নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার মন পড়ে রয় তোরই কাছে...

তবু তুই রয়েছিস বলে, ঘাসফুলে জল দোলে...

নীলতারা

নিশিদিন আমি যেনো কার আশায় আশায় থাকি...

নীলতারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি কি মন থেকে চান- আপনার বউ চাকরি করুক???

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৩



এটি একটি জরিপ পোষ্ট।

জরিপের বিষয় হলো- আসলে কী পরিমান পুরুষ মন থেকে চান তাদের স্ত্রী চাকরি করুক। বিষয়টি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে ভাবছিলাম। কিন্তু আসলে মেলাতে পারছিলাম না কিছুই।



আমার কেনো যেনো মনে হয়- আসলে কোনো পুরুষই মন থেকে চায়না তার স্ত্রী চাকরি করুক।



কিন্তু আমার মনে হওয়ার গুরুত্ব আমি বুঝতে পারছিলাম না। তাই এই পোষ্ট...

মন্তব্য ১৫৫ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৭

আম-আঁটির ভেঁপু বলেছেন: বিয়ার আগে মাইয়ারে জিগামু: চাকরি করবি? যদি কয় 'না' সাথে সাথে পাত্রী ক্যান্সেল। বসায়ে বসায়ে খাওয়ানোর দিন শেষ।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫১

নীলতারা বলেছেন: ভাইয়ের কি দয়া মায়া নাই?!

২| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫১

প্রদীপ মিত্র বলেছেন: অনেকেই চায় না আসলে

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫২

নীলতারা বলেছেন: শতকরা কতো হতে পারে..?
চায় কতো ভাগ? আর চায়না কতো ভাগ...?

জানতে চাই...

৩| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫২

মনিহার বলেছেন: যেসব পুরুষ তাদের বউকে বউ বলেই মনে করে, তারা হয়ত তাদের বউ চাকুরী করুক, সেটা পছন্দ করে না।


আমি আমার বউকে মানুষ হিসাবেই মনে করি। এবং আমার বউ তার নিজ যোগ্যতায় চাকুরীও করছে।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৩

নীলতারা বলেছেন: মনোভাব প্রশংসনীয়...
কিন্তু আমার তো মন চায়না ভাই! বুঝতেছিনা...

৪| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৪

রাজিয়েল বলেছেন: আমি চাই। কারন শুনবেন?

১। বউ চাকরি না করলে দিন শেষে বাসা এসে ক্যাঁচম্যাঁচ শুনতে হবে। নিজে চাকরি করে বাসায় ফিরলে ঐ এনার্জি পাবে না

২। নিজের খরচ নিজে চালাবে। চরম স্বচ্ছলতা বুস্টার

৩। বউ চাকরি করলে দুনিয়া সম্পর্কে আপডেটেড থাকবে। আপডেটেড মা যে বাচ্চাকাচ্চা মানুষ করার জন্য কত দরকার তা নতুন করে আর কি বলবো!

আর সবচেয়ে বড় কারন হচ্ছে:

৪। চাকরি করতে না দিলে কোন শিক্ষিতা, স্মার্ট, অ্যামবিশাস মেয়ে আপনাকে বিয়ে করবে না। এই রিস্ক নিবেন কি না দেখেন B-)) B-)) B-)) B-)) B-))

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৯

নীলতারা বলেছেন: মন তো চায়নারে ভাই!
শালার লাইফ এতো জটিল কেন! ধূর...

৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৪

bijon007 বলেছেন: আমার বউয়ের বাধ্যতামুলক চাকরি করা লাগবে!

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:০১

নীলতারা বলেছেন: করুক... আমি কি করুম তাই!

৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনি প্রকৌশলী হয়ে সারা দিন ডিউটি করে ঘরে ফিরে দেখলেন আপনার ডাক্তার বউ নাইট ডিউটিতে গিয়েছে। টাকা কামানো আর পেশাই যদি এত গুরুত্বপূর্ণ হয় মানুষের জীবনে, তো পশ্চিমাদের মত বিয়ে শাদী না করাটাই উন্নতি, প্রগতির চাবি কাঠি হতে পারে।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:০৪

নীলতারা বলেছেন: ভাই, দু:খে কইলজা বাইর হয়ে যায় :((
একটু শান্তি চাই জীবনে। আধুনিকতার নামে পশ্চিমা চিন্তাধারায় আমাদের বাঙালীয়ানা শেষ হয়ে গেছে বোধহয়...

বউ ঘরের বাইরে থাকবে কেনো? আমি কি কম দিতে পারুম?!

৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৮

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: আম-আঁটির ভেঁপু বলেছেন: বিয়ার আগে মাইয়ারে জিগামু: চাকরি করবি? যদি কয় 'না' সাথে সাথে পাত্রী ক্যান্সেল। বসায়ে বসায়ে খাওয়ানোর দিন শেষ। সহমত।


অবশ্যই, সারাদিন ঘরে বসে থাকলে হিন্দি সিরিয়াল দেখবে, আর কুটনামী শিখবে। এরচে চাকরী করবে, এটাই তো ভালো। একার ইনকামে এখন সংসার চলে নাকি?

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:০৬

নীলতারা বলেছেন: হিন্দি সিরিয়ালের কথা বললেন?
আরে ভাই! বউরে একটু বাঙলায় ভালো লাগা দেখান। স্বামী হয়ে যদি বউয়ের মনই দখল না করতে পারেন, তবে কী দিয়ে কী করবেন?

স্বামীর ঘর আর সান্নিধ্য ছাড়া বউ কেমন পারে চাকরিতে যেতে ? উফ! ভাল্লাগেনাহ...

৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৯

ভাবসাধক বলেছেন: আম-আঁটির ভেঁপু বলেছেন: বিয়ার আগে মাইয়ারে জিগামু: চাকরি করবি? যদি কয় 'না' সাথে সাথে পাত্রী ক্যান্সেল। বসায়ে বসায়ে খাওয়ানোর দিন শেষ।

ঠিক
ঠিক
ঠিক !!!

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:০৭

নীলতারা বলেছেন: ভাই, শান্তি খুজেন...
সাহারা খাতুনের প্রতি যেই রাগ, সেই রাগ নিজের বউয়ের প্রতিও দেখায়েন না...

৯| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৬

সোজা সাপটা বলেছেন: সারাদিন ঘরে বসে থাকলে হিন্দি সিরিয়াল দেখবে, আর কুটনামী শিখবে। এরচে চাকরী করবে, এটাই তো ভালো। স হ ম ত

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৮

নীলতারা বলেছেন: ধূর!
এর চেয়ে ভালো আর চিন্তাশীল মন্তব্য করেন। আরেকজনেরটা না...

বুঝলেন ভাই- সোসা..?

১০| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: "বউ ঘরের বাইরে থাকবে কেনো? আমি কি কম দিতে পারুম?!"

হায়রে মানসিকতা!!! আপনার প্রিয় পোস্টের তালিকা দেখলেই বুঝা যায় আপনার মানসিক অবস্হা.. বেশীর ভাগ ডানপন্হী মানুষ বউকে 'সমপত্তি' মনে করে...।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩২

নীলতারা বলেছেন: ভাই, প্রিয় পোষ্টের তালিকাটা আগে পড়লাম! কোনটা দেখে কী বুঝছেন কে জানে..?

ডানপন্থী বামপন্থী আমি বুঝিনা। আমি আসলে চাইনা- আমার বউ চাকরি করুক... আমার এই চাওয়ায় কী সমস্যা আছে? সেটা পারলে বলেন। বেহুদা পেচাল করার দরকার নাই...

যদি সমস্যা যুক্তিসঙ্গত হয়, আমি মেনে নিব...

১১| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৯

খােলদ রাজা বলেছেন: ৬০ ভাগ চাই, কিন্তু ৪০ ভাগ না..... চাকরি টা অবশ্যই আমার ও পছন্দ হতে হবে ।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৪

নীলতারা বলেছেন: কিভাবে পছন্দ হবে?
আমি তো চাই-ই না আমার স্ত্রী চাকরি করুক... কতো গালি খাই কে জানে?

১২| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলতারা,
খুব প্রাসংঙ্গিক না হলেও আপনি একটি "গুরুত্বপূর্ণ" এবং সময়ের প্রয়োজনে "ভেবে দেখার মতো" একটি প্রশ্ন তুলেছেন । জরিপের কথাও বলেছেন । হালকা ভাবে নিয়ে এর জবাব অনেকেই হালকা ভাবে দিয়েছেন ।
তবে রাজিয়েল লিখেছেন ,"বউ চাকরি করলে দুনিয়া সম্পর্কে আপডেটেড থাকবে। আপডেটেড মা যে বাচ্চাকাচ্চা মানুষ করার জন্য কত দরকার তা নতুন করে আর কি বলবো!"
রাজিয়েল অজান্তেই বর্তমান সময়ের টানাপোড়েনের সন্ধিক্ষনে একটি অতি আবশ্যিক ভাবেই "প্রয়োজনীয়" কথা বলে ফেলেছেন ।

খুব সংক্ষেপে বলি ----- আমরা পুরুষেরা আমাদের কাজের ধরনের কারনেই সন্তানদের দিকে ইচ্ছে থাকা সত্বেও চোখ রাখতে পারিনে । এটা যিনি বা যারা অস্বীকার করেন তারা আসলে নিজেকেই চোখ ঠারেন । একজন "মা" তিনি যতোই ব্যস্ত থাকুন না কেন তার কাজ নিয়ে ( তা যা ই হোক) দেখবেন মুরগী মা'য়ের মতোই তিনি তার সন্তান কে আগলে রেখেছেন ডানার নীচে । আমরা পুরুষরা সেখানে অক্ষম । সেই ডানাটি যদি শক্তপোক্ত হয় তবে ধড়িবাজ চিলও সেখানে 'ছো' মেরে বাচ্চা ছিনিয়ে নিতে পারেনা কখোনো। সাহস ও দেখায় না ।
এই "শক্তপোক্ত" হয়ে উ্ঠতে তাকে বর্তমান জগতের হালচাল, আমাদের পরিবর্তিত মানসিকতা, অস্থির রাজনৈতিক বাতাস, যুব সমাজের ঘুনে ধরার কারন ইত্যাদি হরেক বিষয়ে পরিষ্কার ধারনা নিয়ে গড়ে উঠতে হবে । এ জন্যে তাকে "চারদেয়ালের" নেকাব থেকে বেড়িয়ে আসতে হবেই আজ অথবা কাল ।
আর অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা তো এর সবকিছুরই নিয়ামক । তাই একজন নারী, কিম্বা স্ত্রী কিম্বা মা' কে বাস্তবের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সুযোগ করে দিতে হবে যদি আমরা পুরুষেরা আমাদের এসে যা্ওয়া কিম্বা অনাগত সন্তানকে সত্যিই ভালোবাসি ।

আশা করি, আপনার জরিপের জন্যে এই এলোমেলো কথাগুলো হয়তো কিছুটা কাজে লেগে যেতেও পারে ।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৭

নীলতারা বলেছেন: সুখের একটা সংসার চাই।
আমি মনে করি- দুজনেই যে সংসারে চাকরি করে, সে সংসারে সুখ কমই থাকে... আর আপনার মন্তব্যে সন্তানের ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর ব্যপারে দারুণ কথা বলেছেন, ধন্যবাদ।

কিন্তু, সেটা স্ত্রীকে চাকরি করেই কেনো?! বোধগম্য না বিষয়টা...!

সমাজটাই আসলে বড় অদ্ভুত হয়ে গেছে...

