নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা নদী পাহাড়ের নিচে লোক লোকালয় দেখতে যেয়ে
হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল সমতলে
উঠতে যেয়ে উল্টোদিকে গড়িয়ে গেল ধানী জমির ভেতর দিয়ে
দু পাশে গ্রাম পৃথক করে,
সকলে বললো তাকে হতকছাড়া
চোখ খেয়েছিস পথ আর পাসনে বুঝি, এ আবার কেমন তর চলা!
রেগে সেও কিছুটা উঠলো ফুঁসে
ভাঙলো উঠোন লাউ এর মাচান টিনের চালা,
নাম হলো তার অলক্ষুনী কীর্তিনাশা;
তবু ভাটির দেশে গাঁয়ের বধু নাইতে এলো দুপুর বেলা,
নাও ভাসিয়ে মাঝি তাকে গান শোনালো
মৌন বিকেলে উদাস করা,
সেও অকৃপন হাতে নৌকো দিলো মাছের রূপলী আঁশে ভরে,
বিছিয়ে দিলো নরম পলি দু তীরে জলের কোলে,
আদান প্রদান মান অভিমান সখ্য সেই থেকে;
কেউ তাকে বললো দেবী
কেউ বললো ঘর পালানো দুষ্টু মেয়ে আদুরে চঞ্চলা,
আমরা তাকে পদ্মা বলে চিনি
ঐশ্বর্যময়ী এক সদা দুরন্ত স্রোতস্বিনী।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
আব্বাস বলেছেন: পদ্মার চিরায়ত রূপের চিত্রণ, সুন্দর।