নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুকেশ আম্বানির ছেলের বিয়েতে কত খরচ কে নাচলো তা দিয়ে আপনার কী?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৪৬

আম্বানির টাকা খরচ নিয়ে আপনার মাথাব্যাথা কেন?

এই মুহূর্তে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় ৯ম অবস্থানে আছেন ভারতের তথা এশিয়ার শীর্ষ ধনকুবের মুকেশ আম্বানি। লিস্টের বাকিদের সম্পদ যখন কমছে, আম্বানির তখন বেড়েছে ১ বিলিয়ন ডলার। তিনি তাঁর অতি আদরের ছোট ছেলে, ছোট থেকেই নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে যার সুস্থভাবে বাঁচারই কথা ছিলো না, তাঁর বিয়ের আগের অনুষ্ঠানে প্রায় ১২৫০ কোটি রুপি খরচ করছেন দেখে অনেকে বাজে মন্তব্য করছেন, কেউ কেউ এটাকে বিলাসিতাও বলছেন। তাদের জন্য আমার খুব করুণা হয়। এরা মূলত ভারতবিদ্বেষী ও হিন্দুবিদ্বেষী। এরা অবশ্যই বাংলাদেশী মুসলিম। মুসলিম কেউ এত বড়লোক হলে এরাই আবার তাঁকে মাথায় তুলে নাচতো, তাঁর পাদের গন্ধও তাদের আতরের মতো লাগতো।

আম্বানির এই মুহূর্তে গড় সম্পদমূল্য ১১৭.৮ বিলিয়ন ডলার। ১ বিলিয়ন ডলার অর্থ ১০০ কোটি ডলার। ১ ডলার এখন প্রায় ৮৩ রুপির সমান। তাহলে আপনি হিসাব করেন তাঁর মোট কতটা সম্পদ আছে! সেই সম্পদের সমুদ্র থেকে অতি আদরের ছোট ছেলের বিয়ে-পূর্ববর্তী অনুষ্ঠানে মাত্র ১২৫০ কোটি রুপি খরচ করে অনুষ্ঠান করে আনন্দ করেছেন, ৭৫ কোটি দিয়ে পপ সম্রাজ্ঞি রিয়ানাকে এনে দেশের মানুষদের বিনোদন দিয়েছেন, ২৬০০ পদের রান্না করে নিজ গ্রামের ধনী-গরিব সবাইকে নিজ হাতে খাইয়েছেন। তুলনা করে দেখেন তাঁর মোট সম্পদের তুলনায় এটা বেশি খরচ কিনা!

মোটেও না। ছেলের বিয়ে তিনি একবারই দেবেন, বারবার না। টাকা তো তিনি বাকি জীবনে আরও অনেক আয় করবেন, খরচও করবেন। এই দিন কি আর আসবে? যে বাবার ১০ লাখ টাকা আছে, তিনিও তো ছেলের বিয়েতে ২ লাখ টাকা খরচ করেন। যার নাই সে ধার করে ছেলের বিয়েতে খরচ করে। সেই হিসাবে আম্বানি মোটেও বেশি খরচ করেননি। তাছাড়া তিনি বৈধপথে তাঁর উপার্জিত অর্থ কোন খাতে কীভাবে খরচ করবেন এটা সম্পূর্ণ তাঁর ব্যাপার। এটা তো কালো টাকা নয়, দুর্নীতি করে বা লোন নিয়ে বিদেশে পাচার করা টাকাও নয়। এটা তাঁর বৈধ ব্যবসায় অর্জিত টাকা। এর জন্য তিনি সরকারকে কর দেন, অনেক লোকের কর্মসংস্থান করেছেন, দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করেছেন, দেশের ভাবমূর্তি বাড়িয়ে চলেছেন।

