নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
লাইট-ফিল্ড ক্যামেরা প্রস্তুতকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘লাইট্রো’ এবার এমন এক ক্যামেরা বানিয়েছে, যা ছবি নির্মাতাদের কাজকে অনেক সহজ এবং সমৃদ্ধ করবে। প্রতিষ্ঠানটি এবার এর সমৃদ্ধ ত্রিমাত্রিক ক্যামেরাটিকে টিভি এবং চলচ্চিত্রের জগতে নিয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির ‘লাইট ফিল্ড সলিউশন’ প্রযুক্তিটি আদতেই একটি সুন্দর প্রযুক্তি। পর্যায়ক্রমে একটা সময় এটিকে হয়তো সব ধরনের ক্যামেরাতেই নিয়ে আসা যাবে—এমন আশা গবেষকদের।
একটি ছবিতে প্রাপ্ত সবটুকু আলোর তথ্য থেকে গভীরতা অনুযায়ী সব বস্তুকে আলাদা করে শনাক্ত করতে এবং তৃতীয় মাত্রার মাধ্যমে সঞ্চয় করার প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এতে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি টিভি এবং চলচ্চিত্রের নির্মাতাদের ছবি তোলার কাজকে সহজ করার জন্য ‘লাইট্রো সিনেমা’ নামের নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ঘোষণা দিয়েছে। ৭৫৫ র মেগাপিক্সেল ৪০কে রেজ্যুলেশনের এই ৩০০ এফপিএস ক্যামেরাটি এর আশপাশের জগৎ থেকে প্রতি সেকেন্ডে ৪০০ গিগাবাইট তথ্য গ্রহণ করবে।
এত বিপুল পরিমাণ উচ্চমাত্রার ছবি নির্মাতাদের দেবে ছবি পরিচালনার পরেও ছবির ফিল্ডের গভীরতা, ফোকাসের পজিশন, শাটার স্পিড, ডায়নামিক রেঞ্জের মতো বিষয়গুলোর পরিবর্তনের স্বাধীনতা। অনেক সৃজনশীল সিদ্ধান্ত গ্রহণেও এটি সাহায্য করবে। লাইট ফিল্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই ক্যামেরা ‘ডেপথ স্ক্রিন’ তৈরি করবে, যা ব্যবহার করে নির্মাতারা অভিনেতাকে সবুজ পর্দার (গ্রিন স্ক্রিন) পরিবেশে না রেখেও অভিনেতার সবুজ পর্দার ছবি ধারণ করতে পারবে। এই ধরনের প্রযুক্তি সাধারণত সামরিক প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হলেও লাইট্রো একে ছবি নির্মাতাদের হাতে এনে দিতে চাইছে।
লাইট্রো সিনেমাকে দেখা হচ্ছে কোনো প্রতিষ্ঠানের লাইট ফিল্ড প্রযুক্তিকে ছবি নির্মাতাদের হাতে নিয়ে আসার ‘মূলধারার’ প্রচেষ্টা হিসেবে। প্রথাগত টিভি নির্মাতা এবং ছবি নির্মাতাদের জন্য যতটা উন্নত প্রযুক্তি আনা সম্ভব, ততটাই আনার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
দেব দুলাল গুহ,
সূত্রঃ টেকক্রাঞ্চ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: ভাল খবর।