা ধান, ১মাসের ধান, ২মাস বয়সি ধান, পরিপক্ব ধান, পেকে যাওয়া ধান, কাটা হচ্ছে এমন ধান অারো অনেক কিছু দেখা যায়। অাসলেই চমৎকার লাগে। এছাড়াও অালু, টমেটো, পাট ইত্যদির বীজ এখানে চাষ করা হয়। প্রতিবছর প্রায় ৫টন বীজ উৎপাদিত হয়।
গরু গুলা রশি দিয়ে বাধা নয়। ছবি উঠাচ্ছি এমন সময় এক গরু অামার দিকে ছুটে চলে অাসলো। অামি হাত উচিয়ে একটু শান্তা দেওয়ার চেষ্ট করলাম একটু থেমে অাবার চলে অাসছে মারতে।তারপর রাখাল যারা ছিলেন তারা গরুকে বলছে এই থাম এরা অামাদের নিজেদের লোক।অমনি থেমো গেলো। তারপর গরুটা ভিতরে বেঁধে রাখলো। মনে পড়ে গেলো ছোট বেলার কথা। তখন অামি ২য় অথবা ৩য় শ্রেণীর ছাত্র মাঠে গেছিলাম। অামাদের বেগুন ক্ষেত গরুতে খেয়ে যাচ্ছিলো।অামি একটু ধাওয়া দিতেই গরু দৌড়ে এসে মাথাই করে নিয়ে একটি অাছাড় দিয়েছিলো।অাবার নিজের কথা শেয়ার করে ফেললাম। সেচঃ ৩৬টি গভীর নলকুপ ১৩টি অগভীর নলকুপ ও ১০টি পাওয়ার পাম্পদিয়ে সেচ দেওয়া হয়।
৫টি খামারেই অালাদা ভাবে খামার অাছে। এই সকল খামারের গরুদিয়ে মই টানা হয়। গরু মূলতঃ চাষের জন্য পোশা হচ্ছে।
জৈবসার জমিতে দেওয়ার প্রক্রিয়া হচ্ছে।
খড়ের স্তুপ।গরুর খাবারের জন্য সংরক্ষিত।
গরুর বাছুর চাষের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। তাকানোর ভাবই অালাদা। খুব ভালোলাগে বাচ্চা গরু দেখতে
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর। দেখে ভাল লাগলো।
তবে গাছের গোড়া রঙ করা একটা ফালতু জিনিস। সব সৌন্দর্য বরবাদ করে দেয়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ ভাই সামিউল ইসলাম বাবু।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালোথাকবেন এই দোয়া করি।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
দি রিফর্মার বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য। শিক্ষিত মানে চাকুরী, ব্যবসা- এই চিন্তাধারা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের কৃষিকে বাচিয়ে রাখতে হলে মেধাবী শিক্ষিত কৃষক দরকার।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।
সুন্দর মন্তব্য করেছেন। অনেক ভালোলেগেছে।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আমার দেশের মাটি প্রতি ইঞ্চি অমূল্য রতন,
সোনার ফসল হাসে বুকে তার পেলেই যতন।
সুন্দর পোস্টে শুভ কামনা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাবেন এই কামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪০
উন্মুক্ত অাঙ্গিনা বলেছেন: সুন্দর তথ্য দেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