নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun (DEV DULAL GUHO)

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রার্থীরা সহনশীল হোন

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৫

যুগটা ফেসবুকের, যুগটা গণমাধ্যমের। কোনোদিন যার সাথে দেখা হয়নি কথা হয়নি, তার সাথেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখা যায় শুধুমাত্র ফেসবুকের কল্যাণে। এছাড়াও রয়েছে টিভি সংবাদপত্র, খুব সহজেই মানুষের ঘরে পৌঁছে যাওয়া যায়৷ কাজেই, মাঠে নামতে না পারা মানেই ভোটের মাঠে না থাকা নয়। বিষয়টা এমনও হতে পারে যে, যাকে আপনি মাঠেই নামতে দিচ্ছেন না প্রচার চালাতে, সাঁটাতে দিচ্ছেন না পোস্টার, তিনিই হয়তো আপনার অজ্ঞাতসারে পত্রিকা টিভি ফেসবুকের কল্যাণে এলাকার ভোটারদের মনের সিম্প্যাথি পাচ্ছেন বেশি।
.
এই একটা কারণেই হয়তো সে আপনার প্রতি ঘৃণা থেকেই প্রার্থীকে না দেখে বা না চিনে অথবা তার থেকে চা-বিড়ি না খেয়েও তাকে ভোট দিয়ে দিতে পারেন৷ সুষ্ঠু ভোট হলে আপনি পরাজিত হতে পারেন। পাবলিক সিম্প্যাথি অনেক বড় ফ্যাক্ট। এমনিতেই জনগণ পরিবর্তনের পক্ষে থাকে, বিগত জাতীয় নির্বাচনগুলো দেখলেই বুঝবেন৷ আজ আপনি প্রতিন্দ্বন্দ্বীকে মাঠে নামতে দিচ্ছেন না, কাল আপনি নির্বাচিত হয়ে এলে যাদের ভোটে নির্বাচিত হলেন তাদের কথা যে শুনবেন, তাদের জন্য যে কাজ করবেন তার গ্যারান্টি কি?
.
তাই, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকেও তার মতো করে শান্তিপূর্ণ উপায়ে প্রচারণা চালাতে দিলে তিনি নির্বাচনে ভোটারদের সিম্প্যাথি নামক আলাদা অ্যাডভান্টেজ থেকে বঞ্চিত হবেন৷ আপনি যদি জনবান্ধব হয়ে থাকেন, যদি এলাকার ও এলাকার মানুষের উপকার করে থাকেন, তাহলে জনগণ এমনিতেই আপনাকে ভোট দেবে। আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীকে দিয়ে উন্নয়ন নাহলে এবং সে যদি সাধারণের উপকারে না আসে, তবে তাকে এমনিতেই বর্জন করবে।
.
মনে রাখবেন, এখন মানুষ অনেক সচেতন। তারা সব খোঁজ খবর রাখে। এখন টিভি পত্রিকা ফেসবুকেই তারা সময় কাটায় বেশি। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম, যারা এবার ভোটারের সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি! কাজেই, নীরব বিপ্লব না চাইলে আজ থেকে সহনশীল হোন। নিজের ওপর ও নিজের কৃতকাজের ওপর বিশ্বাস ভরসা রাখুন।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২২

রাফা বলেছেন: সোস্যাল মিডিয়ার যুগে বড় বেশি আন-সোস্যাল হয়ে গেছি আমরা।

তবে ,রাজাকার ,আলবদর,আল শামস শান্তি কমিটির সদস্যদের অবশ্যই বর্জনিয়।কোন দেশ বিরোধী , সমাজ বিরোধী, নিতীহিন ,খুনি ও দূর্ণিতীবাজ অযোগ্য ঘোষিত হোক সবার রায়ে।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: তরুনরায় অনেককে জয় করিয়েছিল আবার যেন এই তরুন ভোটারদের জন্যই কারো পরাজয় না হয়।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২১

বাংলার মেলা বলেছেন: মানুষ যতই আধুনিক হোক - সে চিরকালই শক্তির পূজারী। যে শক্তিশালী, মানুষ তাকেই সবকিছু দেব। যে দুর্বল, তাকে লাথি মেরে তাড়িয়ে দেবে।

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে।
লজিক না মেনে উপায় নাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২

...নিপুণ কথন... বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.