১৩| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৭

জারনো বলেছেন:
নীলতারা ভাই আমার দৃঢ় বিশ্বাস আপনার বউ চাকুরীজীবী!! কী আর করবেন, বউ চাকুরীজীবী। ঝাড়িতো একটু খেতেই হবে!! জানেন তো যে গরু দুধ দেয় তার লা--------------------খাওয়াও ভালো। সয়ে যান ভাই। তবে
আমি কখনোই বউযের চাকুরী করা মানতে পারিনা। ভবিষ্যৎ কী অপেক্ষা করছে কে জানে !! তবে-

দেখিয়া শুনিয়া বধির হয়েছি,
কষ্ট পাচ্ছি মনে।
কী যে রণরঙ্গিনী মূর্তি ধরে
যাদের বউ চাকুরী করে
তারাই শুধু জানে।

ব্যকডেটেড মনে করবেন না। চোঁখ কান খোলা তো তাই বাস্তবতার আলোকে বলছি, ঘরের ব্উ বার হলে সে আর ঘরের থাকেনা, সকলের ভাবী হয়ে যায়।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫২

নীলতারা বলেছেন: ভাই, প্রস্তর যুগই ভালো ছিলো। ভালোবাসার মূল্য ছিলো তখন...
আমি চাই, আমার বউটা ঘরের লক্ষ্মী হোক...। কিন্তু চাকরিজীবি বউ কোনোদিনও ঘরের লক্ষ্মী হতে পারেনা...

ভালো লাগেনা। সুইসাইড করুম কিনা ভাবতেছি... পুরাই হতাশ! ভালোবাসার ঠেলায় অবস্থা বেগতিক...

১৪| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪২

শুটকাভাই বলেছেন: সংসার তরঙ্গে কর্মজীবী স্ত্রীর কাছ থেকে প্রাপ্তি হিসেবটা যতই ভারী হোক না কেন, তাতে ব্যাপ্তি যোগ হওয়া মাত্রই কিন্তু তরী টলমল করে উঠে। অফিস পাড়ার বৈরী ভাব থেকে ছুটি নিয়ে স্ত্রী যখন পা বাড়ায় ঘরকোণে, তখন তাকে গ্রাস করে এক তীব্র অশান্তির ভয়। স্বামীকে বোঝাতে অক্ষম ব্যস্ত অফিস পাড়ার কথা। আসলে গ্লোবালাইজেসন নিয়ে যতই বুলি আওড়ানো হোক না কেন এখানো সমাজের পুরুষ মন মানতে চায় না, মেয়েদের কর্মক্ষেত্রেও নানান প্রতিবন্ধকতা, প্রতিযোগিতা আর পদন্নোতি থাকতে পারে। এমন সংকীর্ণ পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে কি করে সব ম্যানেজ করবেন, পড়ে নিন:

১. কথার পিঠে কথা বলে, তুমুল বাক বিতন্ডার সৃষ্টি করবেন না। পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। স্বামীর মাথা ঠান্ডা হলে তাকে যুক্তি, উদাহরণ দিয়ে বোঝান আপনার উপার্জনটুকু সংসারে কতটা প্রয়োজনীয়।

২. বন্ধুদের আড্ডায়, আত্মীয়-স্বজনদের ভীড়ে আপনার স্বামীর সহযোগিতার প্রসংশা করুন।

৩. আপনার স্বামীর অফিস, কাজ ও পদমর্যাদাকে গুরুত্ব দিন।

৪. যতটা পারা যায় স্বামীকে বেশী সময় দিন। প্রয়োজনে নিজের দৈনন্দিন কাজের রুটিনে পরির্বতন আনুন যেন স্বামীর সাথে আর একটু অন্তরঙ্গ সময় কাটানো যায়।

৫. অফিসের সমস্যা, সমসাময়িক পরিস্থিতি এসব বিষয় নিয়ে আপনার স্বামীর সাথে আলোচনা করুন। তার পরামর্শ নিন। এতে তার মধ্যে আপনার কর্মজীবন সম্পর্কে পজেটিভ ধারণা তৈরি হবে।

৬. স্বামীকে প্রতিবন্ধক বা শক্র ভাববেন না। তাহলে কখনোই সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন না। সমাধান আসবেনা কখনোই।

৭. একজন রেগে থাকলে অপরজন ও যদি পাল্লা দিয়ে অভিমান করে বসে থাকেন, তাহলে দুরত্ব শুধু বেড়েই যাবে।

৮. যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনার অফিসের কলিগদের সাথে আপনার স্বামীর পরিচয় করিয়ে দিন। তবে সাবধান, এমন কাউকে আবার পরিচয় করিয়ে দেবেন না যে এই সুযোগে আপনার সম্পর্কে আপনার স্বামীর কান ভারি করার সুযোগ পায়।

৯. স্বামীর সঙ্গে বেতনের টাকা, অফিস আওয়ার কিন্তু অফিস সম্পর্কিত কোনো কিছুতেই ঝগড়ায় লিপ্ত হবেন না। মনে রাখবেন, ক্যারিয়ারের পাশাপাশি সংসারও সমান গুরুত্বপূর্ণ।

১০. এমন বিষয়গুলো নিয়ে যখন কথা, আলোচনা করবেন, চেষ্টা করুন শুধুই আপনার দু’জন কথা বলতে। এর মাঝে বাইরে থেকে কাউকে আপনি কথা বলতে, পরামর্শ দিতে দিবেন না। তাহলে কিন্তু তিল, তাল হতে বেশী সময় লাগবে না।

শেষতক বলতে হয়, স্বামীর কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন না বলে কিন্তু আবার চাকরি ছাড়ার কথা ভাববেন না। সবকিছুর ক্ষেত্রেই পজেটিভ সিদ্ধান্তগুলোকে প্রাধান্য দিন। চেষ্টা করুন এগিয়ে আসার। আলোচনা করুন। আপনার স্বামীকে বোঝান, চাকরিটা আপনার সংসারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে এতে যেন স্বামীকে ছোট করা না হয়। সংসারের জন্য দু’জন আর দু’জনকে নিয়েই তো সংসার।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৪

নীলতারা বলেছেন: ভাই, আমি স্ত্রী না; স্বামী...

আসলে এভাবে সংবিধান করে ভালোবাসা হয়না। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো স্বর্গীয়... এটাতে নিয়ম করে, বিধান মেনে ভালোবাসা আনার চেষ্টা করা ভুল...

১৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৪

১১স্টার বলেছেন: যে দেশে সন্ধ্যা ৭ টার পর মেয়েদের জন্য যাতায়তে নিরাপত্বা নাই অফিসে গেলে কলিগরা সব রোমিও হয়ে যায় বসরা সব কুত্তার মত জ্বীহ্বা বের লোল ফেলে সে দেশে চাইনা আর সেই চান্সে বউয়েরা ও পরকীয়া, ডিনারপার্টি, লেটনাইটশো, ক্লাবে আসক্ত হয়ে পড়ে সে দেশে বউকে দিয়ে কাজ করানোর ইচ্ছা আমার নাই।

আমি মালয়েশিয়াতে আছি এখানে রাত ১২টা অব্ধি মেয়েরা নির্দিধায় বাজার করছে যাতায়ত করছে দোকানদারী করছে অফিস করছে কোন সমস্যা নাই। হাপপ্যান্ট পরা মেয়েগুলোর(চাইনিজ) দিকে কেউ একটু বাঁকা চোখে ও তাকায় না। আগামী মাসে বউ এনে আমার অফিসে এনেই কাজে জয়েন করাই দেবো।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৫

নীলতারা বলেছেন: ভাই, আমি কোনো পথই পাচ্ছিনা...
ওয়াইফ-ই যাইবো নাকি লাইফ? আল্লাহ-ই জানে...
হতাশার মধ্যে আছি...

১৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৪

অিপ্রয়ংবদা বলেছেন: ১। উপরের একজন বলেছেন "বউ চাকরি করলে দুনিয়া সম্পর্কে আপডেটেড থাকবে। আপডেটেড মা যে বাচ্চাকাচ্চা মানুষ করার জন্য কত দরকার তা নতুন করে আর কি বলবো!"
উনাকে বলতে চাই বউ চাকরিও করবে আবার বাচ্চা কাচ্চা মানুষ করার দায়িত্বও তার। বউ এর উপর জুলুম হয়ে গেলো না ?

২/ আমি বউ এর চাকরি করার ঘোর বিরোধী। প্রবল আপত্তি। কারন বউ নয় মাস চরম কষ্ট করে আমার সন্তান গর্ভে ধারন করবে। আমার ইচ্ছা থাকলেও তার এ কষ্ট শেয়ার করতে পারিনা। মৃত্যু যন্ত্রনা মাথায় নিয়ে আমার সন্তান প্রসব করবে। ইচ্ছা থাকলেও আমি তার কষ্ট নিজে নিতে পারিনা। শুধু তাকিয়ে থাকি। সুতরাং তাকে তো পুরষ্কৃত করতে হবে কিংবা অন্তত কৃতজ্ঞতা স্বীকার তো করতে হবে।

তাই আমার কৃতজ্ঞতাবোধ থেকে ওকে আমি বসিয়ে বসিয়ে খাওয়াবো, তার সকল প্রযোজন পূরন করবো এমন কি আমার টাকাকে আমাদের টাকা হিসাবে সে নিজে ইচ্ছামাতে খরচ করবে সেই স্বাধীনতা দিব।

বি:দ্র: আমি এখনও বিয়ে করিনি।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৮

নীলতারা বলেছেন: বি:দ্র: ছাড়া বাকিটা আমার সাথে মিলে গেছে...

আসলে আমাদের এই আকুলতাকে বউরা মনে করে যে, আমরা বোধহয় করুণা করছি! আরে, বউতো খোদার দান, তাকে আমরা আসলে ঘরের শোভা মনে..

জীবনের পথে নারী পুরুষ দুদিকের দুই চাকা। অথচ স্ত্রীরা এবঙ তথাকথিত নারীবাদীরা চায় দুই চাকা এক দিকে এনে বারোটা বাজিয়ে দিতে...

খোদা বাচাও...

১৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৫

bijon007 বলেছেন: জারন@ আপনাদের আসল প্রবলেম বুজতে পারলাম!

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৯

নীলতারা বলেছেন: আপনারটাও বুঝছি...

১৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলতারা,

বউ কেন চাকুরী করবে ?
আপনি আপনার সুখের সংসারটি নিজে যদি টানতেই পারতেন তবে "বউ কেন চাকুরী করবে" এই প্রশ্নটি করতেন না । এব্যাপারে আপনার দ্বিধা থেকেই প্রশ্নটির জন্ম । নতুবা একটি "ঢিল" ছুড়ে দেখলেন কতোখানি ঢেউ জাগে জলে !
আর আপনার সংসারের ( যদি অস্বচ্ছল হোন) ঘানি টানতে আর কাকে পাবেন ? কে আপনাকে সুন্দর ( এই দুর্বিনীত সময়ে) সংসার এর ছবি একে দেবে ? আপনি নিজে ? আপনার বাস্তবতা বিবর্জিত স্ত্রী ?
অর্থই হয়তো সব নয় কিন্তু বাস্তব বোঝাকে অস্বীকার করবেন কি করে ?
আর পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলে আপনি এবং আপনার প্রজন্ম "নো হোয়্যার ".........
বোঝাতে পেরেছি ?

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০১

নীলতারা বলেছেন: ভাই, আমার এবং আমার পরিবারকে এখনো অর্থাভাবে কোনো কষ্ট করতে হয়নি কখনো। আমি বড় হয়ে দেখিনি...

বউ চাকরি করতে চায়। কারণ; তার বাবার ছেলে নেই। সে মনে করে, সে-ই তার বাবা মা'র একমাত্র ভরসা... বউয়ের কথা আমি ফেলিনা। আমি আমার উপার্জনে ৫৫ ভাগ শশুর শাশুরী দিতে চাই...

এরপরও... আমি চাইনা আমার বউ চাকরি করুক।

১৯| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫২

মুখ ও মুখোশ বলেছেন:

আমার বউ বিয়ার আগে চাকরী করত, বিয়ার পর ছেড়ে দিছে। আর এখন চাকরী প্রসঙ্গ আনলে মাইন্ড করে......................খালি বসে বসে খাওনের ধান্দা!!!!!

