নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোনো ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই, আপনি যেমন চান আমি ঠিক তাই।

নান্দনিক নন্দিনী

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

নান্দনিক নন্দিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেতে রাখা হৃদয়ের উপর দিয়ে হেঁটে চলে গেল...

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৬



এডিটিং কোর্সের ক্লাসে প্রাকটিকাল অংশ বেশি থাকার কারণে ক্লাস টাইমের পরে এডিশনাল সময় নিয়ে প্রাকটিস পেপার কারেকশন করতে হয়। শিক্ষার্থীদের বলা আছে কারো কোনো জরুরি প্রয়োজন থাকলে ক্লাস টাইমের পর চাইলে চলে যেতে পারে। যা হোক, গত সপ্তাহে এই কোর্সের ক্লাস শেষ করে বের হয়ে দেখি ক্লাস রুমের সামনে পুতুল পুতুল চেহারার এক মেয়ে দাঁড়িয়ে। সাধারণত ক্লাস চলাকালীন ক্লাস রুমের দরজা ভেজানো থাকে এবং শিক্ষার্থীদের সেলফোন সাইলেন্ট মুডে থাকে। আমি বের হলাম, আমার পেছন পেছন শিক্ষার্থীরা। তো পুতুল মেয়েটা কবিরের দিকে অগ্নিদৃষ্টি হেনে গট গট করে করিডোর ধরে হেঁটে চলে গেল। ঘটনার আকস্মিকতায় কবির হকচকিয়ে গেল। আমার সামনে কবির না পারছে মেয়েটার পেছন পেছন দৌড়ে যেতে যা পারছে চলে যাওয়ার এই দৃশ্য হজম করতে। বেচারা...
রুমে ফিরে এসে একা একা অনেকক্ষণ হাসলাম। আহা প্রেম-- আহারে প্রেম। যদিও প্রতি সেমেস্টারের শুরুতে আমি শিক্ষার্থীদের বলে দিই, নোটিশ বোর্ডে ক্লাস শিডিউল টাংগানো আছে। ক্লাস রুটিন এন্ড রুলস কোনো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। যে যার নিজ দায়িত্বে প্রয়োজনীয় প্রিয়জনকে পৌঁছে দিয়েন। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাই দিলাম শুধু, মানুষ আর বানাতে পারলাম না!

ডিসিপ্লিনারি কমিটির মেম্বার হিসেবে কাজ করার সুবাদে প্রায়শই নানা অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে হয়। তো এবারের অভিযোগ বেশ গুরুতর। জুনিয়র এক ছাত্রী, সিনিয়র এক ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। অভিযোগটি হলো সৌরভ প্রকাশ্যে ছাত্রীটিকে থাপ্পড় মেরেছে এবং মেয়েটার সেলফোন ছিনিয়ে নিয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে ডাকা হলো সৌরভকে। শুনানিতে আমরা চারজন শিক্ষক বসলাম। সেই সাথে অভিযোগকারী ছাত্রী এবং অভিযুক্ত ছাত্র উপস্থিত হলো। তো এই আচরণের কী কারণ সৌরভ? 'ম্যাডাম আমি তো প্রথমে কারো গায়ে হাত তুলিনি। আমাকে যদি জুনিয়র এক মেয়ে সবার সামনে থাপ্পড় দিতে পারে তাহলে আমি কি চুপ করে থাকবো'। আপনি ফারহানার সেলফোন জোর করে নিয়ে নিয়েছেন কেন? 'ম্যাডাম মোবাইলটা আমার, ফারহানার না। (ফারহানার দিকে তাকিয়ে) তখন ভালোবাসতাম তাই মোবাইল কিনে দিয়েছিলাম। এখন বাসিনা তাই নিয়ে নিয়েছি'। পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ মনে হয় হাসি চেপে রাখা, এবং সেদিন আমি বিষয়টা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলাম... আমার মাথায় তখন একটা গানই বাজতেছিল 'এ দুনিয়া - এ দুনিয়া পিতাল দি; এ দুনিয়া পিতাল দি'।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৪

নিঃশব্দ অভিযাত্রী বলেছেন: হিল যত উঁচু হবে বুকে ব্যথাও তত বেশি লাগবে।
মোম এবং আগুন কাছাকাছি রাখলে এইরকম হবে।
যার মাল সে নিয়েছে আপনাদের অসুবিধা কি?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: না রে ভাই, আমার কোনো অসুবিধা নাই।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হায় প্রেম!যায় প্রেম!

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রেম এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় কুসংস্কার এর নাম...

