নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল হাওয়া

নদী পাড়ে স্বৃতির পাতা করে আনাগোনা ।

নদীর তীরে

নদী ও বাতাশ , মনে জাগে অপার ভালোলাগা ।

নদীর তীরে › বিস্তারিত পোস্টঃ

বদ আক্বীদা, ভুল ও বিভ্রান্তিমুলক তথ্যে ভরা জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত “ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা” পাঠ্যবই -১

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০১



মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের সবচেয়ে শত্রু হচ্ছে ইহুদী এরপর মুশরিক।”

আবার অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-খৃষ্টান তথা আহলে কিতাবরা চেয়ে থাকে তোমরা ঈমান আনার পর কিভাবে আবার কাফির বানানো যায়।” মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলেন ইহুদী, খৃষ্টান, মুশরিক তথা তাবৎ অমুসলিমরাই মুসলমানদের সর্বদা ক্ষতি করার জন্য গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা খুব ভালো করে জানে যে, একটি দেশের আইন ব্যবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থা ও অর্থ ব্যবস্থাকে নষ্ট করতে পারলেই সেই জাতিকে ইসলাম থেকে দূরে সরানো যাবে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের শিক্ষা কার্যক্রমে বেদ্বীন-বদদ্বীনদের সকল জীবনী, তাদের যত মতবাদ ,গ্রীক দর্শন, বেদ্বীনী সাহিত্য,ইতিহাস, বদ আক্বীদা ইত্যাদি সংযোজন করা হয়েছে এবং মহান আল্লাহ পাক, উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সাল্লাম, আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহিম এবং ইসলামী পর্বগুলো ইত্যাদি বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সাথে উপস্থাপন করা হয়নি। সেই বিষয়টি তুলে ধরার জন্য জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ধর্মীয় শিক্ষা বই বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম বই নিয়ে আলোচনা করব। (ইনশা আল্লাহ)







বইয়ের নামকরণঃ



অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় যে, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির জন্য জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড পাঠ্যবই হিসেবে বাংলা, ইংরেজী ও গণিত বই প্রণয়ন করলেও কোনো ইসলাম শিক্ষা বই প্রণয়ন করেনি। অন্যদিকে তৃতীয় থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রণীত ইসলাম শিক্ষা বইয়ের নামকরণ করা হয়েছে, "ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা"।

বইয়ের নামকরণের মাধ্যমেই শুরু হয়েছে দ্বীন ইসলাম উনাকে ইহানত করা। ইসলাম কি নৈতিকতা বিরোধী শিক্ষা দেয় যে আলাদাভাবে নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে নাকি ইসলাম ও নৈতিকতা সাংঘর্ষিক! মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, "এ কিতাবে আমি শুকনা ও ভিজা কোনকিছুই ইরশাদ করতে ছাড়িনি।" অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আজ আমি তোমাদের দ্বীন উনাকে তোমাদের জন্য পরিপূর্ণ করলাম, তোমাদের প্রতি আমার নিয়ামতসমূহ পরিপূর্ণ করলাম এবং ইসলাম উনাকে তোমাদের জন্য একমাত্র দ্বীনরূপে মনোনীত করলাম।"

উল্লেখিত আয়াত শরীফ উনাদের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক দ্বীন ইসলাম উনার পরিপূর্ণতা সম্পর্কে ঘোষণা দিয়েছেন। তাই অবিলম্বে ইসলাম শিক্ষা বইয়ের নামকরণ "ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা" থেকে পরিবর্তন করে "ইসলাম শিক্ষা" করতে হবে।(ইনশাল্লাহ চলবে )

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩০

চুক্কা বলেছেন: কি কালাম পাঠাইলেন আমার সাই দয়াময় :( :-&

২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
মাল্টিপল ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠি এবং বিভিন্ন মতবাদি অধ্যসিত দেশে ক্লাসরুমে একটি মাত্র ধর্ম শিক্ষা চাপিয়ে দেয়া অনুচিত।
পৃথিবীর ৯৯% সভ্য দেশে ক্লাসরুমে ধর্ম শিক্ষা দেয়া হয় না

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২

নদীর তীরে বলেছেন: এ জন্য তারা পশু হইতেও খারাপ

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: poRinai.just heading dekhei sohomot janailam.

99% nosto desher ceye 1% valo fokinnir desh valo.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.