নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে লিখতে গেলে প্রথমে নিজেকে জানতে হয়।কিন্তু আমি তো এখনো আমার আমি কেই চিনি না।
মানে, মানুষ পারেও বটে...
একজন মানুষ, যে কিনা ৮ বছর নিঃসঙ্গ জীবন কাটাইছে। পুরো ৮ টা বছর সে পুরো দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলো, যার মা মারা যাওয়ার পরেও সে তাকে ১ নজর দেখতে পারেনি। স্বাভাবিক ভাবেই তার কিছু মানষিক সমস্যা হবে, এটাই স্বাভাবিক। আর শুধু যে মানষিক সমস্যা হবে এটাই নয়, তার মনে ক্ষোভ জন্ম নিবে এটাও স্বাভাবিক ব্যপার। তো সে হিসেবে তিনি তার ভার্চুয়াল প্রেস কনফারেন্সে সে বিষয়েরই বহিঃপ্রকাশ করেছে। আর এটা নিয়েই পুরো একটা দেশের তথাকথিত সুশীলরা একেবারে আদা-জল খেয়ে নেমে পরেছে। এমনিতেই একটা গোষ্ঠি রাজপথ থেকে একদম ফেসবুক মিউজিয়ামে চলে গেছে, তারা এখন এটাতে আরও মসলা মাখিয়ে বড় বানাচ্ছে। একদল তো আবার এটাকে সাম্প্রদায়ীক বানিয়ে ফেলেছে। (Sorry to Say) এরা আরও বড় ... যদিও ঔপনিবেশিকতা আমাদের রক্তে বহমান, বৃটিশরা চলে গেলেও, তাদের Divide & Rule নীতি আমাদের মাঝে একদম চিরতরে গেঁথে দিয়ে গেছে। সে দৃষ্টিকোন থেকে বলতে গেলে, ২ বঙ্গ ভাগই হয়েছিলো ধর্মের ভিত্তিতে। আর সেই ধর্মীয় ভেদাভেদের ধারা এই তথাকথিত সুশীলরা বহন করে চলেছেন।
ধরেন একজন ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় রোগী মারা গেছে। তারপরে রোগীর আত্মীয়রা ডাক্তারকে মারার জন্য হুমকি-ধামকি দিলো। ঘটনা এটাকে সুশীলরা দেখে ২ ভাবে। ১। যদি তিনি মুসলমান - খৃষ্টান হন, তবে উপস্থাপন করে যে, " অমুক হাসপাতালের ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু হয়েছে, রোগীর স্বজনেরা ডাক্তারের বিরুদ্ধে সুবিচার চেয়েছে"। ২। যদি ওই ডাক্তার হিন্দু-বৌদ্ধ হয়, তখন এই সুশীলরাই লিখবেন যে, " সংখ্যালঘু হিন্দু ধর্মের একজন ডাক্তারের উপর রোগির স্বজনদের হামলা"। বাংলাদেশে এই ধর্মীয় ভেদাভেদের অন্যতম কারন এই তথাকথিত সুশীলরাই।
এই যে সংখ্যালঘু শব্দ দ্বারা হিন্দু কিংবা অন্য ধর্মের লোকেদের ইংগিত করা হয়, এটাকে এই দেশ থেকে নিষিদ্ধ করা উচিৎ। না হলে দেখবেন যে কিছুদিন পরে পকেটমারেরা তার ফেসবুক কলামে লিখবে, " সংখ্যালঘু পকেটমাররা বাংলাদেশে নিরাপদ নয়, সরকারের উচিৎ সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ানো"। পরে সংখ্যালঘু পকেটমার, সংখ্যালঘু ব্যাংক ডাকাত, সংখ্যালঘু বিকাশ প্রতারকদের জন্য আলাদা-আলাদা সংখ্যালঘু আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।
মানুষ তার চরিত্র আর কর্মে পরিচিত হবেন, কোন সংখ্যা লঘু কিংবা সংখ্যাগুরু বিশেষণের মাধ্যমে নয়। আগামীর বাংলাদেশে আমরা আর কোন বৈষম্য চাইনা, সেটা হোক ধর্মে-বর্ণে কিংবা চাকরীতে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩২
নতুন পাপী০০৭ বলেছেন: লেখাটা অনেক আগে থেকেই দেখা, এখানে কিছু সোর্সের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। জাতীয় সংগীতের চেয়ে আনুষঙ্গিক বিষয়গুলোই আমার প্রধান লক্ষ্য ছিলো।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪১
আদিত্য ০১ বলেছেন: শুকরের পেট থেকে গরু জন্ম নেয় না, তেমনি পাকিস্তানের বীজ থেকে পাকিই জন্ম নেয় সেটা গোআ-র পুত্র প্রমান করেছে বার বার, গোআরা এই দেশে মুক্তিকামী নিরপরাধ মানুসকে গলা টিপে মেরেছে, আর এখন তার ছেলে ইতিহাসের সত্যকে গলা টিপে ধরার চেষ্টা করছে, ইতিহাসের সত্য আগুনের শিখা, গলা টিপতে গিয়ে যে হাতটাই পুরে যাবে। আর এই গোআর দোসররা ও শকুনেরা এই স্বাধীন দেশের মানচিত্রটাই খামছে ধরেছে, খুচিয়ে খুচিয়ে খাওয়ার জন্য। আর তাদের খাওয়ার সুযোগ করতে কিছু মানুস তাদের পাহারা দিচ্ছে