মুকেশ আম্বানির বিয়েতে অতিথি হয়ে কারা এসেছেন?
বিশ্বের সেরা ধনীর তালিকায় ৪র্থ অবস্থানে থাকা ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ স্ত্রীসহ এসেছেন, যার আছে মুকেশের চেয়ে ৫৬ বিলিয়ন ডলার বেশি। এসেছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, যিনি মুকেশের চেয়ে ১০ বিলিয়ন ডলার বেশির মালিক। এসেছেন বলিউডের তিন খানও। তাঁরা একসাথে এক মঞ্চে নেচেছেন, যা বিরল ঘটনা। এটা নিয়েও দেখলাম অনেকে ট্রল করছে। যারা এটা করছে, তারা গরিব। অর্থের দিক দিয়ে তো বটেই, মনের দিক দিয়েও।

শাহরুখ খানের সম্পদ আছে ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের। অভিনেতাদের তালিকায় তিনি বিশ্বের ৪র্থ শীর্ষ ধনী। তাঁর ১ বিলিয়নও নাই, যেখানে মুকেশ আম্বানির আছে ১১৭.৮ বিলিয়ন ডলার। মুকেশদের স্পন্সর করা টাকায় তাঁর ফিল্ম হয়, প্রচার ও আয় হয় তাঁর কোম্পানির বিজ্ঞাপনে। তাই স্টেজে উঠে তিনি দ্বিধাহীন কণ্ঠে বলেন, মুকেশজি আমাকে না এনে নিজেই অভিনয় জগতে এলে আমি আজকের শাহরুখ খান হতে পারতাম না। এমনকি অমিতাভ বচ্চন এসে মঞ্চে বলেন "আমার অত্যন্ত দুর্দিনে যখন হাতে কোনো টাকা ছিলো না, মুকেশের বাবা ধিরুভাই আম্বানি তখন আমাকে টাকা সেধেছিলেন। আমি সেটা না নিয়ে অভিনয় করে আবার নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছি দেখে তিনি গর্ব করে পাশে ডেকে বসাতেন।" বুঝলেন? বলিউডকে বাঁচিয়ে রাখে মুকেশ আম্বানিরা। তাঁর ছেলের বিয়েতে খানেরা নাচবে না তো কী করবে? নাচাটা কি খারাপ? যেখানে রিয়ানা চলে আসে বিনোদন দিতে, সেখানে শাহ রুখ খানরা তো থাকবেনই!

মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত খুবই ভদ্র, বিনয়ী একটা ছেলে। এত বড়লোকের ছেলে হলেও তাঁর মধ্যে একটুও অহংবোধ বা উগ্রমেজাজ নেই। তিনি নিজ হাতে গ্রামের গরিবদের খাওয়ালেন, আবার গ্রামের মহিলাদের হাত থেকে ভাঁজ করে আনা একশ রুপির নোটটাও মাথা নত করে নিলেন, যা দেখে মুগ্ধ হতে হয়। তিনি বড়লোকের বখে যাওয়া পুত্র নন যারা ফুটপাতে গাড়ি উঠিয়ে দিয়ে ঘুমন্ত গরিব মারে। বরং তিনি অত্যন্ত মিশুক সমাজসেবক, পশুপ্রেমীও। আহত হাতিদের এনে তিনি সেবা করেন, নিজ হাতে খাওয়ান। একটা হাসপাতাল খুলেছেন নিজের গ্রাম গুজরাটের জামনগরে 'এলিফ্যান্ট হসপিটাল' নামে। তাঁর শরীরের আকার দেখেও হাসার কিছু নেই। তিনি অনেক অসুখে জর্জরিত বলেই দেখতে অমন। তাছাড়া বংশগত ব্যাপারও আছে।