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০২

নীলতারা বলেছেন: আপনার বউ ভালোই...
বসিয়েই খাওয়ান। আদর কাকে করবেন নিজের স্ত্রী ছাড়া..?

২০| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৪

ডিগবাজি বলেছেন: আমার বউ চাকরি করে , আমাকে টাকা পয়সা দেবেনা বলে, মাঝে মাঝে হুঙ্কার দেই( মজা করে) আসলে আমি কখনই তার কাছে টাকার হিসাব চাইনি। তবে চাকরির নামে অধিক প্রগতি পছন্দ করিনা ।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৪

নীলতারা বলেছেন: আমিও না।
প্রগতি পছন্দ। তবে দেশের এবং আমার। আর আমার প্রগতি-ই স্ত্রীর নয়? যেখানে আমি নিজে তার জন্য সব করতে রাজি, সেখানে সে কেনো আমার চাওয়ার মূল্য দিবেনা...?

তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজকে ঘৃণা করি...

২১| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৭

রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: লেখক @ প্লিজ ক্ল্যারিফাই করবেন কেন বউ কে চাকরি করতে দিতে চান না।
আর যারা মনে করেন চাকরি করলে বউ হবে সবার ভাবি তাহলে তো বলতে হবে দেবর তো হবেন আপনারাই। সো ভাবি হওয়ার ভয়ে বউ চাকরি বাদ দিলে, দেবর হওয়ার ভয়ে আপনিও ঘরে বসে থাকুন। শুধু এক তরফা দোষ দিলে তো হবে না।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৫

নীলতারা বলেছেন: আপনার জন্য ১৬ নাম্বার কমেন্ট।
দেখে নিন কষ্ট করে...

২২| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৯

দিপ বলেছেন: এইযে প্রেম করতাছি। ওর সাজেশন আনতে হলিক্রস , ভিকারুন্নেসা দৈড়াতেছি। হাজার হাজার প্রেক্টীকাল করতাছি। প্রতিদিন দুইটা দিয়া আসি নিয়া আসি। ও যদি চাকরি না করে তাহলে এর দাম কি?

বলেন?

চাকরি করবে এবং করবে?

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৬

নীলতারা বলেছেন: ও চাকরিও করবে। আপনাকে টাকাও পরিশোধ করবে... সাথে বোনাসও দিতে পারে কিছু...

বোল্ড করে দিলাম। মনে না রাখলে বে-ওকুফ হয়ে বাঁচতে হবে কিন্তু! সাবধান...

২৩| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৪

আকাশের তারাগুলি বলেছেন:
সমস্যা নাই।
তার ব্যক্তিগত ব্যপার।
চাকুরি করতো।
আবার করবে।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৭

নীলতারা বলেছেন: ভাই, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ব্যক্তিগত ব্যাপার বলে আলাদা কিছু কেনো থাকবে... ভালোবাসা বন্ধন তো এটা না...

আমার ভালো লাগেনা।

২৪| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৪

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: "দিপ বলেছেন: এইযে প্রেম করতাছি। ওর সাজেশন আনতে হলিক্রস , ভিকারুন্নেসা দৈড়াতেছি। হাজার হাজার প্রেক্টীকাল করতাছি। প্রতিদিন দুইটা দিয়া আসি নিয়া আসি। ও যদি চাকরি না করে তাহলে এর দাম কি? বলেন? চাকরি করবে এবং করবে ?"
ha ha po ge .........koydin por ter paiba botsho ;);)

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৮

নীলতারা বলেছেন: আমিও তা-ই বলার চেষ্টা করেছি ওনাকে... বেচারা! মায়া লাগলো এখন :((

২৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১০

জারনো বলেছেন:
" তোমরা ততক্ষন পর্যন্ত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হইয়ো না যতক্ষন পর্যন্ত না তুমি তোমার স্ত্রীর ভরণ পোষণে সক্ষম হও। আর একাধিক বিবাহ করিও না যদিনা তুমি তোমাদের স্ত্রীগণের প্রতি সম অধিকার বা সমান ভাবে সুযোগ ও সমঅধিকার দিতে অপারগ হও" এটি ইসলামরে বিধান এবং নির্দেশ সকল পুরুষের প্রতি। ইসলাম ধর্মে এও বলা আছে যদি তুমি বিবাহ যোগ্য হওয়া সত্বেও প্রয়োজনীয় সম্পদের অভাবে উপরোক্ত বিধান পালনে ব্যর্থ তা হলে তুমি রোজা রাখ। হিন্দু ধর্মে অবশ্য আতপ চালের ভাত খাবার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কেউ একজন আমার প্রতি খুব নাখোশ হয়ে আছেন। আমি তার প্রতি অনুরোধ করবো অনুগ্রহ করে ধর্মীয় ও বর্তমান প্রেক্ষিতে আমার যুক্তিগুলো পর্যালোচনা করে দেখবেন। তবে আমি সকল ক্ষেত্রেই ব্যতিক্রম রয়েছে তা উপেক্ষা করিনা।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৩

নীলতারা বলেছেন: ভাই, পরিস্থিতি খুব খারাপ!
অনেকেই পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করছেনা। কেনো জানেন... ? বেশির ভাগই স্ত্রীর চাকরি করা চায়না। কিন্তু সমাজে এটা বলাটা এখন অপরাধের পর্যায়ে পড়ে মনে হয়। তা-ই ইচ্ছা থাকলেও বলার উপায় নাই...

প্রগতিবাদকে শত ধিক! X( X(

২৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১২

দিপ বলেছেন: একটা কথা বলা হয়নি। যদিও আমি আপনাদের থেকে অনেক ছোট। তাই রেগে যাবেননা।

প্রথমে যে বিষয়টা গুরুত্বপুর্ন তাহলো সে বিশ্বাসি কিনা।
বা আপনি ভালোবাসতে অক্ষম কিনা।
আপনার ভালবাসায় ক্ষুদ থাকলে, সে ঘরে থাকুক আর বাইরে থাকুক যা হওয়ার তাই হবে।

প্রথমে বুঝতে হবে মেয়েটার মানসিকতা কি?

এখনকার না, বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতি হলো ১২ - ১৮ বছদের মেয়েদের আচরন তার সারাজিবনে প্রভাব ফেলে।
সেতা বুঝে নিন, টিন এজে আপনার বউ কেমন ছিল,

তখন যদি সে স্মার্ট থাকে তাহলে ঠিক আছে,
যদি কাউকে দেখে হয় তাহলে ঠিক নাই।

ভাইয়া আপনার ব্যাপারটা বুঝতে পারছি>>>>

৩৬% ডির্ভোজ হয় চাকরি করা নিয়ে,
ভাই চেতে না গিয়ে ভেবে কাজ করুন।

প্রিয় মানুষটির পাশে থাকতে না পারা বা সময় না পাওয়া সত্যি বেদনার ব্যাপার।

যাইহোক ভাইয়া আমি আমার বঊকে পুর্ন স্বাধিনতা দিব।

সে যা ইচ্ছা তাই করবে।

চাকরি করবে না ঘরে থাকবে তার ব্যাপার।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৭

নীলতারা বলেছেন: বউকে স্বাধীনতা আমরাও দেই। কিন্তু স্বাধীনতা-টা আগে বুঝতে হবে তো। রাসুল সা. বলেছেন, নারীদের জ্ঞান পুরুষের অর্ধেক। তো, স্ত্রীকে অধিকার দেওয়ার নামে যদি খেয়াল রাখাটা ছেড়ে দেন, তাহলে শয়তান রেডি হয়ে আছে... স্ত্রীকে কোথায় নিবে টের পাবেন না আপনি...

আসলে ইসলামে-ই একমাত্র মুক্তি। তথাকথিত তর্কবাদী না হয়ে প্রচুর পড়াশোনা করে আরো বেশি করে জানার চেষ্টা করুন... জানি, এতক্ষণে আমি বিপরীত স্রোতে পড়ে গেছি...

নো প্রোব, আমিই ঠিক... আর যারা ঠিক, তারা সংখ্যায় কম থাকে... ইতিহাস তা-ই বলে...

২৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৬

আনন্দক্ষন বলেছেন: শুধু এত টুকু জানি- আমি যেমন কষ্ট করে অনার্স করেছি, সেও তো সমান কষ্টই করেছে। তবে কেন বেচারীর সার্টিফিকেট কেবল আলমিরা বন্দী থাকবে?

অথবা, আমি যদি কেবল আমার বউ আর বাচ্চাদের একজন মা চাই তবে কেন একটা মাস্টার্স করা মেয়ে বিয়ে করে, সরকারের সাবসিডির টাকা নষ্ট করা। মেট্রিক পাশ মেয়ে বিয়ে করে, ঘরের সুখ ঘরেই রাখা ভাল! :-P :-P

তাহলে কি আবার ভাইয়ের সমাজে ঠিক স্টেটাসটা .....। :P

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৯

নীলতারা বলেছেন: ভাই, সুখ চাই...
ঝগড়া বিবাদ চাইনা। ভালোবাসার কোনো দাম নাই... ঘরে রাখতে চাই, ভালো লাগেনা... না লাগুক। চলুক ইচ্ছে মতো... একটা জীবনে আর কতো সুখ পাওয়া যাবে...

ধুর!

২৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৮

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: শিক্ষিত মেয়ে বিয়ে করবেন আর চাকরি করতে দেবেন না এইটা কেমন কথা হল?? সে এতো কষ্ট করে পড়াশোনা নিশ্চয় ঘরে বসে থাকার জন্য করেনি??

মূর্খ কাউকে বিয়ে করলেই হয় যে চাকরি করতে চাইবেনা।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:২২

নীলতারা বলেছেন: এখন আর উপায় নাই!
শিক্ষিত চাইছি- যাতে ভালোবাসার প্রখরতা থাকে... এখন দেখি উল্টো। ভালোবাসা এখন শর্তে বন্দি- চাকরি করতে দিবা তো?

শিট!!

২৯| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৮

দিপ বলেছেন: নীলতারা
আপনার পোষ্ট এর থিমতো এটা।



এটি একটি জরিপ পোষ্ট।
জরিপের বিষয় হলো- আসলে কী পরিমান পুরুষ মন থেকে চান তাদের স্ত্রী চাকরি করুক। বিষয়টি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে ভাবছিলাম। কিন্তু আসলে মেলাতে পারছিলাম না কিছুই।

আমার কেনো যেনো মনে হয়- আসলে কোনো পুরুষই মন থেকে চায়না তার স্ত্রী চাকরি করুক।

কিন্তু আমার মনে হওয়ার গুরুত্ব আমি বুঝতে পারছিলাম না। তাই এই পোষ্ট...


আমি আমার কথা বলতে এসেছি। উপদেশ শুনতে না।

আপনার কথাটা আমি অফ সাইটের বল হিসাবে নিয়ে ছেড়ে খেললাম।
বোল্ট হলেও সমস্যা নাই

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৩

নীলতারা বলেছেন: নারে ভাই উপদেশ দেয়ার আমি কে?

ভুল বুঝেছেন। তবু আমার কথায় এতোটুকুন কষ্ট পেয়ে থাকলে স্যরি...

৩০| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৮

একলা বগ বলেছেন: বউরে বসায় বসায় খাওয়াবেন না বলে যারা ফাল পাড়তেছেন তাদের উদ্দেশ্যে:

১। সত্যিকারের পুরুষমানুষ বউয়ের টাকায় খাওয়ার বা সংসার চালানোর চিন্তা করে না, একমাত্র অক্ষম এবং ধ্বজভংগ পুরুষই এইরকম চিন্তা করতে পারে, আরে ব্যাটা বউরে খাওয়ানোর মুরোদ নাই আবার বিয়া করতে চাস কেন? হালায় কত বড় ফাউল, বউরে ঘরের ভিতরে বাইরে সব যায়গায় খাটাইতে চায়

২। বউরে চাকরী করতে পাঠানোর পরে সারা জীবন ধরে বউয়ের ঝাড়ি খাইতে হইতে পারে (সব ক্ষেত্রে এইটা হবে না, তবে অনেক ক্ষেত্রেই এইটা হবে)

৩। স্বামী-স্ত্রী সারাদিন বাইরে থাকলে পোলাপাইন মানুষ করবে কে? কাজের বুয়া? কাজের মেয়ে? মায়ের কাছ থেকে বাচ্চা যেই শিক্ষা পাবে কাজের লোক সেই শিক্ষা দিতে পারবে?

