নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের জয় হবেই হবে

চলে যাবো ওই পারে ভালো লাগে আর

চঞ্চল ছেলে

সত্যিই আমি চঞ্চল!!!

চঞ্চল ছেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুফরী শিরকীর আসর টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা (১)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৪

মুসলমানদেরকে কাফির বানানোর জন্য ইহুদী-নাছারারা তাবলীগীদেরকে তৈরি করেছে। তার বাস্তব নমুনা হলো, প্রচলিত তাবলীগ জামাতের লোক দ্বারা পরিচালিত ও প্রকাশিত “পাক্ষিক আত তুরাগ” পত্রিকার ১লা জুন ১৯৯৩ সঙ্কেত ৯০ এর ৬নং পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে যে, “প্রচলিত তাবলীগ জামাতের বিশিষ্ট আমীর মুফতী জয়নুল আবেদীন ৯৩ সনের বিশ্ব ইজতেমার এক বয়ানে বলে, টঙ্গীর এই মাঠে যারা আছেন, তারা যদি সবাই যুনাইদ বাগদাদী হয়ে যান, আব্দুল কাদির জ্বিলানী আর হাসান বছরী হয়ে যায় তবুও আপনারা কখনো দ্বীনের উপরে টিকে থাকতে পারবেন না। যদি আপনার ঘরের মহিলা বা স্ত্রী দ্বীনের উপর না আসে। যদি আপনিও হাসান বছরী হয়ে গেলেন আর আপনার স্ত্রী রাবেয়া বছরী হয়ে গেলেন তবুও আপনি নিজের বাড়িতে থাকতে পারবেন না দূর গ্রামে গিয়ে বা জঙ্গলে গিয়ে ঝুপড়ির ভিতর থাকতে হবে। যদি না আপনি নিজের ছেলেকে হিদায়েতের মেহনত না করান।” নাঊযুবিল্লাহ!



জাহিল, গুমরাহ, বিভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট মুফতে জয়নুলের কথা দ্বারা প্রমাণিত হয়ে যে, পূর্ববর্তী যে সকল নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম, ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের স্ত্রী বা সন্তানগণ দ্বীনের উপর ছিলেন না, উনারা নিজেদের দ্বীনদারী টিকিয়ে রাখতে পারেননি বা গুমরাহ হয়ে গেছেন। নাঊযুবিল্লাহ!



এ ধরনের আক্বীদা পোষণ করা মারাত্মক কুফরী। কেননা হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা কেন, এমন অনেক নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা ছিলেন, যাঁদের অনেকের স্ত্রী বা সন্তান দ্বীনের উপর ছিলো না। তাই বলে কি তারা দ্বীনের উপর ছিলেন না বা গুমরাহ হয়ে গেছেন? তারা কি জঙ্গল বা ঝুপড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন?



দ্বীন ইসলাম বহির্ভূত বদ আক্বীদা বদ আমলে তাবলীগ জামাত এবং মওদুদী জামাত একই সূত্রে গাঁথা।



View this link

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: : নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।

আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?

রিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা

আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
লেখক বলেছেন: রিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদ অর্থ জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা
সাহাবা গন এবং পরবর্তী অনুসারি গন আদর্শের দিক দিয়ে তার মহান
শানে আলোচনা রাখতেন । এবং যথা যোগ্য মর্যাদায় দিনটি উদযাপন
করতেন ।কোরআন অয়ামা আরছালনাকা ইল্লা রাহমাতুল্লিল আলামিন
আল্লাহ বলেন আমি আপনাকে সমগ্র জগতের রহমত স্বরূপ প্রেরন
করেছি ।
আয়াত ইন্নাল্লাহা অয়ামালাইকাতাহু ইউছাল্লুনা আলান্নাবিয়ু ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানু ছাল্লু আলায়হে অছাল্লিমু তাছলিম
আল্লাহ বলেন আমি এবং আমার অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে
দরুদ ও ছালাম ভেজি আমার হাবিবের উপর হে ইমানদার গন তোমরাও ব্রশি বেশি পড় ।

আয়াত কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবুব কুমুল্লা ইয়াগফিরলাকুম যুনুবাকুম অয়াল্লাহু গাফুরুর রাহিম
আল্লাহ বলেন যদি তোমরা আমাকে লাভ করতে চাও আগে আমার হাবিবের অনুসরন কর আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব ।

হাদিস যারা একবার নবীজীর উপর দরূদ ও ছালাম ভেজে তার শরীর থেকে ১০ গোনাহ ঝরে যায় তার আমল নামায় ১০ নেকি যোগ করে দেওয়া হয় এবং তাকে ১০টি সম্মান বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় । মুসলিম ও বোখারিশরিফ

যে এবাদতে দরুদ নাই সে এবাদত আল্লাহর নিকট পউছেনা বরং
৪র্থ আকাশে ঝুলে থাকে আর যে এবাদতে দরূদ আছে সে এবাদত
বিজলির ন্যায় আল্লাহর নিকট পৌঁছে ।
হজরত উমর ফারুক রা

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৯

লিউনেল মেসি বলেছেন: তুমি কি আহলে খবিছ, নাকি দেওয়ান ও রাজারবাগী।

তোমরা ছাড়া দুনিয়ার সব কাফের না?