কাজেই, এই বিয়ের অনুষ্ঠান নিয়ে হাসাহাসির কিছু নেই। এখনও আসল বিয়ে তো পড়েই আছে! এখনই যদি এত জ্বলে, তখন কী করবেন? আম্বানিদের উচিত আমাদেরকেও বিয়েতে দাওয়াত দেওয়া। তাহলে নিন্দুকদের মুখ বন্ধ হবে। কিন্তু তাঁরা নিশ্চয়ই এই দেশে আসলে শুধু খাওয়াতে আসবে না, হয়তো বৈধপথে এদেশে ব্যবসা করতে আসতে চাইবে, তাঁদের উন্নতমানের সেবা পণ্য ইত্যাদি নিয়ে আসবে। সেটা হলে আরও ভালো হয়। অনেক বৈদেশিক বিনিয়োগের পাশাপাশি প্রচুর বেকারের কর্মসংস্থান হবে। সেই আশা রেখে আপাতত বিয়ের জন্য শুভকামনা জানিয়ে রাখি অনন্ত আম্বানিকে। জয় বাংলা। লেখা- দেব দুলাল গুহ।

#ambaniwedding #AmbaniPreWedding #ambani #AnantRadhikaWedding #anantambani #radhikamerchant #jamnagar #RelianceIndustriesLimited #India #Bangladesh



মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯

শেরজা তপন বলেছেন: সাত সকালে আপনার এই পোস্ট দেখে লগ ইন করলাম। আম্বানির ছেলে যে অসুস্থ ব্যাপারটা আমার জানা ছিল না তার দেহের ওইরকম আকৃতি দেখে আমি নিজেও খুব বিরক্ত ছিলাম! যাহোক তার অসুস্থতার ব্যাপারটা জেনে এবং তার উদারতার ব্যাপার গুলো জেনে এখন সে বিরক্তিগুলো কেটে গেছে।
লেখাটা পড়ে খুব ভালো লাগছিল আম্বানির ছেলের বিয়েতে শত শত কোটি টাকা খরচ নিয়ে আমার নিজের কোন আপত্তি ছিল না যার টাকা আছে সে খরচ করবে খরচ করবে সেটা তার ব্যাপার কারো যদি ক্ষতি না হয় সেখানে আমার বলার কিছু নেই। কিছু মানুষের সব কিছুতেই আপত্তি থাকে যারা ধনবান লোক তাদের দিকে এক ধরনের মানুষের সব সময় নজর থাকে তারা যাই করবে না কেন তাদের গা জ্বলে। সেই শ্রেণীটা কোন শ্রেণী সেটা আমি আপনি মোটামুটি সবাই জানি।
আপনি দেখি ইদানিং ব্লগে নিয়মিত পোস্ট দিচ্ছেন আপনার সব লেখা পড়া হয় না জানা ছিল না বেশিরভাগ পোস্টগুলোই আপনি কপি পোস্ট করছেনকি না? আমার ধারনা ছিল এই লেখাটা আপনার নিজের লেখা কিন্তু শেষে এসে দেখলাম 'দেব দুলাল গুহ' নামে এক ভদ্রলোক এই লেখাটা মূলত দেখেছেন!
শেষের এই নামটাই সবকিছু উল্টেপাল্টে দিল তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে নিশ্চিত হয়ে সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়াচ্ছেন। হেটারসদের তিনি উল্লেখ করেছেন 'বাংলাদেশের মুসলিমদের'কে শুধু। কি ভয়াবহ অপবাদ ভেবে দেখেছেন। পাঁচ ভাগ দশ ভাগ হয়তোবা বাংলাদেশী মুসলমানদের দায়ভার তিনি পুরা বাংলাদেশীদের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। ভারতের হিন্দু মুসলিম নির্বেশেষে কোটি কোটি মানুষ এই বিয়ের বাহুল্য খরচের বিরুদ্ধে কথা বলছে কি না? পাকিস্তানি কি বলছে না? নেপালি কে বলছে না অন্য দেশে কে বলছে না সে শুধু বাংলাদেশের মুসলিমদেরকে টার্গেট করছে।
দয়া করে এ ধরনের ভয়ংকর মানুষদের যত ভালো কথাই থাকুক না কেন সেগুলো ব্লগের পাতায় তুলে আনবেন না এদেরকে এভয়েড করার চেষ্টা করুন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

...নিপুণ কথন... বলেছেন: আপনার চেয়ে আমার ব্লগের বয়স কম হতে পারে, কিন্তু আপনার প্রায় দ্বিগুণ ভিউ আছে। ব্লগটা ভালোকরে দেখলেই লেখকের পরিচয় জেনে যাবেন। গোপন করার কিছু নাই।

দেব দুলাল গুহ সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়াচ্ছেন না। তিনি যা দেখছেন তা দেখেই বলছেন। তাঁর ফ্রেন্ডলিস্টের বাংলাদেশী মুসলিমরাই কেবল এই খরচ নিয়ে বাজে মন্তব্য করছেন। তাই তিনি এভাবে লিখেছেন বিরক্ত হয়ে। ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ শেরজা তপন , দেব দুলাল্ল গুহরই ছদ্মনাম নিপুন কথন মনে হচ্ছে। কেননা দুইজনের পোস্টই এক।

একটা অনুষ্ঠান হলে আলোচনা সমালোচনা হবেই। ভারতীয়দের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গেলেও দেখা যাবে হিন্দুরাও সমালোচনা করছে। সমালোচনার কারন একেক জায়গায় একেক রকম। মুকেশ আম্বানীকে আপনি যেভাবে ধোয়া তুলসী পাতা হিসেবে দেখাচ্ছেন বাস্তবে তা নয়। এই উপমহাদেশে অতি ধনীদের ব্যকগ্রাউন্ড স্বচ্ছ নয় । এই অনুষ্ঠানে শাহরুখের কণ্ঠে ‘জয় শ্রীরাম’ ধনি নিয়ে ভারতীয় পত্র পত্রিকাতেও তীর্যক সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। আমাদের দেশেও সমালোচনাতো হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে আমি সমালোচনা করছি আমাদের দেশে যারা এই প্রোগ্রামের তিন খানদের নাচানাচি আমাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করেছে। হিন্দি সংস্কৃতি আমাদের বর্জন করা উচিত।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

...নিপুণ কথন... বলেছেন: কেন ভাই? হিন্দি সংস্কৃতি বর্জন করবেন কেন? বাংলা ভাষার অধিকাংশই যে সংস্কৃত আর হিন্দি থেকে এসেছে তা জানেন? সেগুলাও কি বর্জন করতে পারবেন? সংস্কৃতির কোনো দেশ হয় না আর একে আটকেও রাখা যায় না। বাংলাদেশের জয়া আহসান গিয়ে ভারতে একের পর পুরস্কার পাচ্ছেন। তাঁরাও এদেশে আসছেন। এটাই চলবে। এর মাঝেই নিজেদেরটা ধরে রাখতে হবে। ভারতীয় পত্রিকায় শাহরুখের সমালোচনা হলে হোক। তিনি যেটা ভালো বুঝেছেন তাই করেছেন। ওসব করেই তিনি বিশ্বের সেরা ৪র্থ ধনী অভিনেতা হয়েছেন, এইসব আম্বানি-আদানি-টাটাদের হাত ধরেই। তিনি তাঁর ব্যবসা আর স্বার্থ ভালো বুঝেন। তা নিয়ে সমালোচনা যারা করছে তারাই বরং মূর্খ।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


পাক-ভারতে জন্ম নিয়ে যদি বিশ্বের ১০ ধনীর মাঝে থাকে, স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসে, তার হাতে এ্ত সম্পদ যাওয়াতে অন্যদের সুযোগ কমেছে কিনা? ইহা ১০০ ভাগ নিশ্চিত ব্যাপার যে, অন্যদের সুযোগ কমেছে। ফলে, সমালোচনা যারা করছে, তারা আপনার থেকে বুদ্ধিমান।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

...নিপুণ কথন... বলেছেন: আপনি যে মুসলিম মৌলবাদী, তা সবাই জানে। আপনার থেকে এমন কমেন্টই আশা করা যায়। পাক-ভারতে জন্ম মানে? পাক-ভারত আবার কি? হয় ভারতীয় উপমহাদেশ বলবেন, না হলে ভারত বা পাকিস্তান বলবেন। আম্বানিরা ব্যবসা করে টাকা কামিয়েছেন, আমাদের ধনীদের মতো কালো টাকা হলে ফোর্বসের তালিকায় তাঁদের নাম উঠত না।

সমালোচনা যারা করছে, তারা হয় আপনার মতো গাজী নয়তো মূর্খ।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি ৥ শেরজা তপন, ৥ ঢাবিয়ান এবং ৥ সোনাগাজী ভাইয়ের সাথে একমত। মিটিংএর কারণে বড় মন্তব্য করতে পারছি না।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

রানার ব্লগ বলেছেন: আম্বানির আছে তাই খরচ করছে । ব্যাস , খেল খতম পয়সা হজম !!! আমার বা আপনার থাকলে আপনিও করতেন ।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

...নিপুণ কথন... বলেছেন: ঠিক তাই।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১১

নতুন বলেছেন: তাদের জন্য আমার খুব করুণা হয়। এরা মূলত ভারতবিদ্বেষী ও হিন্দুবিদ্বেষী। এরা অবশ্যই বাংলাদেশী মুসলিম। মুসলিম কেউ এত বড়লোক হলে এরাই আবার তাঁকে মাথায় তুলে নাচতো, তাঁর পাদের গন্ধও তাদের আতরের মতো লাগতো।

আমাদের দেশের মানুষ সমালোচনা করতে পছন্দ করে। অন্যের ভালো দেখতে পারেনা।

যারা টাকা খরচের বিষয়ে কথা বলেছে তারা বোঝে না, এই টাকা খরচ অর্থ এই টাকা আম্বানির ব্যাংকে না থেকে কিছু ব্যবসায়ীদের কাছে গেছে, এটা দেশের ব্যবসা/অর্থনিতির জন্য ভালো।

কিন্তু আপনি সব কিছুতেই কি হিন্দু/মুসলিম দেখতে পান?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

...নিপুণ কথন... বলেছেন: আপনার শেষের বাক্যটি বাদে বাকিগুলোর সাথে আমি একমত।

হিন্দু-মুসলিম বিভাগ করা হয়েছেই দেখার জন্য। দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশী মুসলিমদেরই এ নিয়ে বেশী গাত্রদাহ হচ্ছে। তাই বলেছি। আমরা সবাই মানুষ হলেও একশ্রেণীর মানুষী তাঁদের আলাদা ভাবে ও আলাদাভাবে উপস্থাপন করে। পার্থনা করলেও তারা শুধু নিজেদের ভালোর জন্যই প্রার্থনা করে। তাদেরকে তাই মানুষ ভাবতে ইচ্ছা করে না আজকাল।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: মুসলিম কেউ এত বড়লোক হলে এরাই আবার তাঁকে মাথায় তুলে নাচতো, তাঁর পাদের গন্ধও তাদের আতরের মতো লাগতো।

আমাদের দেশের কয়জন মুসলিম ওসামা বিন লাদেন বা মুহাম্মদ বিন সালমানের নেতিবাচক কর্মকান্ড সমর্থন করে পোস্ট দিয়েছেন, লেখকের কাছে জানতে চাই।

অন্য কোণ মুসলিমের অন্যায় কাজের সমর্থন দিলে সেটাও জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

...নিপুণ কথন... বলেছেন: ফেসবুকের নিউজ সাইটের কমেন্টবক্সে গেলেই তার উত্তর পাওয়া যায়।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কার কাছে জানি শুনলাম এইটা বিয়ের অনুষ্ঠান না। বিয়ের আগের অনুষ্ঠান! তাই নাকি?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০০

...নিপুণ কথন... বলেছেন: হুম। আমিও তাই লিখেছি। এটা প্রাক-বিয়ে অনুষ্ঠান। বিয়ের অনুষ্ঠান হবে মাস দুয়েক পরে।

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: টাকা থাকলেই কি ফালতু খরচ করতে হবে?
ভারতে দরিদ্র মানুষের অভাব নেই।দরিদ্র দেশে এত খরচ কেন করতে হবে? এটা অন্যায়।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০২

...নিপুণ কথন... বলেছেন: মোটেও অন্যায় না। ভারত তো আর সোভিয়েত ইউনিয়নের মতো সমাজতন্ত্রে চলে না! সেখানে যে যার উপার্জিত অর্থ যেভাবে খুশী খরচ করলে এতে অন্যায়ের কিছু নেই। আর তিনি অনেক অর্থ খরচ করে মানুষ খাওয়াচ্ছেন, দান করছেন। গ্রামের ৫১ হাজার মানুষকে তিনি কয়েক দিনব্যাপী ২৬০০ পদ দিয়ে রান্না করে নিজ হাতে পরিবেশন করে খাইয়েছেন।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১

নতুন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: টাকা থাকলেই কি ফালতু খরচ করতে হবে?
ভারতে দরিদ্র মানুষের অভাব নেই।দরিদ্র দেশে এত খরচ কেন করতে হবে? এটা অন্যায়।


উনিতো টাকা খরচই করলো। এই টাকা তার ব্যাংকের একাউন্টে ছিলো। তিনি অনুস্ঠান আয়জন করতে গিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের টাকা গুলি দিয়েছেন যার বিনিময়ে তারা পন্য বা সারভিস দিয়েছে।

টাকা একাউন্টে না থেকে এমন অনুস্ঠানের মাধ্যমে বাজারে এলেই তো সবার জন্য ভালো...

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৩

...নিপুণ কথন... বলেছেন: একমত। তিনি তাঁর গ্রামের ৫১ হাজার মানুষকে কয়েক দিন ধরে ২৬০০ পদের রান্না করে খাইয়েছেন নিজ হাতে পরিবেশন করে। অনেক দানও করেছেন।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: লিলিপুটিয়ান পিগমিরা হুদাই হাউকাউ করছে। অধিকাংশ বাঙালীর বদ স্বভাব হলো অন্যের ব্যক্তি গত বিষয়ে বিশ্রী নাক গলানো। অধিকাংশ বাঙালির কাজই হইল "নেই কাজ তো খৈ ভাজ "

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৭

...নিপুণ কথন... বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন ভাই। কাতারের আমির তাঁর টাকা দিয়ে ফুটবল খেলার ক্লাব কিনলে তা নিয়েও এরা সমালোচনা করে হারাম খেলাকে সমর্থন দিচ্ছে বলে! এদের আসলে হিংসায় জ্বলে। কাজ নাই কারো।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার চেয়ে আমার ব্লগের বয়স কম হতে পারে, কিন্তু আপনার প্রায় দ্বিগুণ ভিউ আছে। ব্লগটা ভালোকরে দেখলেই লেখকের পরিচয় জেনে যাবেন। গোপন করার কিছু নাই।
~কথাটা বড় অহঙ্কার করে বললেন। আমার থেকে দ্বিগুন কেন পাঁচশগুন ভিউ থাকলে আমার কি দায় ঠেকেছে আপনার ব্লগে গিয়ে আপনার ঠিকুজি জানার? এক নামে ব্লগিং করেন আরেক নামের রেফারেন্স দেন, সেটা আপনার সমস্যা -লেখায় যেভাবে পড়েছি আমি সেভাবেই বলেছি।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৩৭

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আপনি যে মানের হিন্দু , তারাও সেই মানের বাংলাদেশী মুসলমান।

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৩৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: আঁধারের যুবরাজ, এনার কথা মনে ধরেছে।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.