৪। প্রেগনেন্সি পিরিয়ডে এবং সন্তান প্রসবের পর একজন চাকুরীজীবি মায়ের যেই বিশ্রাম এবং যত্ন দরকার সেইটার কি হবে? পেটে বাচ্চা নিয়ে আপনার বউকে অফিসে যাতায়াত করতে হবে, চাকরীর ধরন যদি খারাপ হয় (অর্থাৎ দৌড়াদৌড়ি থাকে) তাইলে তো কথাই নাই। পরে পেটের বাচ্চার গ্রোথ ঠিকমত হবে না, ভগ্নস্বাস্থ্য একটা বাচ্চার জন্ম হবে।

৫। ২০/৩০ বছর আগে আমাদের মা-খালারা যেই পরিবেশে চাকুরী করছেন এখনকার পরিবেশ তার থেকে অনেক খারাপ। অফিসের বস, কলিগ এদের ভিতরে অনেক লুল ফালানো নেকড়ে আছে, এদের মধ্যে আপনার স্ত্রী কিভাবে সারভাইভ করবে সেইটা চিন্তা করছেন? এদের অন্যায় আবদার না শুনার জন্য যখন আপনার স্ত্রীকে দিনের পর দিন রাত ১০ টা পর্যন্ত অফিসে ফালতু কোন অপ্রয়োজনীয় কাজ দিয়ে আটকিয়ে রাখবে বা এই ধরনের কোন মানসিক পীড়ন করবে তখন আপনি কি করবেন?

৬। আপনার স্ত্রী যদি দুর্ভাগ্যক্রমে হার্ড কোর ক্যারিয়ারিস্ট হয়, আপনাকে এবং আপনার ছোট্ট সন্তানকে ফেলে উচ্ছশিক্ষার আশায় ২/৪/৬ বছরের জন্য বিদেশে যায় তখনকার কথা চিন্তা করছেন?

আরো অনেক পয়েন্টে লেখা যায়, সময় না থাকায় এটুকুই লিখলাম।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৬

নীলতারা বলেছেন: আপনি যে সমস্যাগুলো দেখিয়েছেন- এগুলোই তাদের সুবিধা। সবগুলোর কথা বলবো না। শেষ সমস্যাটার কথাই বলি- ওরকম হলে তো নতুন কাউকে পাওয়া যাবে... অন্তত শরীরের চাহিদা তো মিটবে!

শালার প্রগতি... খেতা পুড়ি প্রগতির।

৩১| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৮

দিপ বলেছেন: শেষ কালে ইসলাম টানলেন। আগে বলতেন তাহলে ধারে কাছে আসতাম না।

আমি পড়াশুনা যথেষ্ট করেছি। অনেকে ভাবেন বয়সে ছোট হলেই সে জ্ঞানেও ছোট, ধারনা ভুল।

ভাই আমি জানতাম শেষ নবিও একজন মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন যিনি বেশ বড়কারের ব্যাবসায়ী ছিলেন। নবি নিজেও তার কাজে সাহায্য করতেন।


ভাই আপনার কাছে ক্ষমা চাই। ভাবেছিলাম মজাদার একটা জরিপ হবে।যে যার মতামত জানাবে। ভুল ধরারতো কিছু নেই।

যে যার চিন্তা ভাবনায় সেরা। স্বাভাবিক। আপনি ঠিক না আমি ঠিক সেটাতো দেখার কোনো প্র্যোজন এখানে ছিলনা।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৯

নীলতারা বলেছেন: ইট'স ওকে দিপ...

৩২| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩০

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: "ভালোবাসা এখন শর্তে বন্দি- চাকরি করতে দিবা তো? শিট!!" - হাহাপগে

আমার মনে হয় আপনার মত আপনি জানান কিন্তু এই ডিসিশন নেয়ার ভার তার উপরেই ছেড়ে দেয়া ভালো।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪০

নীলতারা বলেছেন: অবশ্যই... যার লাইফ, সেই কাটাক...

৩৩| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩১

মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: শিক্ষকতা ছাড়া আর কোন চাকরি আমার স্ত্রীকে করতে দিতে রাজি না। যদিও আমার এখনোও বিয়েই হয়নি।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

নীলতারা বলেছেন: আমার বউও শিক্ষকতার একটা চান্স পাইছে... আল্লাহ আল্লাহ কইরা এটা হইলে হালকার উপর দিয়ে যাইতো...

আপনার সাথে চাপের উপর সহমত...

৩৪| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৪

দিপ বলেছেন: আপনি ভুল একথা কেন বলেছেন।

আমরা কেউতো আপনাকে ভুল বলিনা।
আমারা শুধু নিজস্ব মতামত জানিয়েছি।
আপনি চাকরি করতে দিবেননা এখানে একটাধর্মপ্রিতি এবং চরম প্রেমের প্রকাশ পাচ্ছে।

কিন্তু তাই বলে আপনারটা ঠিক আমাদেরটা ভুল একথা না ভাইয়া।

আমাদের আবেগটাও বুঝতে হবে।
যাই হোক ভাইয়া ছোট কিন্তু বেশি বলে ফেললাম ক্ষমা করে দিবেন।

২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

নীলতারা বলেছেন: দিপ, এখানে আমি কে আর আপনারা কারা? বিভাজনে যান কেনো? আর আমি- আমি ঠিক বলে কী বুঝাতে চেয়েছি, তা আপনি বুঝেন নি... আর বারবার ছোটো বড়, ছোটো বড় করছেন কেনো?

আবেগকে তো আমি অস্বীকার করিনি...
ইট'স ইনাফ...

৩৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫২

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: @দিপ: শুধু আপনেরে একটা কথা জিগাইতে চাই। প্রেম করতে হইলে প্রেমিকার নোট, সাজেশন, ফটোকপি নিয়া আপনের দৌড়াইতে হইব কেন? আপনের প্রেমিকা স্বনির্ভর নয় কেন? এই রকম পরনির্ভরশীল একটা মেয়ে চাকুরী করব কেমনে? তখন তো ওনার লাঞ্চের টিফিন ক্যারিয়ার নিয়া আপনেরে দৌড়াইতে হইবো।

শুনেন, হাজার হাজার প্র্যাক্টিক্যাল কইরা দেয়ার নাম ভালোবাসা না, হাজার হাজার প্র্যাক্টিক্যাল করায়া নেওয়াটাও ভালোবাসা না। আপনার কথা শুইনা মনে হইসে, আপনে ইউজড হইতাসেন।


২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০০

নীলতারা বলেছেন: দিপকে বলছেন?
ওকে! বলেন...

৩৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫২

bijon007 বলেছেন: মানুষ কত খারাপ! বউ উচ্চশিক্ষা নিবে সেটাও তারা দিবেনা। আমরা কোথায় নারি অধিকারের কথা বলি?
একলা বগ@
২। আপনি বউরে ঝাড়লে কি হবে?
৩। চাকরি করেও পোলাপান মানুস করা যায়। আপনি খোজ নিয়ে দেখেন, তাদের পোলাপান আপনার আমার চেয়ে ভাল মানুষ হয়। আর কাজের বুয়া দিয়ে সানুষ করাব ক্যান, শালি আছে না, মা আছে না, শাশুড়ি আছে না?
৪। প্রেগনেন্সি পিরিয়ডে এবং সন্তান প্রসবের পর ছুটির ব্যবস্তা আছে্।
৫। এটার জন্য আমরা মানুষিকতার পরিবর্তন করি, মাইয়া দেখলেই লালা ফ্যালাইতে হবে এমন কেন?
৬। এই সময় বউকে হেল্প করার জন্য একটা লোক দিয়ে দেন।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৪

নীলতারা বলেছেন: নারী অধিকার কী? আমি আপনি এটাতে কতোটা স্পষ্ট? আমার মনে হয় আমরা এটাতে স্পষ্ট না...

নারী পুরুষ সমান। তবে যার যার জায়গায়। কেউ ইচ্ছে করলে কারো জায়গা নিতে পারবেনা। প্রকৃতি আমাদের সে ক্ষমতা দেয় নাই...

৩৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৪

পারভেজ আলম বলেছেন: হেহ। আপনেরা চাইলেই কি না চাইলেই কি? চাকড়ি করবে কি করবেনা সেইটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। চাকড়ি করা ব্যাক্তিত্বসম্পন্ন নিজ পায়ে দাঁড়ানো নারীদের বউ হিসাবে পাওয়ার এবং তারপরে মেইনটেইন করার যোগ্যতা যদি আপনের না থাকে তাইলে সেইডা আপনের সমস্যা।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৫

নীলতারা বলেছেন: মেইনটেন করার যোগ্যতার কথা বলছেন? কিছু বলার নাই এটাতে....

আসলে মন চায়না আমার বউ চাকরি করুক... হতে নিজের প্রব। কিন্তু চাইনা...

৩৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৬

জারনো বলেছেন:
নীলতারা ভাইঃ আপনি আপনার পোস্টে বলেছেন এটা একটা জরিপ পোস্ট! তা হলে আপনি মন্তব্যকারীদের মন্তব্যে রাগন্বিত হচ্ছেন কেন? আপনিও আপনার মত প্রকাশ করতে পারেন। পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্য আসবে আর এর ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে কত ভাগ পুরুষ তার স্ত্রীর চাকুরী পছন্দ করেন আর কত ভাগ " না"। আপনি পরে এ ব্যপারে একটা উপসংহারে সারমর্ম লিখে জানাবেন। আসলে স্ত্রীকে চাকুরী করতে দেওয়া না দেওয়া সম্পূর্ণ মানসিকতার ব্যপার। আমি যেমন চাইবো আমার সারাদিনের খাটুনির পর যখন কর্মক্ষেত্র থেকে বাসায় আসবো তখন এমন এক মায়াবতীর দর্শন আশা করবো যার আদর যত্ম মাখা অভ্যার্থনা আমার সারা দিনের কষ্ট এক মুহুর্তে প্রশান্তিতে ভরে যায়। সে যদি আমার মতো চাকুরী করে তা হলে তার কাছ থেকে তা আশা করা বা চাওয়া তার উপর জুলুম করার নামান্তর।
আবার যারা সংসারে বাড়তি সুখ সাচ্ছন্দের জন্য বউকে চাকুরী করাতে বাধ্য হন তাদেরকেও গুরুত্বের সাথে নিতে হবে। কারণ বড় বড় কথা বলা যাবে হয়তো কিন্তু প্রয়োজন কোন নিয়ম মানে না।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৭

নীলতারা বলেছেন: কই ভাই, কার উপর রেগে গেলাম..!

হ্যা, বুঝলাম...

৩৯| ২৩ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৬

আকাশ আমার সীমানা বলেছেন: ভালোবাসার ভীত শক্ত থাকলে যেকোন ডিসিশন নেয়া সহজ হয়ে যায়। নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা, শ্রদ্ধাবোধ থাকলে এসব কোন প্রশ্নই না।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৮

নীলতারা বলেছেন: ঠিক বলেছেন...

৪০| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৬

কলাবাগান১ বলেছেন: যারা বউকে চাকরি করতে দিতে চান না, উনাদের ব্লগগুলিকে ঘুরে আসুন..। দেখবেন maximum জামাত/বিনপি ঘেসা লোক... ডানপন্হির আসল রুপ...।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১২

নীলতারা বলেছেন: ভাই, রাজনীতি থেকে যতো সম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করি...
জামাত, বিএনপি আর আওয়ামী লীগ আপনি যা-ই হোন না কেনো, ওদের লাদা এখানে লাদতে আইসেন না প্লিজ...

