নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

উদযাপিত হচ্ছে \'মূর্তি ভাঙা উৎসব\'

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

পূজা আসছে। এই উপলক্ষ্যে প্রতিবারের মতো এবারও মহা ধুমধামের সাথে উদযাপিত হচ্ছে 'মূর্তি ভাঙা উৎসব'। মূর্তি ভাঙলে কিছু হয় না, দেশের সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে এসব ঘটনা একটুও আঘাত হানে না, তারা নির্যাতিত হয় না, অসহায় অনুভব করে না?

'হিন্দুদের দেশ এইটা না, দেশ ভারত। ভালো থাকতে চাইলে ভারতে চলে যাও' -এমন ডায়লগ দেন যে মুরুব্বি, তিনিই আবার পাশের দেশে রোহিঙ্গারা নির্যাতিত হলে কেঁদে বুক ভাসান, তীব্র আন্দোলনের ডাক দেন, প্রয়োজনে যুদ্ধে যাওয়ার আহবান জানান। নিজ দেশে সংখ্যালঘুরা কষ্টে থাকলেও তাদের চোখে পড়ে না, কিন্তু পাশের দেশ নিয়ে ভেবে অস্থির!

আসলে আজকাল কেউ আর মানুষ নেই, সবাই ধার্মিক। ধর্ম দিয়ে আপন-পর বিচার হয়!

অথচ, ধর্মের ভিত্তিতে নয়, ভাষা-জাতিস্বত্বার ভিত্তিতে একটি দেশ জন্ম নিয়েছিল, যেখানে অসাম্প্রদায়িকতা ছিলো মূল ভিত্তিগুলোর একটি। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত দেশটির নাম বাংলাদেশ।

দেব দুলাল গুহ / দেবু ফরিদী

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

চুলবুল পান্ডে বলেছেন: ফাউল উস্কানিমূলক পোস্ট, এতদিন পর ত্যানা প্যাঁচানোর ইস্যু পাওয়া গেছে।যত সব আবালের দল। নিজেরাই নিজেদের পাছায় আঙ্গুল দিয়ে পায়ে পা বাঁধিয়ে ঝগড়া লাগানোর পায়তাড়া।বদমায়েশীর একটা সীমা থাকা উচিত।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

...নিপুণ কথন... বলেছেন: পরিচয় গোপন করে এমন ফালতু কথা অনেকেই বলতে পারে। পরিচয় দিয়ে বুঝান কোন কথাটাকে উস্কানিমূলক মনে হলো?

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ চুলবুল পাণ্ডে

হিন্দুগুলোরে আর বেশী করে টাইট দিতে হবে যাতে বাকি ৭% তাড়াতাড়ি পালায় বাংলাদেশ ছেড়ে ! এবার বৌদ্ধ গুলোকে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে মিয়ানমার পাঠানো হবে ! বাংলা হবে আরাকান !! আপনাদের নতুন স্লোগান !

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: মূর্তি যারা ভাঙ্গে তারা তারা সমাজের নষ্ট কীট।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৯

...নিপুণ কথন... বলেছেন: এদের সংখ্যাই আজকাল বেশি রাজীব ভাই।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

চুলবুল পান্ডে বলেছেন: কারা, কখন ,কেন ভাঙ্গে ঘটে তিলমাত্র কান্ডজ্ঞান থাকলে সহজে বোঝারকথা। কাদর লাভ, কিভাবে লাভ এটা না বোঝার মত আবাল সামুর পাঠকরা নন। তবে দেশের বাইরের গেরুায়াধারী গরু(ছদ্ম)প্রেমীর দল হলে অন্য বিষয়। তারা সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছে। বাংলাদশের মানুষ গরুখাওয়া বা বহনের জন্য নির্মমভাবে পিটিয়ে মারার মত গোরাক্ষস এখনও হয়নি।

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

এ আর ১৫ বলেছেন: বাংলাদশের মানুষ গরুখাওয়া বা বহনের জন্য নির্মমভাবে পিটিয়ে মারার মত গোরাক্ষস এখনও হয়নি।[/sb---চুলবুল পান্ডে

