নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
আমাদের পরিবার ভাঙ্গনের পেছনে আমরাই দায়ী! মানে গার্জিয়ানরাই দায়ী। তারা জেনেশুনে যে ভুলটা সবসময় করেন তা হচ্ছে- অন্ধভাবে নিজ নিজ ছেলে বা মেয়ের পক্ষাবলম্বন। নিজের ছেলে বা মেয়ের হাজারো দোষ যা সকলেই দেখছে-বলছে অথচ স্বীয় গার্জিয়ানরা তা দেখছেন না বলছেন না। তাদের এই অন্ধ সাপোর্টই ছেলে-মেয়েদেরকে বেপরোয়া করে ফেলে। তারা ভাবতে শুরু করে এই সংসার না করলেও আমার আশ্রয়ের কোন অভাব হবেনা।
ভদ্রলোক অবসরপ্রাপ্ত সেনা অফিসার। তার হাঁক-ডাক, আচার-পরিচয় নিজ এলাকা ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকাকেও প্লাবিত করেছে। তিনি আত্ম পরিচয়ে বলিয়ান। সেনাবাহিনী তাকে অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করতে শিখিয়েছে! তিনি আপোষহীন এক চরিত্র ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে সারা জীবন কাটিয়েছে। তাই তিনি মেয়ের জামাই ও শশুরালয়ের লোকদের সঙ্গেও কোন আপস করলেন না। মেয়েদের (৩জনকে) নিয়েই আসলেন স্মামীর সংসার থেকে!
হ্যা, জনৈক সেনা কর্মকর্ত (অবঃ) রিয়েলি এমনটিই করেছেন। তিন তিনটি মেয়েকে তিনি ডিভোর্সের ব্যবস্থা করেছেন নিজে সামনে থেকে। মেয়েরাও বাপঘেঁষা ছিলেন। তারা স্বামী-শশুরবাড়ীর লোকদের সাথে পান থেকে চুন খসলেই বাবার পরিচয়ে হুংকার ছাড়তেন। সাথে সাথে বাবাকে ফোন করে নিয়ে যেতেন। বাবাও তার চির উন্নত শির টানটান রেখে মেয়ের জামাইসহ শশুরালয়ের সবাইকে আইন-আদালত, হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্ট এবং থানা-পুলিশ দেখাতে শুরু করতেন। একবার তিনি পুলিশও নিয়ে গিয়েছিলেন। এভাবে ধীরে ধীরে সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে এবং এই ভদ্রলোকের কল্যাণে তার তিনটি মেয়েরই প্রথম সংসার তছনছ হয়ে যায়
copy from
Jubayer Husain
৩০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: দ্যা প্রেসিডেন্ট মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি যদি আমার সকল পোষ্ট পড়েন, তবে দেখবেন কেনো আমি রিপ্লাই করিনা। এর কারণ আমি আগেই বলেছি। আর তা হলো একটু সমস্যা আর ব্যস্ততার মধ্যে সময় যাচ্ছে। তাই আর আগের মতো সময় দেওয়া হয়না।
তবে আমি কিন্তু মন্তব্য চাচ্ছি না। ভাই একটি মন্তব্য করেন, একটি মন্তব্য করেন ...
বরং আমার ব্লগে মন্তব্য করে সময় নষ্ট করার দরকার নেই
২| ৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:১২
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
৩০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৩| ৩০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: ঘটনা কতটুকু সত্য? আপনি তো এখানে কোন খবরের লিংক বা প্রমাণ তুলে ধরেন নি। মুখে বললেই তো আর হয়ে গেলনা।
৩০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আচ্ছা বালক, যদি আমিই এর বাস্তব সাক্ষি হয়। তবুও কি আপনার রেফারেন্স লাগবে।?
যদি আমি চাক্ষুষ দেখে থাকি তাহলেও লাগবে ...
ঘটনা টি তেমনই
শুভেচ্ছা নিরন্তর ...
৪| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:৪৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এমন ঘটনা এখন অহরহ ঘটছে। একটু ছাড় দিয়ে চলা বা কম্প্রোমাইজ করার মানষিকতা সামাজে কমে যাচ্ছে।
৫| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ২:০৪
চাঙ্কু বলেছেন: হুম!!
৬| ৩১ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:২০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সংসারে টুকটাক দ্বন্দ্ব থাকবেই। সেক্রিফাইজ, কম্প্রোমাইজ করতে না জানলে সংসার টিকে না।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মে, ২০১৯ ভোর ৬:২৩
দ্যা প্রেসিডেন্ট বলেছেন:
আপনি আপনার পূর্বের পোষ্টগুলোতে আসা মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য প্রকাশ করেননি! সুতরাং আপনার পোস্টে মন্তব্য করা অযৌক্তিক!
স্বাস্থ্যকর কিছু খাবার দাবার গ্রহণ করুন।