![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসলে আমার নিজের সমন্ধে কিছু বলার নেই । আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ
সে কালের স্বামীদের দশা আর এ কালের স্বামীদের দুঃর্দশা
(১ম পাতা)
সেই দিন খুব বেশিদিন আগের কথা নয় যেদিনগুলিতে স্বামীদের দাপট আর হুঙ্কারে স্ত্রীরা কিনা ভীরুতায় দিন কাঁটাত । আমার বয়সী যারা হবেন গ্রামের সাদাসিদে কাঁদামাখা মাটির গন্ধে বড় হয়েছেন তারা কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পারবেন যে,ভয়ঙ্কর স্বামীর মনে সুখ আনয়নের জন্যে স্ত্রীরা লাঠিসুঠা তৈরী করে রাখতেন যাতে স্বামী রেগেগেলে সহজেই হাতের কাছে লাঠিটা পায় এবং তাঁকে আঘাত করে, শান্ত হয় । স্ত্রীদের একটা ধারণা ছিল স্বামী যে জায়গায় আঘাত করবে সে জায়গায় কখনই দূযখের আগুন পুড়বেনা কিংবা স্বামী সন্তস্টিতেই স্ত্রীর পরকালের নাজাত পরকালের মুক্তি । সে কালের নারীরা স্বামীকে দেবতাজ্ঞণে পুজু করত । মৃত স্বামীর কবরগাএ ছিল যেন তাঁদের কাছে কাবা । তাঁদের সমস্ত সুখই খোঁজত স্বামীর চাওয়া না পাওয়ার মাঝে ।
মুসলিম সমাজের নারীরা মনে করত স্বামীর পায়ের নীচে স্ত্রীর বেহেস্ত ।
এতো সমষ্টির কথা বললাম । সে কালের সমাজে যারা নামিদামি লোক ছিলেন তাঁদের আচার আচরণে মনে হত একালের রাজা বাদশাদের চেয়েও বেশী ক্ষমতাধর। মনে চাইলেই স্ত্রী,মনে চাইলেই দাসদাসী কোনকিছুতেই যেন বাঁধা ছিলনা । ঘোড়ার পিষ্ঠে আহরণ করে দূর গাঁয়ে নাচগানের কি মধূর আমেজ মশগুল থাকত দিনভর রাতভর ।
নাঁচের মঞ্চের নাচনীয়ালীর নাঁচ ভাল লাগলেই পরের দিন ঘরের রাণী ।শূয়োরাণী দুয়ূরাণীর মনকষ্ট তো দূরের কথা-
নতুন রাণীর সাজগুজে যদি এতটুকূ কমতি ঘটত শাস্তির সীমা থাকত না।
সংসারে ছেলেমেয়েরাও খুব ভীরূ মন্নতায় বড় হত । আহ্ললাদ সুখ আর আনন্দ যেন ছিল একজনেরই ।
বাকিরা যেন ছিল তাঁর আনন্দবিনোদনের উপকরণ মাত্র ।
প্রিয় পাঠক, বুঝতে পারছি সে দিনটিও ভাল ছিলনা । কিন্তু এতটাও তো খারাপ ছিল না যে দিনটায় আমরা পড়েছি ।
কথায় কথায় যেদিন স্বামীরা যুলুম করত স্ত্রীদের ঊপর আর আজ স্ত্রীরাও উল্টো সে কাজটাই করছে ।
না করছে পরকালের ভয় না খোজছে মানসন্মান । পরকালের কথা তো দূরে থাক ইহকালের কথাও যে ভাবছে না ।
যেখানে কোর-আনে স্পস্ট উল্লেখ্য আছে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর দায়িত্ম আর করতব্যের কথা ।অনুরুপ স্ত্রীর প্রতিও আছে
আমি অস্বীকার করছি না কিংবা আমার দায়িত্ম থেকে এতটুকুও সরে আসছি না । .......
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: আর কয়েন না ভাই
ঠিক ই ধরেছেন ভাই
স্বামীদের দুর্দশার কথা আর কি লিখবো
দুঃর্দশার কথা মুখে আন্তেই যা শুরু হয়েছে
কাছে থাকলে বুঝতেন
ভাল থাকবেন
অনেক শুভেচ্ছা
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২
ভিটামিন সি বলেছেন: একালের স্বামীদের দুর্দশা কই লিখলেন? ভাইজান, এই লেখা লেখার সময় কি ভাবী শাক নাড়ানির কাঠি নিয়া দৌড়ানি দিছে?