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার লেখা এই ঘটনার মতোই একটা ঘটনা আমাকে প্রত্যক্ষ করতে হয়েছিল আমার অফিসেই।
আমার অফিসের একজন ফিমেল সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার তারই ডেস্কে সদ্য জয়েন করা অফিস পিওনকে বেয়াদবীর জন্য রাগের মাথায় বলেছিল- 'একটা থাপ্পর মারবো'! পিওন অনেকটা চ্যালেঞ্জ করে বলে-"মেরে দেখান"! সাথে সাথে পিওনকে একটা থাপ্পর দিলে-সাথে সাথে পিওন ফিমেল এক্সিকিউটিভের গালে পালটা থাপ্পর মারে এবং টেবিলে থাকা এন্টিকাটার দিয়ে আ১১ঘাত করে.....

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ব্যাপারটা দুঃখজনক। আমাদের সহনশীলতা কোথায় হারিয়ে গেল!

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩

ইসিয়াক বলেছেন: পিরিতি কাঁঠালের আঠা লাগলে পরে ছাড়ে না। হা হা হা..... এখনকার পিরিতে আঠার পরিমান মনে হয় কম তাই যখন তখন পিরিত ছুটে যায়।শুধু ছুটে যায় না হাই হিলের খোঁচাও দিয়ে যায়। আহারে!
এখনকার ছেলেমেয়েরা এত অস্হির কেন? কথায় কথায় ব্রেকআপ ব্রেকআপ খেলা খেলে শুধু ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সব বয়সের মানুষের মধ্যেই অস্থিরতা বিরাজমান।
আমি শিক্ষার্থীদের একটা কথা প্রায় বলি, হাতের মুঠোয় অল্প জিনিস রাখবেন যাতে মুঠোটা শক্ত থাকে।
আরো চাই অসুখটাতে অল্পবিস্তর ভুগছে বেশিরভাগ মানুষ।

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:২৯

বিটপি বলেছেন: কি বিচার করেছিলেন? আপনাদেরকে বিনোদিত করার পুরষ্কার হিসেবে ছেড়ে দিয়েছেন? আপনাদের মত অকাল কুষ্মান্ড এডমিনদের জন্যই যুব সমাজের নৈতিকতা ধ্বংসের মুখে যাচ্ছে। দুটো ছেলেমেয়ে সবার সামনে থাপড়া থাপড়ি করল, আর আপনারা তাদেরকে ছেড়ে দিলেন? আমি হলে সবার সামনে দুজনকে ২০ বার করে কানে ধরে উঠাবসা করাতাম।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বিটপি।
আসলে কি জানেন তো,
এদেশের রেল স্টেশনের একজন চা বিক্রেতাও জানে দেশটা কিভাবে চালাতে হবে;
সে শুধু জানেনা এককাপ ভালো চা কিভাবে বানাতে হবে।

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৯

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: এইবয়সী ছেলে মেয়েরা প্রেম করবে মারামারি করবে ।
হাইহিল বুকে পারা দিয়ে যাবে , ব্যথা হবে ।
এরাই বুড়ো হয়ে গেলে প্রেম নিয়ে হাসা হাসি করবে
অন্যের প্রেম আবেগ দেখে হাসি চাপা দিয়ে ভাড়ামী করবে । :``>>

১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
আপনি ঠিকই বলেছেন তানীম, অল্প বয়সের এই অকপট আবেগ; পরিনত বয়সে এসে নিখোঁজ হয়।
ভাড়ামী করে হাসিনি, আনন্দ পেয়ে হেসেছি।

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৯

অপু তানভীর বলেছেন: ভালোবাসা শেষ হয়ে গেলে ফোন ফেরৎ নিতে হয়?
হায় হায় আমার অন্তত তিন টা ফোন ফেরৎ নিতে হবে তাহলে .....

আপনার লেখা পড়ে সেই পুরানো প্রেমের কিছু দৃশ্য মনে পড়ে গেল । প্রেম বড় চমৎকার একটা ব্যাপার । প্যারা দেয় বটে তবুও বড় চমৎকার !

১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তিনটা ফোনসেট!
সাবাস অপু তানভীর, সাবাস।

সৈকত নামে আমার এক ছাত্র একবার বলেছিল, কোন প্রেমিকাকে ছেলেরা ভুলতে পারেনা জানেন ম্যাডাম? যে প্রেমিকার পেছনে বেশি খরচ হয় তাকে!

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: সৈকত সাহেব ঠিকই বলেছে । আমিও আমার প্রাক্তনকে মনে রেখেছি । খরচের কথা তো বাদই দিলাম । টাকা নিয়ে ফেরৎ দেয় নি । এখনও একজনের কাছে তিন হাজার টাকা পাই । ইয়ার্কি না, সত্যিই পাই !

১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অপু তানভীর, ২০২২ সালে 'আমার যত প্রেমিকারা' নামে একটা সিরিজ লেখা শুরু করেন (সিরিয়াসলি ম্যান)।
প্রেমিকা সমাজের কাছে যা কিছু অর্থকরি পাওনা সেগুলো 'সাদকায়ে জারিয়া' ভেবে নিন।

৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৬

সোবুজ বলেছেন: প্রেম একটা আবেগ।ছাত্র শিক্ষিকা প্রেম হয়।শিক্ষক ছাত্রীর মাঝেও প্রেম হয়।আবেগকে নিয়ন্তন করতে পারে খুব কম মানুষ।ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে তো হরহামেশাই হয়।দুটি ঘটনাই উপভোগ করার মতো।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:৫৯

সোহানী বলেছেন: বেচারারা............। আর এর বিচার করাও তো আরেক প্যারা!!

