![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে ,সব সংগীত গেছে ইংগিতে থামিয়া - তবু বিহঙ্গ ওরে বিহঙ্গ মোর এখনি অন্ধ বন্ধ করনা পাখা-----
এ খাঁচা ভাঙব আমি কেমন করে ------
আমার সাড়ে চার বছর বয়সী ছেলে সেদিন আমাকে হঠাৎ করে জিজ্ঞেস করছে , মা আমাকে রান্নাবান্না খেলার জিনিস কিনে দাও না কেন ? উত্তরটা তৈরিই ছিল কিন্তু দিতে গিয়ে হঠাৎ করেই থেমে গেলাম । ছেলের স্বগোক্তি - ও নুমা আপুতো মেয়ে এজন্যই রান্নাবান্না খেলে আমিতো ছেলে এজন্য আমাকে কিনে দাও না তাই না মা । খুব অপরাধবোধে ভুগতে লাগলাম নিজের অজান্তেই ছেলের এমন মনোভাব তৈরি করার জন্য । কারণ শুধু মেয়েরাই রান্না করবে এ জাতীয় কোন ট্যাবু আমাদের বাসায় নেই । সে তার বাবার রান্নাবান্না করা দেখে অভ্যস্ত - তিনি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে ভালই রান্না করে থাকেন । তাহলে কেন এমন হলো ?
আমরা দুজনে চাকুরিজীবী এবং একক পরিবার হওয়ায় আমার ছোট্ট বাচ্চাটা প্রি স্কুল , ডে - কেয়ার প্রভৃতি শেষে বাকি সময়টুকু বাবা-মায়ের সাথেই কাটায় । আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ খুবই কম । কিন্তু সে সবার অভাব অনুভব করে আর খুবই আনন্দপ্রিয় একটি বাচ্চা । মায়ের সংগে থাকলে তার নানা খুনসুটি । যদিও সাজুগুজু আমার খুব একটা পছন্দ না কিন্তু সে আমার ক্লিপ , লিপস্টিক এগুলো নিয়ে সাজতে চাইবে আবার বলবে আমার মত সেও চুল লম্বা রাখবে ------তখন স্বাভাবিক ভাবেই বলে ফেলি তুমি আমার মিষ্টি ছেলে এভাবে সাজতে হয় না , এভাবে মেয়েরা সাজে । মনে এক ধরণের আশংকাও কাজ করে --এ গুলো করে করে আবার কোন সমস্যা তৈরি হবে না তো ? কিন্তু পরে খেয়াল করে দেখি না সে বাবার নকল করে তার মত জামা - কাপড়ও পরছে , তার মতো করে কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলেও যাচ্ছে - নাহ মনটা আমারই সংস্কার ভরা ! কোন মেয়ে বাচ্চাকে কিন্তু আমরা সহজেই শার্ট - প্যান্ট পরিয়ে থাকি কিন্তু ছেলে বাচ্চাদের কখনও মেয়েদের পোশাক পরানো হয় না । কখনো জেনে , কখনো না জেনেই আমরা এ ভাবেই বাচ্চাদের মাঝে দেয়াল গড়ে তুলি । আমাদের অবস্থা হয়েছে সেই খাঁচায় পোষা পাখির মত মুক্ত করে দিলেও যে আর উড়তে পারে না ।
এই ছোট্ট বয়সেই আমার ছেলের সহজ - সরল মন্তব্যে মাঝে মাঝে চমকে উঠি । তার তখন সাড়ে তিন / চার বছর বয়স হবে , নানুবাড়িতে বসে সবার নাম জিজ্ঞেস করছিল --- তার নানুর নাম ----খান , আমার বোনদের ও আমার নাম ---খান । তখন সে জানতে চাইল তার নামে খান নেই কেন ? আমি সহজ করে বুঝিয়ে বললাম বাচ্চাদের বাবার নামের পদবীই নিতে হয় । সে তখন তীব্র প্রতিবাদ করে বললো , না আমি তোমার পেট থেকে হয়েছি আমার নামেও খান থাকবে !!
