![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির এবং চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন রমজান মাস শুরু হওয়ার আগেই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে গ্রিক দেবীর মূর্তি অপসারন না হলে লাগাতার কর্মসূচি দেয়া হবে।গত কাল শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় দলের সমাবেশে চরমোনাই পীর এই ঘোষণা দেন। তিনি আরো বলেন অযাচিতভাবে কোনো ইসলামী চিন্তার সংগঠনকে যেন প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী হিসেবে আখ্যা না দেয়া হয়।গত কাল ওই সমাবেশে কয়েক হাজার মানুষ যোগ দেন। বিকেল সাড়ে ৪টায় কর্মসূচি শেষ হয়। সমাবেশ চলাকালে পল্টন দৈনিক বাংলা এবং গুলিস্তানের আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সাময়ীক ভাবে বন্ধ থাকে।সমাবেশে আরো অনেকেই বক্তব্য দেন ।সে সময় বক্তারা শিগগির এই ভাস্কর্য অপসারণের দাবি জানান। যারা এটি আদালতের সামনে স্থাপন করেছেন তারা কুরুচি প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাদের সরকার পরিচালনা থেকে দূরে রাখার আহ্বান জানান নেতারা।বক্তারা তাদের বক্তব্যের মাঝে স্পষ্ট ভাবে জানিয়েদিছেন যে ঈদুল ফিতরের পর দাবি আদায়ের জন্য সুপ্রিমকোর্ট ঘেরাও করবেন সংগঠনটি। পাশাপাশি ১৭ই রমজান সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনেরও ঘোষণা দিয়েছে চরমোনাই পীরের দল।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
নাইম রাজ বলেছেন: এরকমই মনে হয় ।আবার মনে হয় সরকারের নতুন চাল।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার ক্ষমতায় আছে, ক্ষমতায় থাকার জন্য চাল দিবে; কিন্তু এই ইডিয়ট পীর মানুষের জন্য কি করার সম্ভাবনা আছে?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:০২
নাইম রাজ বলেছেন: কিন্তু এই ইডিয়ট পীর মানুষের জন্য কি করার সম্ভাবনা আছে?
মুখে ও মন্তব্যে কিছু ভারসাম্য বজায় রাখুুন।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:২৪
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: এটা ঠিক করছে না তারা মানে চরমোনাইরা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭
নাইম রাজ বলেছেন: কোনটা ঠিক আর কোনটা ব্যাঠিক তা এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না। তবে দেশে কোন নৈরাজ্য সৃষ্টি না করাটাই বেষ্ট।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫১
নতুন নকিব বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
কি বললেন! 'ইডিয়ট'!
প্লিজ, দয়া করে অন্যকে, ভিন্নমতের মানুষদের মানুষ হিসেবে অন্তত: সম্মান করে সম্বোধন করতে শিখতেন, ধন্য হতাম।
বয়সের বলতে গেলে প্রান্তসীমায় এসেও যদি আপনাদের মুখ থেকে অন্যদের সম্মানসূচক বাক্য-বাক না আসে, এই প্রজন্ম আপনাদের কাছ থেকে কী আদর্শ রেখে দিবে? এইসব গালিগালাজ?
আপনার প্রতি কোনক্রমেই উপদেশ নয়, বিনীত নিবেদন মাত্র।
মাফ করবেন, ভাই। আপনি আমার শ্রদ্ধার পাত্র। ভাল থাকবেন।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪০
নাইম রাজ বলেছেন: যত সম্ভবত উনি ইদানিং আবার কিছুটা মানষিক চিন্তায় আছেন,তাই উনারে এসব কথা বলে লাভ নাই মনে হয়।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪
ইউনিয়ন বলেছেন: দেশে ছাগল আর পাগলে ভরে গেছে। এই তালিকায় কিছু ব্লাগারও আছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪২
নাইম রাজ বলেছেন: সে তালিকায় আমিও সম্ভবত আছি।
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কি হচ্ছে এসব জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ধনির দেশে ?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩
নাইম রাজ বলেছেন: মুখে লাগাম টানুন।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: দেখা ছাড়া দেশের এই অবস্থায় কিছু বলার নাই।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
নাইম রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার ঠিক বলেছেন।
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০
নতুন বিচারক বলেছেন: হুম দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
নাইম রাজ বলেছেন: হুম দেখা যাক কতজন মরে আর কতজন বাঁচে ।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চাঁদগাজি
কিন্তু এই ইডিয়ট পীর মানুষের জন্য কি করার সম্ভাবনা আছে? তবে পীরযে অনেক মানুষ একত্র করতে পারে তা’ছবিতে বিলক্ষণ দেখা যাচ্ছে। খোঁজ নিয়ে দেখেছি তার এলাকার ভিন্ন ধর্মের লোকেরাও তার সুনাম করে। আপনার বিবেচনায় পীর ইডিয়ট হলেও সবার বিবেচনায় তা’কিন্তু নয়। ভিন্ন মতের প্রতি এমন মন্তব্য আপনার মতো বিদগ্ধজনেরা সাধারণত করেনা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