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
নতুন পাপী০০৭ বলেছেন: ভাইজান, এভাবে গনহারে যারাই কোনকিছুর প্রতিবাদ করবে, তাদেরকেই যদি গোআ এর দোসর বানিয়ে দেন, এটাও তো সমস্যা। কেননা বাংলাদেশের প্রথমবার জাতীয় সংগীতের পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছিলো, শেমুর দোসরই; যদিও সেই দোসর আবার পরে শেমুরকেই খেয়ে দিছে। আর পাকিস্তানের বীজের কথা বললে, সেই পাকিস্তানও তো ভারতেরই অংশ ছিলো।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪২
আদিত্য ০১ বলেছেন: অস্বাধীন মানুস লোকটা সেই পাহারাদের একজন,
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৭
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: আদিত্য ০১ আর কতদিন স্বৈরাচারীর আর ভারতের দালালী করবা ।
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২৩
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: Click This Link
৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৪৬
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: আদিত্য ০১ বলেছেন: শুকরের পেট থেকে গরু জন্ম নেয় না, তেমনি পাকিস্তানের বীজ থেকে পাকিই জন্ম নেয় সেটা গোআ-র পুত্র প্রমান করেছে বার বার, গোআরা এই দেশে মুক্তিকামী নিরপরাধ মানুসকে গলা টিপে মেরেছে, আর এখন তার ছেলে ইতিহাসের সত্যকে গলা টিপে ধরার চেষ্টা করছে, ইতিহাসের সত্য আগুনের শিখা, গলা টিপতে গিয়ে যে হাতটাই পুরে যাবে। আর এই গোআর দোসররা ও শকুনেরা এই স্বাধীন দেশের মানচিত্রটাই খামছে ধরেছে, খুচিয়ে খুচিয়ে খাওয়ার জন্য। আর তাদের খাওয়ার সুযোগ করতে কিছু মানুস তাদের পাহারা দিচ্ছে
এখানে সব উত্তর পাবেন দাদা।
https://www.somewhereinblog.net/blog/alchudurwalbudur/30365678
৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৪৭
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: আদিত্য ০১ বলেছেন: শুকরের পেট থেকে গরু জন্ম নেয় না, তেমনি পাকিস্তানের বীজ থেকে পাকিই জন্ম নেয় সেটা গোআ-র পুত্র প্রমান করেছে বার বার, গোআরা এই দেশে মুক্তিকামী নিরপরাধ মানুসকে গলা টিপে মেরেছে, আর এখন তার ছেলে ইতিহাসের সত্যকে গলা টিপে ধরার চেষ্টা করছে, ইতিহাসের সত্য আগুনের শিখা, গলা টিপতে গিয়ে যে হাতটাই পুরে যাবে। আর এই গোআর দোসররা ও শকুনেরা এই স্বাধীন দেশের মানচিত্রটাই খামছে ধরেছে, খুচিয়ে খুচিয়ে খাওয়ার জন্য। আর তাদের খাওয়ার সুযোগ করতে কিছু মানুস তাদের পাহারা দিচ্ছে
এখানে সব উত্তর পাবেন দাদা।
https://www.somewhereinblog.net/blog/alchudurwalbudur/30365678
৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:২৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সংখ্যালঘু ট্যাগ ব্যবহার করে সহজসরল ঘটনাকে ভিন্নখাতে নেওয়ার একটা প্রবণতা বাংলাদেশের একশ্রেণির শিক্ষিতদের মধ্যে দেখা যায়। তাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় '' দেশে হিন্দু সং্খ্যালগু ছাড়া আর কেউ নির্যাতিত হচ্ছে না। সবাই বেশ সুখে স্বচ্ছন্দ্যে আছে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
নতুন পাপী০০৭ বলেছেন: তারা তো বৃটিশদের থেকে বংশ পরম্পরায় এই একটা জিনিসই পেয়েছে। যদি এটার ব্যবহার না করে, অনেকক্ষেত্রে এদেরকে কেউ চিনবেই না। এদেরকে অনেকটা হিরো আলমের ক্লোন বলতে পারেন, পার্থক্য হিরো আলম সাধু ভাষা বলতে পারেনা, আর এই বৃটিশদের দালালেরা সাধু ভাষায় বলতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৩