শেষ করছি সাম্প্রতিক একটি ঘটনা দিয়ে । টিভিতে জাপানের নাগাসাকি - হিরোশিমার উপর একটি প্রতিবেদন দেখাচ্ছিল , ছেলের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য বললাম বাবা দেখ কি সুন্দর দেশ ! কোথায় সুন্দর আকাশগুলো কালো কালো - কি ভেবে বললো জানি না । জিজ্ঞেস করলাম বাবা কোন দেশ সুন্দর ? বাংলাদেশ ! গর্বে বুক ভরে গেল সাথে আশংকা - কত ছোট বাচ্চা আমার ! তারপরও মননে কত ইতিবাচকতা আর দেশপ্রেম ধারণ করে আছে পারবতো একে সযতনে লালন করতে ??
সবাইকে খ্রিস্টীয় নববর্ষের শুভেচ্ছা । আমাদের সবার মন থেকে সংস্কার দূর হোক । আগামী প্রজন্ম বেড়ে উঠুক ইতিবাচক স্বপ্ন নিয়ে - গড়ে উঠুক সোনার বাংলাদেশ !
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
আলোরিকা বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার আপুনি ! অনেক অনেক শুভ কামনা
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬
আহলান বলেছেন: এমন মানসিক বিব্রতকর অবস্থায় হয়তো সব বাব মাকে পড়তে হয়। তারপরেও এটাই বাস্তবতা। পোশাক পরিচ্ছদ চলা ফেরা সব কিছুতেই জেন্ডার গত কিছু পার্থক্য রয়েছে, যেটা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না দিলে সে নিজেও নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবে না ... ... দাঙ্গাল এর মতো গন্ডি ভাঙার কথা ভাবার সময় সবার নেই ... তারপরও এই ভাঙা গন্ডি সাময়িক, একটি পর্যায়ে জেন্ডারগত পার্থক্যের গ্যড়াকলেই পড়তে হয়। সুতরাং এটাকে সমস্যা না ভেবে পজিটিভলি দেখাটাই বাস্তবসম্মত .. .. ..
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
আলোরিকা বলেছেন: সুন্দর বলেছেন --------শুভ কামনা
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছোট বয়সে মানুষ অনেক কিছুই করতে চাই। তবে খারাপ না হলে সেটাতে বাধা না দেওয়াই ভাল। একটু বড় হলে সে নিজেই বুঝতে শিখে যাবে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১
আলোরিকা বলেছেন: বাবা -মা হিসেবে এটাই চ্যালেঞ্জিং ---ভাল -মন্দের পার্থক্য শেখানো । একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কষ্ট হলেও পালন করে যেতেই হবে । সামাজিক -রাষ্ট্রীয় দায়িত্বও কিছু রয়েছে যেখানে আমরা পিছিয়ে আছি । ভাল থাকুন। শুভ কামনা
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: শিশুদের নতুন কিছু দেখলে আগ্রহ ও কৌতূহল থাকে বেশী। তারা সেগুলো অনুকরণ করতে চায়। ভালো বিষয়গুলো শিখতে দেয়া উচিত। খারাপ কিছু দেখলে কৌশলে সেদিক থেকে মন ঘুরিয়ে দিতে হয়।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
আলোরিকা বলেছেন: ঠিক বলেছেন । ধন্যবাদ । শুভকামনা
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: মৌলিক এবং সামাজিক অধিকারগুলো অক্ষুণ্ণ রেখে ছেলে এবং মেয়ের মাঝে বৈশিষ্ট এবং আচরণগত পার্থক্য থাকা বাস্তবসম্মত ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮
আলোরিকা বলেছেন: সহমত পোষণ করছি । হ্যাপি নিউ ইয়ার
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭
উন্মুক্ত অাঙ্গিনা বলেছেন: চেষ্টা করো পারবে কোন একসময়
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
আলোরিকা বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
ক্লে ডল বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। আমাদের সমাজে এটাই প্রতিষ্ঠিত যে, কোন ছেলের রান্না করা একটা অপমানজনক ব্যাপার!
