![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ফোন দিয়ে তোলা মঙ্গল এর ছবি।
আজ রাতে (অক্টোবর ১৩,২০২০ এর রাত) মঙ্গল গ্রহ পৃথিবী থেকে অধিকতর উজ্জ্বল এবং বড় আকারে দেখা যাবে , যা খালি চোখেই স্পষ্ট দেখা যাবে। রাত ৮ টা থেকেই উজ্জ্বল হওয়া শুরু হবে। সবচেয়ে ভালো দেখা যাবে রাত ১২-১ টার মধ্যে পূর্ব-পশ্চিম আকাশে। আগামী উইক জুড়েই মঙ্গলকে দেখা যাবে। তবে আজকের মতো এত উজ্জ্বল হয়তোবা আর নাও দেখা যেতে পারে। এবার মঙ্গলকে দেখা মিস করলে আবারো অপেক্ষা করতে হবে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত। সো নেভার মিস ইট।
মঙ্গলকে চেনার উপায় :
১. আপনি যদি ৯ টা থেকে দেখেন তাহলে পূর্ব- পশ্চিম আকাশে তাকান, লক্ষ করুন সবচেয়ে উজ্জ্বল তারাটির দিকে।
২. খেয়াল করুন তারাটি একটু মরিচা রং এর কিনা।
৩. আপনার ফোনটি ভালো মেগা পিক্সেল এর হলে ছবি তুলে ক্রপ করে নিন তাহলে দেখবেন একটা আগুনের হুঙ্কার মতো দেখায়।
একটা টেলিস্কোপে হলে সবচেয়ে ভালো হতো। যাদের ক্যামেরা আছে এবং ভালো ল্যান্স আছে তারা আরো ভালো ভাবে দেখতে পারবেন।
মঙ্গল গ্রহ শব্দটার সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। আমাদের সোলার সিস্টেমের ৮ টি গ্রহের এটিও একটি। এটির অবস্থান পৃথিবীর পরে, আমাদের পরের গ্রহ অর্থাৎ সূর্যের ৪র্থ গ্রহ হচ্ছে মঙ্গল।। পৃথিবী ছাড়া মঙ্গলই একমাত্র গ্রহ যেটাতে মানুষ বা অন্য প্রাণী বসবাসের জন্য মোটামোটি উপযোগি মনে করেন সাইন্টিফিকরা ।
এই মঙ্গলে প্রাণের খোঁজে এবং কতটা মানুষ বসবাস উপযোগিএই তথ্য জানার জন্য সাইন্টিফিকরা বহু বছর আগে থেকে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের পৃথিবী বসবাস অনুপযোগী হলেও যেন আমরা মঙ্গলএ গিয়ে বসবাস করতে পারি। মঙ্গলে কি সত্যিই প্রাণ আছে বা সত্যিই কি মঙ্গল বসবাসযোগ্য!? এরকম কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্যই মঙ্গলে পাঠানো হয় বিভিন্ন মহাকাশযান,রোভার,প্রোব। এ বছর জুলাই এর দিকে পাঠনো হয় Perseverance rover। এটি মঙ্গলে পোছাতে সময় লাগবে ৮ মাসের মতো। মঙ্গল থেকে পৃথিবীর পৃথিবীর দূরত্ব ৬৩.৮৮৩ মিলিয়ন কিলোমিটার। আই মিন সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ সালে পোছাবে। ঐদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকলে Perseverance landing লাইভ দেখবো।
(Perseverance rover) সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক দেয়া ভিডিও টি দেখুন
(Click This Link)
মঙ্গলে প্রথম মানব হিসেবে যাচ্ছেন Alyssa Carson ২০৩৩ সালে । আমার কাছে বিষয়টা খুবই অবাক লাগে মানুষ দেশ থেকে অন্য দেশে যাই, আর Alyssa যাচ্ছে এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে। মঙ্গলে অক্সিজেন এর পরিমান খুবই কম। তাই তাকে কিভাবে কম অক্সিজেন এ থাকা যাই সেই ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। Alyssa সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক দেয়া ভিডিও টা দেখুন।
(Click This Link)
আজ রাতে (অক্টোবর ১৩,২০২০ এর রাত) মঙ্গল গ্রহ পৃথিবী থেকে অধিকতর উজ্জ্বল এবং বড় আকারে দেখা যাবে , যা খালি চোখেই স্পষ্ট দেখা যাবে। রাত ৮ টা থেকেই উজ্জ্বল হওয়া শুরু হবে। সবচেয়ে ভালো দেখা যাবে রাত ১২-১ টার মধ্যে পূর্ব-পশ্চিম আকাশে। আগামী উইক জুড়েই মঙ্গলকে দেখা যাবে। তবে আজকের মতো এত উজ্জ্বল হয়তোবা আর নাও দেখা যেতে পারে। এবার মঙ্গলকে দেখা মিস করলে আবারো অপেক্ষা করতে হবে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত। সো নেভার মিস ইট।
