নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিসির আলি একজন মানুষ, যাঁর কাছে প্রকৃতির নিয়ম-শৃঙ্খলা বড় কথা, রহস্যময়তার অস্পষ্ট জগৎ যিনি স্বীকার করেন না।

মিসির আলি এমন একজন মানুষ, যিনি দেখার চেষ্টা করেন চোখ বন্ধ করে। যে পৃথিবীতে চোখ খুলেই কেউ দেখে না, সেখানে চোখ বন্ধ করে দেখার এক আশ্চর্য ফলবতী চেষ্টা।

স্বঘোষিত মিসির আলী

চেহারা:- জঘন্য (প্লাস্টিক সার্জারি করা উচিৎ ) স্বভাব:- জঘন্নের নিচে ( স্বভাব বদলানোর জন্য আমাকে বিহেবিয়াল ট্রেনিইং করা উচিৎ ) বুদ্ধি:- অতি নিম্নো পর্যায়ের { IQলেভেল বোয়াল মাছের কাছা-কাছি} মাঝে মাঝে মেটাল এবং র‍্যপ গান গাওার চেষ্টা করি . ভাজ্ঞিস পরিচিত কেও সঙ্গিত এর সাথে জরিত নেই ! থাকলে নির্ঘাত বেটা ফাসির দরিতে ঝুলত ! ***আমার ধারনা আমি একজন মানসিক ভাবে অসুস্থ রোগী***

স্বঘোষিত মিসির আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিতা-মিতা ২০০৫ এবার সেই রিতা-মিতা ২০১৩

২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

রাজধানীর মিরপুরের মানসিক বিকারগ্রস্ত চিকিত্সক-প্রকৌশলী সেই দুই বোন সাহারা হেলেন ফেরদৌস সুজানা ওরফে মিতা এবং সাহারা জয়ী ফেরদৌস ওরফে রিতাকে আবার উদ্ধার করা হয়েছে। গত রোববার বগুড়ার একটি আবাসিক হোটেল থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। প্রায় চার মাস ধরে তাঁরা ওই হোটেলে ছিলেন।

গত ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে দুই বোন পরিচয় গোপন করে বগুড়া শহরের সদর থানাসংলগ্ন আকবরিয়া আবাসিক হোটেলের একটি কক্ষে ছিলেন।

আগের ঘটনা

এর আগে ২০০৫ সালের ৭ জুলাই মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের সি-ব্লকের ৯ নম্বর রোডের একটি বাড়ি আমার পিছনের বাসা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছিল। সেখানে তাঁরা দীর্ঘ নয় বছর রহস্যময় জীবনযাপন করে আসছিলেন। তাঁদের বিশ্বাস ছিল, সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে তাঁদের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। সব নাগরিক সুবিধাহীন বাড়িটি এতটাই ভগ্ন আর মনুষ্য বসবাসের অনুপযোগী ছিল যে এলাকাবাসী এটিকে ভূতের বাড়ি বলত। তবে শুরু থেকেই মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলে আসছিলেন, দুই বোন জটিল মানসিক রোগে আক্রান্ত।

মিতা-রিতার উদ্ধার-কাহিনি

হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান আলী জানান, এ বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টার দিকে পুলিশের একজন সদস্য ওই দুই বোনকে হোটেলে পৌঁছে দেন। হোটেলের নিবন্ধন খাতায় (রেজিস্টার) তাঁরা নিজেদের নাম আইনুন্নাহার (৪৯) ও নুরুন্নাহার (৪৫) এবং বাবা মৃত শরফুদ্দিন খান উল্লেখ করেছেন। ঠিকানা মণ্ডলগ্রাম, নাসিরনগর, বি-বাড়িয়া। হোটেলের তিনতলার ২১ নম্বর কক্ষে থাকতেন তাঁরা। এ পর্যন্ত তাঁরা ভাড়া বাবদ প্রায় ৭০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন।