ডানপন্থী-বামপন্থীর কী বুঝেন আপনি? আমি কিছু বুঝিনা, তবে আপনার চেয়ে ভালো বুঝি... আপনাদের সমস্যাটা আজব- ইসলামের নাম বা ইসলামের কাছাকাছি শুনলেই আপনাদের তলপেটে মোচর লাগে। আর ওমনি-ই আর সামলাতে পারেন না। যত্রতত্র লেদায়া দেন...

আফসোস!

৪১| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১০

পারভেজ আলম বলেছেন: জারনো@ বউ বলতে আপনে বুঝেন তাইলে সারাদিন খাটনির পরে বাসায় গিয়া যে আপনের সেবা যত্ন করবে সেইরকম একজন সেবাদাসী?

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৪

নীলতারা বলেছেন: জবাবটা জারনো-ই দিন...

৪২| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: অবশ্যই করবে।তবে বাংলাদেশের socio-economical conditon e mayera khub kom khetrei sob kisu samal diye job korte pare.tobe ami sobaike job er influenced korar try kori.amader seleder o uchit songsar er kaj e jototuku pari help kora

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৬

নীলতারা বলেছেন: ভাই, বড় সমস্যাটা পরিবেশের কারণে না। আমি চাই- আমার স্ত্রী পুরোপুরি সংসারী হোক। বাইরে চিন্তার জন্য আমি আছি...

তা ছাড়া, পরিবেশ যদি ভালো হতো। তাহলে অবশ্য ভালো সুযোগ ছিলো... আর সংসারের কাজে হেল্প? কেনো নয়... অবশ্যই...

৪৩| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৯

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: ব্যক্তিগত ব্যপার
আসলে খুলে না বললে ইদানিং খোলাশা হয় না।
চাইলে সে চাকুরী করতে পারে।
আমি যদি চাকুরী না করতে প্রেশার দিব তাহলে একখান বকলম কিংবা কর্মবিমুখ বিবাহ করলেই পারতাম। সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।

আশা করি আপনি একখান বকলম ও কর্মবিমুখ বিবাহ করিবেন। আর বিবাহ করিয়া ফেললে আরেক খান করতে পারে। হালি পুরন করতে চাইলেও পারেন

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৩

নীলতারা বলেছেন: আসল কথা ভাই- মানসিক কষ্টে আছি। আমি নিজে চাইতাম- চাকরি করলে সমস্যা কী? কিন্তু নিজের বউ যখন...? তখন-ই মনে হচ্ছে- নাহ... মনকে বুঝাতে পারছিনা...

৪৪| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪

দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: অবশ্যই চাকরী করা উচিত। একটা মানুষকের ১৬ বছর ধরে পড়িয়ে মে্ট্রিক-ইন্টার অনার্স পাশ করিয়ে যখন বিংশ শতাব্দীর মানব সভ্যতায় অবদান রাখার মত তৈরী করা হয়, তখন তাকে বসিয়ে রাখাটা অন্যায়, বিশেষ করে বাংলাদেশের মত কম শিক্ষিত দেশে তো বটেই।

পারিবারিকভাবেও একজন শিক্ষিতা চাকরিজীবী মা কোন অংশেই কম নন, এবং চাকরী করেও খুব ভালভাবেই বাচ্চা মানুষ করা সম্ভব।

অনেকেই বলছেন কর্মক্ষেত্রে ২ নাম্বার টাইপ লোকজনের কথা, সেটা কোথায় নেই বলুন? আপনি যেখানে চাকরী করছেন, সেখানেও কিন্তু ২ নম্বরী লোকের অভাব নেই, আপনার মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়া বা আপনাকে ঠকানোর বা আপনাকে সরিয়ে প্রমোশন বাগানোর লোকের তো অভাব নেই---তাই বলে কি আপনি চাকরী ছেড়ে দেন?

আপনার বৌ চাকরী করলে দেখবেন তিনিও হয়ে উঠেছেন একবিংশ শতাব্দীর একজন পরিপূর্ণ মানুষ, তার ব্যাক্তিত্বই তখন অনেক বেশী কনফিডেন্ট, এবং দেখবেন আপনিও মনে মনে এরকম একজন মানুষকে জীবন-সঙ্গী হিসাবে পেয়ে গর্ব বোধ করছেন।

ফ্যামিলি হিসেবে আপনারা অনেক রকম লড়াইয়ের ভেতর দিয়ে যাবেন---জমিজমা নিয়ে কিছু আত্মীয় স্বজনের সাথে, কখনো কোর্ট কাচারি, কখনো পরিবারের অসুস্থ কাউকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি---তখন দেখবেন আপনার ঐ ব্যাক্তিত্বসম্পন্ন বৌ-ই আপনার পাশে এক সুযোগ্য সহযোদ্ধা হয়ে আপনার সঙ্গ দেবেন, আপনার যুদ্ধে তিনিও আপনার পাশে দাঁড়িয়ে সমানভাবে লড়াই করে যাবেন।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৪

নীলতারা বলেছেন: ভাই, মন্তব্যটা ভালো লাগলো...
আমার বউ এমনিতেই আমার খুব ভক্ত। কিন্তু চাকরি করতে চাই বলে আমি খুব বুঝিয়েছে... এতে তার মাথা গেছে বিগড়ে...। জটিল অবস্থা যাচ্ছে এখন...
কিন্তু মন যে বুঝেনা... চাকরি কিন্তু আসলে অনেক কষ্ট।

৪৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭

একলা বগ বলেছেন: bijon007 বলেছেন: মানুষ কত খারাপ! বউ উচ্চশিক্ষা নিবে সেটাও তারা দিবেনা। আমরা কোথায় নারি অধিকারের কথা বলি?
একলা বগ@
২। আপনি বউরে ঝাড়লে কি হবে?

বউয়ের দরকার কি জন্য সেইটা আগে বলেন। চাকরী কইরা আপনের সংসারের জন্য মাল কামাই কইরা দিব আর আপনে গায়ে বাতাস লাগায়া ঘুরবেন এইজন্য? যদি এইজন্য হয় তাইলে বউয়ের ঝাড়ি খাইবেন, সমস্যা নাই।


৩। চাকরি করেও পোলাপান মানুস করা যায়। আপনি খোজ নিয়ে দেখেন, তাদের পোলাপান আপনার আমার চেয়ে ভাল মানুষ হয়। আর কাজের বুয়া দিয়ে সানুষ করাব ক্যান, শালি আছে না, মা আছে না, শাশুড়ি আছে না?

মা শাশুড়ি কেউ না থাকলে কি হইব? এখনকার দিনে তো বিয়া কইরাই লোকে বউ নিয়া আলাদা হইয়া যায়।


৪। প্রেগনেন্সি পিরিয়ডে এবং সন্তান প্রসবের পর ছুটির ব্যবস্তা আছে্।

ছুটি কতদিন সেইটা জানেন? ৪-৬ মাস, শুধু প্রেগনেন্সি পিরিয়ডের জন্যই এই ছুটি দরকার, আর বাচ্চা হওয়ার পরে আরো কমপক্ষে এক দেড় বছর ক্রিটিক্যাল পিরিওড ছুটি তো দরকারই। একটা এক দুই বছরের বাচ্চা মা থাকার পরেও সারাদিন মায়ের আদর থেকে বন্চিত হচ্ছে, এই ব্যাপারটা আপনার কাছে খুব ভাল মনে হয়?

৫। এটার জন্য আমরা মানুষিকতার পরিবর্তন করি, মাইয়া দেখলেই লালা ফ্যালাইতে হবে এমন কেন?

আপনের সাথে এই পয়েন্টে সহমত। মাইয়া দেখলে লালা ফালানোর মানসিকতার পরিবর্তন দরকার। কিন্তু ফ্যাক্ট হইল লালা ফালাইন্না পাবলিকের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়তেছে এবং বাড়তেই থাকবে।

৬। এই সময় বউকে হেল্প করার জন্য একটা লোক দিয়ে দেন।

বউ পিএইচডি করতে বিদেশে গেলে হেল্প করার লোক কার দরকার বউয়ের না আপনের বাচ্চার? আর বাচ্চার লোক দরকার হইলে কারে দিবেন? মা- শাশুড়ি? যদি না থাকে তাইলে কাজের লোক? খোলাসা কইরা কন।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৬

নীলতারা বলেছেন: বিজন, শুনতে পাচ্ছেন..?

৪৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলতারা,
কথাটি শুধুমাত্র আপনার স্ত্রীকে নিয়ে নয় । আপনি নিশ্চয়ই, আপনার বউ চাকুরী করবে কি করবেনা এটা জানতে চাননি ? প্রশ্নটি" ষ্ত্রী"দের চাকুরী করা না করা নিয়ে একটি জরিপ । সেটার জবাব দিয়েছি । জারনো ও এই কথাই বলতে চেয়েছেন ।
আপনার ক্ষেত্রে হয়তো আপনার স্ত্রীর চাকুরী বা অর্থনৈতিক লাভ -অলাভের প্রশ্নটি নেই । কিন্তু একজন "মানুষ" হিসাবে তার কিছু একান্ত স্বাধীনতা থাকার কথা । অবশ্য আপনার স্ত্রীকে বুঝতে হবে কতোটুকু স্বাধীনতা তার ভোগ করা উচিত । আর আপনাকে বুঝতে হবে- আপনি আদৌ সত্যিকার শিক্ষিত কিনা, সবার সমঅধিকারে বিশ্বাস করেন কিনা, মনের কোনায় থাকা সামন্তবাদী এবং পুরুষতান্ত্রিক স্বৈরাচারী ধারনা ঝেড়ে ফেলতে পেরেছেন কিনা ইত্যাদি ।
আসলে আপনার মানসিকতায় যদি গন্ডোগোল না থাকে তবেই দেখবেন কোন্ও কিছুই খারাপ নয় । যেহেতু আমাদের মন-মানসিকতায় আমরা নেহাতই চরম দরিদ্র তাই আমরা যেমনটি ভাবি, তেমনই দেখতে সাচ্ছন্দ বোধ করি এবং মনে হয় সবাই ই তাই । এটি কোনো মতেই সুস্থ্য মানসিকতা নয়। যে ভালো মানসিকতা আছে বলে আমরা গর্ব করি তা কিন্তু পরীক্ষায় বসলেই বুঝতে পারা যায়, আছে কি নেই ........

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:২০

নীলতারা বলেছেন: ভালো ও সুস্থ্য মানসিকতা কাকে বলে?
মানুষ হিসেবে একান্ত স্বাধীনতা থেকে আমি নিজে বঞ্চিত হয়ে গেলেও আমার স্ত্রীকে আমি বঞ্চিত হতে দিবো না। কিন্তু সেটা কতোটুকু... প্রতিটি স্ত্রীর কি কর্তব্য নয় তার স্বামীর ভালো লাগা মন্দ লাগার মূল্য দেয়া? এখন স্ত্রী যদি ভুল বুঝে সেটা না দেয়, তবে কি আমি তাকে সেটা বুঝাতে পারবোনা...? নাকি তাকে বুঝাতে গেলেও তার স্বাধীনতা হরণ হবে?

আপনি আসলে চিন্তায় চেতনায় আমাকে আরো উদার হওয়ার পরামর্শ দিতে চাইছেন বোধহয়। কিন্তু আমি এতো উদার হতে পারবোনা। আমি আমার স্ত্রীকে আমার বাড়িতে এবং আমার সান্নিধ্যে রাখতেই বেশি পছন্দ করি...

৪৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩

ব্লগে নতুন বলেছেন: আজকের দিনে বউ চাকরি না করলে সংসার কেমনে চলবো ভাই!!!!!!!!