------
বাংলাদেশের মানুষ চাপাতি দিয়ে কোপিয়ে হত্যা করার ব্যপারে খুব পারদর্শি তাই তারা লাঠিদিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে না । ভারতে গরু হত্যা মানে মা কে অবমাননা তাই তারা অবমাননাকারীকে মাঝে মাঝে লাঠি পিটা করে হত্যা করে কিন্তু বাংলাদেশে ধর্ম অবমাননাকারী রা ঘন ঘন চাপাতির কোপে খুন হয় । ভারতে যাহা মাঝে মাঝে সেটা আমাদের দেশে ঘন ঘন ।
গরুর মাংস খাওয়া ইসলামের ফরজ কর্ম যারা মনে করেন তারা তো ভারতে লাঠি পিটা খাবেন , গরু হত্যা করলে হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগে তাই মৌলবাদী হিন্দুরা লাঠি পিটা করে এবং কেউ কেউ মারা যায় তারা আমাদের মত চাপাতি দিয়ে কোপায় না যদি আমাদের ধর্মকে কেউ আঘাত করে ।
আমাদের ধর্মকে আঘাত করলে আমরা চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করি-- সেটা জায়েজ
কিন্তু আমাদের ধর্মের মানুষ যদি অন্য ধর্মকে আঘাত করে তাহোলে আমাদের কে লাঠি পিটা করা --- নাজায়েজ ।

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

চুলবুল পান্ডে বলেছেন: এ আর ১ , মূরতি পুজা মুসলমনদের চক্ষুশূল, তাও তারা সম্প্রীতি রক্ষার্থে এতে সহায়তা করে। হি্দুের শত অত্যাচার, উৎপাত হাসি মুখে এদেশে সহ্য করে। গোরাক্ষেশদের মত অসহিষ্ণু বর্বর হলে পাছার ছাল অনেক আগেই ছাড়িয়ে নিত। ওপার থেকে দেশের মহানুভবতা, সহিঞ্চুতা বোঝা সম্ভব নয়।

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

বালু চর বলেছেন: পত্রপত্রিকায় যতো গুলা নিউজ এসেছে লক্ষ্য করে দেখুন, প্রত্যেকটার সাথে ক্ষমতাশীন দলের নেতা কর্মীরা জড়িত। রাজনৈতিক ফাইদা হাসিলের জন্য তারা এসব করে। এর প্রমান বহু প্রমান অাছে। অাপনি নির্দিষ্ট করে বলুন। শুধু মুসলমান হিন্দু অালাদা করছেন কেনো?

বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্পৃতির দেশ।

যতোগুলা মূর্তি ভাঙ্গা হয়েছে, কারা ভেঙ্গেছে, তারা কোন দলের তার বিবরণ পত্রিকায় এসেছে।

মুসলমানদের দিকে অাঙ্গুল তুললে সেটা পক্ষপাত করা হবে।অন্যয় করা হবে।

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

এ আর ১৫ বলেছেন: চুলবুল পান্ডে বলেছেন ::::
এ আর ১ , মূরতি পুজা মুসলমনদের চক্ষুশূল, তাও তারা সম্প্রীতি রক্ষার্থে এতে সহায়তা করে।
সেই কারনে শত শত মন্দিরে আক্রমণ করে আমরা শত শত মুর্তি ধংস করি :) :) :)
নামাজ পড়া হিন্দুদের চক্ষুশুল কিন্তু তারা সম্প্রীতি রক্ষার্থে এতে সহায়তা করে .।
হি্দুের শত অত্যাচার, উৎপাত হাসি মুখে এদেশে সহ্য করে।

মুসলমানদের কোটি কোটি অত্যাচার, উৎপাত হাসি মুখে ওদেশে সহ্য করে ।
গোরাক্ষেশদের মত অসহিষ্ণু বর্বর হলে পাছার ছাল অনেক আগেই ছাড়িয়ে নিত।
ঠিক কথা আমরা অত বর্বর নহি তাই কি সুন্দর চাপাতি দিয়ে জবাই করি :) :) :)

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

নতুন বলেছেন: বাহ আপনি আমার মন্তব্য মুঝে ফেল্লেন????

