![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দ্যা হাম্বা এ্যান্ড ছাগু হান্টার। http://www.facebook.com/noshtos.angel.1
আমি কোন দিন পোষ্ট দিতে গিয়ে এত কষ্ট পাইনি। এক পর্যায়ে চিন্তাও করছিলাম এই পোষ্ট দেব না। কারন ছবিগুলো আপলোড করতে যেয়ে বারবার চোখ ঝাপসা হয়ে যাচ্ছিল।
আরো একটি ব্যাপার এই পোষ্টে আমি কোন বিশ্লেষনে যাবনা। এখানে ছবি কথা বলবে, ভিডিও আপনাকে দেখাবে, আর আপনার বিবেক বিশ্লেষন করবে।
এই গনহত্যা নিয়ে এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কি বলে? দেখুন।
আসুন দেখি যুগান্তর কি বলে? খেয়াল রাখুন যুগান্তর কিন্তু আমার দেশ বা জামাতী পত্রিকা না। ১২ই মে ২০১৩ দেখুন।
পরিস্কার বলা আছে, ওইদিন ৫ই মে দিন আর রাতে মিলিয়ে সর্বমোট ১ লাখ ৫৫ হাজার রাউন্ড গোলা বারুদ খরচ হয়েছে। যার মধ্যে ৮০ হাজার টিয়ার শেল, ৬০ হাজার রাবার বুলেট, ১৫ হাজার শটগানের গুলি, ১২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড আর মাত্র ৩৫০ স্মল আর্মস এর গুলি।
র্যাব ছিল ১৩০০, পুলিশ ৫৭১২, আর বিজিবি ছিল ৫৭৬ জন আর এছাড়াও ১০ প্লাটুন বিজিবি, বিপুল সংখ্যক পুলিশ ষ্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে প্রস্তুত ছিল।
ছোট দুটি প্রশ্ন কেন রাতের আধারে ২৫শে মার্চের মত কারেন্ট অফ করে আক্রমন করা হল?
রাতে মাত্র ২০/২৫ হাজার মতিঝিলে ছিল, তাদের ওপর লাঠি চার্জ করলেই তো হত? কেন সরাসরি, গুলি করা হল?
এরা কিন্তু জামাত, শিবির না নিরিহ মুসলমান। এদের হত্যা করে কাদের মেসেজ দেয়া হল?
আপনি জিজ্ঞেস করতেই পারেন এত লাশ কোথায় গেল? আমদের ও কিছু জিজ্ঞেসা ছিল।
আপনি যাদের মেরেছেন তারা ছিল নিরীহ মুসলিম যাদের প্রায় সবাই কিন্তু এসেছিল মাদ্রাসা থেকে। মাদ্রাসায় কারা পড়ে? এতিম অথবা গ্রামের দরিদ্র মানুষের সন্তানেরা। আজকে যাদের মারা হয়েছে তাদের বাবা, মা বা আত্মীয় স্বজন কিন্তু আসবে না বলতে যে তার সন্তান মাদ্রাসায় পড়ে হেফাযতের ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে শহীদ হয়েছে। আজকে যদি কেউ সে রকম অভিযোগ করে নির্দ্ধিধায় তাকেও আটক করা হবে কেন তার ছেলে সন্তান কে মাদ্রাসায় পড়ানো হয়েছে? আনা হবে রাষ্ট্রদ্রোহীর চার্জ।
হায়রে সেই সব মা বাবা, যারা সামান্য পূন্যর আশায় নিজ সন্তানকে মাদ্রাসায় পাঠিয়েছিল দ্বীন এলেম জানার জন্য। তারাই আজকে বড় অপরাধী। চোরের মত পালিয়ে আছে।
আচ্ছা আপনি প্রমান চেয়েছেন। আপনি কি প্রমান করতে পারবেন কামরুজ্জামান যে কিনা ১৭ বছর বয়সে ১৭০টি ধর্ষন করেছে। ১৭০ না প্লিজ ১৭ জন জীবিত সাক্ষী পারলে হাজির করুন, আবার বলবেন না আমি রাজাকারের পক্ষে, এই উদাহরনটি দিলাম এই কারনে সব কিছু বাস্তব প্রমান হয়না, পরিবেশ পরিস্থিতির কারনে।
