নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হুমায়ূন আহমেদের 'কবিতা পড়া' ছেলেদের প্রেমে পড়া ভয়ংকর সুন্দরী গুলো কয়েকটা সাক্ষাতেই ঠিক করে ফেলে 'জনম জনম তব তরে কাঁদিব'।রাজপুত্রের রূপ আর সম্মোহন করার অসীম ক্ষমতা নিয়ে বোকা চেহারার 'ভালো' ছেলেটা পাশের তৃষাতুর রূপবতী কে উপেক্ষা করে বৃদ্ধ গাছের নতুন কৃষ্ণচূড়া দেখে মুখস্থ কবিতা বলে।আর সামান্য তফাতে থাকা আমি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র হয়ে উপেক্ষিত মেয়েটার বুকের মাঝে;বিন্দু বিন্দু ঘাম জমা ঘাড়ের ভাজে;লোভাতুর চোখ মাড়িয়ে শত বছরের পুরোনো দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি।আফসোস করি উত্তপ্ত লাজুক ফুলটার জন্য।উপেক্ষিত ফুলটার জন্য।
অপূর্ণতা আর প্রতিহিংসার রাতে মিথ্যে 'সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়'হয়ে কৃষ্ণচূড়া তলের উপেক্ষিত ফুলটার পক্ষে ছল করে ছন্দ বানাই 'হুমায়ন আহমেদ'য়ের বোকা রাজপুত্রটার জন্য।সে যেন পাশে বসে থাকা জীবন্ত লাজুক ফুলটাকে অপেক্ষা করিয়ে,গন্ধহীন কৃষ্ণচূড়ায় তৃপ্ত হয়ে থাকে। আর তফাতে বসে থাকা অন্য কোনো 'আমি'ও যেন অন্তর জন্মে না পাওয়ার বেড়াজালে আটকে থাকি।আর যেন বঞ্চিত হয়ে বাঁচি।আর গেয়ে যাই ' প্রেম বলে যে যুগে যুগে তোমার লাগি আছি জেগে'।
০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩২
নির্বাক স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সময় নিয়ে পড়ার জন্য।হাহাকার করতে করতে ই একটা সময় মনে হল লেখতে বসলে নেহাত মন্দ হয় না।
২| ০১ লা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৯
নির্বাক স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ২:৫৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হাহাকার একেই বলে