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: প্রসঙ্গ : বাংলাদেশের প্রথম রাজাকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত
1) 1905 সালে বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতা করে যে লোকটা ধূতি পরে রাস্তায় নেমেছিলেন তাঁর নাম ছিল শ্রী শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।বঙ্গভঙ্গের ফলে রাজধানী হিসেবে কলকাতা তার কর্তৃত্ব হারায় আর ঢাকাকে করা হয় পূর্ব বঙ্গ তথা আজকের বাংলাদেশ এবং আসামের রাজধানী।আর এতেই মাথা খারাপ হয়ে যায় রবি ঠাকুরসহ অন্যান্য ভারতীয় জমিদার ও ব্যবসায়ীদের।কোমড়ে গামছা বেঁধে তাঁরা পূর্ব বঙ্গ তথা আজকের বাংলাদেশের বিরোধীতায় নেমে পড়ে এবং এতে তারা সফলও হয়।তাঁদের বিরোধীতার ফলে 1911 সালে বঙ্গভঙ্গ রদ করে পুনরায় পূর্ব বঙ্গ তথা বাংলাদেশকে ভারতের সাথে জুড়ে দেয়া হয় এবং পূর্ববঙ্গ তার স্বাধীনতা হারায়।
2)তৎকালীন পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার চরম দূর্দশার কথা চিন্তা করে 1921 ঢাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।অথচ এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠারও বিরোধীতা করেছিলেন ভারতীয় কবি শ্রী শ্রী রবী ঠাকুর!
১৯১২ সালের ১৮ই মার্চ কলিকাতার গড়ের মাঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মুসলিমদের গালি দিয়ে বলেছিলো,
“চাষার ছেলেরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তবে ক্ষেতে খামারে কাজ করবে কারা?”
Source : goo.gl/H9HnoL
পূর্ববঙ্গে ঠাকুর পরিবারের জমিদারী ছিল বিরাট। এই পূর্ববঙ্গে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা ঘোষণা হলো ১৯১২ সালের ২রা ফেব্রুয়ারিতে, তখন হিন্দুরা এর তীব্র বিরোধিতা শুরু করলেন। আর রবীন্দ্রনাথও এদের দলে যোগ দিলেন। তিনি একবারও ভেবে দেখলেন না যে তার মুসলিম প্রজাবর্গ শিক্ষার সুযোগ পাক।
১৯১২ সালের ১৮ই মার্চ কলিকাতার গড়ের মাঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে হিন্দুরা যে সভা করল, সেই সভায় সভাপতিত্ব করলেন স্বয়ং কবি রবীন্দ্রনাথ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সেদিন নেমেছিল হিন্দু সংবাদপত্রগুলো, হিন্দু বুদ্ধিজীবী ও নেতারা। গিরিশচন্দ্র ব্যানার্জী, রাসবিহারী ঘোষ এমনকি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর স্যার আশুতোষ মুখার্জির নেতৃত্বে বাংলার এলিটরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ১৮ বার স্মারকলিপি দেন লর্ড হার্ডিঞ্জকে এবং বড়লাটের সঙ্গে দেখা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বাধা দান করতে।
( তথ্যসূত্র :- ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি কমিশন রিপোর্ট, খ- ৪, পৃ. ১৩০)
এতসব করার পরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলো। তবু বিরোধিতা ও ঘৃণা অব্যাহত রইল। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘মক্কা’ বিদ্যালয় বলে বিদ্রুপ করা হতে থাকে।
রাজাকার কারে বলে দেখেন!!
অথচ বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতা করে লেখা ভারতীয় এই কবির রচিত গানই আমাদের জাতীয় সংগীত!!
এই লজ্জা রাখি কোথায়?
Courtesy:- রাসেল ইউসুফী
Source :-
1. বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন----https://bn.m.wikipedia.org/wiki/বঙ্গভঙ্গ_আন্দোলন
2. Click This Link