নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
উপকূলের জন্য আইয়ূব খান ছিলেন ত্রাতা। তিনি পুরো উপকূল বেড়িবাঁধ করেছিলেন মহাপরিকল্পনায় বড় বাজেটে। ওয়াপদা নামক সংস্থার মাধ্যমে বেড়িবাঁধ সুইজ গেট ও খালগুলো পরিচালনার ব্যবস্থা করেছিলেন। এমনকি সুইজ গেট চালানোর জন্য বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিলো। নিয়মিত বেড়িবাঁধ সংস্থারো হত। খাল খনন নদীশাসনো হত।
বেড়িবাঁধগুলো কোথাও কোথাও আইয়ূবের বাঁধ নামে পরিচিত ছিলো। ওয়াপদার বাংলোকে আমাদের এলাকায় বলতো আইয়ূবের দালান।
আমাদের শৈশব ও কৈশরের সাথে এসব গল্প মিশে আছে। আমরা পাকিস্তান দেখিনি বা তাদের কোন নেতার গল্পো শৈশব কৈশোরে মনে রাখতাম না কিন্তু আইয়ূবের বাঁধ, আইয়ূবের দালান স্মৃতিতে সমুজ্জ্বল ছিলো।
বিগত শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত বেড়িবাঁধের সংস্কার মোটামুটি ঠিকি ছিলো। কালসাপের মত ছোঁবল দিয়ে আসে তারপর। আইয়ূবের বেড়িবাঁধের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। দুদশক পেরিয়ে গেছে চেতনার বাংলাদেশে কোন সরকারই আর মহাপরিকল্পনা করিনি উপকূল নিয়ে। বেড়িবাঁধ হয়নি সমন্বিত বিগবাজেটে। হাসিনা বা খালেদা, কেউ হতে পারিনি আইয়ূব বাঁধের মত হাসিনার বাঁধ খালেদার বাঁধ নামে পরিচিত হতে।
(কপি)
আতিফ আবুবকর
২৯ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সহমত ভাই
২| ২৮ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অন্যের কপি করা লেখা দুইটি প্রথম পাতায় দিয়ে না রাখে একটু অপেক্ষা করে প্রথম পো্ট প্রথম পাতা থেকে সরে গেলে দ্বিতীয় পোস্ট দেয়া যেতে পারতো।
২৯ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫৯
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ বড়ভাই
আপনি বেশি বেশি দেন। পোস্ট সংখ্যা তবে বেড়ে যাবে
৩| ২৮ শে মে, ২০২১ রাত ৯:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঢাকার রাস্তা থেকে বেড়িবাঁধ দেখা যায় না; বাঁধের কাছাকাছি কোন জ্ঞানী মানুষজন বাস করেন না।
২৯ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বাধের সাথে আবার মানুষের কি সম্পর্ক
৪| ২৯ শে মে, ২০২১ রাত ৩:২১
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদে দেশে দক্ষ এবং যোগ্য লোকের সংখ্যা খুবই কম।
২৯ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০১
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সবচেয়ে বড় সমস্যা সৎ মানুষের অভাব
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সামিউল ইসলাম বাবু,
বেড়িবাঁধ হলো একটি পকেট ভারী প্রকল্প। নানা সময় বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের ঠিক আগে পরে বেড়িবাঁধ মেরামত ও সংস্কার করার উৎসব লাগে।।কারন এতে বাঁধের কাজ দায়সারা ভাবেই করা যায়। আর জোয়ারের পানিতে তা ভেসে গেলে সে দোষতো পাউবোর নয়। দোষ তো আল্লাহর।
সকল সময়েই বেড়িবাঁধের কাজে অনিয়ম-দুর্নীতিই ‘নিয়ম’ । কাজেকর্মে নেই কোনো তদারকি। এ কারণে শত শত কোটি টাকা সরকার জোড়াতালি, মেরামতের পেছনে খরচ করলেও কাজের কাজ কিছু হয় না। বরং পকেট ভারী হয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, ঠিকাদার সিন্ডিকেট ও রাজনৈতিক মহলের। ভোগে শুধু জনগন। কেবল ঘূর্ণিঝড় বা জলোচ্ছাস হলেই লোক দেখিয়ে জনগনের আশা আকাঙ্খাকে মাটি চাপা দেয়া হয় বারেবারে কিন্তু একটি সমুন্নত টেকসই প্রকল্প হাতে নেয়না কেউই। প্রতি বছর ঘূর্ণিঝড়গুলোর পরেই বলা হয়, প্রকল্প প্রস্তুত করে পাঠানো হবে বা প্রস্তুতির কাজ চলছে্ । বছরের পর বছর ধরে এমন কথা শুনলে মনে হওয়াই স্বাভাবিক - " মুসলমানের এক কথা" - চলছে ।