হোটেলের ম্যনেজার লিটুনুর রহমান বলেন, তাঁরা প্রায় সারা দিন হোটেলকক্ষে অবস্থান করতেন। কারও সঙ্গে কথা বলতেন না। কারও সাহায্যও নিতেন না। মাঝেমধ্যে একজন বাইরে এসে খাবার নিয়ে যেতেন। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে হোটেলের ভাড়া পরিশোধ না করায় তাঁদের খোঁজ করা হয়। এ সময় তাঁরা অসংলগ্ন ও আধ্যাত্মিক কথাবার্তা বলেন। কয়েক দিন ধরে দরজা বন্ধ করে দিলে থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়।

বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন বলেন, আজ সকালে হোটেলে গিয়ে ওই দুই নারীকে অনেক ডাকাডাকি করলেও কক্ষ খোলেননি। পরে বিষয়টি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির নেতাদের জানানো হয়।

মহিলা আইনজীবী সমিতির জ্যেষ্ঠ সদস্য শাহাজাদী লায়লা ওই দুই নারীর সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা যে রাজধানীর মিরপুরের সেই দুই বোন রীতা ও মিতা, সেটা নিশ্চিত হন। শাহাজাদী লায়লা বলেন, অনেক ডাকাডাকির পরও তাঁরা হোটেলকক্ষের দরজা খোলেননি। তাঁদের অনুরোধ করে বলা হয়, ‘আপনারা কিছু খান।’ তাঁরা বলেন, ‘হোটেলের সব শয়তান, সব দোজখে যাবে, বাংলাদেশ শয়তানে ভরে গেছে, সব দোজখে যাবে। আল্লাহর হুকুম ছাড়া দরজা খোলা যাবে না।’

প্রায় পাঁচ মিনিট পরে দরজা খুঁলে মিতা বলেন, ‘ম্যাডাম, ওনার হুকুম হয়েছে, আপনার সঙ্গে যাওয়ার, চলুন, আমরা যাব। একটু দাঁড়ান ও (বড় বোন) ছাত্রী পড়াচ্ছে, পড়ানো শেষ হলেই যাব।’

আইনজীবী সমিতির ওই নেত্রীর সহযোগিতায় দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুই বোনকে হোটেল থেকে শহরতলির বারপুর সামাজিক প্রতিবন্ধী পুনর্বাসনকেন্দ্রে নেওয়া হয়। কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আবদুল মানিক বলেন, ‘দুই বোন অত্যন্ত ক্লান্ত ও অসুস্থ ছিলেন। এ জন্য তাঁদের বিশ্রামে রাখা হয়েছে। তবে দুপুরের দিকে সামান্য খাবার খেয়েছেন তাঁরা।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

ইয়েন বলেছেন: :O unader valo chikitsa howa uchit....

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩২

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: কথা সত্য

২| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০২

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ওনারা এতো টাকা পয়সা পায় কই ?

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: মাই কিউরিয়াস মাইন্ড অয়ান্ট টূ নো :-P

৩| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১২

রিয়ান৯১১ বলেছেন: ওনারা এতো টাকা পয়সা পায় কই ?

এটা আমারও প্রশ্ন।

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: ঝাতি ঝান্তে চায়

৪| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: একই প্রশ্ন (লিংকন, রিয়ান৯১১)

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: একই উত্তর
(লিংকন, রিয়ান৯১১)

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

অনির্বাণ রায়। বলেছেন: লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ওনারা এতো টাকা পয়সা পায় কই ?

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: আমিও জানিতে চাই

৬| ২৬ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

সামির হোসাইন বলেছেন: আমার ও একই প্রশ্ন । উনারা এতো টাকা পয়সা কই পায় !

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: নয়া কোন কুরসেন আছে 8-|

৭| ২৬ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ঘরে দরজা আটকাইয়া বইসা থাকলে তো খুব বেশি দিন বাঁচা যায় না! খাওদা দাওয়ার একটা ব্যাপার তো থাকে, তাছাড়া পোশাক, বাড়িভাড়া এই সব! এত টাকা আসে কোত্থেকে?

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪০

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: দেয়াড় ইজ মেনিথিং বুটূইন হ্যভেন আন্ড আর্থ |-)

৮| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১১

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: কি প্রশ্ন একটা করলাম :/ এখন দেখী সবারই একই প্রশ্ন !

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৪

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: লিঙ্কন ভাই ! এইডা আপ্নের না এইটা ঝাতির সম্পূরক প্রশ্ন :-<

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.