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:২২

নীলতারা বলেছেন: সংসার চলাতে কোনো প্রবলেম নাই তো ভাই...

৪৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:০১

বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বউ চাকুরি করুক চাই কিন্তু ইদানিং ভরসা পাচ্ছি না।চারিদিকে এত উলটাপাল্টা ঘটনা ঘটতেছে।

২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৩

নীলতারা বলেছেন: এ ভয় তো আছেই... গলা টিপে আছে একেবারে।

৪৯| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:৩৫

দিপ বলেছেন: @ঠোঁট কাটা বন্ধু

ভালবাসা মানে আপনার কাছে কি? তা আমি জানিনা।
আমার কাছে ভালবাসা মানে দায়িত্ব।

মেয়েটা সারাদিন স্কুল, কোচিং সেরে এসে ওকে যদি সাজেশনের জন্য ছুটতে হয় তাহলে আমার দরকার কি?

রাস্তায় বেড়লে বেজন্মাগুলোর চোখ দিয়ে যে লোভ বের হয় তা সামলাতে আমার ওর সাথে কোচিং এ যেতে হয়।

আমার মা আমাকে বলার আগে আমি মাকে বিভিন্ন জিনিষ এনে দেই, তাহলে আমার মা আমাকে ঈঊসড করছে।

ওর প্রক্টিকাল করাটা একটা দায়িত্ব। আর এগুলোকে ইউজড ভাবেন দেখেই আপনাদের মেয়েরা ছাকার উপর রাখে। আপনার হয়তো হয়নি।
ধৈর্‍্য ধরেন। হবে.।।

মেয়েদের উপর থেকে সন্দেহ ঊঠিয়ে নিন।

বাইরে গেলে অন্ন পুরুষের সাথে ঘেষাঘেষি করবে তা ভাবিনা?

আমার প্রেমিকাকে না দেখেই একটা সন্দেহ করে বসলেন যে আমি ইউসড।
কত সিম্পল ধারনা>>>


ভাই দৃষ্টি ভঙ্গি চেঞ্জ করুন, ধারনা চেঞ্জ করুন, মেয়েরা ঠিক থাকবে.।

সমস্যা কিন্তু আমাদেরই(পুরুষদের)
একটা ছেলের মাঝে পরিপুউরনতা পায়না দেখেই কিন্তু আর একজনের কাছে যায়। আমরা ধরে রাখতে পারিনা, দোষ কেন ওদের হবে।

আর একটা কথা আমার মাঝে এমন কিছু নাই যাতে আমি ইউসড হতে পারি।



২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৫

নীলতারা বলেছেন: রাস্তার বেজন্মাদের ভয়ে আপনি তার সাথে কোচিঙয়ে যান! ভালো কথা। কিন্তু যখন সে চাকরি করবে, তখন কী করবেন...?

তার প্র্যাক্টিক্যাল করা আপনার দায়িত্ব!? ভালো। তবে আপনি যে তাকে পঙ্গু করে দিচ্ছেন, এটা যেনো সে না জানে... জানলে কিন্তু ভালো কিছু হবেনা..

আফটার অল; গো এহেড..!

৫০| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৬

গ্রাম্য মেয়ে বলেছেন: নীল তারা@ আমার স্বামি আর আমরা দুই জন ই জব করি। স্বামী রত্নটি নিজেই উদোক্তা । তাঁর সংসার চালাতে কষ্ট হয় বলে না আমি কাজ ভালবাসি বলেই কাজ করি। দুজনের পড়াশুনা , ভাললাগা, স্বপ্ন দুজনেই শ্রদ্ধাসহ মেনে নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া শেষে আমি শুধু গিন্নি হয়ে যাই এটা সে যেমন চায় না তেমনি আমি ও চাই না আমার ক্যারিয়ার নিয়ে স্বপ্নটা ধুপ করেই নিবে যাক।

সারাদিন অফিস করে আমি ফিরি সন্ধ্যায় আর ও ফিরে রাতে। সংসারের খুঁটিনাটি সব করতে হয় আমাকেই। এমনকি স্বামীর অফিসের অনেক কাজ । প্রতিদিন ঘরে বাইরে কাজ করতে হয়। হিন্দি সিরিয়াল বা খবর দেখি দুজন মিলেই কাজের পরে। ফেসবুক, ইয়াহ, জিমেইল, ব্লগ সব ই হয় কাজের পরে দুজন মিলে।

প্রতিদিনকার খুনসুটিতে আমরা আছি বেশ ভাল। আলহামদুল্লিল্লাহ। আমাদের সুখের ঘাটতি নেই। সাপ্তাহিক ছুটিতে আত্মীয়দের সময় দেই আর ঘুরে বেড়াই।

চাকুরি করলে সংসারে অশান্তি হয় না বরং না করলেই সন্দেহ আর সময় দেয়া না দেয়া নিয়ে ক্যাচাল হয়, অশান্তি বাড়ে ।

২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৭

নীলতারা বলেছেন: আমারাও আপাতত ভালো আছি। আপনাদের মতোই... এই যে পোষ্টটা, এটা নিয়ে রীতিমত গবেষণা হচ্ছে ঘরে... ফলাফল কী হবে বুঝে গেছি... অধিকাংশই চায়- চাকরি করুক। কিন্তু আমি কেনো যেনো পেরে উঠছি না... তবে, হয়ে যাবে...

৫১| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৯

জারনো বলেছেন: পারভেজ আলম বলেছেন: জারনো@ বউ বলতে আপনে বুঝেন তাইলে সারাদিন খাটনির পরে বাসায় গিয়া যে আপনের সেবা যত্ন করবে সেইরকম একজন সেবাদাসী?

যদি কোন স্ত্রী তার স্বামীর যত্ন করে, তার প্রয়োজনটাকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে আর তা যদি হয় আপনার ভাষায় সেবাদাসীর কাজ তা হলে পৃথিবীতে ভালোবাসা অসাড় হয়ে যেতো। কেউ বিয়ে করে ঘর সংসার করতে ব্রতী হতো না। পয়সা দিয়ে ভালোবাসা আর সেবা যত্ন কিনে নিতো। ভাবতে কষ্ট হয় সেবাদাসীর যত্ন আর স্ত্রীর যত্নের কোন বিভাজন দেখতে না পাওয়ায়। মায়ের ভালোবাসা আর গৃহকর্মীর ভালোবাসা এক করে ফেলার কারণেই আজ আমাদের প্রজন্ম মা বাবাকে সম্মান করেনা। পিতামাতা অবাধ্য হয়, অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়ে। কারণ তারা বাবা মায়ের ব্যস্ততার দরুন তাদের সংস্পর্সে আসার সুযোগ হয়নি। তাই পিতা-মাতার দ্বায়িত্ব পালন করেনাই বলেই তারা আজ ছেলে মেয়েদের কাছে আপনার কথায় সেবা দাস বা দাসীতে রূপান্তরিত হয়েছে। স্ত্রী সারাদিন কর্ম ক্ষেত্রে থাকার দরুন স্বামী স্ত্রীতে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয় তা পূরণের জন্য বিকল্প পথে পা বাড়ায় আর তখনই দেখা দেয় সংঘাত যার পরিণতির প্রমান সমাজে ভূরি ভুরি। অথচ স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়েও এই সমস্যা এত প্রকট আকার ধারণ করে নাই।
থাকুন ভাই আপনার আপনাদের প্রগতিবাদী চিন্তা নিয়ে, আমি অন্তত চাই সারা দিন খুটুনির পরে স্বামীর পথ চেয়ে থাকা সেই নারীর কোমল ও মধু মাখা যত্নের প্রতিক্ষায় যার অকৃত্তিম ভালোবাসার পরশে থাকবে পরবর্তী দিনের কর্ম উদ্দিপনা।

২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪০

নীলতারা বলেছেন: আমিও আসলে তথাকথিত প্রগতিকে বিশ্বাস করিনা। আমি চাই- আমার স্ত্রীর ভালোবাসা, পরিপূর্ণরুপে... ব্যস্ততা যে কী যন্ত্রণার, আমি ভুল করেও চাইতে পারিনা- সে যন্ত্রণার সাথে পরিচয় হোক।

টেনশন আমার থাক, আর তা দূর করে আমাকে উদ্দিপ্ত রাখার দায়িত্বটা স্ত্রী নিক...

৫২| ২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৩

অিপ্রয়ংবদা বলেছেন: বউ লেখাপড়া করলেই চাকরি করতে হবে আর চাকরি করতে না পারলে বিদ্যার্জনের স্বার্থকতাই শেষ, এ কথা আপনাদের কে বলেছে। আসলে যারা নারী স্বাধীনতার কথা বলে বউ এর চাকরির কথা বলছে তারাই সবচেয়ে বেশী নির্যাতন কারী। কারন দুই জন অফিস থেকে আসলে এরাই বলে একটু ঠান্ডা পানি দাও তো, আজ বৃষ্টি একটু খিচুড়ি রান্না কর। দেখা যায় সারাদিন চাকরি করার পরও সকল সাংসারিক কাজ ঠিকই মেয়েদের করতে হয়। অফিস থেকে বাসায় আসার পর আমার যে পরিমান ক্লান্ত লাগে, আমি এ ক্লান্তিতে ওকে ফেলতে পারবনা ভাই।

এটা ঠিক না। তারা থাকবে ফুলে ফুলে, কঠিন দুনিয়ার যান্ত্রিক যন্ত্রনা থেকে যতটা পারা যায় ওদের দূরে রাখিনা।

২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৩

নীলতারা বলেছেন: আমিও আপনার মতোই চাই। আর এতেই নাকি নারী-বিদ্বেষী হয়ে যাচ্ছি... কিন্তু, কেউ বুঝনা- আরে নারী বিদ্বেষী কিভাবে হলাম? আমার মাকে আমি সম্মান করি, আমার বোনকে আমি স্নেহ করি, আমার স্ত্রীকে আমি দুধে-ভাতে রাখি... তাহলে কিভাবে আমি নারী বিদ্বেষী..?

কঠিন দুনিয়ার উত্তাপে থেকে আমি আমার প্রিয়তমা কে দূরে রাখতে চাই, এটাই আমার দুর্বলতা!

৫৩| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০২

ইংলা বলেছেন: পড়াশোনা করা ভালো, পোলাপান মানুষ করতে কাজে দিবে। মূর্খ মায়ের পোলাপান মূর্খ হতেও পারে। কিন্তু চাকরি করুক - এটা চাই না।

২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৫

নীলতারা বলেছেন: মুর্খ মায়ের সন্তান যদি মুর্খই হতো... তাহলে আমরা আজ শিক্ষিত হতে পারতাম না। আমার মা তো স্বল্প শিক্ষীত, কই আমি তো মুর্খ হইনি! আমি স্বল্প শিক্ষিতও না... তবে..?

চাকরি করুক, চাইনা...

৫৪| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৭

মারভিন বলেছেন: চাই
View this link

৫৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

টাক্কা বলেছেন: আমার দৃষ্টিভংগী এরকম - যদি আর্থিক সমস্যা থাকে তবে স্ত্রী'র চাকরী করতে কোন সমস্যা দেখি না। কিন্তু যদি যথেষ্ঠ আর্থিক সচ্ছলতা থাকে তবে স্ত্রীর চাকরি না করলেও চলে। কারণ দেশে বেকারত্বের যে দশা তাতে ঐ পজিশনে কোন ছেলে যদি চাকরিটা পায় তবে ঐ ছেলের বদৌলতে একটা ফ্যামিলি স্টেবল হবে। আর স্ত্রী অবসর সময়ে বুটিক ব্লক সেলাই ইত্যাদি ক্রিয়েটিভ কিছু বাসায় বসেই করতে পারে।


২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৬

নীলতারা বলেছেন: সুন্দর চিন্তা... কিন্তু তথাকথিত প্রগতিশীলরা মুখ টিপে হাসবে...

