নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভবা-পাগলা

ভবা-পাগলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাসঘাকতা আর ক্ষমতা লোভীদের এই রাজনীতির শেষ কোথায়??

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯



বিশ্বাসঘাকতা আর ক্ষমতা লোভীদের এই রাজনীতির শেষ কোথায়??

দেশ ও জাতির আজ ‘ক্রান্তি-কাল,। রাজনীতিক প্রতিহিংসা আর ক্ষমতার দ্বন্দে পক্ষ-প্রতিপক্ষ আজ অন্ধপ্রায়। তারা জনগনকে অজুহাত করে একের পর এক ভেলকীবাজীর খেলা খেলেই চলেছে। তাদের কারিশমায় রাজ পথে ঝড়ে যাচ্ছে একের পর-এক তর-তাজা লাশ। এই দায় কার? কিন্তু শাসকের কাজ হচ্ছে জন-মালের নিরাপত্তা দেওয়া।

রাজনীতির এই ক্রান্তি কালে দেশে প্রতিষ্ঠা পেয়ে বসেছে-‘ দুস্কৃতিকারীর ক্ষমতার দর্প। আজ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ‘ক্ষমতা লোভী, দুনীর্তিবাজ, দু®কৃতিকারীরাই রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করছে। ক্ষমতাশালীরাও নিজের ক্ষমতাকে পাঁকা-পোক্ত করতে এই সকল দু®কৃতিকারীদের উস্কে দিচ্ছে। কিন্তু এই স্বপ্ন নিয়ে তো বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি। ত্রিশ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত এই পবিত্র পতাকা আমরা ক্ষমতালোভী দু®কৃতিকারীদের হাতে ছেড়ে দিতে পারি কি???

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবের এই সোনার বাংলার-প্রতি পরতে পরতে আজ চিল-শকুনীর হানাহানি। বিশ্বাসঘাতকতার চুড়ান্ত পর্বে আজ রাজনীতির পবিত্র মঞ্চ। সেই ১৭৫৭ সলে পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলার রাজনীতিতে ক্ষমতার দ্বন্দ বিশ্বাসঘাতকতার অনুপ্রবেশ। আজ অব্দি তা ক্রমে ক্রমে বেড়েই চলছে।

স্বাধীন বাংলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবকে হত্যার মধ্য দিয়ে ক্ষমতা লোভী খন্দকার মোস্তাক আহম্মেদ বিশ্বসঘাতকতার রাজনীতি চালু করেন। তার ধারা বাহিকতা জেনারেল জিয়া অব্যাহত রাখেন। তিনি ক্ষমতার দর্পে তার অন্যতম রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দী কর্নেল তাহেরকে মিথ্যা অজুহাতে ফাসিঁর কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করেন। নিজের পথ পরিষ্কার করতে তিনি সেই সময় প্রায় বিশ হাজার নিরপরাধ সৈনিক/অফিসাদের হত্যা করেন। কিন্তু জেনারেল এরশাদের কাট-সাজিতে তিনি নিহত হলে, এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন। তিনি ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে স্বৈর-শাসকের ভূমিকায় অবর্তিন হন। তার শাসনের বিরুদ্ধে জনগন রোখে দাড়াঁলে রাজ-পথে প্রাণ দিতে হয় অসংখ্য তর-তাজা প্রাণকে। শহীদ নূর মুহাম্মদের “স্বৈরাচার নিপাত যাক-গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্লোগানে বাংলার জনগন তার বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়লে সৈাবরাচার এরশাদের পতন হয়। তারপর বেগম জিয়ার শাসনামল থেকে অপ্রতিরোদ্ধ ভাবে এগিয়ে চলে বিশাবসঘাকতা আর দু®কৃতিকারীদের রাজনৈতিক পরিধি। বর্তমান সরকারের আমলে তা মহামারিতে পরিনত হয়েছে।

এই প্রতিহিংসাপরায়ন ক্ষমতালোভের রাজনীতির শেষ কোথায়, এ থেকে বাংলার মানুষের মুক্তির উপায় কি ? এই ভাবেই যদি চলে দেশ-কাল-সমাজ তা‘হলে মীরজাফরের দোষ কি??



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শেষ নেই!

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

বেলা শেষে বলেছেন: বিশ্বাসঘাকতা আর ক্ষমতা লোভীদের এই রাজনীতির শেষ কোথায়??
It will continue by the same way.
Salam & Respect to you.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.