দেশে কয়টা মন্দির আছে আর কয়টাতে ভাঙ্গা হয়েছে????

একটা মন্দির ভাঙ্গাতেই আপনি দেশে মূতি ভাঙ্গা উতসব উদযাপিত হচ্ছে বলে চি্ৎকার করছেন???

আবার আমার কমেন্ট ডিলিট করছেন?

এটা হিপোক্রেসি... X((

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

নতুন বলেছেন: সরি আরেটকা একই বিষয়ে কমেন্ট করতে গিয়ে আপনারটাতে চলে এসেছে। দূক্ষিত :|

১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: পুলিশ কি করে। পূজার সয় অতিরিক্ত নিরাপত্তা দিতে পারে না? সুযোগ পেলে অপরাধীরা অপরাধ করবে এটা তো জানা কথা। মূর্তি ভাংগলে একদল মানুষকে ক্ষেপিয়ে দেয়া যাবে এই মানসিকতা থেকে কিছু লোক মূর্তি ভাংগে। বাংলাদেশে এইসব মানসিক বিকারগ্রস্ত লোকের কোন অভাব নেই।

যা হোক, পূজার সময় মন্দির কর্তৃপক্ষের উচিত অতিরিক্ত পুলিশ প্রটেকশন চাওয়া।

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১১

কাউয়ার জাত বলেছেন: বাংলাদেশে ধর্মীয় কারণে মূর্তি ভাঙ্গা হয় না। রাজনৈতিক কারণে ভাঙা হয়। এজন্য আপনাদের হিদুদের প্রাণপ্রিয় আওয়ামীলীগ দায়ী।

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

কূকরা বলেছেন: বালছিড়া পোষ্ট

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

dhruba বলেছেন: @seana pagol. ..
Hindu der ke tarabi, tui bal chirbi ...

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

কানিজ রিনা বলেছেন: ভারতে যেমন উগ্রপন্থি আছে বাংলায়ও উগ্রপন্হি আছে। সবদেশেই উগ্রপন্থি আছে।
তারা সব মুর্খ। আর এই উগ্রপন্থিরা সংলঘুদের
উপর ক্ষমতা দেখিয়ে নিজেদের কার্জ সিদ্ধি
করে। কোনও ধর্মেই উগ্র হওয়ার কথা বলেনা।
মুর্খরা ধর্মের নাম ভাঙায়।
ভারতের উগ্রপন্থি সংখ্যা লঘু মুসলিমদের উপর
নির্যাতন শুরু হলে, এদেশেও শুরু হয় সংখ্যা
লঘুদের উপর নির্যাতন।
মায়ানমার সরকার সংখ্যা লঘু মুসলিমদের
উপর বর্বরতা জঘন্য সীমা অতিক্রম করেছে।
ভারতের সংখ্যা লঘুদের সরকারী ভাবে ধর্মের
দোহায় দিয়ে গোমাংস খাওয়া বন্ধ করেছে।
এগুল ধর্মীও বর্বরতা ছারা আর কিছুনা।
বাংলাদেশেও সংখ্যা লঘুদের উপর কিছু কিছু
সময় বর্বতা শুরু হয় তা
ভারতের দেখাদেখি। এসব ধর্মীও বর্বর ভারতে
বিজেপি সরকারের ছত্রছায়ায় বাবড়ি মসজিদ
ভাঙা হোল সাথে সাথে শুরু হোল হিন্দুদের
মন্দির ভাঙা। আরে মুর্খের দল ওরা ঘু খেলে
তোদের খেতে হবেে? মায়ানমার সংখ্যালঘু
নিপীরন করে ঘুখাচ্ছে এখন এদেশের ঘুখাওরা
ধোয়া তুলছে কক্সবাজার রাঙামাটির বৌদ্ধদের
নিপিরন করতে হবে। হায় এসব ঘুখাওয়া মুর্খরা
দেশের কতটা ক্ষতি সাধন করে তা ভাবলে
মুর্খো ছাড়া আর কিছুই নয়। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.