![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুর্নীতি এবং লুটপাটের মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়ার জন্য প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ঘাটতির মুখে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত এবং দেশের অর্থদাতা ব্যাংকগুলো। এই ঘাটতি পূরণে সরকারের কাছে নগদ তেমন কোন অর্থ নেই।আর তার ফলেই মুখ থুবড়ে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত এবং দেশের ব্যাংকগুলো। বাজেট থেকে তা পূরণ করাও কঠিন। কেননা চলতি বাজেটের খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ মাত্র চার হাজার কোটি টাকা। তারপরও বাজেট থেকে পূরণ করা হলে সরকারকে বড় চাপের মুখে পড়তে হবে। গত পাঁচ বছরে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি পূরণে সরকার কত টাকা দিয়েছে আর সেসব ব্যাংকের কোন কোন শাখা দিনের পর দিন লোকসান গুনছে তার ফিরিস্তি জানতে চেয়েছেন বিশ্বব্যাংক। সেই সঙ্গে লোকসানের পথ কীভাবে বন্ধ করা যায় সে ব্যাপারেও অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে সিদ্ধান্ত নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা যায় এ মুহূর্তে সোনালী ব্যাংকের মূলধন ঘাটতির পরিমাণ ২ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের ২০০ কোটি, রূপালী ব্যাংকের ১ হাজার ৫৩ কোটি, বেসিক ব্যাংকের ২ হাজার ২৮৬ কোটি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের বিডিবিএল ৭৩৭ কোটি টাকা, কৃষি ব্যাংকের ৭ হাজার ৪৮৫ কোটি এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ৭০৫ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। এসব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের লাভ ক্ষতির হিসাব জানতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক। শুধু তাই না, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি পূরণে প্রতি বছর বাজেট থেকে যে অর্থ দেয়া হচ্ছে তারও বিরোধিতা করেছে সংস্থাটি। বিশ্বব্যাংক বলেছে, কী কারণে ব্যাংকগুলোর পাঁচ শতাধিক শাখা লোকসান গুনছে তা খুঁজে বের করতে হবে। আর অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে সৃষ্ট মূলধন ঘাটতি পূরণে জনগণের করের টাকা দিয়ে তা পূরণ করা হচ্ছে, এর যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে সংস্থাটি। লুটপাটের মাধ্যমে বেসিক ব্যাংকের মূলধন বস্তা ভর্তি করে ব্যাংক থেকে বের করে নেয়া হয়। ঋণের নাম দিয়ে এ টাকা বের করা হয়েছে। একইভাবে হলমার্কের দুর্নীতির কারণে সোনালী ব্যাংককে ঘাটতির মুখে পড়তে হয়েছে। অন্যান্য ব্যাংকের মূলধনও বের করা হয় ঋণের নামে। ফলে সবমিলে ব্যাংকগুলো বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির মুখে পড়ে।
তথসূত্র; অনলাইন রিপোট ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
নাইম রাজ বলেছেন: দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন এইবার বুঝি বিশ্বব্যাংক দেয়া সহায়তা টাও গেলো এই আরকি অবস্থা ।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: এইবার বুঝি বিশ্বব্যাংক দেয়া সহায়তা টাও গেলো
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
নাইম রাজ বলেছেন: সহমত।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ব্যাংকের লুটপাট আরও বাড়বে কিন্তু আর কমবে না।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
নাইম রাজ বলেছেন: কমার কোন সম্ভবনাও নাই।সব রাগব বোয়াল রাক্ষসের দল।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: বেসিক ব্যাংককে আরো আড়াই হাজার কোটি টাকা দিয়ে বাঁচানোর কোন দরকার আছে? নাকি বাঁচাবার নামে টাকা দিয়ে ওটাও লুঠ করতে দেয়া! বা.ব্যৌাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুঠ হল এখন পুরো ব্যাপারটাই গায়েব!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
নাইম রাজ বলেছেন: বেসিক ব্যাংককে আরো আড়াই হাজার কোটি টাকা দিয়ে বাঁচানোর কোন দরকার আছে? নাকি বাঁচাবার নামে টাকা দিয়ে ওটাও লুঠ করতে দেয়া! বা.ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুঠ হল এখন পুরো ব্যাপারটাই গায়েব!
কঠিন কথা বলেছেন।
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বুকা জনগন ব্যাংকে আর স্টক মার্কেটে ট্যাকা রাখে, আর হেতারা লুইটা পুইটা খায়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
নাইম রাজ বলেছেন: চাইয়া দেখা ছাড়া কিছু করার নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব সময়ই তো বাজেট থেকে দিয়ে আসছে, এবার কি হলো? যারা বাজেট করে, তারাই তো ব্যাংকগুলোর টাকা নেয়, ফেরত দেয় না, মওকুফ করে নিজেরা; তারপর বাজেট থেকে মুলধন দেয়; ৪৫ বছরের প্যাটার্ণ