আপনার ছেলের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
আলোরিকা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ক্লে ডল
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের সবার মন থেকে সংস্কার দূর হোক । আগামী প্রজন্ম বেড়ে উঠুক ইতিবাচক স্বপ্ন নিয়ে - গড়ে উঠুক সোনার বাংলাদেশ !
সুন্দর প্রত্যাশা, পিচ্চির জন্য শুভ কামনা ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
আলোরিকা বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা রম্য ভাইয়া
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: ছেলে মেয়ে সবারই রান্না জানা উচিৎ আমি মনে করি । কিন্তু আমাদের সমাজ ব্যাবস্থাটাই যেন কেমন !
বাসায় আমি এবং আমার ওয়াইফ ২ জনই রান্না করি ! আপনার মত আমারও একটা ছোট ছেলে আছে আমি চাই সেও রান্না শিখুক যখন একটু বুঝতে শিখবে ।
চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন ।
আপনার ছেলের জন্য অনেক আদর এবং দোয়া রইল
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
আলোরিকা বলেছেন: আপনার কথা জেনে খুব ভাল লাগছে । ভাল থাকুন । আপনার পরিবারের সবার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫০
আলোরিকা বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
সুমন কর বলেছেন: আমাদের সবার মন থেকে সংস্কার দূর হোক । আগামী প্রজন্ম বেড়ে উঠুক ইতিবাচক স্বপ্ন নিয়ে - গড়ে উঠুক সোনার বাংলাদেশ !
লেখাটি ভালো লাগল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
আলোরিকা বলেছেন: ধন্যবাদ । ভাল থাকুন ,ভাল কাটুক সারাটি বছর
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর লেখা। আপনার ছেলেটি ব্রিলিয়ান্ট। তার মনের ভিতরে এজন্যই একটা প্রতিবাদী স্বভাব গড়ে উঠেছে- কোনো অসংগতি সে মেনে নিতে পারে না।
ছেলে সত্যিকারের মানুষ এবং একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক হিসাবে গড়ে উঠুক, এই প্রার্থনা করি।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
আলোরিকা বলেছেন: মহান সৃষ্টিকর্তা আপনার প্রার্থনা মঞ্জুর করুন ! ভাল থাকুন । অনেক অনেক শুভ কামনা
১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৭
আমি মাধবীলতা বলেছেন: ইতিবাচক স্বপ্নগুলো ছড়িয়ে যাক সবার মাঝে !
ছেলের জন্য অনেক আদর আর শুভকামনা আপু !
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
আলোরিকা বলেছেন: আমি মাধবীলতা ---চমৎকার নিক তো সমরেশের কালবেলা , কালপুরুষের কথা মনে পড়ে গেল !
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা , ভাল থাকুন
১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
প্রামানিক বলেছেন: বোঝা গেল বাচ্চা খুব ট্যালেন্ট। আশির্বাদ করি দীর্ঘজীবি হোক।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
আলোরিকা বলেছেন: বাচ্চা ট্যালেন্টেড বললে ভালই লাগে -------আমি অবশ্য এখানে আমার সংস্কারপূর্ণ মনকেই বেশি হাইলাইট করতে চেয়েছিলাম
ধন্যবাদ ভাইয়া । শুভ কামনা
১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
জুন বলেছেন: জিজ্ঞেস করলাম বাবা কোন দেশ সুন্দর ? বাংলাদেশ ! গর্বে বুক ভরে গেল সাথে আশংকা - কত ছোট বাচ্চা আমার ! তারপরও মননে কত ইতিবাচকতা আর দেশপ্রেম ধারণ করে আছে পারবতো একে সযতনে লালন করতে ?? আশা করতে দোষ কি ?
