নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"যুদ্ধ ছাড়া কোনো জাতিকে ধ্বংস করে দিতে চাও, তবে ঐ জাতির তরুণদের মাঝে অশ্লীলতা বেহায়াপনা ছড়িয়ে দাও।\" সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী (রহ:)

সামিউল ইসলাম বাবু

যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//

সামিউল ইসলাম বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা নববর্ষ উৎসব ও কিছু কথা

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩



বাংলা বর্ষের উৎপত্তিঃ বাংলা নববর্ষের উৎপত্তি মূলতঃ হিজরি বর্ষ থেকে। এর পূর্বে বাংলা বর্ষ এভাবে গণনা হতোনা।

এই কথাটা এজন্যই বললাম যে, বাংলা নববর্ষের কোন অনুষ্ঠান অর্থই ঢোল-ডুগি, নাচ গান, মঙ্গল পুজা, মঙ্গল শোভাযাত্রা ইত্যাদি। দুঃখের বিষয় হলো যে মুসলমান শাসকগণ এই বাংলা সাল প্রবর্তন করলেন তাদের কোন কথা স্বিকার করা হচ্ছেনা। অার মুসলিম কোন সাংস্কৃতির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা।

তবে কি অামরা সাংস্কৃতিক উৎসবের নামে বাংলা নববর্ষের মূল ইতিহাস ভুলতে বসেছি!!!

নববর্ষঃ বৈশাখের এক তারিখে নববর্ষ উৎসব বা পহেলা বৈশাখ পালন করা হয়।

নববর্ষ উৎসবের সাথে বেশ কিছু বিষয় জড়িত। হালখাতা, বাকি বকেয়া পরিশোধ করে নতুন করে হিসাবের খাতা খোলা।মিষ্টি মিঠাই, বিভিন্ন অনুষ্ঠান, গ্রামীন মেলা ইত্যাদি।

তবে যুগের পরিবর্তনে এখন অনেক কিছুই হারাতে বসেছে বাঙালী জাতি।

বাংলা বর্ষের প্রণেতাঃ বাংলা নববর্ষের প্রবর্তক সম্রাট অাকবর। সম্রাট অাকবরের নির্দেশে তৎকালিন সময়ের বিখ্যাত জতির্বিদ ফতেউল্লাহ সিরাজী ১৫৮৪ সালের ১০ বা ১১ মার্চ প্রথম বাংলার সাল গণনা শুরু করেন। তবে সম্রাট অাকবরের সিংহাসন অারহণের সময় ৫ নভেম্বর ১৫৫৬ সাল থেকেই মূলত বাংলা সনের সূচনা ধরা হয়। পূর্বের কোন শাসক বাংলার সাল গোছালো ভাবে গণনা করেননি।

অার অামরা বাংলা সাংস্কৃতি থেকে মুসলিম সাংস্কৃতিকে কৌশলে সরায়ে দিয়েছি। অামাদের যারা সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ত্ব যারা নিজেদের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ত্ব বলে দাবি করেন তারা কেও ইসলামি সাংস্কৃতির যে বাংলা সাংস্কৃতিতে অবদান অাছে তা স্বিকারই করতে চাননা। কেন চাননা সেটা অজানা।

বাংলা বর্ষ প্রণয়নের কারণঃ তৎকালিন সময়ে ভারতিয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিলো। রাষ্টীয় সকল কার্যক্রম অারবি সাল অনুযায়ী সম্পাদিত হতো। এর ফলে, অারবি সাল হিসাবে খাজনা পরিশোধ করা লাকতো। কিন্তু উপমহাদেশের শষ্য ক্ষেত, ফসলাদি কর নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা পরিলক্ষিত হতে থাকাই সম্রাট অাকবর বাংলা বর্ষ প্রনয়নের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন।

সম্রাট অাকবরের চিন্তার ফসল হলো বাংলা নববর্ষ। বাংলা বর্ষকে প্রথমে ফসলি সাল বলাহতো। পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন বলা হয়।

ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকেঃ যদি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা হয় তবে বলতে হয় বাংলা বর্ষ প্রণয়ন করেছে মুসলিম জাতি।

বাঙালী সাংস্কৃতিঃ যারা বাঙালী সাংস্কৃতির কথা বলেন তারা মুসলিম সাংস্কৃতির কথা এড়িয়ে যান। যারা সাংস্কৃতির কথা বলেন। নিজেদের বড় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ত্ব মনে করেন তারা শুধু হিন্দু সাংস্কৃতির বিভিন্ন দিককে বাংলা সাংস্কৃতির অংশ বলে চালিয়েদেন। মুসলিম সাংস্কৃতিকে অস্বিকার করেন। অাসলে মুসলিম সাংস্কৃতি ও বাঙালি সাংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্যো অংশ এটা অস্বিকার করলে বাঙালীর সাংস্কৃতিকেই অস্বিকার করা হবে।

