নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিসির আলি একজন মানুষ, যাঁর কাছে প্রকৃতির নিয়ম-শৃঙ্খলা বড় কথা, রহস্যময়তার অস্পষ্ট জগৎ যিনি স্বীকার করেন না।

মিসির আলি এমন একজন মানুষ, যিনি দেখার চেষ্টা করেন চোখ বন্ধ করে। যে পৃথিবীতে চোখ খুলেই কেউ দেখে না, সেখানে চোখ বন্ধ করে দেখার এক আশ্চর্য ফলবতী চেষ্টা।

স্বঘোষিত মিসির আলী

চেহারা:- জঘন্য (প্লাস্টিক সার্জারি করা উচিৎ ) স্বভাব:- জঘন্নের নিচে ( স্বভাব বদলানোর জন্য আমাকে বিহেবিয়াল ট্রেনিইং করা উচিৎ ) বুদ্ধি:- অতি নিম্নো পর্যায়ের { IQলেভেল বোয়াল মাছের কাছা-কাছি} মাঝে মাঝে মেটাল এবং র‍্যপ গান গাওার চেষ্টা করি . ভাজ্ঞিস পরিচিত কেও সঙ্গিত এর সাথে জরিত নেই ! থাকলে নির্ঘাত বেটা ফাসির দরিতে ঝুলত ! ***আমার ধারনা আমি একজন মানসিক ভাবে অসুস্থ রোগী***

স্বঘোষিত মিসির আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গোপনীয় অবক্ষয়

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

ভেবেছিলাম তাকে আমি জনম জনম ধরে কাঁদাবো......... /:)

কিন্তু সেদিন তার চোখে এক ফোঁটা জল দেখে বুঝতে পারলাম এই মানুষটাকে কাঁদানো তো দূরের কথা তাকে সামান্যতম কষ্ট দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না... তার ঠোঁটের কোণে এক চিলতে হাসি ফোটাবার জন্যে আমি সব কিছু করতে পারবো......... :)



তার একটু খুশীর জন্যে আমি জনম জনম কাঁদিব......... :((







গ্রেটেস্ট লাভ স্টোরি এভার



ছেলেটা মেয়েটাকে প্রেম নিবেদন করল। মেয়েটা তাকে বেশ খারাপভাবেই ছ্যাকা দেয়। ছাগল ছেলেটা তারপরও তার পিছে ঘুরঘুর করতে থাকে অত:পর মেয়েটার বেস্ট ফ্রেন্ড হয়ে যায়। ক্লাস ১০।



দিন যায়, মাস যায়, বছর যায়। তাদের বন্ধুত্ব গাড় হইতেই থাকে। যদিও ছেলেটা মেয়েটাকে এখনো ভালবাসে।



এতদিনে মেয়েটার বয়ফ্রেন্ড হয়েছে আর ফেসবুক-বাস্তব সবকিছুতেই তাদের লুতুপুতু প্রেম মুরাদ টাক্লা স্টাইলে চলতেই থাকে। ছেলেটা শুধু হাবার মত তাকিয়েই থাকে আর লাইক দেয়।



তারপর মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায়। ছেলেটা হলুদে সবার সাথে নাচে, বিয়েতে সবার সাথে গেইট ধরে... সানন্দে সবই করে। পিছন থেকে মাঝেমধ্যে বন্ধুরা তাকে তিটকারি মেরে গাইতে থাকে "সানাইয়ের সুর নিয়ে যাবে দূর একটু একটু করে তোমায়" ছেলেটার মন খারাপ হয় কিন্তু সে হাসিমুখ ধরে রাখতে ওস্তাদ। ছেলেটা বাসায় গিয়ে মেয়েটার সব বিয়ের ছবিতে লাইক মারতে থাকে।



বছর তিনেক পর ছেলেটারও বিয়ে হয়। বাপ মা দেখেশুনে বৌ নিয়ে আসছে আরকি। তাদেরও জীবন ভালই কাটে। কিন্তু ছেলেটার একাউন্ট থেকে ওই মেয়েটার একাউন্টে লাইক পড়তেই থাকে।



ছেলেটা মাঝেমধ্যে তার প্রকৃত ভালবাসার প্রতি ইমো খেয়ে যায়। তখন সে তার বৌকে অনেক রোমান্টিক কথা বলে আর অনেক প্যাম্পার করে আর তাকে জড়ায় ধরে কেঁদে কেঁদে বলে, 'ইউ আর মাই এঞ্জেল, বৌ। আই উইল অলোয়েজ লাভ ইউ।' এতে তার বৌ অনেক খুশি হয় আর আল্লাহর কাছে শোকর করে যে তার স্বামী এত ভাল।



অত:পর? সবাই সুখে আছে। মেয়েটা, ছেলেটা, মেয়েটার জামাই, ছেলেটার বৌ, তাদের বাচ্চাকাচ্চা.... সবাই। যদিও ছেলেটার বৌ বুঝতে পারে না কেন কোন ভ্যকেসনের পর তার স্বামী তাকে অতিরিক্ত ভালবাসা দেখায়।



ছেলেটা এখনও মেয়েটার ছবি-স্ট্যাটাস-কমেন্টে লাইক মেরেই যায়।



এরপর? কি? দি এন্ড (!) হয়তো





দীর্ঘদিন দেখা হয় না। কেও মনে হয় মেয়েকে আটকে রেখেছে। আজ আকাশে অনেক তারা। একটা চাদও আছে। তারাগুলো ছোট ছোট। কারণ আমাদের চেয়ে তারার দুরত্ব অনেক। দুরের জিনিস বড় হলেও ছোট দেখায়। চাদের আলোয় হাটছি। গন্তব্য জানি না.....





একদিন সব ভুলগুলোকে বন্দী করে ঘরের ভেতর

দরজা খুলে বেরুবে তুমি খুঁজতে আমায় আগের মতন

কোথায় আমি? কোথায় আমি? পাচ্ছোনা আর আমায় খুঁজে?

'আমি' নামের মানুষটা আজ ঘুমিয়ে আছে এপিটাফে
[BB]

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: একদিন সব ভুলগুলোকে বন্দী করে ঘরের ভেতর
দরজা খুলে বেরুবে তুমি খুঁজতে আমায় আগের মতন
কোথায় আমি? কোথায় আমি? পাচ্ছোনা আর আমায় খুঁজে?
'আমি' নামের মানুষটা আজ ঘুমিয়ে আছে এপিটাফে


গল্প খুবই চমৎকার হইছে । ++++ দেওয়া যাচ্ছেনা কারণ +্ বটনে কাজ করছেনা

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: এইডা বিরোধী দলের সুক্ষ চক্রান্ত্র :||

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.