অসম্ভব সুন্দর একটি লেখা আলোরিকা । অসম্ভব মেধাবী বাবুটার জন্য রইলো অনেক ভালোবাসা ।
+
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
আলোরিকা বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক ভালবাসা আর শুভকামনা জুনাপু
১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১১
মানবী বলেছেন: আমার পর্যবেক্ষণ থেকে মনে হয় ছোট শিশু যদি একমাত্র সন্তান হয় তখন মা বা বাবা যার সাথে বেশি ঘনিষ্ঠ শৈশবে তাঁকে অণুকরন/অণুসরন করতে চায়, আবার অনেক ক্ষেত্রে দুজনকেই.। হয়তো কিছু কম বেশি।
আর যদি শিশুর বড় ভাই অথবা বোন থাকে তাহলেতো কথাই নেই, প্রায় অন্ধভাবে বড়জনকে অণুসরন করে। তার জীবনের শত্রু, পরম মিত্র এবং অনুসরনীয় আদর্শ হয়ে দাড়ায় বড় ভাই অথবা বোন। এসবই খুব স্বাভাবিক মনে হয়।
এমন বিস্তারিত বক্তব্যের কারন, সম্প্রতি পাশ্চাত্যের কিছু বাবা মায়ের একরমক মানসিক বৈকল্য সৃষ্টী হয়েছে বলা যায়। ছোট ছেলে তার বড় বোনের মতো পোশাক পড়তে চায়, গাড়ি বা সুপার হিরো নয় বরং বারবি নিয়ে খেলতে চায়... মা বাবা ছুটে যায় চিকিৎসকের কাছে, সন্তানের লিঙ্গ পরিবর্তনের জন্য! গত বছর একটি আর্টিকেল পড়েছিলাম এক মা তার ৬/৭ বছরের ছেলের জন্মদিনে লিঙ্গ পরিবর্তনের হরমোন কীট উপহার দেয়ায় ছেলের মুখে কি আনন্দ তা গর্ব ভরে প্রচার করছে!!!
কি ভয়াবহ অবস্থা!
সেই আর্টিকেল পড়ে এক আমেরিকান তরুণী মন্তব্য করেছেন; "শৈশবে আমি নিজেকে সুপার ম্যান মনে করতাম, এই চিকিৎসক কি আমাকে সুপার ম্যান বানাতে পারবে?" নিঃসন্দেহে যথার্থ জবাব ছিলো এমন পাগলামীর।
প্রিয় আলোরিকার পোস্ট বলেই হয়তো এতো ঘটনা লেখা হলো, প্রাসঙ্গিক হয়তো না তবু মনে পড়ায় শেয়ার করা মাত্র।
আপনার রাজপুত্র নিয়ে অনেক ভালো থাকুন আপু।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫২
আলোরিকা বলেছেন: কি ভয়ংকর !! আপনি শেয়ার করলেন বলেই তো জানা হল মানসিক বৈকল্যের ভয়াবহ রূপ । ভাল থাকুন । অনেক অনেক শুভ কামনা
১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি অবশ্য এখানে আমার সংস্কারপূর্ণ মনকেই বেশি হাইলাইট করতে চেয়েছিলাম - ১৪ নং প্রতিমন্তব্য। পোস্টের শিরোনামতা পড়েই সেটা অনুমান করা যায়।
আপনার ছেলে বেশ ফ্রী আর ফ্র্যাঙ্ক, এটা বড় একটা প্লাস পয়েন্ট। আশাকরি এভাবেই সে খোলাখুলিভাবে মা বাবার সাথে তার জিজ্ঞাসাগুলো নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে পারবে ভবিষ্যতেও। গুড প্যারেন্টিং একটা নেভার এন্ডিং জব। ছেলেপুলে যত বড়ই হোক না কেন।
আলোচনাটি ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা জানবেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
আলোরিকা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ভাইয়া । অনেকদিন হলো নানা ঝামেলায় ব্লগে লগ ইন করা হয়না তাই এ বিলম্ব উত্তর । ভাল থাকুন
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭
শায়মা বলেছেন: তোমার ছেলের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনি!!!!!!!