![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে সারা বিশ্বের মুসলমানগণ উনাদের মাঝে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপনের উৎসব বয়ে গেলেও এর বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে আমাদের দেশের কতিপয় চিহ্নিত টিভি চ্যানেল এবং মিডিয়া কর্তৃপক্ষ।
পত্রিকার খবর অনুযায়ী জানা যায়, এটিএন বাংলা, এনটিভি এবং ইসলামিক টিভি নামক চ্যানেলগুলো দফায় দফায় কতিপয় ধর্মব্যবসায়ীদেরকে দিয়ে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে বিষোদগার করে বক্তব্য প্রচার করেছে। তারা বলে যে, এগুলো বিদয়াত, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে এগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই। শুধু সীরাতুন নবী পালন করা যেতে পারে। নাঊযুবিল্লাহ!
শুধু এতটুকু নয়, ঐ চিহ্নিত উলামায়ে ‘সূ’গং ওই সমস্ত টিভি চ্যানেলের লেবেল লাগিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ‘সীরাতুন নবী’র মাহফিলের নামে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধিতা করে যাচ্ছে। এরা যে সমস্ত টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করে যাচ্ছে ওই সমস্ত টিভি চ্যানেলগুলোই প্রতিনিয়ত আয়োজন করে যাচ্ছে বিভিন্ন গান-বাদ্য, নাট্য, নাচ এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা। নাঊযুবিল্লাহ!
অথচ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার মতো পবিত্র মাসে এমন নগ্ন, বেহায়াপনার কাজ টিভি চ্যানেলগুলোর উদ্যোগে প্রদর্শিত হলেও সেগুলোর ব্যাপারে ওই নাদান ধর্মব্যবসায়ী, রাজাকার গংরা কোনো উচ্চবাচ্য করে না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩
নদীর তীরে বলেছেন: ১২ই রবিউল আওয়াল শরিফে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতও হয়েছিল,কিন্ত সে কারনে ওই দিন দুঃখ কেন মানানো হয় না ?
উত্তরঃ- উম্মতদের জন্য হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমন ও প্রস্থান দুই-ই এক,হযরত আব্দুল্লা বিন মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বনর্ণা করেছেন হুযুর ইরশাদ করেছেন “আমার প্রকাশ্য জিন্দেগী এবং আমার বিছাল দুই-ই তোমাদের জন্য উত্তম”।(শেফা শরীফ ২য় খন্ড ১৯ পৃঃ)
অপর স্থানে এর হিকমত প্রসঙ্গে বণীর্ত হয়েছে যখন আল্লাহ তায়ালা কোন উম্মতের উপর নিজের খাস করম করতে চান তখন সেই উম্মতের মধ্য থেকে নবীকে পৃথক করিয়ে নেন,এবং তিনি ওই উম্মাতের জন্য শাফায়াতের মাধ্যম হয়ে যান(মুসলিম শরীফ )।
তাছাড়া নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে সোমবার শরিফে রোযা রাখার কারন হিসেবে উনার বিলাদত শরিফ ও প্রথম ওহী নাযিলের কথা উল্লেখ করেছেন।কিন্তু দুনিয়া থেকে বিদায় গ্রহন উপলক্ষে শোক পালন করার কথা উল্লেখ করেননি।যদি করতেন,তাহলে আমরা তা পালন করতাম।সুতরাং একই দিনে ও একই তারিখে নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরিফ এবং বিছাল শরিফ হলেও ওফাত দিবস পালন করা যাবে না । এটাই কোরআন শরীফ-হাদীস শরীফ উনাদের শিক্ষা।
এ ছাড়াও উনার ওফাত শরীফ এমনটি নয় যে,উম্মতের সাথে উনার সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হলেন হায়াতুন্নাবী । যেমন ভাবে মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বনর্না করেছেন “এখানে মওত বলা যাবে না, বরং এক অবস্থান থেকে অন্য অবস্থায় গমন” ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩
নদীর তীরে বলেছেন: খইরুল কুরুন উনাদের আমলে পবিত্র ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রচলন কী ছিল?
খইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.
অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-
عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)
অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, ‘খইরুল কুরুনের মধ্যে কেউ এমন কোন ঈদ, উৎসব পালন করেননি’ উলামায়ে সূ’দের এ কথা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো এবং সাথে সাথে তাদের জিহালতীও পরিস্ফুটিত হলো।
উল্লেখ্য, কোন আমল খইরুল কুরুনের মধ্যে না থাকলে যে তা পরিত্যাজ্য হবে এ কথা সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন-সুন্নাহ’র খিলাফ। বরং কোন আমল গ্রহণীয় কিংবা বর্জনীয় হওয়ার জন্য খইরুল কুরুন শর্ত নয়। শর্ত হচ্ছে সে আমল কুরআন-সুন্নাহ সম্মত কি না? যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত হয় তাহলে তা গ্রহণীয়। আর যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত না হয় তবে তা বর্জনীয় বা পরিত্যাজ্য।
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫০
উদাসীফাহিম বলেছেন: ইদে মিলাদুন্নবি পালন করলে যে সকল জারজদে গা জ্বলে, তাদের এই সবের যারা ইসলাম নিয়ে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে তাদের কাজ করতে। তা না আহলে সুন্নতের নাম নিয়ে কিছু বাটপার আছে এইটা ভাল না অমুক ভাল না, তমুক ভাল প্রচার চালাচ্ছে। আমি বুঝিনা ইদে মিলাদুন্নবি পালনে ক্ষতি না অনৈসলামিক কাজে বেশি ক্ষতি? সে গুলোর বিরুদ্ধে এদের বক্তব্য নাই। মাইক নিয়ে আরম্ভ করে নামায এম্নে না সেম্নে, অমুক এটা বলেছেন সেটা হাদিসে নাই এতা হাদিসে নাই।
হাদিসে ত ব্লগিং নাই। প্যান্ট পরার কথা নাই। এগুলো পড়ি কেন?
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮
কবি সাহেব বলেছেন: ভাই আপনি যে কিতাবের মাধ্যমে সাহাবীদের সময়ে ঈদে মিলাদুন্নবী এর রেফারেন্স টানতেছেন সেটা কোন নির্ভরযোগ্য কিতাব নয়। আমি কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর
ওয়ান নাযীর, সুবুলুল
হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম,
হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও
মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫ এর কথা বলতেছি।
আর উনাকে কেউ দাড়িয়ে সম্মান করলে তিনি সেটা পছন্দ করতেন না।
উনি এ প্রসঙ্গে বলেছেন, কেউ যদি কাউকে দাড়িয়ে সম্মান করে আর সেই ব্যাক্তি এতে খুশি হয় তাহলে সে যেন জাহান্নামে নিজের জায়গা খুজে নেয় - সহীহ বুখারী
একদিন কয়েকজন সাহাবী উনাকে দাড়িয়ে সম্মান দাড়িয়েছিলেন তখন উনি বলেন, দাড়িয়ে সম্মান জানানো আজমি অর্থ্যাত অনারব দের প্রথা এবং তিনি এতে নিষেধ করে দেন - সহীহ বুখারী
আর আপনি লিখেছেন উনাকে দাড়িয়ে সম্মান জানানোতে উনি খুশি হয়েছিলেন।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২
কবি সাহেব বলেছেন: হাদীসে প্যান্ট পড়ার, ব্লগিং করার কথা নাই মানলাম, তো আপনি কি মনে করেন প্যান্ট পড়লে, ব্লগিং করলে সওয়াব হয় ? কিন্তু আপনি মনে করেন মিলাদুন্নবি পালন করলে সওয়াব হয়। আপনি একটা বাড়তি জিনিস ইসলামের ভিতর ঢুকায়ে দিতেছেন। @উদাসীফাহিম
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৭
কবি সাহেব বলেছেন: বিদায় হজের দিন রাসুলুল্লাহ (সা) সাহাবীদেরকে সাক্ষী রেখে জিজ্ঞাসা করেন উনি দ্বীনে ইসলামকে সবার কাছে পৌছে দিতে পেরেছেন কিনা ? সবাই বলেন, হা আপনি পেরেছেন। এরপর রাসুলুল্লাহ (সা) ঘোষনা দেন, আজ দ্বীন ইসলাম পরিপুর্ণ হয়ে গেল। এখন আপনি যদি ইসলামের ভিতর নতুন কিছু ঢুকান তাহলে এর মানে হল আপনি একথা অস্বীকার করতেছেন।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭
রিয়াদ হাকিম বলেছেন: Pls give the references of the hadiths from a book of sihah sittah instead of "kitabut tanvir..."
Because, if u can do so, it will prove the valiity of milafunnabi, but if there is no such hadith in sihah sittah, then you are just misguifing muslims for which there is great azab. May allah forgive!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৮
কবি সাহেব বলেছেন: ভাই অনুগ্রহ করে বলবেন কি রাসুলুল্লাহ(সা
এর ওফাত কত সালের কত তারিখে ও কি বার হয়েছে ?
কে সবথেকে বেশী ভালোবাসতেন সাহাবীরা, নাকি আপনি উনাদের চেয়ে বেশী ভালোবাসেন ? উনারা কোনদিন ঈদে মিলাদ্দুন্নবী পালন করেছেন বলে তো শুনি নাই।
উত্তর জানা না থাকলে আমি বলে দেই।
৬৩২ ঈসায়ী ১২ই রবিউল আওয়াল সোমবার্। যেদিন উনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন সেদিন আপনারা ঈদ পালন করেন ? রাসুল(সা