গত কয়েক ঘন্টা তোমাদের মাল্টি নিক সিন্ডিকেট থেকে এইধরনের পোস্টই দেখতেছি।

আগুন লাগছে নাকি পিছনের দিকে?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩০

চঞ্চল ছেলে বলেছেন: আগুন কার লাগছে আপনি ভালো করে বুঝছেন!!

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: নিজেরটা নিয়ে থাকলেই হয় পরের পিছনে লাগেন কেন? ওরা কাফের বানায় তাইলে আমি কি করেন? সবাইরে পারলে বেশি করে ঈমানদার বানান। বেহুদা প্যাচাল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

চঞ্চল ছেলে বলেছেন: বেহুদা ক্যাচাল কারে কয়?

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাবলীগ জামাত ও এর নানা অসঙ্গতি ।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

বিদ্রোহী২০০৩ বলেছেন: কত ডলার পাও এগুলা লেইখা.....এইভাবে ইসলামের মিশন বন্ধ করতে পারবা না.........
"তারা আল্লাহ এবং ঈমানদারগণকে ধোঁকা দেয়। অথচ এতে তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে ধোঁকা দেয় না অথচ তারা তা অনুভব করতে পারে না। বাকারা: ৯

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৩

চঞ্চল ছেলে বলেছেন: হুম যার ভিতরে যেটা ফাল মারে ওইটা!!! ..............................তাবলিগ জামাতের বদ আক্বিদা প্রচার করে আপনি কত পান???

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: এ বিষয়ে আসলেই চিন্তা করা জরুরী ।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২০

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: আপনি উপরোক্ত কথার অর্থ বুঝেন নি....তাই অর্থহীন কথা বলছেন । এখানে বলা হয়েছে যে, শুধূ আপনি এবং আপনার স্ত্রী যদি দ্বীনের কাজ কাজ করেন তাহলেই হবে না । আপনার সন্তানকেও দ্বীনের কাজ করতে হবে । না হয় এই ফেতনার জমানায় আপনি আপনার সন্তানকেও ঠিক রাখতে পারবেন না ।

দাওয়াতে তাবলীগ নিয়ে এখন তর্ক করার কোন বিষয় নেই । আল্লাহর রহমতে সারা দুনিয়াতে এই কাজ ছড়িয়ে পড়েছে । বর্তমানে আরবরাও অংশগ্রহণ করছে ।

অর্থহীনভাবে না বুঝে কারো সম্মন্ধে বেহুদা কথা না বলাই ভালো ।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

"দূর গ্রামে গিয়ে বা জঙ্গলে গিয়ে ঝুপড়ির ভিতর থাকতে হবে। যদি না আপনি নিজের ছেলেকে হিদায়েতের মেহনত না করান।” নাঊযুবিল্লাহ!" - একমত।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

হেডস্যার বলেছেন:
চমতকার বাল্পোষ্ট

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আদম আ: এর এক ছেলে খোদাদ্রোহী হয়েছিল;

নূহ আ: তার পথভ্রষ্ট গোমরাহ ডুবন্ত ছেলের জন্য দোয়া করে আল্লাহর ধমক খেয়েছিলেন;

লুত আ: এর স্ত্রী পথভ্রষ্টদের অন্র্তভূক্ত ছিল;

ঐ বয়ান মতে তবে তারা সবাই কি দ্বীনের উপর টিকে ছিলেন না???!!!

তারা যে কত ভুলের উপর আছেন-বলার বাইরে;
তাদের অনেক আমীরের সাথে যুক্তি করে দেখেছি- তারাও অনেকটাই তালগাছবাদী টাইপের!
কিছু অজ্ঞ শ্রেণীর মোল্লা যারা বিজ্ঞান প্রযুক্তি ব্যবহার তথা ইজমা কিয়াসের পথকে অস্বীকার করে- মূর্খতার পথে ইসলামকে ব্রান্ডিং করে, তাদেরই বড় দল হল তাবলিগিরা।

কোরআন পড়া লাগবে না- তাদের উসুলি গ্রন্থ সমূহ পড়লেই হবে- কিছুদিন আগেও মাইক ব্যবহার করত না, টিভি মিডিয়ার বিরোধীতা করত খোদ প্রকৌশলি এক তাবলিগি ভাই। ঘন্টার পর ঘন্টা যুক্তি তর্ক দিয়েও তিনারে বুঝাইতে পারি নাই।---

আরেক মসজিদের ইমাম, মুরব্বী তিনার সাথেও ঘন্টার পর ঘন্টা বাহাজ করে- তিনি তালগাছ ছাড়বেনই না বুঝে ক্ষান্ত দিয়েছি বহু বছর হল---

-@লেখক, এইসব নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই ভাল। আপনি ফতোয়া না দিয়ে নিজে সত্যকে ধারন করেন, বিকাশ করেন, তারপর যদি হুকুম আসে- সক্ষমতা আসে সত্যকে সত্যের রুপেই প্রচার করুন। অন্যের দোষ না বলে নিজের গুনটাকে হাইলাইটস করুন- বক্তব্য, কর্ম এবং বাস্তবায়নে- দেখবেন পতঙ্গের মতো মানুষ ঝাপিয়ে পড়বে সত্যের আলোতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.