আপনি প্রমান চেয়েছেন। প্রমান কিন্তু চাপা থাকেনা যেমন থাকেনি রানার সাথে মুরাদ জং আর আপনার পার্টির সাথে।
আপনি নিশ্চিত থাকুন যেসব মা বাবার ছেলেরা মারা গেছে তাদের দীর্ঘশ্বাস আর এতিমদের হেফাযতকারী আল্লাহ যদি সত্যি হয় এই প্রমান কিন্তু বের হয়ে আসবে।
আরো হাজারো প্রমান দিতে পারতাম, পদ্মা সেতু বা শেয়ার দূর্নিতীতে যেমন আপনি অতীতে বলছেন সব মিথ্যা কিন্তু দেব না কারন এক ই প্রমান বারবার দিতে হয়না।
দয়া করে এই সব ব্যাপারে আপনি আর কোন প্রেস রিলিজ দেবেন না কারন আপনার দলের মধ্যেই স্পাই আছে যারা খুব সু কৌশলে আপনাকে সামনে রাখে। যেমন রাখছে সাভার ট্রাজেডিতে, যেখানে আপনি কিন্তু যেয়ে মুরাদ জং এর সাথে কথা বলেননি যখন আপনি বুজতে পারছেন এরা আপানাকে কি ভাবে ব্যাবহার করছে।
আল্লাহ ই উত্তম ফয়সালার মালিক।
এবার দেখুন হেফাযতের নেতারা কি বলেছে দৈনিক ইত্তেফাকে জানিনা এই পত্রিকাটিও আপনাদের ভাষায় ছাগু পত্রিকা হয়ে গেছে কিনা। যাই হোক হেফাযত নেতারা বলেছেন
মতিঝিলে ব্যাপক প্রাণহানির তথ্য সঠিক, তালিকা হচ্ছে :হেফাজত
'বিএনপির নেতার কথায় আল্লামা শফী ফিরে যাননি'
আজকে এই পর্যন্ত এর পরে আছে ভিডিও আর ছবি কোন দূর্বল চিত্ত ডুকবেন না। আমি সত্যি বলি আমি মাত্র দুইটা ভিডিও দেখেছি। বাকীগুলো দেখার সাহস পাইনি।
আওয়ামী গনহত্যার ভিডিওগুলো এখানে আছে। আপনি ডাউনলোড করুন। ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে। সবার মোবাইলে শেয়ার দিয়ে দিন। ৬ই মে শহীদের আত্মার প্রতি এভাবে শ্রদ্ধা জানান।
মানুষ কে জানান রাতের আধারে আওয়ামীলীগ কিভাবে মানুষ হত্যা করছে। ভিডিওগুলো আপনার আওয়ামী বন্ধুদের দেখান, তাদের মা বোনদের দেখান।
তারপর জিজ্ঞেস করুন তারা কি এখনো আওয়ামীলীগ সাপোর্ট করে কিনা? আরো নিরিহ মানুষের লাশ চায় কিনা?
ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
ছবি দেখুন
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: একদিন এই বাংলার মাটিতে এর বিচার হবেই হবে ইনশাল্লাহ
২| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভুয়া ছবি, বেশীর ভাগ পুরোনো ছবি, ফটোশপের কারবার।
এ লেখাটি পড়ুন
Click This Link
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আরে আমার পুরানো দুস্ত বালবৈশাখী আইছে অই কেডা আছস চাইরডা ঘাস পাতা আন হাম্বাটার জন্য।
দড়ি ছিইরা কই পালাইছিলা? আমার আতালটা খালি খালি লাগতে ছিল।
বাদ দাও দোস্ত তুমি কি আমার নামে রিপোর্ট করছো দুস্ত? হুনলাম তুমরা সবাই মিল্লা আমাগো নামে বিভিন্ন ফেক আইডি খুইল্লা ডিবিতে রিপোর্ট দিছ? ঘটনা কি হাঁচা?
৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৯
নেয়ামূল হক বলেছেন: 'বিএনপির নেতার কথায় আল্লামা শফী ফিরে যাননি' কথাটি সত্য নয় আল্লামা সফি (ইত্তেফাক ১২ মে)। সংশোধন করে নিন।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ইত্তেফাকে ওইভাবেই লেখা আছে নাম, আর নামের বানান দিয়ে কি হবে।
তারপরো ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩১
নুরুল অমিন বলেছেন: পরিকল্পিত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রাতের অপারেশন নিঃসন্দেহে গণহত্যার দাবি রাখে।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ২৫শে মার্চ হার মেনেছে। সেদিন বাঙ্গালী জানত পাকিস্তানীরা এটা করবে কিন্তু ৬ই মে বাঙ্গালী বিশ্বাস করেনি ভাই হয়ে ভাইকে এইভাবে হত্যা করবে
৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: একটি দেশের জনগনের ভোটে নির্বাচিত সরকার এমনটি করতে পারেনা। প্রতিটি প্রাণের মূল্য আছে। যারা ইসলামী জঙ্গিবাদির ধোয়া তুলে এই হত্যাকান্ডকে জায়েজ করার চেশ্টা করবেন, তাদের জন্য করুনা হয়।
আমার জানার ইচ্ছা খুব, সরকারী এতিমখানার থেকে কওমী এতিমখানার সংখ্যার পার্থক্য কত? সরকার ছিন্নমুলদের দায়িত্ব না নিয়ে তাদের প্রতি যে জুলুম ও অত্যাচারের নজির সৃশ্টি করেছে, তার জবাবদিহীতা এই সরকারকে আল্লাহর কাছেই করতে হবে। হয়ত বিচার করা সম্ভব হবে, তবে আল্লাহ, শেষ হাশরের দিনে তুমি বিচার করিও।
এই দিন দিন নয়, আরো দিন আছে।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
মিনেসোটা বলেছেন: এতগুলা মুল্লা মরলো আর আপনি বহাল তবীয়তে তেল মাইরা ব্লগিং করেন। সমস্যা কি আপনার? শহীদ হইতে ডর লাগে?
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: তুমি মিন্বসোতার আবাল হাম্বা, ওই খানে হাম্বা গিরি কর, বিদেশী হাম্বা গুলার কাজই এই।
৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
মিনেসোটা বলেছেন: পুংটা ভাইয়ের এই পোস্টটা দেখছেন??
Click This Link
আপনে কি সেই হুজুর যেইটা ঘুমের ভান করে রাস্তায় শুয়ে ছিল?
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ফালতু পোষ্ট দেখার সময় নাই। ঝামেলা করবা না তোমার থিক্কা অনেক বড় হাম্বা কিন্তু খোয়ারে ঢুকানো আছে।
৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: এই একটা হত্যা কান্ডের জন্য কুত্তালীগের ভরাডুবি নিশ্চিত।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আল্লাহ বিচার করবে
৯| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৪
গেস্টাপো বলেছেন: এগুলা চব পুটুসোপের কাজ
একটা পিপড়াও সেদিন আওয়ামী গুন্ডাদের হাতে মরে নাই
জয় বাংলা
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সব ই পুটু শপ এর কাজ।
১০| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মূলত হাজার হাজার মাদ্রাসার এতিম মাদ্রাসার ছেলেদের লাশ চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। লাশ পাওয়ার জন্য হেফাজতের মধ্যে ঢুকে নাশকতা চালায় তারা। কিন্তু নাশকতার মাত্রা বেশি এবং লাশের পরিমাণ কম হওয়ায় রাজনীতিতে হিসাবটা পাল্টে গেলো। ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ফল এদেশে কখনোই ভালো হয়নি। লাশ দিয়ে নয়, মানবিক বোধ দিয়ে রাজনীতি করুন। জনগণ আপনাদের সাথে থাকবে। ধর্মের নামে এতিম বাচ্চাদের বলির পাঠা বানানো কোন ধরনের ধর্ম ? সুস্থভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সুস্থ পথ বেছে নিন। তা নাহলে আগামি টার্মেও জনগণ লুটপাটের জন্য আপনাদের মনোনীত করবে না। হেফাজতের সরলসোজা এতিম বাচ্চাদের মূলত বলির পাঠা বানানো হলো। কারা বানিয়েছে? ইসলামী লেবাসধারী ব্যক্তিরাই বানিয়েছে। ফটোশপ দিয়ে এবং ২০০৭ সালের ছবি দিয়ে এই মোনাফেকরা এখন অসত্য প্রচার করছে।
জনসমাবেশে গুলিতে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা যদি দুজন হয় তবে তবে আহতের সংখ্যা হয় শতাধিক। সবারই কি জায়গা মতো গুলি হান্দায়??
নিহতের সংখ্যা 100 হলে আহতের সংখ্যা দাড়াবে কমপক্ষে দেড় হাজার। আড়াই হাজার মারা গেলে কত মানুষ আহত হবে?? তারা কই? মনে হয় কোরান পোড়ানোর ঘটনায় সৃষ্টিকর্তা সরকারের বাহিনীকে অলৌকিক শক্তি দিয়ে পাঠিয়েছে!! তাই তারা এতো বড় লুকোচুরি করতে পারলো।
এতো মানুষ মারা গেলে ওলিতে গলিতেও লাশ পড়ে থাকতো পরের দিন সকালে। কমন সেন্সের বিষয়। ছা..গল জানি কুহানকার।
বুঝলাম বাংলাদেশের সব মিডিয়া মিথ্যা বলছে। কিন্তু বিবিসির তো মিথ্যা বলার কথা না। কারন ইউনূসের অপসারণের পর পাশ্চাত্যের মিডিয়াগুলো সরকারের বিপক্ষে Click This Link
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কথা কম হাম্বা এইডা চিবাও নব্য রাজাকারের গুষ্ঠি আপাতত অন্য কাজ। তোমারে ধরতাছি
১১| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: @পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন, হ, সরকার তো জিওসিরে দিয়া কওয়াইছিল রানা প্লাজাতে মৃতের সংখ্যা ৪৫০ আর নিখোজ আরও ১৫০। সব মিডিয়া তো সেইটাও ফলাও করে দেখাইল। তখন হাজার বার চিক্কুর পাড়ছিলাম হাজারের উপরে গার্মেন্টসের ভাই-বোনেরা মরছে। এখন কন দেহি, লাশের সংখ্যা কত? এই প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারলে হলুদ মিডিয়া আর সুশীল জনগনের প্রতিনিধিত্ব করতে আসলে উচিত জবাব দেয়া হবে।
১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কাদের কি বলছেন ভাই ওদের কোন লজ্জা আছে?
১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কাদের কি বলছেন ভাই ওদের কোন লজ্জা আছে?
১২| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
নীল_সুপ্ত বলেছেন: বিচার হবে
অত্যাচারীর বিচার হবেই
১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: অত্যাচারীর বিচার হবেই
১৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
হাসান কাল বৈশাখী নামের পিতৃ পরিচয়হীন আম্লীগার বলেছে, এগুলো না-কি ফটোশপের কাজ| আবার প্রমান হইলো আওয়ামীলীগ সমর্থন করলে ৩ চামচ গু খাইয়া শপথ করতে হয়, লজ্জা ত্যাগ করতে হয়|
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:২৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ওই গুলো নির্লজ্জ দেখে আমি লজ্জিত।
১৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
নির্মল হাওয়া বলেছেন: ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
হাসান কাল বৈশাখী নামের পিতৃ পরিচয়হীন আম্লীগার বলেছে, এগুলো না-কি ফটোশপের কাজ| আবার প্রমান হইলো আওয়ামীলীগ সমর্থন করলে ৩ চামচ গু খাইয়া শপথ করতে হয়, লজ্জা ত্যাগ করতে হয়।
সহমত
১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২২
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: এমন অবস্থা, অবিশ্বাসীদের প্রত্যেককে প্রতিটি হত্যার ভিডিও দেখিয়ে তবেই বিশ্বাস করাতে হবে। ছবিগুলো তো সব অলরেডি ফটোশপ বলে দিচ্ছে!
আরে শয়তানের দল, সরকারী ফোর্সের বিধংসী রূপের যতটুকু ভিডিও করতে পারছে লোকে জানের মায়া ত্যাগ করে, তাও কি যথেশ্ট নয়? নাকি পুলিশ পোজ দিচ্ছিল আর বলতেছিল ভিডিওকারীদের যে দেখ, মানুষ মারতেছি, একটা ফটুক লও!
এতই সত্যব্রত সরকার ও সরকারী বাহিনী যে, সকল মিডিয়াকেই বের করে দেয়া হল মিশন শুরু করার আগেই। কেউই কাভারেজ করতে পারেনাই। কি অবস্থা রে ভাই! দেশটা যাইতেছে কই?
১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কই যে যাচ্ছে দেখতেই পাচ্ছেন ভাই
১৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
কাঠুরে বলেছেন: নির্মল হাওয়া বলেছেন: ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
হাসান কাল বৈশাখী নামের পিতৃ পরিচয়হীন আম্লীগার বলেছে, এগুলো না-কি ফটোশপের কাজ| আবার প্রমান হইলো আওয়ামীলীগ সমর্থন করলে ৩ চামচ গু খাইয়া শপথ করতে হয়, লজ্জা ত্যাগ করতে হয়।
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আওয়ামীলীগ সমর্থন করলে ৩ চামচ গু খাইয়া শপথ করতে হয়, লজ্জা ত্যাগ করতে হয়।
১৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০২
ই এইচ মািনক বলেছেন: আপনার পোস্টে যে কতগুলো পিগু এসেছে তা কি বুজতে পেরেছেন???
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: এইডা না বুজার কিচু নাই। আমার পেজটাই গান্ধা হয়ে গেছে
১৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৮
মিনেসোটা বলেছেন: ছি ছি, আপনার ঈমান দূর্বল দেখি। ব্লগে বসে পান তামুক খেয়ে সরকার বিরোধীতা করেন, আর রাস্তায় পাঠান এতিম শিশুদের শহীদি স্বপ্ন দেখিয়ে।
এক কাজ করুন না ভাই, নিজেই শহীদ হয়ে যান, দেশে একটা ছাগু কমবে
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: পোষ্ট বহির্ভূত কথা বললে একদম খোয়াড়ে দিয়ে দেব।
১৯| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুধু পুটুশপই না, কয়েকটি ছবি দিনের আলোয়!
তার মানে ভিন্ন স্থান, ভিন্ন দিন, ভিন্ন প্রক্ষাপটের, অর্থাৎ সম্পুর্ন ভুয়া!
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: হায়রে দুস্ত তুমি হইলা শালুক হুমস, দুস্ত জান ৫ তারিখ দিনের বেলা কিছু মানুষ মারা গেছে, দিনের বেলা যে হেফাযতীগো উপ্রে আক্রমন এইটা কেউ কয়নাই?
তুমি তো বিরাত বর গুইয়েন্দা
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: পেপারের লিঙ্ক গুলা এত্তু পড়
২০| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৪৬
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: হাসান কাল বৈশাখী নির্লজ্জ আম্লীগার কি আগের সারাটা দিন পুলিশ আর আম্লীগ গুন্ডারা হেফাজতের কর্মীদের খুন করছে সেইটা দেখে নাই?
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:০৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: হাসান বাল বৈশাখী একটা বড় ভোদাই ওর কথায় কিছু মনে নিয়েন না ভাই, মাজে মাজে এইটা দিয়ে একটু হাল চাষ করি আমি।
২১| ১৪ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
হাসিব০৭ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে আমার পুরানো দুস্ত বালবৈশাখী আইছে অই কেডা আছস চাইরডা ঘাস পাতা আন হাম্বাটার জন্য।
দড়ি ছিইরা কই পালাইছিলা? আমার আতালটা খালি খালি লাগতে ছিল।
বাদ দাও দোস্ত তুমি কি আমার নামে রিপোর্ট করছো দুস্ত? হুনলাম তুমরা সবাই মিল্লা আমাগো নামে বিভিন্ন ফেক আইডি খুইল্লা ডিবিতে রিপোর্ট দিছ? ঘটনা কি হাঁচা?
১৬ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন:
২২| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যুক্তি না থাকলে মানুষ আর মানুষ থাকে না। ছাগল হয়ে যায়। আপনার চতুষ্পদীয় মস্তকটি কিঞ্ছিত উন্নত করার আহবান জানাই। ধন্যবাদ।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কোন বলদ পেইড হাম্বার সাথে আমি তর্কে যাইনা, এটা যারা আমাকে জানে তারা জানে কারন হাম্বার সাথে তর্কে যেয়ে নিজেকে হাম্বার পর্যায়ে নামাবো না বা হাম্বাকে মানুষের পর্যায়ে উন্নীত করব না, আমার পোষ্টে আমি বিভিন্ন পেপারের লিঙ্ক দিছি ও গুলো কি পরেছেন? নাকি না পড়েই ভ্যা ভ্যা করছেন?
এই লিঙ্কটা দেখুন। সত্যিকে সত্যি বলতে শিখুন।
http://shaplachottor.blogspot.sg/
ব্যাক্তির থেকে দল বড়, দলের থেকে দেশ বড়
২৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩১
মিনেসোটা বলেছেন: ভাইজান
যারা কোরান পুড়ায়ে ইসলামের কথা বলে, তারা পুলিশের পুন্দানী খাবেই, এটা আল্লাহর বিচার
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আচ্ছা আপনি কি বঙ্গবন্ধুর ছবিতে আগুন দিতে পারেন?
কি উত্তর দিলেন? না।
আচ্ছা তা হলে যাদের সারা জীবনের বিশ্বাস আল্লাহ র ওপর তারা কিভাবে কোরানে আগুন দেয়?
আর কারা আগুন দিয়েছে সারা অন লাইনে তা সয়লাব হয়ে আছে।
সাধে কি আর বলি হাম্বা দের সাথে কথা বলি না, এগুলো তোমার হাম্বাজাত ভাইদের সাথে আলাপ কর তোমারে বিশাল আবাল মনে করবে।
২৪| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫১
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: উপরের নির্লজ্জ্ব পিগ গুলারে দেইখা বড় বিনদিত হৈলাম
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: লন ভাই ওইগুলা আছে দেইক্কা ই তো এখনো বিনোদিত হই।
২৫| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৪১
বর্ণান্ধ বলেছেন: শাপলা চত্বরে সংঘটিত গনহত্যার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ!!!! এবার সাক্ষাৎকার দিলেন খোদ গনহত্যার...
Click This Link
০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:২১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: দেখলাম
২৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১২
মিনেসোটা বলেছেন: হেহে, ছাগুর যুক্তি দেখে হাসি পায়, কোথায় বঙ্গবল্টুর ছবি আর কোথায় কোরান শরীফ। ছবি, মূর্তি তো হাসিমুখে পুড়ানো যায়, কোন পাপ নাই তাতে
কোরান পুড়ানোর পরে যে আসমানী বালামুসিবত আসতেছে, তাতে তো পুরা হেফাজত আর জামাতীদের পাজামা খুলে দিলো
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:০৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: হাম্বাদের কি ভোদাই সাধে কই, ভোদাই জামাত আর হেফাযত এক না। বলদের সাথে কতা কইতে কইতে আর ভাল লাগছে না।
২৭| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:১৩
মিনেসোটা বলেছেন: হেফাজত জামাত ন হলে বাশের কেল্লার ব্যানার নিয়া কে আসছিল?
মসজিদের শহর ঢাকার রাস্তায় কোরান যারা পুড়ালো তাদের উপর আল্লাহর গজব কবে আসবে, কি গজব আসবে, একটু বলেন, শুনতে মন চায়
১৬ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধুরো হাম্বা এক কথা ত্যানা প্যাচাচ্ছে। কোরান আওয়ামী রা হেফাযতের লেবাস ধরে পুড়িয়েছে যেটা ম্যাপ আর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনলাইনে অনেকে দেখছে।
আর ভ্যা ভ্যা শুনতে চাই না।
২৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আলতামাশ বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম কি সরকার উৎখাত কিংবা অন্য কোন ষড়যন্ত্রের উদ্দেশ্য নিয়ে ঢাকায় এসেছিল?
==============================================
আসুন উত্তর খুজি
প্রথম পয়েন্ট,
(ক)অবরোধ উপলক্ষে বিভিন্ন জেলা, উপজেলা, বিভাগ পর্যায়ে মহাসমাবেশ হয়েছিল।
(খ)সেই সব মহাসমাবেশে বক্তারা উপস্থিত সবার কাছ থেকে শপথ নিয়েছিলেন, সবাই অবরোধস্থলে দাবী আদায় হওয়া কিংবা শহীদ হওয়া পর্যন্ত অবস্থান নিবেন।
(গ)শপথ অনুযায়ি মাদ্রাসার ছাত্র-আলেম এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমান সবাই মানসিক এবং সব রকমের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন অবরোধস্থলে স্থায়ী অবস্থানের।
এখন প্রশ্ন, স্থায়ী অবস্থানে হেফাজতের কর্মীদের এত আগ্রহের কারণ কি?
এটাকে ঠিক কারণ বলা যায় না। বরং তারা বাধ্যই হয়েছিলেন এই রকম কঠিন অবস্থানে যেতে। আর আওয়ামী লীগই এর জন্য সম্পূর্ণরুপে দায়ী।
কারণ,
(ক)৬ই এপ্রিল মহাসমাবেশ শেষে শান্তিপূর্ণভাবে স্থান ত্যাগ করার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মখা আলমগির হেফাজতে ইসলামকে ধন্যবাদ জানায় এবং সে সহ লীগের আরও কয়েক উচ্ছপদস্থ নেতা হেফাজতের দাবিগুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হবে এমন আশ্বাস দেয়। তখন অনেকেই আশা করেন, লীগের নেতাদের বোধহয় শুভবুদ্ধির উদয় হবে, তারা দাবিগুলো মেনে নিবে। আর দাবিগুলো মেনে নিলে আওয়ামী লীগের সাথে তাদের যে বৈরীপূর্ণ অবস্থান ফতোয়া বিরোধী রায়ের পর থেকে চলে আসছে, সেটাও কেটে যাবে।
(খ)কিন্তু কিছু দিন না যেতেই কয়েক জন মন্ত্রী বলে, হেফাজতের তের দফার কোনটাই মানা হবে না এবং দাবিগুলো নাকি অযৌক্তিক। মনে রাখতে হবে, এই তের দফার মধ্যে রয়েছে, সংবিধানের মূলনীতিতে আল্লাহর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুর্নবহাল এবং ইসলামকে নিয়ে কুটুক্তিকারীদের কঠোর শাস্তি বিধান প্রণয়নের মত তুমুল জনপ্রিয় এবং কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার মত দীর্ঘ দিনের দাবী। সাধারণ কর্মীদের মনোভাব ছিল, সরকার সবগুলো না মানুক কিন্তু এই দাবিগুলো অন্তত মেনে নিবে। কিন্তু কোন দাবী না মানার ঘোষণা দেওয়ায় প্রচণ্ডরূপে ক্ষুদ্ধ হয় হেফাজত কর্মী সহ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
(গ)আর এই ক্ষুদ্ধতার পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়ার জন্যই হয়ত লীগের এক বড় নেতা বলে, হেফাজত লেজ গুঁটিয়ে পালিয়েছে। তখন হেফাজতের সামনে উপায় থাকে না, ঈমান ও ইসলামের এই আন্দোলন থেকে পিছু হটার। কথার মাধ্যমে পাল্টা জবাব দেন তখন হেফাজতের নেতারা।
দ্বিতীয় পয়েন্ট
ফজরের পর থেকে শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ শুরু হয় ঢাকার ছয়টি পয়েন্টে। অধিকাংশ হেফাজত কর্মী তখন পর্যন্ত জানত না, ঢাকার বুকে সমাবেশের কথা। অবরোধ শুরুর ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ঘোষণা আসে, সমাবেশ শুরু হবে। সবাই যেন শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল নিয়ে সমাবেশের দিকে আসেন।
এখানে মূল পয়েন্টটি হচ্ছে, অবরোধে যারা এসেছিলেন, তাদেরকে বলা হয়েছিল অবরোধ স্থলে স্থায়ী অবস্থানের কথা। তাহলে কেন ঢাকার বুকে এই সমাবেশ?
(ক)আল্লামা আহমেদ শফির পক্ষে সম্ভব ছিল না প্রতিটি অবরোধ স্থলে গিয়ে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া। তাই এই একত্রিত করন।
আল্লামা আহমেদ শফির সমাবেশে না আসার কারণ সম্পর্কে লালবাগ মাদ্রাসার ছাত্রদের সূত্রে যতটুকু জানা যায় তা হল, আল্লামা আহমেদ শফি সাহেব লালবাগ মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার সাথে সাথে গোয়েন্দা বাহিনীর লোকেরা তাকে ঘিরে ফেলে। এই অবস্থায় তাকে গুম করা হতে পারে এমন আশঙ্কায় তাকে মাদ্রাসায় ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানান হেফাজতের নেতারা।
(খ)হেফাজত ইসলাম অবরোধস্থল থেকে অবস্থান ওঠিয়ে নিয়ে ঢাকার ভিতর অবস্থান নিতে চাওয়ার আরেকটি কারণ এই হতে পারে যে, সরকারকে বুঝানো যে হেফাজতের কর্মীরা লেজ গুঁটিয়ে পালায় না। তারা দাবী আদায় করার জন্যই ঢাকায় এসেছে।
এটা ছিল একটি চরম ভুল সিদ্ধান্ত। কারণ, ঢাকার বুকে সমাবেশে সরকারকে যেমন বিপর্যস্ত অবস্থায় ফেলা যাবে আশা করা হয়েছিল, ছয়টি পয়েন্টে অবস্থান নিলে আরও বেশী বিপর্যস্ত হয়ে পড়ত সরকার।
সরকারের পক্ষে অত্যন্ত কষ্টসাধ্য ছিল এতো বিরাট এলাকা জুড়ে আক্রমণ করা এবং আক্রমণ করলেও হেফাজতের নেতা-কর্মীদের জন্য আত্নরক্ষার অসংখ্য জায়গা ছিল।
(গ)হেফাজতের কিছু নেতা আঠার দলীয় জোটের সদস্য। এই হিসাবে একটি তত্ব খুবই প্রতিষ্ঠিত করা গেছে যে হেফাজত সরকার উৎখাত করতে চেয়েছিল। জুনায়েদ বাবুনগরির কথা ধর্তব্য নয়। কারণ যারা জজ মিয়া নাটকটি দেখেছেন, তারা নিশ্চই স্বীকার করবেন, রিমান্ডে যা বলানো হয়, তা মঞ্চে অভিনেতার শেখান বুলি থেকে কোন অংশে কম নয়। পার্থক্য শুধু একজন জীবন বাঁচানোর জন্য বলে, আরেকজন বলে টাকার জন্য।
আর যদি জীবন দিতে প্রস্তুত লাখো মানুষের সংখ্যাধিক্য দেখে আঠার দলের সাথে যুক্ত হেফাজতের কিছু নেতা সত্যই সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করে থাকে, তাহলে সেই প্ল্যানে ভুল ছিল। কারণ তাদের মূল অস্ত্র, জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হেফাজত কর্মীরা। আর শেখ হাসিনা চাইলেই মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে এই সব কর্মীদের নিস্ক্রিয় করে ফেলতে পারত। যেমনটা সে করেছে বিডিআর বিদ্রোহের সময় সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা দিয়ে।
তৃতীয় পয়েন্ট
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছে, হেফাজতকে মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থান স্থায়ী করতে দিলে তারা সরকার উৎখাতের চেষ্টা করত।
এখন প্রশ্ন,
(ক)হেফাজতে ইসলামের নেতাদের সেই দিনের যেই কথাগুলো সামনে এনে তারা এই দাবী করছেন, হেফাজতের নেতারা পূর্বেও সেই রকম কথা বলেছেন। তাহলে কেন তাদেরকে ঢাকার ভিতর ঢুকার অনুমতি দিল সরকার?
এমন না যে অবরোধস্থলে কোন রকম সহিংসতা হচ্ছিল যেগুলো থেকে বিরত রাখার জন্য এই অনুমতি।
(খ)হেফাজতে ইসলাম মতিঝিল বানিজ্যিক এলাকায় নয়, বায়তুল মোকাররম এলাকায় সমাবেশ করতে চেয়েছিল। সরকার কেন তাদের মতিঝিলে সমাবেশের অনুমতি দিল?
উল্লেখ্য বিএনপি জোটের আমলে মুক্তাঙ্গনে কওমি মাদ্রাসার ছাত্ররা কওমি সনদের স্বীকৃতির দাবীতে চারদিন অবস্থান ধর্মঘট করেছিল। সেই সময় রাতে অনেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদে অবস্থান করতেন।
(গ)কেন সেদিন লীগের গুণ্ডারা হাউস বিল্ডিংয়ের গাড়িতে আগুন দিল?
উল্লেখ্য যে, হেফাজতের তাণ্ডব বলে যেই সব সেদিন মিডিয়াগুলো যেই সকল ভিডিও প্রকাশ করেছে, দেখলেই বুঝা যায়, তারা কেউ মাদ্রাসার ছাত্র নয়।
(ঘ)কেন সেদিন লীগের গুণ্ডারা অস্ত্র হাতে মহড়া দিয়েছিল?
অবরোধের দিন বিকেলেই কিছু হেফাজত কর্মী যারা নিজের এলাকার লোকদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন, তারা বাড়িতে যাবার কথা ভাবছিলেন। কিন্তু যাওয়ার পথে রাস্তায় লীগের গুণ্ডারা তাদের মেরে ফেলবে, এই আশংকায় তারা তাদের যাওয়ার চিন্তা ত্যাগ করেন।
তৃতীয় পয়েন্টের প্রশ্নের উত্তরগুলো আপনার বিবেক দ্বারা আপনি নিজেই খোঁজে নিন।
এর পিছনে রয়েছে নির্মম রহাস্য যা চেপে গিয়েছে নিয়ন্ত্রিত/হলুদে মিডিয়া, পা চাঁটা বুদ্দিজীবিরা।
সত্য কখনই চাপা থাকে না। যতই দিন যাক, যতই চেষ্টা করা হোক।
সত্য একদিন বেড়িয়ে আসবেই
০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য কখনই চাপা থাকে না। যতই দিন যাক, যতই চেষ্টা করা হোক।
সত্য একদিন বেড়িয়ে আসবেই
চমৎকার লিখছেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২০
কবি ও কাব্য বলেছেন: একদিন এই বাংলার মাটিতে এর বিচার হবেই হবে ইনশাল্লাহ । বাংলাদেশ জিন্দাবাদ