নাইম রাজ বলেছেন: যত সম্ভবত উনি ইদানিং আবার কিছুটা মানষিক চিন্তায় আছেন,তাই উনারে এসব কথা বলে লাভ নাই মনে হয়।
যা বুঝা যাচ্ছে চাঁদগাজী ভাই এর সাথে কথা বলা আর কলা গাছের সাথে এক সমান।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৩
তার ছিড়া আমি বলেছেন: চাঁদগাজীর মন্তব্যে আহত হলাম। তাকে সম্মানের চোখেই দেখতাম। কিন্তু না, সে ভিন্নমতকে গালি দিয়েছে, তার উচিত ক্ষমা চেয়ে নেয়া।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮
নাইম রাজ বলেছেন: সম্ভবত উনি ইদানিং আবার কিছুটা মানষিক চিন্তা ভাবনায় আছেন ।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ভাস্কর্য
গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৬ তারিখে দৈনিক ইনকিলাবে উপরের শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছিল বিশাল কলেবরে সংবাদটি ।
সচিত্র সংবাদের শুরুটা ছিল এই ভাবে
ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে স্থাপন করা হয়েছে একটি দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য। আদালত এলাকায় জুড়ে থাকা সবুজের স্নিগ্ধতা ভাস্কর্যটি যেন এক অপূর্ব স্থাপত্যশৈলী, নান্দনিকতার এক অনন্য নিদর্শন ও মুগ্ধতার ভিন্ন মাত্রা সৃষ্টি করেছে।
ভাস্করটির বড় সড় বিবরনের সাথে বলা হয়েছিল
নারী ভাস্কর্যটি দাঁড়িয়ে আছে; তবে চোখ দুটি বাঁধা, তার ডান হাতে তলোয়ার, বাম হাতে দাঁড়িপাল্লা।
সংবাদ ভাষ্যে আরো বলা হয়েছিল
বিষয়টি নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের ফুল কোর্টে আলোচনাও হয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা যায়। সেখানেও ভাস্কর্য স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত আসে। এরপর ভাস্কর্যটি নির্মাণে দেশের স্বনামধন্য ভাস্কর মৃণাল হককে দায়িত্ব দেয়া হয়। চলতি বছর শুরুর দিকে ভাস্কর্যটির নমুনা সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসনকে দেখান ভাস্কর মৃণাল হক। সুপ্রিমকোর্ট বিষয়টি দেখে অনুমোদন দেয়ার পর গত ১৮ ডিসেম্বর কোর্টে মূল ভবনের সামনে ফোয়ারার মধ্যে এটি স্থাপন করা হয়। গত ২৪ ডিসেম্বর বিচার বিভাগীয় সম্মেলন ২০১৬ এর সাজ সজ্জায় স্থান পায় ভাস্কর্যটির।
অরো জানা যায়
আদালত প্রাঙ্গণে কোনো ভাস্কর্য এই প্রথম। এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সুপ্রিমকোর্টের সামনে নেই কোনো ভাস্কর্য।
এখন বেশ কতগুলি প্রশ্ন সামনে চলে আসে-
প্রথমত যে ভাস্কর্যটি এতই ক্ষতিকারক সেটি দৈনিক ইনকিলাবের মত একটি প্রথম সারির সংবাদ পত্রে সচিত্র লিড নিউজ হওয়ার
পরেও এখন যারা লাগাতার কর্মসুচীর কথা বলছেন কেন সে সময় সেটা তাঁদের চোখে পড়েনি ।
দ্বিতীয়ত এটা কি গোড়াতেই এমন কঠোর প্রতিবাদী কর্মসুচী দিয়ে বন্ধ করা যেতোনা । তাহলে এটা নির্মানের জন্য সরকারের ১০ লক্ষ টাকা বাজেট গচ্চা যেতোনা , আর দেশ জুরে এমন লাগাতার কর্মসুচী দেয়ার প্রয়োজনও হতোনা ।
তৃতীয়ত এখন দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন এটা সরিয়ে নেয়ার জন্য প্রধান বিচারপতিতে অনুরোধ করেছেন কেবলমাত্র তখনই কেন হুস হলো এটা সরিয়ে নেয়ার জন্য দেশব্যপী কর্মসুচী দিতে হবে ।
তাই এরকম কার্যকলাপকে তো মানূষ বিভিন্ন আঙ্গীকে মুল্যায়ন করতেই পারে । সময়ের কাজটি সময়ে করলে তা অনেক সহজ এ সুন্দর হতো , যাহোক বিলম্বে হলেও এরকম অপ্রয়োজনীয় কর্মকান্ডের বিষয়ে প্রতিবাদী হওয়ার জন্য অংশগ্রহনকারী সকলকে সাধুবাদ জানাই ।
কামনা করি সুপ্রীম কোর্টের সামনে থেকে এই অপ্রয়োজনীয় মুর্তীটাকে কাল বিলম্ব না করে সরানো হোক । এটা নিয়ে দেশ জুড়ে যেন কোন আরাজকতা সুস্টি না হয় , আমরা চাই দেশের সুখ ও শান্তি । কোন রকম লাগাতার কর্মসুচীর নামে দেশের অর্থনীতি যেন ধ্বংস না হয় , যেন না বাড়ে মানুষের দুর্গতি।
ধন্যবাদ এ গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫০
নাইম রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডাঃ এম এ আলী ভাই,মন্তব্যের মাঝে আরো কিছু গুরুত্বপুর্ণ তথ্য জানানোর জন্য।
শুভকামনা থাকল।
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: এমুন হইলে কেমুন হয় উস্তাদ?
ইউনিয়ন বলেছেন: দেশে ছাগল আর পাগলে ভরে গেছে। এই তালিকায় কিছু ব্লাগারও আছে। -
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
নাইম রাজ বলেছেন:
এমুন হইলে কেমুন হয় উস্তাদ?
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: লেখক ভাস্কর্যের মধ্যে সোনা খুঁজে পেলেন।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
নাইম রাজ বলেছেন: তামাওতো নেই ভাই।
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লেখেছেন ।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
নাইম রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটাও একটা রাজনৈতিক দাবী?