আপু এভাবে প্রেমিকাদের ফোন বিতরন করেছে!!! খুব ভালো খবরতো!! সম্ভাব্য প্রেমিকাদের এ তথ্য মাথায় রাখা উচিত......

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বিচার-আচার ব্যাপারটা মাঝে মাঝে নির্মল বিনোদন আপু।

অপু তানভীর প্রেমিকাদের মধ্যে সেলফোন বিতরণ করে 'ভানু'র মতো অপেক্ষা করতে করতে ভাবছিল দেখি না কী হয়!
ভাবেন একবার আপু, অপু সাহেব প্রাক্তন প্রেমিকাদের কাছে কর্জের টাকা পায়।
এগুলো কী আসলে প্রেম ছিলো নাকি ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প ছিলো জানতে মন চায়।

সম্ভাব্য প্রেমিকা সমাজ আশা করি অপু সাহেবকে নিরাশ/হতাশ করবেন না।

১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:১২

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: মন্তব্য নিস্প্রয়োজন।
ডিসিপ্লিনারি কমিটিতে থেকে আপনার মনে হয় আরো অনেক রকম পরিস্হিতির মুখোমুখি হতে হয়।
কাজটা খুব কঠিন- নিরপেক্ষ জাস্টিফিকেশন করা।

আপনার অভিগ্গতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: খুব যে বিচার-আচার করতে হয় ব্যাপারটা এমনও নয়।

মতানৈক্য থাকবে। সেটা আলোচনার মাধ্যমে বুঝিয়ে বললে কোনো পক্ষেরই আর মন খারাপ হয় না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হায় কবীর আরহায় রে ফারহানা !

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: গুলজার সাহেব তার এক গানে ভালোবাসার মানুষটির পরিচয় তুলে ধরেছেন ঠিক এভাবে
'ও ইয়ার হে যো খুশবু কি তারাহ, যিসকি জুবা উর্দু কি তারাহ'...

মানুষের আচরণগত দৈন্যদশা দেখলে মনে হয় না, প্রেম ব্যাপারটা আসলে তারা অনুধাবন করে।
অবশ্য আজকাল প্রেম এতটাই সহজলভ্য যে এখানে যত্নশীলতা ব্যাপারটাই বাহুল্য।

১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: অনন্ত নক্ষত্র বীথি এবং সমুদ্রের গভীরে যত না রহস্য আছে, তার চেয়ে বেশি রহস্যময় মানুষ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রাজীব নুর।

১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: @সোহানী, আসলে তখন তো এমন ভাবে সবার ফোনটোন ছিল না । তাছাড়া তখন বাবা মায়েরা সহজে কন্যাদের হাতে ফোন দিতো না । ফোন দিয়েছিলাম নিজ প্রয়োজনেই যাদে যোগাযোগ করা যায় ! সম্ভাব্য প্রেমিকাদের এই ব্যাপারতো মাথায় রাখাই উচিৎ । :D

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: প্রেম করলে এই রকম কত ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প শুরু হয় তা কি আর বলে শেষ করা যায় ! প্রেমিকা থেকে শুরু করে প্রেমিকার বান্ধবী ছোট ভাইবোন পাড়াতো কাজিন এমন কি মাঝে মাঝে তার অন্য প্রেমিককেও এই ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের আওতায় আনতে হয় !

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রাক্তন প্রেমিকার (দের) যদি কখনো-সখনো অপু তানভীরের কথা মনে পড়ে, অপু তানভীর কেমন আছে জানতে ইচ্ছে করে;
নিশ্চয় তারা সেই ইচ্ছেকে সাথে সাথে নির্বাসিত করে। মানসিক দুর্বলতায় আপনাকে কল দিলে যদি আপনি কর্জের টাকা ফেরত চান।

অবশ্য আপনি খুশি থাকেন, যা গেছে ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের উপর দিয়ে গেছে!

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৪

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: হাসি চেপে কঠিন বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন - এইটা ভাবার চেষ্টা করছি এবং এটা ভেবেও হাসি লাগছে! সবুজের কাছাকাছি থাকেন, জীবনের সবুজ সময়ের কত ঘটনার ছোঁয়া পান, আপনি ভাগ্যবান!

ভালো থাকিয়েন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ ৎঁৎঁৎঁ।
শুধু সবুজ নারে ভাই, অবুঝ সবুজের কাছাকাছি থাকি আরকি!
ভাগ্য নিয়ে বলতে গেলে একটাই শব্দ আমার মাথায় আসে 'আলহাদুলিল্লাহ'।

আপনিও ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.