নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
হলিউডের মারকুটে ছবির ভক্ত যাঁরা, তাঁরা নিশ্চয়ই পর্দায় প্রযুক্তির বিভিন্ন কাল্পনিক উদ্ভাবন দেখে মুগ্ধ হন। এখানে বিশেষ করে মিশন: ইম্পসিবল-গোস্ট প্রোটোকল ছবির কথা বলা যেতে পারে। চোখে কন্টাক্ট লেন্স লাগিয়ে পরপর দুবার চোখের পাতা ওঠানামা করিয়ে ছবি তোলা এবং সেই ছবি দূরে কোথাও পাঠিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তির যে সম্ভাবনা দেখানো হয়েছে, সুখবর হলো সেটা এখন বাস্তবে রূপ নিতে চলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার ইলেকট্রনিকস পণ্য নির্মাতা স্যামসাং ইলেকট্রনিকস এমন একটি কন্টাক্ট লেন্স বানানোর পেটেন্ট পেয়েছে, যা এমন অনেক কাজই করবে যেগুলো এত দিন শুধু কল্পনাতেই ছিল।
এই লেন্সের ভেতরে একটি ক্যামেরা এবং একটি পর্দা যুক্ত থাকবে। স্যামসাং-ভিত্তিক ব্লগ ‘স্যামমোবাইল’ জানিয়েছে, পর্দার প্রজেকশনে সরাসরি ব্যবহারকারীর চোখে ছবি ফেলা হবে। লেন্সের সঙ্গে যুক্ত ক্যামেরা এবং সেন্সরগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যাবে চোখের পলক ফেলার মাধ্যমে। এরপর সঙ্গে যুক্ত অ্যান্টেনাগুলো সেই ছবি প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য স্মার্টফোনে পাঠিয়ে দিতে পারবে। এরপর যে কাজে দরকার সে কাজে ব্যবহার করা যাবে সে ছবি।
স্যামমোবাইলের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, গুগল গ্লাসের মতো পরিধেয় অথচ আরও উন্নত মানের অগমেন্টেড রিয়্যালিটির অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম স্মার্ট কন্টাক্ট লেন্স তৈরি করার উদ্দেশে কাজ শুরু করেছিল স্যামসাং। এই স্মার্ট কন্টাক্ট লেন্সের কাজ হবে ব্যবহারকারীর চোখের ভেতর দিয়ে পাঠানো লাইট বিমের মধ্যে পরাবাস্তব ধারণার বাস্তবায়ন ঘটানো। এরপর তাকে একটি পরাবাস্তব ছবি দেখানো, আবার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজনে অনেক কিছু অদৃশ্যও করে দেবে।
চোখের পলক ফেলে লেন্সে নির্দেশনা দেওয়ার ধারণাটা অসম্ভব কিছু নয়। গুগল গ্লাসেই এই পদ্ধতিতে ছবি তোলার প্রযুক্তি চালু আছে। আর স্যামসাংই একমাত্র প্রতিষ্ঠান নয়, যারা স্মার্ট কন্টাক্ট লেন্সের ধারণাকে বাস্তবে রূপ দিতে আগ্রহী। গুগলেরই দুটি পেটেন্ট আছে স্মার্ট কন্টাক্ট লেন্স নিয়ে। ধারণাটি এমন যে ব্যবহারকারীর চোখের কান্নার জলের রাসায়নিক পরীক্ষা করে বলে দেওয়া যাবে তার রক্তে চিনির পরিমাণ ঠিক আছে কি নেই!
তবে পেটেন্ট পাওয়া মানেই এই নয় যে সেটা দিয়ে সত্যিই কোনো পণ্য তৈরি হবে। এটা নিশ্চিত করে বলা যায় না। গুগলের মতো বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এমন অনেক ধারণারই স্বত্বাধিকার নিয়ে রাখে, যা কখনোই বাস্তবে পণ্য হিসেবে আলোর মুখ দেখে না, শুধু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতেই ব্যবহৃত হয়।
দেব দুলাল গুহ
সূত্র: ম্যাশেবল
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪০
খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: হালা ফকিন্নি। @ হা হা হা
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৩
...নিপুণ কথন... বলেছেন: আপনারা একজন আরেকজনের পিছে লাগা বন্ধ করবেন প্লিজ?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
বেলের শরবত বলেছেন: ভগ্নিসারথি নামে এক মহাকাঙাল আছে এই ব্লগে। কেমনে জানি জায়গা পাইছে বুবস.কমে সেরা ব্লগে। বাস, দুনিয়াটা ভাইঙা পরছে ফকিন্নিটার মাথায়, বুটের জন্য এমনে কাঙালিপনা কোথাও দেখি নাই্ জাতীয় ইলেকশন বাদে। মাল্টি খুইল্ল্যা সেইটা দিয়াও জায়গায় জায়গায় ল্যাদাইতে ল্যাদাইতে ভরায়া ফালাইতাছে বুটের জন্য। পাত্তা না পায়া এখন শুরু করছে জার্মানপ্রবাসের নামে কুৎসা গাওয়া।
হালা ফকিন্নি।