মঙ্গলকে চেনার উপায় :
১. আপনি যদি ৯ টা থেকে দেখেন তাহলে পূর্ব- পশ্চিম আকাশে তাকান, লক্ষ করুন সবচেয়ে উজ্জ্বল তারাটির দিকে।
২. খেয়াল করুন তারাটি একটু মরিচা রং এর কিনা।
৩. আপনার ফোনটি ভালো মেগা পিক্সেল এর হলে ছবি তুলে ক্রপ করে নিন তাহলে দেখবেন একটা আগুনের হুঙ্কার মতো দেখায়।
একটা টেলিস্কোপে হলে সবচেয়ে ভালো হতো। যাদের ক্যামেরা আছে এবং ভালো ল্যান্স আছে তারা আরো ভালো ভাবে দেখতে পারবেন।
মঙ্গল গ্রহ শব্দটার সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। আমাদের সোলার সিস্টেমের ৮ টি গ্রহের এটিও একটি। এটির অবস্থান পৃথিবীর পরে, আমাদের পরের গ্রহ অর্থাৎ সূর্যের ৪র্থ গ্রহ হচ্ছে মঙ্গল।। পৃথিবী ছাড়া মঙ্গলই একমাত্র গ্রহ যেটাতে মানুষ বা অন্য প্রাণী বসবাসের জন্য মোটামোটি উপযোগি মনে করেন সাইন্টিফিকরা ।
এই মঙ্গলে প্রাণের খোঁজে এবং কতটা মানুষ বসবাস উপযোগিএই তথ্য জানার জন্য সাইন্টিফিকরা বহু বছর আগে থেকে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের পৃথিবী বসবাস অনুপযোগী হলেও যেন আমরা মঙ্গলএ গিয়ে বসবাস করতে পারি। মঙ্গলে কি সত্যিই প্রাণ আছে বা সত্যিই কি মঙ্গল বসবাসযোগ্য!? এরকম কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্যই মঙ্গলে পাঠানো হয় বিভিন্ন মহাকাশযান,রোভার,প্রোব। এ বছর জুলাই এর দিকে পাঠনো হয় Perseverance rover। এটি মঙ্গলে পোছাতে সময় লাগবে ৮ মাসের মতো। মঙ্গল থেকে পৃথিবীর পৃথিবীর দূরত্ব ৬৩.৮৮৩ মিলিয়ন কিলোমিটার। আই মিন সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ সালে পোছাবে। ঐদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকলে Perseverance landing লাইভ দেখবো।
(Perseverance rover) সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক দেয়া ভিডিও টি দেখুন
(Click This Link)
মঙ্গলে প্রথম মানব হিসেবে যাচ্ছেন Alyssa Carson ২০৩৩ সালে । আমার কাছে বিষয়টা খুবই অবাক লাগে মানুষ দেশ থেকে অন্য দেশে যাই, আর Alyssa যাচ্ছে এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে। মঙ্গলে অক্সিজেন এর পরিমান খুবই কম। তাই তাকে কিভাবে কম অক্সিজেন এ থাকা যাই সেই ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। Alyssa সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক দেয়া ভিডিও টা দেখুন।
(Click This Link)
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৬
নীরব খান জনতা বলেছেন: ১টি
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ডিমোস আর ফিবোস কি?
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৬
নীরব খান জনতা বলেছেন: মঙ্গল গ্রহের দুটি উপগ্রহ রয়েছে। যারমধ্যে বৃহত্তরটির নাম ফোবোস এবং ছোটটির নাম ডিমোস
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৫৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার টেলিস্ক ব্যবহার করে দেখেছি অনেক আগে মঙ্গল, বৃহস্পতি আর শনিকে।
গত কয়েক রাত ধরেই মঙ্গলের উপস্থিতি অতি উজ্জ্বল।
ছবিতোলার চেষ্টা করেছিলাম, লাভ হয়নি।
বি.দ্র. লেখা দুই দুই বার করে হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মংগল গ্রহ ১টি, নাকি ২টি?