আমার পছন্দ হয়েছে..।

৫৬| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলতারা,

লিখেছেন - "ভালো ও সুস্থ্য মানসিকতা কাকে বলে?"

আপনার নিক এ র এই লেখাটি - "নীল ভালো লাগে, ভালো লাগে নীলমেয়ের ভালোবাসা, আর ভালো লাগে..."র মতো আপনার স্ত্রী যদি লেখে - "লাল ভালো লাগে, ভালো লাগে রঙ্গীন ছেলেদের ভালোবাসা, আর ভালো লাগে..." তাতে যদি আপনার রক্ত গরম না হয় তবে বুঝবেন আপনি "ভালো ও সুস্থ্য মানসিকতা"র অধিকারী ।

প্রতিটি মানুষকেই প্রতিটি মানুষের উচিৎ মূল্য দেয়া । এটা কেবল স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যেই কেবল থাকতে হবে এমোন আশা করা ঠিক নয়। এটুকু বোঝার মতো মানসিকতাই "ভালো ও সুস্থ্য মানসিকতা " ।

হয়তো জীবনের কঠিন কোন অভিজ্ঞতা থেকে আপনার এমোন ধারনার জন্ম। আপনার সমব্যথী হ্ওয়া হয়তো চলে কিন্তু ভুল ধারনাগুলো ভেঙ্গে দেয়াটা হবে বন্ধুসলভ ।
নিজের মতো করে বাঁচুন । জীবনটা খুব ছোট । একে অহেতুক নিয়মের বেড়াজালে বেঁধে কষ্ট পাবেন না ।

(আজ এখোন তাড়া আছে খুব, কাজের চাপ তাই এখানেই ছেড়ে দিলুম ।ভবিষ্যতে আবার কথা হবে । ভালো থাকবেন ।)

২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫১

নীলতারা বলেছেন: আসলে আমার ব্লগের ওই লেখাটা আমার স্ত্রীর উদ্দেশ্যেই। বিশেষ করে নীলমেয়ের ব্যাপারটা। আমি আমার স্ত্রীকে নীলমেয়ে বলি...

আমি অবশ্যই তার চাওয়াকে মূল্য দেই।

আসলেই বড় কঠিন অভিজ্ঞতা থেকে আমার বোধ এমন হয়েছে। মেন্টালি সিক হয়ে যাচ্ছি বোধ হয় দিন দিন...

আপনার বন্ধুসূলভ মন্তব্যে ভালো লাগছে। আসলে জীবন অনেক ছোট, আমি নিজেও চাইনা এই ছোট্ট জীবনটা জটিল হয়ে উঠুক...

আবারও কথা হবে আশা করি। ধন্যবাদ...

৫৭| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬

জারনো বলেছেন: বউ চাকরী করবে না বাসাতে থেকে স্বামী সন্তানের যত্ন নিবে অর্থাৎ সংসার জীবন পালন করবেন তার পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি থাকবেই। কেউ থাকবে বউয়ের চাকুরী করার পক্ষে আবার অন্য দল বিপক্ষে। তবে এক খানে উভয়ের মিল সেটা হলো বউ চাকুরী করলেও ঘরের কাজও তাকে সামলাতে হবে। পুরুষটি অফিস থেকে ফিরলে তার চা নাস্তা, রাতের খাবার তাকেই তৈরী করতে হবে, অতিথি আপ্যায়নের দ্বায়িত্ব ও তার। পুরুষটি দিব্যি বাসায় বাতাস খেয়ে টিভি দেখলেও তাদের সন্তানদের পড়ালেখার তদারকিও নারী করবে। কোন দলটি এটা চান না বুকে হাত দিয়ে বলুন? এখানেই সব পুরুষ এক দলের। একটা গল্প বলি শোনেনঃ

" এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।"

আমাদের স্ত্রীরা চাকুরী করার বিপক্ষে অবস্থান থাকলেও তাদের আদর যত্ম পেতে বা তাদের উপর সকল দ্বায়িত্ব চাপিয়ে দিতে আমারা সকলে এক পক্ষ।


২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৫

নীলতারা বলেছেন: এখানেই কি আমাদের মানসিক দৈন্য ফুটে উঠেনা...?

৫৮| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৪২

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: আমি তো ওরে চাকরি করার লেইগা রিতিমতো ঠেলাঠেলি শুরু করছি!

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৭

নীলতারা বলেছেন: করেন। যদি তাতে শান্তি আসবে মনে করেন...

৫৯| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৫১

শ।মসীর বলেছেন: একটা শিক্ষিতা মেয়ে সর্বোচ্চ ডিগ্রী নিয়ে ঘরে বসে থাকবে এই বিষয়টাকে কিভাবে জাস্টিফাই করেন।

আপনার জন্য ভাত রান্না, কাপড় ইস্ত্রী করে রাখা এইসব কাজের জন্য শিক্ষারত কোন দরকার নেই।

বরং আলোচনা করেন বউ হিসেবে শিক্ষিত মেয়ে চান না অশিক্ষিত !!!!

যদি শিক্ষিত মেয়ে চান, যাকে রাস্ট্র লাখ লাখ টাকা খরচ করে পড়িয়েছে, তার ডিসিশান তাকেই নিতে দিন।

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৯

নীলতারা বলেছেন: অবশ্যই তার ডিসিশন সে নিজেই নিবে। কিন্তু তাতে যদি আমার ভালো লাগার বিষয়টাকে প্রাধান্য সে না দেয়, তবে আর সম্পর্কের ভ্যালু কই?? সে করুক যা ইচ্ছা, তবে আমার চাওয়া একটু মূল্য দিতে আপত্তি থাকবে কেনো?

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...

৬০| ২৩ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:১২

নীল বরফ বলেছেন: আমার টা করে।নিজের আয় তো আত্মবিশ্বাস ।কত বড় যে নেটওয়ার্ক করে ফেলছে!।এখন এর সাথে PH.D করবে বলে পণ করেছে।

আমার উনি টাকা জমাচ্ছে আগামী বছর আমাকে jeep wrangler & 300++ mm lens with CANON.

আর আমি বাড়ির জন্যে।

জাস্ট বুঝুন কত বড় সাপোর্ট।

একা একা করতে গেলে আমার আরও বছর বিশেক লাগতো।সাথে হাজারো গ্যানজ্যাম।

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২০

নীলতারা বলেছেন: আহা!
ভালো লাগলো...

৬১| ২৩ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:১৭

মাহবু১৫৪ বলেছেন: চাকরি করুক বা না করুক সেটা আমার কাছে কোন বিষয় না। বিষয় হল তাকে মাস্ট বি সংসারের কাজটাও করতে হবে। আর এ থেকে নিস্তার নাই।

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২২

নীলতারা বলেছেন: সেটা তো মাস্ট-ই...
ঠেলা সামলাক তারা...

৬২| ২৪ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৭

মামন বলেছেন: apni ai vidio ta sonen atate apanr ans ace
purata mon diye sonen tobe apnar uttor seser dike roye ok?
Click This Link

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৩

নীলতারা বলেছেন: স্যরি ভাই!
আমার নেট কানেকশন স্লো... আর ভিডিও দেখার সময়ও নাই.. সো..!

৬৩| ২৪ শে জুন, ২০১১ রাত ১:২৯

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: দিপ বলেছেন: মেয়েটা সারাদিন স্কুল, কোচিং সেরে এসে ওকে যদি সাজেশনের জন্য ছুটতে হয় তাহলে আমার দরকার কি?

=p~ =p~ =p~ =p~
হ, খাঁটি কথা কইসেন। আপনার দরকার হইল নোট আইনা দেয়া, সাজেশন আইনা দেয়া, বডিগার্ডের মতন পাহারা দিয়া প্রেমিকারে কোচিংয়ে দিয়া আসা। যে মাইয়া প্রেম করে না, যে মাইয়ার কপালে আপনের মত দায়িত্ববান বডিগার্ড নাই, হেরা তো পাশও করে না, ভালো কোথাও ভর্তিও হয় না!

দিপ বলেছেন: ওর প্রক্টিকাল করাটা একটা দায়িত্ব। আর এগুলোকে ইউজড ভাবেন দেখেই আপনাদের মেয়েরা ছাকার উপর রাখে।

প্র্যাক্টিক্যাল কইরা না দিলে মাইয়া ছ্যাকা দিবো? আর সেই ভয়ে আপনে হাজার হাজার প্র্যাকটিক্যাল করতেসেন? ভাই আপনের মেরুদন্ড কি পেলাসটিকের নাকি? প্র্যাকটিক্যাল না করার অপরাধে কোন মাইয়া আমারে ছ্যাকা দেবার বহুত আগে ঐ মাইয়ারে কমু আপনের মত একজন দায়িত্ববান বডিগার্ড খুইজা নিতে।

দিপ বলেছেন: মেয়েদের উপর থেকে সন্দেহ ঊঠিয়ে নিন।

আমি সন্দেহের কথা কই নাই। আমি স্বনির্ভরতার কথা কইসি। আপনের প্রেমিকার পাশ করার লাইগা যদি আপনের নোট, ফটোকপি লইয়া দৌড়াইতে হয়, তাইলে আপনে আইজকা মইরা গেলে ঐ মাইয়া আপনের মত আরেকজন দায়িত্ববান লোকেরে খুজবো নোট আইনা দেয়ার লাইগা। না হইলে তো পাশ করব না।

দিপ বলেছেন: একটা ছেলের মাঝে পরিপুউরনতা পায়না দেখেই কিন্তু আর একজনের কাছে যায়। আমরা ধরে রাখতে পারিনা, দোষ কেন ওদের হবে।

নোট আইনা দিলেই একটা ছেলে পরিপূর্ণতা লাভ করে? আর আইনা না দিলে মাইয়া পরিপূর্ণতা খুইজা না পাইয়া আরেক পোলার কাছে যায়? হা হা ম গে।
ধন্য আপনার পরিপূর্ণতা।


২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৪

নীলতারা বলেছেন: দিপ, পড়ে নিন...

৬৪| ২৪ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৬

দিপ বলেছেন: @ঠোঁট কাটা বন্ধু@ আপনি একটা চতুর্থ মাত্রার বোকা। কি কথা বলি আর কি বুঝেন। তর্ক করা বা জেতার জন্য কোনো কথা বলবেন না। জাশট আলোচনা। ক্লিয়ার?
প্রথমেই বলেছি আমার কাছে ভালবাসা মানে দায়িত্ব।
আপনি বলেন আপনার কাছে কি?

ডেটিং এ যাওয়া। সারাদিন কোলের মধ্যে নিয়ে বসে থাকা আর দিন রাত ফোনে কথা বলা। উত্তর দিবেন?

আচ্ছা ভাই আড্ডায় থাকলে আপনি বন্ধুদের জন্য মাঝে মাঝে সিগারেট এনে দেননা। বা ঝাল্মুড়ি বা অন্যকিছু ?

