নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
সংখ্যালঘুদের স্মৃতি রক্ষা করতে চাইলে রাষ্ট্র দয়ার বশবর্তী হয়ে একটা ছোটখাটো 'সংখ্যালঘু যাদুঘর' প্রতিষ্ঠা করতে পারে। তাতে একটা আলাদা সেকশনের নাম যেন হয় 'মালাউন'।
সেই যাদুঘরে ১০টাকা ভিজিট দিয়ে আজ থেকে ৩০ বছর পর আমার বন্ধুরা তাদের সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে যাবে, আর তাদের সংখ্যালঘু বন্ধুদের স্মৃতিচিহ্ন দেখিয়ে বাচ্চাদের কাছে অনেক গল্প করলেও বাচ্চাদের কোমল মনে যাতে প্রভাব না পরে, সেজন্য ইচ্ছা করেই নির্যাতন উচ্ছেদের ইতিহাস, সাম্প্রদায়িক হামলার ইতিহাস এড়িয়ে যাবে। বাচ্চারা জানতে চাইলে বলে দেবে, 'ওসব মিডিয়ার সৃষ্টি'। তারপর বাড়ি ফিরে গিয়ে সন্তানদের নিয়ে শান্তির ঘুম ঘুমাবে।
এমন কিছু করতে হলে, এখনই কাজে হাত দিতে হবে। কারণ, অধ্যাপক আবুল বারাকাত স্যার তাঁর প্রতিবেদনে জানিয়েই দিয়েছেন, এভাবে চলতে থাকলে আগামী ৩ দশক পর হয়তো এই দেশে আর কাউকে 'মালাউন' বলে ডাকার সৌভাগ্য অর্জিত হবার উপায় থাকবে না। সো, কুইক!
আমার সোনার বাংলা,
আমি তোমায় ভালোবাসি।
-দেব দুলাল গুহ
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩২
আনিসা নাসরীন বলেছেন: