নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
সদ্য সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর হাত থেকে বিতর্কের পদক নিচ্ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি। ছাত্রলীগের হল কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদেও তিনি ছিলেন(সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অ্যাসাইনমেন্ট অফিসার সঞ্জিত ও সাদ্দামের মনোনীত কমিটির) এবং ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ইনানের সাথে একই হলে থাকতেন। এমনকি ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের সাথে একই হলে ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি থাকলেও ছাত্রলীগ নাকি শিবির খুঁজে পায়নি!
এ আর নতুন কি? স্কুল জীবনে যাকে চিনতাম শিবিরের সাথী হিসেবে, ঢাবিতে গিয়ে দেখি সে শহীদুল্লাহ হল ছাত্রলীগের বড় নেতা! বোঝাপড়াটা দারুণ। ত্যাগীরা পদ পায় না, পদ পায় ছুপা রুস্তমরা। এই দিক দিয়ে শিবিরের প্রশংসা করতেই হয়। তারা তাদের আদর্শে অবিচল এবং ভেতরে ভেতরে খুবই ঐক্যবদ্ধ।
কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থী ও সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে শিবিরের পরিচয় গোপন কেন করেছেন? তারা বলছেন, তাদেরকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো, প্রকাশ্যে সুযোগ ছিলো না রাজনীতি করার, তাই। এই যুক্তিটাও ফেলে দেয়ার মতো না। কিন্তু ২০১৩ সালের গণজাগরণে দাবি উঠলেও আসলে আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে অনেক পরে। ততদিনে সরকারের পতন নিশ্চিত হয়ে গেছে। এখন তারাই সরকার। স্যালুট!
©somewhere in net ltd.