কিরকম গাধা টাইপ মানসিকতা আপনার।

আর ভেবে নিলেন যে ও আমাকে আনতে বলে আমি অনিচ্ছাসত্তে এনে দেই।
এটা না ।
ও চাওয়ার আগেই আমি ওকে এনে দেই। এটা ভালোবাসার বহির্প্রকাশ।

সারাদিন আমার সাথে থাকে, ওর কি দরকার আমার থেকে কেউ ভাল জানেনা।


ভাই আপনার কি মাথা ঠিক আছে। কি বলছেন আপনি নিজে জানেন। আমি আমার গার্লফ্রেন্ডকে সাজেশন এনে দেই এতে খারাপের কি দেখলেন? বা মেয়েটাকে কেন খারাপ ভাবছেন।
অন্য মেয়েদের বাবা মা ভাই বা অন্য কেউ সাহায্য করছে। স্বাভাবিক।

প্রাক্টিকাল করে না দিলে ছাকা দিবে এই কথা আমি কখন বললাম?
বলেছি দ্বায়িত্ত নিতে ভয় পান বা এড়িয়ে যান এটাই মেয়েরা সব থেকে অপছন্দ করে। সে কারনে ছাকা খাওয়ার একটা সমুহ সম্ভাবনা রয়েছে


সে যথেষ্ট স্বনির্ভর, কয়দিন আগেও স্কুল থেকে মালয়শিয়া ঘুরে এসেছে একা। আমি মারা গেলে সে কি করবো এটা দিয়া আমি করবো? বেচে থাকতে কিছু করছে এটাই বেশি।

বারবার আপনি গাধার পরিচয় দিয়েছেন। শুধু নোট এনে দেওয়াটা কে তুলে কেন ধরছেন। এইযে আপনার কমেন্টের জবাব দিলাম এটা একটা দায়িত্ত। আপনি দিবেন এটাও আপনার একটা দায়িও্ব।

আজ আপনি মেয়ের শারিরিক চাহিদা মেটাতে অক্ষম। ৫ মিনিটের বেশি পারেননা। আপনার পাশে সে কেন থাকবে।

আপনি সারাদিন তাকে সময় দেননা সে কেন থাকবে।

মেয়েদের কি দাসি পেয়েছেন যে সারাদিন আপনার অপেক্ষায় থাকবে।ওদের নিজেদের মতামত জানাতে তঃনা হওয়া লাগেনা। আরব সমাজে এমন হতো। এখন হবেনা। ২০১১ তে আছেন।

আমি চাইনা আপনার সাথে এই ব্যাপারে তর্ক করি। কারন আপনার জ্ঞানের গতি যে বেশিদুর না তা আচ করে ফেলেছি। ব্লগে এই একটা সমস্যা আগাছাগুলোকেও বিশাল স্বাধিনতা দেওয়া হয়। উলটা পালটা বলতেই থাকে।

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৬

নীলতারা বলেছেন: দিপ, আপনি ক্যাচাল বন্ধ করলে আমার পোষ্টটা বাঁচে...

৬৫| ২৪ শে জুন, ২০১১ রাত ১১:৪০

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: @দিপ: যান ভাই, ব্লগিং না কইরা, আপনার প্রেমিকার বাথরুমের বদনায় পানি ভরা আছে কিনা দেইখা আসেন, না থাকলে পানি ভইরা দিয়া আসেন। এইটাই এখহন আপনার জন্য সবচাইতে বড় দায়িত্ব।

দিপ বলেছেন: আজ আপনি মেয়ের শারিরিক চাহিদা মেটাতে অক্ষম। ৫ মিনিটের বেশি পারেননা। আপনার পাশে সে কেন থাকবে।

আমি মেয়ের শরীরিক চাহিদা মেটাতে অক্ষম নাকি সক্ষম, এই প্রসঙ্গে একটা কথা মুখে আইসা গেসিল, ব্লগে বললাম না, আপনের মাথায় যদিও ঘিলু নাই, তবুও আশা করি বুঝবেন।

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৭

নীলতারা বলেছেন: দিপ...
আরো বড় হোন...

৬৬| ২৫ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:১০

কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আমার যোগ্যতা আর ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই চাকরি করবো। স্বামীর মন কি চাইলো না চাইলো যুক্তিহীনভাবে সেটা দিয়ে তো আমি কিংবা আমার জীবন চলবে না!

২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৯

নীলতারা বলেছেন: না না তা কেনো?
যুক্তিহীন মেনে নেয়ার দরকার আছে, সেটা আমিও মানিনা... তবে যুক্তি থাকলে মেনে নিতে দ্বিধা করা উচিৎ কি??

৬৭| ২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫৮

দিপ বলেছেন: হায়রে বাংগালি। লজিকে হারলে, গালাগালি।

থাকেন ভাই।

দুখিত ভাই।

আপনাদের লগে আলচনা করছি তাই।
সরি বলাটা ভুল ছিল।

ধাড়ের উপরে রাখতাম>>>>


হা

২৬ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪২

নীলতারা বলেছেন: লজিক তো আপনিই বুঝেন না! ট্রাই টু বি ম্যাচিউরড..!

৬৮| ২৫ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলতারা,
দেরীতে আপনার শেষ উত্তরটির " উত্তর" দিতে হলো বলে ক্ষমা চাই, ঐ যে বললুম "ব্যস্ত" তাই ।
এবার শুধু আপনার একটি কথার জবাবে বলবো, মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকতে চেষ্টা করুন । সব মানুষকেই কমবেশী তিক্ত অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যেতে হয় । তাই বলে সবাই পাগল হয়ে যায়নি , যায়ও না ।
জানিনে আপনি কি করেন । ধরে নিচ্ছি বুদ্ধিমান । এই ধরে নেয়াটা যদি সত্য হয় তবে তো আপনি সহজেই বুঝবেন- কোন ও জিনিষ কে মনের ভেতরে লালন করলে তার ডালপালা ছড়ায় । এক প্রশ্রয় দিতে নেই ।

আপনার স্ত্রী কে আপনি "নীলমেয়ে" বলে ডাকেন জেনে ভালো লাগলো । তবে শুনেছি "নীলা নাকি কারো সয় কারো সয়না" । তাই বোধহয় আমি এক 'নীলা'কে হারিয়ে ফেলেছি । (অবান্তর আত্মকথন, তবুও বলতে ভালো লাগলো )

২৬ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৪

নীলতারা বলেছেন: আমার নীলমেয়েও ... নাহ, থাকুক... অবান্তর আত্মকথন!

আসলেই ''নীলা কারো সয়, কারো সয়না...''

ভালো থাকুন ভাই...

৬৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৩:২৭

সাজিদ. বলেছেন: যে দেশে সন্ধ্যা ৭ টার পর মেয়েদের জন্য যাতায়তে নিরাপত্বা নাই অফিসে গেলে কলিগরা সব রোমিও হয়ে যায় বসরা সব কুত্তার মত জ্বীহ্বা বের লোল ফেলে সে দেশে চাইনা আর সেই চান্সে বউয়েরা ও পরকীয়া, ডিনারপার্টি, লেটনাইটশো, ক্লাবে আসক্ত হয়ে পড়ে সে দেশে বউকে দিয়ে কাজ করানোর ইচ্ছা আমার নাই।

১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:০৪

নীলতারা বলেছেন: ভাই, আমারও নাই...
নাই দেইখা, বউও না থাকার উপক্রম...

৭০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৩:৪৫

দেশী পোলা বলেছেন: আমি অবশ্যই চাই আমার স্ত্রী চাকরি করুক, আমি ঘরজামাই হিসাবে ঘর সংসার ও ছেলেমেয়ে প্রতিপালন করিতে পারিয়া অত্যন্ত সুখে আছি।

১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:০৫

নীলতারা বলেছেন: সুখ নিরন্তর হোক...

৭১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:২৪

সবখানে সবাই আছে বলেছেন: এই পোস্ট এর হেডলাইন ই ভুল। বৌ চাকরি করবে সেটা আমার চাওয়া আর না চাওয়ার কি হল? সে একটা স্বয়ং সম্পূর্ন মানুষ। সে যেটা চাবে তাই হবে। ঘরে বসে খেতে চাইলে খাবে আর চাকরি করতে চাইলে করবে। আর সন্তান মানুষ করা ৫০-৫০ দায়িত্ব। ঘরের সব কিছু ৫০-৫০ দায়িত্ব। যদি দু জনের কেউ একদিক বেশি দেখে তখন আরেক জন আরেকদিক বেশি দেখবে। আর বৌকে সন্দেহ করার কি আছে? সেটা বুঝলাম না। যার থাকার ইচ্ছা সে এম্নিতেই থাকবে আর যার ইচ্ছা নাই সে এম্নিতেও থাকবে না। যার পরকীয়া করতে ইচ্ছা করবে সে বাসায় বসে থাকলেও করবে আর মক্কায় পাঠালেও করবে। আর যার করার ইচ্ছা নাই সে করবে না। জীবন কে জতিল ভাবে দেখার তো কোন মানে নাই।

১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৪৮

নীলতারা বলেছেন: হ ভাই, আপনের মতো দিলখোলা হইলে ভালো হইতো।

বউয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা কে ভাগ করলো কে? তবে তার জায়গা আমার জায়গা ভিন্ন। সব কিছু কোনোদিনও ৫০/৫০ না!

জীবনের পথে দুই জন দুই দায়িত্বে... সেটা বুঝলে আপনারে কিছু বলার নাই।

৭২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৫১

লক্ষ্যভেদী বলেছেন: আবার জিগায়!

১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৭

নীলতারা বলেছেন: কী জিগাইলাম!

ও, চান? ভালো...

৭৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৩

নির্লিপ্ত বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন পোস্ট।
দেশী পোলার মন্তব্যে প্লাস।
হাসতে হাসতে মনটাই ভালো হয়ে গেলো।

২৬ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৩৩

নীলতারা বলেছেন: এতোদিন পরে এসে কমেন্ট করে গেলেন!

থ্যঙ্কস...

৭৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪৭

রিপেনডিল বলেছেন: আমার বউয়ের বাধ্যতামুলক চাকরি করা লাগবে!

২৬ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩২

নীলতারা বলেছেন: ভালোই হবে...

বেশি টাকা, বেশি সুখ।

আমারে মিষ্টি পাঠাইয়েন....

৭৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০১

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: নির্লিপ্ত বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন পোস্ট।

স হ ম ত............ B:-/

২৬ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০৬

নীলতারা বলেছেন: আপনাদেরকে বিনোদিত করতে পেরে আমি ব্যপক

আ ন্দো লি ত...

৭৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৭

চলো..... হাসান বলেছেন: আমার বউয়ের মেধা আমার চেয়ে ভালো, আমি চাকরি করলে ওর করতে অসুবিধা কোথায় ? ঘরে বসে থাকলে মেধা যত ই থাকুক, চর্চার অভাবে মরিচা ধরে যাবে মেধায়, একটা বেকার ছেলের যেভাবে কনফিডেন্স কমতে থাকে দিনের পর দিন। তার চেয়ে খারাপ ছাত্র ভাল চাকরি করে নিজেকে আরও যোগ্য করে তোলে দিনের পর দিন, একসময় সে ওই বেকার ভাল ছাত্রকে ছাড়িয়ে যায় কর্মদক্ষতায়। বউ তো কোন পুতুল না, সে ও মানুষ, তার মনটাকে বাসায় আবদ্ধ করে না রাখাই শ্রেয়। কোন শিক্ষিত মেয়ে যদি নিজের ইচ্ছায় চাকরি করতে না চায়, ঠিক আছে, কিন্তু চাইলে কখনই মানা করা উচিত না।

২৬ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০৮

নীলতারা বলেছেন: আসলে আমার কাছে বউ মানে-
আমার অন্য একটা অংশ।

আমি যেখানে বাস্তব দুনিয়ায় কষ্ট করে মরি, আমার অন্য অংশটাও যদি তা-ই করে; তবে আরাম করবে কে?

থাক...

৭৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৬

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: খালী চাকরীর কথাই সবাই বলতাছেন । চাকরী না করুক ব্যবসায় লাগাইয়া দেন । বইসা থাকার দিন শেষ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৪

নীলতারা বলেছেন: ভাই, আমি মরছি। ভাবছিলাম- সবাই মনে হয় চায়, বউ চাকরি না করুক... এখন দেখি; খুব কম মানুষই এটা চায়। বেশির ভাগই বউকে চাকরি করানোর পক্ষে...

তবে অপারগ হয়ে!

৭৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১১

পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: আমি তো ওরে চাকরি করার লেইগা রিতিমতো ঠেলাঠেলি শুরু করছি!

=p~ =p~ =p~



আমি চাকরি করার পক্ষে, আগে বিয়াটা করে নেই B-))

০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৫

নীলতারা বলেছেন: করায়েন চাকরি...
আমি আমার বউকে চাকরি করাইনা। করতে চাইছিলো। কিন্তু এখন আর চায়না...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.