নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
যেকোনো ব্যাক্তি এবং দেশের জন্য ভাবমূর্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে সম্মানসহ অনেক কিছু। অনেক অনেক দিনের ঘাম ঝরানো অক্লান্ত পরিশ্রমের পর কারো ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়। আবার একটা ছোট্ট অপকর্মেই সেটা ধুলোয় মিশে যেতে পারে।
আজ আমার প্রাণপ্রিয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূতের হাতব্যাগটি চুরি হয়েছে। বিষয়টি ঢাবির একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমার জন্য যেমন লজ্জার, তেমনি গোটা জাতির জন্যই লজ্জার বলে মনে করি। এখন ঐ চোরকে ধরে এনে উত্তম-মধ্যম দিলেও সেই লজ্জা থেকে দায়মুক্তি মিলবে না, ভাবমূর্তির যা ক্ষতি হয়েছে তা আর পুনরুদ্ধার হবে না। ঐ দেশের সংবাদমাধ্যমে হয়তো খবরটা প্রচারিত হবে। এমনিতেই বিদেশীদের মাঝে অনেক খারাপ ধারণা আমাদের দেশ সম্পর্কে, এবার হয়তো ওরা আমাদেরকে চোর বলবে!
আমরা দেশে এবং দেশের বাইরের শিক্ষিত তরুণ সমাজ দেশের নাম উজ্জ্বল করতে যত চেষ্টাই করি না কেন, এই ধরণের ঘটনা আমাদের মাথা নিঁচু করে দেয়। হলি আর্টিসান, নাসিরনগর কিংবা রামুর ঘটনা বিদেশীদের কাছে আমার দেশকে এক নৈরাজ্যময় ভীতির রাজ্যের ধারণা দেয়।
অথচ আমার দেশটার তো এমন পরিচিতি পাওয়ার কথা না। আমার দেশমাতৃকা তো বীরপ্রসবা। অথচ কিছু কিছু ঘটনা, কিছু ব্যার্থতা এক বাটি পায়েসের মাঝে এক ফোটা চুনার মতো করেই সব পরিশ্রম আর চেষ্টায় পানি ঢেলে দেয়!
-দেব দুলাল গুহ
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
কানিজ রিনা বলেছেন: আমাদের এই দেশটা শতকরা নব্বই ভাগ
মুসলমান, আমরা মুসলমান বলতেই লজ্জা
হয়। যেখানে মসজিদে নামাজ পড়ার শেষে
জুতা চুরি হয়। আর কি বলবেন। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্যুরোক্রেট নামে জাতীয় মহা-ডাকাতদের বড় অংশ তো ঢাকা ইউনিভার্সিটির প্রোডাক্ট; সুতরাং, এটা তেমন কিছু না।