মঙ্গল শোভাযাত্রাঃ অনেকেই মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বাংলা নববর্ষের অংশ হিসেবে বিবেচনা করছেন, অাসলে মঙ্গল শোভাযাত্রার সাথে বাংলা নববর্ষ পালনের কোন সম্পর্ক নেই। মঙ্গল শোভাযাত্রা প্রথম শুরু হয় ১৯৮৯ সালে, চারুকলা ইনিষ্টিটিউটের তত্ত্বাবধানে।

প্রত্যেক সচেতন ব্যক্তিকেই সাংস্কৃতি সম্পর্কে সচেতন হওয়া দরকার।

বাংলা নববর্ষের মূল ইতিহাস অামাদের সামনে অারো পরিস্কার হওয়া দরকার। কারণ অামরা অনেকেই অনেক বিষয় স্পষ্ট জানিনা।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রত্যেক সচেতন ব্যক্তিকেই সাংস্কৃতি সম্পর্কে সচেতন হওয়া দরকার। এইটা খুব ভাল বলছেন।
সাংস্কৃতি চর্চার নামে আমরা কি যে করছি সেটা মনে হয় আমরা ভেবেই দেখিনা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:০১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "মঙ্গল শোভাযাত্রার সাথে বাংলা নববর্ষ পালনের কোন সম্পর্ক নেই।" মঙ্গল শোভাযাত্রার সাথে হিন্দুয়ানীর ও কোন সম্পর্ক নেই। এখানে ধর্মান্ধরা হিন্দুয়ানীর সাথে সম্পর্ক দেখে।

আগে বিয়ের শুধু একটা অনুস্টান হত.....আজকাল ৩-৪ টা অনুস্টান হয় কেন..। সময়ের সাথে উৎসব পালনের আকার বদলায়.......আর আপনাদের মত লোকেরা যদি এটা মানতে না চান তবে আকবরের আমলে চলে যান......কম্পিউটার ইউজ না করে স্লেটে চক দিয়ে লিখা পড়া করেন কেউ বাধা দিবে না।


১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:০১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: যারা বাঙালী সাংস্কৃতির কথা বলেন তারা মুসলিম সাংস্কৃতির কথা এড়িয়ে যান। আসলে কথা কি ভাই জানেন, খালি কলসি বাজে বেশি! যারা বেশি বাঙালী সংস্কৃতির কথা বলে তারা আসলে ছুতা খুঁজে কিভাবে অপসংস্কৃতি ঢুকানো যায়, আমার এই কথার সাথে হয়তো অনেকেই একটু দ্বিমত প্রকাশ করতেও পারে তবে কথা সত্য বেশির মানুষ একমত হবেন।

যায় হোক লেখা খুব ভালো লাগছে ++

আগাম শুভ নববর্ষ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে ভালোলাগলো।

অাপনাকেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা শুভ নববর্ষ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:০১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: লেখাটা ইটালিক করে না দিলে পড়তে ভালো লাগতো, এটা আমার মত , তবে খারাপও লাগছেনা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ।

ঠিক করে নিচ্ছি।

শুভেচ্ছা জানবেন।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

আখেনাটেন বলেছেন: আসলে এখানে দুইটি গ্রুপ সক্রিয়। এক গ্রুপ কোনো কিছুতে মূর্তি-টূর্তি দেখলে পেছনে হিন্দুয়ানী বলে ফাল পাড়তে শুরু করে। আরেক দল টুপি-তসবি দেখলে মাথার চান্দি টগবগ করে ফুটতে শুরু করে।

এই দুই গ্রুপের বাইরের লোকজনই হচ্ছে খাঁটি বাঙালি। এরাই বাঙালি ও বাঙালিত্বকে টিকিয়ে রেখেছে। এদের দেখার সময় কে হিন্দুয়ানি বা কে মুসলমানি কালচারে ঠেলাঠেলি শুরু করেছে। এরা দলবেঁধে মেলায় যায়, বাচ্চাকাচ্চাদের খেলনা কিনে দেয়, হৈচৈ করে, আর দিন শেষে তৃপ্তি নিয়ে বাড়ি ফেরে।

এদের টিকি কিংবা দাঁড়ি নিয়ে এত না ভাবলেও চলবে। আর এই সাধারণ লোকগুলোকে আমরা কিছু দুই পক্ষের চরম প্রতিক্রিয়াশীল মানুষ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জুলুমের মাধ্যমে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছি।

লেখা বেশ কিছু অংশ ভালো লেগেছে। তবে কিছু বিষয়ে আপনিও প্রতিক্রিয়াশীলদের মতো বলেছেন যা ভালো লাগে নি। আমার মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চয় আছে। ভালো থাকবেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনার মন্তব্যটা অামার অনেক ভালোলেগেছে।
অামি চেষ্ট করেছি অামি যা বুঝি সেটা লেখার জন্য। অামি অামার চোখে যে অসঙ্গতি দেখেছি তা বলার চেষ্টা করলাম মাত্র।

অামার লেখার কোনটি অাপত্তি করলাগলো ঠিক বুঝতে পারিনি।

অামি শুধু দেখাতে চেয়েছি যে, অামাদের বাঙালী সাংস্কৃতিতে হিন্দু ধর্মের যেমন অবদান অাছে তেমনি মুসলিম ধর্মেরও অবদান অাছে। কিন্তু মুসলিম অবদানের কথা অনেকটাই চাপা পড়ে যায়। একটু খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন অাশা করি।


শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:০২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: সবকিছুতেই হিন্দু ও মুসলমান টেনে আনা এইটাতে আপত্তি। আপনি যেমন চাচ্ছেন এতে মুসলিমদের সংস্কৃতি জড়িত থাক। হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি বাদ যাক। তেমনি অারেক দল চাচ্ছে এতে আরো হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি কীভাবে ঢুকানো যায়।

এতে দু-পক্ষে ক্লাশটা লাগছে। মাঝখানে আমরা চিড়ে চ্যাপ্টা। সাধারণ জনগণ কিন্তু ঐ সকালের মঙ্গল শোভাযাত্রা করে দুপুরে জুম্মাবারেরর নামাজে অংশ নিবে। তারা এই যাত্রাতে নিজেদের ধর্ম চলে গেল বলে রব তুলবে না। এই খানেই সাধারণ পাবলিকের সাথে দুই পক্ষের প্রতিক্রিশীলদের পার্থক্য। চরম শব্দটা কখনই ভালো কিছু বয়ে অানে না।

ভালো থাকবেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।

অামার ঐরকম কোন উদ্দেশ্য নেই।
অনেকে কিছু বিষয় এড়িয়ে চলেন। সেটা একটু তুলেধরার চেষ্টা করলাম মাত্র।

অাপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

নববর্ষের শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন:

সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫

আশিক হাসান বলেছেন: লেখাটা ভাল লেগেছে তথ্য উপাত্তের সংমিশ্রনের কারনে। একজন মুসলিম বাংগালী হিসেবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হল মংগল শোভাযাত্রা কে আমি ততক্ষনই সমর্থন করে যাব যতক্ষননা পর্যন্ত সেই শোভাযাত্রার সাথে আমার নিজস্ব ধর্মের প্রাথমিক ভিত্তির সাথে কোন সাংঘর্ষিক ইস্যু তৈরী না হচ্ছে। দ্বিতীয়ত জোড় করে কোন কিছুকে জাতির সংষ্কৃতির সাথে যোগ করা যায়না যতক্ষননা বিষয়টি জাতির অধিকাংশ জনগন মন থেকে বিষয়টি গ্রহন না করে। আজকাল মিডিয়ার জোড়ে অথবা গায়ের জোড়ে অনেক কিছুকে বাংগালী বা বাংলাদেশী সংষ্কৃতির সাথে জুড়ে দেয়া হচ্ছে যা কোনক্রমেই সুস্থ সংষ্কৃতির বিকাশের সাথে খাপ খায়না। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে যে বিষয়গুলো এই সকল উপাদানের মধ্যে সাম্যতার ভিত্তিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে, তাই টিকে থাকবে বাকী সব সময়ের সাথে সাথে ধোঁয়ায় মিলিয়ে যাবে। বাংলাদেশী সংষ্কৃতি এবং মুসলমান এই দুইয়ের দোলাচলে বিশেষ করে আমরা বাংলাদেশী মুসলমানরা বেশি জর্জরিত। যতক্ষননা আমরা আমাদের নিজস্ব জাতিস্বত্তা এবং ধর্মীয় স্বত্তার মাঝে সাম্যতা বিধান না করতে পারবো যুগ যুগ ধরে এই তর্ক বিতর্ক চলতে থাকবে। তবে সেই তর্ক হউক সুস্থ এক পরিবেশের মাঝে।সবাইকে শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা । সবাই ভাল থাকুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

নেবুলাস বলেছেন: আপনার লেখাটি ভালো লেগেছে। আমার মনে হয় বাংলার নামে মুসলিমরা যখন কাজেও মুসলিম হবে তখন এই ধরনের অপসংস্কৃতি আর টিকবেনা। বাংলার সাধারন মুসলিমরা সচেতন হয়ে এগুলো এড়িয়ে গেলেই দেখবেন তখন এসব অপসংস্কৃতি কিভাবে হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অাপনার মন্তব্যটা ভালোলেগেছে।

নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনাকে স্বাগতম দাদা।

নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শুভ নববর্ষ।

১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
নববর্ষের শুভেচ্চা

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনিও শুভেচ্ছা জানবেন।

শুভকামনা রইলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.